আমি Tik tok থেকে একটা হিন্দু ছেলে কে ভালো বেসেছি আর সেই ছেলে ও আমাকে ভালো বাসে আমাদের রিলেশন এর 2বছর হয়ে গেছে আমি মুসলিম আর ও হিন্দু ও থাকে বিদেশ বিদেশ থেকে 2026 সালে আসবে আর আমাকে বিয়ে করবে আমার কিছু করার নাই কারন আমি তাকে অনেক ভালো বাসি কেউ বাজে কথা বলবেন না সবাই দোয়া করবেন যাতে আমরা দুজন এক হতে পারি😢🥰🥀
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
এই মুসলিম বোন টি কে আমাদের সনাতন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করার জন্য স্বাগতম জানাই ভগবান যেন তাদের দুজনকে সুখে শান্তিতে সংসার ও বসবাস করে সারা জীবন এক সাথে থাকতে পারে। এই কামনায় করি ভগবানের কাছে হরে কৃষ্ণ ,
সকল হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের নিকট আমার হাত জোড় করে বিনীত নিবেদন আপনারা চিরসবুজ সনাতন ধর্মের প্রচার ও প্রসার করুন। একমাত্র সনাতন ধর্ম বিশ্বে সকল জীবের মঙ্গল আনতে পারে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
@@ndbelalhossain1285 আসুন একটি বার জেনে নিই সোলারির আলেকজান্ডার,আসিফ মহিউদ্দীন, সালমান রুশদি, তসলিমা নাসরিন,আসাদ নূর,মুফাস্সিল ইসলাম ইসলাম ধর্মের রেফারেন্স সহ কি বলেন। সকল ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রাখা ভালো। তবে খোঁচাখুঁচি ভালো না। যেটা আপনি আমার ধর্মের খোঁচাখুঁচি করলেন। আমি তো আপনার ধর্মের নিয়ে খোঁচাখুঁচি করিনি।
@@majumderramkrishno1996 আপনি সনাতন ধর্মের সত্য গ্রহণ করতে পারলেন না⁉️ আমি সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস উল্লেখ করলাম, তাতেই আপনার খোঁচাখুঁচি লাগলো। কিন্ত আপনি সনাতন ধর্মের অনুসারী হয়ে মোফাচ্ছিল ইসলামের মতো পন্ডিত কে মানেন। আশা করি মোফাচ্ছিল এই ভিডিও দেখে আপনার খোঁচাখুঁচি নিরাময় হবে, আর ভিডিও কে সনাতন ধর্মের রেফারেন্স হিসাবেই মানবেন 👉এসে গেছে মোফাচ্ছিল সনাতন ব্যাখ্যা- গনেশ আমার গণেশ‼️ আমি তো শেষ ‼️ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟩🟥🟥🟥🟥🟥🟥 🔴ruclips.net/video/GRQokXC0xe4/видео.html
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
Thank you sister. I welcome you to become Hindu from Muslim. Nowadays people are understanding there is no way to get free from sin without Hindu. So I appreciate you to accept the right decision. On the otherhand Hindu people loves their wife very much and they respect the ladies power.
"ধর্ম আনেনি মানুষ মানুষ এনেছে ধর্ম " তোমরা সুখি এই প্রার্থনা করি পরম মঙ্গল ময়ের কাছে। আজকের এই ইন্টারনেটের যুগে এটা কোনো ঘটনাই নয়,আমাদের ব্রাহ্মণ পরিবারেও এই রকম প্রচুর উদাহরণ আছে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
হিন্দু ধর্ম গ্রন্হের মতে একটি পবিএ গ্রন্হ হল উপনিষাত"- উপনিষাদের ৬ নং অধ্যায়ের ২য় অনুচ্ছেদের ১ম পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে-- ইককুম ইবিদিতিউম অর্থ:-সৃষ্ট মাএ একজন দৃতীয় কেউ নেই! আরো উল্লেখ আছে শেত্বা সূএ উপনিষাদে ৬নং অধ্যায়ের ৯ অনুচ্ছেদে না যাছে-কাছি জানিতানা জানিপা" সর্ব শক্তিমানে বাবা মা কেউ নেই; সেতা সূত্রের উপনিষাদে ৪নং অধ্যায়ের ১৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে না তাসতে প্রতিমা আস্তি: অর্থ সৃষ্টার কোন প্রকৃতি নেই/ সর্ব শক্তিমান সৃষ্টার কোন পতি মূর্তি নেই এছাড়া ও বলা হয়ে শেত্বা সূত্রের ৪নং অধ্যায়ের ২০ পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে সৃষ্টা হলেন নি'আকার কেউ" তার চোখ দিয়ে তাঁকে(সৃষ্টা)কে দেখতে পায় না! আর হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মীয় গ্রন্হ হল ভগবত গীতা:-- ভগবত গীতার ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সেই সব লোক; যাদের বিচার,বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আঙ্খংকা" তারা অপ দেবতার উপাশনা করে তাহলে ভগবত গীতায় ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদের বলা হয়েছে সেসব জড়বাদী লোকেরা অপ দেবতার উপাশনা করে আর মূর্তি পূজা করে। হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ গুলো মধ্যে সবচেয়ে পবিএ হল বেদ; জজুর বেদে উল্লেখ আছে- ৩২নং অধ্যায়ের ৩নং অনুচ্ছেদে না তাস্তে প্রতিমা আস্তি; অর্থ সৃষ্টি কর্তার পতি মূর্তি নেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর কখনো জন্মাননি তাহারই উপশনা করা উচিত! জজুর বেদে উল্লেখ ৪০ নং অধ্যায়ের ৮নং পরিচ্ছেদে উল্লেখ:- সর্বশক্তিমান ইশ্বর নিআকার ও পবিএ! জজুর বেদে আরো উল্লেখ আছে ৪০ নং অধ্যায়ের ৯নং অনুচ্ছেদে : আনহাতমুদাবু পভু শান্তি ইয়া আসাঙ্গতি পাসতে! আনদাতমা আসাঙ্গতি অর্থ। আনদাতমা'র অর্থ :--অন্ধকার" প্ভুশান্তি অর্থ :- প্রবেশ করা আসাঙ্গতির অর্থ---প্রাকৃতিক বস্তু যেমন আগুন পানি চেয়ার গাছ ইত্যাদি তাহলে জুজুর বেদে বলা হয়েছে তাহারা অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা পূজা করে -অাগুন, বাতাস পানি ও পাকৃতির বস্তুর এখানে আরো উল্লেখ আছে বলা হয়েছে তারা পূজে করে সঙ্গতির যেমন:--টেবিল,চেয়ার,মূর্তি ইত্যাদির এবার দেখি অর্থববেদ :---অর্থব'বেদের ২০ নং গ্রন্হ ১৮ নং অনুচ্ছেদের ৩য় পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে ;;দি মাআছি- অর্থ:- সৃষ্টিকর্তা হলেন সুমহান" রিকবেদে উল্লেখ করা আছে:--১নং গ্রন্হের ১৬৪নং অনুচ্ছেদের ৪৬ নং পরিচ্ছেদে ইদকমসাদ ত্রিপরা বহুদাবিদাআনতে :- সত্য একটাই সৃষ্টা একজনই জ্ঞানীরা বহু নামে ডেকে থাকেন তাঁকে! এছাড়া #রীগবেদে ১০ নং অধ্যায়ের ১১৪ অনুচ্ছেদের ৫ম পরিচ্ছেদে একই কথা বলা হয়েছে! ১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) । রেফারেন্স সহ দিলাম । ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] ruclips.net/video/xY8qMG2Sibw/видео.html হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুর্তি পুজার কোনো অস্তিত্ব নেই! হিন্দু সম্প্রদায় অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ সুতরাং আমরা জানতে পারলাম হিন্দুধর্মে মূর্তিপূজা কঠিনভাবে নিষেধ ৷ কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ হিন্দুদের ধোকা দেয় নিজেদের পেট পালার জন্য ৷ RUclips.COM Hindu Brother Shankaracharya SpeaksAbout Islam - Dr. Zakir Naik facebook.com/Ask4gain Stay with Us in Facebook get more information and you can share with us your knowledge, Story, videos and Pictures etc. Give us you...
