ছোটো ভাই শুনো, 1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন। 2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে। 3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য। ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়, 1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। 1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)। 2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)। এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে। *তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
আল্লাহ তা'আলা এক যুবকের দ্বারা শত শত কাজ্জাবের মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন, সুবহানাল্লাহ ❤❤ আল্লাহ তা'আলা এই ভাইকে জাযায়ে খায়ের দান করুন। তার এলেমের মধ্যে বরকত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ এটা শুনার পরে আমি একজন সাধারণ মানুষ এটা বুঝতে পারলাম সাদ সাহেব দাওয়াতের গুরুত্ব বুঝতে গিয়ে এই ঘটনা বলেছেন মাত্র ৪০দিন দাওয়াত না থাকার করনে গোমরা হয়,,,, এখানে মুসা আঃ কে কিভাবে ভুল ধরলেন আমার বুঝে আসছে না,,,,
মুসা(আ) হারুন(আ)কে রেখে গিয়েছিলেন, যখন সামিরি মানুষকে বিভ্রান্ত করেহচিল, তখন হারুন(আ) দাওয়াত দিয়েছিলেন। তার দাওয়াতে ১২০০০ লোক ইসলাম আকড়ে ছিলেন। এই কথাগুলা সাদ সাব বলে নাই এবং এই ব্যাখ্যায় বক্তা তকি উসমানির তাফসীর নিয়েও মিথ্যা বানোয়াট কথা বলেছেন যা বইতে লেখা নাই , ১০.২৭ মিনিটে দেখুন
সাদ,,,, বলছে, মুসা আ :৪০ দিন দাওয়াতের কাজ করেন নাই, তাই তার উম্মত রা গুমরা হয়ছে, এটা ত বলছে, নাকি? আর এই কথা একজন নবী কে, সাদ বলার কে? যদি মুসা আ: দাওয়াতের কাজ না করার জন্ন্যে তার উম্মত গুমরা হতো, তাহলে আল্লাহ ই মুসা আ: বলতেন, যে তুমি দাওয়াত ছেরে আামার কাছে আইছো কান? তুমার উম্মত, তুমার দওয়াত না দেওয়ার জন্যে গুমরা হয়ে গেছে।কউ আল্লাহ ত এই কথা বলেন নাই।আল্লাহ কি বলছেন... قَالَ فَاِنَّا قَدۡ فَتَنَّا قَوۡمَكَ مِنۡۢ بَعۡدِكَ وَ اَضَلَّهُمُ السَّامِرِیُّ ﴿۸۵﴾ قال فانا قد فتنا قومك من بعدك و اضلهم السامری ﴿۸۵﴾ আল্লাহ বললেন, ‘তোমার চলে আসার পর আমি তো তোমার কওমকে পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছি। আর সামেরী তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে’। আল-বায়ান এখানে আল্লাহ বলেন,আমি তুমার কওম কে পরীক্ষায় ফেলছি।আর সাদ... বলে দাওয়াত না দেওয়ার জন্যে গুমরা হইছে, হে আল্লাহ থেকে ও কি বেসি বুজে নাকি হা???
আলহামদুলিল্লাহ আমিরের নেতৃই আছি বাংলাদেশের কোন ফাসাদ কারী আলেমদের সাথে নাই ৷ কারন জারা বলে ৷ আমরা ইসলামকে হেফাজত কারী ৷ কিন্তু তারাই টাকা ছাড়া কোন দিনী কথা বলেনা ৷ তারা নাকি করবে ইসলাম হেফাযত
ছোটো ভাই শুনো, 1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন। 2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে। 3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য। ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়, 1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। 1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)। 2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)। এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে। *তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
বাঙ্গালী বলে কথা। তা হুজুর হোক বা সাধারণ মানুষ। ফিতনা না করলে যেনো তাদের ঘুম আসে না। এমন হুজুররা যদি নিজেদের মধ্যেই এতো ঝামেলা থাকে সাধারণ মানুষের কি হেদায়েত করবে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য সকল দেশে এ বিষয়টা মিমাংসা হয়ে গেছে শুধু বাংলাদেশী সুবিধাবাদী হুজুরদের মধ্যেই ঝামেলা।
আলী রা. এবং মুয়াবিয়া রা. এর সময় আপনার মত লোকেরাই হয়ত বলে উঠত এরা নিজেদের মধ্যেই ফিতনা-ঝামেলায় থাকে আমাদের হিদায়াত কিভাবে করবে, খলিফা কিভাবে হবে? অন্য দেশের কোন আলেম আপনাকে এসে বলে গেছেন আমাদের মাওলানা সাদ দা.বা. কে নিয়ে কোন সমস্যা নাই? আদার ব্যাপারী আদা ব্যাচেন জাহাজের ক্যানভাসারের ফলোয়ার হয়ে জাহাজের খবর নিতে যাবেন না।
ছোটো ভাই শুনো, 1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন। 2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে। 3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য। ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়, 1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। 1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)। 2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)। এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে। *তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
আবশ্যই যে কোন কথা কাজ এর উদ্দেশ্যই আসল যেমন বয়ান, বক্তব্য এর উদ্দেশ্য কি তা বুঝতে অভিযোগ করার পুরবে ঐ ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করতে হবে আপনার উদ্দেশ্য কি, আমারও অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল করে ভুল কথা বলে ফেলি তাতে কি আমার ভুল ধরিয়ে দিন আমি সংশোধন হতে পারি,না করে আমাকে শাস্তি দেয়া ঠিক হবে?আর হযরত সাদ সাহেব তো ভুল কথা বলেননি বরং তাফসিরে যা আছে বলেছেন এতে যদি করও ফাটে করার কি। হক কথা বলতেই হবে।
