৫ ওয়াক্ত নামাজ কুরআনের নামে মিথ্যাচার আসল সত্য জানুন!

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 3 дек 2024

Комментарии •

  • @LightofQuranLightofQuran
    @LightofQuranLightofQuran 18 дней назад +20

    সিজদা একমাত্র আল্লাহর।। সিজদা মানেই মাথা মাটিতে নত নয়।সিজদা মানেই আনুগত্য।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @SarminHasi-jl7ne
    @SarminHasi-jl7ne 20 дней назад +16

    আলহামদুলিল্লাহি রাব্বুল আলামিন,
    এভাবেই কোরআনের কথা প্রচার করুন,
    সালামুন আলাইকুম

  • @mamunabdul2309
    @mamunabdul2309 17 часов назад

    সালাত মানে যোগাযোগ, সংযুক্ত থাকা, আকড়ে ধরে রাখা আল্লাহর বিশ্বাস এবং সুন্নাহ (কোরআনের) সাথে এটাই আকিমুস সালাম।

  • @nasrinsultana5794
    @nasrinsultana5794 15 дней назад +5

    সত্য কথাগুলো সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেবার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জয়গুরু দয়ালবাবা জাহাঙ্গীর ❤️❤️❤️❤️

    • @MdmoshiurRahmanSaid-g8d
      @MdmoshiurRahmanSaid-g8d 14 дней назад

      দুর হালা

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @iqbalhossain5169
    @iqbalhossain5169 18 дней назад +9

    আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া আসসালামুয়ালাইকুম। আপনার কথা শুনে জ্ঞানের চোখ খুলে গেল। এতদিনে বুঝলাম আলেম-ওলামা কেন এত দ্বন্দ্ব তাদের ভিতরে কেন এত মতভেদ। কারণ তারা আল-কোরআনকে বাদ দিয়ে হাদিসের নামে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে

    • @ShyamalChakraborty-fl8vy
      @ShyamalChakraborty-fl8vy 15 дней назад +2

      আমি একজন হিন্দু ব্রাহ্মণ হয়েও আপনার এত সুন্দর বিশ্লেষণ তাতে পুরো মনমুগ্ধ করে দিয়েছে আপনি প্রকৃত পন্ডিত ব্যক্তি।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ​@@ShyamalChakraborty-fl8vyহিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ :-
      রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম :-
      ১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ )
      অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
      ২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
      রেফারেন্স সহ দিলাম ।
      ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
      বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
      “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
      “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
      ৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
      ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
      ৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
      [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
      ৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -
      [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
      জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন।
      বাংলাদেশের সরকারের উচিত বাংলাদেশের সব মূর্তি ভেঙ্গে ফেলা হিন্দু ধর্মের রেফারেন্স অনুযায়ী । এতে হিন্দুরা খুব খুশি হবে , সমাজে অশ্লীলতা থাকবে না , পরিবেশ দূষন হবে না এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুন্ন থাকিবে । তাই ।।
      মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহ আমাদেরকে সবকিছু যুক্তির সাথে বুঝার তৌফিক দান করুক যাতে আমরা শিরক না করি ।। আমীন ।
      Last Update: অক্টোবর ২২, ২০১৯ | ১১:২৫ পূর্বাহ্ণ | ঈশ্বর, ঋগবেদ, ঋগ্বেদ, গীতা, পূজা, বেদ, ভগবত গীতা, ভগবান, মুর্তি পূজা, যজুর্বেদ

  • @mukulsikari920
    @mukulsikari920 15 дней назад +10

    বাহ বাহ আমি হিন্দু তবুও আপনার এই কোরআনের আসল তথ্য শুনে আপনার প্রতি আমার ভালবাসা বেড়ে গেলো,,👃👃👃👌👌👃

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @tuluushshams3174
    @tuluushshams3174 11 дней назад +4

    অল্প জ্ঞান মানুষকে অতি জ্ঞানী করে তুলে।

    • @alien-human369
      @alien-human369 4 дня назад

      🙏বাংলাদেশে আপনার জ্ঞানেই চাউল ডাউল বিক্রি হয়😂😂
      (আপনি ওজনে অল্প দিলেন, টাকাটা বেশি নিলেন) অর্থাৎ অল্প জ্ঞানে, বেশি জ্ঞানী।😂😂

