ভোক্তা অধিকার এই ভিডিও করে জনগনকে কি মেসেজ দিতে চাচ্ছেন? আপনি কি চান জনগন বুঝুক এই সরকার দেশ চালাতে পারে না? স্বৈরাচারের দোষররাও আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এইসব অফিসারদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হোক। এদের মধ্যে কোন আন্তরিকতা নাই। দেশের মানুষ রাগে ফুসছে। আর এই অযগ্য অফিসার গল্প গুব্জিব তর্ক বিতর্কের করে যাক্সচ্ছে। আরে মিয়া দেশের আইন আছে এক বছর জেল দেয়া যাবে। দেন না কেন? অন্তবর্তি সরকারকে অস্থিতিশীল করা কি আপনার উদ্যেশ্য? একমাত্র দ্রব্যমূক্য ছাড়া সবদিকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এইসব অফিসারের কোন দেশ প্রেম নাই। গরীবদের জন্য কোন মায়া দয়া নাই। এইসব ভীরু কাপুরষ দের বাজার নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব থেকে অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। বানিজ্য মন্ত্রণালয়, বানিজ্য উপদেস্টা হিসেবে যোগ্য লোক নিয়োগ দেয়া হোকে। মানুষ চায় প্রশাসন হবে সিংহের মত গরু ছাগলের মত নয়।
কিছু ১৪ শিকের ভিতর ঢুকান না ? আমরা এরকম শাস্তি দেখতে চাই। আপনি পরিশ্রম করতেছেন কিন্তু জনগণের উপকার হচ্ছে না ! পেয়াজ আমরা কিনতেছি ১৪০/১৬০ টাকা ! সেনাবাহিনীর কোন বিকল্প নাই !
ফেইসবুকের মাধ্যমে যা দেখানো হচ্ছে 😅 বাস্তবে বাজার মূল্য কোন প্রকারের মিলনেই🤓😂 কারণ কি?? মুল সমস্যাটা কোথায় 😩?? এই ব্যক্তিরা অনেক চতুর চালাই, এদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ কিন্তু দিচ্ছেন কেন 😂??
স্যার ব্যাবসা এখনো ফ্যাসিস্টদের হাতেই আছে সোজাসুজি জেলে পাথান। এই ভাবে সোজা হবে না। মূল ইমপোর্টার ভূক্টা অদিদপ্টর নিয়ে নেন। তাহলে সহজে নিয়ন্ট্রনে এসে পরবে।
আপনার এ মিডিয়া ট্রায়ালে বাজারে কোন প্রভাব ফেলছে না । আপনি সরকারের নিকট সহযোগিতা চান এবং আক্রমণাত্মক অভিযান করেন ।খবর দেখে বাজারে যাই কিন্তু হতাশ হয়ে বাজার করি ।
মাননীয় ডিজি মহোদয় , ভোক্তা অধিদপ্তর ঢাকা স্যার, পাইকারী পিয়াজ, আলু, ডিম ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য বিক্রেতাদের সচেততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে টিভি, রেডিও ও সংবাদপত্রে জরুরী বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের সতর্ক করার ব্যবস্থা করুন। আইন সম্পর্কে অবহিত করুন ।
এতো কথা না বলে সরাসরি গ্রেপ্তার করে জেলে ঢুঁকিয়ে দিন কমপক্ষে ৩ মাসের জন্য। এমন ৭/৮ জনকে কারাগারে ঢুঁকালে বাজার সহনশীল হতে বাধ্য। টাকা জরিমানা করে কোন লাভ নেই।
আমার মতামত হইল আপনারা একটি প্রজেক্ট এর মাধ্যমে জানাইয়া দিবেন আলু এবং পেঁয়াজের মূল্য সরকারিভাবে কত টাকা পরে তারপরেও এই ব্যবসায়ীরা যদি মূল্য বেশি রাখে তাহলে ব্যবসায়ীদেরকে 10 বছর কারাদণ্ড দেওয়া হইবে এই আইন বাস্তবায়ন করতে হইবে না করতে পারলে স্যার আপনি স্যার আপনি চার কি ছেড়ে দেন তাহলে আমরা বুঝবো আপনি সৎ না হলে আমরা বুঝবো আপনি অসৎ
