কাজী নজরুল ইসলামের সেনা নিবাসে সাহিত্য চর্চা • Kazi Nazrul Islam's Biography • Transcreation

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 21 ноя 2024
  • কাজী নজরুল ইসলামের সেনা নিবাসে সাহিত্য চর্চা • Kazi Nazrul Islam •Transcreation
    #poet #kazinazrulislam #কাজী_নজরুল_ইসলাম #কাজীনজরুলইসলাম #transcreation
    1. • ঘুমাও সাঈদ • Ghumao Sa...
    2. • বাংলা ভাগের ষড়যন্ত্র ...
    3. • মেধাবীরা কেন দেশ ছাড়ে...
    4. • Quota Movement • কোটা ...
    5. • নয় তো ওরা রাজা*কার • ...
    6. • চুপ থাক রাজা*কার • Quo...
    7. • ন্যাংটা যেদিন হবে... •...
    8. • আরও গরম বাড়বে • Summe...
    9. • গরিবরা বাচ্চা পয়দার ম...
    10. • ছুতো ভক্তি • ভারতীয় র...
    কবি কাজী নজরুল ইসলামের সেনা-নিবাসে সাহিত্য চর্চা
    ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের শেষ দিকে কবি নজরুল ইসলাম সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। প্রথমে কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে এবং পরবর্তীতে প্রশিক্ষণের জন্য সীমান্ত প্রদেশের নওশেরায় যান। প্রশিক্ষণ শেষে করাচি সেনা-নিবাসে সৈনিক জীবন কাটাতে শুরু করেন। তিনি সেনাবাহিনীতে ছিলেন ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দের শেষভাগ থেকে ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত, অর্থাৎ প্রায় আড়াই বছর।
    এই সময়ের মধ্যে তিনি ৪৯ বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাধারণ সৈনিক কর্পোরাল থেকে কোয়ার্টার মাস্টার হাবিলদার পর্যন্ত হয়েছিলেন। উক্ত রেজিমেন্টের পাঞ্জাবী মৌলবির কাছে তিনি ফার্সি ভাষা শেখেন। এছাড়া সহ-সৈনিকদের সাথে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহযোগে সঙ্গীতের চর্চা অব্যাহত রাখেন, আর গদ্য-পদ্যের চর্চাও চলতে থাকে একই সাথে।
    করাচি সেনা-নিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী---তাঁর প্রথম গদ্য রচনা। মুক্তি---প্রথম প্রকাশিত কবিতা। এবং গল্প হেনা, ব্যথার দান, মেহের নেগার, ঘুমের ঘোরে, কবিতা সমাধি ইত্যাদি।
    এই করাচি সেনানিবাসে থাকা সত্ত্বেও তিনি কলকাতার বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকার গ্রাহক ছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে প্রবাসী, ভারতবর্ষ, ভারতী, মানসী, মর্ম্মবাণী, সবুজপত্র, সওগাত এবং বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা।
    এই সময় তাঁর কাছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং ফার্সি কবি হাফিজের কিছু বই ছিল। এ সূত্রে বলা যায় নজরুলের সাহিত্য চর্চার হাতেখড়ি এই করাচি সেনা-নিবাসেই।
    সৈনিক থাকা অবস্থায় তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। এ সময় নজরুলের বাহিনীর ইরাক যাবার কথা ছিল। কিন্তু যুদ্ধ থেমে যাওয়ায় আর যাননি।
    ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে যুদ্ধ শেষ হলে ৪৯ বেঙ্গল রেজিমেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়, এরপর তিনি সৈনিক জীবন ত্যাগ করে কলকাতায় ফিরে আসেন।
    এই ছিল কবি কাজী নজরুল ইসলামের সৈনিক জীবনের এক ঝলক এবং সেনা নিবাসে থাকা কালীন সাহিত্য চর্চা। আশা করি বিষয়টা ভালো লাগলো আপনাদের।
    আপনার যদি কোনো বিষয় নিয়ে ভিডিও দেখতে ইচ্ছে করে তবে বিষয় সাজেস্ট করতে পারেন। আমি অবশ্যই আপনার দেওয়া বিষয় নিয়ে ভিডিও করবো। ভালো থাকবেন সকলে, ভালো থাকবেন সব সময়।
    DISCLAIMER:---
    Copyright Disclaimer,under section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for 'fair use' for purposes such as criticism, comment,news reporting, teaching, scholarship and research,fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing.Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use....

Комментарии • 2

  • @Hafizvai5
    @Hafizvai5 3 месяца назад +1

    দারুন......❤🎉❤🎉❤🎉🎉❤🎉❤🎉❤🎉❤🎉❤🎉❤🎉❤