যারা হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা প্রকাশ করছেন তারা অবশ্যই অপপ্রচারের ফলে প্রভাবিত হয়েছেন। হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে ভালো করে জানুন। হেযুবত তওহীদ আল্লাহর তওহীদের উপরে পুরোজাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য দাঁড়িয়েছে। আল্লাহর দেয়া সত্যদীন প্রতিষ্ঠিত হলে মানবজীবনে শান্তি আসবে। এটা হেযবুত তওহীদ বিশ্বাস করে। সেই সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করার সংগ্রাম করে যাচ্ছে হেযবুত তওহীদ। কাজেই অন্য কারো সাথে হেযবুত তওহীদকে মেলানো ভুল হবে।
@@saifislam1035 আপনি ভুল বুঝলেন। হেযবুত তওহীদ ১৩০০ বছরের বিকৃত হওয়া, মরে যাওয়া ইসলামকে আবার পুনরর্জিবিত করছে। আল্লাহর রসুল চলে যাওয়ার ৬০/৭০ বছর পর ইসলামের প্রকৃত আকিদা এ জাতীর সামনে থেকে হারিয়ে গেছে। এর কয়েকশ বছর পর পর্যন্ত জাতির মধ্যে জন্ম নিতে থাকে শত শত মুফাসসির, মুহাদ্দিস যাদের কাজিই ছিল দীনের বিভিন্ন বিষয়ের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র্র্র ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে মাশলা-মাসায়েল আবিষ্কার করা। আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে দীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন ( সুরা মায়েদা ৭৭, ৮৭, সুরা নিসা ১৭১) এবং আল্লাহর রসুলও বিদায় হজের ভাষণে দীন, জীবনব্যবস্থা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। বাড়াবাড়ি অর্থ হচ্ছে অতি বিশ্লেষণ এবং যতটুকু বলা হয়েছে তার চেয়ে বেশি বেশি করা, আধিক্য (তাশাদ্দুদ) করা। এমন কোন কাজ দেখলে রসুলাল্লাহ রেগে লাল হয়ে যেতেন এবং যারা তা করত তাদেরকে কঠিনভাবে তিরস্কার করতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ইতিহাস হচ্ছে, গত কয়েক শতাব্দি থেকে সেটাই সবচেয়ে বেশি করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর এত ক্রোধেও, এত নিষেধেও কোনো কাজ হয়নি। তাঁর জাতিটিও ঠিক পূর্ববর্তী নবীদের (আ.) জাতিগুলির মত দীন নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে অতি মুসলিম হয়ে মাসলা-মাসায়েলের তর্ক তুলে বিভেদ সৃষ্টি করল। অতি বিশ্লেষণকারী আলেম, পন্ডিত, ফকিহগণ, দীনের প্রায় প্রক্যেকটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন। খাবার-দাবার থেকে শুরু করে, দাড়ি-টুপি, লেবাস, আঞ্চলিক সাংস্কৃতিক চর্চা, গান-বাজনা, টাখনু, কুলুখ, অজু-গোসল, দোয়া-কালাম, জিকির-আজকার, নামাজ, রোজা ইত্যাদির মাসলা মাসায়েল নিয়ে ব্যাখ্যা, অতি ব্যাখ্যা, আরো ব্যাখ্যা করে দীনটাকে ভীতিকর, জটিল, দুর্বহ ও দুর্বোধ্য বানিয়ে ফেলেছেন। এর যে ভয়ংকর পরিণাম হলো তা হচ্ছে জাতির অর্ধেক জনগোষ্টি নারী গৃহবন্দি হয়ে গেল এবং মুসলিম উম্মাহ ঐক্য হারিয়ে হতবল, শক্তিহীন হয়ে শত্রুর কাছে পরাজিত হয়ে তাদের গোলামে পরিণত হলো। আজও এই উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ হতে না পারার কারণ হচ্ছে অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে আমাদের আলেম সমাজের মধ্যে বিরাজিত বিভক্তি ও মতভেদ। যার ফলে মানবজিবনে শুরু হয়েছে চরম বিপর্যয়, অশান্তি, যুদ্ধ, রক্তপাত। যা কোন ধরনের আপডেট আইন, নিরাপত্তা ব্যাবস্থা, শান্তিসংঘ, জাতিসংঘ কিছুর দ্বারাই বন্ধ হবে না। হেযবুত তওহীদ আল্লাহর তওহীদের ভিত্তিতে মানবজাতিকে আবারও যাবতীয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং ন্যায় ও শান্তির পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য সংগ্রাম করছে। আশাকরি আত্তা দিয়ে উপলব্ধি করবেন এবং বুঝতে পারবেন।
@@saifislam1035 না ভাই, আমাদের নামাজের সাথে মুসলিমদের নামাজের মিল নেই- এ কথাটা সম্পূর্ণ ঠিক নয়। বরং বলতে পারেন আমাদের নামাজের সাথে অন্যদের কিছুটা অমিল রয়েছে। প্রধান অমিলগুলো হলো- আমরা সালাতে (নামাজে) দাঁড়ানোর পূর্বে খুব সচেতনভাবে সওফ (কাতার) সোজা করি, যতক্ষণ কাতার সম্পূর্ণভাবে সোজা না হয় ততক্ষণ সালাহ শুরু করি না। আর মসজিদে, ঈদের জামাতে বা জানাজার নামাজে সাধারণ মুসল্লিগুলো কাতার সোজা করার ব্যাপারে যত্নশীল না হবার কারণে বেশিরভাগ সময়ই তাদের কাতার সম্পূর্ণ সোজা হয় না। . আমরা দাঁড়ানোর সময় সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ায়, দাঁড়ানোর পরে আর নড়াচড়া করি না, হাত দিয়ে মাছি তাড়ানো, কাশি দেওয়া (ইচ্ছাকৃত), হাসি, হাই তোলা (ইচ্ছাকৃত), এদিক-ওদিক দোল খাওয়া ইত্যাদি করি না আর অন্যরা এগুলোর ব্যাপারে যত্নশীল নয়। . আমরা রুকুতে গিয়ে পিঠ সম্পূর্ণ সোজা করে রাখি যেন পিঠের উপর একটা কলস রাখলেও সেটা না পড়ে (রসুলাল্লাহ এমনই নির্দেশ দিয়েছেন), আর অন্যরা পিঠকে উটের পিঠের মতো বাঁকা রাখে। . আমরা রুকু থেকে উঠে সম্পূর্ণ সোজা হয়ে কয়েক সেকেন্ড পর্যন্ত দাঁড়ায়, সেজদা থেকে উঠেও কয়েক সেকেন্ড বসি, সাজদাতে গিয়েও রসুলাল্লাহ (সা.) হাদিস মোতাবেক সমস্ত শরীরের ভর দুই হাত, দুই হাঁটু, দুই পা, নাক ও কপালে সমান্তরালভাবে রাখি। অন্যরা এ নিয়মগুলো যথাযথভাবে পালন করে না। . আমরা রুকু ও সাজদাতে যাওয়া ও আসার সময় ইমামের তাকবিরের আগেও যাই না, পরেও যাই না, একসাথে সবাই যাওয়ার যথাসম্ভব চেষ্টা করি। . আমরা সালাতে (নামাজে) যে নিয়মগুলোর অনুশীলন করি সেগুলো সবই হাদিসের আলোকেই করি, মনগড়া কোনো নিয়ম অনুসরণ করি না। অন্যরাও হাদিসগুলো জানে কিন্তু মান্য করে না। এখন আপনিই বিবেচনা করুন, কোনটা করা উচিত। . আসলে অনেকগুলো নিয়ম আমাদের সমাজে অনেকদিন থেকে গাফেলতি করতে করতে নামাজের যে ঢিলেঢালা চেহারা হয়েছে তাতে আমাদের নামাজ দেখে অনেকেই মনে করেন যে, এ আবার কেমন নামাজ। আসলে কিছুই নয়, শুধু সবগুলো নিয়মের যত্নশীল প্রয়োগের ফলে চেহারা বদলে গেছে। আমাদেরটা সুশৃঙ্খল, সুন্দর আর অন্যদেরকে ঢিলেঢালা, বিশৃঙ্খল। আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
আপনার ইমান কতটা মজবুত বলেন ত,,, বলতে পারবেননা,, তবে আমি বলছি আপনার ইমান নরবরে,,,, কারন কিষের হেজবুত তৌহিদ, কিষের আহমদিয়া জামাত, কিষের শিয়া, কিষের সুন্নি আমার ইমান হরন করার ক্ষমতা কারোর বাপের নাই,,, আমার ইমান এটা কেবলই আমার এর রক্ষক ভক্ষক সব আমি,,, আল্লাহ আপনাকে সত্য মিথ্যা জাচাই করার বুঝার ক্ষমতা দিয়েছে কেন কাজে লাগাচ্ছেননা এই ক্ষমতাটাকে,,,, তাহাজ্জুদ নামাজ পরে গভির রাতে একাগ্রচিত্তে সত্য মিথ্যার পার্থক্য বুজতে পারার জন্যা আল্লাহর কাছে বলেন,,, আল্লাহ আপনাকে বুজাবেন কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা,,,,
হেযবুত তাওদীদ মানিনা মানবোনা কিন্তু আপনার কাছে আমার প্রশ্ন ভালো কোন গ্রুপ। আলিয়া, কওমি আহলে হাদীস আহলে বায়াত না কোন তরিকা অথবা শীয়া সুন্নি? কোনটা বিশ্বাস করলে নাযাত পাওয়া যাবে? আশাকরি উত্তর দিবেন।
@@mdsajeebislam2093 রাসুল সঃ আঃ সুন্নত কি হাদীস না অন্য কি? হাদীসের কিতাব রচনাকারীগন কেও কারো সাথে একমত হতে পেরেছেন? প্রসিদ্ধ ছয় কিতাব রচনাকারিগন এক হতে পেরেছেন?তাহলে কোন সুন্নত ফলো করতে বলছেন ভাই?
