প্রিয় অসীম দাদা, অসাধারণ গান গেয়েছেন। আপনার গানের মধ্যে যে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে দেখে আনন্দে মনটা ভরে যায়। আপনাকে আমার স্যালুট ও গৈরিক অভিনন্দন জানাই। জয় শ্রীরাম।
গান বাজনা মা সরস্বতীর কৃপা না থাকলে হয় না আসিম বাবু, আপনার কন্ঠে ও মা সরস্বতী বিরাজ করছে, আপনাকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম, আপনার গান খুব ভালো লাগতো আমার কিন্তু আজ আর আপনাকে ভালো বলতে পারলাম না কারণ আজকের দিনে আর সেই নিঃসার্থ রাজনীতি নেই যেখানে কোন ভালো মানুষ যেতে পারে,তাই আপনাকে আমার বিশেষ অনুরোধ ফিরে আসুন পুরনো জগতে গায়ে কাদা লাগার আগে ।🙏🙏🙏
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও এইভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশে যেতেন । এইজন্যই সাধারণ মানুষ নজরুলকে " নিজের লোক " বলে মেনে নিয়েছিলেন । অসীম দার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য ।
দাদা আপনি ভাল করে আপনার বক্তব্যর সঙ্গে খেলা করুন। এই তো হোল মানুষের প্রকৃত অর্থে ব্যবহার করা বাক্ স্বাধীনতা।সতসফুরত ভাবে মানুষের মন জয় করুন। ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন। নমস্কার।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
Kaka babu apnar anusthan jadi ei bhabe chalte thake tahale 50 percent votar jagruk haye jabe. Non b j p votar jara tader katha balchhi. Chaliye jan sange achhi. Namaskar
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
অসীমদা চালিয়ে যান, দারুন দারুন। আপনার গানের মধ্য দিয়ে যদি সাধারণ মানুষের কিছুটা চেতনা ফেরে। ঈশ্বর আপনার সহায় হোন।
অসীম বাবু আপনি ফাটাইয়া দিছেন। কোন জবাব ও বিকল্প নাই আপনার। চালাইয়া যান। আমরা সঙ্গে আছি।
প্রিয় অসীম দাদা, অসাধারণ গান গেয়েছেন। আপনার গানের মধ্যে যে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে দেখে আনন্দে মনটা ভরে যায়। আপনাকে আমার স্যালুট ও গৈরিক অভিনন্দন জানাই। জয় শ্রীরাম।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা
খুব সুন্দর হয়েছে এই ভাবেইচালিয়ে জান।
বা কি চমকার অসীম দা দীর্ঘ আয় কামনা রইলো জয় গুরু
2:40 2:41
অসীম বাবু আপনি গানের মাধ্যমে মানুষের চোখ খুলে দিচ্ছেন। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।
খুব খুব খুব খুব ভালো হয়েছে
জয় শ্রী রাম জয় ভোলেবাবা 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻👍👍👍👍👍🚩🚩🚩🚩🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳❤🧡❤🧡🇮🇳🌷🌷🌷🌷
জয় শ্রীরাম
জয় শ্রী রাম অসীম বাবু , অসাধারণ গান , এইভাবে বিপ্লবী গান গেয়ে যান , 🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️ ,
জয় শ্রীরাম
আপনার চ্যানেলের সামগ্রিক কামনা করি এবং আমি ওই মঞ্চে থাকতে পেরে খুবই গর্বিত। আপনার মাধ্যমে আমাকে অনেক মানুষ দেখছে তাই আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ।
তোমাকে নিয়ে আমার আলাদা ভিডিও হবে।
দারুণ..... দারুণ !!!!
