সত্যটা জানা না থাকলে ভূয়াটাকে সত্যি আর সত্যিটাকে গাঁজা খুরিই মনে হবে। এই ধরনের কথাবার্তা কেবল খারিজি বা ওহাবী মতাবলম্বী গণই বলে বেড়ায়। হযরত ওসমান পবিত্র ক্বুরআন সংকলন করেন। ৬৬৬৬ আয়াত কি উনি সংকলন করেছিলেন? ইতিহাস পড়ুন।দুরাচার মুয়াবিয়া ও তার কুলাঙ্গার পুত্র ইয়াজিদ আসল সত্য ঢেকে রেখে ইসলামে নূতনত্ব আর বিকৃতি সৃষ্টি করে। আপনি যদি ইয়াজিদী মুসলমান হন তাহলে মূল সত্য শুনতে ভাল লাগবে না।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
Tui shoytaner chela jekono bidhormy. Tor kotha theke beimaani kotha beruchche. Tor kothar upor kirton er bajnar taal, shoor baaje. Muslim Alim der ke waaj theke Police dhoray niye mere fele. Tor moto dhurto, nokol, chhoddo musolman ke dhore na. Koran, hadis shomporke MAOLANA title dhari Huzur chhara karur byakkha dibar odhikar nai.
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
@@miladulislam2343 বাউল মানে কাফের৷ ইসলামিক আবার কি? বাউল আলাদা ধর্ম এর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই৷ বাউল রা লালন ধর্মের লোক৷ লালনের ধর্ম ছিল তার বানানো মানব ধর্ম৷
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
২০০৭ সালে একবার পাবনায় গিয়েছিলাম,গারদের ভেতর একটা পাগলের কান্ড দেখে খুব হেসেছিলাম। ২ বছর আগে আর একবার গিয়েছিলাম কিন্তু পাগলটাকে আর পেলাম না। কর্তৃপক্ষের কাছে শুনলাম মাত্রারিক্ত পাগলামির কারনে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছে। মনটা খারাপ হয়ে গেল,ইসস যদি আর একবার পাগলটার দেখা পেতাম! আজ আল্লাহ আমার প্রার্থনা কবুল করেছেন!!
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে যরত মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কোনো সময় মাওলা আলী বলে সম্বোধন করেন নাই । যদি করে থাকে তার সহি দলিল সহ প্রমান দিন।কোন হাদীসের গ্রন্থের কত পৃষ্ঠায় কত নম্বর হাদীসে লিপিবদ্ধ আছে।
জামে আত তিরমিজি ইন্ডিয়া ছাপানো ২১৩ পৃষ্ঠা। বাংলাদেশ ছাপানো ২১২ পৃষ্ঠা ও মিসকাতে মাসাবিহ্ ৫১২ পৃষ্ঠায় এই হাদিস পাবেন। আমি যার যার মাওলা আলি তার তার মাওলা.....
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
কুরআনের আয়াত সংখ্যা শুরু থেকেই ৬২৩৬ টি৷ পৃথিবীতে এমন কোন কুরআন নেই যার আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি৷ কিয়ামত পর্যন্তই এই ৬২৩৬ টি আয়াতই থাকবে৷ সমগ্র বিশ্ব বাসীর কাছে চ্যালেঞ্জ রইল, ৬২৩৬ টি আয়াতের ব্যতিক্রম একটি কুরআন দেখানোর জন্য!!!!