@@mdmizanurstudent1146 এই মূখের বাচ্চা তুই গিতায় কোথায় সতিদাহ আর দেবদাসির কথা লেখা আছে দেখা তোরা আফগানিস্থানে মেয়েদের সাথে করা হয়েছে অগলা তোদের করানে লেখা আছে
@@mdmizanurstudent1146 এটা হিন্দুরা শুরু করতে চাইনি, কিন্তু ইতিহাসের কিছু ঘটনার কারণে শুরু করতে হয়েছিল, কোনো পুরোনো হিন্দু গ্রন্থে এই সত্যিদাও প্রথার প্রমান পাওয়া যায়না। এটা চালু হয়েছিল মধ্যযুগের শেষের দিকে যখন ভারতের ইসলামিক আক্রমণ আরম্ভ হয়, কারণ মুসলিমরা আক্রমণকারীরা অবিবাহিত হিন্দু মেয়েদের বন্দি বানিয়ে তুলে নিজে যেত, তাই সেই কারণেই এই কু-প্রথা চালু হয়, যাতে হিন্দু মহিলাদের বহিরাগত গত আক্রমন কারীদের থেকে বাঁচানো যায়। অনেক হিন্দু মেয়েরাই সেই সময় নিজেদের কে সেই বর্বর ইসলামীক আক্রমণ কারীদের কাছ থেকে বাঁচতে তাঁরা নিজেদের দেহে আগুন লাগিয়ে নিতেন, যাতে তাঁদের শরীর কোনো আক্রমনকরি পর্ষ করতে না পারে।
পূর্ব পুরুষের ধর্ম কিভাবে হলো? ভারতীয় উপমহাদেশে বৌদ্ধ'রা ছিল প্রথমে, এরপর আর্জ'রা এসে বিভিন্ন ভাবে তাদের ধর্ম পালন শুরু করে। একেক জনে একেক ভাবে একেক দেবতার কল্পিত প্রতিমা বানিয়ে পূজা/অর্চনা করত। নির্দিষ্ট কোন ধর্ম বিশ্বাস ছিল না তাদের সামগ্রিকভাবে!
কোনো কিছু অন্ধ ভাবে ভালোবাসবেন না এতে আপনার ক্ষতি সমাজের ক্ষতি। ছোটো থেকে মাথায় এসব ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। কোনো অন্যায় করবেন না মানুষ কে ঘৃনা করবেন না। হিন্দু মুসলিম, বৌধ্য , খ্রিস্টান এসব মানুষের তৈরি। সব মানুষ কে একভাবে দেখুন কেউ কাফের নয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি, এরা কাফের ? অদৃশ্য চিন্তাশীল শক্তি কি? যে চিন্তা করে তার প্রাণ আছে। আল্লাহ বা ভগবানের প্রাণ আছে? যদি থাকে কোথায় থাকে কি খায় তারা কতজন। ধর্ম মানে ভয়। জান্নাত কোথায় কে দেখেছে ? একবার জন্ম একবার মৃত্যু মরার পরে আর কিছু নেই। শুধু মানুষের বিশেষ করে গরীব মানুষের জন্য কাজ করা তাদের শিক্ষা দেওয়া মানবতাই ধর্ম । যারা নারী কে সম্মান করে না একাধিক বিবাহ করে , বউ কে পেটায় , নারীদের শিক্ষিত করতে হবে । বিজ্ঞান অঙ্ক করতে হবে , রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ফকির হুমায়ূন আহমেদ,আহমদ শরীফ এরা আমাদের বাঙালিদের সম্পদ এদের কে পড়ুন ভালো লাগবে।
Hare Krishna. Excellent marriage ceremony. We pray to Bhagwan for your happiness, for your prosperity, for your auspiciousness. Bhagwan bless your conjugal life. May you live long. Hare Krishna.
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
Ba love jihad successful. Ta ai jihadi babsa kotodin chalachhen. Ta apnar husband ke ki terrorist baniye already pakistan a pathiye diyechen na aro husband biye kore terrorist baniye pathanor opekhhai achen
@@sukulsaha1965 👉ধর্ম অন্ধ হিন্দুদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা ⬛⬛⬛⬛🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 হিন্দুদের পাইকারি হারে কয়েক হাজার বিয়ে। 🕉🕉🕉🕉🎎🎎🎎🎎🎎👩👧👨👩👧👧1️⃣0️⃣0️⃣0️⃣ ➡️Part -1 🕉✍ এবার দেখা যাক হিন্দু ধর্মের পূজ্য দেবতাদের বিবাহ সম্পর্কিত কিছু ইতিহাস। ✔বর্তমানে হিন্দুদের মধ্যে ভাগবত বন্ধনা অনেক প্রকট। সেই ভাগবত মহাপুরাণে দেখা যাচ্ছে দেবতারা একই মায়ের পেটের দুই তিন চার বোনকে একাই বিয়ে করছেন। 🔴শ্রীশুকদেব বললেন --- হে মহারাজ পরীক্ষিত! অনন্তর ব্রহ্মা কর্তৃক অনুরুদ্ধ হয়ে দক্ষ প্রজাপতি তার পত্নী অসিক্লীর গর্ভে ৬০টি কন্যার জন্ম দিলেন। কন্যারা সকলেই অতীব পিতৃবৎসল।। ৬০ মেয়ের মধ্যে - 👉১০ মেয়ে দক্ষ ধর্মকে, 👉১৩ মেয়েকে ক্যাশপের হাতে, 👉২৭ মেয়েকে চন্দ্রের সাথে, 👉২টি করে মেয়ে ভূত, 👉অঙ্গিরা ও কৃশাশ্বকে এবং ➡️👉শেষ ৪ মেয়েকে তার্ক্ষ্য নামধারী কশ্যপের সাথে বিয়ে দিলেন।। 📚(ভাগবত ৬/৬/১-২) ❎অন্য স্থানে দেখা যাচ্ছে হিন্দুর ভগাবান আবার হাজার ছারিয়ে গেছেন। ভাগবত ও বিষ্ণুপুরাণ বলে- 👉শ্রীকৃষ্ণ ১৬,১০০ টি বিয়ে করে রেকোর্ড সৃষ্টি করেছেন। 📚(ভাগবত ১০/৫৯/৩৪) 🔴হিন্দুর দেবতা তাই কাড়ি কাড়ি বিয়ে করা দোষনীয় নয়। যেখানে হিন্দুর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সর্ব শক্তিমান হয়েও ১৬,১০০ টি বিয়ে করতে পারেন সেখানে ১৩/১৪টা বিয়ে তো মামুলি ব্যাপার ই কি বলেন? ❎তাছাড়াও বহুপত্নী গ্রহণও মহাভারতীয় যুগে বেশ ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। ⚀মহাভারতের অনেকের একাধিক স্ত্রী ছিল। ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ যেমন : 👉যযাতি বিবাহ করেছিলেন শৰ্মিষ্ঠা ও দেবযানীকে, 👉দুষ্মন্ত বিবাহ করেছিলেন শকুন্তলা ও লক্ষ্মণাকে, 👉শান্তনু বিবাহ করেছিলেন সত্যবতী ও গঙ্গাকে, 👉বিচিত্রবীর্য বিবাহ করেছিলেন অম্বিক ও অস্বালিকাকে, 👉ধৃতরাষ্ট্র বিবাহ করেছিলেন গান্ধারী ও বৈষ্ঠাকে, 👉পাণ্ড বিবাহ করেছিলেন কুন্তী ও মাদ্রীকে এবং 👉যুক্ত-স্ত্রী হিসাবে দ্রৌপদী বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও ভীম বিবাহ করেছিলেন হিরিস্বাকে এবং 👉অজুন বিবাহ করেছিলেন উলুপী, চিত্রাঙ্গদ ও সুভদ্রাকে। 👉মগধের রাজা বৃহদ্রথও বিবাহ করেছিলেন কাশীরাজার দুই যমজ কন্যাকে। 🔴 মহাভারতের একস্থলে উল্লিখিত হয়েছে যে কৃষ্ণের ১৬১০৮ স্ত্রী ছিল আবার অপরস্থলে বলা হয়েছে যে কৃষ্ণের ১৬,০০০ স্ত্রী ছিল। 🔴মহাভারতে আরও উল্লিখিত হয়েছে যে- 👉রাজা সোমকের একশত স্ত্রী ছিল। ---
Iran a ki hor6e bon aktu khoj niyo ami akta muslim meye k biye kore6i and dujon a onk happy a6i Tachara or barite o sokole mene niye6e Ar o kottor muslim der hat teke rehai peye6e o nijey bole seta Tachara amr sosur sasuri Sonatan dorme asar jonno aagrohi Oder barite akhon gita o thake Tachara aktu khoj niye dakbe tomar purbo purus ki chilo Sob teke boro kotha hindu dorme meyeder debi rube puja kora hoy Seta tomra pordar aaral teke dakte pabe na Asole islam dormer niyom hor6e meyeder nichu choke deka Aj seta teke rehai pete iran a meye phote neme6e 🙂 Tara hijab Puriye matar chul kete andolon kor6e. Hindu dormer cheleder biye kor6e keno jano tara buje ga6e islam dormo tader konodin ak choke dakbe na. Islam dormer niyon meye ra kokono morzid a probes korte parbe na . keno parbe na?? akbar nije k vabiyo bujte parbe but hindu dormo sokol k soman choke deke.
