আমার গাউসুল আজম দয়াল মুর্শিদ শামীম বাবার মুখ থেকে আমাদের হায়াত সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং বুঝতে পারলাম বাবা কিন্তু আমি বাবা আপনার রহমত ছাড়া আপনার সাহায্য ছাড়া আপনার দয়া ছাড়া আমি কিভাবে সামনের দিকে আগাবো বাবা আমিতো বাবা বড়ই গুনাগার
জী বাজান 👏, মূল্যবান আলোচনা টি ছেড়ে গিয়ে ছিলো 👏.অসাধারণ ব্যাখ্যা করলেন হায়াৎ নিয়ে 👏, সংযত জীবন যাপনকরার তৌফিক দান করুন অধম কে 👏.দয়ার নজরে রাখবেন 😭😭😭😭👏👏👏👏❤️❤️❤️❤️.
Al-Munafiqun ৬৩:১১ وَلَن يُؤَخِّرَ ٱللَّهُ نَفْسًا إِذَا جَآءَ أَجَلُهَاۚ وَٱللَّهُ خَبِيرٌۢ بِمَا تَعْمَلُونَ Bengali - Fozlur Rahman কিন্তু যখন কারো নির্ধারিত সময় এসে যাবে, তখন আল্লাহ তাকে মোটেও অবকাশ দেবেন না। আর তোমরা যা করো আল্লাহ তার খবর রাখেন। Bengali - Muhiuddin Khan প্রত্যেক ব্যক্তির নির্ধারিত সময় যখন উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ কাউকে অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন। Bengali - Mokhtasar Bangla ১১. আল্লাহ কারো মেয়াদ শেষ হলে ও তার আয়ু ফুরিয়ে গেলে আদৗ তাকে পিছান না। আল্লাহ তোমাদের কাজ সম্পর্কে সম্যক অবগত। তাঁর নিকট তোমাদের কোন আমলই গোপন থাকে না এবং তিনি অচিরেই তোমাদেরকে এর প্রতিদান দিবেন। আমল ভালো হলে প্রতিদানও ভালো হবে। পক্ষান্তরে আমল মন্দ হলে প্রতিদানও মন্দ হবে। Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria আর যখন কারো নির্ধারিত কাল উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ তাকে কিছুতেই অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা আমল কর আল্লাহ্ সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত। Bengali - Tafsir Ibn Kathir ৯-১১ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তা'আলা স্বীয় মুমিন বান্দাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন খুব বেশী বেশী করে আল্লাহর যিক্র করে এবং তাদেরকে সতর্ক করছেন যে, তারা যেন ধন-দৌলত ও সন্তান-সন্ততির প্রেমে পড়ে আল্লাহকে ভুলে না যায়। এরপর বলেনঃ যারা আল্লাহর স্মরণে উদাসীন হবে তারা হবে ক্ষতিগ্রস্ত। অতঃপর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা তাঁর আনুগত্যের কাজে মাল খরচ করার নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন মৃত্যুর পূর্বেই তাদেরকে প্রদত্ত মাল হতে খরচ করে। মৃত্যুর সময়ের নিরুপায় অবস্থা দেখে মাল খরচ করতঃ শান্তি লাভের আশা করা বৃথা হবে। ঐ সময় তারা চাইবে যে, যদি অল্প সময়ের জন্যেও ছেড়ে দেয়া হতো তবে যা কিছু ভাল কাজ আছে সবই তারা করতো এবং মন খুলে আল্লাহর পথে দান-খয়রাত করতো। কিন্তু তখন সময় কোথায়? যে বিপদ আসার তা এসেই গেছে। এটা কখনো টলবার নয়। বিপদ মাথার উপর এসেই পড়েছে। অন্য জায়গায় রয়েছেঃ وَ اَنْذِرِ النَّاسَ یَوْمَ یَاْتِیْهِمُ الْعَذَابُ فَیَقُوْلُ الَّذِیْنَ ظَلَمُوْا رَبَّنَاۤ اَخِّرْنَاۤ اِلٰۤى اَجَلٍ قَرِیْبٍ نُّجِبْ دَعْوَتَكَ وَ نَتَّبِعِ الرُّسُلَ اَوَ لَمْ تَكُوْنُوْۤا اَقْسَمْتُمْ مِّنْ قَبْلُ مَا لَكُمْ مِّنْ زَوَالٍ অর্থাৎ “যেদিন তাদের শাস্তি আসবে সেই দিন সম্পর্কে তুমি মানুষকে সতর্ক কর, তখন যালিমরা বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে কিছু কালের জন্যে অবকাশ দিন, আমরা আপনার আহ্বানে সাড়া দিবো এবং রাসূলদেরকে অনুসরণ করবো! তোমরা কি পূর্বে শপথ করে বলতে না