সর্বশেষ ও সর্বস্রেষঠ শরীয়তধারী নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। সকল নবীগনের আধ্যাত্মিক পিতা যাহাকে মহান আল্লাহ খাতামাননাবীঈন আখ্যায়িত করেছেন। এবং উম্মতে মুহাম্মদীয়ার সংশোধনের জন্য আগত শতাব্দীর মুজাদ্দিদগনের কিতাব কি বলে আর আজকের দিনের মাওলানারা কি প্রচার করে। সকল কিতাবে খাতামাননাবীঈন অর্থ সকল নবী রাসূলগনের আধাত্মিক পিতা হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, যা পবিত্র কুরআন শরীফ এর সুরা আহযাবের তাফসিরে বিদ্যমান আছে। পবিত্র কুরআন শরীফ এ আল্লাহ তায়ালা বলেন, " মুহাম্মদ কোন পুরুষের পিতা নহে, তিনি শেষ নবী" এটাই বর্তমান ৭২ ফিরকার মুসলিম ওলামাহুম আলেমসমাজ শেষ অর্থ করে অথচ মহান আল্লাহ তায়ালা "ওয়ালা কীর " শব্দের মাধ্যমে অর্থাৎ মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি না বোধক ব্যক্যকে "হা" বোধক প্রয়োগ করে মহান আল্লাহ তায়ালা, মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে উপযুক্ত প্রতিদান দিয়েছেন যে, রাসুলুল্লাহ ওয়া খাতামান্নাবিইন। এটাই যুক্তিযুক্ত ও ভাষার মানদন্ডের মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ যাহা উম্মতে মুহাম্মদীয়ার মুজাদ্দিদ গন কিতাবে লিখেছেন এবং তাহা প্রমাণ স্বরূপ আামাদের সংগ্রহে আছে " মুহাম্মদ কোন পুরুষের পিতা না, তিনি সকল নবীদের আধ্যাত্মিক পিতা অর্থাৎ সর্ব স্রেষঠ নবী। খাতামাননাবীঈন শব্দ বাদে পবিত্র কুরআন শরীফ এ এমন কোন শব্দ ব্যবহার করা হয় নি যে, হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ই সর্ব স্রেষঠ নবী। একমাত্র "খাতামাননাবীঈন " শব্দের মাধ্যমে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সর্ব স্রেষঠ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ এ।
আজহারী সাহেবের জঘন্য মিথ্যা আপত্তি : মির্যা সাহেব #কলেরায় #টয়লেটে পরে মারা গেছেন। দয়াকরে মনযোগ দিয়ে আজহারী সাহেবের আপত্তির জবাব দেখুন :- ========================================================================== সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ কথা হল, লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন। মিথ্যাবাদিদের উপর আল্লাহর অভিশম্পাত। তারপরও সত্য সন্ধানীদের জন্য প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করছিঃ হযরত মসীহ মওউদ (আ.) তার জীবনের শেষ পুস্তক পয়গামে সুলেহ যখন লিখছিলেন তখন তার উপর ইলহাম হল, আর রাহীলু সুম্মার রাহীলু ওয়াল মাউতু কারীব। অর্থাৎ, সফরের সময় হয়ে গেছে এবং মৃত্যু সন্নিকট। তখন মসীহ মওউদ (আ.) লাহোরে ছিলেন। যা হোক ২৫মে ১৯০৮ তারিখে তিনি (আ.) পয়গামে সুলেহ লিখা পরিপূর্ণ করে কাতেবের কাছে দিলেন। এই প্রবন্ধ লিখতে দিন রাত পরিশ্রম করা, বহু মানুষের সাথে মুলাকাত করা এবং কতিপয় জলসায় বক্তৃতা প্রদানের ফলে তিনি অনেক দুর্বল হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুশয্যাশায়ী ব্যক্তির ন্যায় হয়ে গেলেন। রাত ১১টায় পায়খানায় যাওয়ার প্রয়োজন হল। তিনি প্রকৃতির ডাকে পায়খানায় গেলেন। দুর্বল হয়ে পড়লেন। এরপর আরেকবার পায়খানায় গেলেন। এবার যখন তিনি পায়খানা থেকে ফিরলেন এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, তিনি বিছানায় শুতে গিয়ে নিজের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারলেন না এবং প্রায় নিঃশক্তি হয়ে বিছানায় পড়ে গেলেন। ডাক্তার ডাকা হয়েছে। কিন্তু এরপর আরেকবার পাতলা পায়খানা হয়েছে যারপর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়লেন যেন তার নার্ভ বন্ধ হয়ে গেছে। এমন সময় তার মুখ থেকে একটিই বাক্য শুনা যাচ্ছিল, “আল্লাহ মেরে পিয়ারে আল্লাহ।” ২৬মে ফজরের সময় বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? তিনি বিছানায় দুই হাত তায়াম্মুমমের ন্যায় ছুয়ে শুয়ে শুয়ে নামাযের নিয়্যত বাধলেন। তখন পুনরায় বেহুশ হয়ে গেলেন। যখন হুশ ফিরে পেলেন আবার জিজ্ঞেস করলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? বলা হল, জি হুযুর, হয়ে গেছে। পুনরায় দ্বিতীয়বার নিয়্যত বাধলেন এবং শুয়ে শুয়ে ফজর নামায আদায় করলেন। নামাযের পর যখনই হুশ ছিল তিনি “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্যটি বলতে লাগলেন। ঠিক যেমনটি মহানবী (সা.) মৃত্যু শয্যাশায়ী অবস্থায় বলেছিলেন, আল্লাহুম্মা বির রাফিকীল আলা। (বুখারী)। পরের দিন ২৬মে সকাল ১০ টার কাছাকাছি সময় শ্বাসকষ্ট হতে লাগল। পরিশেষে সাড়ে ১০টার দিকে “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্য উচ্চারণ করতে করতে তিনি তার মাওলার দরবারে উপস্থিত হলেন। (সিলসিলায়ে আহমদীয়া, হযরত মির্যা বশির আহমদ সাহেব, পৃষ্ঠা ১৮২-১৮৩) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বিরোধি মোল্লারা নোংরা মিথ্যা ছড়িয়েছে, মিছিল করেছে। এছাড়া রেলওয়ে অফিসারকে এই মিথ্যা সংবাদ পৌছিয়েছে যে, তাঁর মৃত্যু কলেরায় হয়েছে তাই তার লাশকে লাহোর থেকে কাদিয়ানে নিয়ে যেতে যেন না দেয়া হয়। যখন আহমদীরা এ খবর পেল মোকাররম শেখ রহমতুল্লাহ সাহেব ডাক্তার মেজর সদরল্যান্ড প্রিন্সিপাল মেডিকেল কলেজ লাহোরের কাছে গেলেন যাকে শেষ সময়ে হযরত সাহেবের চিকিৎসার কিৎসার জন্য ডাকা হয়েছিল। তাকে বিরোধীদের কর্মকান্ড অবহিত করে তিনি তার কাছে যে কারণে হযরত সাহেবের মৃত্যু হয়েছে তার সার্টিফিকেট চাইলেন। তিনি নিম্মোক্ত ভাষায় সার্টিফিকেট লিখেন, “তার মৃত্যু আদৌ কলেরায় হয়নি, বরং স্নায়ু দুর্বলতার আধিক্যের কারণে হয়েছে।” (হায়াতে তাইয়েবা) এরপর রেলওয়ে কর্মকর্তাকে এই সার্টিফিকেট দেখানো হয়েছে যার ফলে তিনি তার লাশ মোবারককে কাদিয়ানে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। যদি কলেরায় মারা যেত তাহলে কখনও রেলওয়ে কর্মকর্তা তার লাশ মোবারক নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিতেন না। এ থেকেই প্রমাণ হয়, তিনি কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেননি। ====================================================
Mijanur Rahaman sob kichu jane kintu sotti ta bolle to o mota onker taka pabe na na koran bikkiri kore khaw,ajke esche tar jonno o to mota onker taka pabe o to emni aseni
Apni nije quran hadis jane bujhe jibon pori chalona korben...kono alemder kothay na...mone rakhben apnar kobor e apni jaben apnar hisab apnar kase niben kono alem jay apnar hisab dibe na..so sabdhan😊
লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন - (অর্থঃ মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লানত বা অভিশাপ)। কুরআনের আয়াতটাও ঠিকমতো লিখতে পারো না। এরপর আবার তোমরা আহমদিয়ারা নিজেদের সত্য দাবি করো। কত ব্যাপারেই তোমরা যে মিথ্যাচার করো তার কোন শেষ নাই। এগুলো ছেড়ে দিয়ে কুরআন, হাদিসকে পুরোপুরি মেনে সত্যের পথে আসো।
@@kashemhossainpiash3136 আরবীতে আর কি লিখবে ?? ফাতহাহ, কাসরাহ, দম্মাহ এর জন্য আরবী উচ্চারণ কেমন হবে সেটাই ত জানোনা। বাংলায় আরবী উচ্চারণগুলো লিখেছো আরবী উচ্চারণের বারোটা বাজিয়ে দিয়ে। তুমি লিখেছো 'লানাতুল্লাহে' - নিঃসন্দেহে এটা ভুল। হবে 'লানাতুল্লাহি'। তুমি লিখেছো 'কাযেবিন' - নিঃসন্দেহে এটাও ভুল। হবে 'কাযিবিন'। আমি আগেও লিখে দিলাম তাও নিজের ভুলটা ধরতে পারলে না। আরবীতে আর কি লিখবে ?? তুমি আমার বয়সে ছোট হবে তাই 'তুমি' সম্বোধন করেছি। অন্যভাবে নিয়ো না।
@@ShezanArefin আপনি মেজাজ গরম করে তুই সম্বোধন করে নিজের নিম্ন অভিরুচির জাত বংশের পরিচয় দিচ্ছেন।কথার উত্তরে কথা বলবেন নাইলে চুপ থাকবেন। শোনেন তুই তাই বলে নিজের ভ্রষ্ট পারিবারিক শিক্ষার পরিচয় দেবেন না।
আহমদীয়া মুসলিম জামা'তের ধর্ম বিশ্বাস সম্পর্কে পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) বলেন, ''আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা'লা ছাড়া কোন মা'বুদ নেই এবং সাইয়্যেদেনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা.) আল্লাহর রাসুল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, ফিরিশতা, হাশর, জান্নাত এবং জাহান্নাম সত্য এবং আমরা আরও ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা'লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.) থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লেখিত বর্ণনা অনুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি,যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত হতে বিন্দু মাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয় গুলো অবশ্য করণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধ করণের ভিত্তি স্থাপন করে,সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা'তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্-" এর প্রতি ঈমান রাখে এবং এ ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করে।কুরআন শরীফ থেকে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সব নবী (আ.) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং তাছাড়া খোদা তা'লা এবং তাঁর রসুল (স:) র্কতৃক নির্ধারিত কর্তব্য সমূহকে প্রকৃত পক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে, যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয় সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আক্বিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুযূর্গানের "ইজমা" অর্থাৎ সর্ববাদি-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের সর্ববাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে,তা সম্পূর্ণভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাক্বওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে।কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে, আমাদের এ অঙ্গীকার সত্ত্বেও অন্তরে আমরা এ সবের বিরোধী ছিলাম? "আলা ইন্না লা'নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিন" অর্থাৎ সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী এবং মিথ্যা রটনাকারীদের প্রতি আল্লাহ্ তা'লার অভিশাপ।" (আইয়ামুস সূলেহ্ পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭) প্রতিশ্রুত মসীহ ও ইমাম মাহদী হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) এর বই পড়তে বা Download করতে ভিজিট ইন করুন- www.ahmadiyyabangla.org
এই সব জ্ঞানী আলেম উলামারা যদি আজ মুক্ত ভাবে কথা বলতে পারতো,,তাহলে বাংলার জমিন থেকে বাতিল পন্থী ভন্ডরা এমনেই বিদায় নিতো,,আল্লাহ আমাদের সকলের ভালো মন্দ বুঝার তৌফিক দান করুন,,,
Erkom bhondo lokder oshlil bhasha shunte madrashar murkho lok ra ashe. Kono dharmik loker bhasha erkom oshlil Hoi chi .. Quran Jodi asholei meaning shoho pore bujhto tahole kauke aghat kore kotha bolto na. Quran shorif a clearly likha ache onno dhormer lokder Mondo kotha na bolte.. Eder moto bhondo Muslim ra jokhon Saudi Arabia and middle east er desh gulo te jai tokhon miskin fokir er moto bebohar pai arab Muslim der theke.. Ei bangali fokir Muslim ra tokhon Arab Muslim der toilet a ghumai, toilet a khai, kokhono kajer chape bina treatment a mara jai.. Eder erkomi howa uchit.. Hazari bhondo r waz kore taka kamai Allah to bolsen tomra dhormo niye business korona.. Hazari bhondo r bank account bhorti taka koi ashchilo Sylhet a bonnakobolito manush der help korte? Ashchilo Corona te manush der help korte? Ashchilo turkey Syria r victims der help korte? Beyadob murkho lok age nije orthoshoho Quran por Bhalo manush hou erpor onnoke gyan dei..
আমাদের শেষ ও সর্বস্রেষ্ঠ শরীয়তধারী নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাহা আহমদীয়া মুসলিম জামাতভুক্ত সকল সদস্য কায়মনে পালন করে যাদেরকে আপনারা কাদিয়ানী বলে বিদ্রুপ করেন।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইমাম মাহদী উপাধিধারী একজন ব্যক্তি যিনি পূর্বে মারা যাওয়া ঈসা (আঃ) এর গুণে গুণান্বিত হয়ে উন্মতি নবী হিসেবে উম্মতে মুহাম্মদীয়ার জন্য কিয়ামত অবধি মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শরীয়ত পরিচালনার নেতৃত্ব দিবেন।
কারো চাপাবাজী না শুনে নিজে কুরান এবং হাদিস বুঝে পড়ুন। কুরানের সাথে যে সব হাদিস সাংঘর্ষিক মনে হয় সেটা এড়িয়ে চলতে পারেন। সবশেষে নিজের বিবেক বিবেচনা কে কাজে লাগান। রুপক নবী, রুপক মাহাদী এবং রুপক ঈসা এই সব মনগড়া ব্যখ্যা আপনি কেন মানবেন? মির্জা কাদিয়ানী যদি রুপক ঈসা আঃ হয় তাহলে ইসলামিক অনেক বড় বড় স্কলার আছে, তারা যদি এখন দাবি করে আল্লাহ তাদেরকে স্বপ্নের মাধ্যমে ওহী পাঠায়, তাদেরকে রুপক রাসুল বলা যাবে? ১০০ জনের মধ্যে ৩ জন কিছুটা হলেও বিশ্বাস করতে শুরু করবে। তারপর আস্তে আস্তে তারা কাদিয়ানীর মত ভ্রান্ত বিশ্বাসী দল গড়ে তুলবে। এটা মানা যায়?