সারা জীবন ধরে জরিমানা বা কারাদন্ড করে যান। কসম খোদার দাম কমাতে পারবেন না। উল্টা ক্রমাগত দাম বাড়তেই থাকবে। জাস্ট জনগনের চোখে ধুলা দিয়ে যাচ্ছেন। ইম্পোর্ট এবং ডিস্ট্রিবিউট টা সরকারি ভাবে করেন। দাম কমতে বাধ্য।
ভোক্তা অধিকারের প্রতি অনুরোধ আপনারা সরকার কে বলেন। সরকার যেন নিজ উদ্যোগে প্রতিটি জেলায় কিছু সমন্বয়ক কে ব্যবসার লাইসেন্স দিয়ে নিজ অর্থায়নে গড়ে তোলা। তারা নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য বাহির থেকে কিনে অল্প লাভে বাজারে ছাড়বে, তাহলে বাজার ঠিক হয়ে যাবে। এবং কিছু ব্যবসায়ী কে সীল করে দেন।
আপনারা দয়া করে দুই চার দিন মহম্মদপুর চন্দ্রীমা মডেল টাউনের বাজারটা একটু তদারকি করেন প্লীজ। কারণ আজ দেশী আলুর দাম চেয়েছে ৭৫টাকা ভারতীয় আলুর দাম চেয়েছে ৬৫ টাকা দেশী পিঁয়াজ ১৫০ এবং ভারতীয় পিঁয়াজ ১২০টাকা এবং ডিম ১৬০টাকা ডজন। এই দামে বিক্রি করছে তাদেরকে বলার পরও তারা বলে এটাই এই বাজারের দর । ইচ্ছা হলে নেন আর না হলে অন্য বাজারে জান। দয়াকরে একটু তদারকি করেন এই বাজরটায়।
প্রত্যেক ব্যবসায়ীদের (যে কোন ব্যবসা) মন্ত্রণালয়ের অধীনে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, সরকারের পক্ষ থেকে আইন অনুযায়ী (মূল্য পরিবর্তন করে বিক্রি করলে)যে জরিমানা করা হবে তা ঐ ব্যক্তির রেজিস্ট্রেশন নাম্বারের উপরে সংযুক্ত করতে হবে, এবং যে জরিমানা করা হবে সেই অর্থ অনলাইনের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।এর ফলে কত বার জরিমানা করা হয়েছে কি কারনে করা হয়েছে সম্পূর্ন তথ্য লিপিবদ্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা সতর্ক থাকবে। এবং তদন্ত কমিটির বুঝতে সহজ হবে কতবার ঐ ব্যবসায়ীকে কতবার সতর্ক করা হয়েছে। ধন্যবাদ
দেখুন স্যার সব দোষ হল আপনাদের কারণ আপনারা মূল সিন্ডিকেট ধরতে ধরেন না আপনারা ইচ্ছা করলে ধরতে পারেন আর এদের জরিমানা বেশি করে এবং জেল করে দেন তারপরে সিন্ডিকেট বন্ধ হবে এভাবে অল্প-স্বল্প জরিমানা করে কোন লাভ নাই
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকা। এখানে লাখ লাখ মানুষ বাস করে। বাইপাইল আড়তে অভিযান পরিচালনা করা দরকার। এখানে 70 টাকা কেজি আলু এবং 130 টাকা কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। আমি অনেক ভিডিওতে কমেন্ট করি। কিন্তু অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে না।
বাজার মনিটরিং এর দায়িত্ব সেনাবাহিনীর হাতে তোলা দিন সেনাবাহিনী পিটিয়ে সোজা করে ফেলবে
ভাই এরা সবাই চোর, সেনাবাহিনীর হাতে দেবে না
শুধু অর্থ দন্ড দিলে হবে না এদেরকে সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া উচিত বলে মনে করি।