সঠিক তাফসীর হলো মুসা আলাই সাল্লাম আল্লাহর হুকুমেই তুর পাহাড়ে গিয়েছিলেন |সেখানে প্রথমে ৩০ দিন থাকার কথা ছিল পরে| আল্লাহ তা'আলা 10 রাত্র বৃদ্ধি করে ৪০ দিনেতেকাফ করার হুকুম দেন| মুসা আলাই সাল্লাম যাওয়ার পূর্বে হযরত হারুন আলাইহিস সাল্লামকে বনি ইসরাইলের মধ্যে দাওয়াতের মেহনতের হুকুম দিয়ে যান এবং তাদের সংশোধনের কথা বলে যান যা কোরআনের আয়াত দিয়ে প্রমাণিত| বনী ইসরাইলকে আল্লাহ পাক তার নিজের ইচ্ছাই পরীক্ষা করেছিলেন এবং তারা সে পরীক্ষায় ফেল করেছে; সামেরি তাদের গোমরা করেছে| এজন্য সামেরিকে আল্লাহ তায়ালা শাস্তি দিয়েছেন| এ কথা বলা পরিষ্কার ভুল যে মূসা আঃ এর তাড়াহুড়া করে যাওয়ার কারণে বনি ইসরাইল গোমরা হয়েছে :কারণ তাহলে আল্লাহ তাআলা সামেরিকে শাস্তি প্রদানের সাথে সাথে মুসা আলাইহিস সালামকেও শাস্তি দিতেন: কারণ সাদ সাহেবের মতে তার তাড়াহুড়ায় করাই ছিল গোমরাহীর প্রধান কারণ
কি বলবো আপনাকে বুঝি না। আপনি ভুল বললে তো, ১ম তাফসিরুল মারেফুল কুরআন ভুল বলবেন।শফি সাহেব,তকি ওসমানী, এদেরকে আগে তালাক দিবেন এরপর সাদ সাহেবের কাছে আসবেন।তাতো পারেন না। আগে ছিলেন তাবলীগ বিরুধি এখন সুযোগে সাদ সাহেবকে ধরছে। নিজে কোরআন হাদিস ঘাটেন? একজনে কোরআন হাদিস ঘেটে একটা বয়ান করছে এখন তাকে কেমনে মুরতাদ ফাতোয়া দেয়া যায় তার বুদ্ধি করতেছেন। আছাবিয়াত ছাড়েন গজব পরবে আপনাদের উপর যদি হক পথে না থাকেন। আমারতো মনে হয় এই আয়াত আপনি নিজে তাফসির থেকে সরাসরি পরেন নি।এই সাদ সাহেবের আলোচনার আগে। যদি আগে পড়ে থাকেন তবে কছম করে বলেন যে আপনি আগে পড়েছেন।
দ্বীনের মূল কথা তো এইখানে আছে, কারণ নবীদের কোন ভুল ত্রুটি হয় না। কারণ নবীদের কোন ভুল ত্রুটি যদি হয়েও যায় তবে তা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার পক্ষ থেকে হয় , আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইচ্ছা করেই তাঁদের ভুল ত্রুটি করান, যাতে তাঁদের হাতে কলমে শিক্ষা দিতে পারেন, সংশোধন করতে পারেন, এলেম বৃদ্ধি করতে পারেন। আমরা অনেকেই সাধারণ মানুষ আল্লাহকে পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে যায়, মনে করি কয়েক মাস বেশি বেশি নফল ইবাদত করে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালাকে পেয়ে যাবো। আদতে আল্লাহকে পাওয়া একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। রাসুলুল্লাহ (সা) ও সাহাবায়ে কেরাম শুধু নয় থেকে তের পনের বছর ইমানের মেহনত করেছেন, তার পর আস্তে আস্তে তাঁরা সাফল্য পেয়েছেন। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কার কোন আমলের জন্য কাকে কবুল করবে এইটার কোন গ্যারান্টি নেই। এইখানে দুইটি বিষয় হতে পারে এক) মুসা আঃ সরাসরি আল্লাহর নির্দেশে গিয়েছিলেন এবং 40 দিন ইবাদত বন্দেগীতে কাটিয়েছিলেন আল্লাহর সরাসরি নির্দেশে । দুই) আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁর এলেম বৃদ্ধি করতে চাচ্ছিলেন, তাঁকে আরোও সংশোধন করতে চাচ্ছিলেন, তাই তাঁর মনে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইবাদতের আকাঙ্ক্ষা তৈরি করেছিলেন। মাওলানা সাদ সাহেব হয়তো দাওয়াতের গুরুত্ব বুঝাতে তাবলীগের সাধারণ সাথীদর সংশোধনের জন্য কথা গুলো বলেছিলেন, যে নফল ইবাদত যেমন: জিকির আজকার, নফল নামাজ ইত্যাদি থেকে দ্বীনের তাকাজা , দাওয়াত আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ , অনেক দামী । কোন নফল নামাজ, জিকির না করে শুধু দ্বীনের তাকাজা পুরন করে ও দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে যেকেউ আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার অনেক প্রিয় বান্দা হতে পারে, নিকটবর্তী হতে পারে, যেটা হাজার বছর নফল নামাজ ও জিকির করেও কেউ হতে পারবে না। কারণ দ্বীনের দাওয়াত নবী রাসুল আঃ দের সুন্নাত। বাকিটা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালায় ভালো জানেন, আমি শুধু এইটুকুই বুঝলাম। অনেকেই মনে করে নবী রাসুল আঃ রা মনে হয় নাবুয়্যতের দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের দরকারি সব এলেম দিয়ে দেন ওনারা সবকিছু জেনে যান। বরং আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের এলেম আস্তে আস্তে বৃদ্ধি করেন। তাঁদের বিভিন্ন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলে এবং পরীক্ষা করে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের এলেম ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করেন এবং মানুষের শিক্ষক হিসেবে তৈরি করেন । আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা নবী রাসুল আঃ দেরও সংশোধন করেন, এইজন্য তাঁদের দ্বারা বিভিন্ন ভুল ত্রুটি হতে পারে। কিন্তু সাধারণ মানুষ আর নবী রাসুল আঃ এর ভুল ত্রুটির পার্থক্য হলো সাধারণ মানুষের ভুল ত্রুটি তার নিজের দ্বারা হয় , নবী রাসুল আঃ এর দ্বারা যে ভুল ত্রুটি হয় তা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার পক্ষ থেকে হয় , যাতে তিনি নবী রাসুল আঃ দের সংশোধন করতে পারেন, এলেম বৃদ্ধি করতে পারেন, সবর ধৈর্য বৃদ্ধি করতে পারেন। যেমন: ইউনুস আঃ এর কাহিনী, মুসা আঃ এর কাহিনী।
আমার এরকমটা মনে হয়না।তারাও মানুষ। তাই তাদেরও ভুল হতেই পারে। ঈসা (আ)বাদে প্রায় সকল নবী জম থেকে নবুয়ত পাননি তাদের জীবনের প্রথম সময় বেশির ভাগ নবী পথ ভ্রষ্টই ছিলেন।কুরআনে আল্লাহ ক্লিয়ার ভাবেই মুহাম্মদ কে বলেছিলেন' তুমিতো আগে পথভ্রষ্ট ছিলে' আর আল্লাহ দাওয়াতের কাজ এর প্রতিদান দিবেন।তবে সেটা অবস্যই কুরআন এর দাওয়াত হতে হবে অমুকের হাদীস তমুকের তাফসীর নয়। সুধু কুরআন।