@@Djoy-d7f Islam holo shantir dhormo... Dei sokol manusder to vaggo Jara Muslim hoie prithivite asche Ar Muslim theke Hindu dhormr .. Vabai pap Ar tomi khoj niye Dekho vi Prithivir adhi poros and mohila k And Tara kon religion ar chilo Quran akbar pore Dekho Bojte parbe... Are prithivir koto ghani ghoni manuso to Muslim hoie geche Al Quran pore Vabteu khub ovak lage j Islam shantir dhormo theke keu onno dhorme Jai Allah tomi rokkha koro sokol Muslim jatike..... Hedayet dhan koro tomi sokol mànusk Amin
@@Djoy-d7f ar pordar Kotha bolcho Assa akbar vebe Dekho Jodhi prottekta maye pordha korto tahole kno nari dhorshoner shikar hotona..... Asole amader dhormo mayeder somman kora hoi bolei ... Pordar niyom.... Ar tomader dhormer mayera to ornai nei na Ar akbar vebe Dekho Akta Morti ki kore tomader rokkha korbe .... Plz via prithivite thakte islamer kodhor boho Noito mrittur por .... Allah rokkha koro sokol manusder
@@Bristy221 kothay santi jodi o manlam santir dormo islam tahole bangladesh a ki hor6e keno bha hor6e tomra na santir dormo Bangladesh a puja pandel a kara quran reke6ilo karai bha hindu dev debi der morti mondir bhang6e Hindu der ghor keno keno bha jaliye dir6e Sara Bangladesh a akhon jongi te chorachori keno? Ar apnar quran keno ami porte jabo. Pritivhi ta janar jonno itihas a6e seta theke sob kichu jana jai bon Apni akbar valo kore history porun bujte parbe phithivir adi porous ar mohila k and tara kon religion er chilo ar ganiguni manus er kotha bol6o kon gani manus quran pore muslim hoye6e amk bolo?? Jai hok ami akane iran er kotha bollam tar answer koy pelam 🤔
@@Djoy-d7f sorry Iran Ami boji nai. Vlo babe bolen obossoi and divo. Ar Ami kno rokom torko korchi na apnar Sathe Ar apni bollen mondhire Quran rakhchilo Oita j rakhchilo see akta manshik rogi Ar sokol mànusk j vlo hobe seta kno Kotha na Vlo kharap niyei dhuniya Ar apni you tube source koire deikhen. Koto Gani goni Muslim hoiche Amar itihas pora ache Apni vlo Kore poira deikhen. Prithivir adhi poros and mohila kon religion ar Ar akta Kotha vebe dekhen Mittur por apnader jaliye deua hoi Ata akbar vaben Ar akta mortir poja ki kore Jekhane mortita manuse toiry Kore Ar apnader mittur por j mora baktir Kane Kane ankehery montro bolen Oitar mane bojen..
নাউযুবিল্লা😔 বোন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য এতো কষ্ট সহ্য করে সঠিক পথ দেখিয়েছেন আর তুমি আবারো ভুল পথে চলে গেলে। আফসোস তুমি আল্লাহ কে চিনতে পারলে না। তিনি তোমাকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন।আর তুমি কিনা মানুষের তৈরি মূর্তি কাছে মাথা নত করলে। ফিরে আসো তোমার রবের কাছে। তানাহলে জাহান্নাম অবধারিত।
Tui akane manus er toyri murti niye kotha bol6is ok amra Manus bole murti toyri korte par6i and puja o kor6i . Ta toder nobi ki chilo manus na nki poshu tayper kichu akta jinis . Mane tor kotha te toke answer dilam tui ata bojate chai6is Nobi akta Poshu . ar akta poshu to onk kosto pyy tai peye6e . But akta poshu ato kosto peye ki vabe sotik poth sekabe jekane se nijey sothik bethik jinis ta ki nijey janena. ...... jai hok bon tumi ja kore6o onk valo kaj kore6o akdom tik pothe ase6o akane ai pote meyeder devi rupe puja kora hoy. Tumi vaggo ban sothik alo chine6o. Amrao sey nur (alo) k puja kori jeta tumi atodin allha nam a chinte . Tumi ak nam a chinte amra ak nam a chini.. Allha mane hor6e jeta k arbhi bhashai Nur ar bangla te Alo bole . Allha mane Alo tomara ata biswas koro. ar amra Alo mane Surjo Dev k mani . Ar sonaton dormo sotto pritibir adi dormo tar aro akta proman atai... ⬇️ Je muslim se o surjo nam a chene. Je Christan se o surjo nam a chene. Je nastik se o surjo nam a chene. Je bhorddho se o surjo nam a chene. Tachara Surjo mane Alo Seta o janena amon kew ney. Ar sey surjo dev amader debota. Ai Pothe tomar kono asobidha hobe na bon . tumi sistir sera jhib tumi ragegele maa chondir rup daron korte paro abar thanda hole maa Annapurnar rup. Tomar ka6e sob kichu bon but tumi bha ami kono kichu tik korar kew na . tini sob kichu tik korbe jini tomake sisti kor6e tumi jahaname jabe ki sorge jabe ak matro sisti kortar kothate jabe tar angul er isarai jabe tar angul er isarai ai somosto kichu hor6e se jey vabe nachar6e tumi sey vabe naccho tai kono potashiam er kothay kan diyo na.
Shon kulangaler baccha Ami Tor dhormo ke Kono Gali dei ni.Ar tui amar nobi ke Gali diyesis.ami toke bolesi bed ar Gita pore Kotha bolte asbi.Islam somporke na jene Kono Kotha bolbi na.khas to gorur prossrab.aibar bol je Khai na.gorur prossrab na kheye Gita bed por nijer dhormo somporke Jan tarpore asbi Islam somporke bolte. Bol akkam aditiam. mane ki murkho jenifar graud ke chinos.Daud kimke chinos.tao to mone hoy chinos na. Feraun ke chins. Na chinle google e giye dekhe asis.Ferauner ki obostha Hoye silo. Islam o nobi somporke kisu bolbi Tor obostha oi rokom Hoye.Amra Kono dhormoke asomman Kori na .Tor Jonno amake asob bolte holo.tor bapke jiges koris Tor baper Kase jiges koris Tor jonmer think ase ki na .shon islamer nobi ke Gali dibi na tahole amon bhabe morbi je kukureo Tor las dekhbe na.Ar shon dhormo amar baper na.islam Holo amar Allah hu talar.shon Prithibir prothon manuser nam silo Adom ar prothon bari nam Holo haoya jader dhormo silo Islam to Prithibir first and last dhormo Holo islam.ar last book is Koran.Last nabi Hojrot Muhammad (sa).ai bar parle to jiges koris toder dhormer first man and woman ke silo .ar Tor bap Gita ar bed porte pare ki na.ar Jodi parton tahole toke shikkha Dito . Tor shikkha avab ase.age shikkhi Hoye dhormo somporke jene tarpore Kotha bolte asbi.Tui amake Gali Dile Ami kicu boltam na but tui amar nobi ke Gali diyesis.kulangarer baccha .Tor bapke bolis Valo Kore toke shikkha dite.
