হুজুরের কোরআন তেলাওয়াত টা মানসম্মত না , অথচ কুরআনের তেলাওয়াত সম্পূর্ণ মানসম্মত তেলাওয়াত হওয়া দরকার ছিল যেমন বক্তা তেমন তার কোরআন তেলাওয়াত হওয়া দরকার।
আমরা যে সালাত আদায় করি এই সালাতের অনেক কিছুই তো হাদীস থেকে পেয়েছি। আপনি কুরআনের সালাত আর হাদীসের সালাত মেলাতে না পারলে জাতি কি সালাত আদায় করা বন্ধ করে দিবে? নাকি আপনি কোন নতুন সালাত জাতিকে শেখাবেন?
আপনি কেমন আলেম যেই সহি শুদ্ধভাবে কোরআন টা পর্যন্ত পড়তে পারেন না যতগুলা আলোচনা আপনার দেখেছি কোথাও আপনি সহি শুদ্ধভাবে মদ গুন্না আদায় করে আপনি কোরআন ফরেন না আর অথচ হাদিস মানেন না কোরআন নিয়ে জীবন সালাম কোরআন টা পর্যন্ত সুন্দরভাবে পড়তে জানেন না হেদায়েতে আসার জন্য
মোনাজাত তো করতে নিষেদ করে নাই,,তারা বলেছে নামাজের পর যে সুন্যাহ আছে ওগুলো আদায় করে তারপর নিজে যতক্ষণ খুশি দোয়া করেন,,নিষেদ নাই,,,এভাবে কেন সত্য বলেন না।শুধু একাংশ বলেন আর সবাই ভূল বুঝে।
আল্লাহ্ সুবহান এখানে যে বোঝা হালকা করার কথা বুঝিয়েছেন তা হলো দায়িত্ব পালনের বোঝা যা আল্লাহ্ প্রদান করেছিলেন নবীর উপর। - এ মর্মে আরো আয়াত আছে-. যেমন আনি আসনান জমিন এবং উভয়ের মাঝের সকল কে আহ্বান করলাম আমার( আল্লাহের বোঝা/ দায়িত্ব) বোঝা বহনে- সকলে তা প্রত্যাক্ষান করলো- অথছ মানুষ তা বহনে রাজি হলো কারন সে( এক বচন) বোকা/ অজ্ঞ এবং জালিম!?( কুরআন) অর্থাৎ আল্লাহ্ যে বোঝা বহন করেন তা বহন করা একজন মানুষের পক্ষে দুঃসাধ্য- আল্লাহ্ নবীকে সেই বোঝা কি রূপ তা বুঝিয়ে দিয়েছেন- এবং আবার নবীর জন্য এই বোঝা বহন করা যে কতো কষ্টের ছিলো তা নবী বুঝার পর হালকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু- মনে রাখতে হবে মানুষের মধ্য হতেই এই বোঝা বহন করতে হবেই- কারন মানুষের মধ্য হতেই একজন তা বহন করে রাজি হয়েছিলো- - আল্লাহ্ যা বুঝাতে চাইছেন আমাদের এই কুরআন দ্বারা বা পূর্বের কিতাব দ্বারা তা আমরা কেনো জানি বুঝতে চাইছিনা- আল্লাহ্ বলছেন তিনি যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তা মানুষের জন্য- অর্থাৎ ফেরেস্তা হতে শুরু করে সকল প্রকার- সকলেই মানুষের সেবায় বা কল্যানে। আল্লাহ্ আহার করেননা- ঘুমাননা- বিশ্রামের, বসার, সোয়ার প্রশোজন অনুভব করেননা- তিনি সকল প্রয়োজনের উর্ধে- এখন যা কিছু সব জখন মানুষের জন্য- তা অহেতুক আল্লাহ্ কেনো দেখভাল করবেন এই বোঝা বা দায়িত্ব তো আল্লাহের নয়- উপকরন আছে ব্যাবস্থা আছে আপনি আপনার মতো বা তোমরা তোমাদের মতো করে আল্লাহের দেখানো নিয়মে করো,দায়িত্ব নাও- এই হলো মূল কথা। যতোদিন পর্যন্ত দায়িত্ব নিতে না শিখবে কেও ততোদিন এভাবেই চলবে- যেদিন আল্লাহের সাথে ওয়াদা কারি মানব সন্তান / মানুষ সেই যোগত্যা অর্জন করবেন- সেদিন হবে পৃথিবীর শেষ দিন- আর আখিরাতের সূচনার দিন- মাহাদি হলেন সেই প্রতিশ্রুত ব্যাক্তি- যিনি আল্লাহের দায়িত্ব প্রাপ্ত / বোঝা বহন কারি- যার