বাংলাদেশের ইসলামের বর্তমান অবস্থা আমার সাথে আপনার মতের পার্থক্য থাকতেই পারে।আমার সাথে আপনার কথা বলার ধরণের পার্থক্য থাকতেই পারে, এজন্যই আমি আপনাকে বাংলাদেশি না,অথবা আপনি আমাকে বাংলাদেশের না বলে স্বকৃীতি দিতেই পারেন। আপনার আমার মধ্যে যে মতের অমিল, ভাষার অমীল, জ্ঞানের অভাব অনাটন, বোঝাবুঝির ভুল তা থেকে একটা সময় বিশাল একটা কেওয়াজ আমরা চাইলেই সৃষ্টি করতে পারি।অপরদিকে আমরা চাইলেই একসাথে বসে সকল সমস্যা নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসে পারি। কিন্তু যদি দুইজন দুই দিক থেকে একে অন্যকে দোষারোপ করতেই থাকি তাহলে কখনোই হয় হতো আমাদের মতেও মিল হবে না। বাংলাদেশ!দেশটা ছোট হলেও জনসংখ্যায় অনেক বড়।দেশের প্রায় ৮৫%-৯০% মানুষ ইসলাম ধর্ম মেনে চলেন।তাদের মধ্যে প্রায় ৩২-৩৮ টা দলে বিভক্ত। প্রত্যেকটি দলের একেকটি মতাদর্শ আছে।কিন্তু মুলে আছে ইসলাম। প্রত্যেক দলের প্রধানের হাত থাকে ইসলামের চাবিকাঠি,,তারা যেভাবে বোঝেন ঠিক তেমনিভাবেই তাদের অনুসারীরা ধর্মীয় দর্শনে জ্ঞানের এবং চেতনার বিকাশ ঘটান। আশ্চর্যের বিষয় হলো, কোনো দলের প্রয়োজন নাই,কোনো দলীয় দর্শনের প্রয়োজন একেবারেই নাই।!! এখানে প্রত্যেক দলের যারা উপর মহলে থাকেন তারা অনেক জ্ঞানী। তাই তাদের মধ্যে মতের অমিল খুব বেশিই পাওয়া যায়। হয়তো কোনো একহাদিসের ব্যাক্ষা একরকম পাওয়া যায়, আবার কোনো হাদিসের দলিল নিয়ে প্রশ্ন থাকে, কারো বোঝার পার্থক্য থাকে।থাকতেই পারে,... কিন্তু মজার বিষয়টা এখানেই ঘটে।তাদের এই দ্বিমতের কারণে তৈরি হয় নতুন একটা দল।এই নতুন দলের প্রধানের আপ্রাণ চেষ্টা থাকে কিভাবে তার অনুসারী বাড়ানো যায়,তিনি সবাইকে বোঝাতে চেষ্টা করেন তিনিই ঠিক বাকিদের মাঝে ঝামেলা আছে।এভাবেই হয়তো তিনি আস্তে আস্তে নানার যুক্তি তর্ক দিয়ে নতুন দলের সুচনা ঘটিয়ে, অর্থ বিত্ত, সম্মান অর্জনে ব্যকুল হয়ে পড়েন। এইযে একটি দল গঠন হয়ে গেলো, মানুষ নতুন করে ইসলামকে বুঝতে শিখলো এতে লাভটা একমাত্র ওই দলের প্রধান কয়েকজনেরই হয়েছে। আচ্ছা একবার ভাবুনতো, যে লোকটা নতুন একটা দল-মতের সৃষ্টি করলো, তাকে বোঝানোর মতো কি একটা আলেমও দেশে ছিলো না? তাকে নিয়ে যদি,ধরেন একজন ভিন্ন মত পোষণ করতেছে একটা বিষয়ে তখন তার সামনে যদি ২০-৩০ জন বরেণ্য আলেমগণ কিতাব নিয়ে ১,২,৩,৪,৫ দিন বসতো, সবাই মিলে আলোচনা করতো গবেষণা করতো তাহলে তো কখনোই সে নতুন দলের আবির্ভাব ঘটাতে পারতো না।বাকি অংশ....
আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি। আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে। আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে? দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন। তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে। আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই। কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন। আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে? আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে? এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে? তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে? ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না। দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না। আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না। আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏
অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসি আপনাকে❤️❤️❤️এভাবেই ইসলামকে প্রচার করার জন্য ও হক কথা বলার জন্য। আল্লাহ তাআলা আপনার নেক হায়াত দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ পুরো ওয়াজ টা খুব কাছ থেকে শুনতে পেরেছি এবং প্রিয় হুজুরকে খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্যও হয়েছে
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার খুবই সুন্দর হুজুরের তাফসির। মিডিয়া ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অত্যন্ত মূল্যবান আলোচনা যার প্রশংসার কোন ভাষা নেই আমির হামজা ভাই একজন অত্যন্ত ভালো মানুষ
মাশা-আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন আমিন আমিন
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিক আমিন
যুগ শ্রেষ্ঠ তাফসিরের একটা
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
ইনশাআল্লাহ আমরাও চাই
খুব ভালো হয়েছে
হুজুরের সামনে ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ ❤
আলহামদুলিল্লাহ, প্রিয় শায়েখ আমাদের এলাকায় গিয়েছিল,, উপস্থিত থাকতে পারলে ভালো লাগতো
আল্লাহর জন্য হুজুরকে মন থেকে ভালোবাসি😊😊
ভালোবাসা অবিরাম,,,,
ফুল আপলোড করার জন্য ধন্যবাদ, প্রিয় চ্যানেল আমার, আল্লাহ কবুল করুন আমিন
শুকরিয়া, আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ফুল আপলোড করার জন্য ধন্যবাদ
কুষ্টিয়া বাসি ধন্য প্রিয় আমির হামজার জন্য ❤️
মাশাআল্লাহ ❤
Ma shaa Allah
মুফতি আমির হামজা হুজুরকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি।
Amir hamja jindabad
মাসা আল্লাহ
ঠিক বলেছেন আপনি শায়েখ
আলহামদুলিল্লাহ
আমিন
I love you hamja vi ❤❤❤
Masaallah
আল্লাহ আমির হামজাকে, হেফাজত করুন।
আমিন
Ameen
আল্লাহ আকবার
বেশি বক্তা আমির হামজা কুষ্টিয়া জিন্দাবাদ
হুজুর আমি লালমনিরহাটের কিন্তু 😅
Mashallaha
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
All Hamdulillah
কুড়িগ্রাম থেকে ❤❤❤
❤❤❤
Amar kolija,,amir hamza
Masallah
মাশাআল্লাহ হুজুর আবার জিহাদ করব ইনশাআল্লাহ
ভাই আপনার এই মিডিয়া কোন জায়গায়র
আপনি জীবনে কতবার পরাজিত হয়েছেন তাতে কিছু যায় আসে না, কারণ আপনার একটি জয় হল সমস্ত হারের যোগ্য জবাব।
আমাদের ভোলা তে ওয়াজ টা করছেন
বাংলাদেশের ইসলামের বর্তমান অবস্থা
আমার সাথে আপনার মতের পার্থক্য থাকতেই পারে।আমার সাথে আপনার কথা বলার ধরণের পার্থক্য থাকতেই পারে, এজন্যই আমি আপনাকে বাংলাদেশি না,অথবা আপনি আমাকে বাংলাদেশের না বলে স্বকৃীতি দিতেই পারেন।
আপনার আমার মধ্যে যে মতের অমিল, ভাষার অমীল, জ্ঞানের অভাব অনাটন, বোঝাবুঝির ভুল তা থেকে একটা সময় বিশাল একটা কেওয়াজ আমরা চাইলেই সৃষ্টি করতে পারি।অপরদিকে আমরা চাইলেই একসাথে বসে সকল সমস্যা নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসে পারি।
কিন্তু যদি দুইজন দুই দিক থেকে একে অন্যকে দোষারোপ করতেই থাকি তাহলে কখনোই হয় হতো আমাদের মতেও মিল হবে না।
বাংলাদেশ!দেশটা ছোট হলেও জনসংখ্যায় অনেক বড়।দেশের প্রায় ৮৫%-৯০% মানুষ ইসলাম ধর্ম মেনে চলেন।তাদের মধ্যে প্রায় ৩২-৩৮ টা দলে বিভক্ত। প্রত্যেকটি দলের একেকটি মতাদর্শ আছে।কিন্তু মুলে আছে ইসলাম। প্রত্যেক দলের প্রধানের হাত থাকে ইসলামের চাবিকাঠি,,তারা যেভাবে বোঝেন ঠিক তেমনিভাবেই তাদের অনুসারীরা ধর্মীয় দর্শনে জ্ঞানের এবং চেতনার বিকাশ ঘটান।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, কোনো দলের প্রয়োজন নাই,কোনো দলীয় দর্শনের প্রয়োজন একেবারেই নাই।!!
