কোন তদন্ত কিংবা স্বাক্ষি প্রমান ছারাই তো প্রধান শিক্ষিকা যা করেছে অপরাধী গন্য হয়। অভিযুক্ত হিসেবে শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া যায়। এমন একটা ঘটনা শিক্ষা অফিসারের বক্তব্যে বিষয়টক সিরিয়াসলি নিয়েছে বলে মনে হয়নি।
এই প্রথমবারের মতো ৭১ টিভি কে ধন্যবাদ দিতেছি এরকম একটা প্রতিবেদন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য আসলে এটাই বাস্তবতা জোর যার মুল্লুক তার সমাজে যার পজিশন ভালো যার ক্ষমতা আছে সবাই শুধু সেদিকে হয় হয় করে
যে শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর সেই শিক্ষক কে কান ধরে উঠাবসা করানো খুবই দুঃখজনক।এটার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি সেই সাথে ওই প্রধান শিক্ষক কে শাস্তি হিসেবে কোন বাজারে ১০০ বার কান ধরে উঠবস করা হোক।।
@@nicemoments4930 ফেসবুকে ছবি দেয়ার শাস্তি কি ওই হেড মাস্টার দিবে? নাকি তাদের কর্তিপক্ষ নাই? কানে ধরে উঠবস করানোর মত সাহস বা আইন তাকে কে দিয়েছে ? ফেসবুকে ছবি দেয়ার জন্য উনি মামলা বা অভিযোগ করতে পরে। এখন হেডমাস্টারের শাস্তি হবে। এটা খুব ভালো হবে।
আমি অবাক হচ্ছি প্রধান শিক্ষক এখন আইনের আওতায় আসেন নাই দেখে, আর সাথে আজিজ কে এখনো পুলিশ গেফতার করে নাই এটাও আমাকে অবাক করেছে, তার সাথে আমাকে বুঝতে সহায়তা করেছে যে তাদের ক্ষমতা আর প্রভাব অনেক। তাদের এই ক্ষমতা আর প্রভাবের উৎস কোথায়? সেটা জানার বিষণ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
@@ahmedkawsar8142 আপনি একজন সন্ত্রাসী হিসাবে অনেক কিছুই করতে পারেন। তারমানে এই না যে, একজন প্রধান শিক্ষিকা, একজন শিক্ষিকাকে নিয়মের বাইরে যেয়ে শাস্তি দিতে পারেন। উনি ডিজিটাল আইনে মামলা করতে পারতেন। সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ করতে পারতেন। প্রভাবশালী লোকজন মিলে একজন মানুষকে আইনের বাইরে শাস্তি দেয়াটাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
বালের নিউজ করছে,মূল ঘটনা বুঝছেন?আপনার বউয়ের ছবি আপনার অনুমতি ছাড়া ফেসবুকে দিলে আপনার কেমন লাগবে।এই শিক্ষিকা তাই করেছে,পরে বলতেছে,আমার মোবাইল আমার সন্তানরা বেশী ব্যবহার করে।এই সব জগন্য সাংবাদিকরা আসল ঘটনা মানুষকে বুঝতে দেয় না।
এই অপমান কি করে, সহ্য করে আছে !!! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করছি এঁরা 🤣দুষ্টচক্র চিন্তার ও মানসিকতা ভালো নয় , চাকরি থেকে বরখাস্ত করা উচিৎ ।
@@ashikshikder6104 রুচিসম্পন্ন কথা হাসিনা কমই বলেন । কুরুচির কথাই তিনি বেশি বলেন ! এ জন্যেই ড: তুহীন মালিক বলেছিলেন টেলিভিশনে যখন হাসিনার বক্তব্য শুরু হয় তখন বাবা মারা দৌড়ে গিয়ে দুহাত দিয়ে বাচ্চাদের কান বন্ধ করে রাখে
খবরটি হয়তো আপনার বোধগম্য হয় নাই। এখানে বলা হয়েছে ছবিটি ফেসবুক স্টোরিতে ছিল। আর মহিলা বলছে সে তেমন মোবাইল সম্পর্কে বোঝে না...তার সন্তানেরা মোবাইল চালায়। আরেক জনের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুমতি ছাড়া দেয়া অন্যায় কিন্তু তাই বলে কি তার নিজের শাস্তি দেয়ার অধিকার আছে? তাই আমার মনে হয় দোষ যদি এই মহিলার থেকেও থাকে তবে এখন আর সেটা বড় নয় কারন প্রধান শিক্ষিকা নিজেই আইন হাতে তুলে নিয়েছে তাই মূল দোষী এখন সেই।
@@fariduzzamanifty7126 ভাই একজন অন্যায় করছে বিধায় আরেকজনের অন্যায় নাই হয়ে যাবে বিষয়টা কিন্তু এরকম না। আমি কিন্তু বলেছি ন্যায় বিচার করতে হলে দুইদিকের অপরাধই আমলে নিতে হবে। বিচারক সাব্যস্ত করবে কার অপরাধ কতটুকু।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও সাহায্য দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে। যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু। নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে। পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা। এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।।.