ভোক্তা অধিকার এই ভিডিও করে জনগনকে কি মেসেজ দিতে চাচ্ছেন? আপনি কি চান জনগন বুঝুক এই সরকার দেশ চালাতে পারে না? স্বৈরাচারের দোষররাও আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এইসব অফিসারদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হোক। এদের মধ্যে কোন আন্তরিকতা নাই। দেশের মানুষ রাগে ফুসছে। আর এই অযগ্য অফিসার গল্প গুব্জিব তর্ক বিতর্কের করে যাক্সচ্ছে। আরে মিয়া দেশের আইন আছে এক বছর জেল দেয়া যাবে। দেন না কেন? অন্তবর্তি সরকারকে অস্থিতিশীল করা কি আপনার উদ্যেশ্য? একমাত্র দ্রব্যমূক্য ছাড়া সবদিকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এইসব অফিসারের কোন দেশ প্রেম নাই। গরীবদের জন্য কোন মায়া দয়া নাই। এইসব ভীরু কাপুরষ দের বাজার নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব থেকে অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। বানিজ্য মন্ত্রণালয়, বানিজ্য উপদেস্টা হিসেবে যোগ্য লোক নিয়োগ দেয়া হোকে। মানুষ চায় প্রশাসন হবে সিংহের মত গরু ছাগলের মত নয়।
জরিমানার দরকার নাই কমপক্ষে পাঁচ বছরের জেল দেওয়া উচিত না হয় দৌড়াবেন রেজাল্ট আসবে না
বিগত সরকারের সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী এদের সাহস অনেক বেড়েছে। উপযুক্ত শাস্তি ব্যবস্থা করা হোক 😮
এক মাস ধরে আপনারা কিসের অভিযান পরিচালনা করেন এগুলা এগুলারে দুই বছর তিন বছর জেলে দেন লাইসেন্স ক্যানসেল করে দেন একদিনের মধ্যে সোজা হয়ে যাবে এগুলো।
মানুষ তুমি অন্তর দিয়ে কবে মানুষ হইবা।গরীবের রক্ত চুষে হাওয়া ব্যবসায়ী, ওকে 20 বছরের কারাদণ্ড দেওয়া উচিত।
লোক ঠকানোর এহেন প্রতারক ও চোর ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।
স্যার টাকা জরিমানা আর জেল দিলে ভালো হয় স্যার
পাঁচ বছরের জেল এবং পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা করেন তাহলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে
সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দিন। সিন্ডিকেট দের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিন। মানুষ কষ্টে আছে
কঠিন সাজা দেয়া হোক এবং ভোক্তা অধিকারের টিম বৃদ্ধি করা হোক
কিছু ১৪ শিকের ভিতর ঢুকান না ? আমরা এরকম শাস্তি দেখতে চাই। আপনি পরিশ্রম করতেছেন কিন্তু জনগণের উপকার হচ্ছে না ! পেয়াজ আমরা কিনতেছি ১৪০/১৬০ টাকা ! সেনাবাহিনীর কোন বিকল্প নাই !
সরকারের উচিত নিজেরা কিনে উপযুক্ত দরে খোলা বাজারে পিয়াজ বিক্রি করা।
সহমত 💯 শতভাগ
ফেইসবুকের মাধ্যমে যা দেখানো হচ্ছে 😅 বাস্তবে বাজার মূল্য কোন প্রকারের মিলনেই🤓😂 কারণ কি?? মুল সমস্যাটা কোথায় 😩?? এই ব্যক্তিরা অনেক চতুর চালাই, এদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ কিন্তু দিচ্ছেন কেন 😂??
স্যারকে দেশটাকে এই অভিশপ্ত পয়জন মুক্ত করার জন্য অনুনয় - বিনয় করছি।। এরা দেশের ক্ষত।।
বাংলার ফাটাকেষ্ট জব্বার স্যার ❤
স্যার ব্যাবসা এখনো ফ্যাসিস্টদের হাতেই আছে সোজাসুজি জেলে পাথান। এই ভাবে সোজা হবে না। মূল ইমপোর্টার ভূক্টা অদিদপ্টর নিয়ে নেন। তাহলে সহজে নিয়ন্ট্রনে এসে পরবে।
আজকে আমাদের এলাকায় ৮০ টাকা কেজি আলু আর পেঁয়াজ দেশিটা ১৪০ টাকা ইন্ডিয়ান ১২০ টাকা বিক্রি হয়েছে। কোথায় দাম কমলো???