যে, তোমাদের পতন নেই?" (১৪:৪৪) আল্লাহ তা'আলা আর এক জায়গায় বলেনঃ حَتّٰۤى اِذَا جَآءَ اَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ رَبِّ ارْجِعُوْنِ ـ لَعَلِّیْۤ اَعْمَلُ صَالِحًا فِیْمَا تَرَكْتُ كَلَّا অর্থাৎ “শেষ পর্যন্ত তাদের কারো যখন মৃত্যু এসে যাবে তখন বলবে- হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ফিরিয়ে দিন, যেন আমি ভাল কাজ করতে পারি যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম, কখনো নয়।” (২৩:৯৯-১০০) এখানে মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ নির্ধারিত সময়কাল যখন উপস্থিত হয়ে যাবে, আল্লাহ কখনো কাউকেও অবকাশ দিবেন না। তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত। এ লোকগুলোকে যদি ফিরিয়ে দেয়া হয় তবে এসব কথা তারা ভুলে যাবে এবং পূর্বে যে কাজ করতো পুনরায় ঐ কাজই করতে থাকবে। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ “ঐ মালদার ব্যক্তি যে হজ্ব করেনি ও যাকাত দেয়নি সে মৃত্যুর সময় দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা করবে।" একটি লোক তখন বললোঃ “জনাব! আল্লাহকে ভয় করুন। দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাক্ষা তো করবে কাফির।” তখন তিনি বললেনঃ “তাড়াতাড়ি করছো কেন? আমি তোমাকে কুরআন থেকে এটা পাঠ করে শুনাচ্ছি।” অতঃপর তিনি يٰاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا হতে পূর্ণ রুকূটি পাঠ করে শুনালেন। লোকটি জিজ্ঞেস করলোঃ “কি পরিমাণ সম্পদে যাকাত ওয়াজিব হয়?” জবাবে তিনি বলেনঃ “দুই শত এবং এর চেয়ে বেশী হলে।” সে প্রশ্ন করলোঃ “হজ্ব কখন ফরয হয়?” তিনি উত্তর দিলেনঃ “যখন পথ খরচ ও সওয়ারীর শক্তি থাকে। একটি মারফূ’ রিওয়াইয়াতেও অনুরূপ বর্ণিত আছে। কিন্তু এর মাওকুফটাই সঠিকতর। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হযরত যহ্হাক (রঃ)-এর রিওয়াইয়াতে ইনকিতা' রয়েছে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন। মুসনাদে ইবনে আবি হাতিমে হযরত আবূ দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে। যে, একদা সাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর সামনে বেশী বয়সের আলোচনা করেন। তখন তিনি বলেনঃ “নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হবে, আল্লাহ কখনো অবকাশ দিবেন না। বয়সের আধিক্য এই ভাবে হয় যে, আল্লাহ তা’আলা কোন বান্দাকে সুসন্তান দান করেন এবং ঐ সন্তানরা তাদের পিতার মৃত্যুর পর তার জন্যে দু'আ করতে থাকে। ঐ দু'আ তার কবরে পৌঁছে থাকে।”
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু এই আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি কি তরিকা এবং আপনার তরিকার নাম কি একটু যদি দয়া করিয়া বলেন
Salam niben chotobela thake allah rasul char toriker pir mursider name achi soron kori amer pirmara gelapore amar maar kache mujaddedtorikay asi amar baba chistiya torikar akjon kamel oli silen jar pir. Holo sere mostan kintu akhon kikorbo. Duniyer chal cholon valona tai bissas paina apner alochona juktijukto procher merhaba kaje lagbe mursid mula amin.
আমার আব্বাও তো সারা জীবন কম কথা বলতেন কম খাবার খেতেন।আধ্যাত্নিক লাইনের লোক ছিল।কারও সাত পাঁচে ছিলনা।শত্রুর সাথেও মুচকি হেসে কথা বলতেন।তবুও কেন ওনাকে কম বয়সে প্যারালাইস্ হয়ে কথা বন্ধ হয়ে মরতে হলো।বলতে পারেন?