@@eagleeyes4445তোমার মাথা ঠিক আছে তো?? হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুয়তের পূর্বে জাহেলিয়াতের যুগে ও ভালো মানুষ ছিলেন।সবাই তাঁকে আল আমিন (বিশ্বাসী ) বলে ডাকতো। মক্কার কাফেররা তখন নবির কাছে তাদের সম্পদ গচ্ছিত রাখতো । কারন নবী বিশ্বস্ত ছিলেন। কিন্তু তখন ও তিনি নবুয়ত লাভ করেন নি।তুমি কোথায় পাইছো নবুয়তের পূর্বে নবীরা পথভ্রষ্ট ছিলেন (নাউজুবিল্লাহ)। কাফেরদের মতো কথা বলবা না। নবীদের নবুয়তের পূর্বে ও আল্লাহ তাঁদের হেফাজত করতেন।
হযরত মুসা আঃ এর বেপারের কথা সবচেয়ে বেশী অভিযোগ করেছে,ছুরা পন্থীগন।শুনুন--এটা না,ওটানা এতটালবানা কেন ভাই।আপনি নিজেই সবগুলোই সৎ মনে তাহকিক করুন,সব উত্তর পাবেন।
ভাই এই ধরনের পরিপূর্ণ ব্যাখ্যাটা এত ভালো লাগছে (ব্যাখ্যাকারীকে আমার পক্ষ থেকে হায় তো আল্লাহতালা তাকে যেন হায়াতে দান করেন) সেই সাথে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আলেম-ওলামাদেরকে (যারা দিনের বিনিময়ে দুনিয়া ইনকাম করে) তাদেরকে আল্লাহ তা'আলা হেদায়েত দান করুন।
আপনার কথায় ও বিদ্বেষ এর সুর আর গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এতো যুক্তি তর্কে যাবনা । যাই করেন লিল্লাহি করেন এই দোয়া করি । বাকি আপনার যুক্তি আপনার কাছে আমার যুক্তি আমার কাছে ।
উনিতো কুরআন ও তাফসির থেকে যুক্তি দিলো আপনার ভালো লাগে নি তাই? এর মানে কিন্তু খুবই খারাপ...... আমি আর বললাম না। উনিতো নিজের পক্ষ থেকে তেমন কিছুই বলে নি।
@@abulkalamazad16 আমার ভালো লাগা মন্দ লাগায় কিছুই আসেযায়না । সাদ সাহেব সঠিক হলেও আমার আপত্তি নেই বাকি ওলামায়ে কেরাম সহিহ হলেও সমস্যা নেই, যদি উভয় দল ভুল হয় শুধু মাত্র এই ব্যাপারে যে সে আমীর হবে কি হবে না । তাতেও কোনই সমস্যা নেই, কাওকেই বাতিল বা খারেজ ফিদ্দীন বলার সুযোগ নেই । আমি শুধু বলেছি তার কথায় আমি বিদ্বেশের গন্ধ পাচ্ছি। তবে সদিয়ানীদের বলতে শুনেছি তারা ছাড়া বাকি সবাই ওলামায়ে ছু….. বাকি চিন্তা আপনি করেন ।
আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতেসি,পরীক্ষামুলক ভাবে যদি কোনো আলেম ওয়াজে মূসা আ: এর এই ঘটনাটি ওয়াজ করেন,দেখবেন যে একজন মানুষও এর কোনো ভুল ধরবেনা,বরং গলা ফাটিয়ে বলবে ঠি...............ক।
একমাত্র মহান আল্লাহ সুবহানাকা সবচেয়ে ভালো জানেন, খোদা ভিরু সাধারন মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ ও বিভক্তকারী আলেম সমাজের শেষ পরিণতি কি হবে।। আল্লাহ মুসলিম উম্মাহর সকল মুসলিম মুমিন/মুমিনাতকে মহা পবিত্র আল-কোরআন বুঝবার মতন তাওফিক ও শেষ নবীর সঠিক নির্দেশনা অনুধাবন করার সামর্থ দান করুন এবং আমাদের ঈমান এর সহিত মৃত্যুকে বরন করার তাওফিক দান করুন... আমিন🤲
এই সত্যটা তুলে ধরা,, এখন কি সৎ সাহস দেখায় নি, হেফাজতের ভাইদের উচিত,, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা,, উভয়পক্ষে এক করে দেওয়ার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানো,, যদি তারা এক না হয়,, তারা নিজ নিজ মত মেহনত করুক,, কিন্তু উভয়পক্ষের জন্য একজন বিশ্ব আমির থাকে!!❤❤❤❤
আল্লাহ্ রাসুল সাঃ বলেছেন আমার উম্মাহ হবে 73 ফেরকা তার মধ্যে 1 ফেরকা জান্নাতে যাবে আর 72 ফেরকা জাহান্নামে যাবে । সেই জান্নাতী দল আল্লাহ রাসুলের প্রকৃত ইসলাম হেযবুত তাওহীদ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤🥰🥰🥰👍👍👍✊✊✊🌍🌎🌏🕋🕋🕋☪️☪️☪️🤝🤝🤝
বহুদিন পরে একটি সঠিক ব্যাখ্যা দাড় করালেন ; আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের পথে চলার শক্তি বাড়িয়ে দিন,,, পথভ্রষ্ট আলেমদের অন্ধ অনুসরণ এর অমুখাপেক্ষী করুন । অন্ধ মানুষ যখন আল্লাহ এবং তাঁর রসূলকে বাদ দিয়ে তথাকথিত আলেম /হুজুরদের পিছনে ছুটে !!!
ছোটো ভাই শুনো, 1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন। 2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে। 3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য। ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়, 1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। 1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)। 2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)। এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে। *তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
Muslims will continue to face challenges until they embrace forgiveness towards one another, overlook minor faults, and focus on own mistakes rather than others.
হযরত মুসা আলাই সাল্লাম তুর পাহাড়ে যাওয়ার কারণে 40 দিন দাওয়াতের কাজ করেননি; এই কথা যদি সঠিক হয় তবে একই আন্তাজে আমরা বলতে পারি; হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক রমজান মাসে এতেকাফ করতেন; তখন তিনি উম্মতের মাঝে দাওয়াতের মেহনত বাদ দিয়ে এতেকাফ করেছেন; অর্থাৎ তিনি দাওয়াতের মেহনতের হক আদায় করেননি? এই কথা বললে কি তার আকিদা সঠিক আছে বলা যাবে?
আল্লাহতালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন আর হযরত মোবাইলের ব্যবহার এর ব্যাপারে মিথ্যাচার করে তার একটি সত্যতা জাতির সামনে উপস্থাপন করার জন্য অনুরোধ❤❤❤❤ রইল
আলহামদুলিল্লাহ, মাওলানা সাদ সাহেবকে এ দেশের আলেমরাই ইস্তেগবাল করে আনবে। খুব অচিরেই তাদের ধারনা বদলে যাবে তার বিরুদ্ধে। আল্লাহ উম্মতকে এক ও নেক হওয়ার তৌফিক দিক। এর জন্য এই চেনেলের মত মিডিয়া কর্মীদের ব্যবহার করুক।
►আমার ফেইসবুক (Facebook Profile ID) - facebook.com/pious.amin/
►অফিসিয়াল বাংলা ফেসবুক পেজ : facebook.com/thebelieverbangla
😅৷
@@MohammadTajuddin-nv5ojসমস্যা কী আপনার?
