নবীজির রওজা ভেঙে ফেলতে বলেছিল । শহীদ ফারুকী । Allama Norul Islam Faruki । Bangla Waz । ICP BD
HTML-код
- Опубликовано: 8 сен 2023
- Presenting Bangla Waz Mahfil 2023 “নবীজির রওজা ভেঙে ফেলতে বলেছিল” by শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী. ICP BD produce essential bangla waz. Waz mahfil is very informative,specially bangla islamic waz is very famous to religious people.Bangladeshi waz also very famous in abroad. Waz mahfil basically based on islam,holy quran, history of islam,what is islam,Allah,quran reading and many more topics.Bangla waz mahfil is also known as bangla islamic jalsa. To get more bangla waz 2022, Bangladeshi waz video keep watching our videos, Subscribe Now ► bit.ly/2PkzToS
বিষয়ঃ নবীজির রওজা ভেঙে ফেলতে বলেছিল
বয়ানেঃ- শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী
#ICP_BD #শহীদ_নুরুল_ইসলাম_ফারুকী #bangla_new_waz #BanglaWaz #IslamicWaz #BanglaWazNew #NewBanglaWaz
** ANTI-PIRACY WARNING **
This content is Copyright to (ICP BD). Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
All rights reserved by (ICP BD). This Visual and Audio Element is Copyrighted Content of (ICP BD). Any Unauthorized Publishing is Strictly Prohibited.
Note: If you wish to share this video, please make sure you embed the link and share the original source. Please avoid other methods of copying or duplicating the video, and help us support anti-piracy measures in any way you can. Thank you - Team (ICP BD)
আল্লাহ তুমি মুসলিম ওম্মার শ্রেষ্ঠ আলেম নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব কে জান্নাতুল ফেরদৌস নছিব করুন আমিন।
অনেক ভালো লাগলো ওয়াজটি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ সিলসিলায়ে হক্ব ফুরফুরা দরবার শরীফ জিন্দাবাদ
আমার যখন মন ভাল থাকে না তখন আমি হুজুরের ওয়াজ দেখি, আমি হুজুরের একজন পাগল আশেক, আল্লাহ তুমি হুজুরকে ভাল রেখো জান্নাত দানকরুন।
সত্যি কারের আলেম তিনি ইসলামে সত্যি কারের প্রচার করেছেন বর্তমানে এমন আলেমদের দরকার
আল্লাহ সুবাহানুওয়াতালা, ফারুকী সাহেবের সবগুনা মাফ করে জান্নাত দান করুন।
আল্লাহহুম্মা আমিন
ইয়া আল্লাহ আপনি শহীদ মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকি ভাইকে, শহীদদের মর্যাদা দান করুন, আমিন 🌹🌹
❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমার নুর নবিজির সান ও মান আরও বাড়িয়ে দেন আমিন হে আললা আললামা মো সহিদ মো নুরুল ইসলাম ফারুকি হুজুর যদি এখন বেচে থাকতে। বাতেল পনতি কে সাইজ করতে পারতেন হে আললা আপনি হুজুরের আউলাদ কে পরিবারের সবাইকে হেফাজতে রাইখেন আমিন। হে আললা হুজুরকে জাননাতুল ফেরদাউস দান করুন এবং আমার হুজুর পুর নুর সাল লাল লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে জাননাতে জায়গা দিও আমিন মো হাবিবুর রহমান সুন্নি আল কাদরি কুমিল্লা মুরাদ নগর ডক্টর আহমদ পেয়ারা বাগদাদি পির সাহেব হুজুরের মুরিদান সাহপুর দরবার শরিফ কুমিল্লা
আমার সম্মানিত প্রানের চেয়ে প্রিয় হজরত নুরুল ইসলাম ফারুকী হুজুরজান জিন্দাবাদ ইসলাম জিন্দাবাদ আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আপনাকে যেন জান্নাতুল ফিরদাউসের উঁচু মাকাম দান করেন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ সিলসিলায়ে হক্ব ফুরফুরা দরবার শরীফ জিন্দাবাদ
এই রকম আলেমদেরকেই আজকে জাতির ভিষণ প্রয়োজন। আল্লাহ আপনি এই আলেমকে জান্নাত দান করুন।
Amin
Amin
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
হযরত শায়খ শহিদ নুরুল ইসলাম ফারুকীর আমার ভালোবাসা
মহান আল্লাহ যেন হুজুর কে জান্নতের সব চেয়ে উচ্চ জান্নাত দান করেন?
