প্রিয় দর্শক, এ বিষয়ে প্রতিবেদনটি বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটেও পড়তে পারেন: বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্ব কত বড় সংকট?: www.bbc.com/bengali/news-60246641
উচ্চ শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্ব তো হবেই।তার কারন দেশের টাকা গুলো সব বিদেশে পাচার হচ্ছে।যেখানে যে টাকা গুলো দিয়ে দেশের মধ্য বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার কথা ছিলো।
বর্তমানে বাংলাদেশের কর্মক্ষম তরুণেরা যারা চাকুরী করে তারা ২ দলে বিভক্ত। যারা সরকারি চাকুরে, তারা মোটামুটি সচ্ছল ভাবে আরাম আয়েশে পরিবার নিয়ে শান্তিতে জীবনযাপন করছে (ব্যতিক্রম থাকতে পারে) । অপরদিকে যারা বেসরকারি চাকুরে, তারা প্রতি পদে লাঞ্ছনা বঞ্চনার শিকার, অতিরিক্ত কাজের চাপ, বেতন কাঠামো ভালো না, চাকরির নিরাপত্তা হীনতা, আর্থীক নিরাপত্তা হীনতা, পরিবারকে সময় দিতে না পারা, অবসর জীবনে সামজিক ও আর্থীক নিরাপত্তা হীনতা ইত্যাদি সমস্যা নিয়ে জীবনযাপন করছে। . @BBC bangla আপনারা দয়াকরে বিবিসি জানালাতে এসব বিষয় কয়েকটা টকশোর আয়োজন করতেন, সরকারি বেসরকারি চাকরির বৈষম্য ও সুযোগ সুবিধা নিয়ে তাহলে বাংলাদেশের শিক্ষিত চাকুরী প্রত্যাশি তরুণ প্রজন্ম আপনাদের কাছে কৃতঙ্গ থাকবে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আমাদের দেশে চিন এর মতন শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।আমরা কারিগরি শিক্ষাকে ছোট ভাবি।অথচ গার্মেন্টসন এ গেলে দেখা যায় একজন মেট্রিক পাশ করা ছেলে, টেকনিকেল কাজে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেতন পায় ২০-২৫ হাজার। বিএ পাশ করা ছেলে, তার কোন বিষয়ে দক্ষতা নাই তার বেতন ৮-১০ হাজার।কর্ম ক্ষেত্রে প্রেসারও বেশি থাকে।
Manoshikota chng korte hobe.....akta sorkari chakri .....ata j life er sathe koto boro gambling .....seta na baba ma na students ra bujhte chai....ami West Bengal er mentality r bangladesher mentality same.....ar jonno somaj o daii.....
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আসল সমস্যাটা অনেকেই বলছেন না, বাংলাদেশে ৯৫% বেসরকারি চাকরির বাজার থাকলেও সেখানে শিক্ষিত তরুণদের চাহিদা / পছন্দ মতো চাকরি খুবই কম। প্রাইভেট সেক্টরে চাকরির নিশ্চয়তা নেই, কাজের নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই, অত্যধিক কাজের চাপ, বেতন কাঠামো ভালো না, নিয়মিত প্রমোশন ইনক্রিমেন্ট হয় না, প্রয়োজনের সময় ছুটি দেওয়া হয় না, সর্বোপরি পেশাগত, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন হয়ে যায়। সামাজিক অবস্থান / গ্রহণযোগ্যতা কম। এছাড়াও চাকরির শেষ বয়সে কোনো পেনশন বা ভাতা পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। এসব কারণে শিক্ষিত তরুণদের প্রথম পছন্দ সরকারি চাকরি, এ জন্য তারা বছরের পর বছর চেষ্টা করতে থাকে। যদি বেসরকারি / প্রাইভেট সেক্টরে ভালো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হলে অনেক মেধাবী তরুণ তরুণীরা সরকারি চাকরির জন্য এতোটা ছুটত না।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
Aminul islam,,,,, একদম ঠিক বলেছেন , এদেশের কথাকথিত উচ্চ শিক্ষায় , শিক্ষার্থীদের কি শেখানো হয় তা আগে জানা দরকার ,কে কতো সালে টয়লেট গেছে ,কোন কবি কতো সালে প্রম করেছে ,ঘানার রাজধানীর নাম কি ,এই যদি হয় শিক্ষা ব্যবস্থা তাহলে বেকার থাকবে না ত কি থাকবে,,, আমার চাচাত ভাই নটরডেম থেকে পড়ে পরে ঢাকা কলেজে ইংলিশে অনার্স , মাস্টার্স শেষ করে এখন সৌদি যাওয়ার লাইন দিছে ,,,এখন এর দায়ভার কে নেবে ,,,, সেজন্য কর্মমুখী শিক্ষা প্রয়োজন নয়তো কখনো এই ক,খ, পড়াশোনা বেঁচে থাকার অন্ন জোগাড় করতে পারবে না
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আমি মনে করি এইসএসসির পর আর লেখা পড়া না করা টায় ভালো।আর যারা মেধাবী তাদের বিষয় টা আলাদা।জাতীয়তে না পড়াটায় ভালো।জাতীয়তে পড়ে জীবন নষ্ট না করে কিছু একটা করা উচিত।সবার জীবনে সুযোগ আসে,সুযোগ টা কাজে লাগানো উচিত।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
শিক্ষিত বলতে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? বিদেশের সেভেনপাশ ছেলে মেয়ে আমাদের অনেক বি এ পাশ করা ছেলেমেয়েদের চেয়ে কাজের স্কিল ভালো । সবার আগে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবর্তন দরকার বলে মনে করছি ।
আরে ভাই আমি মনে করি চীনের মতো বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা হার কমিয়ে দিয়ে কারিগরি শিক্ষার উপর চাপ দেয়া। চীনের অনেক ছাত্র ছাত্রী উচ্চশিক্ষা অর্জন করে পরে কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে ফলে অল্প সময়ে তারা বিভিন্ন industry তে পারদর্শী হয়ে উঠে। যার অর্থ কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে দক্ষ জনবল গড়ে তুলা।
Vi 100+private university tay.... cse,eee,civil pass hazar hazar engineer asay .... Technically educated people asay. Main problem valo kormosongthan ni.
