বাসায় বসে সুন্দর করে চাকুরী টা করেন। পরিবহন বিল লাগে না। সপ্তাহে ০২ দিন ছুটি কাটান। বাড়ি বসে বসে বঔ নিয়ে গরু পুষে শাস্তি করে চাকুরী টা করেন। না আছে কোন চাপ না আছে টেনশন। চোট বন্ধ করে ভেবে দেখেন যারা পরিবার ছেড়ে দূরে চাকরি করে তাদের কি ভাবে জীবন চলে।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দিকে তাকিয়ে দেখেন তাদের কোনো বেতন নাই সবাই ঋনের উপর দিয়ে জীবন চালাচ্ছে না পারি পড়াশোনা করাতে নাপারি নিজে চলতে না পারি চিকিৎসা করতে না বাজার গেলে কিছুই হয় না ঐ টাকায়। বাড়ি ভারা দিলে ২/৩ হাজার টাকা থাকে।
খুব দ্রুত মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন করে পে কমিশন গঠন করুন যাতে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের পরিবার পরিজন নিয়ে আর মানবেতর জীবন-যাপন করতে না হয়।কারণ চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা করুণ মানবেতর জীবন-যাপন করতেছে।
বাংলাদেশে কোন দিন সরকারি চাকুরী জীবিদের বেতন বৈষম্য দূর হবে না। তার কারন কমিটিতে সব কর্মকর্তারা থাকেন কোন কর্মচারীকে রাখা হয়না। সেই কারনে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা শুধু তাদের নিজেদের দিকে তাকায়। ১৭--২০ গ্রেড কর্মচারীদের দিকে তাকায় না। এটাই বাস্তবতা।
এ বৈষম্যের দেশে একেক বিভাগের বেতন একেক রকম। সরকার ব্যাংকের কর্মচারী ও কর্ম কর্তা দের কে টিফিন ভাতা প্রতিদিন ৪০০/ করে দেয়া হয়। অথচ অন্যান্য কর্মচারীদের কে, মাসিক ২০০/ টিফিন ভাতা দেয়া হয়। আমরা কোন দেশে বসবাস করি। ।
জনাব, সরকারি চাকরিতে অনেকের অস্হায়ী থেকে স্হায়ী হতে দীর্ঘ বছর লেগে যায়।বয়স অনুযায়ী অবসরে গেলে তারা পুরা পেনশন পাননা। তারা বিভিন্ন ধার দেনায় জর্জরিত, মানবেতর জীবন কাটায়। তাই এটা ভেবে দেখার জন্য প্রশাসনের কাছে অনুরোধ থাকলো
সারজিস ভাইকে উদ্দেশ্য করে বলছি ৩০০০০/= টাকা দিয়ে একজন ডাক্তারের পরিবার চলে না।তাহলে ১২৫০০/= টাকা দিয়ে কি করে এম পিও ভুক্ত শিক্ষকের পরিবার চলবে? আপনাদের কারো হৃদযে কি বেসরকারি এমপিও ভুক্ত শিক্ষক সমাজের কথা মনে পড়েে না?