Amin
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস করুক আমিন
হুজুরকে আললাহ জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
আলহামদুলিল্লাহ হক বা সত্যটাকে তুলে ধরার জন্য হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ
হে আল্লাহ! তুমি ফারুকীকে জান্নাত দান করুন।
বাংলার একমাত্র আলেম ইনি হলেন একজন আলেম একজন মুসলমান একজন মুমিন
মাশাআল্লাহ❤
শহিদ নুরুল ইসলাম ফারুক সুন্দর ওয়াজ
বিনম্র শ্রদ্ধা
আপনাদের ভিডিওগুলো এত ভালো লাগে যে, আমি অপেক্ষায় থাকি কখন একটা ভালো ভিডিও পাব এখান থেকে।
❤আল্লাহ
উনাকেজাননাত
বশিকরে
আমিন
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর ওয়াজ হুজুর কে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন আমিন সকল সুন্নি আলেমেদিন ও সকল মুসলমান এক হয়ে কাজ করার জন্য আমি সবিনয় অনুরোধ করছি মো হাবিবুর রহমান সুন্নি আল কাদরি কুমিল্লা মুরাদ নগর
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
হুজুরের কথাগুলো সঠিক
❤❤❤ আল্লামা শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী হুযুর সাহেব অনেক বড় আশেকী রাসুল চিলেন। আল্লাহ আপনি এই আশে কী রাসুল কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উঁচু মোকাম দান করুন আল্লাহ আপনি আমিন সুম্মা আমিন ❤❤
আমি নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব শহিদ হবার পর সমস্ত প্রতিবাদ আন্দোলনে শরিক হলাম
মহান আল্লাহ হুজুর কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক
Amin
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
এমন ফারুকী যেনো আল্লাহ সোনার বাংলার ঘরে ঘরে বানায়
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আমি মনে করি, আমার দয়াল নবীর চাইতে কোনো মূল্যবান সম্পদ, আমার আল্লাহ দুনিয়ায় পাঠায়নি।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
হক্বের দাওয়াত সিদ্দিকীয়া বগুড়া দরবার শরীফের আমার সম্মানিত প্রানের চেয়ে প্রিয় মুর্শিদ কিবলা হজরত মুহাম্মদ আশরাফ আলী মুল্লাহ্ সিদ্দিকী হুজুরজান জিন্দাবাদ ইসলাম জিন্দাবাদ
সুবহানআল্লাহ
ইন্ডিয়া কলকাতা নিউটাউন থেকে
পীর যার যার সুন্নীয়ত সবার
আমিন ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
মাসাআললা
🎉Masha. Allah. 🎉
মাশাআল্লাহ কতটা সুন্দর
আল্লাহ মহান
মোহাম্মদ আলী পটিয়া থেকে
আল্লাহ আকবার
Masallah onek sondor waj
ইয়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
মাশাআল্লাহ মারহাবা ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিন্দাবাদ আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ ❤❤❤
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
আল্লাহ্।
আমাদেরকে সঠিক ইসলামের পথে পরিচালিত করুন। শির্ক বুঝে ছেড়ে দেওয়ার তাওফিক দিন। ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সঠিকভাবে সঠিক সময়ে পড়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ হুজুরকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন।
ফারুকি বাবা তোমার জন্য রইল সালাম। আমার আললাহ পৌঁছে দিবেন।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
হায়রে নবিপ্রেমিক আপনি নবির সাথে জান্নাতুল ফেরদৌস এ থাকবেন ইনশাল্লাহ
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
Masallha ❤❤❤
Amin
❤❤❤ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন। আল্লাহ আপনি এ আশা কী রাসুল। আল্লামা শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী হুযুর সাহেব কে আল্লাহ আপনিই জান্নাতুল ফেরদৌসের উঁচু মোকাম দান করুন। আল্লাহ আল্লাহ এরকম নুর ইসলাম ফারুকী হুজুর সাহেবের মত আলেমে দ্বিন বাংলা দেশের ঘরে ঘরে সৃষ্টি করিয়া দিন। আল্লাহ আমিন সুম্মা আমিন
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন
Masa Allah marhaba Alhamdulilah Amin Amin Labbaik ya Rasool Allah 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹❤❤❤❤🇧🇩🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦🤲🤲🤲🤲👍👍👍👍👍
Masah Allah❤❤❤❤❤❤❤
Massahalla marhaba beshaq
Zazakallah khairan.