এই হুজুর কতটা ঠিক তার প্রমাণ করুন নিজে। এই আলেমদের দোলেরা বলে ইছা নবী দোয়া করেছিলেন উন্মত্তি নবী বা উন্মত্ত হয়ার জন্য । কিন্ত আপনি কখনও নিজে সেই হাদীস টি পড়েছেনকি সেখানে কার নাম আছে। মুসলমান হলে সেই হাদীস টি পরবেন তাহলেই প্রমাণ পাবেন আপনাদের এই প্রিয় হুজুরদের মিথ্যাচার।
মুসলমান কি তোর আদেশে হবে ইসলাম কি তোর বাপ দাদার সম্পদ যে তুই কইলে মুসলমান হবে আর তুই অমুসলিম কইলেই অমুসলিম হবে । তুই যে একটা নাম ধারী মুসলমান তার প্রমাণ তুই নিজেই । মুসলমান শব্দের অর্থ কি তুই জানিস ।
কাদীয়ানী নবী না, রাসূলও না। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হলেন সর্বশেষ নবী এবং সর্বশেষ রাসূল। উনার [মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)] পর কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কেউ আল্লাহর মনোনিত নবী এবং রাসূল হবেন না। ঈসা (আ) আকাশ থেকে পৃথিবীতে উনার [মুহাম্মাদ (সা)] উম্মাত হিসেবে আসবেন। [Mashuk Alam] 24/02/2022
Rasul sallal lahu alai hiwa Sallam bolesen amar pore ekjon vondo nobi ashbe je pai khanar tanki te pore mara jabe. Ar jar onu shari hobe kamal namok ek jon A bal .
@ইসলাম ইসলাম কেউই কাফের না। অনেকেই কাফেরদের শিকার। যার জন্য ইসলামে আজ দুর্দশা। ভিডিওর ব্যক্তিটি কে সেই ব্যাপারে জেনে আসুন। উনি অন্তত কোন false statement দেন না। উনার বিরোধিতা অনেক ভন্ডরা করেছে আর করেই যাচ্ছে। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুক।
Kadiyanira Muslim der majhe bived sisti korce. Allah kace DuyaKori InshaAllah Allah jeno amader sotik bujh Dan kore. InshaAllah jeno amader ai Kadiyanider hat theke rokka kore InshaAllah.
✳️ পাঠকগণের অবগতির জন্য জানাচ্ছি, হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী (আঃ) ১৯০৮ সালে স্বাভাবিক মত্যুবরণ করে তার প্রভুর দরবারে প্রত্যাবর্তন করেন। ✳️ প্রকৃত ঘটনা হল, হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) এর মৃত্যু সম্পর্কে তাঁর নিজ কন্যা হযরত নবাব মোবারাকা বেগম সাহেবা (রা.) বলেন, আম্মাজানের আর্তনাদভরা দোয়া “হে চীরস্থায়ী, চীরঞ্জিীব খোদা” -এই শব্দে আমার ঘুম ভাঙলো। তখনো আব্বা হুযূর (আ.) বাইরেই শায়িত ছিলেন। কেয়ামতের পরিবেশ যেন বিরাজ করছিল। আমি কী করব বুঝতে পারছিলাম না। হুযূরকে ঘরের ভেতরে আনা হলো। তিনি বিছানায় শোয়া আর পাশে ডাক্তার ইয়াকুব বেগ সাহেব এবং অন্যান্য আহমদীরাও উপস্থিত। হযরত খলিফাতুল মসীহ আওয়ালও মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনিও চিকিৎসাসেবা দিচ্ছিলেন কিন্তু অসুস্থতা বেড়েই চলেছিল। হযরত আম্মাজান ভয়ে গৃহকর্মী নূর মোহাম্মদকে দিয়ে আমার স্বামী নবাব সাহেবকেও ডাকয়ে এনেছিলেন। তখন হুযূরের জ্ঞান ছিল না। মাথায় কাপড় দিয়ে কখনো ভিতরে যাচ্ছিলাম, দেখছিলাম আবার বাইরে চলে আসছিলাম। হযরত বড় ভাইসাহেব কাউহক ডাকতে বা কোন কাজে বাইরে গিয়েছিলেন। দ্রুতই ফিরে আসলেন কিন্তু হুযূরের অসুস্থতা বেড়েই চলেছি। তিনি (আ.) মুখে কিছু বলতে পারছিলেন না তবে সম্ভবত কিছু একট লিখতে চাচ্ছিলেন কিন্তু লেখা হয় নি। বড় ভাই সাহেব কান্নাকটি করছিলেন সাথে দোয়াও করছিলেন আর হযরত আম্মাজের সেই একই অবস্থা। ব্যথিত হৃদয়ে আমি বড় ভাইজনকে বলতে শুনেছি, হে খোদা! আমার প্রাণ নাও কিন্তু এ সদাকল্যানী সত্তার প্রাণ নিও না। অবশেষে সব চেষ্টা ব্যর্থ হল, সবাই কান্নাকাটি শরু করল। হযরত খলিফাতুল মসীহ আওয়ালের যেন কটিদেশ ভেঙে গেল। বাইরে এসে খাটের ওপর মাথা ঝুঁকিয়ে বসে থাকলেন। চেহারা দেখে মনে হচ্ছিল যেন কোন দুঃখী এক ব্যক্তি সবকিছু হারিয়েছে। আমি দৌড়ে ভিতরে গেলাম। আমার বড় ভাই সাহেব আমার খুব প্রিয় ভাই আমার ঘাড় ধরে আমার মাথা ঝুঁকিয়ে দিলেন এবং বুঝালেন যে, আব্বা হুযূর (আ.)-কে আল্লাহ তা’লা তুলে নিয়েছেন, অতএব তাঁর কপালে চুমু দাও। আমি আব্বা হুযূরের কপালে চুমু দিলাম, অন্যথায় সারা জীবন অনুতাপ থাকতো। (মোবারাকা কি কাহানী, মোবারাকা কি যাবানী দ্রষ্টব্য) “তারিখে আহমদীয়াতে”ও হুযূর (আ.)-এর মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখ করা আছে, পাঠকের সুবিধার্তে বাংলায় অনুবাদ করে দেয়া হল: ✳️ রাত নয়টার পর হুযুর(আ.)-এর শারিরিক অবস্থার আরও অবনতি হল এবং নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। মুখে কিছু বলতে পারছিলেন না কেবল দীর্ঘ সময় পরপর শ্বাস নিচ্ছিলেন। হযরত উম্মুল মু'মিনিন(রা.) সে মুহুর্তে দেয়ায় রত ছিলেন। বারবার সিজদা দিচ্ছিলেন আর খোদার দরবারে দোয় করছিলেন: “হে আমার প্রিয় আল্লাহ, হে সর্বশক্তিমান, হে মৃতকে জীবিতকারী! তুমি আমাদের সাহায্য কর ...। হে আমার প্রিয় আল্লাহ! ইনি আমাদেরকে ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, তবে তুমি আমাদেরকে কখনো পরিত্যাগ করো না। কিছুক্ষণ হুযূরের কণ্ঠদিয়ে আওয়াজ আসতে থাকল আর প্রত্যেক বার এক নিশ্বাসের মাঝে অপর নিশ্বাসের দীর্ঘতা বাড়ছিল এমতবস্থায় সাড়ে দশটার সময় দু'একবার দীর্ঘ নিশ্বাস নিলেন এরপরই নশ্বর দেহ থেকে আত্মা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল আর আল্লাহর মনোনীত কুরআনের প্রতি জীবন উৎসর্গকারী, ইসলামের ও মুহাম্মদ(সা.)-এর সত্যিকার প্রেমিক আর মুহাম্মদী(সা.) ধর্মের বিজয়ী সেনাপতি, যিনি নিজ জীবনের সম্পূর্ণ সময় জ্ঞান ও কলমের জেহাদে রত ছিলেন, নিজ পরিবার-পরিজন এবং প্রিয়দেরকে দুঃখভারাক্রান্ত অবস্থায় ছেড়ে নিজ প্রিয় আল্লাহর দরবারে গিয়ে উপস্থিত হলেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। (তারীখে আহমদীয়াত, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৫৪২)।
কুত্তার বাচ্চারা, তোরা কোথাকার এজেন্ডা, কত টাকা পেয়েছিস সারা পৃথিবীর 200 কোটি মুসলমান এটা জানি না আর তোরা কয়েকজন মিলে ইহুদিদের এই এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেছিস তুই কি ইন্ডিয়ান না বাংলাদেশের কোথায় তোর বাসা বল
আল্লাহ পাক কাউকে নবুওয়ত দান করে ফেরত নেন না। তাই কেউ যদি বলেন যে ইসা আ: আবার এলে তার নবুওয়ত আল্লাহর কাছে রেখে শুধুমাত্র একজন উম্মতি হিসেবে আসবেন তারা অবশ্যই ভুলের মধ্যে আছেন। যারা বিশ্বাস করেন যে ইসা আ: জীবিত ফেরত আসবেন আবার মুখে এটিও বলেন যে হজরত মুহাম্মদ সা: এই পৃথিবীতে শেষনবী তারা নিজেরাই নিজের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। কারন খাতামান্নাবীইন মানে যদি শেষনবী তবে আপনার বিস্বাস অনুযায়ী খাতামান্নাবীইন বা শেষ নবী দুজন: ১. নবুয়ত পাবার দিক দিয়ে মুহাম্মদ স: খাতামান্নাবীইন বা আপনার ভাষায় শেষনবী। ২. এই পৃথিবীতে অবস্থান এবং মৃত্যুর দিক দিয়ে হযরত ঈসা আ: খাতামান্নাবীইন বা আপনার ভাষায় শেষনবী। প্রশ্ন হলো: ১. আপনি দুজন নবীকে খাতামান্নাবীইন বলছেন এটি কি যুক্তি, কমসেন্স এবং কুরআন বিরুধী নয়? ২. পবিত্র কুরআনের কোন আয়াত বা সহিহ কোন হাদিস কি আছে যেখানে বলা হয়েছে নতুন কোন নবী আর নবুয়ত পাবেন না? ৩. আবার কেউ কেউ দাবি করেন যে ইসা আ: এই পৃথিবীতে শেষ নবী কিন্তু হজরত মুহম্মদ সা: শুধু মাত্র নবুওয়ত প্রাপ্তির দিক দিয়ে শেষনবী। কিন্তু হযরত মুহাম্মদ স: বলছেন, আদম আ: এর সৃষ্টির আগেই তিনি স: খাতামান্নাবীইন। এখন বলুন আপনার কথা মানব নাকি হজরত মুহাম্মদ স: এর পবিত্র বাক্য? নিম্নলিখিত হাদিসটি পড়ুন : إني عند هللا في أم الكتاب لخاتم النبيين ، وإن آدم عليه السالم لمنجدل في طينته "নিশ্চয়ই, আমি খাতামন-নাবিয়ীন হিসাবে আল্লাহ'র সাথে ছিলাম, যখন আদম (আঃ) সৃষ্টির পর্যায়ে ছিলেন" (মিশকাত-উল-মাসাবিহ, কিতাব-উল-ফিত্না, বাব ফাদাহর সায়দ-উল-মুরসালিন সালওয়া এলাহ ওয়া সালামুন্ 'আলাইহ)। উপরের হাদিস অনুযায়ী মহানবী হজরত মুহাম্মদ স:, হযরত আদম আঃ এর সৃষ্টির পূর্বেই খাতামন-নাবিয়ীন ছিলেন। উপরের হাদীসে, খাতামন-নাবিয়ীন শব্দটির অনুবাদ কি " নবীদের শেষ" করা সম্ভব? অন্যান্য নবীদের জন্ম নেবার আগেই মোহাম্মদ স: কিভাবে নবীদের শেষ হতে পারেন? এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, খাতামান-নাবিয়ীন শেষ অর্থে নয় বরং মুহাম্মাদ (সা:) এর শ্রেষ্ঠত্ব্ প্রকাশ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে, অন্যথায় হজরত মুহাম্মদ স: এই এই পৃথিবীতে একমাত্র নবী হিসেবে আগমন করতেন।
Kon madarir bacca leksos. Tor mote Imam mahdi goer tanki te pore morce naujobilla . Qadiyani dazzal ihudu christander srishti kore jara jahel morokkho tarai eke support korbe.