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
এদিকে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী যারা ৩ বছর থেকে একই ক্লাসে পরে আছি পরিক্ষা নিতেছে না বিশ্ববিদ্যালয়,,অনেক বড় সেশনজট পরেগেছে,গ্রাজুয়েশন শেষ করতে যদি ২৬ বছর বয়স হয়ে যায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তাহলে চাকরিতে প্রবেশ করবে কখন?যেখানে প্রতিটি সাধারণ ছাত্রর ৩০ বছর পার হলে তার মেয়াদ ফুরিয়ে যায়,!এসব নিয়ে ভাবার মত কিনবা বলার মত কেউ নেই
অব্যশই আমি গিয়েছিলাম মিরপুর শাখায় সেখানে নীতিমালা সরকারি অনুযায়ী আর কাজের বেলায় জমির দলিল চায় এটা কেন তাহলে এই Bank r dorkar ki r kno i ba ara beton pay ata niya protibedon kora dorkar sob sangbadik k
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@faysalhossain4978 হুম বাংলাদেশ বলে এই অবস্থা। কারণ বাংলাদেশে মেধাবীদের কোনো মূল্য নেই। অন্যান্য দে-শে মেধার মূল্য আছে। প্রতিভার মূল্য আছে। অন্যান্য দেশে মেধার মাধ্যমে চাকরি নিয়োগ দেওয়া হয়। এবং বাংলাদেশে টাকার মাধ্যমে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এবং বাংলাদেশে শুধু চাকরির ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগ কে বেশি চাকরির ক্ষেত্রে বেশি সুবিধা দেওয়া হয়। এবং মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হয় না বললে চলে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশে এসে এরকম মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এবং এই ভেদাভেদ দুর করতে হবে। প্রত্যেক বিভাগের স্টুডেন্টদের প্রতিভা আছে। মেধা আছে। তাই কোনো বিভাগের স্টুডেন্টদের তুচ্ছ করে দেখা কিংবা ছোট করে দেখা উচিত না। এরকমভাবে দেশকে উন্নত করা কিংবা এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়।
দেশে বেকারত্ব দূর করতে টেকনিক্যাল শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে,তবে বাংলাদেশে টেকনিক্যাল শিক্ষার মান উন্নত দেশ গুলোর থেকে অনেক পেছনে। তাই টেকনিক্যাল শিক্ষার মান উন্নয়নে উন্নত দেশগুলোকে অনুসরন করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
এজন্য সরকারকে সুদূর প্রসারী চিন্তা করতে হবে বিশেষ করে কারিগরি শিক্ষার দিকে বেশি নজর দিতে হবে। আসলে চীন থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত যে, জনগণকে অভিশাপ মনে না করে কিভাবে সেটাকে জনশক্তিতে রূপান্তর করা যায়।
এই দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রী গ্রাজুয়েশন শেষ করে বের হচ্ছে,সে হিসেবে এত চাকরির সুযোগ কোথায় যার কারণে মানুষ বিদেশে যেতে বাধ্য হচ্ছে সেখানেও নানা হয়রানি বাধা।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আমাদের কে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষত হতে হবে। এখন যারা উচ্চশিক্ষিত ব্যাকার আছেন তাদের কে বলব অনলাইন এ বিদেশে জব খুঁজেন। আমাদের যুদ্দ করে বেচে থাকার মন মানসিকতা তৌরি করতে হবে।
মিস্টার আবু সাঈদ যেটা বললেন প্রকৃত কথা সেটাই আমরা সবাই চাকরির দিকে দৌড়াচ্ছি। সমাজ আমাদেরকে এভাবেই একজন চাকরি প্রাপ্ত মানুষ হিসেবে দেখতে চায়। চাকরি বিহীন কোন উদ্যোক্তা এমনকি ফ্রিল্যান্সারদের ও এই বাংলার মাটিতে কোন গ্রহণযোগ্যতা নেই। সমাজ কাঠামো টাকে নতুন করে সাজানোর চেষ্টা করা উচিত, তাহলেই সবাই চাকরিপ্রত্যাশী না হয়ে অন্য কিছু করার চেষ্টা করবে এবং গ্রহণযোগ্যতা পাবে অবশ্যই।
আমাদের উচিত হালাল সকল কাজ করা নিজের ভেতরে কোনো ইগো না রাখা। আমরা বাঙ্গালীরা ১০ টাকার ওজনের মানুষদের ভাব থাকে ১০ হাজারের। তাই সবাই পড়াশোনা করে মাস্টার অথবা অফিসার হওয়ার ধান্দায় থাকি এটাই আমাদের মূল সমস্যা। এই জাতি কোন কাজই ছোট না, এইটা ভেবে যতদিন কাজ না করবে ততদিন উন্নত হতে পারবে না।
@@mamunrazu3277 প্রশাসনিক জটিলতার কারনে নিয়োগ আটকে থাকে , পদ ফাঁকা হয়ে গেলেও সিস্টেমের গ্যাড়াকলে নতুন লোক নিয়োগে বছরখানেক লেগে যায়... উপরন্তু এখন করোনা সময়!
শ্রম বাজারের চাহিদার সাথে শিক্ষা কারিকুলামের সংযোগ ঘটাতে হবে। আর কোন বৈধ কাজই ছোট না এই মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। সাথে দেশে আরও অনেক অনেক উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা তৃণমূল থেকে ঢেলে সাজানো লাগবে এবং কারিগরি শিক্ষার প্রতি নজর দিতে হবে এবং দক্ষ করে তুলতে হবে কারিগরি শিক্ষাকে হেও চোখে দেখা যাবে না।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
এদের মতই আমিও উন্নত আকাঙ্খার চাহিদায় মগ্ন ছিলাম টাকা, মামা,খালুদের মত রেফারেন্স না থাকার কারনে আগেই চলে এসেছি ফার্মা কোম্পানি তে সরকারি চাকরির আশা বাদ দিয়া। আল্লাহ তুমি সবার ভালো কর্মের ব্যবস্থা দিও
আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা উচিত.... শুধুই কাগজে কলমে নয় প্রত্যেক মানুষের প্রয়োজন নুন্নতম কাজের অভিজ্ঞতা....একটি প্রশিক্ষণ হতে পারে গতি পরিবর্তনের বড় একটি হাতিয়ার
I did my MBA from Jahangir Nagor University, but never apply for a job. I am working as a freelancer and alhamdulillah earning a good amount of money. This sector has a great potentiality for the unemployed people. I always suggest my acquaintance to become a freelancer.