দারুন গান অসীম দা
গান বাজনা মা সরস্বতীর কৃপা না থাকলে হয় না আসিম বাবু, আপনার কন্ঠে ও মা সরস্বতী বিরাজ করছে, আপনাকে আমি খুব শ্রদ্ধা করতাম, আপনার গান খুব ভালো লাগতো আমার কিন্তু আজ আর আপনাকে ভালো বলতে পারলাম না কারণ আজকের দিনে আর সেই নিঃসার্থ রাজনীতি নেই যেখানে কোন ভালো মানুষ যেতে পারে,তাই আপনাকে আমার বিশেষ অনুরোধ ফিরে আসুন পুরনো জগতে গায়ে কাদা লাগার আগে ।🙏🙏🙏
সত্যি।এমন প্রতিভা মা সরস্বতীর কৃপা
মতুয়া সম্প্রদায়ের দাদা-দিদি,ভাই-বোনদের আমার আন্তরিক ভালোবাসা। হিন্দু হিন্দু ভাই ভাই 🙏
একদম
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও এইভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশে যেতেন । এইজন্যই সাধারণ মানুষ নজরুলকে " নিজের লোক " বলে মেনে নিয়েছিলেন । অসীম দার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য ।
একদম
O
সুন্দর দাদা।
অসীম বাবু আপনি অসাধারণ, "জয় শ্রী রাম"
জয় শ্রীরাম
এই গানের মাধ্যমে বক্তিতা খুব সুন্দর তৃণমূলের নেতাকর্মীরা খুব মনদিয়ে দেখবে।
সত্যি দারুণ হয়েছে
খুব সুন্দর লেগেছে গান টি।
ধন্যবাদ
জয় শ্রী রাম অসীম কাকু খুব খুব ভালো লাগছে 🙏🙏🙏
Bah bah khub bhalo protibad korechhen asim babu khub moja pelam
Darun darun..dada...apnake pronam
আপনার গানকে অনেক ভালবাসি আমি আপনার জন্য আশীর্বাদ করি ঈশ্বরের কাছে সবসময়। 🙏🙏🙏🙏🙏🌹🌺🙏
আপনি ভালো থাকবেন
দারুন লাগছে দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাই
আপনার জন্য আমার অনেক অনেক শুভকামনা
0:24 0:25 0:25 0:25
দাদা, এই ভাবে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলুন।
শুকনো ভাষণের বদলে রসালো বাংলা গান দিয়ে ভোটারদের সচেতন করানোর জন্য কবিয়াল অসীমবাবুকে অজস্র অভিনন্দন। দাদাঠাকুরকে মনে পড়িয়ে দিয়েছেন দাদাভাই।
অসীম দা গান গেয়ে যান। আপনার গান বাংলার নতুন সূর্য উদয় হবে।
অসাধারণ
চালিয়ে যাও
Khub sunder joy hok apnar
তৃণমূল সরকারের চোরদের বিরুদ্ধে এই ধরনের প্রচার সঠিক কার্যকরী প্রচার।
একদম
দারুন
অপূর্ব অপূর্ব অপূর্ব অসীম বাবু বিশাল আনন্দ পেলাম
Khub khub valo hoyeche
Super action, ----অসীম দার কথা গুলো অতি সত্য!!!!!!
একদম
চমৎকার।
দাদা আপনি ভাল করে আপনার বক্তব্যর সঙ্গে খেলা করুন। এই তো হোল মানুষের প্রকৃত অর্থে ব্যবহার করা বাক্ স্বাধীনতা।সতসফুরত ভাবে মানুষের মন জয় করুন। ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন। নমস্কার।
Jai Shree Ram 🙏
Jai Sri Ram....bongo bjp zindabad..🇮🇳🇮🇳
অসাধারণ।
Hare Krishna
Completely colourful
ধন্যবাদ
Really talented 👏 👌
জয় শ্রী রাম
অসাধারণ 🌹🌹🌹💐
খেলা শুরু 😄😄🤗
খেলা জমে গেছে। 😆😆😆
পূর্ব বাংলার লোক
অসীম দাদা ধন্যবাদ
অসাারণ, খুব দারুন
Jai hind Jai sri ram
নমস্কার দাদা আওয়াজ তুলুন
হরিবোল
Darun Gan
সাধুসঙে তুলকালাম পার্টি বাজী দেখলাম। মনে হ য় ব ড় নেতা মিলবে দুটোই সালামি আর সালাম।।😎😎😎😎😎😎😆😆😆😆🤭🤭🤭
Thik koreche 🇮🇳🇮🇳🇮🇳👍🇮🇳 Bharat mata ki jai
Khub valo gan da da. BJP bjp
ঠিক বলেছেন
Excellent Dada,,Khalla Will started.