Barmingham. Manuscript Carbon date. 568. To 645 ad Mahan NOBI. 570... To .632 ar ( 95-5. %. Acuret ) PL saerch " What is the Barmingham QURAN Manuscript. ? Watch to know "
ইসলামে ওই ব্যক্তি গান বলা জায়েজ আছে,ইসলামিক গান, যার মধ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত আছে,,,, যেমন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ থাকতে হবে, দারী থাকতে হবে,,নবী আয়ালে বায়াতের ভালোবাসা থাকতে হবে, রাসুলু্ল্লা সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভালোবাসা আল্লাহ তায়ালা প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি,, সো বঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ সবাই কে 🥀🥀🥀
মুহাউন্মাদ নামক বিশ্বের জঘন্যতম প্রতারক/ধোকাবাজ, বেঈমান/মিথ্যুক, লুটেরা/ডাকাত, ভুমিদস্যু, জিজিয়াখোর, গণিমতখোর, শিশুকামী, শিশুধর্ষক, ধর্ষক, খুনী/হত্যা ও গণহত্যাকারী আকবর হারামী ছিল। এই মহা হারামী হার্মাদ যদি এ যুগে জন্মাইত আর এত সব আকাম কুকাম পাপ মহাপাপ করতঃ তাইলে আজীবন জেলে পঁচে মরত আর না হয় ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলত। এই হারামীর নামে যারা গুণ গান ও কীর্তন ভজন গায় ওদের প্রত্যেকটার জন্মের দোষ আছে মহাউন্মাদের রুহানি পুত্র বা অবৈধ জারজ।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
এইসব ব্যক্তিদের কথা কেউ বিশ্বাস করবেন না, সবই ভিত্তিহীন কথা। ইসলাম সম্পর্কে জানতে এবং এই মিথ্যাচারের জবাজ সম্পর্কে জানতে, হক্কপন্থী আলেমদের বক্তব্য শুনুন।
আরে শিক্ষিত বলদ ৬৩৩৪ আয়াত না, ৬২৩৬ আয়াত, মা আয়েশার মতে ৬৬৬৬" সাহাবা হযরত ওসমানের রাঃ মতে ৬২৫০" ইবনে মাসুদ রাঃ মতে ৬২১৮ হযরত আলী কারিমুল্লাহ ওয়াজহু মতে ৬২৩৬, মক্কার গননা মতে ৬২১২ বসরার গননা মতে ৬২২৬ ইরাকের গননা মতে ৬২১৪... একই শব্দ সর্বচ্চ ৩১ বার আছে সুরা ৫৫ যাচাই করে দেখুন,
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি? উত্তর- কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬। কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷ রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)। এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন - এটা গননা পদ্ধতির কারনে। একটা সূরার উদাহরণ দেখি। সূরা ইখলাসঃ ١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত। কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে। তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি। কিভাবে? আসুন দেখে নিই। ١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়। বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে। অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷ কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি। তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷ এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
@@mdrayhanchowdhury2768 kotha mittha na but apni jetake koran bolcen seta jodi aguneo puran tate ki amon akhoti hobe.karon allahto kagojer koran najil korennai.asol koran lowhe mahfuze song rokkhito ace.allah bak koran nazil korecen sobak koran noy.jeta manuser toiri kagoj kolome lekha.r allahr koran nurer kalite lakha.kotha bujte na pere jake take vono murkho jahel bole fele manus.asole akta kotha na,j,al hakku morrun.mane sotto boro kora ba tita.munafiqi sovab thakle karo se sottoke mene nite parena.r napak kolb ba ridoy/ontore allah tar sotto bujar hedayet dan korenna.
