গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
@@user-rr4lp6ss9tতোরা অনেক শিক্ষিত সেজন্য এখনো করোনা করে কোন কিছু ছাড়তে পারো না। তদের মন্দির হামলা হলো তা গণনা করে বের করতে পারলি না কেন। শিক্ষা এটাই যে কিভাবে গরুর মুত ব্যবহার করবি , কিভাবে গরুর দুধ থেকে স্বর্ণের করবি 😂😂😂
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান "মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট। এবার আস বাবা - নিচে পড় । ৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............ আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ? “রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও” বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“ নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী । কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “ এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান "মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট। এবার আস বাবা - নিচে পড় । ৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............ আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
@@RMLIKHON এই জন্যই মুসলিম পিছিয়ে পরেছে। এক দার্শনিক বলেছেন মুসলিমদের আরও বেশি বেশি করে ইসলাম পালনের জন্য উৎসাহিত করতে হবে তাহলেই তারা অধপতনে চলে যাবে।
দারুন বলেছেন। জ্যোতিষী সাহেব কে বলছি, এবার একটু অতীত না বলে আগামী তে কি হবে বাংলাদেশে সেটা বলুন এবং কখন কোথায় জানতে পারবো আশাকরি জানাবেন, আপনার কেরামতি জানতে ও দেখতে চাই। ধন্যবাদ।
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ? “রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও” বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“ নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী । কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “ এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
@@foodstuff3607সাঈদী হুজুরের হাসিতেই বুঝে গেছিলাম সৈরাচার পতন খুব সন্নিকটে, সাঈদি তো ভবিষ্যত বলেছিলেন মামা বাড়ি দিল্লি গিয়ে পড়বে বাংলার জমিনে জায়গা হবে ঠিক তাই হলো
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান "মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট। এবার আস বাবা - নিচে পড় । ৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............ আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ? “রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও” বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“ নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী । কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “ এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ? “রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও” বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“ নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী । কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “ এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ? “রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও” বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“ নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী । কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “ এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান "মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট। এবার আস বাবা - নিচে পড় । ৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............ আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
এগুলো আমরা মুসলিমরা বিশ্বাস করি না। ভালো -মন্দ যা হয় আল্লাহর হুকুমেই হয় তা আমরা বিশ্বাস করি। তা হবে যদি আপনি নিশ্চিত থাকেন তাহলে সতর্ক করে লাভ কি? তাতো হবেই। আপনি কখন মরবেন তা আমাদেরকে গণনা করে জানান ।
ক্যালকুলেশন সত্য হয়। যারা এগুলো সঠিক ভাবে করতে পারে তারা একটা ধারণা দিতে পারেন। সত্যিই বর্তমান সরকারকে খুবই কঠিন পরিস্থিতি দিয়ে যেতে হবে। অপেক্ষা করুন দেখতে পারবেন। এছাড়া আমাদের দেশ যতই সমস্যা থাকুক না কেন দেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক অনেক এগিয়ে এবং আরও এগিয়ে যাবে।
সমকালের লজ্জা থাকা দরকার এরকম একটা রিপোর্ট তাদের পেজে ছাড়ে। আরে ওনার কথা কেউ বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না। আল্লাহ সর্বশক্তিমান। আল্লাহই সর্বজ্ঞানের অধিকারী।
আপনার গণনা সত্যি বলে মানবো।যদি সঠিক ভাবে বলতে পারেন আমার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ জীবন কেমন কাটবে।স্বামী, সন্তান নিয়ে কতটা ভালো থাকতে পারবো।নমস্কার দাদা।ভালো থাকবেন।আমাকে জানবেন।
হাফছাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোন গণক বা জ্যোতির্বিদদের নিকট যাবে এবং তাকে কোন কথা জিজ্ঞেস করবে ৪০ দিন তার ছালাত কবুল করা হবে না’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৫৯৫; বঙ্গানুবাদ মিশকাত ৮ম খণ্ড হা/৪৩৯৩ ‘জ্যোতিষীর গণনা’ অনুচ্ছেদ)। ঊপদেশ, হাদিস নং ১৪৫