😭😭😭💯🙏🙏🙏🙏🙏
অসাধারণ........ ওনার উত্তর বঙ্গে programme দেওয়ার অনুরোধ রাখছি ।
উনি খুব তাড়াতাড়ি যাবেন।বার্লা সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে
অনবদ্য ।
Osm God bless you🌹❤ 🙏🙏🙏🙏
Excellent performance.
Jay shree Radhe radhe maharaj 🙏
DARUN DARUN DARUN
Darun darun habi kichu bolar nai
একদম। শুভেচ্ছা রইলো
অসাধারণ প্রতিভা, 🙏🙏
ধন্যবাদ
Required president rule immediately for two years.
Well done nice 👍👍👍👍👍👍👍👍
ধন্যবাদ
পশ্চিম বঙ্গকে ইসলামিকরণ করতে মমতা দিদির চক্রান্ত পণ্ড করতে আপনার গান মাধ্যমে প্রতিবাদ স্বাগতযোগ্য,,,আমি কটক থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাছি
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
बहुत बढ़िया सरदार खुश हुआ
O dada excellent 👍
ধন্যবাদ
হরে কৃষ্ণ
Dada asadharon...ro ...chaliye jan..
DARUN DARUN PROTIBAD
Beautiful
গান গেয়ে হবে না। রাস্তায় বেরিয়ে সংগঠন করুন।
💗🤣🤣🤣😆😆charam dile ashim babu
erokom political sobha sobjaygay hok...bekar khisti sunte sunte kaan poche geche...very refreshing👍
আমার তার চেষ্টা করছি
Asim babu opni akhon kobigan badh diye eisob korchen ❤️🌺🌹💐🦜 opnar bhalo habe❤️
Thank you Asimbabu your protest real thanks for all.
অসাধরন অসিম বাবু
ধন্যবাদ
অসাধারন।
ASHIM SARKAR ZINDABAD. JITEGA JORUR ZITEGA ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ONLY MODIJEE AND JOGIJEE AND MITHUN CHAKRABORTY. ASHIM SARKAR VISIO DORKAR ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Kaka babu apnar anusthan jadi ei bhabe chalte thake tahale 50 percent votar jagruk haye jabe. Non b j p votar jara tader katha balchhi. Chaliye jan sange achhi. Namaskar
হরহরমহাদেব। হরিবল। চোরধরজেলভর। হরিবল
N ni VV
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি।
হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন????
আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে???
ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা।
"""ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """।
সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক।
হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে।
হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা
হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।।
এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷।
এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে :
ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।।
সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে।
আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ।
এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, ।
"""পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷""""
এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি।
এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে।
এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি।
তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না।
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
Ashim Babu apner khela hobe.
Apnar sovai jabar iccha rakhlam....
স্বাগত।বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার যে কোন প্রান্তে
💐🇮🇳💐💐🇮🇳💐🇮🇳
Kunal ghos jindabad ,, sotti kotha bolechhen ekta ey jonno jindabad dilam ,, modi je jindabad ,, ilove you
ধন্যবাদ
Sir, 🙏🙏🙏
Jay hind Jay shree ram Jay shree ram Jay shree ram
Joy Shree ram BJp Joy Modi Jogi Amit sir Suvendu dada dada 🙏🙏🙏🙏🧡🤍💚🧡🤍💚🧡🤍💚🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
Very nice thankyou so much sir 💯❤️🙏
ধন্যবাদ
Lovely..... keep it up
Khoob bhalo kotha Dada Jay man Kali
জয়শ্রী রাম 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Sei laglo gan ta
Dada Tum hori Naam chade rajnitik re Naam niche hare Krishna 🙏
বিজেপির প্রার্থী মাননীয় অসীম সরকার বাবু একদম অসাধারণ গান খুবই ভালো লাগলো সমর্থন করি ও সহমত আপনাকে ধন্যবাদ জানাই🙏💕।
Congratulations to you, Asimda.
7