কুরআন ও সহি হাদিস দারা তাবলীগ করা ফরজ।
প্রচলিত তাবলীগ হচ্ছে ইসলামের নামে ভণ্ডামি।
তাই আসুন কুরআন ও সহি হাদিস দিয়ে তাবলীগ করি পরকালে শান্তিতে থাকি।।
বাকি সবগুলো অভিযোগের প্রতিউত্তর দেয়ার অনুরোধ রইল।
গোমড়া
ভাই কলিজাটা জুরাই গেল সত্য প্রচার করার জন্য। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
উম্মাহর ঐক্যর জন্য আপনার এই চেষ্টা আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন আমিন
ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন। যাতে আমরা দ্বীনের পথে চলতে পারি।❤
এমন নিরপেক্ষ ও স্পষ্ট বিশ্লেষণের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার সকল চেষ্টা কবুল করন।
সুন্দর আলোচনা! এর চেয়ে সহজে আর কিভাবে ব্যাখ্যা করা যায়! জাজাকাল্লাহ ❤
বাংলাদেশের এরকম অনেক নামধারী আলেম আছে যারা সবকিছুই ইহুদিদের মতো এক চোখে দেখে।
ভাই,,, আপনি সত্য প্রচার করুন এবং আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন ইনশাল্লাহ।
ভাই কলিজাটা জুরাই গেল আল্লাহ আপনার এলেমে বারাকা দান করুন আমিন
Tobe sothik Elmer..... Ameen
আপনি অনেক সুন্দর উদ্যোগ নিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ , আল্লাহ আপনার এই উদ্যোগ কবুল করুন।
আমিন
আমি কোন তাবলীগ করি না সত্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে জাযাকাল্লাহ।
কাকরাইলে আছি এখন। রাতে মনযোগ দিয়ে শুনবো। ভাইয়ের কথা সব সময়ে নিরপেক্ষ
ছোটো ভাই শুনো,
1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন।
2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে।
3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য।
ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়,
1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)।
2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)।
এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে।
*তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
Mosjide phon calan naki
@@aslam9341😂😂😂
জাযাকাল্লাহ ভাই। বাকি অভিযোগ গুলো নিয়েও এমন বিস্তারিত ভিডিও দিলে ভালো হয় ইনশাআল্লাহ। ❤
❤
আল্লাহ তা'আলা এক যুবকের দ্বারা শত শত কাজ্জাবের মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন, সুবহানাল্লাহ ❤❤
আল্লাহ তা'আলা এই ভাইকে জাযায়ে খায়ের দান করুন। তার এলেমের মধ্যে বরকত দান করুন।
আল্লাহ আপনার এলেম এবং হায়াতকে বাড়িয়ে দেন।
ভাই অনেক ভালো লাগছে আপনা কথা আললাহ সারা পৃথিবীর মানুষ কে আপনি হেদায়েত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ
এটা শুনার পরে আমি একজন সাধারণ মানুষ এটা বুঝতে পারলাম সাদ সাহেব দাওয়াতের গুরুত্ব বুঝতে গিয়ে এই ঘটনা বলেছেন মাত্র ৪০দিন দাওয়াত না থাকার করনে গোমরা হয়,,,, এখানে মুসা আঃ কে কিভাবে ভুল ধরলেন আমার বুঝে আসছে না,,,,
মুসা(আ) হারুন(আ)কে রেখে গিয়েছিলেন, যখন সামিরি মানুষকে বিভ্রান্ত করেহচিল, তখন হারুন(আ) দাওয়াত দিয়েছিলেন। তার দাওয়াতে ১২০০০ লোক ইসলাম আকড়ে ছিলেন।
এই কথাগুলা সাদ সাব বলে নাই
এবং এই ব্যাখ্যায় বক্তা তকি উসমানির তাফসীর নিয়েও মিথ্যা বানোয়াট কথা বলেছেন যা বইতে লেখা নাই , ১০.২৭ মিনিটে দেখুন
আল্লাহ তাআলা আপনার হায়াতে বরকত দান করুন..❤
তাহাক্কিক করার যোগ্যতা এই জামানায় অনেক দুর্লভ. 😢
স্রোতের বিপরীতে গিয়ে হক্ব কথা বলার মত সাহস দেখানোয় আপনাকে জাযাকাল্লাহ।
এখানে মাওলানা সাদ সাহেব কখনই বলেন নি এটা মুসা আঃ ভুল করেছেন
অথচ তারা বললেন মাওলানা সাদ সাহেব বলেছে মূসা আঃ ভুল করেছে নাউজুবিল্লাহ
নিজেকে নিরপেক্ষ করে কথা বলুন।
আমি একজন সালাফি ।
আমি তোমাদের লোক নয়, কিন্তু সত্যের পক্ষে।
মাওলানা সাদ সাহেব এই কথাটা ঠিক বলেছেন।
সাদ,,,, বলছে, মুসা আ :৪০ দিন দাওয়াতের কাজ করেন নাই, তাই তার উম্মত রা গুমরা হয়ছে, এটা ত বলছে, নাকি? আর এই কথা একজন নবী কে, সাদ বলার কে? যদি মুসা আ: দাওয়াতের কাজ না করার জন্ন্যে তার উম্মত গুমরা হতো, তাহলে আল্লাহ ই মুসা আ: বলতেন, যে তুমি দাওয়াত ছেরে আামার কাছে আইছো কান? তুমার উম্মত, তুমার দওয়াত না দেওয়ার জন্যে গুমরা হয়ে গেছে।কউ আল্লাহ ত এই কথা বলেন নাই।আল্লাহ কি বলছেন... قَالَ فَاِنَّا قَدۡ فَتَنَّا قَوۡمَكَ مِنۡۢ بَعۡدِكَ وَ اَضَلَّهُمُ السَّامِرِیُّ ﴿۸۵﴾
قال فانا قد فتنا قومك من بعدك و اضلهم السامری ﴿۸۵﴾
আল্লাহ বললেন, ‘তোমার চলে আসার পর আমি তো তোমার কওমকে পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছি। আর সামেরী তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে’। আল-বায়ান
এখানে আল্লাহ বলেন,আমি তুমার কওম কে পরীক্ষায় ফেলছি।আর সাদ... বলে দাওয়াত না দেওয়ার জন্যে গুমরা হইছে, হে আল্লাহ থেকে ও কি বেসি বুজে নাকি হা???
Allah bless you ❤❤❤
তিনি মূসা আ. এর ৪০ রাত দাওয়াত ছেড়ে দেবার কারণ কে তাদের গুমরাহ হবার কারণ বলেছেন!
এটা মারাত্মক কথা!
আমি যদিও দেওবন্দীদের সমর্থন করি না।
তবে সাদ সাহেব এই কথাটা সঠিক বলেছেন।
এভাবে সমস্ত সত্য উন্মোচন করা দরকার,, আরো এরকম ভিডিও বানা দরকার,, তাহলে মানুষের বিভ্রান্ত থেকে মুক্তি পাবে
উনি তো ঠিকই বলেছেন। তিনি তো ভূল ধরেননি। আলহামদুলিল্লাহ। আমার ভূল ভেঙ্গেছে।
ruclips.net/video/RO3lbMLmUlk/видео.htmlsi=yY4CAv5ZaqmYOEyN
হে আল্লাহ হেফাজতিদের উগ্রতা থেকে উম্মতকে হেফাজত কর। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুন এবং অনেক হাত বৃদ্ধি করে দেন!
ruclips.net/video/RO3lbMLmUlk/видео.htmlsi=yY4CAv5ZaqmYOEyN
আলহামদুলিল্লাহ আমিরের নেতৃই আছি
বাংলাদেশের কোন ফাসাদ কারী আলেমদের সাথে নাই ৷ কারন জারা বলে ৷ আমরা ইসলামকে হেফাজত কারী ৷ কিন্তু তারাই টাকা ছাড়া কোন দিনী কথা বলেনা ৷ তারা নাকি করবে ইসলাম হেফাযত
Rahit
Koto sondor kota
MashaAllah
ছোটো ভাই শুনো,
1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন।
2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে।
3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য।
ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়,
1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)।
2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)।
এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে।
*তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
রাইট
MashaAllah, এটা খুব ভালো উদ্যোগ।
বারাকাল্লহু ফিক।
আলহামদুলিল্লাহ আপনার অনেক জ্ঞান আল্লাহ তাআলা আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুন সত্যিটা তুলে ধরার কারণে
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম বদলা দান করেন, আমিন
আপনার জন্য হাজার হাজার সালাম রইল
মাশাআল্লাহ্ আল্লাহ্ মাওলানা সাদ সাহেবের হায়াতে ও এলেমে বারাকা দান করুন আমিন।💓
আর ভন্ড আলেমসমাজ কে সঠিক বুঝ দেক
আল্লাহ তায়ালা বললেন,সামেরী তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে। আর সাদ সাব বুঝিয়েছেন মূসা আঃ ৪০ রাত দাওয়াতের কাজ না করার কারণে তারা গোমরাহ হয়েছে।
মা শা আল্লাহ্, সকল প্রশংসা সেই সত্তার যিনি আসমান ও জমিনের একমাত্র মালিক.…আল্লাহ।
আফসোস এতো সুন্দর ইলম থাকা সত্যেও গোমরাহিতে আছেন, আল্লাহ আপনার পরিশ্রমকে কবুল করুন এবং কথিত আমিরের বিভ্রান্তিমুলক কথা থেকে হেফাজত করুন🤲🤲🤲
কি ধরনের গোমরাহী 😂😂😂
😂😂😂
❤❤ বেশি বেশি কোরআনের সব সত্য তুলে ধরুন,, ভাইয়া ,,,,
*হেফাজত মুক্ত তাবলীগ চাই*
😂😂😂😂
একমত
😢😢😢😢😢😢😢@@HridoyAhmed-nl5nm
সাদ মুক্ত তাবলীগ চাই
আমি তো এটা বুঝতে পারলাম না এখানে সাদ সাহেব ভুল কোথায় বললেন?