@@naimhasan179 মির্যা সাহেব পাকিস্তানের লাহোরে আহমদীয়া বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তালায় তাঁর পরিবারের সদস্য, অনুসারীদের মাঝে খাটের উপর হে আমার প্রিয় আল্লাহ বলতে বলতে মৃত্যু বরণ করেন। আর এটাই সত্য। সাবধান তোমরা মিথ্যা থেকে দূরে থাকবে, কেননা মিথ্যা দ্বারা না সফলতা অর্জন করা যায় এবং না বেহুদা কর্থাবার্তা থেকে বিরত থাকা যায়। …..মিথ্যা পাপাচারের দিকে নিয়ে যায় এবং পাপাচার জাহান্নামে পৌঁছে দেয়। পক্ষান্তরে সততা নেক কাজের পথ সুগম করে দেয় এবং নেক কাজ মানুষকে জান্নাতে পৌঁছে দেয়। বস্তুত সত্যবাদী সর্ম্পকে প্রবাদ আছে: সে সত্য বলেছে এবং নেককাজ করেছে আর মিথ্যাবাদী সর্ম্পকে বলা হয়: সে মিথ্যা বলেছে এবং পাপাচারে লিপ্ত হয়েছে। জেনে রাখ! মানুষ যখন মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার নাম আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী বলে লিপিবদ্ধ করা হয়।” [সুনানে ইবনে মাজাহ, বাবু ইজতেনাবি ওয়াল জাদাল, হাদীস নং- ৪৬, ইসলামীক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত খন্ড নং- ০১, পৃষ্ঠা নং- ৫৭]
@@naimhasan179 বেদনা ভরা মর্মান্তিক সাবধান বাণী হযরত মির্যা গোলাম আহমদ, ইমাম মাহ্দী ও মসীহ্ মাওউদ (আঃ) এর বাণী। “দুনিয়া আমাকে চিনেনা, কিন্তু তিনি আমাকে চিনেন, যিনি আমাকে প্রেরণ করেছেন। এটা এই লোকদের ভুল এবং একান্ত দুর্ভাগ্য যে, তারা আমার ধ্বংস কামনা করে। আমি সেই বৃক্ষ যা প্রকৃত মালেক (আল্লাহ্) নিজ হাতে রোপণ করেছেন। ...... হে জনগণ! তোমরা নিশ্চিৎ বিশ্বাস কর যে, আমার সহায়তায় সেই হাত আছে যা শেষ মুহূর্ত অব্দি আমার সাথে বিশ্বস্থতা রক্ষা করবে। যদি তোমাদের পুরুষ, তোমাদের নারী, তোমাদের যুবা, তোমাদের বৃদ্ধ, তোমাদের ছোট এবং তোমাদের বড় সকলে মিলিত হয়েও আমার ধ্বংসের জন্যে দোয়া কর, এমন কি সিজদা করতে করতে তোমাদের নাসিকাও গলে যায়, তথাপি খোদা কখনও তোমাদের দোয়া শ্রবন করবে না, এবং ক্ষান্ত হবেনা, যতক্ষন পর্যন্ত না তিনি তাঁর কাজ সমাপ্ত করেন। যদি মানুষের মধ্যে একজনও আমার সঙ্গে না থাকে, তাহলে খোদার ফিরিশতারা আমার সাথে থাকবে। যদি তোমরা সাক্ষ্যকে গোপন কর তাহলে অচিরেই পাথর আমার জন্য সাক্ষ্য প্রদান করবে। অতএব, নিজেদের প্রাণের প্রতি যুলুম করোনা। মিথ্যাবাদীদের চেহারা অন্য রকম হয়, আর সত্যবাদীদের চেহারাই ভিন্নতর হয়ে থাকে। বস্তুতঃ খোদা কোন বিষয়কেই বিনা ফয়সালায় ত্যাগ করেন না। আমি সেই জিবনের প্রতি অভিশাপ পাঠাই, যা মিথ্যে ও প্রতারণা যুক্ত এবং সেইরূপ অবস্থার প্রতিও অভিসম্পাত যা সৃষ্টিকে ভয় করে খোদার আদেশ হতে সরে দাঁড়ায়। যে খেদমত যথাসময়ে সর্বশক্তিমান খোদা আমার উপর ন্যাস্ত করেছেন এবং যার জন্যে আমাকে সৃষ্টি করেছেন তা পালনে আমি বিন্দু মাত্রও শৈথিল্য করি তা কখনও হতে পারেনা। যদিও সূর্য এক দিক থেকে এবং পৃথিবী অন্য দিক থেকে পরস্পর মিলে গিয়ে আমাকে পিষ্ট করতে চায়। মানব কি? একটা কিট মাত্র! এবং মনুষ্যই বা কি? সে মাতৃজঠরের একটা জমাট রক্ত-পিন্ড বৈ আর কিছু নয়। অতএব, আমি কি করে ‘হাইউন ও কাইউম’ (চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী) খোদার আদেশকে একটি কীট বা জমাট রক্ত বিন্দুর কারণে অবহেলা করতে পারি। যে ভাবে খোদাতা’লা পূর্ববর্তী মা’মুরীন ও মুকাযযেবীনের (প্রেরিতগণ ও প্রত্যাখ্যান কারীদের) মধ্যে পরিশেষে নিস্পত্তি করে দিয়েছিলেন, অনুরূপভাবে তিনি এখনও করবেন। খোদাতা’লার মা’মুরীনের আসার জন্যেও একটি মৌসুম হয়ে থাকে, আবার যাবার জন্যেও একটি মৌসুম। অতএব, নিশ্চিত জানবে যে, আমি মৌসুম ব্যাতিরেকে আসেনি এবং মৌসুম ছাড়াও যাবনা। খোদার বিরুদ্ধে লড়াই করো না, তোমাদের কাজ নয় যে, আমাকে ধ্বংস করতে পার”। (তোহফা গোলড়ভীয়াঃ পৃষ্টা ৮ ও ৯)
সর্বভারতীয় জনগণের ভালোবাসা পাত্র সর্ব ভারতীয় কংগ্রেস এর সভাপতি ভারতের সর্বপ্রথম শিক্ষা মন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব, যিনি ঈমাুমুল হিন্দ উপাধিতে ভূষিত নিখিল ভারতের সর্ব ফিরকার মুসলমানদের ভালো বাসার ও শ্রদ্ধার পাত্র ভারতের সর্বপ্রথম শিক্ষামন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব , ভারতের পাঞ্জাবের কাদীয়ান গ্রাম নিবাসী হজরত মির্জা গোলাম আহমদ আঃ এর ওফাত পরবর্তী ভূয়সী প্রশংসার লিখত প্রমাণ যাহা আজও আহমদীয়া জামাত নিদর্শন মূলক সংগৃহীত করে রেখেছে যাহা সত্যাযনকারী ও মহান আল্লাহ তায়ালার নিদর্শন হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পদক পুরস্কার, একুশে পদক পুরষ্কার প্রাপ্ত ব্যক্তি জনাব প্রফেসর যতীন সরকার নিজকন্ঠে আহমদিয়া মুসলিম জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হজরত মির্জা গোলাম আহমদ আঃ এর ওফাত পরবর্তী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেবের ভূয়সী প্রশংসিত বক্তব্যটি নিন্মে লিপিবদ্ধ করা হলো, " তিনি এক অতি মহান ব্যক্তি ছিলেন,তার লেখায় ও কথায় যাদু ছিল। তার মস্তিষ্ক ছিল মূরতিমান বিস্ময় তাঁহার দৃষ্টি ছিল প্রলয়স্বরূপ এবং কন্ঠস্বর কেয়ামত সদৃশ্য। তার আংগুলী সংকেতে বিপ্লব উপস্থিত হতো।তার দুটি মুষ্টি বিজলির ব্যটারীর মতো ছিলো,তিনি ত্রিশ বছর যাবত ধর্ম জগতে ভূমিকম্প ও তুফানের ন্যায় বিরাজমান ছিল। তিনি প্রলয় বিষাণ হয়ে নিদ্রাীতকে জাগ্রত করতেন। তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় গ্রহণ করেছেন। ইসলামের বিরুদ্ধবাদীদের মোকাবিলায় তিনি যেরূপ বিজয়ী জেনারেলের ন্যায় কর্তব্য সম্পাদন করছেন তাতে আমরা এ কথা স্বাকার করতে বাধ্য যে, যে মহান আন্দোলন আমাদের শত্রুগনকে দীর্ঘকাল বিপর্যয় ও পরযুদস্থ করে রেখেছিল তা যেন ভবিষ্যতে কায়েম থাকে। খ্রিস্টান ও আর্যদের বিরুদ্ধে মির্জা সাহেব যে সকল পুস্তক রচনা করে গেছেন জনগণের মধ্যে সেগুলো আত্যাধিক সমাদৃত হয়েছে। ( উকিল পত্রিকা, ২৩ শে জুন, ১৯০৮ ইং) অমৃতসরের উকিল পত্রিকার সম্পাদক মাওলানা আবদুল্লাহ আল এমাদী লিখেছেন, " চরিত্রের দিক থেকে মির্জা সাহেবের আঁচলে একটি ছোট দাগও দৃষ্টিগোচর হয় নি। তিনি এক অতি পবিত্র জীবন যাপন করতেন। ( অমৃতসর থেকে প্রকাশিত উকিল পত্রিকা ৩০ শে মে ১৯০৮ ইং).Note: চট্টগ্রামের রাউজানের নেতা ফজলুল কাদেরের একজন নিকটাত্মীয়ের মুখে প্রশংসাজনিত তুলনামূলক উক্তিটি মনে পড়ে গেল, যে " খই ফজলে খাদের, খই ছঅলে লাদের"। কোথায় ঈমামুল হিন্দ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব আর কই মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ও তার অনুসারী মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী গং ( তাল তলায় বিয়াইছে গাই সেই সূত্রে মামাতো ভাই) পড়তে গেলেন আজহারে, আজহার বিশ্ববিদ্যালয়টি বাপ দাদার নামের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছে, ঢাকা বিশব্বিদ্যালয়, অক্সফোর্ড, কেম্ব্রিজ, আলিগড়, হাভারড,বোসটন, ইত্যাদি বিশব্বিদ্যালয়ের হাজার হাজার ছাত্ররা,পাশ করার পর বিশব্বিদ্যালয়ের নাম নামের মধ্যে সংযোজন করলে কি দৃষ্টিকটূ দেখায় না? পবিত্র ও মহান ব্যক্তির নামে কুৎসা রটনা (মৃত্যুর কারণজনিত অপপ্রচার) করে মহান আল্লাহ তায়ালা র লানতের ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ এর স্বীকার হবেন ই হবেন মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী গং। ৭২ কাতরভুক্ত আলেমসমাজের সদস্যবৃনদগন।
যদি মুহাম্মদ (সা.) এর পরে কোন নবী না আসার কথা থাকে তাহলে মুহাম্মদ (সা .) কেন আগত ইসা (অা.) সম্পর্কে বললেন যে,আল্লাহর নবী ইসা আগমন করবেন?? নাকি বর্তমানের আলেমরা মুহাম্মদ (সা.) এর চেয়ে বেশি জানে??
আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের ধর্মবিশ্বাস ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘আলা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
জসিম আলী সাহেব ! আজহারী সাহেবের জঘন্য মিথ্যা আপত্তি : মির্যা সাহেব #কলেরায় #টয়লেটে পরে মারা গেছেন। দয়াকরে মনযোগ দিয়ে আজহারী সাহেবের আপত্তির জবাব দেখুন :- ========================================================================== সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ কথা হল, লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন। মিথ্যাবাদিদের উপর আল্লাহর অভিশম্পাত। তারপরও সত্য সন্ধানীদের জন্য প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করছিঃ হযরত মসীহ মওউদ (আ.) তার জীবনের শেষ পুস্তক পয়গামে সুলেহ যখন লিখছিলেন তখন তার উপর ইলহাম হল, আর রাহীলু সুম্মার রাহীলু ওয়াল মাউতু কারীব। অর্থাৎ, সফরের সময় হয়ে গেছে এবং মৃত্যু সন্নিকট। তখন মসীহ মওউদ (আ.) লাহোরে ছিলেন। যা হোক ২৫মে ১৯০৮ তারিখে তিনি (আ.) পয়গামে সুলেহ লিখা পরিপূর্ণ করে কাতেবের কাছে দিলেন। এই প্রবন্ধ লিখতে দিন রাত পরিশ্রম করা, বহু মানুষের সাথে মুলাকাত করা এবং কতিপয় জলসায় বক্তৃতা প্রদানের ফলে তিনি অনেক দুর্বল হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুশয্যাশায়ী ব্যক্তির ন্যায় হয়ে গেলেন। রাত ১১টায় পায়খানায় যাওয়ার প্রয়োজন হল। তিনি প্রকৃতির ডাকে পায়খানায় গেলেন। দুর্বল হয়ে পড়লেন। এরপর আরেকবার পায়খানায় গেলেন। এবার যখন তিনি পায়খানা থেকে ফিরলেন এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, তিনি বিছানায় শুতে গিয়ে নিজের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারলেন না এবং প্রায় নিঃশক্তি হয়ে বিছানায় পড়ে গেলেন। ডাক্তার ডাকা হয়েছে। কিন্তু এরপর আরেকবার পাতলা পায়খানা হয়েছে যারপর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়লেন যেন তার নার্ভ বন্ধ হয়ে গেছে। এমন সময় তার মুখ থেকে একটিই বাক্য শুনা যাচ্ছিল, “আল্লাহ মেরে পিয়ারে আল্লাহ।” ২৬মে ফজরের সময় বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? তিনি বিছানায় দুই হাত তায়াম্মুমমের ন্যায় ছুয়ে শুয়ে শুয়ে নামাযের নিয়্যত বাধলেন। তখন পুনরায় বেহুশ হয়ে গেলেন। যখন হুশ ফিরে পেলেন আবার জিজ্ঞেস করলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? বলা হল, জি হুযুর, হয়ে গেছে। পুনরায় দ্বিতীয়বার নিয়্যত বাধলেন এবং শুয়ে শুয়ে ফজর নামায আদায় করলেন। নামাযের পর যখনই হুশ ছিল তিনি “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্যটি বলতে লাগলেন। ঠিক যেমনটি মহানবী (সা.) মৃত্যু শয্যাশায়ী অবস্থায় বলেছিলেন, আল্লাহুম্মা বির রাফিকীল আলা। (বুখারী)। পরের দিন ২৬মে সকাল ১০ টার কাছাকাছি সময় শ্বাসকষ্ট হতে লাগল। পরিশেষে সাড়ে ১০টার দিকে “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্য উচ্চারণ করতে করতে তিনি তার মাওলার দরবারে উপস্থিত হলেন। (সিলসিলায়ে আহমদীয়া, হযরত মির্যা বশির আহমদ সাহেব, পৃষ্ঠা ১৮২-১৮৩) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বিরোধি মোল্লারা নোংরা মিথ্যা ছড়িয়েছে, মিছিল করেছে। এছাড়া রেলওয়ে অফিসারকে এই মিথ্যা সংবাদ পৌছিয়েছে যে, তাঁর মৃত্যু কলেরায় হয়েছে তাই তার লাশকে লাহোর থেকে কাদিয়ানে নিয়ে যেতে যেন না দেয়া হয়। যখন আহমদীরা এ খবর পেল মোকাররম শেখ রহমতুল্লাহ সাহেব ডাক্তার মেজর সদরল্যান্ড প্রিন্সিপাল মেডিকেল কলেজ লাহোরের কাছে গেলেন যাকে শেষ সময়ে হযরত সাহেবের চিকিৎসার কিৎসার জন্য ডাকা হয়েছিল। তাকে বিরোধীদের কর্মকান্ড অবহিত করে তিনি তার কাছে যে কারণে হযরত সাহেবের মৃত্যু হয়েছে তার সার্টিফিকেট চাইলেন। তিনি নিম্মোক্ত ভাষায় সার্টিফিকেট লিখেন, “তার মৃত্যু আদৌ কলেরায় হয়নি, বরং স্নায়ু দুর্বলতার আধিক্যের কারণে হয়েছে।” (হায়াতে তাইয়েবা) এরপর রেলওয়ে কর্মকর্তাকে এই সার্টিফিকেট দেখানো হয়েছে যার ফলে তিনি তার লাশ মোবারককে কাদিয়ানে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। যদি কলেরায় মারা যেত তাহলে কখনও রেলওয়ে কর্মকর্তা তার লাশ মোবারক নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিতেন না। এ থেকেই প্রমাণ হয়, তিনি কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেননি। ====================================================
গোমরাহীর পথটিই বেছে নিলেন হুজুর !বিষয়টি যাচাই -বাছাই করে আরেকবার বিবেচনা করে দেখুন । আল্লাহর ফাজলে আজ 207 দেশে খেলাফতে জামাত সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ ।
সৌদি আরব,যেখানে আমাদের সবার প্রিয় নবী জন্মগ্রহণ করেছিলেন,সেই দেশ ও কাদিয়ানীদের বিধর্মী বলে ঘোষণা দিয়েছে,তাহলে তারা কি না জেনে তাদেরকে বিধর্মী বলে ঘোষণা দিলো,এটা তো কোনভাবেই হতে পারে না।তাছাড়া কাদিয়ানী তো কাফেরই ছিলো,তাকে কাফের বললে সমস্যা কি???