বর্তমান এবং আগামীর পরিস্থিতি বা কর্মক্ষেত্রের কথা বিবেচনা করে একটি ভালো লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। এটি মাথায় রেখে ঠিক সেভাবে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে।
বাংলাদেশে 'সাধারণ শিক্ষা' ব্যবস্থাকে বিদায় জানিয়ে 'কারিগরি শিক্ষা' ব্যবস্থাকে স্বাগত জানানো হোক তবেই এই দেশে শিক্ষিত বেকারত্ব সমস্যাটির অনেকটাই সমাধান করা যাবে বলে আমি মনে করি।
আপনাদের আশীর্বাদে একটি কম্পিউটার আর একটি প্রিন্টার দিয়ে মাসে 30 থেকে 35 হাজার টাকা আয় করতে পারলে আপনারা কেন পারেন না । বুঝতে পারলাম না । আমি বি এ পাস করে করে কোন সরকারি চাকরিতে ইন্টারভিউ ভাইবা এমনকি কোন সরকারি চাকরিতে দরখাস্ত পর্যন্ত দেই নি ।
😊শিক্ষাটা কে বাস্তবে কাজে লাগানো খুব complex এবং প্রচুর সময় এর প্রয়োজন, alternative সবসময় রাখা উচিত যা শুধুমাত্র সবকিছু balance এ রাখবে ❤ Solutions আমার কাছেও নেই, same situation 😢😢
আমাদের যা পড়ানো হয় তা কোনো পড়াই নয় আসলে। কে কত সালে মরলো আর চর্যাপদ কে আবিষ্কার করলো এসব বাস্তব জীবনে কোনোই কাজে আসে না। আমাদের কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজন ছিলো। যখন আমরা জব প্রিপারেশন নিচ্ছি তখন আমার বয়সি একজন রকেট তৈরি করছে ফরেন কান্ট্রিতে! কী আজব শিক্ষাব্যবস্থা? যা কোনো কাজেই আসেনা পরিশেষে।
শিক্ষার কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। আমরা শিক্ষায় এখনো অনেক পিছনে পরে আছি। যারা বাংলাদেশের শিক্ষানীতির দায়িত্বে আছেন আপনাদের কাছে অনুরোধ নিজেরা না পারলেও অন্য একটা দেশকে ফলো করে হলেও শিক্ষায় পরিবর্তন আনেন।
সময় এসেছে,,, এই দেশে এমন আইন করতে হবে,,,,যেখানে এক ঘড়ে ২/৩/৪ থাকলে একজন জেনারেল লাইনে পড়তে পারবে,,,,আর বাকি গুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে,,,,না হলে ঐ পরিবার সরকারি সুযোগ সুবিধা পাবে না, আমি কি বেশী খারাপ বলেছি? মতামত আশা করছি
শিক্ষা ব্যাবস্থা, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, চাকরির নিশ্চয়তা, এবং প্রভাববিস্তার/দূর্নীতির সুযোগ থাকায় সরকারী চাকরি বা বিসিএস ক্যাডার হওয়ার অসুস্থ মানসিকতা তৈরি করে। আমাদের দেশিও প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিবেশি দেশের মানুষ যোগ্যতা বলে চাকরি করে, দয়ায় না। আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা যদি যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ তৈরি করতে পারে আর সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলায় তাহলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
বাংলাদেশ ও ভারত উপমহাদেশে শিক্ষা ব্যবস্থাকে মন মানসিকতা এবং শিক্ষাব্যবস্থা কারিগরি করা দরকার প্রায় 70 পারসেন তা না হলে আগামী 10 বছরে আমরা অনেক শিক্ষিত ভাবো কিন্তু কাজের মন মানসিকতা সম্পন্ন কোন শিক্ষিত সমাজ পাবোনা সব বেকারত্বের ভুগবে
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থান এর ব্যবস্হা সৃষ্টি করা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। আর বাস্তবতা - কিন্তুু তারপরও এগুলো শুধু কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে যাবে বাস্তবিক রুপ নেবে খুবই সামান্য।
প্রিয় দর্শক, এ বিষয়ে প্রতিবেদনটি বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটেও পড়তে পারেন: বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্ব কত বড় সংকট?: www.bbc.com/bengali/news-60246641
উচ্চ শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্ব তো হবেই।তার কারন দেশের টাকা গুলো সব বিদেশে পাচার হচ্ছে।যেখানে যে টাকা গুলো দিয়ে দেশের মধ্য বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার কথা ছিলো।
আপু তুমি নামাজ পরা শুরু করে, হতাশা কেটে যাবে।।।
কি বা বলো,, এমপি মন্ত্রীর কোটি কোটি টাকা দিলে বেকারত্ব কমবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের কর্মক্ষম তরুণেরা যারা চাকুরী করে তারা ২ দলে বিভক্ত। যারা সরকারি চাকুরে, তারা মোটামুটি সচ্ছল ভাবে আরাম আয়েশে পরিবার নিয়ে শান্তিতে জীবনযাপন করছে (ব্যতিক্রম থাকতে পারে) ।
অপরদিকে যারা বেসরকারি চাকুরে, তারা প্রতি পদে লাঞ্ছনা বঞ্চনার শিকার, অতিরিক্ত কাজের চাপ, বেতন কাঠামো ভালো না, চাকরির নিরাপত্তা হীনতা, আর্থীক নিরাপত্তা হীনতা, পরিবারকে সময় দিতে না পারা, অবসর জীবনে সামজিক ও আর্থীক নিরাপত্তা হীনতা ইত্যাদি সমস্যা নিয়ে জীবনযাপন করছে।
.