সত্য বড় তিতা লাগে। মুহামমাদ (সা) যখন দুনিয়ায় আসেন তখন কাফেররাও এই রকম আললাহর রসুল ( সা) কে অসিকার করেছিলেন। পাগল মিথ্যাবাদি বলে আখায়িত করেছিলেন। তাই যেই সত্য কথা বলে তাকেই শিয়ার এজেনট বলে ধিককার দেওয়া হয়।
সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ কানন দেওয়ান ভাই
আল্লাহ তা'আলা কুরআনে নিজে বলেছেন কুরআন রক্ষার দায়িত্ব আমার
allahu akbar
কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং এর হেফাজত তিনি নিজেই করেন❤️
zonab bangalira er hishab zane na era kan niee tanatani korte bhalo bashe
গাজাখুড়ি কথা ।কোরআন আল্লাহ্ যেমন নাজিল করেছেন তেমনি কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে ।
সত্যটা জানা না থাকলে ভূয়াটাকে সত্যি আর সত্যিটাকে গাঁজা খুরিই মনে হবে। এই ধরনের কথাবার্তা কেবল খারিজি বা ওহাবী মতাবলম্বী গণই বলে বেড়ায়।
হযরত ওসমান পবিত্র ক্বুরআন সংকলন করেন। ৬৬৬৬ আয়াত কি উনি সংকলন করেছিলেন? ইতিহাস পড়ুন।দুরাচার মুয়াবিয়া ও তার কুলাঙ্গার পুত্র ইয়াজিদ আসল সত্য ঢেকে রেখে ইসলামে নূতনত্ব আর বিকৃতি সৃষ্টি করে।
আপনি যদি ইয়াজিদী মুসলমান হন তাহলে মূল সত্য শুনতে ভাল লাগবে না।
নতুন দাজ্জালের আবির্ভাব
এদের কথা শুনা ১০০% হারাম।
তুমি কি যেনে বলছো
এই লোক শযতানের ভাই
কোরআন এবং মক্ক শরীফ হেফাজত করার মালিক মহান আল্লাহ তা'লা
Khub sotto sundor alochona.. Kintu manush bujbe na azhari somorthok ra
মানসিক রোগী বলা যেতে পারে
Mentali rogi na shaitan er friend.ore prokashse phasi fewer dorker.
মানসিক রোগী হবে কেন???
বাকী আয়াতগুলো কই গেল???
@@suvrodevshil1195 ভাই তুমি কোরআন খুলে দেখো সব আয়াত আছে। আল্লাহ বলে কোরআন সংরক্ষণ করার দায়িত
বাপার
ধন্যবাদ আপনাকে।ইয়াগাউচুল।আজম
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ বুজ দান করুন ও সকল ধরনের ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন ছুম্মা আমীন
হ্যাঁ দেবে, মরণের পর।
এ মুর্খরাই ডুবাচ্ছে।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
amin 🤲🤲🤲
এসব বিষয়ে সময় দেওয়া ও সাধনা করার জন্য ধন্যবাদ। তবে ভালভাবে কিছুই বুঝলাম না।
Very good.sotto Kotha.
একে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শান্তির দাবী জানাচ্ছি।
সঠিক কথা বলেছেন
ভাইয়া আপনি আমার মনের কথা বলছেন,,
রাইট কথা বলচে কানন
প্রশাসনের নজরে পড়ে না এগুলো? বিচারের আওতায় আনা উচিত এদেরকে
ওনি কি এমন বলেছেন আইনের আওতায় আনত?? ওনি সঠিক বলেছেন
এই ফাউল কে বিচারের আওতায় আনা হোক জোর দাবি জানাচ্ছি
Tui shoytaner chela jekono bidhormy. Tor kotha theke beimaani kotha beruchche. Tor kothar upor kirton er bajnar taal, shoor baaje. Muslim Alim der ke waaj theke Police dhoray niye mere fele. Tor moto dhurto, nokol, chhoddo musolman ke dhore na. Koran, hadis shomporke MAOLANA title dhari Huzur chhara karur byakkha dibar odhikar nai.
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
Vi amio
@@Tom-bq8np ঠিক
@@miladulislam2343 বাউল মানে কাফের৷ ইসলামিক আবার কি?