"প্রতিশ্রুত মসীহ্ ও ইমাম মাহ্দী (আ:) আবির্ভূত হয়েছেন!" আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ থেকে সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও সালাম। একটি ঐশী নেয়ামতের সংবাদ সবার কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে কয়েকটি কথা বিনীতভাবে উপস্থাপন করছি। অন্যান্য সব মুসলমানের মত আমরাও হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম-এর উম্মত হিসাবে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ (আ.)-এর আগমনের প্রতীক্ষায় ছিলাম। আজ থেকে শতাধিক বছর আগে ১৮৮৯ খৃষ্টাব্দে তথা ১৩০৬ হিজরী সনে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের এক নিভৃত গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আ.) সেই প্রতিশ্রুত মহাপুরুষ হবার দাবী করেন। আমরা পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে তাঁকে যাঁচাই করে সত্য মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ হিসাবে গ্রহণের তৌফিক লাভ করেছি। কুরআনের ভবিষ্যদ্বাণী ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে একথা সুস্পষ্ট, খাতামান্নাবীঈন (সা.)-এর আধ্যাত্মিক কল্যাণে ও তাঁর আনুগত্যে তাঁরই উম্মত হতে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্‘র চতুর্দশ শতাব্দীর শিরোভাগে আগমনের কথা। হযরত মির্যা সাহেব তদনুযায়ী সঠিক সময়ে আগমন করেছেন। মহানবী (সা.) বলেছেন: ইমাম মাহ্দী আবির্ভূত হবার সংবাদ পাওয়া মাত্রই তাঁর হাতে বয়আত করিও, যদি বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যেতে হয়; কেননা নিশ্চয় তিনি আল্লাহ্র খলীফা আল-মাহ্দী। (সুনানে ইবনে মাজা-বাবু খুরূজুল মাহ্দী) আহমদিয়া জামাত এর সত্যতা জানতে অথবা ইমাম মাহদি(আ) এর আগমন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিটি করুন ahmadiyyabangla.org/Ahmad(as).htm
Tini Ali r bongodor chilen ar mahadi toh fatema Ali bongse asbe apnara ki kore mittchar koren Allah r Jonno voi koren . Imam mahadi toh noton Kono dormo prochar korben na Islam complete religion....
ভারতবর্ষে পাঞ্জাব প্রদেশের গুরুদাসপুর জেলার কাদিয়ান গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ আলায়হেস সাল্লাম আল্লাহ্তাআলার আদেশে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ হওয়ার দাবী করেন। বিশেষ করে সমস্ত মুসলিম উম্মতকে এবং সাধারণভাবে সারা মানব মন্ডলীকে একই কলেমা,“লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর পতাকাতলে সমবেত করার লক্ষ্যে তিনি ১৮৮৯ সনে এ জামাতের প্রবর্তন করেন ঐশী নির্দেশনায়। হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা আহ্মদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লামের জামালী অর্থাৎ সৌন্দর্য বিকাশক ‘আহ্মদ’ নাম অনুযায়ী ১৯০১ সনে তিনি (আঃ), এর নাম রাখেন ‘মুসলিম ফিরকা আহ্মদীয়া’। বিরুদ্ধবাদীরা এর অন্যান্য নাম দেয়। কেউ কেউ আপত্তি করে থাকেন যে, হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আঃ) এর নামানুযায়ী এ জামাতের নাম আহ্মদীয়া জামা'ত রাখা হয়েছে। এটা ঠিক নয়। শেষ যুগে হেদায়াত প্রাপ্ত জামাতের নাম যে আহ্মদীয়া জামা'ত হবে তা ইসলামের অনেক বুযুর্গ ঐশী ইঙ্গিতে তাদের পুস্তকে লিখে গেছেন। (যেমন হযরত মুজাদ্দিদ আলফে সানী (রহঃ) লিখিত মাবদা ওয়া মা’আদ পুস্তক ৫৮ পৃষ্ঠা এবং হযরত মুল্লা আলী আল্ কারী (রহঃ) লিখিত মেশ্কাতের শরাহ্ মিরকাত প্রথম খন্ড, ২৪৬ পৃষ্ঠা)। নবী করীম (সাঃ) এর বক্তব্য ‘ওয়া হিয়াল জামা'ত’ অনুযায়ী তা হবে একটি জামা'ত। আহ্মদী জামা'তই প্রকৃত পক্ষে সেই জামা'ত, আহ্মাদীয়াত ই সেই মহান আধ্যাত্মিক বিপ্লব। আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা সারা জীবন আরবী, ঊর্দূ ও ফার্সী ভাষায় ইসলাম ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- এর সত্যতা ও মাহাত্ম্য প্রভৃতি বিষয়ে বহু পুস্তক-পুস্তিকা লিখে সারা বিশ্বে এ আধ্যাত্মিক বিপ্লবের সূচনা করে গেছেন। ১৯০৮ সনে তাঁর (আঃ) ইন্তেকালের পরে প্রতিশ্রুত ঐশী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়।
@@InspectedBasixByMahdiকোনটা সত্য??যার নিজস্ব দলিল সেটা সত্য?? নাকি কারো ওপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া সেটা সত্য??? ruclips.net/video/_bURQx_Zzhc/видео.html
@Ali Haidar আসসালামু আলাইকুম। আগে দাজ্জাল কে? তাকে চিনি, তারপর বধ। আহমদিয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ হতে একটি ছোট্ট ভিডিও পাঠালাম। দেখবেন দয়া করে। ruclips.net/video/4Tko5m6Dx_o/видео.html আল্লাহ হাফেজ।
শেষ ও বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।। আমীন।।
সর্বশেষ ও সর্বস্রেষঠ শরীয়তধারী নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। সকল নবীগনের আধ্যাত্মিক পিতা যাহাকে মহান আল্লাহ খাতামাননাবীঈন আখ্যায়িত করেছেন। এবং উম্মতে মুহাম্মদীয়ার সংশোধনের জন্য আগত শতাব্দীর মুজাদ্দিদগনের কিতাব কি বলে আর আজকের দিনের মাওলানারা কি প্রচার করে। সকল কিতাবে খাতামাননাবীঈন অর্থ সকল নবী রাসূলগনের আধাত্মিক পিতা হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, যা পবিত্র কুরআন শরীফ এর সুরা আহযাবের তাফসিরে বিদ্যমান আছে। পবিত্র কুরআন শরীফ এ আল্লাহ তায়ালা বলেন, " মুহাম্মদ কোন পুরুষের পিতা নহে, তিনি শেষ নবী" এটাই বর্তমান ৭২ ফিরকার মুসলিম ওলামাহুম আলেমসমাজ শেষ অর্থ করে অথচ মহান আল্লাহ তায়ালা "ওয়ালা কীর " শব্দের মাধ্যমে অর্থাৎ মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি না বোধক ব্যক্যকে "হা" বোধক প্রয়োগ করে মহান আল্লাহ তায়ালা, মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে উপযুক্ত প্রতিদান দিয়েছেন যে, রাসুলুল্লাহ ওয়া খাতামান্নাবিইন। এটাই যুক্তিযুক্ত ও ভাষার মানদন্ডের মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ যাহা উম্মতে মুহাম্মদীয়ার মুজাদ্দিদ গন কিতাবে লিখেছেন এবং তাহা প্রমাণ স্বরূপ আামাদের সংগ্রহে আছে " মুহাম্মদ কোন পুরুষের পিতা না, তিনি সকল নবীদের আধ্যাত্মিক পিতা অর্থাৎ সর্ব স্রেষঠ নবী। খাতামাননাবীঈন শব্দ বাদে পবিত্র কুরআন শরীফ এ এমন কোন শব্দ ব্যবহার করা হয় নি যে, হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ই সর্ব স্রেষঠ নবী। একমাত্র "খাতামাননাবীঈন " শব্দের মাধ্যমে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সর্ব স্রেষঠ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ এ।
@@khaledhassan4059এরা তো মোল্লাদের পিছোনে দৌড়াবে কিতাব পরার বা বুঝার সময় নাই । এদের কাছে মোল্লাদের কথাই সেষ কথা
Ei ekta Qadiyani...La Nabiyya Badi
অসাধারণ কথা বললেন আমার একজন প্রিয় হুজুর।
অসত্য ও অসার আলোচনা করেছেন তোমাদের ওলামা হূম আলেম আজহারী সাহেব।
মূর্খরা এই সব আলেমদের পিছনেই দৌড়াবে কারণ এদের কাছে আলেমদের কথাই সেষ কথা। এরা কখনোই নিজেদের বিবেক খাটায়না
শেস নবী
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম
ঠিক, আর একথা কাদিয়ানীরাই মানে। আর মুসলমান জাতি ঈসা আঃ-কে শেষ নবী মানে।
সূরা; আলেইমরান পড়ে দেখেন। আর মিজানুর রহমান আজাহারী চরম মিথ্যাবাদী
@@kamaluddin2484 , ঠিক আছে তোরা কাদীআনি কাফের তোরা জাখুসি মান
আর আমার মুসলিম আমাদের কথা
কি বলবি
@@skmanirul389 আমি বাঙালি। যে কাদিয়ান গ্রামে বাস করে সেই কাদিয়ানী।
@@KamalUddin-sk6so ঠিক আছে তুমি বাঙ্গালী আমি পাকিস্তান কাদিয়ান গ্রামে যারা বাস করে তারা কাফের কিনা
ধন্যবাদ যানাই মিযানুর রহমান আজহারি ভাই কে আল্লহ তার হায়াত কে
বাড়িয়ে দিন আমিন
আজহারী সাহেবের জঘন্য মিথ্যা আপত্তি : মির্যা সাহেব #কলেরায় #টয়লেটে পরে মারা গেছেন। দয়াকরে মনযোগ দিয়ে আজহারী সাহেবের আপত্তির জবাব দেখুন :- ==========================================================================
সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ কথা হল, লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন। মিথ্যাবাদিদের উপর আল্লাহর অভিশম্পাত। তারপরও সত্য সন্ধানীদের জন্য প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করছিঃ
হযরত মসীহ মওউদ (আ.) তার জীবনের শেষ পুস্তক পয়গামে সুলেহ যখন লিখছিলেন তখন তার উপর ইলহাম হল, আর রাহীলু সুম্মার রাহীলু ওয়াল মাউতু কারীব। অর্থাৎ, সফরের সময় হয়ে গেছে এবং মৃত্যু সন্নিকট। তখন মসীহ মওউদ (আ.) লাহোরে ছিলেন। যা হোক ২৫মে ১৯০৮ তারিখে তিনি (আ.) পয়গামে সুলেহ লিখা পরিপূর্ণ করে কাতেবের কাছে দিলেন। এই প্রবন্ধ লিখতে দিন রাত পরিশ্রম করা, বহু মানুষের সাথে মুলাকাত করা এবং কতিপয় জলসায় বক্তৃতা প্রদানের ফলে তিনি অনেক দুর্বল হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুশয্যাশায়ী ব্যক্তির ন্যায় হয়ে গেলেন। রাত ১১টায় পায়খানায় যাওয়ার প্রয়োজন হল। তিনি প্রকৃতির ডাকে পায়খানায় গেলেন।
দুর্বল হয়ে পড়লেন। এরপর আরেকবার পায়খানায় গেলেন। এবার যখন তিনি পায়খানা থেকে ফিরলেন এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, তিনি বিছানায় শুতে গিয়ে নিজের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারলেন না এবং প্রায় নিঃশক্তি হয়ে বিছানায় পড়ে গেলেন। ডাক্তার ডাকা হয়েছে। কিন্তু এরপর আরেকবার পাতলা
পায়খানা হয়েছে যারপর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়লেন যেন তার নার্ভ বন্ধ হয়ে গেছে। এমন সময় তার মুখ থেকে একটিই বাক্য শুনা যাচ্ছিল, “আল্লাহ মেরে পিয়ারে আল্লাহ।”
২৬মে ফজরের সময় বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? তিনি বিছানায় দুই হাত তায়াম্মুমমের ন্যায় ছুয়ে শুয়ে শুয়ে নামাযের নিয়্যত বাধলেন। তখন পুনরায় বেহুশ হয়ে গেলেন। যখন হুশ ফিরে পেলেন আবার জিজ্ঞেস করলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? বলা হল, জি হুযুর, হয়ে গেছে। পুনরায় দ্বিতীয়বার নিয়্যত বাধলেন এবং শুয়ে শুয়ে ফজর নামায আদায় করলেন। নামাযের পর যখনই হুশ ছিল তিনি “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্যটি বলতে লাগলেন। ঠিক যেমনটি মহানবী (সা.) মৃত্যু শয্যাশায়ী অবস্থায় বলেছিলেন, আল্লাহুম্মা বির রাফিকীল আলা। (বুখারী)।
পরের দিন ২৬মে সকাল ১০ টার কাছাকাছি সময় শ্বাসকষ্ট হতে লাগল। পরিশেষে সাড়ে ১০টার দিকে “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্য উচ্চারণ করতে করতে তিনি তার মাওলার দরবারে উপস্থিত হলেন। (সিলসিলায়ে আহমদীয়া, হযরত মির্যা বশির আহমদ সাহেব, পৃষ্ঠা ১৮২-১৮৩)
তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বিরোধি মোল্লারা নোংরা মিথ্যা ছড়িয়েছে, মিছিল করেছে। এছাড়া রেলওয়ে অফিসারকে এই মিথ্যা সংবাদ পৌছিয়েছে যে, তাঁর মৃত্যু কলেরায় হয়েছে তাই তার লাশকে লাহোর থেকে কাদিয়ানে নিয়ে যেতে যেন না দেয়া হয়। যখন আহমদীরা এ খবর পেল মোকাররম শেখ রহমতুল্লাহ সাহেব ডাক্তার মেজর সদরল্যান্ড প্রিন্সিপাল মেডিকেল কলেজ লাহোরের কাছে গেলেন যাকে শেষ সময়ে হযরত সাহেবের চিকিৎসার কিৎসার জন্য ডাকা হয়েছিল। তাকে বিরোধীদের কর্মকান্ড অবহিত করে তিনি তার কাছে যে কারণে হযরত সাহেবের মৃত্যু হয়েছে তার সার্টিফিকেট চাইলেন। তিনি নিম্মোক্ত ভাষায় সার্টিফিকেট লিখেন, “তার মৃত্যু আদৌ কলেরায় হয়নি, বরং স্নায়ু দুর্বলতার আধিক্যের কারণে হয়েছে।” (হায়াতে তাইয়েবা) এরপর রেলওয়ে কর্মকর্তাকে এই সার্টিফিকেট দেখানো হয়েছে যার ফলে তিনি তার লাশ মোবারককে কাদিয়ানে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। যদি কলেরায় মারা যেত তাহলে কখনও রেলওয়ে কর্মকর্তা তার লাশ মোবারক নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিতেন না। এ থেকেই প্রমাণ হয়, তিনি কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেননি।
====================================================
Mijanur Rahaman sob kichu jane kintu sotti ta bolle to o mota onker taka pabe na na koran bikkiri kore khaw,ajke esche tar jonno o to mota onker taka pabe o to emni aseni
@@tauhidulislam9828 আমি সিওর কাদিয়ানি নামক ভাইরাস আপনাকে আক্সান্ত করেছে
আল্লাহ আমাদের হেফাজতে রাখুন এই দোয়া করি।
মিজানুর রহমান আযহারী 🌄🌄🌄🌄🌄🌄🌄🌄
আল্লাহ আপনাকে নিরাপদ রাখুন ❤️❤️❤️❤️❤️
" ইন্নী মহি নুন মান আরাদা এহনাতাকা".. আল্লাহর গযবের হাত থেকে রেহাই নাই,আজহারীদের।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার বয়ান শুনে আমি খুবই আনন্দিত এবং খুব খুশি হয়েছি আমি খুব খুশি আল্লাহর রহমত আপনার উপর বসিত হোক❤
সালাম আপনাকে সত্য কথা বলার জন্য
Apni nije quran hadis jane bujhe jibon pori chalona korben...kono alemder kothay na...mone rakhben apnar kobor e apni jaben apnar hisab apnar kase niben kono alem jay apnar hisab dibe na..so sabdhan😊
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
কেই কি ২০২৪ সালে এই ভিডিও দেখছ
দুষ্ট লোকের মৃত্যু এভাবেই হয়
লানাতুল্লাহে আলাল কাজাবিন।
কাদিয়ানের উপর লানথ
লানাতুল্লাহি আলাল কাযেবীন
এর বাংলা মানে কি ?