জন্য আদি পিতা হতে শেষ নবী সকলেই অপেক্ষামান। উদাহরন- সূরা মুহাম্মাদ- অতএব আপনিও অপেক্ষায় থাকুন তারাও ( পূর্বের নবী গন) অপেক্ষামান। সেই দিন পর্যন্ত- যেদিন আহ্বান ( মানব পুত্র) কারি আহ্বান করবেন কবর ছেড়ে উঠে আসবে সকল মৃত,যেনো বিক্ষিপ্ত পঙ্গপাল - তারা সকলেই নত মুখে উপস্থিত হবে আহ্বান কারির নিকট,আর বলবে আজ এক ভয়াবহ( বিচার) দিবস। এই একই আয়াত তাওরাত ইন্জিলেও বিদ্যমা- কেবল সেখানে যা আছে বর্ধিত তা হলো- তাওরাত- সেদিন মানব পুত্রকে বলা হবে আহরণ করো আমার সিংহাসনে- এবং অবস্থান করো চীরকাল,এটি আপনার রবের পক্ষ হতে এক মহা পুরষ্কার। ইন্জিল- সেদিন মানব পুত্র কে বলা হবে - আজ সেই প্রতিশ্রুত বিচার দিবস- আজ রবের পক্ষ হতে বিচার কার্জ সম্পাদন করুন- কারন আপনি সেই মানব পুত্র- যার ওয়াদা করা হয়েছিলো- অর্থাৎ- মাহাদী তথা মানব পুত্র হবেন সকল সৃষ্টি জগতের নেতা- ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় সকলেই তার বস্যতা মানতে বাধ্য হবে
আসসালামু আলাইকুম ।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
❤ হুজুরের মত আলেম বাংলাদেশে নগন্য!!!!
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-লাখো কণ্ঠে মহান আল্লাহ আপনার প্রতি আনুগত্য যারা প্রকাশ করছেন তাদের সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন
🤲আমিন🤲
হুজুরের কথা সাথে আমি এক মত ১০০℅।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,,
Amin❤
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
অনেক সুন্দর আলোচনা, প্রতিটি কথা মুক্তার মতো দামি।❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Allahhu Akbar Masha Allah Allah Kareem Ameen yea Rabbul Alameen Ameen ❤❤❤
আল্লাহ হযরতকে দীর্ঘ হায়াৎ দিয়ে জাতির উপকার করার সুজুগ দিন।
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক
Alhamdulillah.
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
Amin
Amin
Alhamdulillah.Allah bless you. ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Allhumdulillah ❤❤
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।...//////////
কোরআন নিয়ে আনেকই গবেসনা করে না.তার জন্য ভুলের মধে আমরা আছি.সালাম
ভালোবাসা রইলো।
ALHAMDULILLAH.
Thanks for your new lecture
সর্বপরি কুরআন শরীফ ই সত্য বারবার ই ইহা প্রমানিত এবং যুগের পর যুগ ধরে । কুরআন শরীফ এর বিকল্প কেউ আর আবিষ্কার করতে পারবে না এটাই চিরন্তন সত্য কথা ।
❤❤❤❤❤❤❤ you from Singapore
হুজুরের কোরআন তেলাওয়াত টা মানসম্মত না , অথচ কুরআনের তেলাওয়াত সম্পূর্ণ মানসম্মত তেলাওয়াত হওয়া দরকার ছিল যেমন বক্তা তেমন তার কোরআন তেলাওয়াত হওয়া দরকার।
ঠিক।
Assalam walekum ,I pray to Allah for your bright future.At first we should follow The Quran besides Hadith and Sunna.
