শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকীতে নিবেদিত কবিতা ১. স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ জিয়ার জীবন ও দর্শন রবি বাঙালি উই রিভোল্ট কয় মেজর জিয়া হুংকারিয়া রুখে, সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক তোলে পাক জানজুয়ার বুকে। সব ব্যারাকে খবর গেল শুরু হল যুদ্ধ, বঙ্গভুমির সৈনিক যারা উঠল হয়ে ক্ষুদ্ধ। বাংকারে সে ভাবেন বসে ধরবে জীবন বাজী, কালুরঘাটের বেতার কেন্দ্রে ভাষণ দেবেন আজি। মরণ পণে লড়ে রণে সাহস ভরা হিয়া, স্বাধীনতা তার ঘোষণায় রাষ্ট্র প্রধান জিয়া। নেতৃত্বহীন সেনা রণে আনল প্রাণে জোয়ার আম জনতা সৈন্য ভাঙে পাক সেনাদের খোয়ার। বুক ভরা তার গভীর প্রেম দেশ ও দশের জন্য, লাল সবুজের এই মানচিত্রে জন্ম জিয়ার ধন্য। সমৃদ্ধির দেশ গড়তে জিয়ার উদার নীতির অন্তর, ঊনিশ দফা ফর্মূলা তার স্বনির্ভরতার মন্তর। কৃষি বিপ্লব আর খাল খনন তার মস্তিষ্কের কর্ষণ, বহুদলীয় গণতন্ত্র তার রাজনৈতিক দর্শন। স্বাক্ষরতার আন্দোলনে পণে ছিল জিয়া, প্রজার চোখে আলো জ্বালে গণশিক্ষা দিয়া। সুশাসন আর ন্যায়বিচারে গড়ে যে গ্রাম সরকার সকল শাসক স্বীকৃতি দেয় গ্রাম আদালত দরকার। জনগণের হয় প্রিয়োজন বিশ্ব করে বরণ, তার আদর্শ রাষ্ট্রনীতি সবাই করে স্মরণ। বাকরুদ্ধ হয় বাকশালেতে গণতন্ত্র হরণ, মুক্তিযোদ্ধা বীর সেনাদের হাতে মুজিব মরণ। মোস্তাক খালেদ দ্বন্দ্ব চরম পদোন্নতির জন্য, তিন নভেম্বর অবশেষে অভ্যূত্থানে হন্য। র এর ফাঁদে মেজর খালেদ আটে বদের ফন্দি, উপ প্রধান জিয়া বাধা তাই করে যে বন্দী। কারারুদ্ধ প্রিয়ো জিয়া মৃত্যুর প্রহর গুনে, সিপাহী আর আম জনতা বিপ্লব করে শুনে। চার জাতীয় বড় নেতা জেলখানাতে হত্যা, তিন নভেম্বর পাল্টা ক্যূয়ের অন্ধকারে ভত্তা। ক্ষমতার লোভ খালেদের সব বিবেকের দ্বার বন্ধ, হত্যাকারী কেউ দেখেনি সে( খালেদ)ছিল কি অন্ধ? তিন হতে ছয় নভেম্বরে রহস্যময় ঘটে, সাত নভেম্বর মুক্ত জিয়া আলোর মিছিল বটে। মুক্তির দূতে জিয়া এলো শান্তি বার্তা সাথে, প্রতিরক্ষা ল' প্রশাসক রয় সায়েমের হাতে। সায়েম হয় রাষ্ট্রপতি খালেদ নাড়ে কাঠি, সংসদ বাতিল রোখা ছিল কারো বুকের পাটি? পনের সেই আগস্ট হতে নভেম্বরের সাতে, ইনডেমনিটি মোস্তাকেরই সে(জিয়া)নেই কারো সাথে। বাঙালি মোদের এথনিক পরিচয় ভাষাতাত্ত্বিকতায়, বাংলাদেশী আইডেনটিটি ভৌগোলিকতায়। জাতি রাষ্ট্রের বাংলাদেশে নানান জাতির বাস ভিন্ন ভিন্ন ভাষা তাদের কথা বলার আশ। সকল জাতির সকল ভাষীর রক্তে কেনা দেশ, ধর্ম ভাষার বৈষম্যতায় সম্প্রীতি হয় শেষ। বাংলাদেশের জাতীয়তা বাঙালি তো নয়, ব্যকরণে বাংলাদেশী ভাষাবিদগণ কয়। প্রচলিত প্রথা ভেঙে সার্বভৌমের দায়, শহিদ জিয়া সংবিধানে বাংলাদেশী চায়। জাত ভেদাভেদ প্রীতি ডোরে সম্প্রীতিতে বেশ, এক সীমানায় এক পরিচয় গড়তে সোনার দেশ। দলের চেয়ে রাষ্ট্র বড় ভাবে শহিদ জিয়া, কাঁদে পরাণ প্রজার দুখে কষ্টে ভরে হিয়া। স্বপ্ন বুনে ক্ষুধা মুক্ত শিক্ষিত এক জাতি, দেশের তরে কাজে করে সে ভুলে দিবা রাতি। শূন্য হাতে পেলো তিনি তলা বিহীন ঝুড়ি, তাতেই ব্রত ফুল ফোঁটাতে উন্নয়নের কুঁড়ি। পূর্ব পশ্চিম মধ্যে প্রাচ্যে ছুটেন