@@mzreview3727 মিথ্যাবাদীর উপর আল্লাহর অভিশম্পাত
আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দান করুক
2023 সালে কে কে হুজুর কে শুনেছেন,!
Ami
হুজুর আপনার কথাগুলো আমি স্পষ্ট বুঝতে পারি
মহান আল্লাহ যেন আপনাকে সর্বদা সুস্থ রাখেন
হুজুরের কথায় আমি একমত
মিথ্যা কথার প্রতি একমত হয়ে কী লাভ করলেন বরং মুনাফিকি করলেন!!
জাহান্নাম কিনে নিলেন।
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম শেষ নবী
লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন।
কাদিয়ানের উপর লানথ
Amar priyo hujur !!
লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন।
3
আলোচনা ভাল লাগলো ধন্যবাদ।।
আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারপরে আর কোন নবী আসিবে না
লা'নাতুল্লাহে আলাল কাযেবিন।
লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন - (অর্থঃ মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর লানত বা অভিশাপ)।
কুরআনের আয়াতটাও ঠিকমতো লিখতে পারো না। এরপর আবার তোমরা আহমদিয়ারা নিজেদের সত্য দাবি করো। কত ব্যাপারেই তোমরা যে মিথ্যাচার করো তার কোন শেষ নাই। এগুলো ছেড়ে দিয়ে কুরআন, হাদিসকে পুরোপুরি মেনে সত্যের পথে আসো।
@@arafatemon7666 ভুলটা কোথায় হইলো। আরবিতে লিখে দিব?
@@kashemhossainpiash3136
আরবীতে আর কি লিখবে ?? ফাতহাহ, কাসরাহ, দম্মাহ এর জন্য আরবী উচ্চারণ কেমন হবে সেটাই ত জানোনা। বাংলায় আরবী উচ্চারণগুলো লিখেছো আরবী উচ্চারণের বারোটা বাজিয়ে দিয়ে।
তুমি লিখেছো 'লানাতুল্লাহে' - নিঃসন্দেহে এটা ভুল। হবে 'লানাতুল্লাহি'।
তুমি লিখেছো 'কাযেবিন' - নিঃসন্দেহে এটাও ভুল। হবে 'কাযিবিন'।
আমি আগেও লিখে দিলাম তাও নিজের ভুলটা ধরতে পারলে না। আরবীতে আর কি লিখবে ??
তুমি আমার বয়সে ছোট হবে তাই 'তুমি' সম্বোধন করেছি। অন্যভাবে নিয়ো না।
InshaAllah Allah amader sokol k ai Kadiyanider hat theke rokka koruk. Amin.
We love mohammad (sm)
Alla aponake khub taratari dhorben
সুন্দর আলোচনা করলেন জুকতি সহকারে
মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
[ সুরা আহযাব ৩৩:৪০ ]
রসূলে করীম(সা:)নিজে বলে গেছেন, তাঁর(সা:)পরে আখেরী যামানায় ঈসা(আ:) পুনর্বার আসবেন। তিনি(আ:)চলে এলে শেষ নবী তবে কে হবেন? মুহাম্মদ(সা:), নাকি ঈসা(আ:)?
@@yaminahmad1182 vai tui eikhaneo asshish??? ehudira tore eto taka dise???
@@ShezanArefin আপনি মেজাজ গরম করে তুই সম্বোধন করে নিজের নিম্ন অভিরুচির জাত বংশের পরিচয় দিচ্ছেন।কথার উত্তরে কথা বলবেন নাইলে চুপ থাকবেন। শোনেন তুই তাই বলে নিজের ভ্রষ্ট পারিবারিক শিক্ষার পরিচয় দেবেন না।
@@yaminahmad1182 আপনাকে কে বললো যে ঈসা (আ) নাবী হিসেবে আসবেন?
@@arhamabrar2629 muslim shorif part 8. page no-500,501 bola ashy .
www.icsbook.info/pdf-book/219
সুবহানআল্লাহ ♥️♥️♥️♥️♥️♥️
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ
আহমদীয়া মুসলিম জামা'তের ধর্ম বিশ্বাস সম্পর্কে পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) বলেন,
''আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা'লা ছাড়া কোন মা'বুদ নেই এবং সাইয়্যেদেনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা.) আল্লাহর রাসুল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, ফিরিশতা, হাশর, জান্নাত এবং জাহান্নাম সত্য এবং আমরা আরও ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা'লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.) থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লেখিত বর্ণনা অনুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি,যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত হতে বিন্দু মাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয় গুলো অবশ্য করণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধ করণের ভিত্তি স্থাপন করে,সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা'তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্-" এর প্রতি ঈমান রাখে এবং এ ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করে।কুরআন শরীফ থেকে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সব নবী (আ.) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং তাছাড়া খোদা তা'লা এবং তাঁর রসুল (স:) র্কতৃক নির্ধারিত কর্তব্য সমূহকে প্রকৃত পক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে, যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয় সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আক্বিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুযূর্গানের "ইজমা" অর্থাৎ সর্ববাদি-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের সর্ববাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে,তা সম্পূর্ণভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাক্বওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে।কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে, আমাদের এ অঙ্গীকার সত্ত্বেও অন্তরে আমরা এ সবের বিরোধী ছিলাম? "আলা ইন্না লা'নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিন" অর্থাৎ সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী এবং মিথ্যা রটনাকারীদের প্রতি আল্লাহ্ তা'লার অভিশাপ।"
(আইয়ামুস সূলেহ্ পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
প্রতিশ্রুত মসীহ ও ইমাম মাহদী হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) এর বই পড়তে বা Download করতে ভিজিট ইন করুন- www.ahmadiyyabangla.org
ইসলামিক নলেজ ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
আপনাদের গোলাম কাদিয়ানী একজন মিথ্যাবাদী যে নিজেকে নবী দাবি করে ছিল। এই জন্যই আল্লাহ তায়ালার গজবে পায়খানার ভিতরে মৃত্যু হয়।
Islam zindabad ♥️
যারা ডিজলাইক দেন তারা হয়তো কাদিয়ানী
অনেক তথ্যবহুল কথা।
এই সব জ্ঞানী আলেম উলামারা যদি আজ মুক্ত ভাবে কথা বলতে পারতো,,তাহলে বাংলার জমিন থেকে বাতিল পন্থী ভন্ডরা এমনেই বিদায় নিতো,,আল্লাহ আমাদের সকলের ভালো মন্দ বুঝার তৌফিক দান করুন,,,
Erkom bhondo lokder oshlil bhasha shunte madrashar murkho lok ra ashe. Kono dharmik loker bhasha erkom oshlil Hoi chi ..
Quran Jodi asholei meaning shoho pore bujhto tahole kauke aghat kore kotha bolto na.
Quran shorif a clearly likha ache onno dhormer lokder Mondo kotha na bolte..
Eder moto bhondo Muslim ra jokhon Saudi Arabia and middle east er desh gulo te jai tokhon miskin fokir er moto bebohar pai arab Muslim der theke..
Ei bangali fokir Muslim ra tokhon Arab Muslim der toilet a ghumai, toilet a khai, kokhono kajer chape bina treatment a mara jai..
Eder erkomi howa uchit.. Hazari bhondo r waz kore taka kamai Allah to bolsen tomra dhormo niye business korona.. Hazari bhondo r bank account bhorti taka koi ashchilo Sylhet a bonnakobolito manush der help korte? Ashchilo Corona te manush der help korte? Ashchilo turkey Syria r victims der help korte?
Beyadob murkho lok age nije orthoshoho Quran por Bhalo manush hou erpor onnoke gyan dei..
@@etoilefilante338 onno dhormer lok hole problem silo na...islam somporke kharap kotha boltese eita hoilo problem...nijeke nobi dabi kortese eita aro boro joghonno problem....ar ini jei kotha bolesen segula vodro vasha tei bolesen....banglar gali kmn hoy asha kori amra jani...
আমাদের নবীর শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম
আমাদের শেষ ও সর্বস্রেষ্ঠ শরীয়তধারী নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাহা আহমদীয়া মুসলিম জামাতভুক্ত সকল সদস্য কায়মনে পালন করে যাদেরকে আপনারা কাদিয়ানী বলে বিদ্রুপ করেন।
কাফের কাফের কাদিয়ানি কাফের
Apni onnek boro khati musolmman😂😂😂😂... kalima path kari manus k kafer bolcen..
@@ShantonaAfrad found the qadiani
Hojur.waz.right.100.100
শেস নবী মোহাম্মদুররাসুল্লাহ আল্লা হুয়াকবার
শেস নবী মোহাম্মদ দুররাসুল্লাহ (স)
ঈসা (আ.) কী জীবিত আছে???
@@qainbangla ঈসা আ: আসমানে জীবিত আছেন, আল্লাহ তাঁকে পুনরায় দুনিয়াতে নামাবেন। কিন্তু তখন তিনি রাসূল হিসেবে নয়। শেষ নবী(সা:) এর উম্মাত হিসেবে আসবেন।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইমাম মাহদী উপাধিধারী একজন ব্যক্তি যিনি পূর্বে মারা যাওয়া ঈসা (আঃ) এর গুণে গুণান্বিত হয়ে উন্মতি নবী হিসেবে উম্মতে মুহাম্মদীয়ার জন্য কিয়ামত অবধি মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শরীয়ত পরিচালনার নেতৃত্ব দিবেন।
আর কত চাপাবাজী শুনবোন,যাদের কাছে যাই তারাই তো নানারকম যুক্তি দেয়, আল্লাহ আমারে সঠিক পথে পরিচয় করিয়ে দিও
কারো চাপাবাজী না শুনে নিজে কুরান এবং হাদিস বুঝে পড়ুন। কুরানের সাথে যে সব হাদিস সাংঘর্ষিক মনে হয় সেটা এড়িয়ে চলতে পারেন। সবশেষে নিজের বিবেক বিবেচনা কে কাজে লাগান। রুপক নবী, রুপক মাহাদী এবং রুপক ঈসা এই সব মনগড়া ব্যখ্যা আপনি কেন মানবেন? মির্জা কাদিয়ানী যদি রুপক ঈসা আঃ হয় তাহলে ইসলামিক অনেক বড় বড় স্কলার আছে, তারা যদি এখন দাবি করে আল্লাহ তাদেরকে স্বপ্নের মাধ্যমে ওহী পাঠায়, তাদেরকে রুপক রাসুল বলা যাবে? ১০০ জনের মধ্যে ৩ জন কিছুটা হলেও বিশ্বাস করতে শুরু করবে। তারপর আস্তে আস্তে তারা কাদিয়ানীর মত ভ্রান্ত বিশ্বাসী দল গড়ে তুলবে। এটা মানা যায়?
আমার প্রিয় নবি, শেষ নবি, কলিজার অংশ মুহাম্মদূর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
তাকে ছাড়া আমি কাউকে শেষ নবি বা রাসুল মানি না আর জীবন থাকতে মানবো না।
মাশাআল্লাহ
উনি নুরের নবী।হজরত মুহাম্মদ (স:)
Nobi Manus cilen Nur cilenna...