উনি সঠিক গণনা করেছেন। আল্লাহ ছাড়া ভাগ্য পরিবর্তন করার খমতা কারোর নাই এটা শতভাগ নিশ্চিত। কিন্তু উনি ভাগ্য পরিবর্তন করেননাই। উনি একটি বিদ্যার মাধ্যমে জানতে পেরে কথাগুলো বলেছেন৷ যারা জানেননা তারা অস্বীকার করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু উনার গণনার মধ্যে আমি ভূল দেখতে পাইনি৷ আমি নিজেও তা গণনা করেছি। সব মিলেগেছে।
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
গননা সাইন্টিফিক আর্টিকেলের দারা প্রমা নিতো সত্যি। ঠিক মত শিক্ষা নিয়ে কথা বলা উচিত।ধর্মের সকল বুধানে গননা আছে, ইসলামে এ নিয়ে কুরানে অসংখ্য আয়াত আছে, না জানার জন্য আপনাকে গবেষণা করে কতা বলা উচিত।
আপনার গননা আপনার কাছে রাখুন,,মুসলমান কখনও গনকের কথা বিশ্বাস করতে পারে না,,,যে খানে রাসুল (স:)জানতেন না একটু পরে কি হবে,ওনি ওহির অপেক্ষা করতেন,,যখন জিবরাইল এসে জানাতো তখন ওনি জানতে পারতো,,,গায়েবের মালিক একজন তিনি আমাদের আল্লাহ,,,, আমরা সকল অবস্থায় তার ওপর ঈমান রাখবো,ইনশাআল্লাহ
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
গায়েবের মালিক একমাত্র আল্লাহ্।গায়ের খবর আর কেউ রাখেন না।
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
@@user-rr4lp6ss9t অনি কথা বলতে চাচ্ছেন যে উনি আগেই দেখেছেন ভবিষ্যৎ সুতরাং আপনিও ওনার দালালি করবেন না
@@user-rr4lp6ss9tতোরা অনেক শিক্ষিত সেজন্য এখনো করোনা করে কোন কিছু ছাড়তে পারো না। তদের মন্দির হামলা হলো তা গণনা করে বের করতে পারলি না কেন। শিক্ষা এটাই যে কিভাবে গরুর মুত ব্যবহার করবি , কিভাবে গরুর দুধ থেকে স্বর্ণের করবি 😂😂😂
@@user-rr4lp6ss9tসালা পাগল তুই আগে লেখা পড়া কর
😂😂😂@@user-rr4lp6ss9t
এক আল্লাহ ছাড়া কোন কিছু বিশ্বাস করি না ইনশাআল্লাহ করবো না ❤️ আল্লাহ এক অদ্বিতীয়
ALLAHU AKBAR ❤️❤️❤️
তাহলে বাবরি মসজিদ আল্লাহ ভাঙ্গছে সেটা মেনে নাও।
Joy shree ram❤❤
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান
"মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট।
এবার আস বাবা - নিচে পড় ।
৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............
আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ?
“রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও”
বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“
নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী ।
কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “
এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
প্রকৃত মুসলমান এইসব বিশ্বাস করে না, তারা এক আল্লাহর উপর বিশ্বাসী।
তা ও তো ভাই দেখলেন।
@@Action_with_nijhOr ভাই সঠিক বিচক্ষণতার জন্য অনেক কিছু দেখতে হয়, বিশ্বাস করি কি না এইটা হলো বড় কথা।
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান
"মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট।
এবার আস বাবা - নিচে পড় ।
৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............
আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
😂😂
@@RMLIKHON এই জন্যই মুসলিম পিছিয়ে পরেছে। এক দার্শনিক বলেছেন মুসলিমদের আরও বেশি বেশি করে ইসলাম পালনের জন্য উৎসাহিত করতে হবে তাহলেই তারা অধপতনে চলে যাবে।
ধন্যবাদ
মুসলমান এক আল্লাহর উপর বিশ্বাসী
Who is a** lah??
@@apurbosaha99who is chusna?, gay 2gb ram?
@@প্যাগানতনিহিন্দুদেরবলিসংক্রা তোর কথাতেই বোঝা যাচ্ছে তোর জন্ম পতি* তালয়ে...
ALHAMDULILLAH - rite bolecen - 🎉
Al**lah is night queen 🤣@@প্যাগানতনিহিন্দুদেরবলিসংক্রা
গায়েবের মালিক একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোন নবী রাসূলও জানতেন না। এই সময়ের সুযোগটা আপনিও নিচ্ছেন নিজের এডভেটাইজ করে।
নবী জানেন
@@Rakibislamic-d2cনবী জানেন না। যতটুকু জানানো হয় ততটুকু জানেন।
100%right
@@Rakibislamic-d2c নবী মানে, যিনি মহোমেডান স্পোর্টিং এ খেলতেন?
@@Rakibislamic-d2cআল্লাহ জানালে নবীরা জানেন....
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলমান আমি এসব গননা বিশ্বাস করি না।
কেও যদি বিশ্বাস করে তার ইমান সমস্যা হবে।
ভাই কোরআনমজিদ এ বুরুয শব্দটা কি ও কেন এসেছে? একটু দেখে নিয়েন
তাহলে বাবরি মসজিদ আল্লাহ ভাঙ্গছে সেটা মেনে নাও।
সমস্যা না ইমান চলে যাবে
Thank you
উনি যদি এতই জানেন তাহলে বর্তমান সরকারের ভাগ্যে কি আছে?? সেটা একটু জানিয়ে দিন।।
দারুন বলেছেন। জ্যোতিষী সাহেব কে বলছি, এবার একটু অতীত না বলে আগামী তে কি হবে বাংলাদেশে সেটা বলুন এবং কখন কোথায় জানতে পারবো আশাকরি জানাবেন, আপনার কেরামতি জানতে ও দেখতে চাই। ধন্যবাদ।
Ai bar ai government onk struggle krbe desh tan te 😂
সে তো বলেই দিছে ২০২৪ খুবই সাল ৮ সংখ্যা যারা বিদায় হয়ছে তাদের তো খারাপ ভাবেই বিদায় হয়সে আবার যারা ২০২৪ ঢুকছে তাদেরও খারাপ সময় আসবে
আল্লাহ পাক সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান ❤
আল্লাহই একমাত্র ফয়সালাকারী ভালো-মন্দ আল্লাহর তরফ থেকে নির্ধারণ করা হয়
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
বোগাস
@@user-rr4lp6ss9tতোর পড়ালেখা তুই করনা,অন্য কে জ্ঞান দেওয়ার দরকার কি?