জাতি সংঘে, সৌদি জাপান চায়না এলো বদলে দিতে বঙ্গে। পরিবার আর নিজে কথা ছিল না তার মনে, দেশে কথা প্রজার কথা ভাবতো সারাক্ষণে। ধূসর মুখে জনগণের সুখের দিনের ভাবনা, সাদামাটা জীবন যাপন বিলাসিতা চাননা। বেতন হতে আড়াই শত দিতো রাজ্য কোষে, সংসার চালায় দু'হাজারে বেগম নাহি দোষে। দু'তিনটে তার সাফারী শার্ট রাজার ছিল সম্বল, সপরিবার শীতের রাতের একখানা তার কম্বল। সন্তানদের আর দশের মতো ছিল জীবন ধারা, সাদা ভাত আর সবজি মাছে থাকতো খুশি তারা। দুর্নীতি আর স্বজন প্রীতি তার জীবনে শূন্য, নামাজ রোজা ধর্ম সেবায় খুঁজে শুধু পুণ্য। মৃতুকালে রেখে গেলো ভাঙা একখান সুটকেস, জাতি কাঁদে বিশ্ব কাঁদে শত্রু কাঁদে শেষমেশ। দেশপ্রেমে আর সততাতে সবাই করে স্মরণ, লাল সবুজে চিরজীবী হয়নি আজো মরণ।
The path of Zia is the path of Bangladesh. Present BNP is in the way to India as Awami League has already reached to the destination. The BNP must be ashamed of derailing from the ideology of great leader Zia, who defended Indian hegemony.
জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ ❤
শহিদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দেশপ্রেমিক নেতা
❤❤❤
সুন্দর বলেছেন
শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকীতে নিবেদিত কবিতা
১. স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ জিয়ার জীবন ও দর্শন
রবি বাঙালি
উই রিভোল্ট কয় মেজর জিয়া হুংকারিয়া রুখে,
সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক তোলে পাক জানজুয়ার বুকে।
সব ব্যারাকে খবর গেল শুরু হল যুদ্ধ,
বঙ্গভুমির সৈনিক যারা উঠল হয়ে ক্ষুদ্ধ।
বাংকারে সে ভাবেন বসে ধরবে জীবন বাজী,
কালুরঘাটের বেতার কেন্দ্রে ভাষণ দেবেন আজি।
মরণ পণে লড়ে রণে সাহস ভরা হিয়া,
স্বাধীনতা তার ঘোষণায় রাষ্ট্র প্রধান জিয়া।
নেতৃত্বহীন সেনা রণে আনল প্রাণে জোয়ার
আম জনতা সৈন্য ভাঙে পাক সেনাদের খোয়ার।
বুক ভরা তার গভীর প্রেম দেশ ও দশের জন্য,
লাল সবুজের এই মানচিত্রে জন্ম জিয়ার ধন্য।
সমৃদ্ধির দেশ গড়তে জিয়ার উদার নীতির অন্তর,
ঊনিশ দফা ফর্মূলা তার স্বনির্ভরতার মন্তর।
কৃষি বিপ্লব আর খাল খনন তার মস্তিষ্কের কর্ষণ,
বহুদলীয় গণতন্ত্র তার রাজনৈতিক দর্শন।
স্বাক্ষরতার আন্দোলনে পণে ছিল জিয়া,
প্রজার চোখে আলো জ্বালে গণশিক্ষা দিয়া।
সুশাসন আর ন্যায়বিচারে গড়ে যে গ্রাম সরকার
সকল শাসক স্বীকৃতি দেয় গ্রাম আদালত দরকার।
জনগণের হয় প্রিয়োজন বিশ্ব করে বরণ,
তার আদর্শ রাষ্ট্রনীতি সবাই করে স্মরণ।
বাকরুদ্ধ হয় বাকশালেতে গণতন্ত্র হরণ,
মুক্তিযোদ্ধা বীর সেনাদের হাতে মুজিব মরণ।
মোস্তাক খালেদ দ্বন্দ্ব চরম পদোন্নতির জন্য,
তিন নভেম্বর অবশেষে অভ্যূত্থানে হন্য।
র এর ফাঁদে মেজর খালেদ আটে বদের ফন্দি,
উপ প্রধান জিয়া বাধা তাই করে যে বন্দী।
কারারুদ্ধ প্রিয়ো জিয়া মৃত্যুর প্রহর গুনে,
সিপাহী আর আম জনতা বিপ্লব করে শুনে।
চার জাতীয় বড় নেতা জেলখানাতে হত্যা,
তিন নভেম্বর পাল্টা ক্যূয়ের অন্ধকারে ভত্তা।
ক্ষমতার লোভ খালেদের সব বিবেকের দ্বার বন্ধ,
হত্যাকারী কেউ দেখেনি সে( খালেদ)ছিল কি অন্ধ?