কথার ভঙ্গি বুঝেন না মুসা আলাই সালাম 40 দিন দাওয়াত দেন নাই যার কারণে তার উম্মত গুমরা হয়ে গেছে
সাদ সাহেব এর পক্ষে দলল সহ সঠিক আলো চনা
@@mdbiplob348 ruclips.net/video/RO3lbMLmUlk/видео.htmlsi=yY4CAv5ZaqmYOEyN
এর জন্যই the believer Bangla ইউটিউব চ্যানেল আমার সবচাইতে প্রিয় মাশাল্লাহ ভাই
বাঙ্গালী বলে কথা। তা হুজুর হোক বা সাধারণ মানুষ। ফিতনা না করলে যেনো তাদের ঘুম আসে না। এমন হুজুররা যদি নিজেদের মধ্যেই এতো ঝামেলা থাকে সাধারণ মানুষের কি হেদায়েত করবে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য সকল দেশে এ বিষয়টা মিমাংসা হয়ে গেছে শুধু বাংলাদেশী সুবিধাবাদী হুজুরদের মধ্যেই ঝামেলা।
আলী রা. এবং মুয়াবিয়া রা. এর সময় আপনার মত লোকেরাই হয়ত বলে উঠত এরা নিজেদের মধ্যেই ফিতনা-ঝামেলায় থাকে আমাদের হিদায়াত কিভাবে করবে, খলিফা কিভাবে হবে? অন্য দেশের কোন আলেম আপনাকে এসে বলে গেছেন আমাদের মাওলানা সাদ দা.বা. কে নিয়ে কোন সমস্যা নাই? আদার ব্যাপারী আদা ব্যাচেন জাহাজের ক্যানভাসারের ফলোয়ার হয়ে জাহাজের খবর নিতে যাবেন না।
বাংলাদেশের হুজুরদের বিরুদ্ধে গেছে এমন তো করবেই
ছোটো ভাই শুনো,
1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন।
2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে।
3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য।
ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়,
1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)।
2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)।
এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে।
*তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
হেদায়েতের মালিক তো আল্লাহ । আলেমরা শুধু নসিহত করতে পারে, মানা না মানা আপনাদের ব্যাপার । আলেমদের সাথে থাকলেই হেদায়েত পাবেন ।
@@EmonAhmed-b9jবাংলাদেশের আলেমদের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। নিজামুদ্দীন জানগা আস্থা ফিরে আসবে ।
আবশ্যই যে কোন কথা কাজ এর উদ্দেশ্যই আসল যেমন বয়ান, বক্তব্য এর উদ্দেশ্য কি তা বুঝতে অভিযোগ করার পুরবে ঐ ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করতে হবে আপনার উদ্দেশ্য কি, আমারও অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল করে ভুল কথা বলে ফেলি তাতে কি আমার ভুল ধরিয়ে দিন আমি সংশোধন হতে পারি,না করে আমাকে শাস্তি দেয়া ঠিক হবে?আর হযরত সাদ সাহেব তো ভুল কথা বলেননি বরং তাফসিরে যা আছে বলেছেন এতে যদি করও ফাটে করার কি। হক কথা বলতেই হবে।
সঠিক তাফসীর হলো মুসা আলাই সাল্লাম আল্লাহর হুকুমেই তুর পাহাড়ে গিয়েছিলেন |সেখানে প্রথমে ৩০ দিন থাকার কথা ছিল পরে| আল্লাহ তা'আলা 10 রাত্র বৃদ্ধি করে ৪০ দিনেতেকাফ করার হুকুম দেন| মুসা আলাই সাল্লাম যাওয়ার পূর্বে হযরত হারুন আলাইহিস সাল্লামকে বনি ইসরাইলের মধ্যে দাওয়াতের মেহনতের হুকুম দিয়ে যান এবং তাদের সংশোধনের কথা বলে যান যা কোরআনের আয়াত দিয়ে প্রমাণিত| বনী ইসরাইলকে আল্লাহ পাক তার নিজের ইচ্ছাই পরীক্ষা করেছিলেন এবং তারা সে পরীক্ষায় ফেল করেছে; সামেরি তাদের গোমরা করেছে| এজন্য সামেরিকে আল্লাহ তায়ালা শাস্তি দিয়েছেন| এ কথা বলা পরিষ্কার ভুল যে মূসা আঃ এর তাড়াহুড়া করে যাওয়ার কারণে বনি ইসরাইল গোমরা হয়েছে :কারণ তাহলে আল্লাহ তাআলা সামেরিকে শাস্তি প্রদানের সাথে সাথে মুসা আলাইহিস সালামকেও শাস্তি দিতেন: কারণ সাদ সাহেবের মতে তার তাড়াহুড়ায় করাই ছিল গোমরাহীর প্রধান কারণ
Apni ki Surah Toha r 83 no ayat ke dekhte pacchen na!
Allah pak nije ekhane question kortesen Musa AS k.
Apnr tafsir sothik r unader tafsir vul ??
Zajakallah❤❤❤❤❤❤❤
@@aaalrazib5211 Musa alayhis Salam to harun alayhis Salam k bani Israel r daoater Jonno rakhay giachilan
কি বলবো আপনাকে বুঝি না।
আপনি ভুল বললে তো, ১ম তাফসিরুল মারেফুল কুরআন ভুল বলবেন।শফি সাহেব,তকি ওসমানী, এদেরকে আগে তালাক দিবেন এরপর সাদ সাহেবের কাছে আসবেন।তাতো পারেন না।
আগে ছিলেন তাবলীগ বিরুধি এখন সুযোগে সাদ সাহেবকে ধরছে।
নিজে কোরআন হাদিস ঘাটেন?