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
❤❤❤
Nice mahfil
Mashallha
Subahan Allah
মহান আল্লাহ পাক সহিদ নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব কে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান করুন আমিন ❤❤❤❤❤
Amin
❤❤ আসসালামু আলাইকুম ❤❤
সুবহান আল্লাহ ,আলহামদুলিল্লাহ
❤❤ আল্লাহু আকবার ❤❤
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
সুবহানাল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হে আল্লাহ আপনি হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করোন আমিন, মুফতি মাসুকুর রহমান জালালী
👍👍👍👍👍
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা শুনলাম অসাধারণ যুক্তি সম্পন্ন বক্তব্য রাখলেন ফারুকী সাহেব আল্লাহ তাকে শহিদী মর্যাদা দান করুন আমিন।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
মারহাবা ইয়া রাসুলুল্লাহ( সাঃ) ।
Sunni jamat jindabad
মারহাবা মাশাল্লাহ হুজুরের নছিহত আমিন
Allah Rahmoth din. Shotik pothey rakhun
❤❤আপনার প্রতিটি কথা সত্য ❤❤❤
❤❤
Ei luktake mon theke like Kori ish Jodi bece thakto onek kichu sikhte partam
💜
❤❤❤❤❤❤❤❤
Allaah
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
❤❤❤❤
আসসালামু আলাইকুম হজরত,,
আল্লাহ হজরত কে আপনি জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম ধান করুক আমিন
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
May Allah swt grant you jannatul ferdaus
সুনিদের আলোর পথিক আলামা ফারুকি হুজুর জিন্দাবাদ
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
Love You Hojur ❤❤❤
হুজুর মরলেও তোমার কথা শেষ হবে না হুজুর
Yeah Allah shokol musulmander Ek korey din.Rahmath dan korun. Islam bujar shujog din.Jannath din.
হুজুরকে আল্লাহ তায়া’লা জান্নাত দান করুক।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
ফারুকী হুজুর ❤❤
Ahle Sunnatul Jamat Zindabad.
Shahid Allahma Nurul Islam Faruqi Zindabad.
নুরুল ইসলাম ফারুকী হুজুর সাহেব কে আল্লাহ আপনি জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মোকাম দান করুন। আল্লাহ শহীদ শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী হুজুর সাহেব অনেক বড় আশিকি রাসুল ছিলেন। আমীন সুম্মা আমীন
Jannater Pakhi
Tik kota❤❤❤❤❤❤
সত্য মিথ্যা মিসানো
❤❤Masaalla ❤❤
Nice
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে শরিক হচ্ছে মহাপাপ। তোমরা শির্ক এর পাপ থেকে বেচে থাকো আর বিশ্বাসী হয়ে সৎকর্ম করো অসৎ কর্মে নিষেধ করো। " দূর্ভোগ তাদের জন্য যারা সম্মূখে ও পাশ্চাতে লোকের নিন্দা করে "- সুরা হুমাজা।
Ask dua for your self, hujurs don’t need your dua, they have guaranteed Janna, but you?
Allah jannat nosib koro
লা ইলাহা ইল্লাহু মোহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ মন থেকেও বলল কিন্ত প্রবর্তিত তে আবার যদি সিরক বিদাত করে তাহলে সে কি ভাবে জান্নাতে জাবে ???
নবিজী নবিজী
How much authentic and believeable ur waz , from Kubor how the parents of Nabi Karim swa ans him, don't do such emotional waz just to make money which is Haram and Haram
😊😊😊😊😊