  • @yusufbakhtiar4805
    @yusufbakhtiar4805 День назад

    Bhaloi bole thaken... Dhonnobad ❤

  • @JiniaJamanEnterprise
    @JiniaJamanEnterprise 16 дней назад +7

    মহান আল্লাহ পাক ও তাঁর প্রেরিত প্রিয় রাসূল মোহাম্মদ (সঃ) এর দেখানো পথের বাহিরে যাওয়ার কোন শক্তি মুসলিম উম্মাহর নেই। তাই পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কোন বিকল্প নেই, মহান আল্লাহ পাক সবাইকে হেফাজত করুন, বোঝার তৌফিক দান করুন এবং বিপথগামী হওয়া থেকে রক্ষা করুন, আমীন।

    • @rfraset6434
      @rfraset6434 15 дней назад +2

      প্রিয় ভাই হাদীস যারা‌ মানে‌ না, নামাজ ‌ মানে‌ না তাদের বিরুদ্ধে কমেন্ট করে সোচ্চার হ‌ই‌ । আপনাকে ধন্যবাদ

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @RajibBepari-w1d
    @RajibBepari-w1d 12 дней назад +2

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @litonchishty-x8e
    @litonchishty-x8e 19 дней назад +3

    সুন্দর আলোচনার জন্য আপনাকে ধন্যযোগ।

  • @miyafarukalam1139
    @miyafarukalam1139 6 дней назад

    আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন

  • @user-jj5ln1bj8p
    @user-jj5ln1bj8p 14 дней назад +5

    আপনার কথার মাঝে মূর্তিপূজার বীজ লুকানো আছে।

  • @deepakchowdhury6439
    @deepakchowdhury6439 7 дней назад +2

    আপনি যতই যুক্তি উপস্থাপন করেন না কেন আপনি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত।

  • @HUMYRAKHATUN-x3e
    @HUMYRAKHATUN-x3e 6 дней назад

    ❤ আমরা রসূলের অনুসরণ করি । মূর্খদের নয়

  • @nasrinsultana5794
    @nasrinsultana5794 15 дней назад +5

    সূরা কাহাফ আয়াত ১৭
    আল্লাহ বলেছেন আমি যাকে হেদায়েত করি সেই হেদায়েতকারী পায় আর আমি যাকে হেদায়েত করি না সে পায় না কোন অলি মুরশিদ।
    অনেকের কমেন্ট থেকে এটাই বুঝা গেল হেদায়েত পাবেনা এরা। সারা জীবন মোল্লাদের কাছ থেকে মিথ্যা শুনে এসেছে তো এখন কোরআনের সত্য কথাগুলো তাদের কাছে মিথ্যা মনে হচ্ছে। আমিও তো আপনাদের সাথেই লেকচারটা শুনলাম। আমি ঠিকই বুঝলাম আর আপনারা বুঝলেন না। ভাবলেন মিথ্যা বলেছেন। মোল্লাদেরকে বাদ দিয়ে নিজেরা একটু মাথা ঘাটান। আপনাদের পাপের বোঝা মোল্লারা বহন করবে না।অন্ধের সাথে থাকলে গর্তেই পড়তে হবে। সত্য সুন্দর যাহা সকলেই মানিব তাহা।

    • @nurunnaharkhatun4339
      @nurunnaharkhatun4339 13 дней назад +1

      আপনার কথা ১০০% সত্যি

    • @PAKHIKHANOM-w8f
      @PAKHIKHANOM-w8f 11 дней назад

      Uni onek boro sotto bolechen❤

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ​@@nurunnaharkhatun4339ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @khurshedalam7674
    @khurshedalam7674 17 дней назад +2

    আদমকে সেজদা দিতে বলা মানে ,
    আল্লাহর সৃষ্টির সেরা " মানুষ আদমকে "
    মেনে নেওয়া ।
    - ইউসুফ নবী'কে পিতা ও তার ভাইদের
    সেজদা মানে , তাকে মেনে নেওয়া , গ্রহণ করা ।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @sayemzaman9684
    @sayemzaman9684 16 дней назад +3

    পথ হারা এক পথিকের নিস্ফল বকবক।।মুসলিম ভাইয়েরা সাবধান, ইমান হারা হয়েন না এইসব বক্তব্য শুনে এবং তা গ্রহন করে।

  • @ShamimKhan-co3wu
    @ShamimKhan-co3wu 18 дней назад +2

    অসাধারণ! আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।

  • @masudCumilla
    @masudCumilla 12 дней назад +2

    ভাই চালিয়ে যান আছি আমরা আপনার সাথে ইসলামের মহাসত্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @hanifislam3794
    @hanifislam3794 16 дней назад +2