একজনে কোরআন হাদিস ঘেটে একটা বয়ান করছে এখন তাকে কেমনে মুরতাদ ফাতোয়া দেয়া যায় তার বুদ্ধি করতেছেন।
আছাবিয়াত ছাড়েন গজব পরবে আপনাদের উপর যদি হক পথে না থাকেন।
আমারতো মনে হয় এই আয়াত আপনি নিজে তাফসির থেকে সরাসরি পরেন নি।এই সাদ সাহেবের আলোচনার আগে।
যদি আগে পড়ে থাকেন তবে কছম করে বলেন যে আপনি আগে পড়েছেন।
দ্বীনের মূল কথা তো এইখানে আছে, কারণ নবীদের কোন ভুল ত্রুটি হয় না। কারণ নবীদের কোন ভুল ত্রুটি যদি হয়েও যায় তবে তা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার পক্ষ থেকে হয় , আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইচ্ছা করেই তাঁদের ভুল ত্রুটি করান, যাতে তাঁদের হাতে কলমে শিক্ষা দিতে পারেন, সংশোধন করতে পারেন, এলেম বৃদ্ধি করতে পারেন। আমরা অনেকেই সাধারণ মানুষ আল্লাহকে পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে যায়, মনে করি কয়েক মাস বেশি বেশি নফল ইবাদত করে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালাকে পেয়ে যাবো। আদতে আল্লাহকে পাওয়া একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। রাসুলুল্লাহ (সা) ও সাহাবায়ে কেরাম শুধু নয় থেকে তের পনের বছর ইমানের মেহনত করেছেন, তার পর আস্তে আস্তে তাঁরা সাফল্য পেয়েছেন। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কার কোন আমলের জন্য কাকে কবুল করবে এইটার কোন গ্যারান্টি নেই। এইখানে দুইটি বিষয় হতে পারে এক) মুসা আঃ সরাসরি আল্লাহর নির্দেশে গিয়েছিলেন এবং 40 দিন ইবাদত বন্দেগীতে কাটিয়েছিলেন আল্লাহর সরাসরি নির্দেশে ।
দুই) আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁর এলেম বৃদ্ধি করতে চাচ্ছিলেন, তাঁকে আরোও সংশোধন করতে চাচ্ছিলেন, তাই তাঁর মনে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইবাদতের আকাঙ্ক্ষা তৈরি করেছিলেন।
মাওলানা সাদ সাহেব হয়তো দাওয়াতের গুরুত্ব বুঝাতে তাবলীগের সাধারণ সাথীদর সংশোধনের জন্য কথা গুলো বলেছিলেন, যে নফল ইবাদত যেমন: জিকির আজকার, নফল নামাজ ইত্যাদি থেকে দ্বীনের তাকাজা , দাওয়াত আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ , অনেক দামী । কোন নফল নামাজ, জিকির না করে শুধু দ্বীনের তাকাজা পুরন করে ও দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে যেকেউ আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার অনেক প্রিয় বান্দা হতে পারে, নিকটবর্তী হতে পারে, যেটা হাজার বছর নফল নামাজ ও জিকির করেও কেউ হতে পারবে না। কারণ দ্বীনের দাওয়াত নবী রাসুল আঃ দের সুন্নাত। বাকিটা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালায় ভালো জানেন, আমি শুধু এইটুকুই বুঝলাম। অনেকেই মনে করে নবী রাসুল আঃ রা মনে হয় নাবুয়্যতের দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের দরকারি সব এলেম দিয়ে দেন ওনারা সবকিছু জেনে যান। বরং আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের এলেম আস্তে আস্তে বৃদ্ধি করেন। তাঁদের বিভিন্ন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলে এবং পরীক্ষা করে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তাঁদের এলেম ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করেন এবং মানুষের শিক্ষক হিসেবে তৈরি করেন । আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা নবী রাসুল আঃ দেরও সংশোধন করেন, এইজন্য তাঁদের দ্বারা বিভিন্ন ভুল ত্রুটি হতে পারে। কিন্তু সাধারণ মানুষ আর নবী রাসুল আঃ এর ভুল ত্রুটির পার্থক্য হলো সাধারণ মানুষের ভুল ত্রুটি তার নিজের দ্বারা হয় , নবী রাসুল আঃ এর দ্বারা যে ভুল ত্রুটি হয় তা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার পক্ষ থেকে হয় , যাতে তিনি নবী রাসুল আঃ দের সংশোধন করতে পারেন, এলেম বৃদ্ধি করতে পারেন, সবর ধৈর্য বৃদ্ধি করতে পারেন। যেমন: ইউনুস আঃ এর কাহিনী, মুসা আঃ এর কাহিনী।
আমার এরকমটা মনে হয়না।তারাও মানুষ। তাই তাদেরও ভুল হতেই পারে। ঈসা (আ)বাদে প্রায় সকল নবী জম থেকে নবুয়ত পাননি তাদের জীবনের প্রথম সময় বেশির ভাগ নবী পথ ভ্রষ্টই ছিলেন।কুরআনে আল্লাহ ক্লিয়ার ভাবেই মুহাম্মদ কে বলেছিলেন' তুমিতো আগে পথভ্রষ্ট ছিলে'
আর আল্লাহ দাওয়াতের কাজ এর প্রতিদান দিবেন।তবে সেটা অবস্যই কুরআন এর দাওয়াত হতে হবে অমুকের হাদীস তমুকের তাফসীর নয়। সুধু কুরআন।
আল্লাহ তাআলা এক জায়গায় বলেন মানুষ তাড়াহুড়া প্রবন। তো মুসা আলাইহিস সালাম তো মানুষ ছিলেন, এটা মানবিক ত্রুটি
@eagleeyes4445 নবী রাসুল আঃ রা নবুয়্যত 40 বছর বয়সে পেলেও ওনারা সবসময় আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার জিম্মায় থাকেন।
আপনার আকিদায় ঝামেলা আছে আকিদা ঠিক করেন আগে। @@eagleeyes4445
@@eagleeyes4445তোমার মাথা ঠিক আছে তো??
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুয়তের পূর্বে জাহেলিয়াতের যুগে ও ভালো মানুষ ছিলেন।সবাই তাঁকে আল আমিন (বিশ্বাসী ) বলে ডাকতো। মক্কার কাফেররা তখন নবির কাছে তাদের সম্পদ গচ্ছিত রাখতো । কারন নবী বিশ্বস্ত ছিলেন। কিন্তু তখন ও তিনি নবুয়ত লাভ করেন নি।তুমি কোথায় পাইছো নবুয়তের পূর্বে নবীরা পথভ্রষ্ট ছিলেন (নাউজুবিল্লাহ)। কাফেরদের মতো কথা বলবা না। নবীদের নবুয়তের পূর্বে ও আল্লাহ তাঁদের হেফাজত করতেন।
৫০-৮০ হাজার টাকার ভাড়া করা হুজুরা কখনো এগুলো বলবে না। আপনি যেমন করে কুরআনের বানি প্রচার করছেন আলহামদুলিল্লাহ।
Masha Allah ❤☝️❤️
আওয়ামীর দালাল
আল্লাহ তায়ালা বললেন,সামেরী তাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে। আর সাদ সাব বুঝিয়েছেন মূসা আঃ ৪০ রাত দাওয়াতের কাজ না করার কারণে তারা গোমরাহ হয়েছে।
আল্লাহ তায়ালা আপনার পরিশ্রমের উত্তম প্রতিদান দিন
ভাই ভালো উপস্থাপন করেছেন কিন্তু মানুষের ছবি কম ব্যবহার করলে আরো ভালো হতো বিশেষ করে সম্মানিত পুর্ববর্তীদের আলোচনার সময়।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
সত্যের উপর এস্তেকামাত থাকুন কিয়ামত পর্যন্ত্য কোন অপশক্তি যেন টলাতে না পারে
অতি সত্তর সত্য উন্মোচন হবে ইংশাআল্লাহ
আপনিতো একবারের একটি বয়ান এখানে আনলেন, ওনি একই বয়ান বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কম বেশি করে বলেছেন। নিরপেক্ষতার সাথে তদন্ত করলে ভুলগুলো দেখতে পাবেন
amar vuler uddhe noi,, uni mawlana jabayer na bole bar bar,,, jubayer ponthi bolte sa, dewbond nia o kotha bolte sa, apni etoi janen, toh jubayeer hjr kase ese bolen ,, sesh hoye gelo ,,, amra vul sudre nilam,,, tader mokher language sobar ek....Allah amader hedayet dan koruk
আপনি তাহলে ভুল বয়ানটা আমাদের সামনে পেশ করুন।
আর যদি না পারেন তাহলে বুঝবেন
আপনি ভুল ধারনার উপর আছেন।
আপনাকে ভুল বুঝানো হচ্ছে।
আপনি ভুল বয়ান্টা দেন
হযরত মুসা আঃ এর বেপারের কথা সবচেয়ে বেশী অভিযোগ করেছে,ছুরা পন্থীগন।শুনুন--এটা না,ওটানা এতটালবানা কেন ভাই।আপনি নিজেই সবগুলোই সৎ মনে তাহকিক করুন,সব উত্তর পাবেন।
❤❤❤❤ জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤
ভাই এই ধরনের পরিপূর্ণ ব্যাখ্যাটা এত ভালো লাগছে (ব্যাখ্যাকারীকে আমার পক্ষ থেকে হায় তো আল্লাহতালা তাকে যেন হায়াতে দান করেন)
সেই সাথে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আলেম-ওলামাদেরকে (যারা দিনের বিনিময়ে দুনিয়া ইনকাম করে) তাদেরকে আল্লাহ তা'আলা হেদায়েত দান করুন।
আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেন তিনিই সফল, সকল মানুষের উচিত আল্লাহর কাছে হেদায়েত ভিখ্যা চাওয়া আমিন
আপনার কথায় ও বিদ্বেষ এর সুর আর গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এতো যুক্তি তর্কে যাবনা । যাই করেন লিল্লাহি করেন এই দোয়া করি ।
বাকি আপনার যুক্তি আপনার কাছে আমার যুক্তি আমার কাছে ।
ঠিক বলেছেন হযরত ঠিক
উনিতো কুরআন ও তাফসির থেকে যুক্তি দিলো আপনার ভালো লাগে নি তাই?