ও মিয়া ❤
আপনি ঠিক বলেছেন
এই হুজুর কতটা ঠিক তার প্রমাণ করুন নিজে। এই আলেমদের দোলেরা বলে ইছা নবী দোয়া করেছিলেন উন্মত্তি নবী বা উন্মত্ত হয়ার জন্য । কিন্ত আপনি কখনও নিজে সেই হাদীস টি পড়েছেনকি সেখানে কার নাম আছে। মুসলমান হলে সেই হাদীস টি পরবেন তাহলেই প্রমাণ পাবেন আপনাদের এই প্রিয় হুজুরদের মিথ্যাচার।
কদিয়ানী কাফের কাফের কাফের কাফের কাদিয়ানী অমুসলিম হা হা অমুসলিম কাফের কদিয়ানী কাফের কাফের কাফের
কাদিয়ানী কাফের হলে তোমার লাভ কি
মুসলমান কি তোর আদেশে হবে ইসলাম কি তোর বাপ দাদার সম্পদ যে তুই কইলে মুসলমান হবে আর তুই অমুসলিম কইলেই অমুসলিম হবে । তুই যে একটা নাম ধারী মুসলমান তার প্রমাণ তুই নিজেই । মুসলমান শব্দের অর্থ কি তুই জানিস ।
কেউ কি 2025 সালে এই ভিডিও দেখছো
কাদীয়ানী নবী না, রাসূলও না।
মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হলেন সর্বশেষ নবী এবং সর্বশেষ রাসূল।
উনার [মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)] পর কিয়ামত পর্যন্ত নতুন কেউ আল্লাহর মনোনিত নবী এবং রাসূল হবেন না।
ঈসা (আ) আকাশ থেকে পৃথিবীতে উনার [মুহাম্মাদ (সা)] উম্মাত হিসেবে আসবেন।
[Mashuk Alam]
24/02/2022
এই কথাগুলো আপনি কোথায় পেলেন দলিল খুঁজে বের করেন তো
যেইটা জানেন না সে বিষয় নিয়ে কথা না বলা উত্তম।।
আর কারোর বিষয়ে এমন কথা বলা কি আপনাদের স্বভাব???
আল্লাহ তায়ালা আপনাদের হেদায়েত দান করুক।।
রসুল সা. বলেছেন, আলেমরা সব জীবের মধ্যে নিকৃষ্ট হবে।
কি হইছে
এ বাইনচোদ একটা কাদিয়ানী মনে হয় শালা কাফির
আল্লাহ তায়লা মিথ্যাবাদি লোকদের সঠিক বিচার টাই করবেন
রসুল (সা.) বলেছেন, আমার পরে ঈসা নবীউল্লাহ হবে, নবীউল্লাহ হবে, নবীউল্লাহ হবে, নবীউল্লাহ হবে, নবীউল্লাহ হবে”। (ইসলামীক ফাউন্ডেশন থেকে ছাপানো খতমে নবুওত পুস্তক)
Kamal Uddin ভাই এসব হুজুরদের কথায় বিভ্রান্ত হবেন না। নিজে যাচাই করে দেখুন
@@imranshabon140 ভাই, আপনি কি বলতে চাচ্ছেন??
Kamal Uddin ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
Rasul sallal lahu alai hiwa Sallam bolesen amar pore ekjon vondo nobi ashbe je pai khanar tanki te pore mara jabe. Ar jar onu shari hobe kamal namok ek jon A bal .
Naujubillah..... Allah apnar hedayet dan koruk
আল্লাহ যুদি একজন হন সেই প্রমাণ দিবে আপনি পাসে ছিলেন
All
জেনে-বুঝে সত্য বল
মাশাল্লাহ
জনাব কত জনেই বলে মিজানূর রহমান কাফের তাই বলে কি আপনি কাফের নাকি? মহান আল্লাহ তাআলা আপনাকে হেদায়াত দান করুন।
ইসলাম ইসলাম ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
@ইসলাম ইসলাম
কেউই কাফের না। অনেকেই কাফেরদের শিকার। যার জন্য ইসলামে আজ দুর্দশা। ভিডিওর ব্যক্তিটি কে সেই ব্যাপারে জেনে আসুন। উনি অন্তত কোন false statement দেন না। উনার বিরোধিতা অনেক ভন্ডরা করেছে আর করেই যাচ্ছে।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুক।
কাদিয়ানীরা কাফের 100% কাফের যদি কেহ কাদিয়ানীদের পক্ষে সাফাই করে সে-ও কাফের।
@@syedrakibulislam4608
একমত।
Kadiyanira Muslim der majhe bived sisti korce.
Allah kace DuyaKori InshaAllah Allah jeno amader sotik bujh Dan kore.
InshaAllah jeno amader ai Kadiyanider hat theke rokka kore InshaAllah.
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
লা নাতুল্লাহে আলাল কাযেবীন- মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত
good
লা নাতুল্লাহে আলাল কাযেবীন- মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত
প্রিয় হুজুর
✳️ পাঠকগণের অবগতির জন্য জানাচ্ছি, হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী (আঃ) ১৯০৮ সালে স্বাভাবিক মত্যুবরণ করে তার প্রভুর দরবারে প্রত্যাবর্তন করেন।
✳️ প্রকৃত ঘটনা হল, হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) এর মৃত্যু সম্পর্কে তাঁর নিজ কন্যা হযরত নবাব মোবারাকা বেগম সাহেবা (রা.) বলেন,
আম্মাজানের আর্তনাদভরা দোয়া “হে চীরস্থায়ী, চীরঞ্জিীব খোদা” -এই শব্দে আমার ঘুম ভাঙলো। তখনো আব্বা হুযূর (আ.) বাইরেই শায়িত ছিলেন। কেয়ামতের পরিবেশ যেন বিরাজ করছিল। আমি কী করব বুঝতে পারছিলাম না। হুযূরকে ঘরের ভেতরে আনা হলো। তিনি বিছানায় শোয়া আর পাশে ডাক্তার ইয়াকুব বেগ সাহেব এবং অন্যান্য আহমদীরাও উপস্থিত। হযরত খলিফাতুল মসীহ আওয়ালও মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনিও চিকিৎসাসেবা দিচ্ছিলেন কিন্তু অসুস্থতা বেড়েই চলেছিল। হযরত আম্মাজান ভয়ে গৃহকর্মী নূর মোহাম্মদকে দিয়ে আমার স্বামী নবাব সাহেবকেও ডাকয়ে এনেছিলেন। তখন হুযূরের জ্ঞান ছিল না। মাথায় কাপড় দিয়ে কখনো ভিতরে যাচ্ছিলাম, দেখছিলাম আবার বাইরে চলে আসছিলাম। হযরত বড় ভাইসাহেব কাউহক ডাকতে বা কোন কাজে বাইরে গিয়েছিলেন। দ্রুতই ফিরে আসলেন কিন্তু হুযূরের অসুস্থতা বেড়েই চলেছি। তিনি (আ.) মুখে কিছু বলতে পারছিলেন না তবে সম্ভবত কিছু একট লিখতে চাচ্ছিলেন কিন্তু লেখা হয় নি।
বড় ভাই সাহেব কান্নাকটি করছিলেন সাথে দোয়াও করছিলেন আর হযরত আম্মাজের সেই একই অবস্থা। ব্যথিত হৃদয়ে আমি বড় ভাইজনকে বলতে শুনেছি, হে খোদা! আমার প্রাণ নাও কিন্তু এ সদাকল্যানী সত্তার প্রাণ নিও না।
অবশেষে সব চেষ্টা ব্যর্থ হল, সবাই কান্নাকাটি শরু করল। হযরত খলিফাতুল মসীহ আওয়ালের যেন কটিদেশ ভেঙে গেল। বাইরে এসে খাটের ওপর মাথা ঝুঁকিয়ে বসে থাকলেন। চেহারা দেখে মনে হচ্ছিল যেন কোন দুঃখী এক ব্যক্তি সবকিছু হারিয়েছে। আমি দৌড়ে ভিতরে গেলাম। আমার বড় ভাই সাহেব আমার খুব প্রিয় ভাই আমার ঘাড় ধরে আমার মাথা ঝুঁকিয়ে দিলেন এবং বুঝালেন যে, আব্বা হুযূর (আ.)-কে আল্লাহ তা’লা তুলে নিয়েছেন, অতএব তাঁর কপালে চুমু দাও। আমি আব্বা হুযূরের কপালে চুমু দিলাম, অন্যথায় সারা জীবন অনুতাপ থাকতো। (মোবারাকা কি কাহানী, মোবারাকা কি যাবানী দ্রষ্টব্য)
“তারিখে আহমদীয়াতে”ও হুযূর (আ.)-এর মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখ করা আছে, পাঠকের সুবিধার্তে বাংলায় অনুবাদ করে দেয়া হল:
✳️ রাত নয়টার পর হুযুর(আ.)-এর শারিরিক অবস্থার আরও অবনতি হল এবং নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। মুখে কিছু বলতে পারছিলেন না কেবল দীর্ঘ সময় পরপর শ্বাস নিচ্ছিলেন। হযরত উম্মুল মু'মিনিন(রা.) সে মুহুর্তে দেয়ায় রত ছিলেন। বারবার সিজদা দিচ্ছিলেন আর খোদার দরবারে দোয় করছিলেন: “হে আমার প্রিয় আল্লাহ, হে সর্বশক্তিমান, হে মৃতকে জীবিতকারী! তুমি আমাদের সাহায্য কর ...। হে আমার প্রিয় আল্লাহ! ইনি আমাদেরকে ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, তবে তুমি আমাদেরকে কখনো পরিত্যাগ করো না।
কিছুক্ষণ হুযূরের কণ্ঠদিয়ে আওয়াজ আসতে থাকল আর প্রত্যেক বার এক নিশ্বাসের মাঝে অপর নিশ্বাসের দীর্ঘতা বাড়ছিল এমতবস্থায় সাড়ে দশটার সময় দু'একবার দীর্ঘ নিশ্বাস নিলেন এরপরই নশ্বর দেহ থেকে আত্মা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল আর আল্লাহর মনোনীত কুরআনের প্রতি জীবন উৎসর্গকারী, ইসলামের ও মুহাম্মদ(সা.)-এর সত্যিকার প্রেমিক আর মুহাম্মদী(সা.) ধর্মের বিজয়ী সেনাপতি, যিনি নিজ জীবনের সম্পূর্ণ সময় জ্ঞান ও কলমের জেহাদে রত ছিলেন, নিজ পরিবার-পরিজন এবং প্রিয়দেরকে দুঃখভারাক্রান্ত অবস্থায় ছেড়ে নিজ প্রিয় আল্লাহর দরবারে গিয়ে উপস্থিত হলেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
(তারীখে আহমদীয়াত, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৫৪২)।
Mahdi Hasan আপনারা কি দিন দিন মোবাইল মত কুত্রক হালনাগাদ করেন ? বিষ এসেছে মিস্টি রূপে।
কাদিয়ানী খেয়েছে হাজার হাজার মানুষের পায়খানা আর যারা তার সমর্থন করে তারা খায় কাফির কাদিয়ানীর পায়খানা।
কুত্তার বাচ্চারা, তোরা কোথাকার এজেন্ডা, কত টাকা পেয়েছিস সারা পৃথিবীর 200 কোটি মুসলমান এটা জানি না আর তোরা কয়েকজন মিলে ইহুদিদের এই এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেছিস তুই কি ইন্ডিয়ান না বাংলাদেশের কোথায় তোর বাসা বল
লানতুল্লাহে ওয়া কাদিয়ানী
লানতুল্লাহে ওয়া গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী
তাব্বাল লাকা ওয়া কাদিয়ানী
😂😂😂
আল্লাহ পাক কাউকে নবুওয়ত দান করে ফেরত নেন না। তাই কেউ যদি বলেন যে ইসা আ: আবার এলে তার নবুওয়ত আল্লাহর কাছে রেখে শুধুমাত্র একজন উম্মতি হিসেবে আসবেন তারা অবশ্যই ভুলের মধ্যে আছেন।
যারা বিশ্বাস করেন যে ইসা আ: জীবিত ফেরত আসবেন আবার মুখে এটিও বলেন যে হজরত মুহাম্মদ সা: এই পৃথিবীতে শেষনবী তারা নিজেরাই নিজের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। কারন খাতামান্নাবীইন মানে যদি শেষনবী তবে আপনার বিস্বাস অনুযায়ী খাতামান্নাবীইন বা শেষ নবী দুজন:
১. নবুয়ত পাবার দিক দিয়ে মুহাম্মদ স: খাতামান্নাবীইন বা আপনার ভাষায় শেষনবী।
২. এই পৃথিবীতে অবস্থান এবং মৃত্যুর দিক দিয়ে হযরত ঈসা আ: খাতামান্নাবীইন বা আপনার ভাষায় শেষনবী।
প্রশ্ন হলো:
১. আপনি দুজন নবীকে খাতামান্নাবীইন বলছেন এটি কি যুক্তি, কমসেন্স এবং কুরআন বিরুধী নয়?
২. পবিত্র কুরআনের কোন আয়াত বা সহিহ কোন হাদিস কি আছে যেখানে বলা হয়েছে নতুন কোন নবী আর নবুয়ত পাবেন না?
৩. আবার কেউ কেউ দাবি করেন যে ইসা আ: এই পৃথিবীতে শেষ নবী কিন্তু হজরত মুহম্মদ সা: শুধু মাত্র নবুওয়ত প্রাপ্তির দিক দিয়ে শেষনবী। কিন্তু হযরত মুহাম্মদ স: বলছেন, আদম আ: এর সৃষ্টির আগেই তিনি স: খাতামান্নাবীইন। এখন বলুন আপনার কথা মানব নাকি হজরত মুহাম্মদ স: এর পবিত্র বাক্য?
নিম্নলিখিত হাদিসটি পড়ুন :
إني عند هللا في أم الكتاب لخاتم النبيين ، وإن آدم عليه السالم لمنجدل في طينته
"নিশ্চয়ই, আমি খাতামন-নাবিয়ীন হিসাবে আল্লাহ'র সাথে ছিলাম, যখন আদম (আঃ) সৃষ্টির পর্যায়ে ছিলেন" (মিশকাত-উল-মাসাবিহ, কিতাব-উল-ফিত্না, বাব ফাদাহর সায়দ-উল-মুরসালিন সালওয়া এলাহ ওয়া সালামুন্ 'আলাইহ)।
উপরের হাদিস অনুযায়ী মহানবী হজরত মুহাম্মদ স:, হযরত আদম আঃ এর সৃষ্টির পূর্বেই খাতামন-নাবিয়ীন ছিলেন। উপরের হাদীসে, খাতামন-নাবিয়ীন শব্দটির অনুবাদ কি " নবীদের শেষ" করা সম্ভব? অন্যান্য নবীদের জন্ম নেবার আগেই মোহাম্মদ স: কিভাবে নবীদের শেষ হতে পারেন? এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, খাতামান-নাবিয়ীন শেষ অর্থে নয় বরং মুহাম্মাদ (সা:) এর শ্রেষ্ঠত্ব্ প্রকাশ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে, অন্যথায় হজরত মুহাম্মদ স: এই এই পৃথিবীতে একমাত্র নবী হিসেবে আগমন করতেন।
Alhamdulillah
I. Love you ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️ hojor
Nahalat allahe allal kajebin
কাদিয়ানির উপর লানথ
১১শ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ আলফেসানী হযরত আহমদ সারহিন্দি (রঃ) তাঁহার গ্রন্থ মকতুবাতে লিখিয়াছেন.........