    আমরা কোরআনের ভুল ব্যাখ্যা জানি। এজন্যই আমরা পথভ্রস্ত।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @phhossain9727
    @phhossain9727 16 дней назад +4

    ভাল কাজ করা এবং সৎ পথে থাকার নাম যদি সালাত হয়
    তহলে সুরা নিসায় তিন নং আয়াতে কোন সালাত এর কথা বলা হয়েছে কারন এ সালাত তো শেষ হবার নয় কিন্তুু এই সুরায় বলা হয়ছে যে সালাত শেষ করার পর আবার বলিতেছ নিরধারিত সময়ে সালাত কায়েম করতে কেউ একটু বুঝিয়ে বললে উপকারিত হতাম.......।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @mahfujurrahman2694
    @mahfujurrahman2694 17 дней назад +9

    আর নামায কায়েম কর, যাকাত দান কর এবং নামাযে অবনত হও তাদের সাথে, যারা অবনত হয়। [সূরা বাকারাহ্: 43]

    • @Nafi1974
      @Nafi1974 16 дней назад

      👌🏼👌🏼👌🏼👌🏼👌🏼👌🏼

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @mostofakamalkamal1299
    @mostofakamalkamal1299 18 дней назад +3

    স্যার সত্যি কথা তো আজকে এই সমাজে বলতে পারবেন না।পালন ও করতে পারবেন না।বললেই দেখবেন আপনার উপর হামলা,মামলা হতে পারে।

  • @sharifulalam3366
    @sharifulalam3366 4 дня назад +1

    কোরান যার কাছে অবর্তীর্ণ হয়েছে তিনি কি ৫ ওয়াক্ত নামায পড়েন নি? ইতিহাসের আলোকে বলুন

  • @dr.md.safikulislam9108
    @dr.md.safikulislam9108 8 дней назад

    সত্য এভাবে প্রকাশ হবে ইনশাল্লাহ অনেক ধন্যবাদ

  • @JahirulManna
    @JahirulManna 15 дней назад +1

    যে প্রান্তে ডুবে যায় সে প্রান্তের জন্য আইন।

  • @hasinaakter8043
    @hasinaakter8043 13 дней назад +2

    আপনার কথা সত্য বাবা জাহাগির এর মত কথা বলেন আপনি কোথাকার মুরিদ আল্লাহ আপনাকে নেকহায়াত দান করুক

  • @Amjad.HossionMids
    @Amjad.HossionMids 12 дней назад

    অসাধারণ আলোচনা ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর বলেছেন

  • @মটিভেশন
    @মটিভেশন 27 дней назад +2

    আপনার কথা গুলো ভালো লাগলো।

  • @nazmulhoque6070
    @nazmulhoque6070 7 дней назад

    Carry-on❤

  • @ShamimShak-h1y
    @ShamimShak-h1y 13 дней назад +1

    ১০১% সত্য কথা

  • @masudrana3775
    @masudrana3775 19 дней назад +6

    সালামুন আলাইকুম... স্যার, জুমার সালাত নিয়ে কিছু বলেন.. সালাত শারীরিক না থাকলে জুমার সালাতের ব্যাপারটা কি..??

    • @MdMubinBiswas
      @MdMubinBiswas 19 дней назад

      এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
      এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
      অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
      ০১
      যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
      ০২
      পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
      ০৩
      সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
      ০৪
      কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
      ০৫
      কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
      ০৬
      দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
      ০৭
      দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
      ০৮
      আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
      ০৯
      পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
      ১০
      ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
      ১১
      রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
      ১২
      সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
      ১৩
      সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
      ১৪
      সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
      ১৫
      সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
      ১৬
      সালাত্এ আল্লাহ্‌কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
      ১৭
      সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
      ১৮
      শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
      ১৯
      ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
      ২০
      কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
      ২১
      দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
      ২২
      সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
      ২৩
      ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
      ২৪
      পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
      ২৫
      সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
      ২৬
      নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
      ২৭
      সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
      ২৮
      পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
      ২৯
      সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
      ৩০
      আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
      ৩১
      সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
      ৩২
      সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
      ৩৩
      সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
      ৩৪
      আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
      ৩৫
      জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
      ৩৬
      আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
      ৩৭
      আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
      ৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
      যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @AmirulIslam-le8zz
    @AmirulIslam-le8zz 13 дней назад +1