ফালতু
গাজওয়ে হিন্দ লিখে সার্চ দেন
@@user-rr4lp6ss9tএগুলা ইসলামে নাই। সংখ্যা গণনা করা যায় হিসাবের ক্ষেত্রে কিন্তু এটা দিয়ে শুভ/অশুভ নির্ণয় করা যায় না😂
Thanks a lot ❤
মুসলমান একমাত্র আল্লাহর উপর বিশ্বাসী।
প্রতিদিন ফজরের নামাজ আদায় করেন?
এটা তোমার বড়ত্ব
ফাগল 😄
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ?
“রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও”
বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“
নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী ।
কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “
এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
তাহলে এবার গণনা করে বলুন আগামী নির্বাচন কবে, কত তারিখ, কোন সালে হবে 😂
যদি বলতে পারে তাহলে সে দাজ্জাল। যদি বলতে না পারে তাহলে মিথ্যুক, প্রতারক, ধোঁকাবাজ।
৫ বছর পরে এই ব্যপারে চিন্তা করবো জনাব নির্বাচন কবে হবে
R8
😂😂😂
@@raichabuticks9237 মাননীয়,😁 আপনি কি পরিকল্পনা মন্ত্রী??? ধন্যবাদ
জ্যোতিষ সাহেব,
গননার সফলতা নেই,
আল্লাহ যখন যাহা চান ঠিক তখনই সেটাই হবে সমস্ত খবর
কিন্তু জতিস সাহেবের কথায় ত ঠিক হলো। তাহলে আমরা কাকে বিশ্বাস করবো আল্লাহ নাকি জ্যতিষ
@@foodstuff3607ভাই এরকম তো পরিস্থিতি দেখে অনেক কিছুই বোঝা যায়। এবং অনুমান করে অনেক কিছু বলা যায়। তাই বলে সব কিছু যে সঠিক হবে বিষয়টা এরকম নয়।
তাহলে উনাকে গণনা করে দেখতে বলুন যে উনি কবে মারা যাবে
@@foodstuff3607সাঈদী হুজুরের হাসিতেই বুঝে গেছিলাম সৈরাচার পতন খুব সন্নিকটে, সাঈদি তো ভবিষ্যত বলেছিলেন মামা বাড়ি দিল্লি গিয়ে পড়বে বাংলার জমিনে জায়গা হবে ঠিক তাই হলো
@@foodstuff3607নরেন্দ্র মোদির ও একটা প্রচার ছিলো তার অনেক ভালো সময় অনেক বেশি সফল,, বাস্তব নিতিস, আর নাইডুর সামনে হাত পাতিয়ে ছেড়ে দিছে
Thinks for your openion
সাঈদী সাহেব তো ১০ বছর আগে বলেছিলেন হাসিনা দিল্লি গিয়ে পরবেন, সেটা কি 😃😃
সাঈদিকে চাঁদে পাওয়া গেছে সাথে 72 হুরপরি আছে ।
আরে সেটাত মাওলানা বলেছিল, আর মাওলানা দের কথা কেউ মানতে চায় না কিন্তু পরে আফসোস করে
১৪ বছর আগে
@@LutforRatri-gj2bi hea
সাঈদী সাহেবের ইমান নষ্ট হয়ে গেছে, তাই তিনি ১৪ বছর আগে ভবিষ্যতে বলেছেন।
আগে নিজের ভাগ্যের গননা করেন কারন ভাগ্যের ফলাফল একমাত্র আল্লাহ ছাডা কেহজানেনা(ওল্লাহু হাফিজুন)
ভাই তাহলে ডক্টর পেটের ভিতর কি আছে বলে কি ভাবে
@@dhapon9350ডাক্তার আধুনিক যন্তপাতি দিয়ে পেটের ভিতরের খবর জানে এটা কি জানেন না ? উনি কি আধুনিক যন্তপাতি ব্যাবহার করে ?
সব ভুয়া বলতেছে। মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য। আগে কিছুই জানত না কিছুই বলেনি ঘটনা ঘটার পর সবকিছু জানতা হয়ে গেছে এবং জেনে গেছে। সবই বকবাস মিথ্যা।
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান
"মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট।
এবার আস বাবা - নিচে পড় ।
৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............
আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ?
“রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও”
বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“
নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী ।
কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “
এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
এইগুলি যে বিশ্বাস করবে তার ইমান নষ্ট হয়ে যাবে।
ঈমান কি জিনিস এটা দ্বারা কি হয়
@@foodstuff3607bokachoda
Allah ak oditio.
Iman ki jinish
@foodstuff3607 ভাই আপনি দুনিয়াতে এসেছেন কিসের জন্য সেটা কি আপনার জানা আছে সেইটা আগে বলুন।
Thanks univars
সব কিছু মহান আল্লাহ তায়ালার আমাদের যারযার কর্মফল অনুযায়ী মহান আল্লাহ তা'আলার হুকুমেই হয়ে থাকে।
দয়া করে , এইবার গণনা করে বলেন তো ওবায়দুল কাদের আর হারুণ সাহেব কোথায় ধ্যানে মগ্ন আছেন ।।😅
Tor mayer saoyar moddhe
😮😮😅😅
😂😂😂😂😂😂thik
এতো পারলে গণনা করে বলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হাসিনার ফাঁসি হবে কোন সালের কত তারিখে?