এসব কিছুই ঘটছে একমাত্র অদূরদর্শী কৃতকর্মের জন্য । online এ কিছু দিতে হলে অবশ্যই একটু ভেবে নেয়া উচিৎ । এর ফলাফল কি হতে পারে সেটা ভাবা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ।
উনার অতিরিক্ত অন্ধ ভক্তের কারণে যদি উনি বাংলাদেশে না থাকতে চান উনাকে আফগানিস্তান পাঠায় দেয়াই ভালো উনার মত শিক্ষিকা দরকার নেই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উনি একদিন এই অন্ধ শিক্ষা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সাপ্লাই দিব
অপরাধীকে জুতার বারি দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হোক। একজন শিক্ষিকাকে যারা কান ধরে উঠবস করতে পারে তারা মানুষ খুন করতে পারে তাই দোষীদের ধরে ডিম থেরাপি সহ আজীবন কারাগারে পাঠানোর অনুরোধ জানাচ্ছি
শিক্ষকতা এখন শুধুই পেশা মাত্র,, এখান থেকে মনুষ্যত্বের ছিটাফোঁটা ও অর্জন করা সম্ভব নয়
যদি যার যার যোগ্যতায় শিক্ষক নিয়োগ দিতো তাহলে এই রকম মনুষ্যত্বেহীন শিক্ষক গুলো দেখা যেত না। ঘুশ দিয়া চাকরি নিবো ওদের দারা আর কী শিক্ষা পাবে
Bai akdom thik
right.
@@sheikhrubel3159
এইরকম শিক্ষকদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিত!!
এরা জয় বাংলার নিয়োগ দেওয়া শিক্ষিকা বলার কিছু নাই।
এটা বেহেশতে থাকার নিয়ামত
😥😥😥😥😥😥😥
এদের কিছুই হবে না।
😥😥😥😥😥😥😥😥
কোন তদন্ত কিংবা স্বাক্ষি প্রমান ছারাই তো প্রধান শিক্ষিকা যা করেছে অপরাধী গন্য হয়। অভিযুক্ত হিসেবে শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া যায়। এমন একটা ঘটনা শিক্ষা অফিসারের বক্তব্যে বিষয়টক সিরিয়াসলি নিয়েছে বলে মনে হয়নি।
হায় সর্বনাশ! অবাক হচ্ছি এতোবড় হেনস্তার পরও ঐ প্রধান শিক্ষিকাকে এখনো আইনের আওয়ার আনা হয়নি!
উনার ক্ষমতা আছে অনেক হয়ত। তবে কেউ কি নাই কোথাও, এর উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার?