    ❤❤❤❤❤ MD amirul 👍👍👍👍👍👍

  • @মানুষেরমুক্তিকোথায়

    গুরু জয়গুরু আপনাকে ধন্যবাদ আপনার এই হক কথা বলার জন্য

  • @ishratmunni5971
    @ishratmunni5971 15 дней назад +2

    আপনাকে নয়,,, রসুল (স) কে অনুসরন করার জন্য আললাহ তা'আলা হুকুম দিয়েছেন।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @AbdullahSk-r5o
    @AbdullahSk-r5o 18 дней назад +4

    সালামুণ আলেইকুম আমি ভারত থেকে সুণছি আপণাকে ধন্যবাদ

    • @akhiruzzaman7780
      @akhiruzzaman7780 18 дней назад +1

      ইসলামী ধারণা অনুসারে পবিত্র হলেও ফেরেশতাদের মর্যাদা মানুষের নিচে।
      ফেরেশতাদের কোন প্রবৃত্তি/প্রয়োজন নেই। আবার তারা আল্লাহ কে সরাসরি অনুভব করে, তার উপাসনা করে।
      অন্যদিকে মানুষের নানা প্রবৃতি ও প্রয়েজন আছে, কিন্তু তারা আল্লাহ কে না দেখতে পেরেও তার উপাসনা করায়, ফেরেশতাদের চেয়ে মানুষকে বেশী মর্যাদা দিয়েছেন আল্লাহ।
      এজন্য ফেরেশতারা আদম জাত কে সিজদাহ করতেই পারে।
      কিন্তু দুজন মানুষ একজন অন্যজনের উপর শ্রেষ্ঠত্ব কায়েম করতে পারেনা। তাই একজন মানুষ অন্য একজন মানুষকে সিজদাহ করতে পারেনা।
      মানুষ শুধু পারে তার চেয়ে শ্রেষ্ট একমাত্র শ্রেষ্ঠ শ্রষ্ঠা মহান আল্লাহ্তায়ালা কে সিজদাহ্ করতে!

    • @akhiruzzaman7780
      @akhiruzzaman7780 18 дней назад

      পূর্ববর্তী নবীদের শরিয়তে বড়দের প্রতি সম্মানসূচক সেজদা করা বৈধ ছিল। শরিয়তে মুহাম্মদিতে তা রহিত হয়ে গেছে।

    • @rausali3213
      @rausali3213 3 часа назад

      Ok🇮🇳👍

  • @sonarsansarbd
    @sonarsansarbd 11 дней назад +1

    আপনাকে সাপোর্ট না করে পারা যায়না ধন্যবাদ সঠিক গবেষণা করার জন্য

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @MoriomNessa-zt4jd
    @MoriomNessa-zt4jd 18 дней назад +2

    Shotik alochona korlen vaijan❤

  • @humayunKabir-ze7fe
    @humayunKabir-ze7fe 19 дней назад

    সত্য উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ। ভাইজান, মোল্লারা বলেছে সূর্য্য ডলেপড়ার পর থেকে রাত পযর্ন্ত যহোরের সালাত, আচরের সালাত,ও মাগরিবের সালাত, আর ভোরের কোরআন দারা ফজরের সালাত বুজাতে চাচ্ছেন। আপনী যহোরের নামাজের কথা উল্লেখ্য করেনি।

  • @Md.Rezaulhaque-h6q
    @Md.Rezaulhaque-h6q 18 дней назад +5

    অনেক প্রশ্ন রয়ে গেল তবুও ভালো লাগলো, কারন অনেক প্রশ্নের উত্তর পেলাম, অনেক কিছু মিলে গেল।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @PAKHIKHANOM-w8f
    @PAKHIKHANOM-w8f 11 дней назад

    Joy guru❤❤❤

  • @shafiqrahman753
    @shafiqrahman753 День назад

    সবকিছু ঠিকঠাক কিন্তু নামাজ নিয়ে বাড়াবাড়ি এটা ভাল লাগে না।

  • @MdAfjal-hr9yx
    @MdAfjal-hr9yx 14 дней назад +1

    Good vai

  • @AkherCheeste
    @AkherCheeste 13 дней назад

    সঞ্জিত ভাই আসসালামুয়ালাইকুম আমি কুড়িগ্রাম উলিপুর থেকে বলছি আপনার প্রতিটি কথাই আমার ভালো লাগলো এটাই সত্য আমরা চলতে পারছি না সেটা আমাদের ব্যর্থতা।