আলহামদুলিল্লাহ এক মাত্র আল্লাহর ই অদৃশ্যের জ্ঞান রয়েছে
ধুর মিয়া
ভাগ্য গণনা মানি না, মানব না। একমাত্র মহান আল্লাহর উপরই সকল ভরসা করি।।
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ?
“রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও”
বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“
নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী ।
কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “
এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
এইসব শুনে কেউ বিভ্রান্ত হবেননা। জালেমের পরিণতি এমনই হয়। সেটা আমরা ইতিহাসে পড়ে জেনেছি।
লা হাওলা ওলা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
ইসলামে নাকি কেউ ভবিষ্যদ্বাণী জানেনা, কিছুক্ষন পর কি হবে এটা একমাত্র নাকি আল্লাহ জানেন, গায়েবী নাকি কেউ বলতে পারেন না। আসুন শিক্ষিত হই এবং আসুন দেখি ভন্ডামির কিছু লক্ষণ । আমি যা যা লিখছি, আপনারা গুগলে তা তা লিখে সার্চ দেবেন । উত্তর পেয়ে যাবেন কিভাবে এখানে গায়েবী তথ্য করা হয়েছিল যা নাকি ইসলামে আবার হারাআআআআম ?
“রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে - মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও”
বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - “উমাইয়াকে সর্দার আবুল হাকামের লকেরা নাকি ভবিষ্যতে হত্যা করবে।“
নবীর জীবনকালে তিনি প্রায়সময়ই বলতেন, উমর জান্নতী, আবু বকর জান্নাতী, এ জাহান্নামী, ও জাহান্নামী , এবং এগুলো কোনরকম ওহী ছাড়াই বলতেন। আবার অন্য স্ময় তি এটাও বলেছেন যে তিনি জান্নাতে যাবেন কিন তিনি তা জানেন না, আল্লাহ জানেন। কথা হচ্ছে তিনি তো গায়েবী জানেন না, আবার ফেরেশতা জিব্রাইলও তাকে বলতে আসেনি, তাহলে তিনি এগুলা কিভাবে বলতেন ? এগুলা যে সত্য হয়েছে বা হবে তার কোন প্রমাণ কারো পক্ষে করা সম্ভব নয়। আর গায়েবী ঘোষণা করা ইসলামে যে কারো জন্যই হারাম , কোরআন মতে। তাহলে তাঁরগুলা কি হারাম না হালাল ছিল ? আবার কখনও আগে থাকতেই বলতেন, “ওই দল যুদ্ধে জয় লাভ করবে”, “এই দল পরাজিত হবে “ - ওগুলো কি ছিল ? ভবিষ্যতবাণী নাকি আল্লাহ তাকে বলতেন ? আল্লাহর বলার কোন চান্স নাই, কারন আল্লাহ বলা মাত্রই তা কোরআন । হাদিস যদি বলে তাহলে তা গায়েবী তথ্য বা ভবিষ্যদ্বাণী ।
কোরআনে আছে “‘‘মহান আল্লাহর কাছেই রয়েছে কিয়ামতের জ্ঞান। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে তা জানেন। কেউ জানেনা যে আগামীকাল সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানেনা কোন স্থানে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সর্ববিষয়ে সম্যক অবগত’’। (সূরা লুকমানঃ ৩৪) “
এখন প্রশ্ন হল, গর্ভবতী হবার পর দাক্তার কিভাবে বাচ্চার লিঙ্গ ১০০% সঠিক বলতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করে হোক বা যেভাবেই হোক, গরভের ভেতরে থাকা অবস্থায় বলতে পারা মানেই - কোরআনের এই বানী ভুল প্রমানিত হওয়া।
এ ছাড়াও ভবিষ্যতে ৭২ না ৭৩ ফেরকা হবে, অদূর ভবিষ্যতে এমন এক সময় আসবে যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে ছাগল, পূর্ব দিক থেকেই ফিতনা-ফাসাদ উতপত্তি হবে - এরকম আরও শত খানেক ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন যা তিনি জিব্রাইল না বললে জানার কথা না। আবার অনেক জায়গায় এও বলে গেছনে যে এগুলো করা হারাম কারন আলাহ হারাম করেছেন। তাহলে কথা হচ্ছে , এগুলো কি কারো কারো জন্য হারাম নাকি সকলের জন্য হারাম ? যদি সকলের জন্যই হারাম হয় তাহলে আগে থেকেই কিছ হবে এটা বলে দেয়া এখানে নবীর জন্যও কতটা জায়েজ ? আসলে তিনি যখন যেখনে পরিস্থিতি যেমন তেমন কথা বলেছেন তো তাই পুরোটা একসাথে বিবেচনা করলে হিসাবে গরমিল , কথায় গরমিল বার বার পাওয়া যায়। তাই হাবি জাবি বলার আগে একটু রিসার্চ করে বলা ভালো । সরষের মধ্যেই ভুত মিলে যেতে পারে। একদিকে আল্লাহর নিষেধ বলা আবার অন্যদিকে শুধুমাত্র একজনের কাজকে হালাল ঘোষণা করা ভন্ডামিই মনে হয়।