@@naimulhasannahin8632 এরা যুগের সাথে হারীয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য ৭০ না ৮০দলের ১দল বেহেশতে যাবে আর তারা হল মুহাম্মাদ মোস্তফা সাঃ এর সঠিক আনুসারীরা। আমি কুরআন, হাদীসের অনুযায়ী আমল করে যার কথা মিলে তার কথা শুনবো। এই তো পটকা।
হিফাজত যদি হেফাজত হতে পারে,তাহলে ইমামকে ও এমাম বলা যেতে পারে এটা ব্যাকরণগত,খুলে দেখুন বাংলা ও আরবি শব্দের মধ্যে পার্থক্য আছে,চাইলে ইমাম ও বলতে পারেন এমাম ও বলা যাবে,অর্থ একটাই নেতা।
@@user-nc7ul6zi5uRaselkhan হিদায়াত প্রাপ্ত হওয়ার কিছু আলামত থাকে ।কিন্তু কিছুই তো সেলিমের ভিতর নেই।বেপর্দা নারীদের সামনে বসা ,কথা বলা,আড্ডা মারা ,মুখে দাড়ি নাই আরো কত হিষ্টুরি। এ সব শুনলে মনে চায় ,ওরে জুতা পিটা করি।
তাহলে উচ্চারণটা কিভাবে হবে? এক শেণীর অতি পন্ডিত আছেন যারা ভুল ধরার জন্য বসে আছেন। পুরো বক্তব্যটা আপনি মনোযোগ সহকারে শুনোন তারপর মন্তব্য করুন। হেযবুত তওহীদের ইমাম যেভাবে উচ্চারণ করেছেন সেটাই সঠিক।
আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে বলেছেন, “আমি আমার রসুলকে প্রেরণ করেছি হেদায়াহ ও সত্যদীন দিয়ে যাতে তিনি এই দীনকে সমস্ত দীনের উপর জয়যুক্ত করেন (সুরা ফাতাহ ২৮)।” আমরা রসুলের এই প্রকৃত সুন্নাহ নিয়ে নেমেছি আর আপনারা দাড়ি-টুপিতেই আটকে আছেন। দাড়ি-টুপি ইসলামে অনেক পরে। আগে আমরা যে দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছি পারলে সে সুন্নাহ পালন করুন। মাননীয় এমাম কী বলছেন তা আগে শুনুন এরপর মন্তব্য করুন। আর দাড়ি টুপি নিয়ে ইউটিউবে মাননীয় এমামের নিচের ভিডিওটি দেখুন। ruclips.net/video/wZqkXwyHIVs/видео.html
প্রথম কথা হলো- সুন্নত শব্দের অর্থ রাস্তা বা চলার পথ। রসুলাল্লাহ (সা.) যে পথে চলেছেন, যে কাজ করে গেছেন সেই কাজই হলো সুন্নত। এখন রসুলাল্লাহ (সা.) মানুষ হিসাবে ভাত খেয়েছেন, ঘুমিয়েছেন, স্বাভাবিক জীবনযাপনে যে সমস্ত কাজ-কর্ম করেছেন সেগুলো কি তাঁর আসল সুন্নত? সেই কাজগুলো তো অন্যরাও করেছে, আবু-জেহেল, আবু-লাহাবরাও করেছে। তাহলে তাঁর সুন্নাহ কোনগুলো হবে? আসলে মহান আল্লাহ তাঁকে কেন পাঠিয়েছেন সেটা আগে জানতে হবে, তাহলে তাঁর সুন্নাহ কোনটা সেটা বোঝা সহজ হয়ে যাবে। . কোর’আনে অন্তত তিনটা আয়াতে ঠিক একই ভাষায় মহান আল্লাহ পাক রসুলাল্লাহ (সা.) এর আগমনের উদ্দেশ্য বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, “আমি আমার আপন রসুলকে প্রেরণ করেছি হেদায়াহ ও সত্যদীন দিয়ে, তিনি যেন এটাকে অন্যান্য সকল দীনের উপরে বিজয়ী করে, প্রতিষ্ঠা করে।” (সুরা তওবা- ৩৩, সুরা সফ- ৯, সুরা ফাতাহ- ২৮)। এখানে খেয়াল করুন রসুলাল্লাহকে মহান আল্লাহ পাঠিয়েছেন হেদায়াহ ও সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য। রসুলাল্লাহ (সা.) এর জীবনী পড়ে দেখেন, তিনি তাঁর নবুয়তী জীবনের ২৩ বছর কঠিন সংগ্রাম করে, অবর্ণনীয় নির্যাতন সহ্য করে, জীবন-সম্পদের কোরবানির মাধ্যমে সেই সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করলেন। এই সংগ্রাম যারা চোখে দেখে না তারা অন্ধ ছাড়া আর কিছুই নয়। তার এই সংগ্রামী জীবনকে ঢেকে দেওয়ার জন্য সুপরিকল্পিতভাবে একটা শ্রেণি তাঁর সাধারণ অভ্যাস-অনভ্যাসকে আসল সুন্নত বানিয়ে নিয়েছে। এটা যেমন অযৌক্তিক তেমনি দুঃখজনক। এজন্য বর্তমান পৃথিবীর এক ইঞ্চি জায়গাতেও আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠিত না থাকা সত্ত্বে মুসলিম নামক এই জাতি দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম না করে কেবল দাড়ি-টুপি দিয়েই জান্নাতে চলে যেহে চাচ্ছে। . এখন এই জতিকে রসুলাল্লাহর প্রকৃত সুন্নত বোঝানোর জন্য আমাদেরকে দাড়ি-টুপির এই ব্যক্তিগত সুন্নত ত্যাগ করতেই হচ্ছে। যেন মানুষ প্রকৃত সুন্নতটাকে দেখতে পায়। কারণ এই দাড়ি-টুপির ব্যক্তিগত সুন্নতের আড়ালে প্রকৃত সুন্নত ঢাকা পড়েছে। . যদি আপনার হৃদয়ে যুক্তিবোধ থেকে থাকে তাহলে উত্তরটা গ্রহণ করবেন আর যদি অন্ধত্ব এতটাই বাসা বেধে থাকে যে, সত্য প্রবেশ করবার কোনো ক্ষুদ্র রাস্তাও অবশিষ্ট নেই তাহলে আর কিছু বলার নেই।
কিশোরগঞ্জে একটি ওয়াজ মাহফিলে মুফতি রিজওয়ান রফিকী হেযবুত তওহীদের সদস্যদের মারধোর করার ও অফিস ভেঙে দেওয়ার উসকানি (আদেশ) প্রদান করেন। হেযবুত তওহীদের সদস্যরা আক্রমণের আশঙ্কায় এই বে-আইনী হুমকির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে মুফতি সাহেবকে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডেকে এসব বে-আইনী হুমকি প্রদান থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেন। . কিন্তু মুফতি সাহেব তার লাইভে এসে বলেন তিনি নাকি ওয়াজে কোনো হুমকিই প্রদান করেন নাই। কীভাবে একজন আলেম দাবিদার মুখে দাড়ি রেখে মাথায় টুপি পরে এমন ডাহা মিথ্যা কথা বলতে পারলেন? এসব কারণেই মানুষ দিন দিন তাদের উপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। দয়া করে ভিডিওটি দেখুন। . facebook.com/systempaltai/videos/358092601724781/