বাউল আলাদা ধর্ম এর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই৷
বাউল রা লালন ধর্মের লোক৷ লালনের ধর্ম ছিল তার বানানো মানব ধর্ম৷
এই বাউলকে আইনের আওতায় আনা হোক।
দাজ্জালের বড় ভাই।
ইসলামের সত্য কথা বলার জন্য ধন্যবাদ কানন ভাই
বাাাাল জাননা ধনও,,কথা কও ঘন।
বাহ্ বাহ্ দরদী
পুরান পাগলে ভাত পাইনা, নতুন পাগলের আমদানী।
সালা তুই একটা শয়তান তওবা কর।
পুরানডা তুমি মনে হয়। তোমাগো ভাঁওতাবাজি শেষ 😊
ধন্যবাদ ভাই। সঠিক কথা ভাই।
যদি ইসলামি রাষ্ট কায়েম থাকত, তবে ওর ফাসি ছিল অবধারিত
Bhondo,Ghada,or phasi chai.
aray islamer dosmun
তোমার গাজাখোরী কথায় কোন মুসলমান বিভ্রান্ত হবেনা ইনশাআল্লাহ।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
র8
Apnar Moto madarchod ondo vokto Jara ase se ai kotha bolbe
কুরআন যেমন,এখনো ঠিক তেমনি আছে
bangalira ki zane egulu era madaarchoth zati zazabor 4000 bochorer golaami zzati murokkho bangaal
২০০৭ সালে একবার পাবনায় গিয়েছিলাম,গারদের ভেতর একটা পাগলের কান্ড দেখে খুব হেসেছিলাম।
২ বছর আগে আর একবার গিয়েছিলাম কিন্তু পাগলটাকে আর পেলাম না।
কর্তৃপক্ষের কাছে শুনলাম মাত্রারিক্ত পাগলামির কারনে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছে।
মনটা খারাপ হয়ে গেল,ইসস যদি আর একবার পাগলটার দেখা পেতাম!
আজ আল্লাহ আমার প্রার্থনা কবুল করেছেন!!
ভাই হাসতে লুঙ্গি খুলে গেছে
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
অই ফাউভেল ফাসি চাই
এদেরকে আইনের আওতায় এনে যথোপযুক্ত শাস্তির দাবি করছি। মুসলমান ভাইদের কাছে উদাত্ত আহ্বান সকলে এক হন।
ganga ghor
আসলে এই ভন্ড পীরের জন্য মুসলিমদের এই অবস্থা । আল্লাহ্ তুমি আমাদের এই ভন্ড পীরের থাকে রক্ষা কর।
ভাই অাপনাকে ধন্যবাদ অাসলকথা বলার জন্য
কিকি আয়াত নাই কত দেখি
Naojobillah...etobor mittha kotha..
কোরআনের হেফাজত কারী আল্লাহ্ নিজেই। কিয়ামত পর্যন্ত কেউ কোরআনের এক বিন্দু পরিবর্তন করতে পারবেনা।
হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে
যরত মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কোনো সময় মাওলা আলী বলে সম্বোধন করেন নাই । যদি করে থাকে তার সহি দলিল সহ প্রমান দিন।কোন হাদীসের গ্রন্থের কত পৃষ্ঠায় কত নম্বর হাদীসে লিপিবদ্ধ আছে।
জামে আত তিরমিজি ইন্ডিয়া ছাপানো ২১৩ পৃষ্ঠা। বাংলাদেশ ছাপানো ২১২ পৃষ্ঠা ও মিসকাতে মাসাবিহ্ ৫১২ পৃষ্ঠায় এই হাদিস পাবেন। আমি যার যার মাওলা আলি তার তার মাওলা.....
হযরত আলী(রা:) এর শানমান পড়েন। তাহলে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
এই জানোয়ারের বিচার করা হোক
গাঞ্জা বেশি খেলে যা হয় আর কি
কুরআনের আয়াত সংখ্যা শুরু থেকেই ৬২৩৬ টি৷ পৃথিবীতে এমন কোন কুরআন নেই যার আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি৷ কিয়ামত পর্যন্তই এই ৬২৩৬ টি আয়াতই থাকবে৷ সমগ্র বিশ্ব বাসীর কাছে চ্যালেঞ্জ রইল, ৬২৩৬ টি আয়াতের ব্যতিক্রম একটি কুরআন দেখানোর জন্য!!!!