  • @SyedAbdulmoid
    @SyedAbdulmoid 12 дней назад

    Khob sundar amar naa bolte para anubhuti moy katha apni bola 20:26

  • @MdAzaharulIslam-x2m
    @MdAzaharulIslam-x2m 22 дня назад +1

    Salam Walekum thanks for your lecture

  • @kamalhossain-ms7lq
    @kamalhossain-ms7lq 14 дней назад +2

    আমাদের বর্তমানে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সেটা কিভাবে আসলো বর্ণনা দেন।

  • @sherinakther5566
    @sherinakther5566 16 дней назад +8

    নামাজ নিয়ে বিরোধিতা করে কোন লাভ নেই ৷মনগড়া যত ব্যাখ্যাই দাড় করান না কেন ৷

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @RabeyaBegum-sk3mh
    @RabeyaBegum-sk3mh 13 дней назад

    জয়বাবামুরশিদ ভালোলাগলোসত্যকথাগুলো❤❤❤❤🎉🎉🎉

  • @JulhasUddin-ml3gq
    @JulhasUddin-ml3gq 18 дней назад

    🌹

  • @rahadulislam417
    @rahadulislam417 23 часа назад

    ভাইয়া আমি ক্ষুদ্র জ্ঞানে একটা জায়গায় দুইটার মধ্যে সমন্বয় করতে পারছি না। আপনার অনেকগুলো ভিডিও দেখে আমি বুঝতে পারছি গতানুগতিক সালাত আদায় করার থেকে সালাতের ওপরে প্রতিষ্ঠিত থাকা অত্যাবশ্যকীয় (আমার কাছে ব্যক্তিগত ভাবে এটা অনেক বেশি এপ্রোপ্রিয়েট মনে হয়েছে {আমি হয়তো পুরোপুরি বুঝাতেও পারছি না এটা আমার কাছে কতোটা গুরুত্ব বহন করছে})।
    একটা আয়াতের বলা হয়েছে:
    সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও।
    সূরা জুমুয়াহ ৬২:১০
    আমার প্রশ্ন হচ্ছে আল্লাহ কোথাও বলেছে সালাত আদায় করো আবার কোথাও বলেছে সালাত প্রতিষ্ঠা করো বা (সালাতের ওপরে প্রতিষ্ঠিত হওয়া) এই গুলো কিভাবে সমন্বয় হবে? আমরা কি তাহলে সালাতের ওপরে প্রতিষ্ঠিত হয়ে সালাত আদায় করবো? বা সালাত আদায় করতে হলে কি আগে সালাতের ওপরে প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি? আবার উল্লেখিত আয়াতের বলা হয়েছে "সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো" সালাত প্রতিষ্ঠা করলে বা সালাতের ওপরে প্রতিষ্ঠিত হলে এখানে সালাত সমাপ্তির দ্বারা কি বুঝানো হলো?
    আবার প্রতিটা ভালো কাজই সালাত! তাহলে সালাত সমাপ্ত হওয়ার কথা দ্বারা কি বুঝানো হলো (সালাত তো সমাপ্তির জিনিস না)?
    এখানে অনুবাদে কি কোনো ত্রুটি আছে?
    প্রশ্নগুলো হয়তো এলোমেলো এর জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি!

  • @MDRasel-wr2bo
    @MDRasel-wr2bo 21 день назад +5

    সালামুন আলাইকুম ভাই আপনি সালামুন আলাইকুম দিবেন এই সালাম কুরআনের স্পষ্ট সালাম ্আর আপনি যেই সালাম দিয়েছেন সেই সালাম কুরআনের বাহিরের সালাম

  • @abdulmonaf1826
    @abdulmonaf1826 11 дней назад

    good job

  • @sarthoshahadat9581
    @sarthoshahadat9581 14 дней назад +2

    ৫ ওয়াক্ত নামাজ হল মানবসৃষ্ট

  • @ara2005-o2o
    @ara2005-o2o 10 дней назад

    ৮০% সহমত

  • @MdSobujRahman-g1e
    @MdSobujRahman-g1e 13 дней назад

    ধন্যবাদ

  • @didardewan9301
    @didardewan9301 15 дней назад +1

    সিজদা মানে মেনে নওয়া, অনুসরণ করা।

  • @mdabdurrahman9756
    @mdabdurrahman9756 14 дней назад +1

    Salath by Rasul ( sm ) from Allahpak throw zibrael........

  • @Munju-hb8jq
    @Munju-hb8jq 22 дня назад +14

    সালামুআলাইকুম স্যার আপনি আসসালামুয়ালাইকুম দিলেন এটাতো কোরআনের ওয়ার্ডের সাথে সাংঘাতিক

    • @nizamuddinsaleh7391
      @nizamuddinsaleh7391 20 дней назад

      কেনো???