Right
যড়ে বক পরে, জোতিষের কেরামতি বাড়ে😂😂
আপনার ফোন নং দিবেন
এটা একটা মিথ্যাবাদী জ্যোতিষী।
thik
৮+৮=১৬ হয় ঐ দিকে ২০২৪ যোগ করলে তবে এইবার যোগ করলে না কেন। তুমি যদি লাইগ্যা যাই কমিটির সভাপতি, এটা নিশ্চিত, আল্লাহ একমাত্র গায়েব এর মালিক।
ভাগ্যগনণা করা হারাম, ভাগ্য পরিবর্তনের মালিক আল্লাহ।
@r8mdmubinchowdhruy3061
@@mdmubinchowdhruy3061 আপনাদের সবই হারাম। হালাল বলে কিছু নেই😂😂😅😅
3x8 কিন্তু ২৪ হয়
@@md.limonislam2169ওইটা তো শুধু চব্বিশ হয় আর সাল তো ২০২৪
আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন কিছু বিশ্বাস করি না আগামী কথা বলা হারাম সব কিছুর মালিক আল্লাহ
😊
আল কোরআন - - --- -- " বল, ‘আল্লাহ ছাড়া আসমানসমূহে ও যমীনে যারা আছে তারা গায়েব জানে না। আর কখন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে তা তারা অনুভব করতে পারে না’।"আল-বায়ান
"মাখলুক যমীনে আছে; যেমন মানবজাতি, জিন জাতি ইত্যাদি-তাদের কেউই গায়েবের খবর রাখে না।" অদৃশ্য জ্ঞান কেউ লাভ করতে পারে না এবং “আলেমুল গায়েব” অদৃশ্য জ্ঞানী উপাধি একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলমীনের সাথে সংশ্লিষ্ট।
এবার আস বাবা - নিচে পড় ।
৭২ ফেরকা না ৭৩ ফেরকা, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর ভবিষ্যদ্বাণীঃ "লোকেরা মদীনা ত্যাগ করবে "- মদীনা কল্যাণকর হওয়া সত্ত্বেও" , "নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী - পূর্ব দিকে* ইঙ্গিত করে বলতে শুনেছি, সাবধান! ফিতনা ফাসাদের উদ্ভব ঐদিক থেকেই হবে" , বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী, রাসুলের আগে থেকে বলে দেয়া কে উমাইয়াহ-কে হত্যা করবে ভবিষ্যতে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আওখন আগে থেকেই বলে দেন যে কে জাহান্নামী আর কে জান্নাতি অথচ তাকে তার নিজের ব্যাপারে যখন জিজ্ঞাসা করা হল তিনি বললেন আমি জানিনা, আল্লাহ জানেন, হাদিস মতে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতক মু'জিযাপূর্ণ ভবিষ্যদ্বাণী প্রকাশ পায় যা তার ওফাতের ১৪ বছরের মধ্যে বাস্তবে রূপ লাভ করে, দাজ্জাল নিয়ে গায়েবী, যুদ্ধ নিয়ে গায়েবী, ঈসাকে নিয়ে গায়েবী, মাহাদিকে নিয়ে গায়েবী, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ............
আসব গায়েবী তো নবীর ত্থাকার কথা না, আল্লাহর থাকার কথা । এখন বলবে, " আল্লাহ তাকে বলেছেন "? আল্লাহ কখনোই নবীর সাথে কোনরূপ কথা বলেননি - অন্তত কোরআনে এরকম কোন প্রমান নাই। যাও কাছাকাছি একটা ব্যাপার পাওয়া যায় মেরাজের ঘটনা থেকে তাও হাদিস থেকে এবং ক্লিয়ার না যে উনি নবীর সাথে ডাইরেক্ট কোন ফেরেশতা ছাড়া কথা বলেছেন । বললেও ওখানে কোন প্রকার গায়েবী তথ্য তাকে দিয়ে যাননি যা তিনি তার উম্মতকে বলতে পারেন । তাহলে কথা হচ্ছে তিনি যা যা ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন, তখন করেছিলেন কিংবা গায়েবী তথ্য উপস্থাপন করেছিলেন বিভিন্ন যুদ্ধের আগে ও পরে - তাহলে ওগুলো কি কুফরি ছিল ? মিথ্যা ছিল ? অনুমান ছিল ? ক্যাল্কুলেশন ছিল ? আল্লাহ বলেছিল ? গায়েবী ছিল ?