Barmingham. Manuscript
Carbon date. 568. To 645 ad
Mahan NOBI. 570... To .632 ar
( 95-5. %. Acuret )
PL saerch
" What is the Barmingham QURAN Manuscript. ? Watch to know "
এইসব লোককে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হউক,
আস্তাগফিরুল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আল্লাহ তার কোনো রেখা নেই আল্লাহ 🕋 আপনাকে হেদায়েত দান করুক
খুব ভালো
বার বার মোহাম্মদ মোহাম্মদ করতেছে,,,,
#I love you video topic 💗
হের মাথার উপরে শুকনা সুপারি রাইখা কাঠের খড়ম দিয়া দশটা বাড়ি দিতে হইবো।অনেক জ্ঞানী
ঠিক বলেছেন ভাই
তোর মাথাত আগে বাড়ি দেয়া দরকার গাধা
এই সব ভন্ডদের কাচা কঞ্চি লাগবে।
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী
এটাই আসল কথা সত্য কথা বলছেন
বিচারের আওতায় আনা উচিত
হে আল্লাহ আপুনি আমাদেৰ সকল মুছলমান কে হেদায়ত দান কৰুন ছহীহ বুজাৰ দান কৰুন ও সকল ধৰণেৰ ফেতনাত থেকে হেফাজত কৰুণ আমিন ছুম্মা আমিন
আল্লাহ মাফ করুক, এই মানুষের এই বয়ান শুনে মানুষের ইমাণ ধংস হয়ে যাবে।
সত্য মানেন,,,সে জন্য তিন সাহাবিকে খায়াপ মনে করতে পারবেন না,,এই ভুল গুলো আল্লাহ করায়ছেন,,বান্দা যেন সঠিক খোঁজে বের করেন,,,
@@solaimansorkar252 ইমাণ চলে যাবে যারা আপনাদের কথা শুনবে।
কত কেজি গাঁজা খেয়ে কথা গূলা বলছে পাগলটা
১ টন খাইছে মানে তার সারাজীবন খেয়েই বড় হয়ছে🤣🤣🤣
একে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া দরকার
কথা টা সত্য
কিভাবে বুঝলেন কথাটা সত্য?
দলিল জানালে উপকার হবে!!
@@mdasfak3103 কোরআন শরীফ এর ১১৪ টা সূরার নাম লিখে এক এক করে প্রতিটি সূরার আয়াত সংখ্যা গুনে দেখবেন।
Na
@@mdasfak3103 vai onara sia
Satya prakash habey, very good
ধন্যবাদ ভাই কাজল দেওয়ান৷ অনেক সুন্দর অালোচনা করার জন্য
ধন্যবাদ।
ইসলামে ওই ব্যক্তি গান বলা জায়েজ আছে,ইসলামিক গান, যার মধ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত আছে,,,, যেমন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ থাকতে হবে, দারী থাকতে হবে,,নবী আয়ালে বায়াতের ভালোবাসা থাকতে হবে, রাসুলু্ল্লা সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভালোবাসা আল্লাহ তায়ালা প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি,, সো বঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ সবাই কে 🥀🥀🥀
ওরে জুতা মারো
দাড়ি তো নরেন্দ্র মোদি ও রাখছে
মুহাউন্মাদ নামক বিশ্বের জঘন্যতম প্রতারক/ধোকাবাজ, বেঈমান/মিথ্যুক, লুটেরা/ডাকাত, ভুমিদস্যু, জিজিয়াখোর, গণিমতখোর, শিশুকামী, শিশুধর্ষক, ধর্ষক, খুনী/হত্যা ও গণহত্যাকারী আকবর হারামী ছিল। এই মহা হারামী হার্মাদ যদি এ যুগে জন্মাইত আর এত সব আকাম কুকাম পাপ মহাপাপ করতঃ তাইলে আজীবন জেলে পঁচে মরত আর না হয় ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলত।
এই হারামীর নামে যারা গুণ গান ও কীর্তন ভজন গায় ওদের প্রত্যেকটার জন্মের দোষ আছে মহাউন্মাদের রুহানি পুত্র বা অবৈধ জারজ।
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
@@aryanalif.8288 This man is insulting Hajrat Muhammad SM, not Akbar.