    • @nizamuddinsaleh7391
      @nizamuddinsaleh7391 20 дней назад +1

      উনি ঠিকই বলছেন

    • @Thingsufi
      @Thingsufi 20 дней назад

      সাংঘাতিক😂😂😂

    • @kistikobir5274
      @kistikobir5274 13 дней назад

      আসসালামু আলাইকুম এটা কুরআনের সাথে কোনভাবে মিলে না এটা কোরআনে নাই আল্লাহ যেভাবে আমাদেরকে সালাম শিখিয়েছেন ঠিক এভাবেই দিতে হবে সালামুন আলাইকুম সালামুন আলাইকা সালাম

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @shahjaman3559
    @shahjaman3559 19 дней назад +10

    মূর্খ‍্যতা শিখতে ওস্তাদ লাগেনা।
    মনগড়া কথা তেমনি এক অভিজ্ঞতা।

    • @mohammadshamsuddin3036
      @mohammadshamsuddin3036 16 дней назад

      ভালো হয়ে যাও, কুরআন পড় বুঝে বুঝে।

  • @muhammedzahirulislam4359
    @muhammedzahirulislam4359 17 дней назад +17

    ভাই জান কোরান যার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হলো, তিনি হলেন মোহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ, আর তাকেই নামাজ শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, রাসুল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শিক্ষা দিয়েছেন । কখন নামাজ পড়তে হবে, কিভাবে পড়তে হবে, রাসুলুল্লাহ কে শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপুনি যদি কোরান মানেন, রাসুলকে মানতেই হবে । আপুনি সত্য পথ হারিয়েছে

    • @IJM269
      @IJM269 15 дней назад

      এই কথাটা এরা বুঝতে পারে না কেন? এদের আলতু ফালতু কথা শুনে আমার নিয়মিত নামাজ পড়া বোন নামাজ ছেড়ে এখন খালি কোরআন পড়ে। আজান পড়লে বির বির করে কোরানের আয়াত পড়ে। কি যন্ত্রণা

    • @drrezaulhossain8181
      @drrezaulhossain8181 15 дней назад +2

      নব্য আরজ আলী মাতুব্বর। জাহেল ফিতনাবাজ।

    • @against_occupation
      @against_occupation 14 дней назад

      ​@@drrezaulhossain8181যুক্তি দেন। আপনারা মনে করেন, আপনি নিজে ছাড়া আর সবাই ফিৎনাবাজ। ফিকাহ যদি মানি, উনাকে ফিৎনাবাজ না বলে কোরআন থেকে যুক্তি দিয়ে খন্ডন করেন।
      সহজ প্রশ্ন সহজ উত্তর থাকলে দিবেন আশা করি, আল্লাহ তার আদেশ ছাড়া আর কাউকে কি মানতে বলেছেন, এমনকি রাসুল কে? আল্লাহ রাসুলের মাধ্যমে যা বলেছেন (ওহি আকারে) তা কি কোরান ছাড়া আর কোথাও লিপিবদ্ধ হয়েছে? আল্লাহ কি কোথাও বলেছেন তাঁর আদেশ-নির্দেশ ওহি ছাড়া আর কোন মাধ্যমে পাঠিয়েছেন, যা কোরানে লিপিবদ্ধ হয়নি?
      আশা করি, এই উত্তর এই ফোরামেই দিবেন।
      বিশেষ দ্রষ্টব্য : আমি আপনাকে চ্যালেঞ্জ করছি না। সেটা আমার উদ্দেশ্য ও নয়। শধু জানতে চাই।

    • @sakinaislam3695
      @sakinaislam3695 14 дней назад

      আপনি শুধু শুধু নামাজ না পড়ার জন্য কেন মানুষকে বিভ্রান্ত করেছেন।

    • @MdRomazzalHossain
      @MdRomazzalHossain 12 дней назад +2

      উনি সত্য পথ হারাননি, হারিয়েছেন আপনার যারা আজকে মিথ্যা বানোয়াট নামাজ কাহিনী নিয়ে শিরক করছেন।

  • @Lisa14878
    @Lisa14878 20 дней назад

  • @religiousmindset5408
    @religiousmindset5408 16 дней назад +1

    পীর এর চরিত্রের সাটিফিকেট কে দিবে?