এই ভদ্রলোকের কথা তো প্রমাণ হয়ে গেছে আল্লাহর তো কোনও প্রমাণ নেই।
কাফের,,,,,,,
Birat dharmic
আল্লাহ ছাড়া কেউ তাকদির বলতে পারে না❤❤❤
সব নাটক 😅😂
এইসব বিশ্বাস করি না কিন্তু ওনি আসলেই তাই বলেছিলো😂😂😂
লোকনাথ পজ্ঞিকা কিনে ৮ নাম্বার পেইজে দেখে নিবেন।
@@sumanislam4042ওগুলা সব ভুয়া
তাকদিরের মালিক আমার আল্লাহ।
আমরা এক আল্লাহর কুরআন এবং নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যতীত অন্য কারো গণনাই বিশ্বাস করি না
❤+ না হবে 😂
ভুল করেছেন ঠিক করেন! না হবে
ধুর
এবার মোদি আর মমতার ভবিষ্যৎ বলো দেখি😂
মা শা আল্লাহ,
আপনাকে ধন্যবাদ ও আল্লাহ পাক যেন আপনাকে দীর্ঘ জীবন ও সুস্থ রাখেন,
মানুষের ঈমান ধ্বংস হয়ে যাবে এই সব বিশ্বাস করলে।এই সব খবর থেকে বিরত থাকুন।
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
R8
লোকনাথ পজ্ঞিকা কিনে ৮ নাম্বার পেইজে দেখে নিবেন।
তুই পড় মালাউন। আমরা কোরআন থেকে শিখি এবং কোরআন বিশ্বাস করি। তোদের মত পুতি পড়ে জ্ঞান নিতে হয় না আমাদের।@@user-rr4lp6ss9t
@@user-rr4lp6ss9t right 100%
100% Correct and i believe…..🙏
গায়েবের মালিক একমাত্র আল্লাহ
لا يعلم الغيب الا الله
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেহই গায়েব জানেনা
ভারতেও তো শনির বছর নির্বাচন হয়েছে তাহলে কি মোদিও ।😅😅😅😅
You are great astrologer
ভবিষ্যৎবাণী একমাত্র আল্লাহই করে আল্লাহ ছাড়া ভবিষ্যৎবাণী কেউ করতে পারবে না
এগুলো আমরা মুসলিমরা বিশ্বাস করি না।
ভালো -মন্দ যা হয় আল্লাহর হুকুমেই হয় তা আমরা বিশ্বাস করি।
তা হবে যদি আপনি নিশ্চিত থাকেন তাহলে সতর্ক করে লাভ কি?
তাতো হবেই।
আপনি কখন মরবেন তা আমাদেরকে গণনা করে জানান ।
আমার গননা শোনেন
শেখ হাসিনা ১বছর পর ফিরে আসবে। তবে আসামি হয়ে
😂😂😂😂 sopno dekhen
বাংলাদেশ আরেক টা ৭১ ডাক দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আপনার অনুরোধ যে প্রধানমন্ত্রী রাখবে না,সেটা গগনা করেন নি?
R8
@@nasimsiddiquee718 🤣🤣🤣🤣
😂😂😂
Apnar ki Hobe ata bolen?
😂😂😂😂
ক্যালকুলেশন সত্য হয়। যারা এগুলো সঠিক ভাবে করতে পারে তারা একটা ধারণা দিতে পারেন। সত্যিই বর্তমান সরকারকে খুবই কঠিন পরিস্থিতি দিয়ে যেতে হবে। অপেক্ষা করুন দেখতে পারবেন। এছাড়া আমাদের দেশ যতই সমস্যা থাকুক না কেন দেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক অনেক এগিয়ে এবং আরও এগিয়ে যাবে।
এগুলা ভুয়া
Agree
Please give this a stronger address your
@@ShamaRahman-eg7hy এগুলা ভুয়া
আচ্ছা ভাল |
তাহলে তো চিন্তা নেই |
বাকিটা আল্লাহ ভরসা
এখন সঠিক স্লোগান হচ্ছে " ভুয়া ভুয়া"
Puro Bangladesh e todyr bhasay ভুয়া ভুয়া , monay hoy guya guya
@@zp8542লান্দুরাই ভুয়া
সমকালের লজ্জা থাকা দরকার এরকম একটা রিপোর্ট তাদের পেজে ছাড়ে। আরে ওনার কথা কেউ বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না। আল্লাহ সর্বশক্তিমান। আল্লাহই সর্বজ্ঞানের অধিকারী।
কাকু আমার বউ নাই, ছোটো বেলা থেকে খুঁজে পাচ্ছি না। একটু দেখেন তো বেডি কই 😭
😂😂😂
😂😂😂
😂😂😂😂
😂😂😂
😂😂😂😂😂
গনিতের পন্ডিত। এখন অনেকেই আপনার পুজা শুরু করবে। এগুলো আল্লাহর ইচ্ছা । আল্লাহু আকবার ❤
Manush ra arokom manusher puja kore na..Puja shadharon jinish na..so..chup thaken...
হিংসা লোভ অহংকার মানুষের অধঃপতনের মুল কারন
Very nice
শেখ হাসিনা ৭ ই জানুয়ারি নির্বাচনের পার্লামেন্ট ৫ বছর টিকবে না।
এটা আমি নির্বাচনের ৩/৪ মাস আগেই বলেছিলাম।
আর এতোদিন পরে এসে জৌতুসির আগমন😀😃😀😀😃
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গুরুজী এবার দোয়া করেন।
আমাদের দেশে সান্তি আসুক।
আমিন।
উনার নাম কি উনার কি বিশেষ কোন ইউটিউব চ্যানেল আছে ??