Salamoon Alaykum
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
💞💙🤍💙♥️💙💙
❤❤❤❤
আজানের ব্যপারে কি কোরান কিছু বলে হুজুর? দয়া করে আলোচনা করবেন।
ruclips.net/video/uD94Qa8VgoU/видео.html
আজান নিয়ে এই বক্তব্যে বলা আছে।
এই হুজুর তো হাদীসকে অস্বীকার করছেন না, উনি তো শুধু মাত্র যে হাদীস গুলো কোরানের সংগে সাংঘর্ষিক সেগুলো মানতে চাছছেন না।অনেকে হুজুরকে ভুল বুঝছেন।
মানুষ কেন প্রতিবন্ধী হয়। এই বিষয়ে হুজুরের কোন বয়ান আছে। #Tahjib Center
আচ্ছা আমি ঠিক করে বুঝতে পারছি না মদ গূননা কি আল্লাহ লিখেছেন নাকি টেনে পড়তে বলেছেন
আপনার ওয়াজ আমি সুনি কিন্ত যখন বেদায়াতের দলিল চাইলে।
তখন বলদ মনে হইলো।
তা হলে কি মক্কা ও মদিনার ইমামগন সম্মিলিত মোনাজাত না করে ভুল করছেন?
আমরা যে সালাত আদায় করি এই সালাতের অনেক কিছুই তো হাদীস থেকে পেয়েছি। আপনি কুরআনের সালাত আর হাদীসের সালাত মেলাতে না পারলে জাতি কি সালাত আদায় করা বন্ধ করে দিবে? নাকি আপনি কোন নতুন সালাত জাতিকে শেখাবেন?
Hadich pondit
ফাজিলামো করো মিয়া ।
হাদিস কবে লেখা হয়েছে জানেন কি? তার আগে কিভাবে মানুষ নামাজ পড়েছেন।
Bou chorer waj sunun
Hadich pondit.arifbin habiber waj sunun...R.bangla kiccha bokta..bou chorer waj sunun
আপনি কেমন আলেম যেই সহি শুদ্ধভাবে কোরআন টা পর্যন্ত পড়তে পারেন না যতগুলা আলোচনা আপনার দেখেছি কোথাও আপনি সহি শুদ্ধভাবে মদ গুন্না আদায় করে আপনি কোরআন ফরেন না আর অথচ হাদিস মানেন না কোরআন নিয়ে জীবন সালাম কোরআন টা পর্যন্ত সুন্দরভাবে পড়তে জানেন না হেদায়েতে আসার জন্য
আপনার আলোচনা ভালো লাগে। রসুলের নিকট এই আয়াত কোন অবস্থার কি কারনে নাজিল হয়েছিল ?
মোনাজাত তো করতে নিষেদ করে নাই,,তারা বলেছে নামাজের পর যে সুন্যাহ আছে ওগুলো আদায় করে তারপর নিজে যতক্ষণ খুশি দোয়া করেন,,নিষেদ নাই,,,এভাবে কেন সত্য বলেন না।শুধু একাংশ বলেন আর সবাই ভূল বুঝে।
আল্লাহ্ সুবহান এখানে যে বোঝা হালকা করার কথা বুঝিয়েছেন তা হলো দায়িত্ব পালনের বোঝা যা আল্লাহ্ প্রদান করেছিলেন নবীর উপর।
- এ মর্মে আরো আয়াত আছে-.