এখানে প্রত্যেক দলের যারা উপর মহলে থাকেন তারা অনেক জ্ঞানী। তাই তাদের মধ্যে মতের অমিল খুব বেশিই পাওয়া যায়। হয়তো কোনো একহাদিসের ব্যাক্ষা একরকম পাওয়া যায়, আবার কোনো হাদিসের দলিল নিয়ে প্রশ্ন থাকে, কারো বোঝার পার্থক্য থাকে।থাকতেই পারে,...
কিন্তু মজার বিষয়টা এখানেই ঘটে।তাদের এই দ্বিমতের কারণে তৈরি হয় নতুন একটা দল।এই নতুন দলের প্রধানের আপ্রাণ চেষ্টা থাকে কিভাবে তার অনুসারী বাড়ানো যায়,তিনি সবাইকে বোঝাতে চেষ্টা করেন তিনিই ঠিক বাকিদের মাঝে ঝামেলা আছে।এভাবেই হয়তো তিনি আস্তে আস্তে নানার যুক্তি তর্ক দিয়ে নতুন দলের সুচনা ঘটিয়ে, অর্থ বিত্ত, সম্মান অর্জনে ব্যকুল হয়ে পড়েন।
এইযে একটি দল গঠন হয়ে গেলো, মানুষ নতুন করে ইসলামকে বুঝতে শিখলো এতে লাভটা একমাত্র ওই দলের প্রধান কয়েকজনেরই হয়েছে।
আচ্ছা একবার ভাবুনতো, যে লোকটা নতুন একটা দল-মতের সৃষ্টি করলো, তাকে বোঝানোর মতো কি একটা আলেমও দেশে ছিলো না?
তাকে নিয়ে যদি,ধরেন একজন ভিন্ন মত পোষণ করতেছে একটা বিষয়ে তখন তার সামনে যদি ২০-৩০ জন বরেণ্য আলেমগণ কিতাব নিয়ে ১,২,৩,৪,৫ দিন বসতো, সবাই মিলে আলোচনা করতো গবেষণা করতো তাহলে তো কখনোই সে নতুন দলের আবির্ভাব ঘটাতে পারতো না।বাকি অংশ....
আমার এই লেখেনি'টার মুলে হচ্ছেন আমাদের দেশের বর্তমানে আলোচিত তাহেরি এবং আহমুদুল্লাহ হুজুরের বিষয়টি।
আমার কাছে অবাক লাগে তারা এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা বিতর্ক করতেছেন যেটার সমাধান না হলে বিশাল একটা দল মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে।
আচ্ছা মেনে নিলাম তাদের মতের অমিল,, তারা কি কখনো একসাথে আলোচনা বা গবেষণা করেছেন? যে আসলে সমস্যাটা কোথায়?আমরা বুঝতেছি একরকম আবার আরেকজন বুঝতেছেন আরেকরকম। এটাতো হতে পারে না,,ইসলামে তো কোনো বিভ্রান্তি নাই।তা সত্বেও কেনো এত বিদ্বেষ,একে অন্যের সাথে?