আমি ও জানতে চাই
আপনার নাম চেনেল
@@ChowbhurySonda873 আপনি জানলে জানাবেন প্লিজ
Unar nam janta sai
আল্লাহ ছাড়া কেউ গায়েব জানে না। জোত্যিসদের কথা বিশ্বাস করলে ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়। ইমান চলে যায়।
সেই জন্য তোদের মুসলিম রা একটা বালকাটা ব্লেট ও বানাতে পারেনি 😂😂
@@sbsufol5321 আকাটা সালা। মরার পর বুঝবি কত ধানে কত চাল। যখন তোরে পোড়াবে।
@@sbsufol5321আর লেন্ঠুরা আজ অব্দি টয়লেট বানাতে পারে নাই😂
@@প্যাগানতনিহিন্দুদেরবলিসংক্রা আমি শুনলাম তুই নাকি ওদের টয়লেট পরিষ্কার করার কাজ করিস,কথা টা কি সত্যি? 😁😁😁
@@sbsufol5321 না আমি টয়লেট পরিস্কার করি না অসভ্য
আপনার গণনা সত্যি বলে মানবো।যদি সঠিক ভাবে বলতে পারেন আমার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ জীবন কেমন কাটবে।স্বামী, সন্তান নিয়ে কতটা ভালো থাকতে পারবো।নমস্কার দাদা।ভালো থাকবেন।আমাকে জানবেন।
এইগুলো বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না
হাফছাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোন গণক বা জ্যোতির্বিদদের নিকট যাবে এবং তাকে কোন কথা জিজ্ঞেস করবে ৪০ দিন তার ছালাত কবুল করা হবে না’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৫৯৫; বঙ্গানুবাদ মিশকাত ৮ম খণ্ড হা/৪৩৯৩ ‘জ্যোতিষীর গণনা’ অনুচ্ছেদ)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ১৪৫
২৪ সালে নির্বাচন নিয়ে উনি প্রেডিক্ট করেছিলো 😂 নির্বাচনে তো আর হারে নাই। নির্বাচনের আন্দোলনে পতনও হয় নাই।
নিরবারচন এ কাওকে ভোট দেয়া হয় নাই
2023 সালের নির্বাচন বলছে
@@Putin344-n4r উনি ২৩ এ দিতে বলেছিলো কারণ ২০২৪ সাল নাকি অমঙ্গলকর । 🤣
আমার ভাগ্যে কি আছে বলতে পারবেন
@@SohelRana-kg9cd আপনার ভাগ্যে এই মুহুর্তে একটি নোটিফিকেশন আছে ।🤣
আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রেখেছে সামনে এগিয়ে যেতে চাই
ইসলামের দাওয়াত দিয়ে গেলাম লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ❤💚❤❤💚❤💚❤❤
💚
মানুষ নিজেই তার ভাগ্যের নির্মাতা।
সৃষ্টিকর্তা হলেন পুরো পৃথিবীর একমাএ মহান কারিগর।
তিনিই সর্বে-সর্বা।
সব কিছু জানা বা বুঝার ক্ষমতা উনিই রাখেন।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে আপনার বক্তব্যে উৎসাহ বোধ করছি। ধন্যবাদ আপনাকে.
আপনি যদি এত কিছু জানেন তাহলে বলেন পরবর্তী সরকার কে হবে😂😂😂
উনি সঠিক গণনা করেছেন।
আল্লাহ ছাড়া ভাগ্য পরিবর্তন করার খমতা কারোর নাই এটা শতভাগ নিশ্চিত। কিন্তু উনি ভাগ্য পরিবর্তন করেননাই। উনি একটি বিদ্যার মাধ্যমে জানতে পেরে কথাগুলো বলেছেন৷ যারা জানেননা তারা অস্বীকার করবে এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু উনার গণনার মধ্যে আমি ভূল দেখতে পাইনি৷ আমি নিজেও তা গণনা করেছি। সব মিলেগেছে।
আমরা একমাত্র আল্লাহর ওপর ভরসা রাখি
যারা এই জ্যোতিষের কথা বিশ্বাস করবে তাদের ঈমান চলে যাবে গায়েবের মালিক শুধু আল্লাহ জানে
Tuder murkhami dekhle koruna hoy, ...
সমস্ত কিছুর মালিক আল্লাহ।অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সবকিছু একমাত্র আল্লাহই জানেন।
সবকিছর মালিক আল্লাহ
আপনার কথায় ঠিক
আপনার কথা যেন সত্যি হয় দোয়া করি জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
গণনা করে নিজের ভাগ্য পাল্টাও এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
@@user-rr4lp6ss9t আপনি আমার সাথে নিজের ভাগ্য পাল্টান হাস্যকর
গননা সাইন্টিফিক আর্টিকেলের দারা প্রমা নিতো সত্যি। ঠিক মত শিক্ষা নিয়ে কথা বলা উচিত।ধর্মের সকল বুধানে গননা আছে, ইসলামে এ নিয়ে কুরানে অসংখ্য আয়াত আছে, না জানার জন্য আপনাকে গবেষণা করে কতা বলা উচিত।
@@user-rr4lp6ss9t,😀😀😀😀😀😀😀😀
@@rohanibelayetipower7240😀😀😀😀😀😀
তা হলে আমলীগ কি আবার ক্ষমতা পাবে কি না ঘননা করে বলেন
আওয়ামী লীগ ২ টি কাজ না করলে সে জীবনে ও ক্ষমতা পাবে না।আর সময় চলে গেছে।এখন তার জন্য কাজ করা,নিজের বিপদ ডেকে আনার সমান।
😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣
😂😂
লাল শুক্কুর বারে আবারও আসতে পারে,,,,
😂😂😂
চুপ থাক..