@BBC bangla আপনারা দয়াকরে বিবিসি জানালাতে এসব বিষয় কয়েকটা টকশোর আয়োজন করতেন, সরকারি বেসরকারি চাকরির বৈষম্য ও সুযোগ সুবিধা নিয়ে তাহলে বাংলাদেশের শিক্ষিত চাকুরী প্রত্যাশি তরুণ প্রজন্ম আপনাদের কাছে কৃতঙ্গ থাকবে।
যথাপযুক্ত সময়ে কথা গুলো তুলে ধরার জন্য বিবিসি সাংবাদিক ভাইকে ধন্যবাদ।।।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
জথাপুজুক্ত সময় না। বিএ এমএ করে জুগ জুগ ধরে মানুষ বেকার থাকে। বিএনপি আউমিলীগ এরশাদ কেউই বা বেসরকারি খাতেও কারিগরিকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি।
বিবিসি বাংলার সাথে থাকার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
বেকারত্বের প্রধানত অন্যতম কারণ চারটি ঃ
১| শিক্ষাব্যবস্থা
২| সামাজিক চিন্তা-চেতনা
৩| দুর্নীতি
৪| দারিদ্রতা
Hate nate shikha. Computer khub vhalo kore shikte hobe.
Experience o ekta problem.
Experience chara job dey nah
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
রাজনীতি
Taile vaiya political science subject na pore non Subject a prle valo hbe,? Kindly aktu details den,!
আমাদের দেশে চিন এর মতন শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।আমরা কারিগরি শিক্ষাকে ছোট ভাবি।অথচ গার্মেন্টসন এ গেলে দেখা যায় একজন মেট্রিক পাশ করা ছেলে, টেকনিকেল কাজে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেতন পায় ২০-২৫ হাজার। বিএ পাশ করা ছেলে, তার কোন বিষয়ে দক্ষতা নাই তার বেতন ৮-১০ হাজার।কর্ম ক্ষেত্রে প্রেসারও বেশি থাকে।
জি
Manoshikota chng korte hobe.....akta sorkari chakri .....ata j life er sathe koto boro gambling .....seta na baba ma na students ra bujhte chai....ami West Bengal er mentality r bangladesher mentality same.....ar jonno somaj o daii.....
@@souravghosh1440 vai bangali jati tai amon. Kicu korara nai
রাইট...
অনেক ভালো লিখেছো
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো উচিৎ। এছাড়া কারিগরি শিক্ষাকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং সাবজেক্ট অনুযায়ী ক্যারিয়ার গড়া উচিৎ।
Very right. Bideshe onek dam. Technical
শিক্ষা দেশ থেকে উঠায়া দেওয়া উচিৎ।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@faysalhossain4978 যুক্তিগত
ভাই নামে কারিগরি কাজে কারিগরি না ।
আসল সমস্যাটা অনেকেই বলছেন না, বাংলাদেশে ৯৫% বেসরকারি চাকরির বাজার থাকলেও সেখানে শিক্ষিত তরুণদের চাহিদা / পছন্দ মতো চাকরি খুবই কম। প্রাইভেট সেক্টরে চাকরির নিশ্চয়তা নেই, কাজের নির্দিষ্ট সময় সীমা নেই, অত্যধিক কাজের চাপ, বেতন কাঠামো ভালো না, নিয়মিত প্রমোশন ইনক্রিমেন্ট হয় না, প্রয়োজনের সময় ছুটি দেওয়া হয় না, সর্বোপরি পেশাগত, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন হয়ে যায়। সামাজিক অবস্থান / গ্রহণযোগ্যতা কম।
এছাড়াও চাকরির শেষ বয়সে কোনো পেনশন বা ভাতা পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। এসব কারণে শিক্ষিত তরুণদের প্রথম পছন্দ সরকারি চাকরি, এ জন্য তারা বছরের পর বছর চেষ্টা করতে থাকে। যদি বেসরকারি / প্রাইভেট সেক্টরে ভালো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হলে অনেক মেধাবী তরুণ তরুণীরা সরকারি চাকরির জন্য এতোটা ছুটত না।
Right 👍👍
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
Right
কিছু মনে করবেন না আমি ভারত থেকে বলচ্ছি তাই ব্যাপার টা জানি না troll করবেন না ELSS বা pf এর মত সুবিধা নেই বাংলা দেশ তে। অন্তত elss টা থাকা উচিত।
Rights
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা চাকরি মুখি কর্ম মুখি নয় ।যতদিন এটার পরিবর্তন হবে না, ততদিন এই অবস্থা থাকবে ।
বাস্তবতার নিরিখে বলাই বাহুল্য যে, অবধারিত ভাবেই সত্য।
Aminul islam,,,,, একদম ঠিক বলেছেন , এদেশের কথাকথিত উচ্চ শিক্ষায় , শিক্ষার্থীদের কি শেখানো হয় তা আগে জানা দরকার ,কে কতো সালে টয়লেট গেছে ,কোন কবি কতো সালে প্রম করেছে ,ঘানার রাজধানীর নাম কি ,এই যদি হয় শিক্ষা ব্যবস্থা তাহলে বেকার থাকবে না ত কি থাকবে,,, আমার চাচাত ভাই নটরডেম থেকে পড়ে পরে ঢাকা কলেজে ইংলিশে অনার্স , মাস্টার্স শেষ করে এখন সৌদি যাওয়ার লাইন দিছে ,,,এখন এর দায়ভার কে নেবে ,,,, সেজন্য কর্মমুখী শিক্ষা প্রয়োজন নয়তো কখনো এই ক,খ, পড়াশোনা বেঁচে থাকার অন্ন জোগাড় করতে পারবে না
হ্যা 😑
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@rahamatalimondal4796 কাছা
সত্য অবস্থা তুলে ধরার জন্য বিবিসিকে ধন্যবাদ
আমি মনে করি এইসএসসির পর আর লেখা পড়া না করা টায় ভালো।আর যারা মেধাবী তাদের বিষয় টা আলাদা।জাতীয়তে না পড়াটায় ভালো।জাতীয়তে পড়ে জীবন নষ্ট না করে কিছু একটা করা উচিত।সবার জীবনে সুযোগ আসে,সুযোগ টা কাজে লাগানো উচিত।
মনের কথা বললেন
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
১০০ % সঠিক যাদের মেধা বেশি না তারা এস এস সি, এইচ এস সি পর কারিগরি অথবা ব্যবসা, যার যা ভালো লাগে তাই করা উচিৎ।
right
অসুস্থতা আর বেকারত্ব দুটোই বড় কষ্টের।
শিক্ষিত বলতে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? বিদেশের সেভেনপাশ ছেলে মেয়ে আমাদের অনেক বি এ পাশ করা ছেলেমেয়েদের চেয়ে কাজের স্কিল ভালো । সবার আগে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবর্তন দরকার বলে মনে করছি ।
Right
You are 💯 right.