  • @Beauty_836
    @Beauty_836 17 дней назад +2

    Sathik katha bolechhen kintu wapner katha ke ssoonbe

  • @MdAli-dc1vv
    @MdAli-dc1vv 19 дней назад

    সালামুন 'আলাইকুম /আলহামদুলিল্লাহ / ❤❤❤

  • @abdulmonaf1826
    @abdulmonaf1826 11 дней назад

    right

  • @KonaToha
    @KonaToha 18 дней назад +1

    রুহ অর্থ হল আল্লাহর নির্দেশ

  • @mddukhisagordewuan1107
    @mddukhisagordewuan1107 18 дней назад

    Nice

  • @mdmilonahmed2851
    @mdmilonahmed2851 19 дней назад +1

    আপনি তো আমার গুরু কাজী জাবের আল জাহাঙ্গীর ওনার মতো আলোচনা করেন আপনার আলোচনা ওনার আলোচনা একইরকম

  • @KhokhonVhoiya
    @KhokhonVhoiya 15 дней назад

    ভাতিজা সালামুন আলাইকা আমি তোমার সাথে একমত এস আমরা এক সাথে কাজ করি আল্লাহ উদধিশশে ধন্যবাদ

  • @md.nurulislam3645
    @md.nurulislam3645 12 дней назад

    General mass haven't idea about "sufism". They may not accept the intricate juice of discussion. Despite limitations, please proceed/ continue. We hope you will be succeeded ultimately. Very perfect discussion. May Allah bless you

  • @rahiahmed7606
    @rahiahmed7606 12 дней назад

    আমি আপনার সাথে এ বিষয়ে একটি এপিসোড করতে চাই

  • @MdBsir-jv4gy
    @MdBsir-jv4gy 18 дней назад

    Very nice and beautiful your vdo 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩💋💋💋💋🍓🍓🍓🦉🦉🦋🦜🦜🦜🌺🌺🌺🌺🌺🌹🌹🌹🌹 Kazi Bashir Bangladesh Army

  • @lilukhan3832
    @lilukhan3832 16 дней назад

    Well done from London

  • @drshahid5867
    @drshahid5867 17 дней назад

    Nice discussion

  • @nizamuddinsaleh7391
    @nizamuddinsaleh7391 20 дней назад

    Salute ❤❤❤

  • @nurulkarim655
    @nurulkarim655 15 дней назад +1

    Valo vabe bojen

  • @bdsjakaria
    @bdsjakaria 4 дня назад

    রাসুলের ব্যাপারেঃ
    সুরা বাকারার যে আয়াত নাম্বারটা স্কিনে দিয়েছেন, আয়াতের অর্থের সাথে আপনার কথা মিলতেছে না।

  • @ramin3445
    @ramin3445 15 дней назад

    Five times prayer on time is mandatory for all believing Muslims.

  • @MubarakAli-iu2gt
    @MubarakAli-iu2gt 11 дней назад

    সাহাবা গনেৰ উপৰেকি আপনি?

  • @nomercy4601
    @nomercy4601 15 дней назад

    Bhai ektu edit kore reference diye banale valo hoto

  • @AhadAbdualahad
    @AhadAbdualahad 3 дня назад

    আচছা ভাই তোমার কি নবী কে মানো জানাবেন

  • @h.aparvez9445
    @h.aparvez9445 15 дней назад

    A little learning is a dangerous thing

  • @nousadali8604
    @nousadali8604 11 дней назад

    আপনার কথায় যুক্তি আছে কিন্তু পীরকে সেজদা দেওয়া মানে আল্লাহকে সেজদা দেওয়া - এ কথা আপনার নিজস্ব যুক্তি । পীর আর মাঝার নিয়ে যা ঘটছে তা অতি ন‍্যক্কারজনক ।

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

  • @kamruzaman7801
    @kamruzaman7801 15 дней назад

    যারা নামাজ না পড়ে তাদের জন্য সোজা করে দিছে কাকু এ,

  • @nadirabegum7094
    @nadirabegum7094 12 дней назад +2

    সারা দুনিয়ার মুসলিম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে আর এ পন্ডিত বলে পাঁচ ওয়াক্ত ভুয়া। নিজের মন গড়া কথা