এর মানে কিন্তু খুবই খারাপ......
আমি আর বললাম না।
উনিতো নিজের পক্ষ থেকে তেমন কিছুই বলে নি।
@@abulkalamazad16 আমার ভালো লাগা মন্দ লাগায় কিছুই আসেযায়না । সাদ সাহেব সঠিক হলেও আমার আপত্তি নেই বাকি ওলামায়ে কেরাম সহিহ হলেও সমস্যা নেই, যদি উভয় দল ভুল হয় শুধু মাত্র এই ব্যাপারে যে সে আমীর হবে কি হবে না । তাতেও কোনই সমস্যা নেই, কাওকেই বাতিল বা খারেজ ফিদ্দীন বলার সুযোগ নেই ।
আমি শুধু বলেছি তার কথায় আমি বিদ্বেশের গন্ধ পাচ্ছি।
তবে সদিয়ানীদের বলতে শুনেছি তারা ছাড়া বাকি সবাই ওলামায়ে ছু…..
বাকি চিন্তা আপনি করেন ।
আমাদের দেশের আলেমরা আরো কত জানি পারেন।
হযরত মাওলানা সাদ সাহেব আমাদের আমির আমরা তার সাথে আছি ইনশাআল্লাহ
❤❤সঠিক তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।।
আল্লাহ আপনার মনের বাসনাকে পূরন করূন
আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতেসি,পরীক্ষামুলক ভাবে যদি কোনো আলেম ওয়াজে মূসা আ: এর এই ঘটনাটি ওয়াজ করেন,দেখবেন যে একজন মানুষও এর কোনো ভুল ধরবেনা,বরং গলা ফাটিয়ে বলবে ঠি...............ক।
একমাত্র মহান আল্লাহ সুবহানাকা সবচেয়ে ভালো জানেন, খোদা ভিরু সাধারন মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ ও বিভক্তকারী আলেম সমাজের শেষ পরিণতি কি হবে।। আল্লাহ মুসলিম উম্মাহর সকল মুসলিম মুমিন/মুমিনাতকে মহা পবিত্র আল-কোরআন বুঝবার মতন তাওফিক ও শেষ নবীর সঠিক নির্দেশনা অনুধাবন করার সামর্থ দান করুন এবং আমাদের ঈমান এর সহিত মৃত্যুকে বরন করার তাওফিক দান করুন... আমিন🤲
অথচ এই লোকটার নামে কত অপবাদ ছড়াচ্ছে।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে হেফাজত করেন।আমিন।
খুবই সুন্দর তাহাক্কিক এবং সহীহ তাহাক্কিক
Alem r kache chere daoatay Valo
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে।তবে আরো সুন্দর হতো যদি কওমি আলেমরা দেওবনদি আলেমরা বেবহার না করে শুধু জোবায়ের পনতি আলেমরা বললে।
বাংলাদেশের কিছু নামের আলেমের কাজ নিজের হো গার খবর রাখে না আবার অন্যের ভুল ধরার চেষ্টা করে । 👇
এই সত্যটা তুলে ধরা,, এখন কি সৎ সাহস দেখায় নি, হেফাজতের ভাইদের উচিত,, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করা,, উভয়পক্ষে এক করে দেওয়ার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানো,, যদি তারা এক না হয়,, তারা নিজ নিজ মত মেহনত করুক,, কিন্তু উভয়পক্ষের জন্য একজন বিশ্ব আমির থাকে!!❤❤❤❤
আমাদের দেশে আলেমদের নিয়ে খুব আফসোস হয়,,,, এত মিথ্যা অপবাদ দেয় কিভাবে
আলেমদের বদনাম করে যাচ্ছে পেট পুজারী ইউটিউবাররা ।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান আমিও এরকম গবেষণা মূলক প্রতিবেদন শুরু করবো বলে চিন্তা করছিলাম।
এভাবে মুখোশ উন্মোচন করতে থাকেন ইনশাআল্লাহ ❤
ভাই প্রত্যেকটা ব্যাপার যেটাতে প্রশ্ন তুলছেন ওনারা, প্লিজ কষ্ট করে। বিশ্লেষণ করুন এভাবে।
উম্মত রাহবারি পাবে
আল্লাহ্ রাসুল সাঃ বলেছেন আমার উম্মাহ হবে 73 ফেরকা তার মধ্যে 1 ফেরকা জান্নাতে যাবে আর 72 ফেরকা জাহান্নামে যাবে । সেই জান্নাতী দল আল্লাহ রাসুলের প্রকৃত ইসলাম হেযবুত তাওহীদ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤🥰🥰🥰👍👍👍✊✊✊🌍🌎🌏🕋🕋🕋☪️☪️☪️🤝🤝🤝
ভাই তুমি সত্যি কথা বলেছো আমাদের অহংকার সমাজ বুঝতে পারবে একদিন অহংকার পতনের মূল
❤❤❤masallah❤❤
আমরা কবে আবার এক হবো কবে,,, আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক পথ দেখান,,, আমিন
কেউ কেউ জেনে বুঝে মানুষের গিবত করেন।আসলে একচক্ষু মানুষের এমনই হয়ে যায়। আমরা এ থেকে সঠিক শিক্ষা না নিয়ে কি কি করতেছি
সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো "কেউ কি নিজেই নিজেকে আমির বলে ঘোষণা করতে পারে?"
কেউ যখন কাউকে মানতে পারে না তখন ভালো জিনিসেরও ভুল ব্যখ্যা করে।এই জন্যই ত এদের জবাবদিহি হবে কঠিন। বড়ো আফসোস ওয়াজ ব্যবসায়ীদের জন্য।
আমারও ভুল ভেঙেছে,, আলেমদের উচিত তারপর মনোযোগ মনোযোগ দিয়ে শোনা❤❤❤❤,, সোনা কথার উপরে যেন কোনো কিছু না বলে,, তার মুসলিম উম্মার বিশাল ক্ষতি হবে
বহুদিন পরে একটি সঠিক ব্যাখ্যা দাড় করালেন ; আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের পথে চলার শক্তি বাড়িয়ে দিন,,, পথভ্রষ্ট আলেমদের অন্ধ অনুসরণ এর অমুখাপেক্ষী করুন ।
অন্ধ মানুষ যখন আল্লাহ এবং তাঁর রসূলকে বাদ দিয়ে তথাকথিত আলেম /হুজুরদের পিছনে ছুটে !!!