সব ভুয়া & বাটপারি
complain koren
অসাধু ব্যাবসায়ীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক
বাজার মনিটরিং এর যে জরিমানা করা হয় এটা খুবই নগন্য জরিমানার পাশাপাশি জেল থাকলে তাহলে দ্রুত ওজন নিয়ন্ত্রণ হবে
আলহামদুলিল্লাহ আজ সাতক্ষীরা সুলতান পুর বড়ো বাজারে ভারতীয় পিঁয়াজ খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৬০৳ কেজি,
বিশ্বাস হয় না আপনার কথা
সমস্ত পিয়াজ বাজেয়াপ্ত করা হোক এবং জেল জরিমানা করা হোক
এরা শত শত কোটি টাকার মালিক, এদেরকে ছাড় দিলে গরীবের উপরে জুলুম করা হবে. আর জরিমানা নয় জেল দেয়া হউক।
এই সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীদের কে আইনের আওতায় আনা হোক এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক যাতে আর এই ধরনের অপকর্ম চুরি না করতে পারে
আপনার এ মিডিয়া ট্রায়ালে বাজারে কোন প্রভাব ফেলছে না । আপনি সরকারের নিকট সহযোগিতা চান এবং আক্রমণাত্মক অভিযান করেন ।খবর দেখে বাজারে যাই কিন্তু হতাশ হয়ে বাজার করি ।
এদের জন্য ন্যূনতম দশ বছরের জেল দেওয়া দরকার স্যার ।
স্যার আপনারা ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করা শুরু করেন তারা মার খেয়ে যাবে
গাজিপুরে ১৮০ টাকা পিয়াজ,১৪০ টাকা,
এদের কঠোর শাস্তি চাই
ইম্পোর্ট ওদের লাইসেন্স বাতিল করে দেন স্যার। নতুন নতুন ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স দেন
সিন্ডিকেটদের শুধু জরিমানা নয় ওদেরকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড এবং অর্থদন্ড দেয়া হোক।
এসব ব্যবসায়ীরা উল্টো মাছ ভেজে খেতে জানে না বাটপারির শেষ নেই 😂
এবং শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে
এরকম হাঁসি মুখে ৫/১০ হাজার জরিমানা, জীবনেও দ্রব্যমূল্য সিন্ডিকেট শেষ হবেনা
গতকাল ১৫ই নভেম্বর ফেনীতে আলু ৭০ টাকা করে ক্রয় করা হয়েছে।
ভোক্তা অধিকার ভাই এরা কোনো দিন ভালো হবেনা এদের কে চার পাঁচ কোটি টাকা জরিমানা করেন তাহলে ঠিক হয়ে যায়বে
মাননীয় ডিজি মহোদয় ,
ভোক্তা অধিদপ্তর
ঢাকা
স্যার,
পাইকারী পিয়াজ, আলু, ডিম ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য বিক্রেতাদের সচেততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে টিভি, রেডিও ও সংবাদপত্রে জরুরী বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের সতর্ক করার ব্যবস্থা করুন। আইন সম্পর্কে অবহিত করুন ।
আপনাদের এই অভিযানের সুফল জনগণ পাচ্ছে না।
এরকম অভিযান অনেক দিন যাবৎ দেখতেছি ভোক্তা কোন প্রকার সুফল পাচ্ছে না।
সরকারিভাবে সব দ্রব্য আমদানি করে, নিজস্ব একটা ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের মাধ্যমে মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষের কাছে পোঁছে দেয়া হোক।।।❤️❤️❤️❤️❤️❤️
পেঁয়াজ কবে হবে 60/70 টাকা. 60 টাকা হলে পাইকারি 5 টাকা লাভ করলে কোটি টাকা হয়. খুচরো 10 টাকা লাভ করলে মানা যায়. তাহলে ও দাম 80 নিচে থাকে