যে সর্বসাধারণ কর্মচারীদের জীবনের দুঃখ কষ্টের বিশ্লেষণ করতে পারে না সে আবার কিসের বিশ্লেষক মাথায় আসেনা। সে নিজে তো কর্মকর্তার চেয়ারে বসে আছে তাই এগুলো ও তার মাথায় আসবে না। এরা স্বার্থপর
সকল কর্মচারী বৈষম্যর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।
বৈষম্য মুক্ত সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা দেওয়া হোক 🇧🇩
বৈষম্য দূর করতে হলে, গ্রেট কমিয়ে ১০টি করতে হবে।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের পে স্কেল দেওয়া হোক। এবং বন্ধের দিনে ডিউটি করলে, অভারটাইম চালু করা হোক।
সরকারি চাকরিতে ব্লক পোস্ট বাতিল করতে হবে মেধা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রোমোশনের ব্যবস্থা করতে হবে।
Right
২০তম গ্রেডে ৪০০০০ টাকা করে দেওয়া উপযুক্ত
জাহিদুর রহমান এর বেতন ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হোক। সরকারের কাছে বিনিত আবেদন
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য 4জন ফ্যামিলি নিয়ে 11120টাকা। পেনশন ভাতা পাই এই পেনশন দিয়ে কি ভাবে চলে আমাদের দেখার মতন কেউ নেই
এটা সরকারি চাকরিজীবী দের জন্য ভাবা উচিত।
১ থেকে ১০ তম গ্রেডে না বাড়িয়ে শুধু ১১ থেকে ২০ গ্রেডে ৫০% বাড়ালে বৈষম্য কমবে।২০ গ্রেড বাদ্দিয়ে ১০ গ্রেড করতে হবে
Beta sarthopor
রাইট
তাছাড়া বৈষম্য কমবে না ভাই
মহার্ঘ ভাতা বা নতুন বেতন স্কেল দিয়ে বেতন বাড়াতে হবে। সেই সাথে ঘুষ দূর্নীতি বন্ধের নিশ্চয়তা থাকত হবে।
সকল প্রকার ব্লক পোস্ট বাতিল করে প্রমোশন এর সুযোগ রাখতে হবে।
১১ থেকে ২০ গ্রেটের কর্মচারীদের বৈষম্য দূর করতে হবে তাদের বেঁচে থাকার অধিকার আছে
সকল কর্মচারীদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা দরকার আমার মনে হয় এটা করলে খুবই ভালো হবে।
শতভাগ পেনশন সমর্পণ কারীদের যেভাবে সম্ভব করা যায় সেভাবেই বোনাস ও চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধি করা হউক।
পেনশন বৃদ্ধি করা হোক তারা বাচবে কদিন
হাইস্কুলে শিক্ষকরা ১২৫০০ টাকায় কীভাবে চলে এটা মাথায় আসে না?
শিক্ষক রা যে প্রাইভেট পাড়িয়ে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকে
@@MdShimul-lf7ws যারা প্রাইভেট না পড়ায় তারা কি করবে?
বাসায় বসে সুন্দর করে চাকুরী টা করেন। পরিবহন বিল লাগে না। সপ্তাহে ০২ দিন ছুটি কাটান। বাড়ি বসে বসে বঔ নিয়ে গরু পুষে শাস্তি করে চাকুরী টা করেন। না আছে কোন চাপ না আছে টেনশন।
চোট বন্ধ করে ভেবে দেখেন যারা পরিবার ছেড়ে দূরে চাকরি করে তাদের কি ভাবে জীবন চলে।
@@RazuAhmmed-fj5dd রাইট ভাইয়া
@@chamky3886 তারা ও পড়াবে
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দিকে তাকিয়ে দেখেন তাদের কোনো বেতন নাই সবাই ঋনের উপর দিয়ে জীবন চালাচ্ছে না পারি পড়াশোনা করাতে নাপারি নিজে চলতে না পারি চিকিৎসা করতে না বাজার গেলে কিছুই হয় না ঐ টাকায়। বাড়ি ভারা দিলে ২/৩ হাজার টাকা থাকে।
ওভাই সারজিস বেসরকারী মাধ্যমিকের টিচারেরা কিভাবে চলে১২৫০০ টাকা দিয়ে
Thank you vi.