কর্মসংস্থান নেই, বড় বড় রাস্তাঘাট ব্রিজ করলেই একটা দেশ উন্নত হয় না, দরকার কর্মসংস্থান।
রাইট
আরে ভাই আমি মনে করি চীনের মতো বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা হার কমিয়ে দিয়ে কারিগরি শিক্ষার উপর চাপ দেয়া। চীনের অনেক ছাত্র ছাত্রী উচ্চশিক্ষা অর্জন করে পরে কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে ফলে অল্প সময়ে তারা বিভিন্ন industry তে পারদর্শী হয়ে উঠে। যার অর্থ কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে দক্ষ জনবল গড়ে তুলা।
বাংলাদেশের শিক্ষা বেবস্থা জঘন্য। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও জোরদার করতে হবে।
Vi 100+private university tay.... cse,eee,civil pass hazar hazar engineer asay ....
Technically educated people asay.
Main problem valo kormosongthan ni.
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
বাইট
চাকরি না থাকাতে বিয়ে করতে পারছি না।
এটাই হচ্ছে বাস্তবতা
😑😑😑
একই অবস্থা আমারও
আমারও
এখন কি অবস্থা ভাই
আমাদের উচিত freelancing sector এ আরও জোর দেয়া এই sector a skills development করলে কোন না কোন কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবে
freelancing e je competition bartese samne ki hoy jani...
বাল
@@md.nournoby4523?
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@junaidsiddik3693 right bai
আমাদের দেশে কারিগর শিক্ষা সবার জন্য ফরজ করা দরকার।।
বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষা সীমিত হওয়া উচিত।
এদিকে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী যারা ৩ বছর থেকে একই ক্লাসে পরে আছি পরিক্ষা নিতেছে না বিশ্ববিদ্যালয়,,অনেক বড় সেশনজট পরেগেছে,গ্রাজুয়েশন শেষ করতে যদি ২৬ বছর বয়স হয়ে যায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তাহলে চাকরিতে প্রবেশ করবে কখন?যেখানে প্রতিটি সাধারণ ছাত্রর ৩০ বছর পার হলে তার মেয়াদ ফুরিয়ে যায়,!এসব নিয়ে ভাবার মত কিনবা বলার মত কেউ নেই
কর্মসংস্থান ব্যাংক র কাজ কি? কেউ বলতে পারেন? BBC কে অনুরোধ করছি এ সমস্যাটা নিয়ে আরো কয়েকটা প্রতিবেদন করার জন্য।
অব্যশই আমি গিয়েছিলাম মিরপুর শাখায় সেখানে নীতিমালা সরকারি অনুযায়ী আর কাজের বেলায় জমির দলিল চায় এটা কেন তাহলে এই Bank r dorkar ki r kno i ba ara beton pay ata niya protibedon kora dorkar sob sangbadik k
পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে উচ্চশিক্ষিত হওয়াটাও একটা অন্যায়🥺🥺
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@faysalhossain4978 কোন ক্লাসে পড়েন ভাই?💁♂️
@@আবির-খ৪ঘ অনার্স ফাইনাল ইয়ারে।
কস্ট হয় পিতা মাতার জন্য।কত টাকা খরচ করসে অথচ একটা ভাতের পয়শাও উঠেনা।
@@faysalhossain4978 হুম বাংলাদেশ বলে এই অবস্থা। কারণ বাংলাদেশে মেধাবীদের কোনো মূল্য নেই। অন্যান্য দে-শে মেধার মূল্য আছে। প্রতিভার মূল্য আছে। অন্যান্য দেশে মেধার মাধ্যমে চাকরি নিয়োগ দেওয়া হয়। এবং বাংলাদেশে টাকার মাধ্যমে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এবং বাংলাদেশে শুধু চাকরির ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগ কে বেশি চাকরির ক্ষেত্রে বেশি সুবিধা দেওয়া হয়। এবং মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হয় না বললে চলে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশে এসে এরকম মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এবং এই ভেদাভেদ দুর করতে হবে। প্রত্যেক বিভাগের স্টুডেন্টদের প্রতিভা আছে। মেধা আছে। তাই কোনো বিভাগের স্টুডেন্টদের তুচ্ছ করে দেখা কিংবা ছোট করে দেখা উচিত না। এরকমভাবে দেশকে উন্নত করা কিংবা এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়।
হতাশ হবেন না কেউ। আল্লাহ সবার পাশে আাছে। তার কাছে চান। তিনি এক পথ দিয়ে দেবেন।
দেশে বেকারত্ব দূর করতে টেকনিক্যাল শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে,তবে বাংলাদেশে টেকনিক্যাল শিক্ষার মান উন্নত দেশ গুলোর থেকে অনেক পেছনে। তাই টেকনিক্যাল শিক্ষার মান উন্নয়নে উন্নত দেশগুলোকে অনুসরন করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
বিসিএস পরীক্ষাটাই তুলে দেওয়া দরকার যত দ্রুত সম্ভব। আর পাশাপাশি বহুমুখী দিকে যাওয়ার জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা হোক।
ব্যাক্তিগত ইচ্ছার থেকে এখনে পরিবার আর আশেপাশের মানুষের কথায় আমরা বিকশিত হতে পারি না😢😢
একমাত্র কারিগরি শিক্ষার অভাবের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
@@faysalhossain4978 apni 100% tik khotha bolesen
Ai kari gori shikha ta ki
@@faysalhossain4978 tor ki re
Bsc nursing kmn hobe?