এই প্রথমবারের মতো ৭১ টিভি কে ধন্যবাদ দিতেছি এরকম একটা প্রতিবেদন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য আসলে এটাই বাস্তবতা জোর যার মুল্লুক তার সমাজে যার পজিশন ভালো যার ক্ষমতা আছে সবাই শুধু সেদিকে হয় হয় করে
দ্রুত ঐ শিক্ষিকাকে এবং তার হাজবেন্ড কে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। কঠিন বিচাৱ হওয়া উচিত
কারন কি? আপনার বউয়ের ছবি আপনার অনুমুতি ছাড়া,টিকটকে দিলে আপনি কি করবেন?
@@TariqulIslam-ch6yk r8
এই ঘটনাটা পুরো শিক্ষক মহলের জন্য লজ্জার...
এমন অপরিপক্ক মস্তিষ্কের একজন কিভাবে প্রধান শিক্ষিকার দ্বায়িত্ব পালন করছে??
যে শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর সেই শিক্ষক কে কান ধরে উঠাবসা করানো খুবই দুঃখজনক।এটার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি সেই সাথে ওই প্রধান শিক্ষক কে শাস্তি হিসেবে কোন বাজারে ১০০ বার কান ধরে উঠবস করা হোক।।
নিঃসন্দেহে এটি একটি লজ্জাজনক ঘটনা সহকারি শিক্ষকদের জন্য
😝😝😝 sohomt
মিয়া আসল কাহিনী না যেনে একটা কথা বলে দিলেন 😆
@@sakibjakir4507 আসল কাহিনী কি? মে ফুটেজে দেখা গেছে সেটা কোন কাহিনী?
এটা অবশ্যই লজ্জাজনক কিন্তু আরেক মহিলার ছবী অনুমতি ছাড়া ফেজবুকে পোস্ট করা কি সাপোর্ট যোগ্য ?
যদি না হয় তাহলে পক্ষ পাতিত্য মূলক কমেন্ট করার মানে কি ?
@@nicemoments4930 ফেসবুকে ছবি দেয়ার শাস্তি কি ওই হেড মাস্টার দিবে? নাকি তাদের কর্তিপক্ষ নাই? কানে ধরে উঠবস করানোর মত সাহস বা আইন তাকে কে দিয়েছে ? ফেসবুকে ছবি দেয়ার জন্য উনি মামলা বা অভিযোগ করতে পরে। এখন হেডমাস্টারের শাস্তি হবে। এটা খুব ভালো হবে।
শিক্ষিত হলেই যে মানুষ মানুষ হয়না এটা তার প্রমাণ।
আমি অবাক হচ্ছি প্রধান শিক্ষক এখন আইনের আওতায় আসেন নাই দেখে, আর সাথে আজিজ কে এখনো পুলিশ গেফতার করে নাই এটাও আমাকে অবাক করেছে, তার সাথে আমাকে বুঝতে সহায়তা করেছে যে তাদের ক্ষমতা আর প্রভাব অনেক। তাদের এই ক্ষমতা আর প্রভাবের উৎস কোথায়? সেটা জানার বিষণ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
Ei deshe kisu nai Vai
Jahelia jug Ashe gese abar
আপনার পরিবার এর ছবি যদি আমি ফেইসবুকে আপলোড করি আপনার কেমন লাগবে নিরপেক্ষতা ভুলে গেলে চলবে।
@@kazimdsarifuiislam5445 chobi dile ki hobe, tor ma ki tate dosh beta chude diye jabe? Naki tor bou k. Gorib jottoshob
@@kazimdsarifuiislam5445 পরিবার এর ছবি আপলোড দিলে তাকে কি বিষয় টা অন্যভাবে বোজানো যেতোনা।
@@kazimdsarifuiislam5445 ঠিক ভাই
একজন শিক্ষক কিভাবে আরেকজন শিক্ষকের সাথে এমন করতে পারে? এটা একটা নিন্দনীয় কাজ। দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