সব আয়াতই কোরআনেই রয়েছে। কোরআন রিসার্চ করে দেখেন। যতই চেঁচান কাম হবে না।
সেই ৩৬০ আয়াত থেকে তুমি ৫ আয়াত বল
Bekkol
Islam shomporkr tar geen nai
ভণ্ডামীর সীমা থাকা দরকার
দাদা 🙏
এদেরকে দিসটানত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক এরা হলো ইতর বদমাইশ এই বাউল শিল্পী এগুলা
Yea। RasulAllah। Allah। Hoo। A kbaar
এই ভন্ড কোথা থেকে আসলো😡 ইসলামে কোন গান বাদৌ যায়েয নাই
হে মালিক তুমি এই ভাইটাকে হেদায়েত দান করিও
এইসব ব্যক্তিদের কথা কেউ বিশ্বাস করবেন না, সবই ভিত্তিহীন কথা।
ইসলাম সম্পর্কে জানতে এবং এই মিথ্যাচারের জবাজ সম্পর্কে জানতে, হক্কপন্থী আলেমদের বক্তব্য শুনুন।
আলহামদুলিল্লাহ
আরে শিক্ষিত বলদ ৬৩৩৪ আয়াত না, ৬২৩৬ আয়াত,
মা আয়েশার মতে ৬৬৬৬" সাহাবা হযরত ওসমানের রাঃ মতে ৬২৫০" ইবনে মাসুদ রাঃ মতে ৬২১৮ হযরত আলী কারিমুল্লাহ ওয়াজহু মতে ৬২৩৬,
মক্কার গননা মতে ৬২১২
বসরার গননা মতে ৬২২৬
ইরাকের গননা মতে ৬২১৪...
একই শব্দ সর্বচ্চ ৩১ বার আছে সুরা ৫৫ যাচাই করে দেখুন,
কিন্তু আপনি এটা কোথা থেকে পেলেন, রেফারেন্স, plz!!
কোরআনের আয়াত ভিন্নতা হওয়ার কারন কি?
উত্তর-
কুরআনের আয়াতসংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা দেখা যায়৷ কোনমতে ৬৬৬৬, কোন মতে ৬২২৬, কোনমতে ৬২৩৬।
কিন্তু এই আয়াতসংখ্যার ভিন্নতা এই কারনে নয় যে, কোরআন এ নতুন আয়াত ঢুকানো হয়েছে অথবা কুরআন হতে কোন আয়াত বাদ দেয়া হয়েছে৷ বরং এর ভিন্নতা দেখা যায় গননা পদ্ধতির কারনে৷
রাসূল (সা.) এর উপর যখন কুরআন নাযিল হত তখন সাথে সাথেই তিনি তা কোন পাথর/গাছের ছালে লিখে রাখতেন এবং সাহাবীদের মুখস্থ করাতেন৷ সেই সব পাথর ও গাছের ছাল,পশুর চামড়া হতে সম্পূর্ন কুরআন কে একত্রে কিতাব আকারে করেন উসমান (রা.)।
এখন আসি কুরআনের আয়াত সংখ্যা নিয়ে ভিন্নতা কেন -
এটা গননা পদ্ধতির কারনে।
একটা সূরার উদাহরণ দেখি।
সূরা ইখলাসঃ
١. قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ، ٢. اللَّهُ الصَّمَدُ، ٣. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ، ٤. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা ইখলাসে আছে ৪টি আয়াত।
কূফী, বাসরী, মাদানী গণনা পদ্ধতিতে- এই সূরাতে ৪ টি আয়াত আছে।
তবে মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতিতে - এই সূরার সংখ্যা ৫টি।
কিভাবে? আসুন দেখে নিই।
١.قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَد، ٢. اللَّهُ الصَّمَد، ٣. لَمْ يَلِدْ، ٤. وَلَمْ يُولَدْ، ٥. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَد
এটি মক্কী ও শামী গণনা পদ্ধতি অনুযায়ী সূরা ইখলাস যেখানে ৫টি আয়াত দেখা যাচ্ছে। এটা কি এই কারণে যে এই গণনাতে একটি অতিরিক্ত আয়াত সংযুক্ত হয়েছে(নাউযুবিল্লাহ), মোটেও নয়।