আল্লাহ পুরা উম্মতকে ভালোভাবে বোঝার তৌফিক দান করুন। হে আমার ভায়েরা ঘুম থেকে জাগো সত্য এসেছে ।
সুন্দর দালিলিক আলোচনা এভাবে সত্য উন্মোচন হতে থাকবে
হে আল্লাহ সারা দুনিয়ার মানুষজাতি ও জিনজাতির দ্বিলের রোখ এক করে দিন আপনার জাত সিফতের সাথে সম্পর্ক করে দিন আমিন চুম্মা আমিন
আমরা যা পারতাছিনা আপনি তা করে দেখিয়েছেন
আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখেরাতে উত্তম বদলা দান করুন আমিন
ছোটো ভাই শুনো,
1. আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন দাওয়াত চেড়ে দেয়ায় ,এই মূসার (আ:) কওম গোমরাহ হয়েছে? নাকি আল্লাহ তায়ালা ভালোদেরকে পরীক্ষার মাধ্যমে বাছাই করেছেন কারা প্রকৃত বিশ্বাসী? কারন কিছু পূর্বেই তাদের কাছে লোহিত সাগর পাড়ির মোজেজা প্রকাশিত হয়েছিল । আল্লাহ তায়ালা সেখানে সামেরীর কথা বলেছেন।
2. ওখানে আরেকজন নবী হারুন(আ:) ছিল, তিনিও কি তাদের সতর্ক করেননি ? এটা ছিলো আল্লাহর সহজ পরীক্ষা যাতে বনী ইসরাইলের 580000+ লোক ফেইল করে।
3.আল্লাহ যদি মূসাকে(আ:) বলতেন তুমি এখনি যাও এবং উম্মতকে বাঁচাও তাহলে কি উনি যেতোনা? এটা মূলত আল্লাহ তায়ালাই চাননি যে ওনি তাদের সাথে থাকুক কারন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পরীক্ষা করবেন এভবেই। মূসা(আ:) যেদিন তার প্রথম নবুওত পেয়েছিলেন সেদিনকার ঘটনা আমরা সবাই জানি , যে ওনি ওনার সবকিছু ফেলে রেখে ফিরআউনের দরবারে গিয়েছিলেন , আল্লাহর হুকুম মানার জন্য।
ভাই শুনো এসব আলোচনার অনেক ক্ষতি হয়,
1. উম্মত ওলামাদের থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
1. নবীদের সম্পর্কে উম্মতের অন্তরে ধীরে ধীরে খারাপ ধারনা সৃষ্টি হয়, যা ওই নবীর মহাব্বত কমিয়ে দেয় এবং উম্মত কে ধীরে ধীরে গোমরাহির দিকে নিয়ে যায়। (নাউযুবিল্লাহ)।
2. ধীরে ধীরে মানুষ আল্লাহ তায়ালার ভুল ধরা শুরু করে (নাউযুবিল্লাহ)।
এগুলো হলো শয়তানের বহু পুরোনো চক্রান্ত , এতে পা দিয়োনা ছোট ভাই । নইলে নিজে ধ্বংস হবা এবং তোমাকে যে ভাইয়েরা ফলো করে তারাও ধংস হবে।
*তুমি তাবলীগে কতটা একটিভ আমি জানিনা, তবে শুনো তাবলীগের শুরুর হতে এসব বিতর্কিত আলোচনা কিংবা মাসআলা আলোচনা নিষিদ্ধ কারন এতে দাওয়াতে ক্ষতি হয় মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি হয়, যা মাওলানা সাদ ভাই করে দেখিয়েছে। আরে ভাই ওনার সব কথা সঠিক প্রমান করতে হবে আমার এতো ঠেকা পড়ছে কেন? উনিতো মানুষ নাকি?
Muslims will continue to face challenges until they embrace forgiveness towards one another, overlook minor faults, and focus on own mistakes rather than others.
আমি অনেক ভিডিও দেখছি জাবাব, কিন্তু আপনার টা বেস্ট। খুবই ভালো লাগলো
1st cmnt for Al Amin bhai❤🎉
অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য টা তুলে ধরার জন্য
হযরত মুসা আলাই সাল্লাম তুর পাহাড়ে যাওয়ার কারণে 40 দিন দাওয়াতের কাজ করেননি; এই কথা যদি সঠিক হয় তবে একই আন্তাজে আমরা বলতে পারি; হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক রমজান মাসে এতেকাফ করতেন; তখন তিনি উম্মতের মাঝে দাওয়াতের মেহনত বাদ দিয়ে এতেকাফ করেছেন; অর্থাৎ তিনি দাওয়াতের মেহনতের হক আদায় করেননি? এই কথা বললে কি তার আকিদা সঠিক আছে বলা যাবে?
আপনারতো একটা ভালো কথার মধ্যে ভুল ধরার অভ্যাস।
তারপরওতো হজরত রুজু করছেন।
সঠিক যদি না বুঝতে পারেন বুঝবেন মরলে পর।
আল্লাহতালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন আর হযরত মোবাইলের ব্যবহার এর ব্যাপারে মিথ্যাচার করে তার একটি সত্যতা জাতির সামনে উপস্থাপন করার জন্য অনুরোধ❤❤❤❤ রইল
অনেক ভালো বক্তব্য
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤️🌼
বেশি বেশি করে দুরুদ শরিফ পড়বেন দয়া করে সবাই
আম লোক থেকে বিরত রাখুন আল্লাহ
হক্কানি আলেম ছেনার বুঝ দান করুন আমিন 😢😢
আমি একজন ছোট আলেম আমি সবগুলো পড়ে আমি নিজেই হতবাক হয়েছিলাম কিন্তু কোন কথা বলার সাহস পাচ্ছিলাম না
বাকি অভিযোগ গুলো নিয়েও এমন বিস্তারিত ভিডিও দিলে ভালো হয় ইনশাআল্লাহ।
Alhamdulillah.may Allah forgive all of us
❤❤❤
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
Hazrat ji.. Sahi keh rahe hai... ❤🎉❤🎉
আলহামদুলিল্লাহ, মাওলানা সাদ সাহেবকে এ দেশের আলেমরাই ইস্তেগবাল করে আনবে। খুব অচিরেই তাদের ধারনা বদলে যাবে তার বিরুদ্ধে।
আল্লাহ উম্মতকে এক ও নেক হওয়ার তৌফিক দিক।
এর জন্য এই চেনেলের মত মিডিয়া কর্মীদের ব্যবহার করুক।
😢😢 ভাইয়া আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করেন
Jajakallah khaiyer.. Allah apnake nek hayat dan korun..amin
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
সত্যিটা প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
এটাই সঠিক নিয়ম,সমালোচনাও জ্ঞানগভীর হতে হয়,যেহেতু মওঃসাদ সাহেব একজন বিখ্যাত আলেম।আর এদেশের আলেম নামের কিছুব্যক্তিগন শুধু গীবত,গালিগালাজ,ধমকি,হুমকি।
আল্লাহ এই সংঘাত থেকে সবাইকে হেফাজত করুন আর দাওয়াতে তাবলীগ কে এক করে দিন আমিন।
মাশাল্লাহ আপনার কথা আমি একমত ভাই এরকম প্রমাণ সহকারে আরো কিছু ভিডিও দিলে ভালো হতো