আমি দেওয়ানবাগী হুজুরের নগন্য গোলাম বলছি - আপনি আল্লারঅলীবন্ধুর কাছে গিয়ে কল্বে সবক নিয়ে সাধনা করে অন্তর দৃষ্টি খুলেন তখন আপনি আশরাফুল মাখ লোকাত হিসেবে গন্য হবেন, যে বিষয় নিয়ে আপনি কমেন্ট করেছেন সেই রহস্য আপনি নিজেরই বুঝতে পারবেন এমনকি আপনি আল্লাহ সৃষ্টি জগতের রহস্য ও বুঝতে পারবেন জানতে পারবেন সব বিষয় আপনার কাছে পরিষ্কার হবে
শ্রেষ্ঠ আলোচনা করলেন আমার মালিক মুর্শিদ ধন্য হলো গাউসুল আজম
আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুজ দান করুক,,, জয় গুরু 🙏🙏🙏
আমার গাউসুল আজম দয়াল মুর্শিদ শামীম বাবার মুখ থেকে আমাদের হায়াত সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং বুঝতে পারলাম বাবা কিন্তু আমি বাবা আপনার রহমত ছাড়া আপনার সাহায্য ছাড়া আপনার দয়া ছাড়া আমি কিভাবে সামনের দিকে আগাবো বাবা আমিতো বাবা বড়ই গুনাগার
মাশাআল্লাহ । আলহামদুলিল্লাহ। আপনার কথা শুনলে আততা শান্তি হয়। আল্লাহ আপনাকে শান্তি দান করুক। আল্লাহ আমাকে ও শান্তি দান করুক। আমাকে আপনাকে ও নেক বান্দা হিসাবে কবুল করুক। আমিন।
জী বাজান 👏, মূল্যবান আলোচনা টি ছেড়ে গিয়ে ছিলো 👏.অসাধারণ ব্যাখ্যা করলেন হায়াৎ নিয়ে 👏, সংযত জীবন যাপনকরার তৌফিক দান করুন অধম কে 👏.দয়ার নজরে রাখবেন 😭😭😭😭👏👏👏👏❤️❤️❤️❤️.
Alhamdulillah subohanallah thik kotha bolchen baba❤❤❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর লাগলো আলহামদুলিল্লাহ
জয় পাকপাঞ্জাতন আহালেবায়াত
ইয়া রাসুল-আল্লাহ্ (সাঃ)
মনোমোগ্ধকর ও সময়োপযোগী আলোচনা কারেছেন দরদি। আপনাকে বি-নম্র শ্রদ্ধা ও সালাম রইলো দরদি দাদা।।
আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথা গুলো খুব ভালো লাগলো 👌
আপনার কথা গুলি সঠিক
আপনার কথাগুলো অনেক সুন্দর কথাগুলো সত্য নিজের মধ্যে বিচার করে দেখলাম একশোর মধ্যে 100 সত্য আপনার আমি ভক্ত হতে চাই কি করতে হবে প্লিজ একটু বলুন
বাবা আলোচনাটা শুনলাম খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন বাবা ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগছে
তোর ঈমান নাই
ইমান কি আপনি জানেন জানা থাকলে বলবেন আপনার কাছে শিক্ষা নিতে চাই
ধন্যবাদ। মাসআললাহ।
ওনার কথা গুলো বুজতে হলে সুক্ষ জ্ঞান লাগবে।
সে তো কিছুই বোঝেনা তো তার কথা বুঝবো কেমন করে.?
সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন। ধন্যবাদ।
সুন্দর আলোচনা জয় গুরু ধন্যবাদ দয়াল
joy guru🎉❤❤❤❤❤🎉
মারহাবা, হুজুর এগিয়ে যান।
Onek Mulloban Alocona
......Very Thanks......
মাশাআল্লাহ মারহাবা।
সত্যি কথা বলেছেন তিনি ।
সত্যি সত্যি সত্যি
জদিও হাদিস বা কোরান মোতাবেক কন রেফারেন্স নাই তবুও ভাল লাগল
কথাগুলো ভালো লাগলো। ভাই আপনি আগে কোথায় ছিলেন? এখনতো সময়ই শেষ। তবু আপনার কথা যতদিন হায়াত আছে ততদিনই স্মরণ রাখবো ইনশাআল্লাহ্। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Soriyot , torikot, Marefot , hakikot ei niye ekta vedio cai huzur
মারহাবা,মারহাবা,,,
জয় গুরু 🎉❤❤❤❤❤🎉
মারহাবা ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ
জয় হোক সাধু আপনার🙏❤️🙏
Joy Guru
আপনার কথাগুলি খুব ভালো লাগছে
খুব ভালো লাগলো জয় গুরু
বাবা গো ও বাবা আমার 🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉🍉
জয় গুরু
আললাহু আকবাৱ
ৱাইট
Nice
Very good your talk thank you very much Bahrain to Bangladesh magura,
আপনার কথাগুলো আমি খুব মিষ্টি লাগে
Valo kotha volsen vai halal...