ভাই ভন্ডামী বাদ দেন। রাসুল পাক সাঃ বলে ছেন মহিলা দের চারটি কাজ নামাজ রোজা পর্দা সামির খেদমত। আপনারা মহিলা ও পুরুষ এক সাথে এটা হারাম। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকল মুসলমানদের কে তোমার হুকুম এবং নবিজির সুন্নতের উপর নেক আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন।
আমি বুদ্ধ ধর্মের একজন মানুষ, আপনার আলোচনা প্রতিনিয়ত শুনি, আপনি এগিয়ে যান সেলিম ভাই। আপনার জন্য অনেক দোয়া রইলো। আপনি শান্তির কথা বলেন সবসময়, আমরাও শুধু এটা চাই শান্তি ❤
আপনাদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে যার জন্য কানেও শোনেন না চোখেও দেখেন না। আপনারা টাকা আর বিনিময় ছাড়া কোনো কিছু ভাবতে শেখেন নাই। সংকীর্ণতা আপনাদের ঘিরে রেখেছে। আল্লাহ আপনাদের হেদায়তের পথ দেখান। এই কামনা করি।
@@tamannasetu6825 কাদিয়ানী/হিজবুত তাওহীদ সব একই গোয়ালের গরু। রাসুল(স) খাতামুন নাবিয়্যিন,যা কাদিয়ানী নামক মুনাফিক রা মানে না,আর আপনারা হলো তাদের আপডেটেড ভার্সন
আল্লাহর রসুল কালেমার উচ্চারণ শিখাতে আসেন নাই, তিনি এসেছিলেন কালেমার দাবি বাস্তবায়ন করতে। হেযবুত তওহীদ কালেমার দাবি বাস্তবায়নের জন্য সংগ্রাম করছে, আর আপনারা কালেমার অর্থ ভুলে গিয়ে শুধু বিশুদ্ধ উচ্চারণ দিয়ে জান্নাতে যাবার পাঁয়তারা করছেন। আল্লাহর সাথে মশকরা করছেন।
আহ্মদীয়া মুসলিম জামা’তের ধর্মবিশ্বাস ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ “আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”? “আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ। (আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭
This man speaks very well but only so far I know they consider panni as Imam Mahdi or they Don't believe Imam Mahdi will be a man from Ahle Beit yet to come nor do they believe Dajjal a man. We believe imam Mahdi shall come and Dajjal will be a man as well as a system
আবার যেদিন সমস্ত মানবজাতি আল্লাহর তওহীদের উপর ঐক্যবদ্ধ হবে সেদিন তাদের এই হাজারও ফেরকা, দল ও মাযহাব একত্রিত হয়ে তারা হবে এক জাতি, তাদের হবে এক নেতা এবং পৃথিবী হবে শান্তিময় ও শৃঙ্খলাপূর্ণ। আর হেযবুত তওহীদ সমস্ত মানব জাতিকে আল্লাহর তওহীদের উপর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আহ্বান করছে।
আগে কালেমা ঠিকমতো বলা শিখেন পরে না হয় ইসলাম নিয়ে বলতে আইসেন। কোরআন পড়তে পারেন তো। কোনোদিন তো কোরআন মাজিদ পড়তে শুনলাম না। ভন্ডামি বাদ দেন।। আপনি হয়তো ভাবতেছেন আপনার হিযবুত তওহিদ সঠিক পথে আছে। যদি ভেবে থাকেন তাহলে ভুল ভাবছেন। সঠিক পথে আসুন।ইসলাম মানার জন্য কোরআনই যথেষ্ট।
তওহীদ প্রতিষ্ঠা হলে এতো দল এতো মত আর থাকবেনা ইসলামের নেতা হবে একজন নেতা যে সিদ্ধান্ত দিবেন সেই চুয়ান্ত বর্তমানে মানুষ ৭৩, ফেরকায় বিভক্ত এই বিভক্ত জাতিকে জান্নাতি ফেরকায় ফিরে আসার আহ্বান করছে হেযবুদ তওহীদ ।
আজ সত্যনিষ্ঠ প্রকৃত আলেম পাওয়া খুবই দুষ্কর, আজ একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী ধর্মান্ধ ধর্মব্যবসায়ী আলেমদের কারণে জাতি আজ ধংশের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। হেজবুত তওহীদ আন্দোলন আল্লাহ রসুলের সঃ এর প্রকৃত ইসলামের আদর্শ নিয়ে দাড়িয়েছে বাচতে হলে অবশ্যই আল্লাহর তওহীদ সার্বভৌমত্বের উপর ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তাহলেই বিজয় সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।
এখন কার যুগে খারাপের সংখ্যা শয়তানের সংখ্যা বেশী হবে ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যাবে এটাই সত্য কথা খারাপ কথা মানুষ মন দিয়ে শুনবে ভালো কথা শুনবে না মানবেও না ভালো কথা খারাপ মনে হবে খারাপ কথা ভালো মনে হবে
হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হলেও কোনো লাভ নেই।কারণ হেযবুত তওহীদ একটি সত্যনিষ্ঠ আন্দোলন হেযবুত তওহীদের পথকে কেউ রুখতে পারবে না ইনশাল্লাহ।
সেলিম তুমি তওবা করে কাবা শরীফের ইমামের পিছনে ঐক্য বদ্ধ হও। তার পর কাবার ইমাম কি নির্দেশনা দেয় তার অনুশ্বরন কর। নিজে নিজে এমাম হওয়া যায় কিন্তু মুসলিম ওম্মাহর ইমাম হওয়া যায় না।
আমরা মুসলমান আমাদের র্ধম ইসলাম আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ সঃ আমরা আল্লাহ কে বিশ্বাষ করি জান্নাত বিশ্বাস করি জাহান্নাম কে বিশ্বাস করি এটাই, তাছাড়া কোন বাল ছাল মানিনা
যারা হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা প্রকাশ করছেন তারা অবশ্যই অপপ্রচারের ফলে প্রভাবিত হয়েছেন।
হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে ভালো করে জানুন। হেযুবত তওহীদ আল্লাহর তওহীদের উপরে পুরোজাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য দাঁড়িয়েছে। আল্লাহর দেয়া সত্যদীন প্রতিষ্ঠিত হলে মানবজীবনে শান্তি আসবে। এটা হেযবুত তওহীদ বিশ্বাস করে। সেই সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করার সংগ্রাম করে যাচ্ছে হেযবুত তওহীদ। কাজেই অন্য কারো সাথে হেযবুত তওহীদকে মেলানো ভুল হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যৌক্তিক ও গঠণমূলক মন্তব্য করার জন্য।