বরং এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কূফী, বাসরী ও মাদানী পদ্ধতিতে (لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَد) এই অংশটিকে একটি আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অপরদিকে মক্কী ও শামী গণনায় (لَمْ يَلِدْ) অংশকে ১টি ও (وَلَمْ يُولَد) অংশকে আরেকটি পৃথক আয়াত হিসেবে গন্য করা হয়েছে।
অর্থাৎ, আয়াতের সংযোগ - বিয়োজন করা হয়নি। বরং এক কোন একটা আয়াত কে, কেউ দুই ভাগে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বলেছে তাই তাদের আয়াত সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে৷ আবার কেউ সম্পন্ন অংশকেই এক আয়াত ধরেছে তাই আয়াত সংখ্যা কমেছে৷
কোনো প্রকার সংযোজন বা বিয়োজনের কারণে এই পার্থক্য ঘটেনি।
তাই যারা বলে কুরআন এর আয়াত সংখ্যার মতভেদ এই কারনে যে কুরআন বিকৃত, তারা হয় জাহেল অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফেতনা ছড়াতে চায়৷
এই কাজ মূলত নাস্তিক আর কুরআনকে বিকৃতদাবী করা কাফের শিয়ারা এই কাজ করে বেড়ায় ।
জয় গুরু
রাশিয়ার তাসখনড্ যাদু ঘরে আছে আসল কুরআন
মানিক হোসাইন,
রাশিয়াট সাত খন্ড যাদু ঘরে আছে আসল কুরআন,
এটা কি বুঝাইতে চাইছেন, লিখার মিল নাই
রাশিয়ায় নাই
সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্তকারী কাফেরদের শীঘ্রই বিচার করা হোক
কোরআনের সঠিক আয়াত সংখ্যা 6236 টি
বাকি গুলো গেল কোথায়?
সৃষ্টিকর্তা এক ও একক
মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট
সকল হৃদয়ের প্রার্থনা একটাই
সৃষ্টি পরিবারের প্রতিটি প্রাণের জন্য
সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের পৃথিবী চাই.....
বহুত দিন পরে এসেছে এক পন্ডিত এই পন্ডিতের কথায় আরো কতোজন গুমরা হবে এর কোনো হিসাব নাই
এই শালা ভনডো ।
রাইট,যেখানে আল্লাহ নিজেই বলেছেন আমি এই কিতাব নাজিল করেছি এবং আমি নিজেই এর হেফাজত কারী
@@mdrayhanchowdhury2768 kotha mittha na but apni jetake koran bolcen seta jodi aguneo puran tate ki amon akhoti hobe.karon allahto kagojer koran najil korennai.asol koran lowhe mahfuze song rokkhito ace.allah bak koran nazil korecen sobak koran noy.jeta manuser toiri kagoj kolome lekha.r allahr koran nurer kalite lakha.kotha bujte na pere jake take vono murkho jahel bole fele manus.asole akta kotha na,j,al hakku morrun.mane sotto boro kora ba tita.munafiqi sovab thakle karo se sottoke mene nite parena.r napak kolb ba ridoy/ontore allah tar sotto bujar hedayet dan korenna.