এজন্য সরকারকে সুদূর প্রসারী চিন্তা করতে হবে বিশেষ করে কারিগরি শিক্ষার দিকে বেশি নজর দিতে হবে।
আসলে চীন থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত যে, জনগণকে অভিশাপ মনে না করে কিভাবে সেটাকে জনশক্তিতে রূপান্তর করা যায়।
এই দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রী গ্রাজুয়েশন শেষ করে বের হচ্ছে,সে হিসেবে এত চাকরির সুযোগ কোথায় যার কারণে মানুষ বিদেশে যেতে বাধ্য হচ্ছে সেখানেও নানা হয়রানি বাধা।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন দরকার,কর্ম মূখি শিক্ষা থাকলে পড়াশোনা শেষে সবাইকে চাকরি খুঁজতে হত না।
Seitai ❤️👍
ভাষা শিক্ষার দরকার আছে শুদ্ধ করে লিখতে পারার জন্য
এদেশে সম্ভব না। একজন ভাল ঘরের ছেলে কখনই কার মেকানিক হতে চাইবে না। পরিবার, সমাজ নানা কটু কথা বলবে।
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। বিবিসিকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের প্রাইভেট কোম্পানিতে জবের নিদিষ্ট কোন ওয়ার্ক আওয়ার নাই শুরু আছে কিন্ত শেষ নাই সময়ের
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আমাদের কে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষত হতে হবে। এখন যারা উচ্চশিক্ষিত ব্যাকার আছেন তাদের কে বলব অনলাইন এ বিদেশে জব খুঁজেন। আমাদের যুদ্দ করে বেচে থাকার মন মানসিকতা তৌরি করতে হবে।
মিস্টার আবু সাঈদ যেটা বললেন প্রকৃত কথা সেটাই আমরা সবাই চাকরির দিকে দৌড়াচ্ছি। সমাজ আমাদেরকে এভাবেই একজন চাকরি প্রাপ্ত মানুষ হিসেবে দেখতে চায়। চাকরি বিহীন কোন উদ্যোক্তা এমনকি ফ্রিল্যান্সারদের ও এই বাংলার মাটিতে কোন গ্রহণযোগ্যতা নেই। সমাজ কাঠামো টাকে নতুন করে সাজানোর চেষ্টা করা উচিত, তাহলেই সবাই চাকরিপ্রত্যাশী না হয়ে অন্য কিছু করার চেষ্টা করবে এবং গ্রহণযোগ্যতা পাবে অবশ্যই।
technical, শিক্ষার বিকল্প নেই,, এবং সর্বস্তরে শিক্ষার পরিমানগত নয়, গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হবে।
ধন্যবাদ BBC কে
অনেক নতুন সম্ভাবনাই হারিয়ে যায়।কারণ কম বেতনের কাজ গুলো কে আমাদের সমাজে ছোট করে দেখা হয়।😑
অনেক অনেক কষ্টের বিষয়, উচ্চ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত কি ? এভাবে চলতে থাকলে জাতি দেশ একেবারে শেষ হব।
বেসরকারি চাকরিরও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। এ চাকরিতে নিশ্চয়তা না থাকার কারণে সবাই সরকারি চাকরির পেছনে ছোটো। ফলে বেকার সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের এক নম্বর চ্যানেল, এক নম্বর রিপোর্ট বিবিসি বাংলা ❤️❤️🇧🇩🇧🇩
এটা আমাদের প্রধানমন্ত্রীরা বুঝতে পারে না, ট্যাকনিক্যালি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না বাড়িয়ে প্রতি জেলায় জেলায় নতুন নতুন ভার্সিটি স্থাপন করছে।
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করা হয় বেকার তৈরি করার জন্য,এবং কতগুলো গুন্ডা নিয়োগ দেওয়া হয় দূর্নীতির জন্য
আমাদের উচিত হালাল সকল কাজ করা নিজের ভেতরে কোনো ইগো না রাখা। আমরা বাঙ্গালীরা ১০ টাকার ওজনের মানুষদের ভাব থাকে ১০ হাজারের। তাই সবাই পড়াশোনা করে মাস্টার অথবা অফিসার হওয়ার ধান্দায় থাকি এটাই আমাদের মূল সমস্যা।
এই জাতি কোন কাজই ছোট না, এইটা ভেবে যতদিন কাজ না করবে ততদিন উন্নত হতে পারবে না।
গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ যা বছরে দুইবার করা উচিত সেই সাথে সমাধানের ব্যবস্থা করা...
Beauty with brain Reporter Abul kalam Azad vai❤️❤️
চাকুরীতে অবসরের বয়স টা ৬০ বছর থেকে কমিয়ে ৫৫ বছর করা উচিত। তাহলে কিছু কর্মসংস্থান তাড়াতাড়ি খালি হলে কিছু নতুন মুখ তাড়াতাড়ি চাকুরী পাবে।
হ ভাই, ৩০ বছরে জবে জয়েন করবে। এক্সপেরিয়েন্সেড হবে তারপর সাথে সাথেই অবসর নিয়ে নিবে।
@@xavier9324 ভাই ২৫ বছর কি কম নাকি??? আমি নিজেও একটি রাষ্ট্রয়াত্ত কোম্পানিতে চাকুরী করি। ৫৫ বছরে অবসরে যাওয়া টা আমি মেনে নিবো।
পদ পাইলে কেউ ছাড়তে চাইবে না... ইহা বাঙ্গালি
@@mamunrazu3277 প্রশাসনিক জটিলতার কারনে নিয়োগ আটকে থাকে , পদ ফাঁকা হয়ে গেলেও সিস্টেমের গ্যাড়াকলে নতুন লোক নিয়োগে বছরখানেক লেগে যায়... উপরন্তু এখন করোনা সময়!