“মাহদী (আঃ) বর্ণীত আধ্যাত্মিক সূক্ষতত্থাবলী বুঝিতে না পারিয়া বাহ্যদর্শী আলেমগণ ঐগুলিকে কিতাব ও সুন্নতের বিরুদ্ধ মনে করিবে এবং অস্বীকার করিবে ।“
(মকতুবাতে ইমাম রাব্বানী, ২য় খণ্ড - পৃষ্টা ৫৫)
Kon madarir bacca leksos. Tor mote Imam mahdi goer tanki te pore morce naujobilla . Qadiyani dazzal ihudu christander srishti kore jara jahel morokkho tarai eke support korbe.
@@naimhasan179 মির্যা সাহেব পাকিস্তানের লাহোরে আহমদীয়া বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তালায় তাঁর পরিবারের সদস্য, অনুসারীদের মাঝে খাটের উপর হে আমার প্রিয় আল্লাহ বলতে বলতে মৃত্যু বরণ করেন। আর এটাই সত্য।
সাবধান তোমরা মিথ্যা থেকে দূরে থাকবে, কেননা মিথ্যা দ্বারা না সফলতা অর্জন করা যায় এবং না বেহুদা কর্থাবার্তা থেকে বিরত থাকা যায়। …..মিথ্যা পাপাচারের দিকে নিয়ে যায় এবং পাপাচার জাহান্নামে পৌঁছে দেয়। পক্ষান্তরে সততা নেক কাজের পথ সুগম করে দেয় এবং নেক কাজ মানুষকে জান্নাতে পৌঁছে দেয়। বস্তুত সত্যবাদী সর্ম্পকে প্রবাদ আছে: সে সত্য বলেছে এবং নেককাজ করেছে আর মিথ্যাবাদী সর্ম্পকে বলা হয়: সে মিথ্যা বলেছে এবং পাপাচারে লিপ্ত হয়েছে। জেনে রাখ! মানুষ যখন মিথ্যা বলতে থাকে, তখন তার নাম আল্লাহর কাছে মিথ্যাবাদী বলে লিপিবদ্ধ করা হয়।”
[সুনানে ইবনে মাজাহ, বাবু ইজতেনাবি ওয়াল জাদাল, হাদীস নং- ৪৬, ইসলামীক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত খন্ড নং- ০১, পৃষ্ঠা নং- ৫৭]
@@naimhasan179 বেদনা ভরা মর্মান্তিক সাবধান বাণী
হযরত মির্যা গোলাম আহমদ, ইমাম মাহ্দী ও মসীহ্ মাওউদ (আঃ) এর বাণী।
“দুনিয়া আমাকে চিনেনা, কিন্তু তিনি আমাকে চিনেন, যিনি আমাকে প্রেরণ করেছেন। এটা এই লোকদের ভুল এবং একান্ত দুর্ভাগ্য যে, তারা আমার ধ্বংস কামনা করে। আমি সেই বৃক্ষ যা প্রকৃত মালেক (আল্লাহ্) নিজ হাতে রোপণ করেছেন। ......
হে জনগণ! তোমরা নিশ্চিৎ বিশ্বাস কর যে, আমার সহায়তায় সেই হাত আছে যা শেষ মুহূর্ত অব্দি আমার সাথে বিশ্বস্থতা রক্ষা করবে। যদি তোমাদের পুরুষ, তোমাদের নারী, তোমাদের যুবা, তোমাদের বৃদ্ধ, তোমাদের ছোট এবং তোমাদের বড় সকলে মিলিত হয়েও আমার ধ্বংসের জন্যে দোয়া কর, এমন কি সিজদা করতে করতে তোমাদের নাসিকাও গলে যায়, তথাপি খোদা কখনও তোমাদের দোয়া শ্রবন করবে না, এবং ক্ষান্ত হবেনা, যতক্ষন পর্যন্ত না তিনি তাঁর কাজ সমাপ্ত করেন। যদি মানুষের মধ্যে একজনও আমার সঙ্গে না থাকে, তাহলে খোদার ফিরিশতারা আমার সাথে থাকবে। যদি তোমরা সাক্ষ্যকে গোপন কর তাহলে অচিরেই পাথর আমার জন্য সাক্ষ্য প্রদান করবে।
অতএব, নিজেদের প্রাণের প্রতি যুলুম করোনা। মিথ্যাবাদীদের চেহারা অন্য রকম হয়, আর সত্যবাদীদের চেহারাই ভিন্নতর হয়ে থাকে। বস্তুতঃ খোদা কোন বিষয়কেই বিনা ফয়সালায় ত্যাগ করেন না। আমি সেই জিবনের প্রতি অভিশাপ পাঠাই, যা মিথ্যে ও প্রতারণা যুক্ত এবং সেইরূপ অবস্থার প্রতিও অভিসম্পাত যা সৃষ্টিকে ভয় করে খোদার আদেশ হতে সরে দাঁড়ায়। যে খেদমত যথাসময়ে সর্বশক্তিমান খোদা আমার উপর ন্যাস্ত করেছেন এবং যার জন্যে আমাকে সৃষ্টি করেছেন তা পালনে আমি বিন্দু মাত্রও শৈথিল্য করি তা কখনও হতে পারেনা। যদিও সূর্য এক দিক থেকে এবং পৃথিবী অন্য দিক থেকে পরস্পর মিলে গিয়ে আমাকে পিষ্ট করতে চায়। মানব কি? একটা কিট মাত্র! এবং মনুষ্যই বা কি? সে মাতৃজঠরের একটা জমাট রক্ত-পিন্ড বৈ আর কিছু নয়।
অতএব, আমি কি করে ‘হাইউন ও কাইউম’ (চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী) খোদার আদেশকে একটি কীট বা জমাট রক্ত বিন্দুর কারণে অবহেলা করতে পারি। যে ভাবে খোদাতা’লা পূর্ববর্তী মা’মুরীন ও মুকাযযেবীনের (প্রেরিতগণ ও প্রত্যাখ্যান কারীদের) মধ্যে পরিশেষে নিস্পত্তি করে দিয়েছিলেন, অনুরূপভাবে তিনি এখনও করবেন। খোদাতা’লার মা’মুরীনের আসার জন্যেও একটি মৌসুম হয়ে থাকে, আবার যাবার জন্যেও একটি মৌসুম। অতএব, নিশ্চিত জানবে যে, আমি মৌসুম ব্যাতিরেকে আসেনি এবং মৌসুম ছাড়াও যাবনা। খোদার বিরুদ্ধে লড়াই করো না, তোমাদের কাজ নয় যে, আমাকে ধ্বংস করতে পার”। (তোহফা গোলড়ভীয়াঃ পৃষ্টা ৮ ও ৯)
সর্বভারতীয় জনগণের ভালোবাসা পাত্র সর্ব ভারতীয় কংগ্রেস এর সভাপতি ভারতের সর্বপ্রথম শিক্ষা মন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব, যিনি ঈমাুমুল হিন্দ উপাধিতে ভূষিত নিখিল ভারতের সর্ব ফিরকার মুসলমানদের ভালো বাসার ও শ্রদ্ধার পাত্র ভারতের সর্বপ্রথম শিক্ষামন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব , ভারতের পাঞ্জাবের কাদীয়ান গ্রাম নিবাসী হজরত মির্জা গোলাম আহমদ আঃ এর ওফাত পরবর্তী ভূয়সী প্রশংসার লিখত প্রমাণ যাহা আজও আহমদীয়া জামাত নিদর্শন মূলক সংগৃহীত করে রেখেছে যাহা সত্যাযনকারী ও মহান আল্লাহ তায়ালার নিদর্শন হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পদক পুরস্কার, একুশে পদক পুরষ্কার প্রাপ্ত ব্যক্তি জনাব প্রফেসর যতীন সরকার নিজকন্ঠে আহমদিয়া মুসলিম জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হজরত মির্জা গোলাম আহমদ আঃ এর ওফাত পরবর্তী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেবের ভূয়সী প্রশংসিত বক্তব্যটি নিন্মে লিপিবদ্ধ করা হলো, " তিনি এক অতি মহান ব্যক্তি ছিলেন,তার লেখায় ও কথায় যাদু ছিল। তার মস্তিষ্ক ছিল মূরতিমান বিস্ময় তাঁহার দৃষ্টি ছিল প্রলয়স্বরূপ এবং কন্ঠস্বর কেয়ামত সদৃশ্য। তার আংগুলী সংকেতে বিপ্লব উপস্থিত হতো।তার দুটি মুষ্টি বিজলির ব্যটারীর মতো ছিলো,তিনি ত্রিশ বছর যাবত ধর্ম জগতে ভূমিকম্প ও তুফানের ন্যায় বিরাজমান ছিল। তিনি প্রলয় বিষাণ হয়ে নিদ্রাীতকে জাগ্রত করতেন। তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় গ্রহণ করেছেন। ইসলামের বিরুদ্ধবাদীদের মোকাবিলায় তিনি যেরূপ বিজয়ী জেনারেলের ন্যায় কর্তব্য সম্পাদন করছেন তাতে আমরা এ কথা স্বাকার করতে বাধ্য যে, যে মহান আন্দোলন আমাদের শত্রুগনকে দীর্ঘকাল বিপর্যয় ও পরযুদস্থ করে রেখেছিল তা যেন ভবিষ্যতে কায়েম থাকে। খ্রিস্টান ও আর্যদের বিরুদ্ধে মির্জা সাহেব যে সকল পুস্তক রচনা করে গেছেন জনগণের মধ্যে সেগুলো আত্যাধিক সমাদৃত হয়েছে। ( উকিল পত্রিকা, ২৩ শে জুন, ১৯০৮ ইং) অমৃতসরের উকিল পত্রিকার সম্পাদক মাওলানা আবদুল্লাহ আল এমাদী লিখেছেন, " চরিত্রের দিক থেকে মির্জা সাহেবের আঁচলে একটি ছোট দাগও দৃষ্টিগোচর হয় নি। তিনি এক অতি পবিত্র জীবন যাপন করতেন। ( অমৃতসর থেকে প্রকাশিত উকিল পত্রিকা ৩০ শে মে ১৯০৮ ইং).Note: চট্টগ্রামের রাউজানের নেতা ফজলুল কাদেরের একজন নিকটাত্মীয়ের মুখে প্রশংসাজনিত তুলনামূলক উক্তিটি মনে পড়ে গেল, যে " খই ফজলে খাদের, খই ছঅলে লাদের"। কোথায় ঈমামুল হিন্দ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাহেব আর কই মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ও তার অনুসারী মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী গং ( তাল তলায় বিয়াইছে গাই সেই সূত্রে মামাতো ভাই) পড়তে গেলেন আজহারে, আজহার বিশ্ববিদ্যালয়টি বাপ দাদার নামের মধ্যে ঝুলিয়ে দিয়েছে, ঢাকা বিশব্বিদ্যালয়, অক্সফোর্ড, কেম্ব্রিজ, আলিগড়, হাভারড,বোসটন, ইত্যাদি বিশব্বিদ্যালয়ের হাজার হাজার ছাত্ররা,পাশ করার পর বিশব্বিদ্যালয়ের নাম নামের মধ্যে সংযোজন করলে কি দৃষ্টিকটূ দেখায় না? পবিত্র ও মহান ব্যক্তির নামে কুৎসা রটনা (মৃত্যুর কারণজনিত অপপ্রচার) করে মহান আল্লাহ তায়ালা র লানতের ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ এর স্বীকার হবেন ই হবেন মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী গং। ৭২ কাতরভুক্ত আলেমসমাজের সদস্যবৃনদগন।
যদি মুহাম্মদ (সা.) এর পরে কোন নবী না আসার কথা থাকে তাহলে মুহাম্মদ (সা .) কেন আগত ইসা (অা.) সম্পর্কে বললেন যে,আল্লাহর নবী ইসা আগমন করবেন??
নাকি বর্তমানের আলেমরা মুহাম্মদ (সা.) এর চেয়ে বেশি জানে??
Esa nobi Amader নবী ar ummot hisaba asban ও মৃত্যুবরণ korban ra cagol
Tuio নিশ্চিত Kadiani 🤣🤣
আমাদের নবীর পরে নতুন কোন নবী নাই,ঈসা(আঃ)কোন নতুন নবী নন,তিনি আগে থেকেই নবী।আর যখন আসবেন তখন তিনি আমাদের নবীর(সাঃ) শরীয়তই মানবেন।
হোগার নাতি না বুঝে কথা বলস কেন?
ইসা (অা) অাগে থেকে নবী ছিল। উনি মহানবীর জন্মের অাগে পৃথিবীতে অাসছিল নবী হয়ে।
@@farhanisrak2229 ইসা অা,পৃথিবীতে অাসবেন মুহাম্মদ সা, এর উম্মত হিসাবে
আল্লাহ যুদি একজন হন সেই প্রমাণ দিবে আপনি পাসে ছিলেন❤😂
Alhamdullia. .. this is bitter truth. .😦😨😲😯😮
মিথ্যা বুলি
@@qainbangla তুই নাস্তিক আর চলার পথে যদি সামনে পরিস আল্লাহর কাছে দোয়া করি তোর মতো কাফের যেন নিজ হাতে মারতে পারি
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের ধর্মবিশ্বাস
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘আলা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭)
Ahmad Ahmad 1 ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
জয় কাদিয়ানী
La natulllh alal kazebin.
❤️❤️
I Love Md Mijanur Rahman Ajhari💖😍
Allah kace DuyaKori InshaAllah Allah jeno amader ai prio bektike hefaJot kore. Amin.