কিছুনা,এখনকার দিনে শিক্ষকরা নিজেকে শিক্ষিত আর জনসাধারণকে মূর্খ মনে করেন। এরা আন্দোলন করে ঠিকই কিন্তু শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়েও এরা শিক্ষক। ধন্যবাদ
মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষক যখন এভাবে অপমানিত হয় তখনই সেই সমাজের পতন ঘটে। এসব নরকের কীটদের অবিলম্বে কঠিন বিচার হওয়া উচিত।
এ রকম শিক্ষিকাকে চাকুরী হতে বহিষ্কার প্রয়োজন,,তা না হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ কে অপমানিত করা হবে।।
এই রকম অনেক প্রধান শিক্ষক প্রতিষ্ঠানকে নিজের বাব দাদার মনে করে, এরে আইনের আওতায় আনা উচিৎ।
যে শিক্ষক অন্য শিক্ষককে মর্যাদা দিতে জানে না সে শিক্ষকের কাছ থেকে ছাত্রছাত্রীরা কিবা শিখবেএই শিক্ষককে বরখাস্ত করে চাকরিথেকে বিতাড়িত করা হোক
অপরাধীকে চাকুরীচ্যুত করে আইনের আওতায় আনা উচিৎ।
খুবই খারাপ কাজ হইছে
কঠোর শাস্তি চাই
আমি বরাবরই প্রাইমারি স্কুলে এত পরিমাণ মহিলা শিক্ষক নিয়োগের বিরোধী। এদের জন্যই শিক্ষার মান এত নিচে।
একদম সত্যি কথা বলেছেন 💖
মহিলা শিক্ষিকাদের জন্য পড়াশোনার মান অনেক কমে গেছে।শতকরা ২-৩ জন বাদে মহিলা শিক্ষিকা বাদে সবার মান খুব খারাপ।
এই হলো আমাদের সোনার বাংলাদেশ যেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের শিক্ষকদের এইভাবে সম্মান পেতে হয় 😭😭
কথায় কথায় দেশে কে গালিগালাজ করা বন্ধ করুন। অন্যায় করলে বিচার হবে। পৃথিবীর সকল দেশেই বিচার কার্যক্রম চলছে এবং চলবে।
দিন দিন এইসব শিক্ষিত নামের মানুষগুলোর এত অবক্ষয় হচ্ছে কেন ? যেমন আমি ফেসবুক বুঝিনা । অথচ এসব কি হচ্ছে ?
এরা জয় বাংলার নিয়োগ দেওয়া শিক্ষিকা বলার কিছু নাই।
এটা বেহেশতে থাকার নিয়ামত
😥😥😥😥😥😥😥
প্রতিটি মানুষকেই তার সিম্বদ্ধতা সম্পর্কে ভালভাবে জেনে রাখা উচিৎ । এবং এটা হল একটি সভ্য সমাজের আদর্শ ।
এই অন্যায়ের বিচার হলে আমি খুবই অবাক হব। ইনফেক্ট বাংলাদেশের যে কনো অন্যায়ের বিচার হলে আমি খুব অবাক হই।
শাস্তি চাই
এই প্রধান শিক্ষিকার কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার।
তোমার মা, বোন বা বউ যে কিনা ফেইসবুকে ছবি দেয়া পছন্দ করে না,এমন অবস্থায় কেউ যদি ফেইসবুকে ছবি দেয় তুমি কি করবে????আমি হলে পাড়াইতাম🤕🤛
@@ahmedkawsar8142 আপনি একজন সন্ত্রাসী হিসাবে অনেক কিছুই করতে পারেন। তারমানে এই না যে, একজন প্রধান শিক্ষিকা, একজন শিক্ষিকাকে নিয়মের বাইরে যেয়ে শাস্তি দিতে পারেন। উনি ডিজিটাল আইনে মামলা করতে পারতেন। সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ করতে পারতেন। প্রভাবশালী লোকজন মিলে একজন মানুষকে আইনের বাইরে শাস্তি দেয়াটাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
@@ahmedkawsar8142 ai motharchod gulay jonggi hoy. Chobi dile ki hobe??