এক নাম্বার ভনড ইহুদিদের খিসটানের দালাল।
@@saifislam1035 আপনি ভুল বুঝলেন। হেযবুত তওহীদ ১৩০০ বছরের বিকৃত হওয়া, মরে যাওয়া ইসলামকে আবার পুনরর্জিবিত করছে। আল্লাহর রসুল চলে যাওয়ার ৬০/৭০ বছর পর ইসলামের প্রকৃত আকিদা এ জাতীর সামনে থেকে হারিয়ে গেছে। এর কয়েকশ বছর পর পর্যন্ত জাতির মধ্যে জন্ম নিতে থাকে শত শত মুফাসসির, মুহাদ্দিস যাদের কাজিই ছিল দীনের বিভিন্ন বিষয়ের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র্র্র ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে মাশলা-মাসায়েল আবিষ্কার করা। আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে দীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন ( সুরা মায়েদা ৭৭, ৮৭, সুরা নিসা ১৭১) এবং আল্লাহর রসুলও বিদায় হজের ভাষণে দীন, জীবনব্যবস্থা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। বাড়াবাড়ি অর্থ হচ্ছে অতি বিশ্লেষণ এবং যতটুকু বলা হয়েছে তার চেয়ে বেশি বেশি করা, আধিক্য (তাশাদ্দুদ) করা। এমন কোন কাজ দেখলে রসুলাল্লাহ রেগে লাল হয়ে যেতেন এবং যারা তা করত তাদেরকে কঠিনভাবে তিরস্কার করতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ইতিহাস হচ্ছে, গত কয়েক শতাব্দি থেকে সেটাই সবচেয়ে বেশি করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর এত ক্রোধেও, এত নিষেধেও কোনো কাজ হয়নি। তাঁর জাতিটিও ঠিক পূর্ববর্তী নবীদের (আ.) জাতিগুলির মত দীন নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে অতি মুসলিম হয়ে মাসলা-মাসায়েলের তর্ক তুলে বিভেদ সৃষ্টি করল। অতি বিশ্লেষণকারী আলেম, পন্ডিত, ফকিহগণ, দীনের প্রায় প্রক্যেকটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছেন। খাবার-দাবার থেকে শুরু করে, দাড়ি-টুপি, লেবাস, আঞ্চলিক সাংস্কৃতিক চর্চা, গান-বাজনা, টাখনু, কুলুখ, অজু-গোসল, দোয়া-কালাম, জিকির-আজকার, নামাজ, রোজা ইত্যাদির মাসলা মাসায়েল নিয়ে ব্যাখ্যা, অতি ব্যাখ্যা, আরো ব্যাখ্যা করে দীনটাকে ভীতিকর, জটিল, দুর্বহ ও দুর্বোধ্য বানিয়ে ফেলেছেন। এর যে ভয়ংকর পরিণাম হলো তা হচ্ছে জাতির অর্ধেক জনগোষ্টি নারী গৃহবন্দি হয়ে গেল এবং মুসলিম উম্মাহ ঐক্য হারিয়ে হতবল, শক্তিহীন হয়ে শত্রুর কাছে পরাজিত হয়ে তাদের গোলামে পরিণত হলো। আজও এই উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ হতে না পারার কারণ হচ্ছে অতি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে আমাদের আলেম সমাজের মধ্যে বিরাজিত বিভক্তি ও মতভেদ। যার ফলে মানবজিবনে শুরু হয়েছে চরম বিপর্যয়, অশান্তি, যুদ্ধ, রক্তপাত। যা কোন ধরনের আপডেট আইন, নিরাপত্তা ব্যাবস্থা, শান্তিসংঘ, জাতিসংঘ কিছুর দ্বারাই বন্ধ হবে না। হেযবুত তওহীদ আল্লাহর তওহীদের ভিত্তিতে মানবজাতিকে আবারও যাবতীয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং ন্যায় ও শান্তির পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য সংগ্রাম করছে। আশাকরি আত্তা দিয়ে উপলব্ধি করবেন এবং বুঝতে পারবেন।
@@mdabusayedsheikh4210 হেযবুত তওহীদ সর্ম্পকে আন্দাজে কথা না বলে আগে বোঝার করুন্।
@@saifislam1035 না ভাই, আমাদের নামাজের সাথে মুসলিমদের নামাজের মিল নেই- এ কথাটা সম্পূর্ণ ঠিক নয়। বরং বলতে পারেন আমাদের নামাজের সাথে অন্যদের কিছুটা অমিল রয়েছে। প্রধান অমিলগুলো হলো- আমরা সালাতে (নামাজে) দাঁড়ানোর পূর্বে খুব সচেতনভাবে সওফ (কাতার) সোজা করি, যতক্ষণ কাতার সম্পূর্ণভাবে সোজা না হয় ততক্ষণ সালাহ শুরু করি না। আর মসজিদে, ঈদের জামাতে বা জানাজার নামাজে সাধারণ মুসল্লিগুলো কাতার সোজা করার ব্যাপারে যত্নশীল না হবার কারণে বেশিরভাগ সময়ই তাদের কাতার সম্পূর্ণ সোজা হয় না।
.
আমরা দাঁড়ানোর সময় সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাঁড়ায়, দাঁড়ানোর পরে আর নড়াচড়া করি না, হাত দিয়ে মাছি তাড়ানো, কাশি দেওয়া (ইচ্ছাকৃত), হাসি, হাই তোলা (ইচ্ছাকৃত), এদিক-ওদিক দোল খাওয়া ইত্যাদি করি না আর অন্যরা এগুলোর ব্যাপারে যত্নশীল নয়।
.
আমরা রুকুতে গিয়ে পিঠ সম্পূর্ণ সোজা করে রাখি যেন পিঠের উপর একটা কলস রাখলেও সেটা না পড়ে (রসুলাল্লাহ এমনই নির্দেশ দিয়েছেন), আর অন্যরা পিঠকে উটের পিঠের মতো বাঁকা রাখে।
.
আমরা রুকু থেকে উঠে সম্পূর্ণ সোজা হয়ে কয়েক সেকেন্ড পর্যন্ত দাঁড়ায়, সেজদা থেকে উঠেও কয়েক সেকেন্ড বসি, সাজদাতে গিয়েও রসুলাল্লাহ (সা.) হাদিস মোতাবেক সমস্ত শরীরের ভর দুই হাত, দুই হাঁটু, দুই পা, নাক ও কপালে সমান্তরালভাবে রাখি। অন্যরা এ নিয়মগুলো যথাযথভাবে পালন করে না।
.
আমরা রুকু ও সাজদাতে যাওয়া ও আসার সময় ইমামের তাকবিরের আগেও যাই না, পরেও যাই না, একসাথে সবাই যাওয়ার যথাসম্ভব চেষ্টা করি।
.
আমরা সালাতে (নামাজে) যে নিয়মগুলোর অনুশীলন করি সেগুলো সবই হাদিসের আলোকেই করি, মনগড়া কোনো নিয়ম অনুসরণ করি না। অন্যরাও হাদিসগুলো জানে কিন্তু মান্য করে না। এখন আপনিই বিবেচনা করুন, কোনটা করা উচিত।
.