প্রান কম্পানি আর ফ্রেশ কম্পানি কাদিয়ানি দের,,,,
There is no god but Allah and Muhammad (sm) is last prophet of Allah
সঠিক বলেছেন হুজুর
সত্যের জয় হোক, মিথ্যা বাদি ধংশ হোক।
Allah talar dakha voi koro mijanur
শিক্ষিত মানুষের কাছে এমন কথা আশা করা যায় না
Nasim Ahmed ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
তোরা বেয়াদব পথভ্রষ্ট,
পথভ্রষ্ট কাদিয়ানী,,,,
নিঃসন্দেহে কাদিয়ানী কাফের
@@ahnaftahmid8101 hahaha
কাদিয়ানি কাফের কাদিয়ানি কাফের কাদিয়ানি কাফের
আপনার মতো রাছুল (সাঃ) কেও মক্কা বাসিরা কাফের বলেছিলো। আপনিও সেই মক্কার আবুজেহেল
আল্লাহর নবীর সাথে বেয়াদবি করবে তার মৃত্যু এরকম হবে
জসিম আলী সাহেব ! আজহারী সাহেবের জঘন্য মিথ্যা আপত্তি : মির্যা সাহেব #কলেরায় #টয়লেটে পরে মারা গেছেন। দয়াকরে মনযোগ দিয়ে আজহারী সাহেবের আপত্তির জবাব দেখুন :- ==========================================================================
সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ কথা হল, লানাতুল্লাহি আলাল কাযিবিন। মিথ্যাবাদিদের উপর আল্লাহর অভিশম্পাত। তারপরও সত্য সন্ধানীদের জন্য প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করছিঃ
হযরত মসীহ মওউদ (আ.) তার জীবনের শেষ পুস্তক পয়গামে সুলেহ যখন লিখছিলেন তখন তার উপর ইলহাম হল, আর রাহীলু সুম্মার রাহীলু ওয়াল মাউতু কারীব। অর্থাৎ, সফরের সময় হয়ে গেছে এবং মৃত্যু সন্নিকট। তখন মসীহ মওউদ (আ.) লাহোরে ছিলেন। যা হোক ২৫মে ১৯০৮ তারিখে তিনি (আ.) পয়গামে সুলেহ লিখা পরিপূর্ণ করে কাতেবের কাছে দিলেন। এই প্রবন্ধ লিখতে দিন রাত পরিশ্রম করা, বহু মানুষের সাথে মুলাকাত করা এবং কতিপয় জলসায় বক্তৃতা প্রদানের ফলে তিনি অনেক দুর্বল হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুশয্যাশায়ী ব্যক্তির ন্যায় হয়ে গেলেন। রাত ১১টায় পায়খানায় যাওয়ার প্রয়োজন হল। তিনি প্রকৃতির ডাকে পায়খানায় গেলেন।
দুর্বল হয়ে পড়লেন। এরপর আরেকবার পায়খানায় গেলেন। এবার যখন তিনি পায়খানা থেকে ফিরলেন এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, তিনি বিছানায় শুতে গিয়ে নিজের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারলেন না এবং প্রায় নিঃশক্তি হয়ে বিছানায় পড়ে গেলেন। ডাক্তার ডাকা হয়েছে। কিন্তু এরপর আরেকবার পাতলা
পায়খানা হয়েছে যারপর এতটাই দুর্বল হয়ে পড়লেন যেন তার নার্ভ বন্ধ হয়ে গেছে। এমন সময় তার মুখ থেকে একটিই বাক্য শুনা যাচ্ছিল, “আল্লাহ মেরে পিয়ারে আল্লাহ।”
২৬মে ফজরের সময় বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? তিনি বিছানায় দুই হাত তায়াম্মুমমের ন্যায় ছুয়ে শুয়ে শুয়ে নামাযের নিয়্যত বাধলেন। তখন পুনরায় বেহুশ হয়ে গেলেন। যখন হুশ ফিরে পেলেন আবার জিজ্ঞেস করলেন, নামাযের সময় কি হয়ে গেছে? বলা হল, জি হুযুর, হয়ে গেছে। পুনরায় দ্বিতীয়বার নিয়্যত বাধলেন এবং শুয়ে শুয়ে ফজর নামায আদায় করলেন। নামাযের পর যখনই হুশ ছিল তিনি “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্যটি বলতে লাগলেন। ঠিক যেমনটি মহানবী (সা.) মৃত্যু শয্যাশায়ী অবস্থায় বলেছিলেন, আল্লাহুম্মা বির রাফিকীল আলা। (বুখারী)।
পরের দিন ২৬মে সকাল ১০ টার কাছাকাছি সময় শ্বাসকষ্ট হতে লাগল। পরিশেষে সাড়ে ১০টার দিকে “আল্লাহ মেরে পেয়ারে আল্লাহ” বাক্য উচ্চারণ করতে করতে তিনি তার মাওলার দরবারে উপস্থিত হলেন। (সিলসিলায়ে আহমদীয়া, হযরত মির্যা বশির আহমদ সাহেব, পৃষ্ঠা ১৮২-১৮৩)
তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বিরোধি মোল্লারা নোংরা মিথ্যা ছড়িয়েছে, মিছিল করেছে। এছাড়া রেলওয়ে অফিসারকে এই মিথ্যা সংবাদ পৌছিয়েছে যে, তাঁর মৃত্যু কলেরায় হয়েছে তাই তার লাশকে লাহোর থেকে কাদিয়ানে নিয়ে যেতে যেন না দেয়া হয়। যখন আহমদীরা এ খবর পেল মোকাররম শেখ রহমতুল্লাহ সাহেব ডাক্তার মেজর সদরল্যান্ড প্রিন্সিপাল মেডিকেল কলেজ লাহোরের কাছে গেলেন যাকে শেষ সময়ে হযরত সাহেবের চিকিৎসার কিৎসার জন্য ডাকা হয়েছিল। তাকে বিরোধীদের কর্মকান্ড অবহিত করে তিনি তার কাছে যে কারণে হযরত সাহেবের মৃত্যু হয়েছে তার সার্টিফিকেট চাইলেন। তিনি নিম্মোক্ত ভাষায় সার্টিফিকেট লিখেন, “তার মৃত্যু আদৌ কলেরায় হয়নি, বরং স্নায়ু দুর্বলতার আধিক্যের কারণে হয়েছে।” (হায়াতে তাইয়েবা) এরপর রেলওয়ে কর্মকর্তাকে এই সার্টিফিকেট দেখানো হয়েছে যার ফলে তিনি তার লাশ মোবারককে কাদিয়ানে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। যদি কলেরায় মারা যেত তাহলে কখনও রেলওয়ে কর্মকর্তা তার লাশ মোবারক নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিতেন না। এ থেকেই প্রমাণ হয়, তিনি কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেননি।
====================================================
@@tauhidulislam9828 😂😂😂😂 rip bondo nobi kadiani
Allah amader shokolke hadayat Dan koruk Ameen
এই ওয়াজটা ফুল কোথায় পাব প্লিজ কেউ লিংক দিবেন প্লীজ প্লীজ 🙏🙏🙏
আজকে ৩০/০১/২০২০ ভাদাইল , সাভারে আহমেদ সফি সাহেবও কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের মানুষজনে কাফের বলেছেন।
MAHMUD SUZON ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
কাদিয়ানী রা অমুসলিম।
Mizanur rahmaner dada r mritu kemon hoyechilo.paikhanaye.
Comment পরলেই কাদিয়ানি খুজে পাওয়া যায়।
Kadiani kake bole janen?naki na bojei nacha nachi
@@badshasheikhs.m.4817 bai apni bolen
Jara kadian namok grame bosobas kore tara holo kadini.and kadianer jara shikh dhormer ache tara o kadiani..
@@badshasheikhs.m.4817 tahole kadiani niojeke ses Nobi keno mone kore kore ... Tmr porichoy tmi nijei dila bondhu...
@@mdashad5957 vai,apnai ki mone koren esa am abar asben?..ottorer asai roilan..insallah khatamannabin nia alochona hobe.
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই ইমাম মাহদী বা ইসা
Sala murkho
Tui akta khati nivajal kafir
হযরত দগদীস মোঃ (সা) বলেছেন মীর্জা গোলাম আহমাদ কাদীয়ানি (আ) ই ইমাম মেহদী
@@saifulmilton8016 তোর বাপ
Bc
গোমরাহীর পথটিই বেছে নিলেন হুজুর !বিষয়টি যাচাই -বাছাই করে আরেকবার বিবেচনা করে দেখুন । আল্লাহর ফাজলে আজ 207 দেশে খেলাফতে জামাত সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ ।
মুখে বলে কাউকে কাফের বলা যাবেনা। অথচ নিজে কাফের বলছে অন্য দলকে।
আরে বলদ। দেশের সব আলেম কাদিয়ানীদের কাফের বলে
সৌদি আরব,যেখানে আমাদের সবার প্রিয় নবী জন্মগ্রহণ করেছিলেন,সেই দেশ ও কাদিয়ানীদের বিধর্মী বলে ঘোষণা দিয়েছে,তাহলে তারা কি না জেনে তাদেরকে বিধর্মী বলে ঘোষণা দিলো,এটা তো কোনভাবেই হতে পারে না।তাছাড়া কাদিয়ানী তো কাফেরই ছিলো,তাকে কাফের বললে সমস্যা কি???
@@abdullahalrakib7654 : ওহে পন্ডিত ! দেখতে পাচ্ছেন - সাঈদীর শিষ্য আজহারীও কাফেরের ফতোয়ায় বিদ্ধ ? মুসলমান কে থাকলো বলুন তো ?
Nurul amin ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
"প্রতিশ্রুত মসীহ্ ও ইমাম মাহ্দী (আ:) আবির্ভূত হয়েছেন!"
আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ থেকে সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও সালাম। একটি ঐশী নেয়ামতের সংবাদ সবার কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে কয়েকটি কথা বিনীতভাবে উপস্থাপন করছি।
অন্যান্য সব মুসলমানের মত আমরাও হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম-এর উম্মত হিসাবে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ (আ.)-এর আগমনের প্রতীক্ষায় ছিলাম। আজ থেকে শতাধিক বছর আগে ১৮৮৯ খৃষ্টাব্দে তথা ১৩০৬ হিজরী সনে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের এক নিভৃত গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আ.) সেই প্রতিশ্রুত মহাপুরুষ হবার দাবী করেন। আমরা পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে তাঁকে যাঁচাই করে সত্য মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ হিসাবে গ্রহণের তৌফিক লাভ করেছি। কুরআনের ভবিষ্যদ্বাণী ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে একথা সুস্পষ্ট, খাতামান্নাবীঈন (সা.)-এর আধ্যাত্মিক কল্যাণে ও তাঁর আনুগত্যে তাঁরই উম্মত হতে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্‘র চতুর্দশ শতাব্দীর শিরোভাগে আগমনের কথা। হযরত মির্যা সাহেব তদনুযায়ী সঠিক সময়ে আগমন করেছেন।
মহানবী (সা.) বলেছেন:
ইমাম মাহ্দী আবির্ভূত হবার সংবাদ পাওয়া মাত্রই তাঁর হাতে বয়আত করিও, যদি বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যেতে হয়; কেননা নিশ্চয় তিনি আল্লাহ্র খলীফা আল-মাহ্দী।
(সুনানে ইবনে মাজা-বাবু খুরূজুল মাহ্দী)
আহমদিয়া জামাত এর সত্যতা জানতে অথবা ইমাম মাহদি(আ) এর আগমন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিটি করুন
ahmadiyyabangla.org/Ahmad(as).htm
Tini Ali r bongodor chilen ar mahadi toh fatema Ali bongse asbe apnara ki kore mittchar koren Allah r Jonno voi koren . Imam mahadi toh noton Kono dormo prochar korben na Islam complete religion....
ভারতবর্ষে পাঞ্জাব প্রদেশের গুরুদাসপুর জেলার কাদিয়ান গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ আলায়হেস সাল্লাম আল্লাহ্তাআলার আদেশে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ হওয়ার দাবী করেন। বিশেষ করে সমস্ত মুসলিম উম্মতকে এবং সাধারণভাবে সারা মানব মন্ডলীকে একই কলেমা,“লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর পতাকাতলে সমবেত করার লক্ষ্যে তিনি ১৮৮৯ সনে এ জামাতের প্রবর্তন করেন ঐশী নির্দেশনায়। হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা আহ্মদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লামের জামালী অর্থাৎ সৌন্দর্য বিকাশক ‘আহ্মদ’ নাম অনুযায়ী ১৯০১ সনে তিনি (আঃ), এর নাম রাখেন ‘মুসলিম ফিরকা আহ্মদীয়া’। বিরুদ্ধবাদীরা এর অন্যান্য নাম দেয়। কেউ কেউ আপত্তি করে থাকেন যে, হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আঃ) এর নামানুযায়ী এ জামাতের নাম আহ্মদীয়া জামা'ত রাখা হয়েছে। এটা ঠিক নয়। শেষ যুগে হেদায়াত প্রাপ্ত জামাতের নাম যে আহ্মদীয়া জামা'ত হবে তা ইসলামের অনেক বুযুর্গ ঐশী ইঙ্গিতে তাদের পুস্তকে লিখে গেছেন। (যেমন হযরত মুজাদ্দিদ আলফে সানী (রহঃ) লিখিত মাবদা ওয়া মা’আদ পুস্তক ৫৮ পৃষ্ঠা এবং হযরত মুল্লা আলী আল্ কারী (রহঃ) লিখিত মেশ্কাতের শরাহ্ মিরকাত প্রথম খন্ড, ২৪৬ পৃষ্ঠা)। নবী করীম (সাঃ) এর বক্তব্য ‘ওয়া হিয়াল জামা'ত’ অনুযায়ী তা হবে একটি জামা'ত। আহ্মদী জামা'তই প্রকৃত পক্ষে সেই জামা'ত, আহ্মাদীয়াত ই সেই মহান আধ্যাত্মিক বিপ্লব। আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা সারা জীবন আরবী, ঊর্দূ ও ফার্সী ভাষায় ইসলাম ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- এর সত্যতা ও মাহাত্ম্য প্রভৃতি বিষয়ে বহু পুস্তক-পুস্তিকা লিখে সারা বিশ্বে এ আধ্যাত্মিক বিপ্লবের সূচনা করে গেছেন। ১৯০৮ সনে তাঁর (আঃ) ইন্তেকালের পরে প্রতিশ্রুত ঐশী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়।
Reference dile valo hoto
আমার মনে হয় আপনি তাদের কোন মাওলানার সাথে আন্তরিকতা নিয়ে কথা বলুন। তাহলে আশা করি সত্য জানতে পারবেন।
kon ta shotie.
@@md.mohinuddin406 আলোচনা করেন।
ruclips.net/video/UUt8mmZvgXw/видео.html
@@InspectedBasixByMahdiকোনটা সত্য??যার নিজস্ব দলিল সেটা সত্য?? নাকি কারো ওপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া সেটা সত্য??? ruclips.net/video/_bURQx_Zzhc/видео.html
@Ali Haidar আসসালামু আলাইকুম।
আগে দাজ্জাল কে? তাকে চিনি, তারপর বধ।
আহমদিয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ হতে একটি ছোট্ট ভিডিও পাঠালাম। দেখবেন দয়া করে।
ruclips.net/video/4Tko5m6Dx_o/видео.html
আল্লাহ হাফেজ।
Subhanallah
miss you...…
My dear vai...!
Nowujubilla..