সকল ক্ষমতার মালিক মহান রাব্বুল আলামিন, সবকিছুই আল্লাহর ইচ্ছে তো হয়।
নাউজুবিল্লাহ মিনাল যলিমিন এগুলো বিশ্বাস করলে ঈমান চলে যাবে।পৃথিবীতে আল্লাহ রাসূলপাক গাউছেপাক এবং অলিদের কথা ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করা ঠিক না। ❤❤❤❤❤
অগ্রিম আবহাওয়ার খবর মিলে কেন? এটাওতো মানুষ বলে।
@@debdulal8352ভাই এরা ধর্মান্ধ।এদের সাথে তর্কে যাওয়া বোকামি
আবার কবে সরকার প্রধান হবেন শেখ হাসিনা
ফাঁসি হওয়ার পরের দিন।
আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নাই❤❤
শেখ হাসিনা দুই বছর পর আবার ফিরবে
আমার গণনায়
😡😡
আমি আমার সাথে কথা বলার লিংক চাই
@@ParvinAkter-w9m😮
@@ParvinAkter-w9m😮
😂😂😂😂
আপনার গননা আপনার কাছে রাখুন,,মুসলমান কখনও গনকের কথা বিশ্বাস করতে পারে না,,,যে খানে রাসুল (স:)জানতেন না একটু পরে কি হবে,ওনি ওহির অপেক্ষা করতেন,,যখন জিবরাইল এসে জানাতো তখন ওনি জানতে পারতো,,,গায়েবের মালিক একজন তিনি আমাদের আল্লাহ,,,, আমরা সকল অবস্থায় তার ওপর ঈমান রাখবো,ইনশাআল্লাহ
শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মানুষের ঈমান ও গেল
রাইট 😂😂😂
আওয়ামী লীগের লোকের ইমান যাই নাই কারণ তার কথা যদি বিশ্বাস করতো তাহলে ইমান যেত। মানুষকে বিবদ্ধ করবেন না
আওয়ামীলীগ যদি ইমান নষ্ট হতো তাহলে উনার কথা শেখ হাসিনা বিশ্বাস করতো।
উনি তো ইউনুস সাহেব এর কথাও বললেন সেটা নিয়ে কি বলবেন।
😂😂😂😂😂
আগস্ট আমার জীবনের একটা অশুভ মাস ১৬ বছর ধরে আমিও দেখে আসছি । এটা সম্ভবত কর্মের উপরে হিসেব চালালে ভবিশ্যতের কর্মফল কিছুটা অনুমান করা যায় ।
জ্যোতিষি বিশ্বাস করলে ইমান চলে যায়।
Ki bhabe? Tini ki mitthe bolchen?
Tui tor iman niye thak..
হে মুমিনগণ! মদ [১], জুয়া, হে বিশ্বাসীগণ! মদ, জুয়া আর মূর্তী ও ভাগ্য নির্ধারক তীর ঘৃণিত শয়তানী কাজ, তোমরা তা বর্জন কর, যাতে তোমরা সাফল্যমন্ডিত হতে পার।
সূরা-আল মায়িদাহ(৯০)
তোরা তোদের কোরআন নিয়ে থাক, তোদের কে এসব মানতে বলেছে।অ্যাস্ট্রোলজি বিজ্ঞান সম্মত কোনো ভুংভাং না। বিজ্ঞান ছাড়া কোনো ধর্মই স্বতঃসিদ্ধ নয়
Amra okhon sadhin Bangladesh o Iman ti man Mani na
এই ভিডিও টা মোটেও অন্য ধর্মের মানুষের জন্য নয়। তাই আমরা আশা করবো কেও নিজের ধর্ম নিয়ে নিজে থাকবেন, অন্য ধর্মের বিষয় নাক গলাবেন না।
তো কাকা আপনি কী গণনা করতে পারবেন আপনি কতদিন বাঁচবেন ।
Mashallah
এখন বলেন কেয়ারটেকার সরকার কয়দিন থাকবে?
😂😂
২০২২ সালে কেন বললেন?
২০০৮ সালে বলেন নাই কেন?
আপনার নিজের ভবিষ্যৎ গননা করতে পারেন তো?
❤❤
এসব বিশ্বাস করে ঈমান থাকবে না, মুসলিম হতে খারিজ হয়ে যাবে
@@trishaahmed1498 # হাসিনা তো প্রাধানমন্ত্রী না, ইনফ্যাক্ট বাংলাদেশে এখন কোন PM নাই। তাছাড়া, এই প্রশ্নই বা আসছে কেন??
তুমি কবে মরবি বলতো
😂
Mor tui
31, 22 তারিখত রাহুর, আপনি কেন এই তারিকে পরামর্শ দিয়েছেন?
Allah hu Akbor
ভূয়া এগুলো
যা হবার সেটাই হয়েছে। তুই কইলেও হবে, না হইলেও হবে। তাহলে তোর কাছে গিয়ে ফায়দা কি?
গণনা শব্দের অর্থ ক্যাল্কুলেশন, ভবিষ্যদ্বাণী নয়। শিক্ষিত না তো, আসলে কথা বুঝার আগে ফাল দেইয়ে ফেলিস। এটা ম্যাথম্যাটিক্যাল ওয়ে অব ক্যাল্কুলেটিং থিংস এবাউট তো হেপেন অর হ্যাজ্ দ্য চান্স তো হেপেন । আগে পড়ালেখা কর । তারপর কমেন্ট কর । এখানে গ্যারেন্টি দেয়া হয় না।
ধুর বাইনচোদ,,আমার ভোদার শিক্ষিত তুই@@user-rr4lp6ss9t
@@user-rr4lp6ss9tএগুলা ভুয়া
@@user-rr4lp6ss9takdom