এইবার কর্মকতা কর্মচারীর বৈষমধুর না হলে আর বাকি জীবনেও সম্ভব নয়। আশা করি সরকার কর্মচারীদের জন্য বিশেষ নজর দেবে।
জনাব জাহিদুর রহমান উনি হয়তো অভাব দেখেন নি উনি যে ব্যাংকে চাকরি করেন উনি কি করে জানবেন অভাব কাহাকে বলে
সুবিচার করতে হবে। ❤
খুব দ্রুত মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন করে পে কমিশন গঠন করুন যাতে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের পরিবার পরিজন নিয়ে আর মানবেতর জীবন-যাপন করতে না হয়।কারণ চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা করুণ মানবেতর জীবন-যাপন করতেছে।
একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষক সর্বমোট ১২৭৫০ টাকা পায়
সঠিক স্যার
বাংলাদেশে কোন দিন সরকারি চাকুরী জীবিদের বেতন বৈষম্য দূর হবে না। তার কারন কমিটিতে সব কর্মকর্তারা থাকেন কোন কর্মচারীকে রাখা হয়না। সেই কারনে উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা শুধু তাদের নিজেদের দিকে তাকায়। ১৭--২০ গ্রেড কর্মচারীদের দিকে তাকায় না। এটাই বাস্তবতা।
অবসর প্রাপ্ত কর্মচারিদের বেতন ১৫০০০/- উদ্ধে হওয়া উচিৎ।
এ বৈষম্যের দেশে একেক বিভাগের বেতন একেক রকম।
সরকার ব্যাংকের কর্মচারী ও কর্ম কর্তা দের কে টিফিন ভাতা প্রতিদিন ৪০০/ করে
দেয়া হয়।
অথচ অন্যান্য কর্মচারীদের কে, মাসিক ২০০/ টিফিন ভাতা দেয়া হয়।
আমরা কোন দেশে বসবাস করি।
।
১,২,৩,৪,৫ গ্রেটের স্কেলে বেশী তারা অনেক পাবে কিন্তু যারা ১০ ম গ্রেট তাদের কত বাড়বে
মাননীয়৷ স্যার আপনার বেতন ৮০০০ থেকে ১২০০০ এর মধ্যে হলে বুঝতে পারতেন অনাহার ও অর্ধাহারের জালা।মানুষ হিসাবে মানবিকতা নিয়ে গরিব মানুষের দিকে তাকান।
Shabash sajesh Bhai
% না দিয়ে সকল স্টাফ দের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ এমাউন্ট ভাতা হিসেবে দেওয়া হোক।
কর্মকর্তাদের তো সমস্যা নাই
সারজিস সাহেব ডাঃ দের বেতন ৩০ হাজার টাকা হলেও কম কোথায়? কেননা, তারা প্রাইভেট প্র্যাকটিস করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
সারজিস ভাই তাহলে আমরা চলে কি হবে? আমাদের বেতন তো মাত্র বারো হাজার আমাদের বিশ্বাস হয় না আমাদেরকে মানুষ বলে মনে হয় এ দেশের সরকারের
সৈনিক কি ভাবে১৫০০০ টাকা দিয়ে সংসার চালায়,,
শিক্ষকদের মহার্ঘ ভাতা প্রদান করা উচিত
Abassai chakuritora khubai
kasto o manobetor jibanjapon karse. Oner baktabbo kkhubai jukti nirvar.❤❤❤
এখন এসব বিশ্বাস করিনা।
বিশ্বাস তখন করবো যখন আমার একাউন্টে টাকা জমা হবে।
জনাব, সরকারি চাকরিতে অনেকের অস্হায়ী থেকে স্হায়ী হতে দীর্ঘ বছর লেগে যায়।বয়স অনুযায়ী অবসরে গেলে তারা পুরা পেনশন পাননা। তারা বিভিন্ন ধার দেনায় জর্জরিত, মানবেতর জীবন কাটায়। তাই এটা ভেবে দেখার জন্য প্রশাসনের কাছে অনুরোধ থাকলো
স্যার আপনি একটু পার্বত্য চট্টগ্রামে আসেন শান্তি বাহিনীর সাথে একটু যুদ্ধ করে দেখান চেয়ারে বসে বসে অনেক বড় বড় কথা বলা যায়
❤❤
বৃষ্টি স্কেল ভেঙ্গে 10 টি স্কেল করতে হবে। তাহলে কিছুটা বৈষম্যহীন হবে বলে আমি মনে করি। বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন সবাই। বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সারজিস ভাইকে উদ্দেশ্য করে বলছি ৩০০০০/= টাকা দিয়ে একজন ডাক্তারের পরিবার চলে না।তাহলে ১২৫০০/= টাকা দিয়ে কি করে এম পিও ভুক্ত শিক্ষকের পরিবার চলবে? আপনাদের কারো হৃদযে কি বেসরকারি এমপিও ভুক্ত শিক্ষক সমাজের কথা মনে পড়েে না?