রাইট
সরকারী বেতন অর্ধেক করে কর্মঘন্টা অর্ধক করে দ্বিগুণ করতে হবে জনবল।
উন্নয়ন উন্নয়ন উন্নয়ন
শ্রম বাজারের চাহিদার সাথে শিক্ষা কারিকুলামের সংযোগ ঘটাতে হবে। আর কোন বৈধ কাজই ছোট না এই মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। সাথে দেশে আরও অনেক অনেক উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে।
রিযিকের জন্যই নফল নামাজ পরতে থাকবো, ব্যবসা চাকরির চেষ্টা করতে থাকবো। সূরা ওয়াকিয়া রাতে পরবো।
Waqia porle jee dhoni hoi hadis ta jaal.
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা তৃণমূল থেকে ঢেলে সাজানো লাগবে এবং কারিগরি শিক্ষার প্রতি নজর দিতে হবে এবং দক্ষ করে তুলতে হবে কারিগরি শিক্ষাকে হেও চোখে দেখা যাবে না।
ধন্যবাদ বিবিসি কে সময়াপযোগী নিউজ করার জন্য।
কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নাই। জাপান সিঙ্গাপুর উন্নত হয়েছে কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে। বেকারত্ব দূর হবে কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে।
Private university thakay hazar hazar engineer pass koray...so technically educated people asay. Main problem valo job sector ni.
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
আমি নিজেও একজন প্রকৌশলী ২ বছর KPCL এ চাকুরী করে, সরকার পতনের পর কোম্পানি বন্ধ হওয়ার আমরা এখন বেকার।
Thanks for BBC বাংলা 💞💞💞💗💗💗💗
এদের মতই আমিও উন্নত আকাঙ্খার চাহিদায় মগ্ন ছিলাম
টাকা, মামা,খালুদের মত রেফারেন্স না থাকার কারনে আগেই চলে এসেছি ফার্মা কোম্পানি তে
সরকারি চাকরির আশা বাদ দিয়া।
আল্লাহ তুমি সবার ভালো কর্মের ব্যবস্থা দিও
ধন্যবাদ, মাননীয় সাংবাদিক ভাই কে ।
আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা উচিত.... শুধুই কাগজে কলমে নয় প্রত্যেক মানুষের প্রয়োজন নুন্নতম কাজের অভিজ্ঞতা....একটি প্রশিক্ষণ হতে পারে গতি পরিবর্তনের বড় একটি হাতিয়ার
ডক্টর নাজনীন আহমেদ এর কথাগুলো খুবই যৌক্তিক এবং যথার্থ।
I did my MBA from Jahangir Nagor University, but never apply for a job. I am working as a freelancer and alhamdulillah earning a good amount of money. This sector has a great potentiality for the unemployed people. I always suggest my acquaintance to become a freelancer.
১৫-২০ বছর পার করার পরে হয়ত বুঝবেন।
@@hussainsabbier6693 kno bi. Ki opolobdi hote pare?
@@MarufsCanvas সেটা ১৫-২০ বছর পার না হলে আপনি বুঝবেন না, আর এটা আপনাকে বোঝানোর ক্ষমাত আমার নেই
বর্তমান এবং আগামীর পরিস্থিতি বা কর্মক্ষেত্রের কথা বিবেচনা করে একটি ভালো লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। এটি মাথায় রেখে ঠিক সেভাবে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে।
এই অসুস্থ ধারনা ও প্রতিযোগিতা থেকে বের হতে সমাজ, সরকার, রাষ্ট্র ও অভিভাবকদের এগিয়ে আসতে হবে,জনসংখ্যা কমাতে হবে,টেকনিক্যাল শিক্ষা চালু করতে হবে।
এমন নিউজের জন্য ধন্যবাদ।
মনে হচ্ছে যেন আমার দেশের কাহিনী দেখছি। Same here in india
উচ্চ শিক্ষিতদের পড়াশুনা শেষ করতে অনেক সময় লেগে যায় ও উচ্চ আকাঙ্ক্ষা থাকার ছারাও এমন ছোট কাজ করতে অনিহা থাকায়।
বাংলাদেশে 'সাধারণ শিক্ষা' ব্যবস্থাকে বিদায় জানিয়ে 'কারিগরি শিক্ষা' ব্যবস্থাকে স্বাগত জানানো হোক তবেই এই দেশে শিক্ষিত বেকারত্ব সমস্যাটির অনেকটাই সমাধান করা যাবে বলে আমি মনে করি।
এর জন্য দায়ী আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ও শিক্ষা ব্যবস্থা দায়ী
এখন কারিগরি পলিটেকনিক নেই বেশি কোন যন্ত্রণাপাতি ওতার ব্যবহার❗
এত সুন্দর মহিলা আমি কখনো দেখিনি বাহ্।
আপনাদের আশীর্বাদে একটি কম্পিউটার আর একটি প্রিন্টার দিয়ে মাসে 30 থেকে 35 হাজার টাকা আয় করতে পারলে আপনারা কেন পারেন না । বুঝতে পারলাম না । আমি বি এ পাস করে করে কোন সরকারি চাকরিতে ইন্টারভিউ ভাইবা এমনকি কোন সরকারি চাকরিতে দরখাস্ত পর্যন্ত দেই নি ।
আপনার পাশে যখন আরো পাঁচজন এভাবে বসে যাবে তখন আপনার আয় কি একই থাকবে? কয়জনকে বসাবেন?
যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা যতদিন চালু হবে না। এই বেকারত্ব থেকে যাবে।
যে দেশে ২০ বছর পড়াশোনা করে অভিজ্ঞতা ছাড়া চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না সত্যি আমরা জাতি হিসেবে লজ্জিত
সময়উপযোগী পোষ্ট । আর জোরদাবী দিয়ে যদি কিছু একটা করা যেত তাহলে আমরা কৃতজ্ঞ হতাম । ধন্যবাদ
Thank you bbc.