দেশের একটা বিশাল অংশ মাজারে যায়, তারা দাবি করে তারা রাসুল (সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম)কেঅনেক বেশি ভালো বাসেন।
তাদের মধ্যে আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে, নামাজেও পার্থক্য আছে।
আচ্ছা আপনি কখনো দেখেছেন এই বিষয় গুলো নিয়ে সকলের ঐক্য মতের জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য কোনো একটি, সপ্তাহ ব্যাপি বা মাস ব্যাপি একটা গবেষণা শুরু হয়েছে!!হয় নাই।
কি হয়েছে?তারা প্রত্যেকে মাহফিল করেন একে অন্য নামে বা দলের সাথে দ্বি মত করেন মাহফিলে গিয়ে, তিনি যাদেরকে শেখাইতে আসছেন মাহফিলে উল্টো তিনি তাদেরকে বলেন কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক বলার জন্য। আরে তাকে তো মাহফিলে আনা হয়েছে শুধু তিনি ঠিক বেঠিক বলবেন। কিন্তু তারা সাধারণ জনগণের সাথে এসে এইসব দ্বি-মত নিয়ে আলোচনা করেন।
আচ্ছা, আলেমে আলেমে যদি না বসে আলোচনা ও গবেষণা না করেন তাহলে কি সমস্যার সমাধান হবে?
আচ্ছা আমি মেনে নিলাম তাহেরির সমস্যা, সে জাতিকে বিভ্রান্ত করতেছে।এখন আহমুদুল্লাহসহ তার ঘরানার আলেমগণের তো উচিত ছিলো তাহেরির বাড়িতে যাওয়া বা তার সাথে বসে আগে বিশাল একটা আলোচনা করা। সাধারণ মানুষ যদি বোঝেে তাদের কথা তাহেরি কি বুঝতে পাবে না,সে ভুল ইসলাম প্রচার করতেছে?
এভাবে মাহফিলে অনলাইনে পাল্টা পাল্টি বক্তব্য দিয়ে কি কোনো সমাধান হবে?
তাদের গাড়ি ভাড়াও নাই যোগাযোগ করার পারসোনালি বা সাংগঠনিকভাবে?
ভাই সব আছে আমার মনে হয়, এখানে বড় একটা অর্থ-সম্পদের ব্যাপার আছে যার কারণে তারা, আলেমে আলেমে বসে সকল কিতাব দলিল নিয়ে বসে আলোচনা করে একজায়গায় আসতে পারে না।
দেখেন দেশে যে যার মতো ধর্ম প্রচার করতেছে ইসলামের নামে।তৈরি হচ্ছে হিজবুত তাহরীতের মতো প্রতিষ্ঠান। কেউ কি সেলিমকে নিয়ে বসতে পারলো না?তারা কেনো সবাই মিলে সেলিমকে নিয়ে সমস্যার সমাধান করলো না কিতাব দিয়ে?তাদের হাতে কি এতটুকু সময় নাই?ইসলাম নিয়েই তো এত কিছু করতেছে,,এদিকে ইসলামের এত বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, কেউ আগাচ্ছে না।।নিজের মতো অনলাইনে আসতেছে আর বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এটা ভাই ইসলাম হতে পারে না।
আপনাকে বলার কারণ হলো আপনারা চাইলেই বড় বড় আলেমদের এই প্রশ্ন গুলো করতে পারেন।কেনো তাদের ফোরাম নেই। মাহফিলের থেকে আলেমে আলেমে বৈরিতা কাটানো বেশি জরুরি, কেনো তা করে না।
আপনারাও আবার প্রশ্ন করে থেমে থাকবেন না, তাদের নিয়ে আলোচনা করুন। সবাইকে একটা টেবিলে নিয়ে আসুন।প্লিজ 🙏
মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah
❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
❤❤
❤❤❤
❤❤❤❤❤