আমি Tik tok থেকে একটা হিন্দু ছেলে কে ভালো বেসেছি আর সেই ছেলে ও আমাকে ভালো বাসে আমাদের রিলেশন এর 2বছর হয়ে গেছে আমি মুসলিম আর ও হিন্দু ও থাকে বিদেশ বিদেশ থেকে 2026 সালে আসবে আর আমাকে বিয়ে করবে আমার কিছু করার নাই কারন আমি তাকে অনেক ভালো বাসি কেউ বাজে কথা বলবেন না সবাই দোয়া করবেন যাতে আমরা দুজন এক হতে পারি😢🥰🥀
JAHANNAM a jaw tumi... duniya te muslim cheler ovab porechilo nki...
বেশ্যাদের কোন ধর্ম হয় না।
KHUB DERI HOHYE JABEY TER AGEY KICHU KORO
তুমি খারাপ টিক আচে চিছি
Wish u goid luck sima.R u Indian and in what way u will u get married?
খুব সুন্দর একটি বিয়ের অনুষ্ঠান দেখলাম সুদুর ত্রিপুরা থেকে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি তোমাদের দাম্পত্য জীবনে সুখ সমৃদ্ধে ভরে উঠোক।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
@@ndbelalhossain1285 সনাতন ধর্ম মহিলারা সুরক্ষিত
ইসলাম ধর্ম মতো তালাক দেওয়া হয় না
Alquaran Parnografy Books Nari Sex MUTA.NIKA. Shadi Denmohor 04 shadi 03 Talak 03 Bar Halala Sextual Contract MAA Bahin chachi Sexkaro Mullanir factory Se Jihadi 12 Baccha Paida Karo. Inshallah Marshalla Suvanallah Alhamdulla shakurallah Khudatalla.
জিও জিও ভাই এই ভাবেই হিন্দু সমাজ কে এগিয়ে নিয়ে চলুন ।
স্বাগতম আপনাকে আমাদের সনাতন ধর্মে
জয় শ্রী রাম 🕉️🙏
আগে তো সনতানিরা সতীদাহ করতো, উচুজাত, নিযুজাত এসব কি ঠিক, ধর্ম মানে ভাববাদ , যুক্তি নেই বিজ্ঞান নেই অন্ধ বিশ্বাস এসব ত্যাগ করুন।
এই মুসলিম বোন টি কে আমাদের সনাতন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করার জন্য স্বাগতম জানাই
ভগবান যেন তাদের দুজনকে সুখে শান্তিতে সংসার ও বসবাস করে সারা জীবন এক সাথে থাকতে পারে। এই
কামনায় করি ভগবানের কাছে
হরে কৃষ্ণ ,
সকল হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের নিকট আমার হাত জোড় করে বিনীত নিবেদন আপনারা চিরসবুজ সনাতন ধর্মের প্রচার ও প্রসার করুন। একমাত্র সনাতন ধর্ম বিশ্বে সকল জীবের মঙ্গল আনতে পারে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
@@ndbelalhossain1285 আসুন একটি বার জেনে নিই সোলারির আলেকজান্ডার,আসিফ মহিউদ্দীন, সালমান রুশদি, তসলিমা নাসরিন,আসাদ নূর,মুফাস্সিল ইসলাম ইসলাম ধর্মের রেফারেন্স সহ কি বলেন। সকল ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রাখা ভালো। তবে খোঁচাখুঁচি ভালো না। যেটা আপনি আমার ধর্মের খোঁচাখুঁচি করলেন। আমি তো আপনার ধর্মের নিয়ে খোঁচাখুঁচি করিনি।
@@majumderramkrishno1996
আপনি সনাতন ধর্মের সত্য গ্রহণ করতে পারলেন না⁉️
আমি সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস উল্লেখ করলাম, তাতেই আপনার খোঁচাখুঁচি লাগলো।
কিন্ত আপনি সনাতন ধর্মের অনুসারী হয়ে মোফাচ্ছিল ইসলামের মতো পন্ডিত কে মানেন।
আশা করি মোফাচ্ছিল এই ভিডিও দেখে আপনার খোঁচাখুঁচি নিরাময় হবে, আর ভিডিও কে সনাতন ধর্মের রেফারেন্স হিসাবেই মানবেন
👉এসে গেছে মোফাচ্ছিল সনাতন ব্যাখ্যা-
গনেশ আমার গণেশ‼️ আমি তো শেষ ‼️
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟩🟥🟥🟥🟥🟥🟥
🔴ruclips.net/video/GRQokXC0xe4/видео.html
@@ndbelalhossain1285 welcome to Hinduism
@@subhadipgoswami7134
What is Hinduism?
ঈশ্বরের কাছে তোমাদের মঙ্গল কামনা করছি। ধন্যবাদ।
আসাম থেকে বলছি ঈশ্বর তাদের মঙ্গল করুন, হরে কৃষ্ণ
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
আমি মঙ্গল কামনা করলাম।
India thekey khub sundor ekta biye dekhlam khub valo laglo...tomra valo theko...suvo kamona roilo.
শুভ কামনা রইলো।মেয়েটাকে ভালো রেখো।ভগবান তোমার মঙ্গলকরুন।
বাংলাদেশের থেকে বলছি,, সব সময় সুখে থাকো
বাংলাদেশ কি এমন কিছু মুসলিম মেয়ে
আছে যারা হিন্দু ছেলেকে বিবাহ করছে ?
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
04 shadi 03 Talak 03 Bar Halala Se 12 Jihadi Bacca Paida Mulla Mullani . Alquaran ER Bani Mullanir factory Se Paida Karo jihadi Bacca.
Ami o Muslim chilam but hindu chele ke biye korechi,,, Ami ekhon hindu 🥰 Bangladesh e theke 🇧🇩 shuvo kamona roilo ❤️
Thank you sister. I welcome you to become Hindu from Muslim. Nowadays people are understanding there is no way to get free from sin without Hindu. So I appreciate you to accept the right decision. On the otherhand Hindu people loves their wife very much and they respect the ladies power.
@@apurbapaul1109 thank you brother 🙏
Vogoban tomader Sara jibon valo rakhuk hare Krishna 🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️
Lojjha kora nah avr gorvo kora ata volan ci... Jahannhama jokon jolban kanlao ar amn santir dorma asta parban nah
@@afsanaislam6277 acha 😂😂😂😂😂😂
ভগবান কে ধন্যবাদ আজ এই বোনটা সঠিক ধর্মে বিয়ে হল।
তুই কি বোকা নাকি একটা ছাগল 🐐
@@Rajacraft96 Keno Bhai
"ধর্ম আনেনি মানুষ মানুষ এনেছে ধর্ম " তোমরা সুখি এই প্রার্থনা করি পরম মঙ্গল ময়ের কাছে। আজকের এই ইন্টারনেটের যুগে এটা কোনো ঘটনাই নয়,আমাদের ব্রাহ্মণ পরিবারেও এই রকম প্রচুর উদাহরণ আছে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি বৈষম্য ভুলে গিয়ে আপন করে নিলেন।আমাদের সনাতন ধর্মে এসেছে।সনাতনের জয় হোক।
ভগবান এর কাজে প্রার্থনা করি তোমরা সুখি হও❤️😊
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
ভগবান তোমাদের মঙ্গল করুক
তোমাদের দাম্পত্য জীবন সুখে শান্তিতে ভরে উঠুক। ভগবান তোমাদের মঙ্গল করুন।
Muslim meyera jaane... Hindu kaake bole.... Muslim meyeder janai je.... Jaa karbe bhaalo... Bhaalo hobe.... Sundar sanatan dharma
বোন এই কাজ টা কিভাবে করলে ইসলাম ধর্ম পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম সেই ধর্ম কিভাবে ছাড়লে
ইসলাম কোনো ধর্মই নয়। এ এক ভ্রান্ত মতবাদ।
এ শুধু ছড়ায় মধ্যযুগীয় হিংস্রতা আর অপরাধ।
Ekdom thik kotha bolechen.islam holo jongi tairir karkhana
Sokol Hindu vai der onurodh korbo ...eivabe Muslim meyeder ke bibaho kore ekta Sundar jibon upohar deaoar jonno!