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হুজুর
❤️❤️❤️
Subahanallah amin baba god bless you
আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলো ভালো লাগলো
Baba ji apneyk Salam janaylam🙏❤️💚🌹🌹
Valo laglo
আসসালামু আলাইকুম অরহমাতুল্লা দয়াকরেদোওয়া করিয়েন
Dur hayat mouter malik ak matro mohan Allah,kijanos r kibolos
জয় গুরু 🙏🙏🙏🙏
Al-Munafiqun ৬৩:১১
وَلَن يُؤَخِّرَ ٱللَّهُ نَفْسًا إِذَا جَآءَ أَجَلُهَاۚ وَٱللَّهُ خَبِيرٌۢ بِمَا تَعْمَلُونَ
Bengali - Fozlur Rahman
কিন্তু যখন কারো নির্ধারিত সময় এসে যাবে, তখন আল্লাহ তাকে মোটেও অবকাশ দেবেন না। আর তোমরা যা করো আল্লাহ তার খবর রাখেন।
Bengali - Muhiuddin Khan
প্রত্যেক ব্যক্তির নির্ধারিত সময় যখন উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ কাউকে অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন।
Bengali - Mokhtasar Bangla
১১. আল্লাহ কারো মেয়াদ শেষ হলে ও তার আয়ু ফুরিয়ে গেলে আদৗ তাকে পিছান না। আল্লাহ তোমাদের কাজ সম্পর্কে সম্যক অবগত। তাঁর নিকট তোমাদের কোন আমলই গোপন থাকে না এবং তিনি অচিরেই তোমাদেরকে এর প্রতিদান দিবেন। আমল ভালো হলে প্রতিদানও ভালো হবে। পক্ষান্তরে আমল মন্দ হলে প্রতিদানও মন্দ হবে।
Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria
আর যখন কারো নির্ধারিত কাল উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ তাকে কিছুতেই অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা আমল কর আল্লাহ্ সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত।
Bengali - Tafsir Ibn Kathir
৯-১১ নং আয়াতের তাফসীর
আল্লাহ তা'আলা স্বীয় মুমিন বান্দাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন খুব বেশী বেশী করে আল্লাহর যিক্র করে এবং তাদেরকে সতর্ক করছেন যে, তারা যেন ধন-দৌলত ও সন্তান-সন্ততির প্রেমে পড়ে আল্লাহকে ভুলে না যায়। এরপর বলেনঃ যারা আল্লাহর স্মরণে উদাসীন হবে তারা হবে ক্ষতিগ্রস্ত।
অতঃপর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা তাঁর আনুগত্যের কাজে মাল খরচ করার নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন মৃত্যুর পূর্বেই তাদেরকে প্রদত্ত মাল হতে খরচ করে। মৃত্যুর সময়ের নিরুপায় অবস্থা দেখে মাল খরচ করতঃ শান্তি লাভের আশা করা বৃথা হবে। ঐ সময় তারা চাইবে যে, যদি অল্প সময়ের জন্যেও ছেড়ে দেয়া হতো তবে যা কিছু ভাল কাজ আছে সবই তারা করতো এবং মন খুলে আল্লাহর পথে দান-খয়রাত করতো। কিন্তু তখন সময় কোথায়? যে বিপদ আসার তা এসেই গেছে। এটা কখনো টলবার নয়। বিপদ মাথার উপর এসেই পড়েছে। অন্য জায়গায় রয়েছেঃ
وَ اَنْذِرِ النَّاسَ یَوْمَ یَاْتِیْهِمُ الْعَذَابُ فَیَقُوْلُ الَّذِیْنَ ظَلَمُوْا رَبَّنَاۤ اَخِّرْنَاۤ اِلٰۤى اَجَلٍ قَرِیْبٍ نُّجِبْ دَعْوَتَكَ وَ نَتَّبِعِ الرُّسُلَ اَوَ لَمْ تَكُوْنُوْۤا اَقْسَمْتُمْ مِّنْ قَبْلُ مَا لَكُمْ مِّنْ زَوَالٍ