এই প্রধান শিক্ষিকাকে অবশ্যই এই পেশার জন্য অবান্চিত ঘোষণা করা উচিত।
Ekta teacher ke eto opoman ccc
শত শত বাচ্চাদের মানষিক নির্যাতন করেছে তার কি হবে??প্রধন শিক্ষককে পুরষ্কৃত করা উচিৎ।। আর এই শিক্ষিকাকে জেলে পাঠানো উচিৎ।।।
খুব দুঃখ জনক ওর বিচার হওয়া দরকার, দেশটা নিচে নেমে গেছে।
আল্লায় এদেরকে হেদায়েত দান করুক আমীন 😇
প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াদরকার।
This is honorable Bangladesh.. we r proud Bangladeshi..
এ রকম শিক্ষককে বিচারের আওতায় হোক
আল্লাহ আপনি আমাদেরকে হেদায়েত নসিব করুন এবং হেফাজত করুন
যে কান ধরলো তার ছবি দেখালেন
যিনি শাস্তি দিলেন দোষী ব্যাক্তিদের ছবি দেখালেন না।
এভাবেই অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে ।
এরকম অমানুষ শিক্ষিকার কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি
যারা আমাদের পথচলার রাস্তা চিনায় তাদের সাথে এমন ঘটনা চরম নিন্দাজনক। প্রধান শিক্ষিকাকে বহিষ্কার করা হোক।
ইন্না-লিল্লাহ ! সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করার আহবান থাকবে।
শিক্ষিত হলে হবে না মানুষত্ব থাকতে হবে
তোমার পরিবারের ছবি ফেইসবুকে দিলে বুঝা যাবে মনুষ্যত্ব কোথায় যায়
ধিক্কার
সুন্দর করে নিউজ টা বলার জন্য ফারজানা রুপা কে ধন্যবাদ 🌹
বালের নিউজ করছে,মূল ঘটনা বুঝছেন?আপনার বউয়ের ছবি আপনার অনুমতি ছাড়া ফেসবুকে দিলে আপনার কেমন লাগবে।এই শিক্ষিকা তাই করেছে,পরে বলতেছে,আমার মোবাইল আমার সন্তানরা বেশী ব্যবহার করে।এই সব জগন্য সাংবাদিকরা আসল ঘটনা মানুষকে বুঝতে দেয় না।
প্রধান শিক্ষক এবং জড়িত বাকিদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনা হোক, যাতে সবার কাছে এই শাস্তি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।
এই শিক্ষকের অবশ্যই একটা রাজনৈতিক পরিচয় আছে খুঁজে দেখেন।
টিক
Correct
আজকাল আমাদের সমাজের বেশীর ভাগ শিক্ষক অসভ্য।
@@RakibHasan-mu8uv দল বাজ শিক্ষকরা এমনই হয় ...
এটা হচ্ছে বাংলাদেশের উন্নয়ন। উন্নয়নের জোয়ার
এই অপমান কি করে, সহ্য করে আছে !!! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করছি এঁরা 🤣দুষ্টচক্র চিন্তার ও মানসিকতা ভালো নয় , চাকরি থেকে বরখাস্ত করা উচিৎ ।
200,000 4r6
ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে চাকরিচ্যুত করা দরকার। ওতো শিক্ষক নামের কলঙ্ক।
যে দেশের প্রধানমন্ত্রী কুরুচিপূর্ণ কথা বলে সে দেশের সমাজে কুরুচিপূর্ণ আচরন খুবই স্বাভাবিক
কু রুচিপূর্ণ কি বলছে?
What about tarek ?
@@ashikshikder6104 রুচিসম্পন্ন কথা হাসিনা কমই বলেন । কুরুচির কথাই তিনি বেশি বলেন ! এ জন্যেই ড: তুহীন মালিক বলেছিলেন টেলিভিশনে যখন হাসিনার বক্তব্য শুরু হয় তখন বাবা মারা দৌড়ে গিয়ে দুহাত দিয়ে বাচ্চাদের কান বন্ধ করে রাখে
Khaleda zia na? Oi je kuttar r bacca bolcilo
একজনের দোষ অন্য জনের ঘাড়ে দেওয়ার কি এটা প্রবণতা
একজন শিক্ষক কে এ ভাবে বহিরাগত দিয়ে অপমান করা উচিত হয়নি। তবে এটাও ঠিক কারো অনুমতি না নিয়ে তার ছবি পোস্ট করাটা ও অন্যায়
প্রধান শিক্ষিকাকে এখনও আইনের আওতায় আনা হয়নি কেন?