আসলে অনেকগুলো নিয়ম আমাদের সমাজে অনেকদিন থেকে গাফেলতি করতে করতে নামাজের যে ঢিলেঢালা চেহারা হয়েছে তাতে আমাদের নামাজ দেখে অনেকেই মনে করেন যে, এ আবার কেমন নামাজ। আসলে কিছুই নয়, শুধু সবগুলো নিয়মের যত্নশীল প্রয়োগের ফলে চেহারা বদলে গেছে। আমাদেরটা সুশৃঙ্খল, সুন্দর আর অন্যদেরকে ঢিলেঢালা, বিশৃঙ্খল। আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
হিযবুত তাওহীদ আর আহমাহদীয়া কাদিয়ানী ভাই ভাই। দুইটাই আধুনিক জমানার ফেতনা।
Amin
রাইট
১০০% ঠিক কথা
100% right
Rights
আল্লাহ এই শয়তানটাকে হেদায়েত দান করুন অথবা নিপাত করুন
আমীন
হা হা হা আপনি কি তাহলে সম্মানিত ধর্ম ব্যবসায়ী নাকি 🤗
Right
আল্লাহ তাআলা তোকে হেদায়েত দিক, হেদায়েত না থাকলে গজব দিক
তার কোন একটা কথা তো খারাপ ছিলনা তাহলে আপনার এই বিষোদ্রাপ কেন?? আপনি নিজেই তো মোনাফেক মনে হচ্ছে !
হিজবুত তৌহিদ ও কাদিয়ানী ভাই ভাই। দুটোই ঈমান ধ্বংসকারী।
আপনার ইমান কতটা মজবুত বলেন ত,,, বলতে পারবেননা,, তবে আমি বলছি আপনার ইমান নরবরে,,,, কারন কিষের হেজবুত তৌহিদ, কিষের আহমদিয়া জামাত, কিষের শিয়া, কিষের সুন্নি আমার ইমান হরন করার ক্ষমতা কারোর বাপের নাই,,, আমার ইমান এটা কেবলই আমার এর রক্ষক ভক্ষক সব আমি,,,
আল্লাহ আপনাকে সত্য মিথ্যা জাচাই করার বুঝার ক্ষমতা দিয়েছে কেন কাজে লাগাচ্ছেননা এই ক্ষমতাটাকে,,,, তাহাজ্জুদ নামাজ পরে গভির রাতে একাগ্রচিত্তে সত্য মিথ্যার পার্থক্য বুজতে পারার জন্যা আল্লাহর কাছে বলেন,,, আল্লাহ আপনাকে বুজাবেন কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা,,,,
হেযবুত তওহীদ আল্লাহর মনোনীত আন্দোলন।
হেযবুত তওহিদ আল্লাহর একটি সত্যনিষ্ঠ আন্দোলন,
যেনে শুনে কথা বলবেন কাকু।
আপনার কথাগুলো মিথ্যা
যে নিজে ঠিক নাই, সে কিভাবে আরেক জনকে ঠিক করবে।
Sala pagol
Hahahahajaj
Right
ভন্ড
ঠিক ব্রাদার।
যারা এই সেলিমের কথা ঠিক মনে করেন তারা আগে ঠিক হন
ঠিক
হেযবুত তাওদীদ মানিনা মানবোনা কিন্তু আপনার কাছে আমার প্রশ্ন ভালো কোন গ্রুপ। আলিয়া, কওমি আহলে হাদীস আহলে বায়াত না কোন তরিকা অথবা শীয়া সুন্নি? কোনটা বিশ্বাস করলে নাযাত পাওয়া যাবে? আশাকরি উত্তর দিবেন।
@@akikhossinhim7227 apni রাসূল স. আর সুন্নত আর কুরআন কে প্লোকরেন,,
@@mdsajeebislam2093 রাসুল সঃ আঃ সুন্নত কি হাদীস না অন্য কি? হাদীসের কিতাব রচনাকারীগন কেও কারো সাথে একমত হতে পেরেছেন? প্রসিদ্ধ ছয় কিতাব রচনাকারিগন এক হতে পেরেছেন?তাহলে কোন সুন্নত ফলো করতে বলছেন ভাই?
@@akikhossinhim7227 সব,আপনার আরো বেশী জানা উচিৎ কারন,,সব মানবেন,যেখান থেকে যেটা সহিহ পাবেন সেটা মানবেন
সবাই একজন একজনের বিরুদ্ধে বললেও আমরা সবাই ভ্রান্ত হিজবুত তাওহীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আছি
এরমানেই হলো হেযবুত তওহীদ সত্য, হক্ক এরজন্য আপনাদের মত সকল ভ্রান্তরা হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে।
@@hezbuttawheed
সুরা ফাতিহা শুদ্ধ করে বলতে পারেন?মানুষকে বোকা পেয়েছেন?মানুষ এখন আর আগের মতো নেই, রেফারেন্স ছাড়া কিছুই গ্রহণ করবেনা।
@@naimulhasannahin8632 এরা যুগের সাথে হারীয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য ৭০ না ৮০দলের ১দল বেহেশতে যাবে আর তারা হল মুহাম্মাদ মোস্তফা সাঃ এর সঠিক আনুসারীরা। আমি কুরআন, হাদীসের অনুযায়ী আমল করে যার কথা মিলে তার কথা শুনবো। এই তো পটকা।
তার কোন একটা কথা তো খারাপ ছিলনা তাহলে আপনার এই বিষোদ্রাপ কেন?? আপনি নিজেই তো মোনাফেক মনে হচ্ছে !
@@hezbuttawheed হেযবুত তাওহিদ সত্য তবে বাতিল হিসাবে😆
এরা ঈমাম বলতে অস্বস্তি বোধ করে। তাই ঈমাম কে এমাম বলে 🤣🤣🤣🤣
এরা ইসলাম কে ও এসলাম বলে 😜
হিফাজত যদি হেফাজত হতে পারে,তাহলে ইমামকে ও এমাম বলা যেতে পারে এটা ব্যাকরণগত,খুলে দেখুন বাংলা ও আরবি শব্দের মধ্যে পার্থক্য আছে,চাইলে ইমাম ও বলতে পারেন এমাম ও বলা যাবে,অর্থ একটাই নেতা।
আল্লাহ তুকে হেদায়েত দান করুন!!