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুল্লাহ বেঈমানচুদা।
@@aryanalif.8288 noile ki r mullaki kore
নতুন পাগলের আবীর বাভ সবাই বইলা জাবেন
এসব ভন্ডদের থেকে দুরে থাকুন।
Ekta tatka mithya kotha
এই ছাগলের কথার ভিতরেই তো অসংখ্য ভুল।
বাউল নামের ফাউল
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন বলেছেন যে আলিফ লাম মিম আমি ছাড়া আর কেউ যানেনা
ওমরের রক্ত না ওসমানের রক্ত লেগে আছে কোরআনে।
আয়াত সংখ্যা ৬২৩৬ টি
বালন দেওয়ান
পুরাই পাগল, কথায় আছে ছাগলে কি না খায় পাগলে কি না বলে।
আসলে এই শিল্পিটির কথা গুলো সুনে আমি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি
কোরআনের মোট আয়াত সংখ্যা 6236 টি এবং ইহা সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগীর প্রদত্ত সংস্কার .
সহমত পোষন করছি।
ওরে বাটপার,,, আবার হযরত লাগাও, ঔ ভন্ড আরও কমাইছে
এইডা পুরুষ নাকি মহিলা
চার খোলিফার দুজন নবীজির শশুর ও দুজন নবীজির মেয়ের জামাই। তাঁদের বেপারে কোন বাজে মন্তব্য করবেন না
ো
@@assadujamanhaque8318 উনি ১০০% সত্য কথা বলেছেন। ওহাবী ও ইয়াজিদি জালিমের দল মোল্লা রা হারাম রাজতন্ত্রের অনুসারী সৌদি আরবের দালাল আর টাকা খেয়ে মিথ্যা বানোয়াট কথা।
বেইমানি করলে সে বেইমান ই হয়
জয় গুরু পীর মুর্শিদ জিন্দাবাদ।।
খুব সুন্দর পাকপাঞ্জতনের সান মান প্রকাশ করলেন কানন দেওয়ান ভাই
ঠিক
ও গাজা খাইয়ে পাগল হয়ে গেছে
যার ঈমানই নাই। সে কিভাবে পাক পাঞ্জাতনের শান মান প্রকাশ করবে? কানন দেওয়ান জাহেল, ওর যারা অনুসারী আছে তারাও জাহেল
এটা আবার দেওয়ান বাগির ঔরস জাত নয়তো?
মে হয় ওরে জিন ধরছে
কোরআনকে আল্লাহ্ হেফাজত করেন। আপনি ভূল বলেন কেন
আল্লাহর কসম যদি আমি এই অনুষ্ঠানে থাকতাম🤬 ওর মুখ আমি ঘুসা মাইরা ফাটায় ফেলতাম 🤬🤬🤬
ও যে কথা গুলো বলতাছে🤬
Na. Uni thik উ বLছে
@MD. Mosaddek ঘুশা মারবেন কেন??? আপনি কি বোবা??? কথা বলতে পারেন না??
হে আল্লাহ অাপনি আমাদেরকে শয়তানদের থেকে হেফাজত করুন
এতবড় আল্লাহর অলি থাকতে আলেম-ওলামা ধরকার কি।আমরা এই ছাগলের কাছে দ্বিন শিখবো
এ লোক ভুল ওয়াজ করিতেছে।
যারা কোরআন মানে না, তাদের থেকে শুনতে হবে কোরআনের কথা???
এখানে অনেক লোক অনেক কমেন্ট করছে,, সুরা নিছা,,,আল কোরআন মাজিদ হল জ্ঞানী লোকের জন্য,,,
শৌচাগার! মসজিদ শব্দের প্লেইস অব গেদারিং বা একত্রিত হবার স্থান।।
শিয়ার এজেন্ট
সত্য বড় তিতা লাগে। মুহামমাদ (সা) যখন দুনিয়ায় আসেন তখন কাফেররাও এই রকম আললাহর রসুল ( সা) কে অসিকার করেছিলেন। পাগল মিথ্যাবাদি বলে আখায়িত করেছিলেন। তাই যেই সত্য কথা বলে তাকেই শিয়ার এজেনট বলে ধিককার দেওয়া হয়।