ভগবান সুখে রাখবে
পৃথিবীতে একমাত্র হিন্দু ধর্ম থাকবে
Prithibite aktai asol dhormo monosotto....ar valobasa.....ai dhormo bojai thaklai gota prithibite Santi asbe.......❣️❣️tmdr dampotto jibon sukher hok
আমাদের পাশের গ্রামের মুসলিম মেয়ে হিন্দু হয়েছে।বাংলাদেশ হতে
কোন জায়গায়
@@Bangla.927 মানিকগঞ্জ জেলা
সনাতন ধর্মে মেয়ে দেবি রুপে দেখা হয় আর ছেলে আর মেয়ে সমান চোখে দেখা হয় সত্যের ধর্মে Welcome hare Krishna 🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️
সেজন্যই সতীদাহ আর দেবদাসী প্রথা
হিন্দু ধর্ম গ্রন্হের মতে একটি পবিএ গ্রন্হ হল উপনিষাত"- উপনিষাদের ৬ নং অধ্যায়ের ২য় অনুচ্ছেদের ১ম পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে-- ইককুম ইবিদিতিউম অর্থ:-সৃষ্ট মাএ একজন দৃতীয় কেউ নেই! আরো উল্লেখ আছে
শেত্বা সূএ উপনিষাদে ৬নং অধ্যায়ের ৯ অনুচ্ছেদে না যাছে-কাছি জানিতানা জানিপা" সর্ব শক্তিমানে বাবা মা কেউ নেই;
সেতা সূত্রের উপনিষাদে ৪নং অধ্যায়ের ১৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে না তাসতে প্রতিমা আস্তি: অর্থ সৃষ্টার কোন প্রকৃতি নেই/ সর্ব শক্তিমান সৃষ্টার কোন পতি মূর্তি নেই এছাড়া ও বলা হয়ে
শেত্বা সূত্রের ৪নং অধ্যায়ের ২০ পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে সৃষ্টা হলেন নি'আকার কেউ" তার চোখ দিয়ে তাঁকে(সৃষ্টা)কে দেখতে পায় না!
আর হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মীয় গ্রন্হ হল ভগবত গীতা:-- ভগবত গীতার ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সেই সব লোক; যাদের বিচার,বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আঙ্খংকা" তারা অপ দেবতার উপাশনা করে
তাহলে ভগবত গীতায় ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদের বলা হয়েছে সেসব জড়বাদী লোকেরা অপ দেবতার উপাশনা করে আর মূর্তি পূজা করে।
হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ গুলো মধ্যে সবচেয়ে পবিএ হল বেদ;
জজুর বেদে উল্লেখ আছে- ৩২নং অধ্যায়ের ৩নং অনুচ্ছেদে না তাস্তে প্রতিমা আস্তি; অর্থ সৃষ্টি কর্তার পতি মূর্তি নেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর কখনো জন্মাননি তাহারই উপশনা করা উচিত! জজুর বেদে উল্লেখ ৪০ নং অধ্যায়ের ৮নং পরিচ্ছেদে উল্লেখ:- সর্বশক্তিমান ইশ্বর নিআকার ও পবিএ!
জজুর বেদে আরো উল্লেখ আছে ৪০ নং অধ্যায়ের ৯নং অনুচ্ছেদে : আনহাতমুদাবু পভু শান্তি ইয়া আসাঙ্গতি পাসতে!
আনদাতমা আসাঙ্গতি অর্থ।
আনদাতমা'র অর্থ :--অন্ধকার"
প্ভুশান্তি অর্থ :- প্রবেশ করা আসাঙ্গতির অর্থ---প্রাকৃতিক বস্তু যেমন আগুন পানি চেয়ার গাছ ইত্যাদি তাহলে জুজুর বেদে বলা হয়েছে তাহারা অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা পূজা করে -অাগুন, বাতাস পানি ও পাকৃতির বস্তুর
এখানে আরো উল্লেখ আছে বলা হয়েছে তারা পূজে করে সঙ্গতির যেমন:--টেবিল,চেয়ার,মূর্তি ইত্যাদির
এবার দেখি অর্থববেদ :---অর্থব'বেদের ২০ নং গ্রন্হ ১৮ নং অনুচ্ছেদের ৩য় পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে ;;দি মাআছি- অর্থ:- সৃষ্টিকর্তা হলেন সুমহান"
রিকবেদে উল্লেখ করা আছে:--১নং গ্রন্হের ১৬৪নং অনুচ্ছেদের ৪৬ নং পরিচ্ছেদে ইদকমসাদ ত্রিপরা বহুদাবিদাআনতে :-
সত্য একটাই সৃষ্টা একজনই জ্ঞানীরা বহু নামে ডেকে থাকেন তাঁকে!
এছাড়া #রীগবেদে ১০ নং অধ্যায়ের ১১৪ অনুচ্ছেদের ৫ম পরিচ্ছেদে একই কথা বলা হয়েছে!
১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি
( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ )
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে
( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
রেফারেন্স সহ দিলাম ।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
ruclips.net/video/xY8qMG2Sibw/видео.html
হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুর্তি পুজার কোনো অস্তিত্ব
নেই! হিন্দু সম্প্রদায় অনেক দেব দেবির পুজা
করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের
কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
সুতরাং আমরা জানতে পারলাম হিন্দুধর্মে মূর্তিপূজা কঠিনভাবে নিষেধ ৷
কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ হিন্দুদের ধোকা দেয় নিজেদের পেট পালার জন্য ৷
RUclips.COM
Hindu Brother Shankaracharya SpeaksAbout Islam - Dr. Zakir Naik
facebook.com/Ask4gain Stay with Us in Facebook get more information and you can share with us your knowledge, Story, videos and Pictures etc. Give us you...
@@mdmizanurstudent1146 এই মূখের বাচ্চা তুই গিতায় কোথায় সতিদাহ আর দেবদাসির কথা লেখা আছে দেখা তোরা আফগানিস্থানে মেয়েদের সাথে করা হয়েছে অগলা তোদের করানে লেখা আছে
@@mdmizanurstudent1146 মূর্খ আগে ছিল ১৭০০-১৮০০ সালে রাজা rammohan roy বন্ধ করেছেন
@@mdmizanurstudent1146 এটা হিন্দুরা শুরু করতে চাইনি, কিন্তু ইতিহাসের কিছু ঘটনার কারণে শুরু করতে হয়েছিল, কোনো পুরোনো হিন্দু গ্রন্থে এই সত্যিদাও প্রথার প্রমান পাওয়া যায়না। এটা চালু হয়েছিল মধ্যযুগের শেষের দিকে যখন ভারতের ইসলামিক আক্রমণ আরম্ভ হয়, কারণ মুসলিমরা আক্রমণকারীরা অবিবাহিত হিন্দু মেয়েদের বন্দি বানিয়ে তুলে নিজে যেত, তাই সেই কারণেই এই কু-প্রথা চালু হয়, যাতে হিন্দু মহিলাদের বহিরাগত গত আক্রমন কারীদের থেকে বাঁচানো যায়।
অনেক হিন্দু মেয়েরাই সেই সময় নিজেদের কে সেই বর্বর ইসলামীক আক্রমণ কারীদের কাছ থেকে বাঁচতে তাঁরা নিজেদের দেহে আগুন লাগিয়ে নিতেন, যাতে তাঁদের শরীর কোনো আক্রমনকরি পর্ষ করতে না পারে।
খুব সুন্দর মনটা ভরে গেলো।
একদম সঠিক কাজ করেছেন। জয় হোক।🕉️🕉️🕉️🌻🌻🌻♥️♥️♥️ ভগবানের উপর ভরসা রাখুন।
🇧🇩 হরেকৃষ্ণ রাঁধে রাঁধে জয় হোক তোমাদের 💖💖🧡🧡💘🌺💐🌷🙏🙏🙏
বাংলাদেশ ভাই তোমার ভালো থেকো ভগমান কাছে কামনা করি 🇮🇳🇮🇳 ভাই বদ্ধু হবে আমি ইন্ডিয়া থেকে দেখতেছি 👍👍
পুর্ব পুরুষের ধর্মে ফিরে আশার জন্য ধন্যবাদ মনে আনন্দ ও যশ আসে এই ধরনের ভিডিও দেখলে
পূর্ব পুরুষের ধর্ম কিভাবে হলো? ভারতীয় উপমহাদেশে বৌদ্ধ'রা ছিল প্রথমে, এরপর আর্জ'রা এসে বিভিন্ন ভাবে তাদের ধর্ম পালন শুরু করে। একেক জনে একেক ভাবে একেক দেবতার কল্পিত প্রতিমা বানিয়ে পূজা/অর্চনা করত। নির্দিষ্ট কোন ধর্ম বিশ্বাস ছিল না তাদের সামগ্রিকভাবে!
এখন সে তালাক মুক্ত
হিন্দু ধর্মের ছেলে কে বিয়ে করা মানে স্বর্গে যাওয়া
🤣
@@afsanaislam6277 তুই তালাক সুদা হলে বুঝবি এর কি কষ্ট কিন্তু ভগবান করে তোর সাথে এমন কিছু যেন না হয় যাদের হয় তারাই বোঝে
@@afsanaislam6277 kano tor moto jihadi hoye jaharname jabe naki
@@afsanaislam6277 Kolo bostai bondi pakhi 😊👌
@@afsanaislam6277 তোর বাবার কাছে শুনিশ তোরা আগে কোন ধর্মের ছিলি। তোরা সব ধর্মান্তরিত মুসলমান। ওকে।
তোমার জন্য রইল আমার আন্তরিক অভিনন্দন তোমাদের দাম্পত্য সম্পর্ক সুন্দর হোক,,,,💕💕💕💕💕🙏🙏🙏🙏💖💖💖💖🧢
Muslim der Don ki choto hindu Biye korli
খুব সুন্দর
Welcome her to become Hindu. From today you are free from sin. you are earning the virtue. God will bless you.
খুব সুখী হও তোমরা ভগবান তোমাদের মঙ্গল করুক... ❤️
ধর্ম নয় ভালবসার জয় একদিন কোনো ধর্ম থাকবে না কিন্তু মানবতা থাকবে। আপনারা সবাই কে মিলেমিশে থাকবেন মহিলার পিতা মাতার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখবেন।
❤️
আমি মুসলিম ওকে
ইসলামকে ভালোবাসী
কোনো কিছু অন্ধ ভাবে ভালোবাসবেন না এতে আপনার ক্ষতি সমাজের ক্ষতি। ছোটো থেকে মাথায় এসব ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। কোনো অন্যায় করবেন না মানুষ কে ঘৃনা করবেন না। হিন্দু মুসলিম, বৌধ্য , খ্রিস্টান এসব মানুষের তৈরি। সব মানুষ কে একভাবে দেখুন কেউ কাফের নয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি, এরা কাফের ? অদৃশ্য চিন্তাশীল শক্তি কি? যে চিন্তা করে তার প্রাণ আছে। আল্লাহ বা ভগবানের প্রাণ আছে? যদি থাকে কোথায় থাকে কি খায় তারা কতজন। ধর্ম মানে ভয়। জান্নাত কোথায় কে দেখেছে ? একবার জন্ম একবার মৃত্যু মরার পরে আর কিছু নেই। শুধু মানুষের বিশেষ করে গরীব মানুষের জন্য কাজ করা তাদের শিক্ষা দেওয়া মানবতাই ধর্ম । যারা নারী কে সম্মান করে না একাধিক বিবাহ করে , বউ কে পেটায় , নারীদের শিক্ষিত করতে হবে । বিজ্ঞান অঙ্ক করতে হবে , রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ফকির হুমায়ূন আহমেদ,আহমদ শরীফ এরা আমাদের বাঙালিদের সম্পদ এদের কে পড়ুন ভালো লাগবে।
সত্যি আমি অনেক খুশি অনেক ভালো থাকো
আপনাদের সংসার জীবন সুখের হোক।।
বোন অন্তত তালাক থেকে বাঁচতে পারবে।
শুব কামনা❤❤❤❤
মানুষের কোন যায় নাই। ধর্ম মানুষের তৈরি। একটা পুরুষ একটি নারীকে বিবাহ করেছে। সবাই মিলে আশীর্বাদ ও দোয়া করিবেন , তারা যেন সুখী হয়। ।
হরে কৃষ্ণ। দীর্ঘ জীবি হোক
Congratulations love from Maharashtra india
Hare Krishna. Excellent marriage ceremony. We pray to Bhagwan for your happiness, for your prosperity, for your auspiciousness. Bhagwan bless your conjugal life. May you live long. Hare Krishna.
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস।
🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥
👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2
📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র।
তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী।
📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে-
"অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা।
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।"
অর্থাৎ,
অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী
-এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক।
👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী।
এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন-
১ যুধিষ্ঠির
২ ভীম
৩ অর্জুন
৪ নকুল
৫ সহদেব
🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়।
এঁরা হলেন -
যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য',
ভীমের পুত্র 'সুতসোম',
অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা',
নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং
সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'।
🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়।
👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন।
👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন।
👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের।
দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন।
➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী।
👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল।
👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন।
👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন।
🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো।
বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি।
দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন-
“স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে।
📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন।
🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো
📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে,
একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত।
📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন,
👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম।
👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত।
👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক।
👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।”
তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
এভবেই আমাদের এগিয়ে আসতে হবে আমাদের সনাতান ধরমের প্রগতির জন্য
আমি ও একটা হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করেছি কিন্তু সে মুসলিম হয়েছে, সুবহানাল্লাহ 🤲🤲❤️❤️
Kichu. Ase. Na.....?
ওই হিন্দু ছেলে সনাতন ধর্মের মূল্য বোঝেনি।ও বুঝে শুধু পশু কোরবানি আর নিরীহ পশু কোরবানি।
Toder purbo purush hindui chhilo
Ba love jihad successful. Ta ai jihadi babsa kotodin chalachhen. Ta apnar husband ke ki terrorist baniye already pakistan a pathiye diyechen na aro husband biye kore terrorist baniye pathanor opekhhai achen
আমি একটা আপনার মতো মেকে ভালোবাসি এবং খুব শিগগিরই ওকে বিয়ে করতে চলেছি 🥰🥰
সোমা, সৌরভ বিবাহিত দম্পতি ।
মঙ্গলাশীষ এই দু জনের প্রতি ।
🌹🙏 ভালো থাকো , এগিয়ে চলো . সঙ্গে আছি .💃💃💃💃
সুমাঙ্গলিক বহিঃপ্রকাশ প্রেমের পরিণতির।
শুভ পরিণয় হিন্দু যুবক, মুসলিম যুবতীর।
Koto sundor sonatan hindu dhormo.
হরে কৃষ্ণ । তোমরা শুখিহও🎀
ভগবানের পার্থনা করি ভালো থেকেও
তোমার জন্য আফসোস
Congratulations dear couple hindu and music
হিন্দু ধর্ম পৃথিবীর প্রকৃত শান্তির ধর্ম।
তোমাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
তোমাদের এই সুন্দর জীবন সুখ সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণ হোক ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি 🙏🏻
শুভ কামনা রইলো ❤️🥀
Hare Krishna
Vagoban tomader sukhi koruk ❤❤❤❤❤❤❤
গান বন্ধ করুন কথা শুনা যাচ্ছে না
❤❤❤❤❤❤ আমার মতোই
Congratulations, hare Krishna 🙏
Hare Krishna
জয় সনাতন ধর্মের জয় স্বাগত জানাই তোমায়
বোন তুমি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মে দীক্ষিত হয়ছো তুমি সুখী হবে জীবনে
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ, ভগবান আপনাদের মংগল করুক।
Purohitmasai khub sundor biye kaiche.
অনেক ভাল কাজ করেছ বোন কারন সনাতন সত্যের পথ
ধন্যবাদ
Welcome to Hinduism.Sakal Muslim der Hindu Dharme fire aste ahaban karchi.
@@sukulsaha1965
👉ধর্ম অন্ধ হিন্দুদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা
⬛⬛⬛⬛🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
হিন্দুদের পাইকারি হারে কয়েক হাজার বিয়ে।
🕉🕉🕉🕉🎎🎎🎎🎎🎎👩👧👨👩👧👧1️⃣0️⃣0️⃣0️⃣
➡️Part -1
🕉✍ এবার দেখা যাক হিন্দু ধর্মের পূজ্য দেবতাদের বিবাহ সম্পর্কিত কিছু ইতিহাস।
✔বর্তমানে হিন্দুদের মধ্যে ভাগবত বন্ধনা অনেক প্রকট।
সেই ভাগবত মহাপুরাণে দেখা যাচ্ছে দেবতারা একই মায়ের পেটের দুই তিন চার বোনকে একাই বিয়ে করছেন।
🔴শ্রীশুকদেব বললেন --- হে মহারাজ পরীক্ষিত!
অনন্তর ব্রহ্মা কর্তৃক অনুরুদ্ধ হয়ে দক্ষ প্রজাপতি তার পত্নী অসিক্লীর গর্ভে ৬০টি কন্যার জন্ম দিলেন।
কন্যারা সকলেই অতীব পিতৃবৎসল।।
৬০ মেয়ের মধ্যে -
👉১০ মেয়ে দক্ষ ধর্মকে,
👉১৩ মেয়েকে ক্যাশপের হাতে,
👉২৭ মেয়েকে চন্দ্রের সাথে,
👉২টি করে মেয়ে ভূত,
👉অঙ্গিরা ও কৃশাশ্বকে এবং
➡️👉শেষ ৪ মেয়েকে তার্ক্ষ্য নামধারী কশ্যপের সাথে বিয়ে দিলেন।।
📚(ভাগবত ৬/৬/১-২)
❎অন্য স্থানে দেখা যাচ্ছে হিন্দুর ভগাবান আবার হাজার ছারিয়ে গেছেন।
ভাগবত ও বিষ্ণুপুরাণ বলে-
👉শ্রীকৃষ্ণ ১৬,১০০ টি বিয়ে করে রেকোর্ড সৃষ্টি করেছেন।
📚(ভাগবত ১০/৫৯/৩৪)
🔴হিন্দুর দেবতা তাই কাড়ি কাড়ি বিয়ে করা দোষনীয় নয়।
যেখানে হিন্দুর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সর্ব শক্তিমান হয়েও ১৬,১০০ টি বিয়ে করতে পারেন সেখানে ১৩/১৪টা বিয়ে তো মামুলি ব্যাপার ই কি বলেন?
❎তাছাড়াও বহুপত্নী গ্রহণও মহাভারতীয় যুগে বেশ ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল।
⚀মহাভারতের অনেকের একাধিক স্ত্রী ছিল।
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀
যেমন :
👉যযাতি বিবাহ করেছিলেন শৰ্মিষ্ঠা ও দেবযানীকে,
👉দুষ্মন্ত বিবাহ করেছিলেন শকুন্তলা ও লক্ষ্মণাকে,
👉শান্তনু বিবাহ করেছিলেন সত্যবতী ও গঙ্গাকে,
👉বিচিত্রবীর্য বিবাহ করেছিলেন অম্বিক ও অস্বালিকাকে,
👉ধৃতরাষ্ট্র বিবাহ করেছিলেন গান্ধারী ও বৈষ্ঠাকে,
👉পাণ্ড বিবাহ করেছিলেন কুন্তী ও মাদ্রীকে এবং
👉যুক্ত-স্ত্রী হিসাবে দ্রৌপদী বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও ভীম বিবাহ করেছিলেন হিরিস্বাকে
এবং
👉অজুন বিবাহ করেছিলেন উলুপী, চিত্রাঙ্গদ ও সুভদ্রাকে।
👉মগধের রাজা বৃহদ্রথও বিবাহ করেছিলেন কাশীরাজার দুই যমজ কন্যাকে।
🔴 মহাভারতের একস্থলে উল্লিখিত হয়েছে যে কৃষ্ণের ১৬১০৮ স্ত্রী ছিল আবার অপরস্থলে বলা হয়েছে যে কৃষ্ণের ১৬,০০০ স্ত্রী ছিল।
🔴মহাভারতে আরও উল্লিখিত হয়েছে যে- 👉রাজা সোমকের একশত স্ত্রী ছিল।
---
আমারও একি হাল 😭😭😭
Very nice couple.
আনন্দময় শুভ পরিণতি প্রেমের আবাহনীর।
শোভন মিলন হিন্দু তরুণ, মুসলিম তরুণীর ।
72 টি হুর, গনিমতের মাল এগুলোর কি হবে।
আল্লাহ যেন তোকে হেদায়েত দান করেন। আমিন।
Congratulations bro
*VALO THAKBEN DUJONEY*
Joy,Sri,ram,bodi
ঈশ্বর ওদের দুজন কে ভালো রাখুন
সুমাঙ্গলিক পরিণতি আজ প্রেমের প্রতীক্ষার ।
শুভ পরিণয় হিন্দু প্রেমিক, মুসলিম প্রেমিকার ।
God bless you all over your life. Be happy with your family and friends.
All Muslims should become Hindu like their ancestors were.❤
astegpirollah
হ্যাপি ম্যারেড লাইফ। ঈশ্বর তোমাদের শান্তিতে রাখবে এটাই আশা করি।
Jahannamer Nico storeu jaiga hobena
Allah hedayet dhan koro sokol mànusk
Iran a ki hor6e bon aktu khoj niyo ami akta muslim meye k biye kore6i and dujon a onk happy a6i
Tachara or barite o sokole mene niye6e
Ar o kottor muslim der hat teke rehai peye6e o nijey bole seta
Tachara amr sosur sasuri Sonatan dorme asar jonno aagrohi
Oder barite akhon gita o thake
Tachara aktu khoj niye dakbe tomar purbo purus ki chilo
Sob teke boro kotha hindu dorme meyeder debi rube puja kora hoy
Seta tomra pordar aaral teke dakte pabe na
Asole islam dormer niyom hor6e meyeder nichu choke deka
Aj seta teke rehai pete iran a meye phote neme6e 🙂
Tara hijab Puriye matar chul kete andolon kor6e.
Hindu dormer cheleder biye kor6e keno jano tara buje ga6e islam dormo tader konodin ak choke dakbe na. Islam dormer niyon meye ra kokono morzid a probes korte parbe na .
keno parbe na?? akbar nije k vabiyo bujte parbe but hindu dormo sokol k soman choke deke.
@@Djoy-d7f Islam holo shantir dhormo...
Dei sokol manusder to vaggo Jara Muslim hoie prithivite asche
Ar Muslim theke Hindu dhormr ..
Vabai pap
Ar tomi khoj niye Dekho vi
Prithivir adhi poros and mohila k
And Tara kon religion ar chilo
Quran akbar pore Dekho
Bojte parbe...
Are prithivir koto ghani ghoni manuso to Muslim hoie geche Al Quran pore
Vabteu khub ovak lage j
Islam shantir dhormo theke keu onno dhorme Jai
Allah tomi rokkha koro sokol Muslim jatike.....
Hedayet dhan koro tomi sokol mànusk
Amin
@@Djoy-d7f ar pordar Kotha bolcho
Assa akbar vebe Dekho
Jodhi prottekta maye pordha korto tahole kno nari dhorshoner shikar hotona.....
Asole amader dhormo mayeder somman kora hoi bolei ...
Pordar niyom....
Ar tomader dhormer mayera to ornai nei na
Ar akbar vebe Dekho
Akta Morti ki kore tomader rokkha korbe ....
Plz via prithivite thakte islamer kodhor boho
Noito mrittur por ....
Allah rokkha koro sokol manusder
@@Bristy221 kothay santi jodi o manlam santir dormo islam tahole bangladesh a ki hor6e keno bha hor6e tomra na santir dormo
Bangladesh a puja pandel a kara quran reke6ilo karai bha hindu dev debi der morti mondir bhang6e
Hindu der ghor keno keno bha jaliye dir6e
Sara Bangladesh a akhon jongi te chorachori keno?
Ar apnar quran keno ami porte jabo.
Pritivhi ta janar jonno itihas a6e seta theke sob kichu jana jai bon
Apni akbar valo kore history porun bujte parbe phithivir adi porous ar mohila k and tara kon religion er chilo ar ganiguni manus er kotha bol6o kon gani manus quran pore muslim hoye6e amk bolo??
Jai hok ami akane iran er kotha bollam tar answer koy pelam 🤔
@@Djoy-d7f sorry Iran Ami boji nai. Vlo babe bolen obossoi and divo.
Ar Ami kno rokom torko korchi na apnar Sathe
Ar apni bollen mondhire Quran rakhchilo
Oita j rakhchilo see akta manshik rogi
Ar sokol mànusk j vlo hobe seta kno Kotha na
Vlo kharap niyei dhuniya
Ar apni you tube source koire deikhen. Koto Gani goni Muslim hoiche
Amar itihas pora ache
Apni vlo Kore poira deikhen.
Prithivir adhi poros and mohila kon religion ar
Ar akta Kotha vebe dekhen
Mittur por apnader jaliye deua hoi
Ata akbar vaben
Ar akta mortir poja ki kore
Jekhane mortita manuse toiry Kore
Ar apnader mittur por j mora baktir Kane Kane ankehery montro bolen
Oitar mane bojen..
সুন্দর লাগছে সুখী হও ।
Nice video
আনন্দে শুরু শুভ শঙ্খের মাঙ্গলিক রবের।
শোভন মিলন আমাদের সোমা এবং সৌরভের ।
ধন্য হোক তোমার জীবন সুকুমার রায় করে ওঠো তোমাদের জীবন
অনেক সুখী হয় তোমরা
Tomra 2 jon sara jibon ake oporer pase theko. Sukhe theko
অলক্ষ্যে শুরু আশীষ-বৃষ্টি অদৃশ্য দেবতার।
শুভ পরিণয় হিন্দু পুরুষ, মুসলিম দুহিতার ।
হরে কৃষ্ণ জয় শ্রীরাম
নাউযুবিল্লা😔 বোন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য এতো কষ্ট সহ্য করে সঠিক পথ দেখিয়েছেন আর তুমি আবারো ভুল পথে চলে গেলে। আফসোস তুমি আল্লাহ কে চিনতে পারলে না। তিনি তোমাকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন।আর তুমি কিনা মানুষের তৈরি মূর্তি কাছে মাথা নত করলে। ফিরে আসো তোমার রবের কাছে। তানাহলে জাহান্নাম অবধারিত।
তোর বাবার কাছে শুনিশ তোরা আগে কোন ধর্মের ছিলি। তোরা সব ধর্মান্তরিত মুসলমান। ওকে।
মুসলিম ছেলে- মা তালিবান জঙ্গি, লাদেন, ISI কোন ধর্মের ছিল।
মা- মুসলিম।
Tor Babar Kase jiges koris Tor adi pitar nam ki .tao to Janis na .bed .Gita porte to Paris na abar Kotha bilis .age bed porbi tar por Kotha boli.
Tui akane manus er toyri murti niye kotha bol6is ok amra Manus bole murti toyri korte par6i and puja o kor6i .
Ta toder nobi ki chilo manus na nki poshu tayper kichu akta jinis .
Mane tor kotha te toke answer dilam tui ata bojate chai6is
Nobi akta Poshu .
ar akta poshu to onk kosto pyy tai peye6e .
But akta poshu ato kosto peye ki vabe sotik poth sekabe jekane se nijey sothik bethik jinis ta ki nijey janena.
......
jai hok bon tumi ja kore6o onk valo kaj kore6o akdom tik pothe ase6o akane ai pote meyeder devi rupe puja kora hoy.
Tumi vaggo ban sothik alo chine6o.
Amrao sey nur (alo) k puja kori jeta tumi atodin allha nam a chinte . Tumi ak nam a chinte amra ak nam a chini.. Allha mane hor6e jeta k arbhi bhashai Nur ar bangla te Alo bole .
Allha mane Alo tomara ata biswas koro.
ar amra Alo mane Surjo Dev k mani .
Ar sonaton dormo sotto pritibir adi dormo tar aro akta proman atai...
⬇️
Je muslim se o surjo nam a chene.
Je Christan se o surjo nam a chene.
Je nastik se o surjo nam a chene.
Je bhorddho se o surjo nam a chene.
Tachara Surjo mane Alo
Seta o janena amon kew ney.
Ar sey surjo dev amader debota.
Ai Pothe tomar kono asobidha hobe na bon .
tumi sistir sera jhib tumi ragegele maa chondir rup daron korte paro
abar thanda hole maa Annapurnar rup.
Tomar ka6e sob kichu bon but tumi bha ami kono kichu tik korar kew na . tini sob kichu tik korbe jini tomake sisti kor6e tumi jahaname jabe ki sorge jabe ak matro sisti kortar kothate jabe tar angul er isarai jabe tar angul er isarai ai somosto kichu hor6e se jey vabe nachar6e tumi sey vabe naccho tai kono potashiam er kothay kan diyo na.
Shon kulangaler baccha Ami Tor dhormo ke Kono Gali dei ni.Ar tui amar nobi ke Gali diyesis.ami toke bolesi bed ar Gita pore Kotha bolte asbi.Islam somporke na jene Kono Kotha bolbi na.khas to gorur prossrab.aibar bol je Khai na.gorur prossrab na kheye Gita bed por nijer dhormo somporke Jan tarpore asbi Islam somporke bolte. Bol akkam aditiam. mane ki murkho jenifar graud ke chinos.Daud kimke chinos.tao to mone hoy chinos na. Feraun ke chins. Na chinle google e giye dekhe asis.Ferauner ki obostha Hoye silo. Islam o nobi somporke kisu bolbi Tor obostha oi rokom Hoye.Amra Kono dhormoke asomman Kori na .Tor Jonno amake asob bolte holo.tor bapke jiges koris Tor baper Kase jiges koris Tor jonmer think ase ki na .shon islamer nobi ke Gali dibi na tahole amon bhabe morbi je kukureo Tor las dekhbe na.Ar shon dhormo amar baper na.islam Holo amar Allah hu talar.shon Prithibir prothon manuser nam silo Adom ar prothon bari nam Holo haoya jader dhormo silo Islam to Prithibir first and last dhormo Holo islam.ar last book is Koran.Last nabi Hojrot Muhammad (sa).ai bar parle to jiges koris toder dhormer first man and woman ke silo .ar Tor bap Gita ar bed porte pare ki na.ar Jodi parton tahole toke shikkha Dito . Tor shikkha avab ase.age shikkhi Hoye dhormo somporke jene tarpore Kotha bolte asbi.Tui amake Gali Dile Ami kicu boltam na but tui amar nobi ke Gali diyesis.kulangarer baccha .Tor bapke bolis Valo Kore toke shikkha dite.
আসাম থেকে হরে কৃষ্ণ
খুব ভালো। ভালো থাকুন আপনারা।
Congratulations ❤
অসংখ্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল
Balobasar joyhok
GOOD bless you
Very good decision.
হে আললাহ এদের হেদায়েত দান করুন।
তোর বাবার কাছে শুনিশ তোরা আগে কোন ধর্মের ছিলি। তোরা সব ধর্মান্তরিত মুসলমান। ওকে।
সুখী থাকো
খুব ভালো লাগলো, আপনার অনেক সুন্দর জীবন হয় যেন আমি কলকাতায় থেকে বলছি হিন্দু , মুসলমান ,, বলে কি , ভালো বাসা হলো আসল
দাদা বেশী বেশী বিবাহ কর।
My god bless you both