😊শিক্ষাটা কে বাস্তবে কাজে লাগানো খুব complex এবং প্রচুর সময় এর প্রয়োজন, alternative সবসময় রাখা উচিত যা শুধুমাত্র সবকিছু balance এ রাখবে ❤
Solutions আমার কাছেও নেই, same situation 😢😢
দুর্নীতিই আসল বাধা....
আমাদের দেশের সরকারের চিন্তা করা উচিত শিক্ষিত বেকারদের নিয়ে।
Thanks BBC Bangla...
Shomoy err shotik news korar Jonno
Thanks Dr. Najnin
আমাদের যা পড়ানো হয় তা কোনো পড়াই নয় আসলে। কে কত সালে মরলো আর চর্যাপদ কে আবিষ্কার করলো এসব বাস্তব জীবনে কোনোই কাজে আসে না। আমাদের কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজন ছিলো। যখন আমরা জব প্রিপারেশন নিচ্ছি তখন আমার বয়সি একজন রকেট তৈরি করছে ফরেন কান্ট্রিতে! কী আজব শিক্ষাব্যবস্থা? যা কোনো কাজেই আসেনা পরিশেষে।
শিক্ষার কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। আমরা শিক্ষায় এখনো অনেক পিছনে পরে আছি। যারা বাংলাদেশের শিক্ষানীতির দায়িত্বে আছেন আপনাদের কাছে অনুরোধ নিজেরা না পারলেও অন্য একটা দেশকে ফলো করে হলেও শিক্ষায় পরিবর্তন আনেন।
সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
বাস্তব কথা ফুটে ওঠেছে।
সময় এসেছে,,, এই দেশে এমন আইন করতে হবে,,,,যেখানে এক ঘড়ে ২/৩/৪ থাকলে একজন জেনারেল লাইনে পড়তে পারবে,,,,আর বাকি গুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে,,,,না হলে ঐ পরিবার সরকারি সুযোগ সুবিধা পাবে না,
আমি কি বেশী খারাপ বলেছি? মতামত আশা করছি
Sorkari sujog shubida to amnei nai ai porashona takee hoi tule felte othoba kaj eer shikha ante hobe.
শিক্ষা ব্যাবস্থা, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, চাকরির নিশ্চয়তা, এবং প্রভাববিস্তার/দূর্নীতির সুযোগ থাকায় সরকারী চাকরি বা বিসিএস ক্যাডার হওয়ার অসুস্থ মানসিকতা তৈরি করে। আমাদের দেশিও প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিবেশি দেশের মানুষ যোগ্যতা বলে চাকরি করে, দয়ায় না। আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা যদি যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ তৈরি করতে পারে আর সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলায় তাহলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব।
ধন্যবাদ বিবিসিকে
এই বেকারত্বের পেছনে এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা দায়ী
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
Ganasanka besi
National University এবং College থেকে যারা পাশ করে তাদের কি অবস্থা কেউ দেখায় না।
সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম,সমাজকল্যাণ,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,ভাষাবিজ্ঞান,পার্লি,সংস্কৃতি,উর্দু,সরকার ও নাগরিকতা,শিক্ষাপ্রশাসন,লোকপ্রশাসন এসব ভোগাস বিষয়ে না পড়ে।সবার টেকনিক্যাল সেক্টরে কাজের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত।না,হলে আগামীতে শুধুই শিক্ষিত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে।কাজের কাজ কিছুই হবে না।কারণ,বিসিএসে আবেদনকারীর ০.৪৫% টিকে।বাকি ৯৯.৫৫%ই বাদ পড়ছে এবং পড়বে।তাই,সবার বিকল্প চিন্তা মাথায় নিয়ে এগোতে হবে।
Ei subject a prle ki bank job hoi nah,!?
অনার্স পড়া বাদ দিয়ে কারিগরি শিক্ষায় দীক্ষিত হোক।
বাংলাদেশ ও ভারত উপমহাদেশে শিক্ষা ব্যবস্থাকে মন মানসিকতা এবং শিক্ষাব্যবস্থা কারিগরি করা দরকার প্রায় 70 পারসেন তা না হলে আগামী 10 বছরে আমরা অনেক শিক্ষিত ভাবো কিন্তু কাজের মন মানসিকতা সম্পন্ন কোন শিক্ষিত সমাজ পাবোনা সব বেকারত্বের ভুগবে
Right news BBC thanks and go ahead
দারুণ ভাইয়া।
বিভিন্ন সরকারি Project শেষে, চাকরির বয়স শেষে job less দক্ষ ও শিক্ষিত বেকারদের কি পরিণতি হয়? একটু খুঁজে দেখুন!!!!
আগামী দিনগুলোতে এ সমস্যা আরও প্রকট হবে।
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থান এর ব্যবস্হা সৃষ্টি করা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
আর বাস্তবতা -
কিন্তুু তারপরও এগুলো শুধু কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে যাবে বাস্তবিক রুপ নেবে খুবই সামান্য।
Very good topic. Tnx BBC NEWS bangla for this video. Support from Sweden.
BBC bangla k osonkho dhonnobad
Erokom crysis gulo niye protinioto news korben eitai asha rakhi.
এই বিষয়ে আরো আরো প্রতিবেদন চাই......
শিক্ষিত জাতি গঠনের জন্য শিক্ষিত রাজনীতিবিদ অবশ্যই দরকার!!!
হতাশা আর দুচিন্তা বেকারত্বের প্রধান কারণ।
উদ্যোগতা হতে অর্থের প্রয়োজন হয়।পড়ালেখা শেষকরে ব্যাবসা করার জন্য বাংকলোন পাওয়া যায় না।বাংকগুলো সহজ সর্তে লোন দিলে উদ্যোগতা বাড়ত।
সাবাস ভাই 😍😍
Thanks
কারিগরি শিক্ষাকে প্রাধান্য দিতে হবে।
অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছি। আর্টিস্টের কাজ শিখে চাকরি করছি, ভালো বেতন পাচ্ছি,