অর্থাৎ “যেদিন তাদের শাস্তি আসবে সেই দিন সম্পর্কে তুমি মানুষকে সতর্ক কর, তখন যালিমরা বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে কিছু কালের জন্যে অবকাশ দিন, আমরা আপনার আহ্বানে সাড়া দিবো এবং রাসূলদেরকে অনুসরণ করবো! তোমরা কি পূর্বে শপথ করে বলতে না যে, তোমাদের পতন নেই?" (১৪:৪৪) আল্লাহ তা'আলা আর এক জায়গায় বলেনঃ
حَتّٰۤى اِذَا جَآءَ اَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ رَبِّ ارْجِعُوْنِ ـ لَعَلِّیْۤ اَعْمَلُ صَالِحًا فِیْمَا تَرَكْتُ كَلَّا
অর্থাৎ “শেষ পর্যন্ত তাদের কারো যখন মৃত্যু এসে যাবে তখন বলবে- হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ফিরিয়ে দিন, যেন আমি ভাল কাজ করতে পারি যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম, কখনো নয়।” (২৩:৯৯-১০০)
এখানে মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ নির্ধারিত সময়কাল যখন উপস্থিত হয়ে যাবে, আল্লাহ কখনো কাউকেও অবকাশ দিবেন না। তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত। এ লোকগুলোকে যদি ফিরিয়ে দেয়া হয় তবে এসব কথা তারা ভুলে যাবে এবং পূর্বে যে কাজ করতো পুনরায় ঐ কাজই করতে থাকবে।
হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ “ঐ মালদার ব্যক্তি যে হজ্ব করেনি ও যাকাত দেয়নি সে মৃত্যুর সময় দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা করবে।" একটি লোক তখন বললোঃ “জনাব! আল্লাহকে ভয় করুন। দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাক্ষা তো করবে কাফির।” তখন তিনি বললেনঃ “তাড়াতাড়ি করছো কেন? আমি তোমাকে কুরআন থেকে এটা পাঠ করে শুনাচ্ছি।” অতঃপর তিনি يٰاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا হতে পূর্ণ রুকূটি পাঠ করে শুনালেন। লোকটি জিজ্ঞেস করলোঃ “কি পরিমাণ সম্পদে যাকাত ওয়াজিব হয়?” জবাবে তিনি বলেনঃ “দুই শত এবং এর চেয়ে বেশী হলে।” সে প্রশ্ন করলোঃ “হজ্ব কখন ফরয হয়?” তিনি উত্তর দিলেনঃ “যখন পথ খরচ ও সওয়ারীর শক্তি থাকে। একটি মারফূ’ রিওয়াইয়াতেও অনুরূপ বর্ণিত আছে। কিন্তু এর মাওকুফটাই সঠিকতর। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হযরত যহ্হাক (রঃ)-এর রিওয়াইয়াতে ইনকিতা' রয়েছে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন।
মুসনাদে ইবনে আবি হাতিমে হযরত আবূ দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে। যে, একদা সাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর সামনে বেশী বয়সের আলোচনা করেন। তখন তিনি বলেনঃ “নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হবে, আল্লাহ কখনো অবকাশ দিবেন না। বয়সের আধিক্য এই ভাবে হয় যে, আল্লাহ তা’আলা কোন বান্দাকে সুসন্তান দান করেন এবং ঐ সন্তানরা তাদের পিতার মৃত্যুর পর তার জন্যে দু'আ করতে থাকে। ঐ দু'আ তার কবরে পৌঁছে থাকে।”
এই গুলো কোনো যুক্তি হলো।
অবাক ব্যপার।
Verynice
আপনি ১২ ধর্মে ১২ দিকে ১২ বিদ্যা পাস। 💫🎅🎅
সমবাদ
Marhaba
ধুর।। আল্লাহ আপনি এই লোক কে হেদায়েত দান করুন আমীন।।
Sotti.kotha joy hok baba
Right
Ami shamima apnar kace murid hote cai baba
আল্লাহ কবুল করুন
Well done !
Oh p
nice speech.