ওনাকে আল্লাহ হেদায়াত দান করেছে এবার আল্লাহ আপনাকে হেদায়াত দান করুক আমিন
ভাই সত্যের আলো আপনি কি সেলিম সাহেব কি হেদায়াত প্রাপ্ত
@@user-nc7ul6zi5uRaselkhan হিদায়াত প্রাপ্ত হওয়ার কিছু আলামত থাকে ।কিন্তু কিছুই তো সেলিমের ভিতর নেই।বেপর্দা নারীদের সামনে বসা ,কথা বলা,আড্ডা মারা ,মুখে দাড়ি নাই আরো কত হিষ্টুরি। এ সব শুনলে মনে চায় ,ওরে জুতা পিটা করি।
সেলিমের ধর্ম চিন্তা একেবারই ভ্রান্ত।
ঠিক
সেলিম সাহেব আপনিও তো ইসলামের নামে যা করছেন তা কি ঠিক,,, যেমন নামাজের পদ্ধতি পর্দার নিয়ম ইত্যাদি
সেলিমের কালিমা টাই তো সহিহ ভাবে উচ্চারন হয় না
তাহলে উচ্চারণটা কিভাবে হবে? এক শেণীর অতি পন্ডিত আছেন যারা ভুল ধরার জন্য বসে আছেন। পুরো বক্তব্যটা আপনি মনোযোগ সহকারে শুনোন তারপর মন্তব্য করুন। হেযবুত তওহীদের ইমাম যেভাবে উচ্চারণ করেছেন সেটাই সঠিক।
@@shakilaalam7636 Oi mohila somoy thakte valo ho
আমিতো ভালো হয়ে গেছি, এবার আপনার ভালো হওয়ার পালা।
@@shakilaalam7636 Hahaha mohilar dol koree valo howa jayna... Aro jahannamer jawar rasta banano
@@shakilaalam7636au dole mohila besi karon ata akta dajjal er dol
নিজের ভিতরে সুন্নত নাই আবার নিজেকে ইমাম দাবি করে
আল্লাহ পবিত্র কোর’আনে বলেছেন, “আমি আমার রসুলকে প্রেরণ করেছি হেদায়াহ ও সত্যদীন দিয়ে যাতে তিনি এই দীনকে সমস্ত দীনের উপর জয়যুক্ত করেন (সুরা ফাতাহ ২৮)।” আমরা রসুলের এই প্রকৃত সুন্নাহ নিয়ে নেমেছি আর আপনারা দাড়ি-টুপিতেই আটকে আছেন। দাড়ি-টুপি ইসলামে অনেক পরে। আগে আমরা যে দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছি পারলে সে সুন্নাহ পালন করুন। মাননীয় এমাম কী বলছেন তা আগে শুনুন এরপর মন্তব্য করুন। আর দাড়ি টুপি নিয়ে ইউটিউবে মাননীয় এমামের নিচের ভিডিওটি দেখুন।
ruclips.net/video/wZqkXwyHIVs/видео.html
প্রথম কথা হলো- সুন্নত শব্দের অর্থ রাস্তা বা চলার পথ। রসুলাল্লাহ (সা.) যে পথে চলেছেন, যে কাজ করে গেছেন সেই কাজই হলো সুন্নত। এখন রসুলাল্লাহ (সা.) মানুষ হিসাবে ভাত খেয়েছেন, ঘুমিয়েছেন, স্বাভাবিক জীবনযাপনে যে সমস্ত কাজ-কর্ম করেছেন সেগুলো কি তাঁর আসল সুন্নত? সেই কাজগুলো তো অন্যরাও করেছে, আবু-জেহেল, আবু-লাহাবরাও করেছে। তাহলে তাঁর সুন্নাহ কোনগুলো হবে? আসলে মহান আল্লাহ তাঁকে কেন পাঠিয়েছেন সেটা আগে জানতে হবে, তাহলে তাঁর সুন্নাহ কোনটা সেটা বোঝা সহজ হয়ে যাবে।
.
কোর’আনে অন্তত তিনটা আয়াতে ঠিক একই ভাষায় মহান আল্লাহ পাক রসুলাল্লাহ (সা.) এর আগমনের উদ্দেশ্য বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, “আমি আমার আপন রসুলকে প্রেরণ করেছি হেদায়াহ ও সত্যদীন দিয়ে, তিনি যেন এটাকে অন্যান্য সকল দীনের উপরে বিজয়ী করে, প্রতিষ্ঠা করে।” (সুরা তওবা- ৩৩, সুরা সফ- ৯, সুরা ফাতাহ- ২৮)। এখানে খেয়াল করুন রসুলাল্লাহকে মহান আল্লাহ পাঠিয়েছেন হেদায়াহ ও সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য। রসুলাল্লাহ (সা.) এর জীবনী পড়ে দেখেন, তিনি তাঁর নবুয়তী জীবনের ২৩ বছর কঠিন সংগ্রাম করে, অবর্ণনীয় নির্যাতন সহ্য করে, জীবন-সম্পদের কোরবানির মাধ্যমে সেই সত্যদীন প্রতিষ্ঠা করলেন। এই সংগ্রাম যারা চোখে দেখে না তারা অন্ধ ছাড়া আর কিছুই নয়। তার এই সংগ্রামী জীবনকে ঢেকে দেওয়ার জন্য সুপরিকল্পিতভাবে একটা শ্রেণি তাঁর সাধারণ অভ্যাস-অনভ্যাসকে আসল সুন্নত বানিয়ে নিয়েছে। এটা যেমন অযৌক্তিক তেমনি দুঃখজনক। এজন্য বর্তমান পৃথিবীর এক ইঞ্চি জায়গাতেও আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠিত না থাকা সত্ত্বে মুসলিম নামক এই জাতি দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম না করে কেবল দাড়ি-টুপি দিয়েই জান্নাতে চলে যেহে চাচ্ছে।
.
এখন এই জতিকে রসুলাল্লাহর প্রকৃত সুন্নত বোঝানোর জন্য আমাদেরকে দাড়ি-টুপির এই ব্যক্তিগত সুন্নত ত্যাগ করতেই হচ্ছে। যেন মানুষ প্রকৃত সুন্নতটাকে দেখতে পায়। কারণ এই দাড়ি-টুপির ব্যক্তিগত সুন্নতের আড়ালে প্রকৃত সুন্নত ঢাকা পড়েছে।
.
যদি আপনার হৃদয়ে যুক্তিবোধ থেকে থাকে তাহলে উত্তরটা গ্রহণ করবেন আর যদি অন্ধত্ব এতটাই বাসা বেধে থাকে যে, সত্য প্রবেশ করবার কোনো ক্ষুদ্র রাস্তাও অবশিষ্ট নেই তাহলে আর কিছু বলার নেই।
কিশোরগঞ্জে একটি ওয়াজ মাহফিলে মুফতি রিজওয়ান রফিকী হেযবুত তওহীদের সদস্যদের মারধোর করার ও অফিস ভেঙে দেওয়ার উসকানি (আদেশ) প্রদান করেন। হেযবুত তওহীদের সদস্যরা আক্রমণের আশঙ্কায় এই বে-আইনী হুমকির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে মুফতি সাহেবকে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডেকে এসব বে-আইনী হুমকি প্রদান থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেন।
.
কিন্তু মুফতি সাহেব তার লাইভে এসে বলেন তিনি নাকি ওয়াজে কোনো হুমকিই প্রদান করেন নাই। কীভাবে একজন আলেম দাবিদার মুখে দাড়ি রেখে মাথায় টুপি পরে এমন ডাহা মিথ্যা কথা বলতে পারলেন? এসব কারণেই মানুষ দিন দিন তাদের উপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। দয়া করে ভিডিওটি দেখুন।
.
facebook.com/systempaltai/videos/358092601724781/
কাদীয়ানীদের অমুসলিম ঘোষনা করা হোক
আমি নিজেও অপপ্রচারের শিকার হয়ে ছিলাম কিন্তু পরে আপনাদের নিয়ে স্টাডি করার পর বুজলাম আপনি আল্লাহর প্রকৃত ইসলামকে প্রকাশ করছেন।
আল্লাহ তোমাদের ইসলামের পথে নিয়ে আসুক
হিজবুত তৌহিদ
হিজবুত তাহরিত ইসলামের পক্ষে কাজ করে সব ইসলামের বিরুদ্ধে ভাই ভালোভাবে জেনে শুনে দেখুন
এর থেকে সবাই সাবধান থাকবে
ইসলাম এমন একটা জীবন বিধান যেখানে রয়েছে সকল সমস্যার সমাধান।
আল্লাহ এই সয়তানের হাত থেকে সবাইকে রক্ষা কর।
যেখানে মৃত্যু মানুষের ছবি থাকে সেখানে রহমতের ফেরেস্তা আসেনা
হেযবুত তওহীদ নিপাত যাক সুন্নিয়ত জিন্দাবাদ
কাদিয়ানি আর হেযবুত তওহীদের মাঝেরাত দিন তফাৎ দেখতে পাচ্ছি
ভাই ভন্ডামী বাদ দেন। রাসুল পাক সাঃ বলে ছেন মহিলা দের চারটি কাজ নামাজ রোজা পর্দা সামির খেদমত। আপনারা মহিলা ও পুরুষ এক সাথে এটা হারাম। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকল মুসলমানদের কে তোমার হুকুম এবং নবিজির সুন্নতের উপর নেক আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন।
আপনাদের সকলকে সহিহ সুননাহ এর আহবান জানাই ।সহিহ হাদিসের অনুসরণ না করে সমাজ কখনও পরিবর্তন হতেই পারেনা।
মুসলমান জাগো হিজবুত তাওহিদ শায়তান থেকে দূরে থাকো
আল্লাহ এই পাপীদের হেদায়ত দান করুণ অথবা নির্মূলের ধ্বংস করুন এরা অনেক মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করছে । আল্লাহ তুমি সব কিছুর মালিক ।
মুখ খোলা অপরিচিত মহিলাদের সামনে আসা কি হারামের কাজ নয়?
🔥🔥🔥 তুই ভাল হয়ে যা🔥🔥🔥
ভাই আপনি কি এই ভিডিওতে খারাপের কিছু দেখছেন অনেকে বিরুদ্ধে ভুল কিছু বলছেন
একমাত্র আল কোরআনের সঠিক অনুকরনেই পৃথিবীর সকল মানব জাতিকে এক কাতারে নিয়ে আসতে পারে। হাদিসের বিভিন্ন মাজহাবই বিভিন্ন মতের সৃষ্টি৷ হয়েছে।
😁😁😁😁
যত মাজহাব ততই গুতাগুতি
আমি বুদ্ধ ধর্মের একজন মানুষ, আপনার আলোচনা প্রতিনিয়ত শুনি, আপনি এগিয়ে যান সেলিম ভাই। আপনার জন্য অনেক দোয়া রইলো। আপনি শান্তির কথা বলেন সবসময়, আমরাও শুধু এটা চাই শান্তি ❤
মাশাআল্লাহ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন আপনার এই আলোচনার মাধ্যমে সমাজের মুক্তমনা চিন্তাশীল মানুষের বিবেক জাগ্ৰত,হবে ইনশাআল্লাহ
যথার্থই বলেছেন। যাদের বিবেক মরে যায়নি তারা ঠিকই আপনার এই কথা মেনে নেবে।
Jazakhuri..kotha barta
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, বল্লেন ভালো মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ কেনো বল্লেন্না, সেলিম এখনো সময় আছে ভালো হয়ে যা।
আমজনতা কি ভাড়া করে আনা নাকি?
মনে হয় তাই,,,,,, নয়তো এই গুলো কেমনে সহ্য করে,,,,,, এই সব ফালতু কথা,,,,
আপনাদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে যার জন্য কানেও শোনেন না চোখেও দেখেন না। আপনারা টাকা আর বিনিময় ছাড়া কোনো কিছু ভাবতে শেখেন নাই। সংকীর্ণতা আপনাদের ঘিরে রেখেছে। আল্লাহ আপনাদের হেদায়তের পথ দেখান। এই কামনা করি।
@@tamannasetu6825 কাদিয়ানী/হিজবুত তাওহীদ সব একই গোয়ালের গরু। রাসুল(স) খাতামুন নাবিয়্যিন,যা কাদিয়ানী নামক মুনাফিক রা মানে না,আর আপনারা হলো তাদের আপডেটেড ভার্সন
@Tamanna Setu বুঝতে পেরেছি আপনাকেও ভাড়া করে এনেছে🤣🤣🤣
@@tamannasetu6825 খুব সট হয়, তাই না।
কাদিয়ানীদের সম্পর্কে খুবই তাৎপর্যবহ ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
আমার যখন মন খারাপ হয় আমি এমাম সেলিম কে দেখি,তখন হাসি আসে মুখ ভালো লাগে, কেরি অন মফিজ তুক্কো এমাম সেলিম
হেযবুত তাওহিদ কি বল্লো ঐক্য চাই....
জ্বী ১০০% ঐক্য চাই কালিমার উপর ঐক্য চাই। তাইতো ২৪ বছর জাতীকে আহবান করে যাচ্ছে
যারা কালিমা পড়তে মানে না তারা হবে তয়হীদের শিক্ষা দিচ্ছে 🤣😅
আল্লাহর রসুল কালেমার উচ্চারণ শিখাতে আসেন নাই, তিনি এসেছিলেন কালেমার দাবি বাস্তবায়ন করতে। হেযবুত তওহীদ কালেমার দাবি বাস্তবায়নের জন্য সংগ্রাম করছে, আর আপনারা কালেমার অর্থ ভুলে গিয়ে শুধু বিশুদ্ধ উচ্চারণ দিয়ে জান্নাতে যাবার পাঁয়তারা করছেন। আল্লাহর সাথে মশকরা করছেন।
তাহলতাহলে আপনারা কি কালেমার বাস্তবায়ন করছেন ্
সঠিক বলেছেন আপনি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আহ্মদীয়া মুসলিম জামা’তের ধর্মবিশ্বাস
ইসলামের মৌলিক বিষয়ে অন্যান্য সুন্নী মুসলমানদের বিশ্বাস আর আমাদের বিশ্বাস এক ও অভিন্ন। এ প্রসঙ্গে আহ্মদীয়া মুসলিম জামাতের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.)-এর লেখার একটি অংশ উদ্ধৃত করছি। তিনি বলেনঃ
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
“আলা ইন্না লা’নাতাল্লাহে আলাল কাযেবীনা ওয়াল মুফতারিয়ীনা” অর্থ্যাৎ - সাবধান! নিশ্চয় মিথ্যাবাদী ও মিথ্যারোপকারীদিগের ওপর আল্লাহ্র অভিসম্পাৎ।
(আইয়ামুস্সুলেহ্ পুস্তক, পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭
আপনার বক্তব্য যতই শুনি মুগ্ধ হই।❤
This man speaks very well but only so far I know they consider panni as Imam Mahdi or they Don't believe Imam Mahdi will be a man from Ahle Beit yet to come nor do they believe Dajjal a man. We believe imam Mahdi shall come and Dajjal will be a man as well as a system
Very good speech
জাজকাল্লাহ
তুই কি বুঝলি
@@hezbuttawheed kishoreganj ba mymensingh er hijbut tawhid er sodosso hote cai...