Apni ki usa te thaken... It is Bangladesh...
বাংলাদেশের আইন!!
Tk asce bro
এরকম প্রধান শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত
শিক্ষকে পিঠিয়ে মেরে ফেলে তার বিচার হয়না।আর এটাতো কান ধরা।তার কি বিচার হবে।হায়রে দেশ।
আসলেই খুব হতাশার ।
হায়রে বাংলাদেশ,, কিছু বলার ভাষা নাই,,,নিন্দা জানাই
আরেকজনের ছবি টিকটকে দেয়াও অপরাধ। সেটা তো একবারও বলা হলো না। শুধু একপাশের টাই বলা হলো। ন্যায় বিচার করতে হলে দুই পাশের অপরাধ ই আমলে নিতে হবে।
খবরটি হয়তো আপনার বোধগম্য হয় নাই। এখানে বলা হয়েছে ছবিটি ফেসবুক স্টোরিতে ছিল। আর মহিলা বলছে সে তেমন মোবাইল সম্পর্কে বোঝে না...তার সন্তানেরা মোবাইল চালায়। আরেক জনের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুমতি ছাড়া দেয়া অন্যায় কিন্তু তাই বলে কি তার নিজের শাস্তি দেয়ার অধিকার আছে? তাই আমার মনে হয় দোষ যদি এই মহিলার থেকেও থাকে তবে এখন আর সেটা বড় নয় কারন প্রধান শিক্ষিকা নিজেই আইন হাতে তুলে নিয়েছে তাই মূল দোষী এখন সেই।
@@fariduzzamanifty7126 ভাই একজন অন্যায় করছে বিধায় আরেকজনের অন্যায় নাই হয়ে যাবে বিষয়টা কিন্তু এরকম না। আমি কিন্তু বলেছি ন্যায় বিচার করতে হলে দুইদিকের অপরাধই আমলে নিতে হবে। বিচারক সাব্যস্ত করবে কার অপরাধ কতটুকু।
এই প্রধান শিক্ষাকে কঠিন থেকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি
অনুমতি ছাড়া অন্যের ছবি ফেসবুকে দেওয়া কি অপরাধ নয় ?
যাঁরা যাঁরা এমন করেছেন তাদের কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক
আইনের আওতায় আনা হোক এই জুলুমবাজ শিক্ষককে
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও সাহায্য দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে।
যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে।
গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু।
নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে।
পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা।
এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।।.
প্রধান শিক্ষকের সবার সামনে কান ধরে উঠবস করানোর জোরদার জানাচ্ছি
দাবি
কি অবস্থা!
I want justice for this event.
শাস্তি চাই,, প্রধান শিক্ষকের
প্রধান শিক্ষিকার যদি এরকম উগ্র আচরণ হয় তাহলে সেই স্কুলের শিক্ষার্থীরা কি শিখবে তাদের কাছ থেকে
প্রধান শিক্ষকের শাস্তি চাই এবং ফাঁসি চাই
পরিচয় গোপন রাখবে কেন। যদি অন্যায় করে সবাই মিলে প্রতিবাদ করলে
এটা খুবই মর্মান্তিক।
দুঃখ জনক
বাংলাদেশের এটা ঐতিহ্যবাহী কাজ
দেশ সব দিক থেকেই উন্নয়ন করেছে।
ধর্মান্ধ দেশে সামনে এরকম আরোও অনেক কিছু দেখতে হবে।
কি লাভ এমন শিক্ষা থেকে যদি কাউকে সম্মান দিতে না জানে???