Officer and staff sokoler Jonno mohargo vata 10000 taka kora hok tahole boisommo kisuta dur hobe
৮২৫০ টাকা স্কেল ১৪৪৫০ টাকা
কর্মচারীর কি করলেন তা হলে
আমরা মহার্ঘ ভাতা চাই না, নবম পে স্কেল চাই
ভাই আপনব ভুল বলছেন এমপিও ভূক্ত কর্মচারি ৮২৫০ টাকা স্কেলে সব মিলে ৮৯২৫ টাকা পায়।
Sir apnar salary 20 hajar komia dewa hok
একজন অনার্স -মাস্টার্স Degree.ধারী ১৮০০০টাকা পান ভাবতে চরম লজ্জা লাগে। একেই বলে ফকিরনী বেতন।
শিক্ষকরা ১৬০০০ টাকা দিয়ে চলে কেমনে?
সারজিদ ভাই তোমরা আন্দোলন করেছ বৈষম্য দুর করত। সেটা দেখার দায়িত্ব তোমাদের, এবার যদি বৈষম্য দুর না হয় আর কোন, এই বৈষম্য দুর হবেনা।
জনাব আমি অবসরপ্রাপ্ত বেতন ৭৬৯০টাকা কি করব
মুলা দেখে দিন গড়িয়ে যাবে।
এ বৈষম্য দেখার কেউ নাই
জী
আপনারা অনুগ্রহ করে এই অপপ্রচার বন্ধ করেন । আপনাদের এই অপপ্রচার ও গুজবে দ্রব্য মূল্য আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৩০০০০ টাকায় চলে না ৮২৫০ টাকায় কেমনে চলে? সবার কি মাথা মোটা হইয়া গেছে নাকি??
কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না শুধু গান আর গান ।
সরকারি কর্মচারির পারিবারিক সদস্যরাও সাধারণ জনগণ। তাই প্রতিবাদ বিবেকহীনতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
যত কথার ফুল ঝুরি থাকনা কেন সবষেষ এবারের ফলাফল হবে গতবারের মত।
নতুন কি আছে বলো, নইলে একই খবর বার বার বলার জন্য চ্যানেলে কিন্তু,..... হুমম রিপোর্ট মারমু
কম হলে ১০০০০
Furg
অবসরপ্রাপ্ত৷ আমরা পেটভরে ভাত খাইতে পারি না 9 পে স্কেল চাই
বেশি খেলে আয়ূ কমে
Ader k bolan j kon dasa 20 t gread asa
Zahiduur rahman bustered
এত সুন্দর কথা বলতেছে সে নিজে কয়দিন দুঃখে কষ্টে দিন কাটাইছে বলেনতো। সে কি বুঝবে কর্মচারীদের কষ্টের কথা
নতুন খবর দেন।
Ai balto onak shonase
😂😂
যে সর্বসাধারণ কর্মচারীদের জীবনের দুঃখ কষ্টের বিশ্লেষণ করতে পারে না সে আবার কিসের বিশ্লেষক মাথায় আসেনা। সে নিজে তো কর্মকর্তার চেয়ারে বসে আছে তাই এগুলো ও তার মাথায় আসবে না। এরা স্বার্থপর
১০০০০ টাকা মহার্ঘভাতা চাই
একজন হরিদাস পাল পুড়ান খবর জালাইদেয
বৈষম্য মুক্ত সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা দেওয়া হোক 🇧🇩
বৈষম্য মুক্ত সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা দেওয়া হোক 🇧🇩