এতো মিঠা কথায় কিছুই হবেনা। এদেরকে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বাগেরহাটে,মোল্লাহাটে ১২০টাকা
ধন্যবাদ ভাই
কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স পারপাসে কিছুটা ইলিগ্যাল খরচ আছে। তারপরও এদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
স্যার এক বছর দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়ে দেন।তা না হলে এই ব্যবসায়ীরা ঠিক হবে না
এতো কথা না বলে সরাসরি গ্রেপ্তার করে জেলে ঢুঁকিয়ে দিন কমপক্ষে ৩ মাসের জন্য। এমন ৭/৮ জনকে কারাগারে ঢুঁকালে বাজার সহনশীল হতে বাধ্য। টাকা জরিমানা করে কোন লাভ নেই।
এলসি এদের বাতিল করে দেওয়া দরকার। বেশি ইনপোটার দিন।
মাননীয় ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয়ের অবগতির জন্য বলছি চাদপুর জেলার প্রত্যেকটি বাজারে আপনার অভিযান একান্ত প্রয়োজন।বর্তমানে আমাদের প্রত্যেকটা বাজারে পেঁয়াজের মূল্য কেজি প্রতি 120 টাকা। আলু কেজি প্রতি ৭০ টাকা।
পেয়াজের দাম ৪৫-৫৫,৬০ টাকা নির্ধারন করে দেয়া উচিত।এবং আলু ২৫-৩০ টাকা।।
কোমটি চোর
কোন কমিটি'র দরকার নাই
সিটি কর্পোরেশন এর অফিস হোক বাজার এ তাদের ভোক্তা অধিকার এর ও অফিসার থাকবে।
এখন ও ভুল আর শুদ্ধর মাঝে আছে বাজার মনিটরিং, বাজার শুদ্ধ ও হবে না আমরা সাধারণ মানুষ ও সুফল পাবনা এটাই আমাদের সুনার বাংলাদেশ।
এদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক
ময়মনসিংহে আলু ৭০টাকা এবং ভারতীয় পেয়াজ ১২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। কোন নজরদারি নেই
টংগী,আজ পিয়াজ কিনলাম ১৪০ টাকা কেজি।
স্যার, এরা সরকার বিরোধী লোক। দেশের অবস্থা অস্থিতিশীল হোক এটা চায় না। এদের জরিমানা করে লাভ নেই। এদের আইনের আওতায় আনা উচিত।
এই জায়গা বাটপারি করতে পারে অন্যন জয়গা যাওয়া দরকার কি
একজন শাস্তি দেখে সবাই সোজা হয়ে যাবে।শাস্তি ই তো হচ্ছেনা।
উত্তরা বিডিআর বাজারে ১৫০ টাকা কেজি।
জিরানি বাজারে আসেন
আমার মতামত হইল আপনারা একটি প্রজেক্ট এর মাধ্যমে জানাইয়া দিবেন আলু এবং পেঁয়াজের মূল্য সরকারিভাবে কত টাকা পরে তারপরেও এই ব্যবসায়ীরা যদি মূল্য বেশি রাখে তাহলে ব্যবসায়ীদেরকে 10 বছর কারাদণ্ড দেওয়া হইবে এই আইন বাস্তবায়ন করতে হইবে না করতে পারলে স্যার আপনি স্যার আপনি চার কি ছেড়ে দেন তাহলে আমরা বুঝবো আপনি সৎ না হলে আমরা বুঝবো আপনি অসৎ
বসুন্ধরা য় একটি অভিজান চালানোর জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
সারা জীবন ধরে জরিমানা বা কারাদন্ড করে যান। কসম খোদার দাম কমাতে পারবেন না। উল্টা ক্রমাগত দাম বাড়তেই থাকবে। জাস্ট জনগনের চোখে ধুলা দিয়ে যাচ্ছেন। ইম্পোর্ট এবং ডিস্ট্রিবিউট টা সরকারি ভাবে করেন। দাম কমতে বাধ্য।
আড়তদার ফড়িয়া কমিশন এজেন্ট ধরে সাজঘরে ডিটেনশন দিয়ে রেখে দিলে বাজার আপনাতেই কমে যাবে।