যেমন আনি আসনান জমিন এবং উভয়ের মাঝের সকল কে আহ্বান করলাম আমার( আল্লাহের বোঝা/ দায়িত্ব) বোঝা বহনে- সকলে তা প্রত্যাক্ষান করলো- অথছ মানুষ তা বহনে রাজি হলো কারন সে( এক বচন) বোকা/ অজ্ঞ এবং জালিম!?( কুরআন)
অর্থাৎ আল্লাহ্ যে বোঝা বহন করেন তা বহন করা একজন মানুষের পক্ষে দুঃসাধ্য- আল্লাহ্ নবীকে সেই বোঝা কি রূপ তা বুঝিয়ে দিয়েছেন- এবং আবার নবীর জন্য এই বোঝা বহন করা যে কতো কষ্টের ছিলো তা নবী বুঝার পর হালকা করে দিয়েছিলেন।
কিন্তু- মনে রাখতে হবে মানুষের মধ্য হতেই এই বোঝা বহন করতে হবেই- কারন মানুষের মধ্য হতেই একজন তা বহন করে রাজি হয়েছিলো-
- আল্লাহ্ যা বুঝাতে চাইছেন আমাদের এই কুরআন দ্বারা বা পূর্বের কিতাব দ্বারা তা আমরা কেনো জানি বুঝতে চাইছিনা-
আল্লাহ্ বলছেন তিনি যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তা মানুষের জন্য- অর্থাৎ ফেরেস্তা হতে শুরু করে সকল প্রকার- সকলেই মানুষের সেবায় বা কল্যানে।
আল্লাহ্ আহার করেননা- ঘুমাননা- বিশ্রামের, বসার, সোয়ার প্রশোজন অনুভব করেননা- তিনি সকল প্রয়োজনের উর্ধে-
এখন যা কিছু সব জখন মানুষের জন্য- তা অহেতুক আল্লাহ্ কেনো দেখভাল করবেন এই বোঝা বা দায়িত্ব তো আল্লাহের নয়- উপকরন আছে ব্যাবস্থা আছে আপনি আপনার মতো বা তোমরা তোমাদের মতো করে আল্লাহের দেখানো নিয়মে করো,দায়িত্ব নাও- এই হলো মূল কথা।
যতোদিন পর্যন্ত দায়িত্ব নিতে না শিখবে কেও ততোদিন এভাবেই চলবে- যেদিন আল্লাহের সাথে ওয়াদা কারি মানব সন্তান / মানুষ সেই যোগত্যা অর্জন করবেন- সেদিন হবে পৃথিবীর শেষ দিন- আর আখিরাতের সূচনার দিন-
মাহাদি হলেন সেই প্রতিশ্রুত ব্যাক্তি- যিনি আল্লাহের দায়িত্ব প্রাপ্ত / বোঝা বহন কারি-
যার জন্য আদি পিতা হতে শেষ নবী সকলেই অপেক্ষামান।
উদাহরন- সূরা মুহাম্মাদ- অতএব আপনিও অপেক্ষায় থাকুন তারাও ( পূর্বের নবী গন) অপেক্ষামান।
সেই দিন পর্যন্ত- যেদিন আহ্বান ( মানব পুত্র) কারি আহ্বান করবেন কবর ছেড়ে উঠে আসবে সকল মৃত,যেনো বিক্ষিপ্ত পঙ্গপাল - তারা সকলেই নত মুখে উপস্থিত হবে আহ্বান কারির নিকট,আর বলবে আজ এক ভয়াবহ( বিচার) দিবস।
এই একই আয়াত তাওরাত ইন্জিলেও বিদ্যমা- কেবল সেখানে যা আছে বর্ধিত তা হলো-
তাওরাত- সেদিন মানব পুত্রকে বলা হবে আহরণ করো আমার সিংহাসনে- এবং অবস্থান করো চীরকাল,এটি আপনার রবের পক্ষ হতে এক মহা পুরষ্কার।
ইন্জিল- সেদিন মানব পুত্র কে বলা হবে - আজ সেই প্রতিশ্রুত বিচার দিবস- আজ রবের পক্ষ হতে বিচার কার্জ সম্পাদন করুন- কারন আপনি সেই মানব পুত্র- যার ওয়াদা করা হয়েছিলো-
অর্থাৎ- মাহাদী তথা মানব পুত্র হবেন সকল সৃষ্টি জগতের নেতা- ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় সকলেই তার বস্যতা মানতে বাধ্য হবে
আলহামদুলিল্লাহ
💞💙🤍💙🧡💙💝
আলহামদুলিল্লাহ
💝♥️💝💞🤍💙💞
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