International abal
সমস্ত পৃথিবীতে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হেযবুত তওহিদ চেষ্টা করছে।
আবার যেদিন সমস্ত মানবজাতি আল্লাহর তওহীদের উপর ঐক্যবদ্ধ হবে সেদিন তাদের এই হাজারও ফেরকা, দল ও মাযহাব একত্রিত হয়ে তারা হবে এক জাতি, তাদের হবে এক নেতা এবং পৃথিবী হবে শান্তিময় ও শৃঙ্খলাপূর্ণ। আর হেযবুত তওহীদ সমস্ত মানব জাতিকে আল্লাহর তওহীদের উপর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য আহ্বান করছে।
সুন্দর আলোচনা করেছেন।
পাগল
Right
সকল অপপ্রচারের দেয়ালকে ভেঙ্গে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়ে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে হেযবুত তওহীদ।
আগে কালেমা ঠিকমতো বলা শিখেন পরে না হয় ইসলাম নিয়ে বলতে আইসেন। কোরআন পড়তে পারেন তো। কোনোদিন তো কোরআন মাজিদ পড়তে শুনলাম না। ভন্ডামি বাদ দেন।। আপনি হয়তো ভাবতেছেন আপনার হিযবুত তওহিদ সঠিক পথে আছে। যদি ভেবে থাকেন তাহলে ভুল ভাবছেন। সঠিক পথে আসুন।ইসলাম মানার জন্য কোরআনই যথেষ্ট।
কাশিয়ানীদের নিয়ে যে মহামূল্যবান তথ্য আপনি দিলেন তা সত্যি মানুষকে সঠিক পথ দেখাবে।
সবাইতো সেলিমের ভূল ধরেন তাহলে সেলিমকে ভূলপথ থেকে ফিরিয়ে আনতে একজন ব্যক্তি সেলিমকে সঠিকপথের দাওয়াত দিন
তওহীদ প্রতিষ্ঠা হলে এতো দল এতো মত আর থাকবেনা ইসলামের নেতা হবে একজন নেতা যে সিদ্ধান্ত দিবেন সেই চুয়ান্ত বর্তমানে মানুষ ৭৩, ফেরকায় বিভক্ত এই বিভক্ত জাতিকে জান্নাতি ফেরকায় ফিরে আসার আহ্বান করছে হেযবুদ তওহীদ ।
হে আল্লাহ এই শয়তানকে হেদায়েত দান করুন, অথবা ধ্বংস করে দিন।
আপনি খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন,আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজ সত্যনিষ্ঠ প্রকৃত আলেম পাওয়া খুবই দুষ্কর, আজ একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী ধর্মান্ধ ধর্মব্যবসায়ী আলেমদের কারণে জাতি আজ ধংশের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। হেজবুত তওহীদ আন্দোলন আল্লাহ রসুলের সঃ এর প্রকৃত ইসলামের আদর্শ নিয়ে দাড়িয়েছে বাচতে হলে অবশ্যই আল্লাহর তওহীদ সার্বভৌমত্বের উপর ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তাহলেই বিজয় সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।
মাননীয় এমাম আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং যুক্তিসঙ্গত বক্তব্য দিয়েছেন।
২০২৩ এ এসে কে কে এই ভিডিও দেখতেছেন??
সত্য যখন এসে গেছে মিথ্যাকে বিদায় নিতেই হবে।
Ki j bujen. Apnara..
হেযবুত তওহিদ হক সত্য।
সেলিম আর কাদিয়ানী পার্থক্য কোথায় উভয়েই পথ হারা ।
Masaallah
সৃষ্টিকর্তা এক ও একক
মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট
সকল হৃদয়ের প্রার্থনা একটাই
সৃষ্টি পরিবারের প্রতিটি প্রাণের জন্য
সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের পৃথিবী চাই.....
এখন কার যুগে খারাপের সংখ্যা শয়তানের সংখ্যা বেশী হবে ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যাবে এটাই সত্য কথা খারাপ কথা মানুষ মন দিয়ে শুনবে ভালো কথা শুনবে না মানবেও না ভালো কথা খারাপ মনে হবে খারাপ কথা ভালো মনে হবে
সেলিমের কাছে আমার প্রশ্ন, আপনি যদি এতোই দ্বীনের দ্বায়ী হন।তাহলে আপনি সরাসরি আলেমদের কাছে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আবেদন করুন? সেটা করেননা কেন?
যারা শুনতে আসছে ওরা কারা, কোথা থেকে আসলো
সেলিম ভাই আপনার দাড়ি কোথায়?
সেলিম তিনি তো শেষ নবি হযরত মোহাম্মদ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে তিনি মানেন না কেননা কালিমা পড়ার সময় তিনি নবির নাম নেয় না।
আমরা কারো মতের সাথে মদ না আল্লাহ যে মত দিয়েছে সেই মতে একমত
হেজবুত তাওহীদ একটি সত্যনিষ্ঠ আন্দোলন
ছেলুট জাতির নেতার প্রতি ও শুভকামনা।
সমস্ত বাদ মতবাদ ফেরকা তরিকা ভুলে, এক কালেমার উপর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিয়েছেন হেযবুত তওহীদ।
এই দুনিয়ায় যে জীবনে একবার তার কথা শুনবে সেই একদিন আফসোস করবেই কেন শুনেছিলাম ফালতু সময় নস্ট করেছিলাম
হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হলেও কোনো লাভ নেই।কারণ হেযবুত তওহীদ একটি সত্যনিষ্ঠ আন্দোলন হেযবুত তওহীদের পথকে কেউ রুখতে পারবে না ইনশাল্লাহ।
আপনার কথা যুক্তি সম্পুর্ন আপনার কথাই ঠিক
যে ব্যকতি কালেমা সহি সুদ্ধ ভাবে পড়গে পারে না সে আবার এমাম 😀😀😀
ইহুদিয়ানী, কাদিয়ানী এবং হেযবুতয়ানী এর প্রধান সেলিময়ানী।
Khubbi sundor motamith... 💞💞
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, বিড়ি বাবা ফন্নি, আর সেলিম ভাই ভাই। বিভ্রান্তদের নেতা।
আপনি যেভাবে কালেমার ডাক দিলেন তা অনেকেই বুঝবেও না। বুঝলে তারা ঐক্যবদ্ধ হতো।
হেযবুত তওহিদ সত্যনিষ্ঠ আন্দোলন,
সেলিম তুমি তওবা করে কাবা শরীফের ইমামের পিছনে ঐক্য বদ্ধ হও।
তার পর কাবার ইমাম কি নির্দেশনা দেয় তার অনুশ্বরন কর।
নিজে নিজে এমাম হওয়া যায় কিন্তু মুসলিম ওম্মাহর ইমাম হওয়া যায় না।
এই সেলিমের অনুসারী যারা,তাদের একজনের নবীর সুন্নত দাড়ি নেই
এসব মূর্খ বেয়াদবের কথাও বলদ গুলো শুনে,, আল্লাহ ওদের বোঝার তাওফিক দান করেন।।।
যদি ইসলামে দাঁড়ি টুপি পড়া নিষেধ না থাকে তাহলে এই এমাম কেনো তা করেন না?
মহিলাদের সামনে রেখে ইসলামি বয়ান দেওয়া কতটা যুক্তিযুক্ত?
কলেমায় ঐক্যবদ্ধ না হয়ে কোন সিদ্ধান্তই সঠিকভাবে ঠিক থাকবে না।
পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এক কালেমায়।
আপনি যে সুন্দর কথা গুলো বলেছেন যদি মন থেকে বলে থাকেন আমি আপনার সাথে একমত
যার নিজের কর্মকান্ড কাফেরদের মতো, সে কীভাবে অন্যদের ঠিক করবে
আমরা মুসলমান আমাদের র্ধম ইসলাম আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ সঃ আমরা আল্লাহ কে বিশ্বাষ করি জান্নাত বিশ্বাস করি জাহান্নাম কে বিশ্বাস করি এটাই, তাছাড়া কোন বাল ছাল মানিনা
আল্লাহ এই লোকটিকে হেদায়েত দান করো
লা'নাতুল্লাহি 'আলাইহ
ইমাম সাহেবের দাঁড়ি নাই পাগড়ি তো দূরের কথা টুপি ও নাই 😅😅😅😅😅
ঘটনা কিন্তু কাদিয়ানিদের পক্ষে চলে যাচ্ছে
সেলিম এর জন্য দরকার প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করা
আবু জায়েলের বাচ্চা গুলোকে আল্লাহ তুমি হেদায়েত দান কর
আসেন সকলে চেলিমের দলে,সেখানে সব আছে শান্তি আর শান্তি😃😃😃😃
প্রকৃত ইসলামে এতো দল মতের কোন ঠিকানা নাই।প্রকৃত ইসলামে হবে,কোরআন একটা,কেতাব একটা,নেতা হবে একজন,হুকুম চলবে আল্লাহর।
একে দেখে তো পূর্ণাঙ্গ মুসলিম মনে হয় না।
সত্য মিথ্যা যাচাই-বাছাই করা মোমেনদের দায়িত্ব।