ভোক্তা অধিকারের প্রতি অনুরোধ আপনারা সরকার কে বলেন। সরকার যেন নিজ উদ্যোগে প্রতিটি জেলায় কিছু সমন্বয়ক কে ব্যবসার লাইসেন্স দিয়ে নিজ অর্থায়নে গড়ে তোলা। তারা নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য বাহির থেকে কিনে অল্প লাভে বাজারে ছাড়বে, তাহলে বাজার ঠিক হয়ে যাবে। এবং কিছু ব্যবসায়ী কে সীল করে দেন।
আপনারা দয়া করে দুই চার দিন মহম্মদপুর চন্দ্রীমা মডেল টাউনের বাজারটা একটু তদারকি করেন প্লীজ। কারণ আজ দেশী আলুর দাম চেয়েছে ৭৫টাকা ভারতীয় আলুর দাম চেয়েছে ৬৫ টাকা দেশী পিঁয়াজ ১৫০ এবং ভারতীয় পিঁয়াজ ১২০টাকা এবং ডিম ১৬০টাকা ডজন। এই দামে বিক্রি করছে তাদেরকে বলার পরও তারা বলে এটাই এই বাজারের দর । ইচ্ছা হলে নেন আর না হলে অন্য বাজারে জান। দয়াকরে একটু তদারকি করেন এই বাজরটায়।
ময়মনসিংহে,,,আজকে পিয়াজ কিনলাম,,১০৫ টাকা,,আলু,, ৬৪ টাকা প্রতি কেজি
প্রত্যেক ব্যবসায়ীদের (যে কোন ব্যবসা) মন্ত্রণালয়ের অধীনে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, সরকারের পক্ষ থেকে আইন অনুযায়ী (মূল্য পরিবর্তন করে বিক্রি করলে)যে জরিমানা করা হবে তা ঐ ব্যক্তির রেজিস্ট্রেশন নাম্বারের উপরে সংযুক্ত করতে হবে, এবং যে জরিমানা করা হবে সেই অর্থ অনলাইনের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।এর ফলে কত বার জরিমানা করা হয়েছে কি কারনে করা হয়েছে সম্পূর্ন তথ্য লিপিবদ্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা সতর্ক থাকবে। এবং তদন্ত কমিটির বুঝতে সহজ হবে কতবার ঐ ব্যবসায়ীকে কতবার সতর্ক করা হয়েছে। ধন্যবাদ
এর বাবাদাদারা এভাবেই ব্যাবসা করেছে। এখন ছেলে বসেছে। ছেলে বড় ব্যাবসিক।
পাগর অফিসার, বাড়ি যান,জড়ি মানা করে লাভ কি, পরে ঠিক তুলে নিবে,জেল জরিমানা সহ রিমান্ড চাই
এরা কখনো দেশকে ভলোবাসেনা । এতভাবে বিচার করা উচিত।
জরিমানা করলে হবে না মালগুলো বিক্রি করার ব্যবস্থা করতে হবে প্রথম জরিমানা করলে কোন লাভ নেই কারণ গোডাউনে মাল আছে বিক্রি হচ্ছে বিক্রি করবেন
এইসব জরিমানা করে কোন লাভ নেই। একজনকে জনসম্মুখে কঠিন শাস্তি দিয়ে মিডিয়াতে প্রচার করুন এমনিতেই আর ব্যবসায়ী রা ভালো হয়ে যাবে
৮৭ হলো একটা কোড যেমন কাপড়ের দোকানে কোড থাকে, সব কথার শেষ কথা আমাদের চরিত্র এবং মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে বদলাতে হবে, আমরা লোভী।
এদের দশ বছর শাস্তি দিতে হবে ।তারা তো অনেক টাকা আয় করে জরিপানা দিয়া তাদের জন্য ব্যপার না। শাস্তি দিতে হবে।
দেখুন স্যার সব দোষ হল আপনাদের কারণ আপনারা মূল সিন্ডিকেট ধরতে ধরেন না আপনারা ইচ্ছা করলে ধরতে পারেন আর এদের জরিমানা বেশি করে এবং জেল করে দেন তারপরে সিন্ডিকেট বন্ধ হবে এভাবে অল্প-স্বল্প জরিমানা করে কোন লাভ নাই
পোস্তগোলা জুরাইন বাজারে কি কোনদিন ভোক্তা অধিকারের কোন অফিসার আসবে?? নাকি শুধু কাওরান বাজারেই ঘুরাঘুরি করবে??