পেটে লাতি মারা উচিৎ না চাকরি চলে যাওয়া মানে পেটে লাতি মারা
এই প্রধান শিক্ষিকাকে চাকরীচ্যুত করা হোক।
শিক্ষামন্ত্রীর কাছে এটাই দাবি তাহলে একটা দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হবে।
দেশ আজ কোথায় গেছে।
সেই শাস্তিদাতাদেরকে সকল মিডিয়ার সামনে এনে কান ধরে উঠ বসানোর ব্যবস্থা করে চাকুরীচ্যুত করা
এসব কিছুই ঘটছে একমাত্র অদূরদর্শী কৃতকর্মের জন্য । online এ কিছু দিতে হলে অবশ্যই একটু ভেবে নেয়া উচিৎ । এর ফলাফল কি হতে পারে সেটা ভাবা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ।
মানুষের মনুষ্যত্ব দিনদিন কোথায় যাচ্ছে!!!
কি বিচার হবে আর বিচার হলেই কি ঐ শিক্ষিকা তার আত্ব সন্মান ফিরে পাবে।।
দেখুন, প্রধান শিক্ষিকার অন্যায় যদি প্রমাণিত হয় - তাহলে আমি মনে করি সহকারী শিক্ষিকার মর্যাদা আরও বাড়বে ।
এদের প্রত্যেকের কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি দাবি করছি।
এতোদিন স্যার রা ছাত্র ছাত্রীদের যা সাথে যা করতো এখন তারাই তা শুরু করছে
দ্বায়ীদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থার দাবি করছি।
লজ্জা লজ্জা লজ্জা 😢😢😢
সত্যি দুঃখজনক😭ধিক্কার জানাই
এমন বাংলা তো আমরা কখনই আশা করি নি😥😥 নিশ্বন্দে লজ্যা জনক😢😢😢
ohe buddhijibi... oita ancholik vasa, mayer vasa bolate lojjar ki ace?? apnar nijer e to banan thik nai.
কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত ।
অতি চমেৎকার
এটা খুবই দুখ জনক।
অনেক দুঃখজনক। ওদের সবার শাস্তি হওয়া উচিত আর জরিমানা।
দ্রুত আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচারের দাবি করছি
এত বড় সাহস হলো কি করে! ! ! 😡😡
ঐ হেড ম্যাডাম এবং ঐ লোকটার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এখন, জনসম্মুখে এই প্রধান শিক্ষককে কান ধরিয়ে উঠ,বস করানো উচিত।
জয় বাংলা দেশ অনেক এগিয়ে গেছে সিঙ্গাপুরের দিকে
কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক।
আমি শরিয়াত পুর থেকে বলছি এই আজিজকে ওতি তারাতারি আইনের আওতায় আনা হক
উনার ত বয়সও দেখা যাচ্ছে অনেক। উনার সাথে এই ধরনের আচরণ করাটা একেবারে চরম পর্যায়ের অন্যায়। দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানাই
উনার অতিরিক্ত অন্ধ ভক্তের কারণে যদি উনি বাংলাদেশে না থাকতে চান উনাকে আফগানিস্তান পাঠায় দেয়াই ভালো উনার মত শিক্ষিকা দরকার নেই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উনি একদিন এই অন্ধ শিক্ষা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সাপ্লাই দিব
অপরাধী প্রধান শিক্ষিকাকে চাকরী ছাড়তে বাধ্য করা হোক আর যারা এই কাজের সহায়তা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা হোক,,,,,
অভিযোগ্ত প্রধান শিক্ষীকার বিচার চাই।😭🇧🇩😭
কঠিন বিচার হওয়া দরকার।
তীব্র নিন্দা জানাই
অপরাধীকে জুতার বারি দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হোক।
একজন শিক্ষিকাকে যারা কান ধরে উঠবস করতে পারে তারা মানুষ খুন করতে পারে তাই দোষীদের ধরে ডিম থেরাপি সহ আজীবন কারাগারে পাঠানোর অনুরোধ জানাচ্ছি
দৃষ্টান্ত শাস্তি দাবি করছি
এটা পুরো শিক্ষকদের জন্য অপমান জনক. প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে আইন আনুক ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ।