অতি আবেগে এমন কোনো কাজ আমরা না করি যার দ্বারা আল্লাহ্ রাসূলের ভালোবাসা পরিবর্তে লানতের সম্মুখীন হতে হয়,,,আল্লাহ্ পাক আমাদের সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুক, আমিন ।
Al-Hajj ২২:২৭ وَأَذِّن فِى ٱلنَّاسِ بِٱلْحَجِّ يَأْتُوكَ رِجَالًا وَعَلَىٰ كُلِّ ضَامِرٍ يَأْتِينَ مِن كُلِّ فَجٍّ عَمِيقٍ Bengali - Fozlur Rahman আর মানুষের মধ্যে হজ্জের ঘোষণা প্রচার করো; তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে ও প্রতিটি আরোহণের পশুতে চড়ে, যারা গভীর গিরিপথ ধরে (দূর-দূরান্ত থেকে) চলে আসবে; Bengali - Muhiuddin Khan এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে। Bengali - Mokhtasar Bangla ২৭. আর আপনি মানুষকে এ ঘরের হজ্জের প্রতি আহŸান করুন যে ঘরকে নির্মাণ করতে আমি আপনাকে আদেশ করেছি। তারা আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে পায়ে হেঁটে অথবা দীর্ঘ সফরের ক্লান্তিজনিত দুর্বল এমন প্রত্যেক উটের পিঠে চড়ে আসবে। প্রত্যেক দূরের পথ থেকে উট তাদেরকে বহন করে নিয়ে আসবে। Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria আর মানুষের কাছে হজের ঘোষণা করে দিন [১], তারা আপনার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সব ধরনের কৃশকায় উটের পিঠে করে, তারা আসবে দুর-দুরান্তের পথ অতিক্রম করে [২] [১] ইবরাহীম 'আলাইহিস সালামের প্রতি তৃতীয় আদেশ এই যে, মানুষের মধ্যে ঘোষণা করে দিন যে, বায়তুল্লাহর হজ্জ তোমাদের উপর ফরয করা হয়েছে। ইবন আবী হাতেমা ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণনা করেন যে, যখন ইবরাহীম 'আলাইহিস সালামকে হজ্জ ফরয হওয়ার কথা ঘোষণা করার আদেশ দেয়া হয়, তখন তিনি আল্লাহর কাছে আরয করলেন: এখানে তো জনমানবহীন প্রান্তর। ঘোষণা শোনার মত কেউ নেই; যেখানে জনবসতি আছে সেখানে আমার আওয়াজ কিভাবে পৌঁছবে? জবাবে আল্লাহ তা'আলা বললেন, আপনার দায়িত্ব শুধু ঘোষণা করা। বিশ্বে পৌছানোর দায়িত্ব আমার। ইবরাহীম 'আলাইহিস সালাম মাকামে ইবরাহীমে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করলে আল্লাহ তা'আলা তা উচ্চ করে দেন। কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, তিনি আবু কুবাইস পাহাড়ে আরোহণ করে দুই কানে আঙ্গুলি রেখে ডানে-বামে এবং পূর্ব-পশ্চিমে মুখ করে বললেন: “লোক সকল! তোমাদের পালনকর্তা গৃহ নির্মাণ করেছেন এবং তোমাদের উপর এই গৃহের হজ ফরয করেছেন। তোমরা সবাই পালনকর্তার আদেশ পালন কর।” এই বর্ণনায় আরো বলা হয়েছে যে, ইবরাহীম আলাইহিস সালামের এই আওয়াজ আল্লাহ তা'আলা বিশ্বের কোণে কোণে পৌঁছে দেন এবং শুধু তখনকার জীবিত মানুষ পর্যন্তই নয়; বরং ভবিষ্যতে কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ আগমনকারী ছিল, তাদের প্রত্যেকের কান পর্যন্ত এ আওয়াজ পৌছে দেয়া হয়। যার যার ভাগ্যে আল্লাহ্ তা'আলা হজ লিখে দিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকেই এই আওয়াজের জবাবে لَبَّيْكَ اللّٰهُمَّ لَبَّيْكَ বলেছে। অর্থাৎ হাজির হওয়ার কথা স্বীকার করেছে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, ইবরাহিমী আওয়াজের জবাবই হচ্ছে হজে ‘লাব্বাইকা' বলার আসল ভিত্তি। [দেখুন- তাবারী ১৪/১৪৪, হাকীম মুস্তাদরাক ২/৩৮৮] [২] এ আয়াতে সেই প্রতিক্রিয়া বৰ্ণনা করা হয়েছে, যা ইবরাহীম আলাইহিস সালামের ঘোষণাকে সব মানবমণ্ডলী পর্যন্ত পৌঁছানোর কারণে কেয়ামত পর্যন্তের জন্য কায়েম হয়ে গেছে তা এই যে, বিশ্বের প্রতিটি প্রত্যন্ত এলাকা থেকেও মানুষ বায়তুল্লাহর দিকে চলে আসবে; কেউ পদব্রজে, কেউ সওয়ার হয়ে। যারা সওয়ার হয়ে আসবে, তারাও দূর-দূরান্ত দেশ থেকে আগমন করবে। ফলে তাদের সওয়ারীর জন্তুগুলো কৃশকায় হয়ে যাবে। পরবর্তী নবীগণ এবং তাদের উম্মতগণও এই আদেশের অনুসারী ছিলেন। ঈসা 'আলাইহিস সালামের পর যে সুদীর্ঘ জাহেলিয়াতের যুগ অতিবাহিত হয়েছে, তাতেও আরবের বাসিন্দারা মূর্তিপূজায় লিপ্ত থাকা সত্ত্বেও হজের বিধান তেমনিভাবে পালন করেছে, যেমন ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম থেকে বর্ণিত ছিল। যদিও পরবর্তীতে আরবরা বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থায় হজের সঠিক পদ্ধতি পরিবর্তন করে নিয়েছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সে সমস্ত ভুলের সংশোধন করে দিয়েছিলেন।
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন। 📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
এই যুগে পায়ে হেটে হজে যাওয়াটা সত্যিই ব্যয়বহুল কিন্তু তবুও কেনো প্রশ্ন উঠাচ্ছি সামর্থ্যের। কথা আরে ভাই উনার সামর্থ আছে বলেই এই লোক পায়ে হেটে ৫ টা দেশ পাড়ি দিয়ে সৌদি আরব যাবে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি একজন প্রবাসি আমার পরিচিত একটা খুবই গরীব তার একটা ছেলে ক্যান্সার ধরা পরেছে তাদের চিকিৎসা করার কোন সাধ্য নেই আমি আমার সাধ্যি মত দিয়েছি তারা জানেনা কি ভাবে কারো কাছ থেকে নিতে হবে আপনি তো অনেক দান করে থাকেন স্যার আপনি যদি একটু দেখতেন আপনি চাইলে তার ঠিকানা দিয়ে দিব আপনার কাছে অনেক অনুরোধ থাক্লল আল্লাহ দিকে তাকি এই সাহায্য করবেন স্যার🙏
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، قَالاَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ عَطَاءٍ، عَنْ أَبِي حُمَيْدٍ السَّاعِدِيِّ، قَالَ سَمِعْتُهُ وَهُوَ، فِي عَشَرَةٍ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَحَدُهُمْ أَبُو قَتَادَةَ بْنُ رِبْعِيٍّ يَقُولُ أَنَا أَعْلَمُكُمْ بِصَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . قَالُوا مَا كُنْتَ أَقْدَمَنَا لَهُ صُحْبَةً وَلاَ أَكْثَرَنَا لَهُ إِتْيَانًا قَالَ بَلَى . قَالُوا فَاعْرِضْ . فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ اعْتَدَلَ قَائِمًا وَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ رَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . وَرَكَعَ ثُمَّ اعْتَدَلَ فَلَمْ يُصَوِّبْ رَأْسَهُ وَلَمْ يُقْنِعْ وَوَضَعَ يَدَيْهِ عَلَى رُكْبَتَيْهِ ثُمَّ قَالَ " سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ " . وَرَفَعَ يَدَيْهِ وَاعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ أَهْوَى إِلَى الأَرْضِ سَاجِدًا ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . ثُمَّ جَافَى عَضُدَيْهِ عَنْ إِبْطَيْهِ وَفَتَخَ أَصَابِعَ رِجْلَيْهِ ثُمَّ ثَنَى رِجْلَهُ الْيُسْرَى وَقَعَدَ عَلَيْهَا ثُمَّ اعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ أَهْوَى سَاجِدًا ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . ثُمَّ ثَنَى رِجْلَهُ وَقَعَدَ وَاعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ ثُمَّ نَهَضَ ثُمَّ صَنَعَ فِي الرَّكْعَةِ الثَّانِيَةِ مِثْلَ ذَلِكَ حَتَّى إِذَا قَامَ مِنَ السَّجْدَتَيْنِ كَبَّرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ كَمَا صَنَعَ حِينَ افْتَتَحَ الصَّلاَةَ ثُمَّ صَنَعَ كَذَلِكَ حَتَّى كَانَتِ الرَّكْعَةُ الَّتِي تَنْقَضِي فِيهَا صَلاَتُهُ أَخَّرَ رِجْلَهُ الْيُسْرَى وَقَعَدَ عَلَى شِقِّهِ مُتَوَرِّكًا ثُمَّ سَلَّمَ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . قَالَ وَمَعْنَى قَوْلِهِ وَرَفَعَ يَدَيْهِ إِذَا قَامَ مِنَ السَّجْدَتَيْنِ يَعْنِي قَامَ مِنَ الرَّكْعَتَيْنِ . মুহাম্মাদ ইবনু ‘আমর ইবনু আতা (রহঃ) হতে আবূ হুমাইদ আস-সাঈদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি (মুহাম্মাদ) বলেন, আমি তাঁকে (আবূ হুমাইদকে) দশজন সাহাবীর উপস্থিতিতে এ হাদীস বলতে শুনেছি। আবূ কাতাদা ইবনু রিব্ঈ (রাঃ)-ও তাদের অন্তর্ভুক্ত। তাদের সামনে তিনি বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নামায সম্পর্কে তোমাদের চেয়ে বেশি জানি। তাঁরা বললেন, তা কেমন করে? তুমি তো আমাদের আগে তাঁর সান্নিধ্য লাভ করতে পারনি। তাছাড়া তুমি তাঁর নিকট আমাদের চেয়ে বেশি যাতায়াত করতে না। তিনি বললেন, হ্যাঁ। তারা বললেন, ঠিক আছে বর্ণনা কর। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন নামাযে দাঁড়াতেন তখন সোজা হয়ে দাঁড়াতেন, কাঁধ পর্যন্ত হাত তুলতেন (তাকবীরে তাহরীমা করার জন্য); যখন রুকূতে যাওয়ার ইচ্ছা করতেন কাঁধ পর্যন্ত হাত তুলতেন; তারপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে রুকূতে যেতেন এবং শান্তভাবে রুকূতে থাকতেন, মাথা নীচের দিকেও ঝুঁকাতেন না এবং উপরের দিকেও উঠাতেন না, উভয় হাত উভয় হাঁটুতে রাখতেন; তারপর ‘সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলে রুকূ হতে উঠতেন, রফউল ইয়াদাইন করতেন (উভয় হাত উপরের দিকে তুলতেন) এবং সোজা হয়ে দাঁড়াতেন, এমনকি প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে স্বাভাবিকভাবে এসে যেত। তারপর সাজদাহ্র জন্য যমিনের দিকে নীচু হতেন এবং ‘আল্লাহু আকবার’ বলতেন; দুই বাহু দুই বগল হতে আলাদা রাখতেন; পায়ের আঙ্গুলগুলোকে ফাঁক করে দিতেন; বাম পা বিছিয়ে দিয়ে তার উপর বসতেন; অতঃপর সোজা হয়ে বসতেন যাতে তাঁর প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে ঠিকভাবে বসে যেত; অতঃপর দ্বিতীয় সাজদাহ্য় যেতেন; ‘আল্লাহু আকবার’ বলে সাজদাহ্ হতে উঠে পা বিছিয়ে দিয়ে বসতেন (জলসায়ে ইস্তিরাহাত করতেন); এমনকি প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে ঠিকভাবে বসে যেত; তারপর দাঁড়াতেন; তারপর দ্বিতীয় রাক’আতেও এরূপ করতেন। তারপর দুই রাক’আত আদায় করতে যখন দাঁড়াতেন, তখনও তাকবীর বলতেন এবং দুই হাত নামায শুরু করার সময়ের মত কাঁধ পর্যন্ত তুলতেন। বাকী নামাযেও তিনি এরূপ করতেন; তারপর যখন শেষ সাজদাহ্য় পৌঁছাতেন যেখানে তাঁর নামায শেষ হত তখন বাঁ পা বিছিয়ে দিতেন এবং পাছার উপর চেপে বসতেন; তারপর সালাম ফিরাতেন। সহীহ্। ইবনু মাজাহ-(১০৬১)। ফুটনোটঃ আবূ ‘ঈসা বলেনঃ হাদীসটি হাসান সহীহ্। ‘দুই সাজদাহ্র পর যখন দাঁড়াতেন’ বাক্যাংশটুকুর অর্থ ‘দুই রাক’আত শেষ করে যখন দাঁড়াতেন’। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩০৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সালাত শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর যখন রুকূ’তে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও একই ভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ ও ‘رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ’ বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এরুপ করতেন না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৫ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে দেখেছি, তিনি যখন সালাতের জন্য দাঁড়াতেন তখন উভয় হাত কাঁধ বরাবর উঠাতেন। এবং যখন তিনি রুকূ’র জন্য তাকবীর বলতেন তখনও এ রকম করতেন। আবার যখন রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও এমন করতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ বলতেন।তবে সিজদার সময় এরূপ করতেন না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
তিন বোনোর বাবার দেওয়া জায়গা এক ভাই সব বিক্রয় করে দিয়েছে।এখন এক জমিন বাড়ি পুকুর আছে।বোনের ছেলেরা সব গুলো নিতে চাইতেছে ।এক ভাইয়ের এক ছেলে আছে সে কিছু পাবে না।এখন কী করা আছে।আশা করি উওর টা পাব। ইনশাআল্লাহ
বুখারীর হাদিসে আছে ,সেই নারীকে নবীজি বলেছিলেন,"সে যেন হেঁটে যায় এবং আরোহণ করে" "উকবা ইবনে আমির থেকে বর্ণিত: আমার বোন পায়ে হেঁটে কা’বা যাওয়ার মানত করেছিল এবং সে আমাকে এ বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর রায় নিতে বলেছিল। তাই, আমি তা করলাম এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, "সে যেন হেঁটে যায় এবং আরোহণ করে।" আবুল খায়ের উকবা থেকে উপরে বর্ণিত।" -Reference : Sahih al-Bukhari 1866 (আন্তর্জাতিক নাম্বার) In-book reference : Book 28, Hadith 46
আসসালামু আলাইকুম। .হুজুর আমি পর্দা করি, কিন্তু কিছু দিন আগে আমি আমার স্বামীর সাথে এক আত্নীয়ের বাসায় বেড়াতে যাই। সেখানে আমি এক রুমে বোরখা খোলে জামা পরিহিত আবস্থায় অবস্থান করি। তার কিছুক্ষন পর আত্নীয়ের এক ছেলে সেই রুমে বিনা অনুমতি এবং বিনা সতর্কবানী ছাড়া হুট করে প্রবেশ করে। এতে ছেলেটি আমাকে বেপর্দা অবস্থায় দেখেফেলে, এতে কি আমার গুনাহ হবে?আর যদি গুনাহ হয়ে থাকে তাহলে আমার করণীয় কি?
আমি এক জন মেয়ে আমার অনেক ইচ্ছে ামি পায়ে হেটে হজ করতে চাই,, এই সিদ্ধান্ত টা আমরা দুই বান্ধবী মিলে নিয়েছি,, আমাদের অত অর্থ্য সামর্থ্য নেই,, এর জন্য কি পাসপোর্ট বিসার প্রোয়োজন আছে আর এটা কি জায়েছ আছে
🟥 সাহাবি আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন। 📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
(27 وَأَذِّن فِي النَّاسِ بِالْحَجِّ يَأْتُوكَ رِجَالًا وَعَلَىٰ كُلِّ ضَامِرٍ يَأْتِينَ مِن كُلِّ فَجٍّ عَمِيقٍ এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে কিন্তু সূরা আল হাজ্জ এর ২৭ নাম্বার আয়াতে তো অন্যকনো যানবাহনে করে হজ্জে যাওয়ার কথা বলা হয় নাই এই বিষয়ে বিস্তারিত বললে উপকার হতো।
Nobody understood why shihab is doing that. Even Shaikh Ahmadullah! He will do hajj in 2023. Hajj's pre journey is to explore the countries. And he wants to know how did the people of old time go for doing hajj. And he is a youngster, he said that he is walking maximum 25 km per day. So he isn't giving pain to his body. Even, he is taking rest when it is needed cause he know the Hadith of Muhammad (S.W.). It's an educational journey. So everyone should support him. Plz nobody take him negative. I'm judging Shaikh, but will criticizehim because of doing less research. He should be more careful about giving any fatwa on someone.
🔴 আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন। 📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
অতি আবেগে এমন কোনো কাজ আমরা না করি যার দ্বারা আল্লাহ্ রাসূলের ভালোবাসা পরিবর্তে লানতের সম্মুখীন হতে হয়,,,আল্লাহ্ পাক আমাদের সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুক, আমিন ।
❤😊
ওই ভাইয়ার ভিডিও দেখার পর... আমার মনেও এই প্রশ্ন আসছিলো....সুন্দর উত্তর পাইলাম.... আলহামদুলিল্লাহ 🥰
Same amar o. Borong eta manusher bahba pabar dike jay...Ja riya hbar somvabona thake
হে মানুষ,
ফিরে আসো তোমার প্রতিপালকের দিকে..! 💓
জাজাকআল্লাহ খাইরান প্রিয় শাইখ এত সুন্দর ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য। এটা নিয়ে কাল ও অনেক কথা কাটাকাটি হয়েছে।
মাশা আল্লাহ্ আমার প্রিয় শায়েখ খুভ সুন্দর কথা বলছেন।
মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ্ ❤💚❤ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা ❤💚❤
Bisoi ta ato sundor clear bhabe jananor jonno osonkho dhonnobaad...
শায়েখ আপনাকে আল্লাহ তায়ালার জন্য ভালোবাসি আল্লাহ আপনাকে ইসলামের জন্য কবুল করুক আমিন ইয়া রব্বুল আলামীন 🌷🥀🌹
Jazakallah Khairan 🤍
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
Ma shaa Allah....khub shundor alochona
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
Kub vlo laglo video ta a rokom r o video Cai tnxx for video god bless u
মাশা-আল্লাহ
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
Mass Allah ..khub sundor vhabe bisoi ti Alochona kora hoiche...😊
ধন্যবাদ শায়েখ 🖤
আলহামদুলিল্লাহ
সুন্দর বলেছেন শায়খ
মা শা আল্লাহ
Massallah
অনেক সুন্দর ভিডিও দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর 🥰🥰🥰
সত্যিই অসাধারণ একটি ভিডিও 🥰🥰🥰🥰🥰
mashalla onk sundor video ,, i love this video
জাজাকাল্লাহ খইরন।
This is a very informative and very helpful video..thanks for sharing this video
Jajakallahu khoiran
আলহামদুলিল্লাহ্
মাশা আল্লাহ
অবশ্যই ফজিলত আছে
Niz thaka bola uchit na
@@nocap255 🍼🍼🍼
@@arifkhan-fv7pq no u
মাশাআল্লাহ ❤️
আলহামদুলিল্লাহ্ মা-শা-আল্লাহ্ অনেক সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন 💌🤲💌
কে কে আছেন একবার হলেও মদিনা শরীফ যেতে চান।🥰
শায়েখ আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসি♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐🥀💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🥀🌿🌿🌿🌿🌿🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌿🌿🥀🥀🌿🌿🌻🌻🌿💐🌻🌻🌿🥀🌿🌻🌿🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
নড়াইল থেকে
Mohan Allah amader sobaike sohih buj Dan koren Ameen
Al-Hajj ২২:২৭
وَأَذِّن فِى ٱلنَّاسِ بِٱلْحَجِّ يَأْتُوكَ رِجَالًا وَعَلَىٰ كُلِّ ضَامِرٍ يَأْتِينَ مِن كُلِّ فَجٍّ عَمِيقٍ
Bengali - Fozlur Rahman
আর মানুষের মধ্যে হজ্জের ঘোষণা প্রচার করো; তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে ও প্রতিটি আরোহণের পশুতে চড়ে, যারা গভীর গিরিপথ ধরে (দূর-দূরান্ত থেকে) চলে আসবে;
Bengali - Muhiuddin Khan
এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে।
Bengali - Mokhtasar Bangla
২৭. আর আপনি মানুষকে এ ঘরের হজ্জের প্রতি আহŸান করুন যে ঘরকে নির্মাণ করতে আমি আপনাকে আদেশ করেছি। তারা আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে পায়ে হেঁটে অথবা দীর্ঘ সফরের ক্লান্তিজনিত দুর্বল এমন প্রত্যেক উটের পিঠে চড়ে আসবে। প্রত্যেক দূরের পথ থেকে উট তাদেরকে বহন করে নিয়ে আসবে।
Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria
আর মানুষের কাছে হজের ঘোষণা করে দিন [১], তারা আপনার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সব ধরনের কৃশকায় উটের পিঠে করে, তারা আসবে দুর-দুরান্তের পথ অতিক্রম করে [২]
[১] ইবরাহীম 'আলাইহিস সালামের প্রতি তৃতীয় আদেশ এই যে, মানুষের মধ্যে ঘোষণা করে দিন যে, বায়তুল্লাহর হজ্জ তোমাদের উপর ফরয করা হয়েছে। ইবন আবী হাতেমা ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণনা করেন যে, যখন ইবরাহীম 'আলাইহিস সালামকে হজ্জ ফরয হওয়ার কথা ঘোষণা করার আদেশ দেয়া হয়, তখন তিনি আল্লাহর কাছে আরয করলেন: এখানে তো জনমানবহীন প্রান্তর। ঘোষণা শোনার মত কেউ নেই; যেখানে জনবসতি আছে সেখানে আমার আওয়াজ কিভাবে পৌঁছবে? জবাবে আল্লাহ তা'আলা বললেন, আপনার দায়িত্ব শুধু ঘোষণা করা। বিশ্বে পৌছানোর দায়িত্ব আমার। ইবরাহীম 'আলাইহিস সালাম মাকামে ইবরাহীমে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করলে আল্লাহ তা'আলা তা উচ্চ করে দেন। কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, তিনি আবু কুবাইস পাহাড়ে আরোহণ করে দুই কানে আঙ্গুলি রেখে ডানে-বামে এবং পূর্ব-পশ্চিমে মুখ করে বললেন: “লোক সকল! তোমাদের পালনকর্তা গৃহ নির্মাণ করেছেন এবং তোমাদের উপর এই গৃহের হজ ফরয করেছেন। তোমরা সবাই পালনকর্তার আদেশ পালন কর।” এই বর্ণনায় আরো বলা হয়েছে যে, ইবরাহীম আলাইহিস সালামের এই আওয়াজ আল্লাহ তা'আলা বিশ্বের কোণে কোণে পৌঁছে দেন এবং শুধু তখনকার জীবিত মানুষ পর্যন্তই নয়; বরং ভবিষ্যতে কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ আগমনকারী ছিল, তাদের প্রত্যেকের কান পর্যন্ত এ আওয়াজ পৌছে দেয়া হয়। যার যার ভাগ্যে আল্লাহ্ তা'আলা হজ লিখে দিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকেই এই আওয়াজের জবাবে
لَبَّيْكَ اللّٰهُمَّ لَبَّيْكَ
বলেছে। অর্থাৎ হাজির হওয়ার কথা স্বীকার করেছে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, ইবরাহিমী আওয়াজের জবাবই হচ্ছে হজে ‘লাব্বাইকা' বলার আসল ভিত্তি। [দেখুন- তাবারী ১৪/১৪৪, হাকীম মুস্তাদরাক ২/৩৮৮]
[২] এ আয়াতে সেই প্রতিক্রিয়া বৰ্ণনা করা হয়েছে, যা ইবরাহীম আলাইহিস সালামের ঘোষণাকে সব মানবমণ্ডলী পর্যন্ত পৌঁছানোর কারণে কেয়ামত পর্যন্তের জন্য কায়েম হয়ে গেছে তা এই যে, বিশ্বের প্রতিটি প্রত্যন্ত এলাকা থেকেও মানুষ বায়তুল্লাহর দিকে চলে আসবে; কেউ পদব্রজে, কেউ সওয়ার হয়ে। যারা সওয়ার হয়ে আসবে, তারাও দূর-দূরান্ত দেশ থেকে আগমন করবে। ফলে তাদের সওয়ারীর জন্তুগুলো কৃশকায় হয়ে যাবে। পরবর্তী নবীগণ এবং তাদের উম্মতগণও এই আদেশের অনুসারী ছিলেন। ঈসা 'আলাইহিস সালামের পর যে সুদীর্ঘ জাহেলিয়াতের যুগ অতিবাহিত হয়েছে, তাতেও আরবের বাসিন্দারা মূর্তিপূজায় লিপ্ত থাকা সত্ত্বেও হজের বিধান তেমনিভাবে পালন করেছে, যেমন ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম থেকে বর্ণিত ছিল। যদিও পরবর্তীতে আরবরা বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থায় হজের সঠিক পদ্ধতি পরিবর্তন করে নিয়েছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সে সমস্ত ভুলের সংশোধন করে দিয়েছিলেন।
যেহুতো প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ নিষেধ করেছেন.....সামর্থ থাকা সত্বেও
কষ্ট করে পায়ে হেটে গেলেও সোয়াদ হবেনা
তাহলে আমরা ধরে নেব..এই পাগলামীর মানেই হয়না পায়ে হেটে হজ্জে যাওয়ার
আল্লাহ আমাকে আপনাকে বুঝার তৈফিক দাঁন করুক আমিন
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন।
📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
মাশাআল্লাহ্
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
Masallah
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
Alhamdullillah
SUBHAN ALLAH
May Allah granttheHajj of SihabBhai Aamin
Zajakallah
❤️❤️❤️
💚
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
🤗🤗🤗🤗
1st view.🥰
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
🖤🌸
এই যুগে পায়ে হেটে হজে যাওয়াটা সত্যিই ব্যয়বহুল কিন্তু তবুও কেনো প্রশ্ন উঠাচ্ছি সামর্থ্যের। কথা আরে ভাই উনার সামর্থ আছে বলেই এই লোক পায়ে হেটে ৫ টা দেশ পাড়ি দিয়ে সৌদি আরব যাবে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি একজন প্রবাসি আমার পরিচিত একটা খুবই গরীব তার একটা ছেলে ক্যান্সার ধরা পরেছে তাদের চিকিৎসা করার কোন সাধ্য নেই আমি আমার সাধ্যি মত দিয়েছি তারা জানেনা কি ভাবে কারো কাছ থেকে নিতে হবে আপনি তো অনেক দান করে থাকেন স্যার আপনি যদি একটু দেখতেন আপনি চাইলে তার ঠিকানা দিয়ে দিব আপনার কাছে অনেক অনুরোধ থাক্লল আল্লাহ দিকে তাকি এই সাহায্য করবেন স্যার🙏
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরকে প্রশ্ন কিভাবে করব দয়া করে কেউ জানাবেন?
Maa osusto thaka obosthay omra korte jaoa jabe?
❤️
রউফল হুদাইন সম্পর্কে কিছু বলেন শায়েখ প্লিজ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، قَالاَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ عَطَاءٍ، عَنْ أَبِي حُمَيْدٍ السَّاعِدِيِّ، قَالَ سَمِعْتُهُ وَهُوَ، فِي عَشَرَةٍ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَحَدُهُمْ أَبُو قَتَادَةَ بْنُ رِبْعِيٍّ يَقُولُ أَنَا أَعْلَمُكُمْ بِصَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . قَالُوا مَا كُنْتَ أَقْدَمَنَا لَهُ صُحْبَةً وَلاَ أَكْثَرَنَا لَهُ إِتْيَانًا قَالَ بَلَى . قَالُوا فَاعْرِضْ . فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ اعْتَدَلَ قَائِمًا وَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ رَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . وَرَكَعَ ثُمَّ اعْتَدَلَ فَلَمْ يُصَوِّبْ رَأْسَهُ وَلَمْ يُقْنِعْ وَوَضَعَ يَدَيْهِ عَلَى رُكْبَتَيْهِ ثُمَّ قَالَ " سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ " . وَرَفَعَ يَدَيْهِ وَاعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ أَهْوَى إِلَى الأَرْضِ سَاجِدًا ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . ثُمَّ جَافَى عَضُدَيْهِ عَنْ إِبْطَيْهِ وَفَتَخَ أَصَابِعَ رِجْلَيْهِ ثُمَّ ثَنَى رِجْلَهُ الْيُسْرَى وَقَعَدَ عَلَيْهَا ثُمَّ اعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ أَهْوَى سَاجِدًا ثُمَّ قَالَ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . ثُمَّ ثَنَى رِجْلَهُ وَقَعَدَ وَاعْتَدَلَ حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ ثُمَّ نَهَضَ ثُمَّ صَنَعَ فِي الرَّكْعَةِ الثَّانِيَةِ مِثْلَ ذَلِكَ حَتَّى إِذَا قَامَ مِنَ السَّجْدَتَيْنِ كَبَّرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ كَمَا صَنَعَ حِينَ افْتَتَحَ الصَّلاَةَ ثُمَّ صَنَعَ كَذَلِكَ حَتَّى كَانَتِ الرَّكْعَةُ الَّتِي تَنْقَضِي فِيهَا صَلاَتُهُ أَخَّرَ رِجْلَهُ الْيُسْرَى وَقَعَدَ عَلَى شِقِّهِ مُتَوَرِّكًا ثُمَّ سَلَّمَ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . قَالَ وَمَعْنَى قَوْلِهِ وَرَفَعَ يَدَيْهِ إِذَا قَامَ مِنَ السَّجْدَتَيْنِ يَعْنِي قَامَ مِنَ الرَّكْعَتَيْنِ .
মুহাম্মাদ ইবনু ‘আমর ইবনু আতা (রহঃ) হতে আবূ হুমাইদ আস-সাঈদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি (মুহাম্মাদ) বলেন, আমি তাঁকে (আবূ হুমাইদকে) দশজন সাহাবীর উপস্থিতিতে এ হাদীস বলতে শুনেছি। আবূ কাতাদা ইবনু রিব্ঈ (রাঃ)-ও তাদের অন্তর্ভুক্ত। তাদের সামনে তিনি বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নামায সম্পর্কে তোমাদের চেয়ে বেশি জানি। তাঁরা বললেন, তা কেমন করে? তুমি তো আমাদের আগে তাঁর সান্নিধ্য লাভ করতে পারনি। তাছাড়া তুমি তাঁর নিকট আমাদের চেয়ে বেশি যাতায়াত করতে না। তিনি বললেন, হ্যাঁ। তারা বললেন, ঠিক আছে বর্ণনা কর। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন নামাযে দাঁড়াতেন তখন সোজা হয়ে দাঁড়াতেন, কাঁধ পর্যন্ত হাত তুলতেন (তাকবীরে তাহরীমা করার জন্য); যখন রুকূতে যাওয়ার ইচ্ছা করতেন কাঁধ পর্যন্ত হাত তুলতেন; তারপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে রুকূতে যেতেন এবং শান্তভাবে রুকূতে থাকতেন, মাথা নীচের দিকেও ঝুঁকাতেন না এবং উপরের দিকেও উঠাতেন না, উভয় হাত উভয় হাঁটুতে রাখতেন; তারপর ‘সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলে রুকূ হতে উঠতেন, রফউল ইয়াদাইন করতেন (উভয় হাত উপরের দিকে তুলতেন) এবং সোজা হয়ে দাঁড়াতেন, এমনকি প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে স্বাভাবিকভাবে এসে যেত। তারপর সাজদাহ্র জন্য যমিনের দিকে নীচু হতেন এবং ‘আল্লাহু আকবার’ বলতেন; দুই বাহু দুই বগল হতে আলাদা রাখতেন; পায়ের আঙ্গুলগুলোকে ফাঁক করে দিতেন; বাম পা বিছিয়ে দিয়ে তার উপর বসতেন; অতঃপর সোজা হয়ে বসতেন যাতে তাঁর প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে ঠিকভাবে বসে যেত; অতঃপর দ্বিতীয় সাজদাহ্য় যেতেন; ‘আল্লাহু আকবার’ বলে সাজদাহ্ হতে উঠে পা বিছিয়ে দিয়ে বসতেন (জলসায়ে ইস্তিরাহাত করতেন); এমনকি প্রতিটি হাড় নিজ নিজ স্থানে ঠিকভাবে বসে যেত; তারপর দাঁড়াতেন; তারপর দ্বিতীয় রাক’আতেও এরূপ করতেন। তারপর দুই রাক’আত আদায় করতে যখন দাঁড়াতেন, তখনও তাকবীর বলতেন এবং দুই হাত নামায শুরু করার সময়ের মত কাঁধ পর্যন্ত তুলতেন। বাকী নামাযেও তিনি এরূপ করতেন; তারপর যখন শেষ সাজদাহ্য় পৌঁছাতেন যেখানে তাঁর নামায শেষ হত তখন বাঁ পা বিছিয়ে দিতেন এবং পাছার উপর চেপে বসতেন; তারপর সালাম ফিরাতেন।
সহীহ্। ইবনু মাজাহ-(১০৬১)।
ফুটনোটঃ
আবূ ‘ঈসা বলেনঃ হাদীসটি হাসান সহীহ্। ‘দুই সাজদাহ্র পর যখন দাঁড়াতেন’ বাক্যাংশটুকুর অর্থ ‘দুই রাক’আত শেষ করে যখন দাঁড়াতেন’।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩০৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সালাত শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর যখন রুকূ’তে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও একই ভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ ও ‘رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ’ বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এরুপ করতেন না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে দেখেছি, তিনি যখন সালাতের জন্য দাঁড়াতেন তখন উভয় হাত কাঁধ বরাবর উঠাতেন। এবং যখন তিনি রুকূ’র জন্য তাকবীর বলতেন তখনও এ রকম করতেন। আবার যখন রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও এমন করতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ বলতেন।তবে সিজদার সময় এরূপ করতেন না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
হুজুর আপনাদের এখানে প্রশ্ন করব কিভাবে যদি বলতেন।
প্রতি শুক্রবার ওনার ফেসবুক পেইজে যেই লাইভ অনুষ্ঠান হয় সেখানে প্রশ্ন করতে পারেন। এই ভিডিওটি সেই লাইভ অনুষ্ঠানেরই অংশবিশেষ।
@@fariduzzaman. আপনি কি কোনো প্রশ্ন করেছিলেন
তিন বোনোর বাবার দেওয়া জায়গা এক ভাই সব বিক্রয় করে দিয়েছে।এখন এক জমিন বাড়ি পুকুর আছে।বোনের ছেলেরা সব গুলো নিতে চাইতেছে ।এক ভাইয়ের এক ছেলে আছে সে কিছু পাবে না।এখন কী করা আছে।আশা করি উওর টা পাব। ইনশাআল্লাহ
বুখারীর হাদিসে আছে ,সেই নারীকে নবীজি বলেছিলেন,"সে যেন হেঁটে যায় এবং আরোহণ করে"
"উকবা ইবনে আমির থেকে বর্ণিত:
আমার বোন পায়ে হেঁটে কা’বা যাওয়ার মানত করেছিল এবং সে আমাকে এ বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর রায় নিতে বলেছিল। তাই, আমি তা করলাম এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, "সে যেন হেঁটে যায় এবং আরোহণ করে।"
আবুল খায়ের উকবা থেকে উপরে বর্ণিত।"
-Reference : Sahih al-Bukhari 1866 (আন্তর্জাতিক নাম্বার)
In-book reference : Book 28, Hadith 46
"আমার একটি প্রশ্ন" ফরয হজ্জ করার আগে কী ওমরা করা যাবে??
যাবে ইন শা আল্লাহ্
ইসলামী গজল নিয়ে কাজ করছি৷ সাথেই থাকুন
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
কারো কাছে হুজুরের নির্দেশ আছে আমার দরকার ছিল
আসসালামু আলাইকুম। .হুজুর আমি পর্দা করি, কিন্তু কিছু দিন আগে আমি আমার স্বামীর সাথে এক আত্নীয়ের বাসায় বেড়াতে যাই। সেখানে আমি এক রুমে বোরখা খোলে জামা পরিহিত আবস্থায় অবস্থান করি। তার কিছুক্ষন পর আত্নীয়ের এক ছেলে সেই রুমে বিনা অনুমতি এবং বিনা সতর্কবানী ছাড়া হুট করে প্রবেশ করে। এতে ছেলেটি আমাকে বেপর্দা অবস্থায় দেখেফেলে, এতে কি আমার গুনাহ হবে?আর যদি গুনাহ হয়ে থাকে তাহলে আমার করণীয় কি?
'' জিসান '' নামের অর্থ কী?। এই নামটি কী ইসলামীক নাম ? Please ভিডিও বানান এই বিষয়ে 😅
আপনিতো বললেন কষ্ট ছারা উপায় থাকলে কেন কষ্ট করে করবে তাহলে সাফা মারোয়ায় যেই গাড়ি আছে সেটা কি সবাই ব্যবহার করলে সোয়াব এক এই পাবে ?
সাফা-মারওয়া সাই করা বা দৌড়ানো এটা একটা আমল। তো এইক্ষেত্রে গাড়ি ব্যবহার করা হলে আমল করা তো আর হবে না। এইক্ষেত্রে হেটেই যেতে হবে।
আমি এক জন মেয়ে আমার অনেক ইচ্ছে ামি পায়ে হেটে হজ করতে চাই,, এই সিদ্ধান্ত টা আমরা দুই বান্ধবী মিলে নিয়েছি,, আমাদের অত অর্থ্য সামর্থ্য নেই,, এর জন্য কি পাসপোর্ট বিসার প্রোয়োজন আছে আর এটা কি জায়েছ আছে
🟥 সাহাবি আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন।
📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
(27
وَأَذِّن فِي النَّاسِ بِالْحَجِّ يَأْتُوكَ رِجَالًا وَعَلَىٰ كُلِّ ضَامِرٍ يَأْتِينَ مِن كُلِّ فَجٍّ عَمِيقٍ
এবং মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে
কিন্তু সূরা আল হাজ্জ এর ২৭ নাম্বার আয়াতে তো অন্যকনো যানবাহনে করে হজ্জে যাওয়ার কথা বলা হয় নাই এই বিষয়ে বিস্তারিত বললে উপকার হতো।
Lok dekhano kono kaj e kora uchit na. Seta joto valo kaj e hok.
Nobody understood why shihab is doing that. Even Shaikh Ahmadullah! He will do hajj in 2023. Hajj's pre journey is to explore the countries. And he wants to know how did the people of old time go for doing hajj. And he is a youngster, he said that he is walking maximum 25 km per day. So he isn't giving pain to his body. Even, he is taking rest when it is needed cause he know the Hadith of Muhammad (S.W.). It's an educational journey. So everyone should support him. Plz nobody take him negative.
I'm judging Shaikh, but will criticizehim because of doing less research. He should be more careful about giving any fatwa on someone.
🔴 আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সা) এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে তার দুই ছেলের উপর ভর করে হেঁটে যেতে দেখে বললেনঃ তার কী হয়েছে? তারা বললেন, তিনি পায়ে হেঁটে হজ্জ করার মানত করেছেন। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ লোকটি নিজেকে কষ্ট দিক আল্লাহ তা‘আলার এর কোন দরকার নেই। অতঃপর তিনি তাকে সওয়ার হয়ে চলার জন্য আদেশ করলেন।
📖 সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৬৫
বাহনে যদি হজ করার সামর্থ্য না থাকে তা হলে কি পায়ে হেটে হজ করা যাবে..?
ভাই আপনি জানেন কি,, বাহনে চরে হজ্জ করার চেয়ে পায়ে হেটে হজ্জ করতে যাওয়া বেশি ব্যয়বহুল আর অনেক ভেজালের
Huzur dxn ki halal
.
প্রিয় দীনি ভাই❤️
আমরা প্রতিনিয়ত ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি।
অনুগ্রহ করে আমাদের পাশে দাড়াঁন।
নুপুর শর্মার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য -নতুন নাটক
Excellent line
এখলাস নষ্ট হয়ে যায়।
আলহামদুলিল্লাহ