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু এই আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি কি তরিকা এবং আপনার তরিকার নাম কি একটু যদি দয়া করিয়া বলেন
আল কাদরীয়া .. আল চিশতীয়া
🍎👏
Best knowledge
খাবার যে কমায় খেল এটাও তো আল্লাহর ইচ্ছাতেই।তিনিই তো হাকিম হয়ে হুকুম করে পুলিশ হয়ে ধরে।
Salam niben chotobela thake allah rasul char toriker pir mursider name achi soron kori amer pirmara gelapore amar maar kache mujaddedtorikay asi amar baba chistiya torikar akjon kamel oli silen jar pir. Holo sere mostan kintu akhon kikorbo. Duniyer chal cholon valona tai bissas paina apner alochona juktijukto procher merhaba kaje lagbe mursid mula amin.
তোমার কথা ও আমার ভালো লাগলো আল্লাহ সহায় হোক তোমার প্রতি
%,,,,, করে দেয় সে আমাকে মাফ
কিভাবে আমরা জানবো আমাদের রিজিক কতদেওয়া হয়েছে
Qiamot ar bese dur noy
৩ মাস/২মাস/১বছৰ ইত্যাদি বয়সে মানুষ মৰে যে--- এৰা কখন বেসি খাইলো
সাহেব মানুষ এক্সিডেন্ট এ তো মানুষ হায়াত শেষ হয়।
Dada Apna Phon Nambar Dao
Good
রাসুল সা তো কম খেতেন ৬৩বছর।বেচে ছিলেন
আমি সাফিয়া ্শারমিন আপনার কাছে আমি মুরিদ হতেই চায় আমাকে কী করতে হবে
স্কৃীনে ফোন নাম্বার আছে
Meye ra kivabe Allah ar sadhona korbe plz bolben....
যার যার মুর্শিদ বলে দেবে
আমার কদমবুসি ওভকতি নিবেন অনেক সাধু আছে জীব খায় না শুধুই সবজি খায় সবার হাতের খাবার ও খায়না এটা কতটুকু সঠিক।
দরদী এটা মানতে পারলে ভালো
Manus ki jane koto ta rijik ache ?
Meye ra kivabe Allah ar sadhona korbe plz bolben...apni toh sob seleder Sadhonar kotha bollen.....
আপনার হায়াত বাড়িয়ে নিন ভাই
হুজুর কোন পিরের যদি নারি ভক্তের প্রতি লোভ থাকে টাকার প্রতি আসক্ত কথা কাজের মিল নাথাকে। সেই পিরকে কি বাদ দেওয়া যাবে কিনা
যেখানে প্রেমও ভক্তি নেই .. কিছুই পাওয়ার আশা নেই
Ui don't talk like that
জানি না
বাবা গো ভাত কম খেয়ে ভাতের সঙ্গে সবজি বেশি খাওয়া চলবে?
হুজুর আপনার চেহারা দেখে মনে আপনি ও খাবার পাইলে ছাড়েন না।
আল্লা রহমত হোক আপনার উপর
আমার আব্বাও তো সারা জীবন কম কথা বলতেন কম খাবার খেতেন।আধ্যাত্নিক লাইনের লোক ছিল।কারও সাত পাঁচে ছিলনা।শত্রুর সাথেও মুচকি হেসে কথা বলতেন।তবুও কেন ওনাকে কম বয়সে প্যারালাইস্ হয়ে কথা বন্ধ হয়ে মরতে হলো।বলতে পারেন?
কিছুতো বলেন।
আমি দেওয়ানবাগী হুজুরের নগন্য গোলাম বলছি - আপনি আল্লারঅলীবন্ধুর কাছে গিয়ে কল্বে সবক নিয়ে সাধনা করে অন্তর দৃষ্টি খুলেন তখন আপনি আশরাফুল মাখ লোকাত হিসেবে গন্য হবেন, যে বিষয় নিয়ে আপনি কমেন্ট করেছেন সেই রহস্য আপনি নিজেরই বুঝতে পারবেন এমনকি আপনি আল্লাহ সৃষ্টি জগতের রহস্য ও বুঝতে পারবেন জানতে পারবেন সব বিষয় আপনার কাছে পরিষ্কার হবে
@@nosratjahan141 আমার পিতা মাইজভান্ডার শরীফের খলিফা ছিলেন।এবার বুঝলেন ওনি কেমন ছিল।
হুজুর ! রিজিক রেখে ১,২,৩,৪ (ইত্যাদি)
- মাসের বাচ্চা মারা যায় কেন ?
Nice
Marhaba
সমবাদ
Nice