আমি যেখানে থাকি নারায়ণগঞ্জ কানপুর বউবাজার আমার এলাকায় আমি বাজারের থেকে গতকালকে আধা কেজি পেঁয়াজ কিনেছি 60 তাহলে দাঁড়ালো গিয়া 1 কেজি _120
বড় করে জরিমানা করতে হবে এবং ২ বছরের জেল দেওয়া জরুরী।
আমাদের এখানে ১৪০টাকা কেজি পিয়াজ
কমিশনও খায়, আবার অতিরিক্ত যে দামে বিক্রি করে সেই দাম ও খায় পাইকাররা
বগুড়া দেশি পেঁয়াজের দাম ১৫০থেকে ১৬০টাকা ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ১০৫ থেকে ১১০টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
নোয়াখালীতে 120 টাকা পিয়াজ। আলু 70 টাকা । দেখার কেউ নেই । ঢাকা শুধু
বাংলাদেশ না । প্রতিটা জেলায় ভোক্তা অধিকার থাকা দরকার ।
ভোক্তা অধিকার হটাও সেনাবাহিনীকে মাঠে নামান
লক্ষ্য টাকা লাভ আর হাজার টাকা জরিমানা এটা কি
ভাই আপনারা তো অনেক কষ্ট করছেন, এবার কষ্ট করে একটু আমদানিকারকের খোঁজ নেন। এবং তাদের ধরেন।
অভিযান গাজীপুর হবে কবে
আশুলিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকা। এখানে লাখ লাখ মানুষ বাস করে। বাইপাইল আড়তে অভিযান পরিচালনা করা দরকার। এখানে 70 টাকা কেজি আলু এবং 130 টাকা কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। আমি অনেক ভিডিওতে কমেন্ট করি। কিন্তু অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে না।
মাওনা শ্রীপুর থানা খুচরা বাজার আলো 75 টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে এখানে অভিযান হচ্ছে না
আমি কালকেও জুরাইন থেকে পেয়াজ ১১০ টাকা কইরা কিনলাম,আজকে ডাব কিনলাম ১৫০টাকা করে??আমাদের এই যাত্রাবাড়ী জুরাইন বাজারেও স্যারদের আসা দরকার।।
পিয়াজ নিচ্ছে ১২০ টাকা সারা দেশে! এরা ৬০ টাকা কই পাইল! একটিং চলছে!😂😂😂
এদের কে জরিমানা করে কোন সুফল পাওয়া যাবে না এদের কে আইনের আওতায় এনে দশ বিশ বছর এর জেল দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি এদের শুধু জরিমানা কিছু হচ্ছে না
আজ আমিও ইন্ডিয়ান piyas 120 tk কিনলাম. Dhaka Cantonment.
আজকে আমাদের এলাকায় নারায়ণগঞ্জ, রুপগঞ্জ, কাঞ্চন ব্রিজ , পূর্বাচল ৩০০ ফিট দিয়ে ৭০ অথবা ৭৫ টাকা কেজি আলু আর পেঁয়াজ দেশিটা ১৬০ টাকা ইন্ডিয়ান ১৪০ টাকা, গ্যাস বোতল ১৫০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। কোথায় দাম কমলো???
নোয়াখালীর সেনবাগ ছাতারপাইয়া বাজারে 120 টাকা পেইজের কেজি
জরিমানা না করে ডাইরেক্ট জেল দেওয়া উচিত জরিমানা ১ লাখ টাকা করলে ওরা ইনকাম করে ৫ লাখ টাকা কিছুই না
এভাবে আর কতো দিন??????
স্যার এদেরকে কঠিন সাজা দিন
এদের কে এই ভাবে হবে না ৫-১০ বছর কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন ঠিক হয়ে যাবে
খুচরা বাজারে পিয়াজের মূল ১২০/ আমি নিজে কিনেছি নেত্রকোনা মাছুয়া বাজার থেকে
বাজারে 130 টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে পিঁয়াজ।