তিন হতে ছয় নভেম্বরে রহস্যময় ঘটে,
সাত নভেম্বর মুক্ত জিয়া আলোর মিছিল বটে।
মুক্তির দূতে জিয়া এলো শান্তি বার্তা সাথে,
প্রতিরক্ষা ল' প্রশাসক রয় সায়েমের হাতে।
সায়েম হয় রাষ্ট্রপতি খালেদ নাড়ে কাঠি,
সংসদ বাতিল রোখা ছিল কারো বুকের পাটি?
পনের সেই আগস্ট হতে নভেম্বরের সাতে,
ইনডেমনিটি মোস্তাকেরই সে(জিয়া)নেই কারো সাথে।
বাঙালি মোদের এথনিক পরিচয় ভাষাতাত্ত্বিকতায়,
বাংলাদেশী আইডেনটিটি ভৌগোলিকতায়।
জাতি রাষ্ট্রের বাংলাদেশে নানান জাতির বাস
ভিন্ন ভিন্ন ভাষা তাদের কথা বলার আশ।
সকল জাতির সকল ভাষীর রক্তে কেনা দেশ,
ধর্ম ভাষার বৈষম্যতায় সম্প্রীতি হয় শেষ।
বাংলাদেশের জাতীয়তা বাঙালি তো নয়,
ব্যকরণে বাংলাদেশী ভাষাবিদগণ কয়।
প্রচলিত প্রথা ভেঙে সার্বভৌমের দায়,
শহিদ জিয়া সংবিধানে বাংলাদেশী চায়।
জাত ভেদাভেদ প্রীতি ডোরে সম্প্রীতিতে বেশ,
এক সীমানায় এক পরিচয় গড়তে সোনার দেশ।
দলের চেয়ে রাষ্ট্র বড় ভাবে শহিদ জিয়া,
কাঁদে পরাণ প্রজার দুখে কষ্টে ভরে হিয়া।
স্বপ্ন বুনে ক্ষুধা মুক্ত শিক্ষিত এক জাতি,
দেশের তরে কাজে করে সে ভুলে দিবা রাতি।
শূন্য হাতে পেলো তিনি তলা বিহীন ঝুড়ি,
তাতেই ব্রত ফুল ফোঁটাতে উন্নয়নের কুঁড়ি।
পূর্ব পশ্চিম মধ্যে প্রাচ্যে ছুটেন জাতি সংঘে,
সৌদি জাপান চায়না এলো বদলে দিতে বঙ্গে।
পরিবার আর নিজে কথা ছিল না তার মনে,
দেশে কথা প্রজার কথা ভাবতো সারাক্ষণে।
ধূসর মুখে জনগণের সুখের দিনের ভাবনা,
সাদামাটা জীবন যাপন বিলাসিতা চাননা।
বেতন হতে আড়াই শত দিতো রাজ্য কোষে,
সংসার চালায় দু'হাজারে বেগম নাহি দোষে।
দু'তিনটে তার সাফারী শার্ট রাজার ছিল সম্বল,
সপরিবার শীতের রাতের একখানা তার কম্বল।
সন্তানদের আর দশের মতো ছিল জীবন ধারা,
সাদা ভাত আর সবজি মাছে থাকতো খুশি তারা।
দুর্নীতি আর স্বজন প্রীতি তার জীবনে শূন্য,
নামাজ রোজা ধর্ম সেবায় খুঁজে শুধু পুণ্য।
মৃতুকালে রেখে গেলো ভাঙা একখান সুটকেস,
জাতি কাঁদে বিশ্ব কাঁদে শত্রু কাঁদে শেষমেশ।
দেশপ্রেমে আর সততাতে সবাই করে স্মরণ,
লাল সবুজে চিরজীবী হয়নি আজো মরণ।
জিয়াউর 🖤🌹🌷☺️
Bnp ...........❤❤❤❤❤❤❤❤
আগামি নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দিবো ইনশাআল্লাহ! তারেক রহমানেে মাঝে জিয়াকে দেখা যাই!
ইনশাআল্লাহ
Amio
চমৎকার বলেছেন
Alhamdulillah
বিএনপি ❤
৪০০০ সেনাসদস্য 😮
The path of Zia is the path of Bangladesh. Present BNP is in the way to India as Awami League has already reached to the destination. The BNP must be ashamed of derailing from the ideology of great leader Zia, who defended Indian hegemony.