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 9 дней назад

      ওনি যে ভন্ড এটাই প্রমাণ সবাই পড়ুন এই আয়াতের তাফসির এবং হাদীস ওনি হাদীস মানে না
      কতিপয় ব্যাখ্যাকরীদের মত যে, ইউসুফ (আঃ)-এর মাতা বলতে বিমাতা এবং আপন খালা ছিলেন। কেননা তাঁর আপন মাতা বিনয়্যামীনের জন্মের পর মারা গিয়েছিলেন। ইয়াকূব (আঃ) তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বোনকে বিবাহ করেছিলেন। উক্ত খালাই ইয়াকূব (আঃ)-এর সাথে মিসর গিয়েছিলেন। (ফাতহুল কাদীর) কিন্তু ইমাম ইবনে জারীর ত্বাবারী এর বিপরীত বলেছেন যে, ইউসুফ (আঃ)-এর নিজস্ব মাতা মারা যাননি, তিনিই ইয়াকূব (আঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। [২] কেউ কেউ এর তরজমা করেছেন যে, তারা সবাই আদব ও সম্মান করতঃ তার সামনে অবনত হল। কিন্তু ﴿وَخَرُّوْا لَهُ سُجَّدًا﴾ এর শব্দগুলো প্রমাণ করছে যে, তারা ইউসুফ (আঃ)-এর সামনে মাটিতে সিজদাবনত হয়েছিলেন। অর্থাৎ সিজদার অর্থ এখানে সিজদাই। তবে এই সিজদা সম্মানের সিজদা, ইবাদতের সিজদা নয়। আর সম্মানের (তা'যীমী) সিজদা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে জায়েয ছিল। ইসলামে শিরকের দরজা বন্ধ করার জন্য সম্মানসূচক সিজদাকেও হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, সুতরাং এখন সম্মানসূচক সিজদাও কারো জন্য বৈধ নয়। ("মুআয যখন শাম (দেশ) থেকে ফিরে এলেন তখন নবী (সাঃ)-কে সিজদা করলেন। আল্লাহর রসূল (সাঃ) বললেন, "একি মুআয?" মুআয বললেন, 'আমি শাম গিয়ে দেখলাম, সে দেশের লোকেরা তাদের যাজক ও পাদ্রীগণকে সিজদা করছে। তাই আমি মনে মনে চাইলাম যে, আমরাও আপনার জন্য সিজদা করব।' তা শুনে তিনি বললেন "খবরদার! তা করো না। কারণ, আমি যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সিজদা করতে কাউকে আদেশ করতাম, তাহলে মহিলাকে আদেশ করতাম, সে যেন তার স্বামীকে সিজদা করে।) (ইবনে মাজাহ ১৮৫৩ নং, আহমাদ ৪/৩৮১, ইবনে হিব্বান ৪১৭১ নং, হাকেম ৪/১৭২, বায্যার ১৪৬১নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১২০৩নং) [৩] অর্থাৎ ইউসুফ (আঃ) যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, এসব পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তার এই তা'বীর (ব্যাখ্যা) সামনে এল যে, মহান আল্লাহ তাঁকে রাজ সিংহাসনে বসালেন এবং পিতা-মাতা সহ সকল ভায়েরা তাঁকে সিজদা করলেন। [৪] আল্লাহর অনুগ্রহসমূহের মধ্যে কূপ থেকে বের করার কথা উল্লেখ করলেন না, যেন তাতে তাঁর ভায়েরা লজ্জিত না হন, এ হল নববী চরিত্র। [৫] এটাও উদার চরিত্রের একটি নমুনা যে, ভাইদেরকে একটুও দোষারোপ না করে শয়তানকে উক্ত কীর্তিকলাপের কারণ বানালেন। [৬] মিসরের মত সভ্য এলাকার তুলনায় কানআন একটি মরুভূমির মত এলাকা, তাই তিনি بَدْو (মরু অঞ্চল) শব্দ ব্যবহার করলেন।

    • @alien-human369
      @alien-human369 4 дня назад

      বেশ ভালো কথা।
      আল-কোরআন হচ্ছে, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানব বিধান। সেখানে নিশ্চয়ই মৃত্যুর পর বেহেশতের উল্লেখ নাই।
      নামাজ বেহেশতের চাবি। এ কথার ব্যাখ্যা করেন?
      হিসাব মতো, আপনার তো কোন প্রকার কাজ করার দরকার নাই। তাই না?

    • @squadbusters8097
      @squadbusters8097 4 дня назад

      @alien-human369 সব কিছুই আছে তো , কুকুর খাওয়া হারাম এটা কোরআন কোথায় আছে এটা দেখান আজাইরা কথা বলেন
      বেহেশতে কথা আছে সব আছে

  • @md.shakawathossain4717
    @md.shakawathossain4717 7 дней назад

    উনারা কারা বলেন। কোন অনুবাদে আপনি বলেছেন ঠিক সেইভাবে বলেছেন।

  • @rasel2762
    @rasel2762 12 дней назад

    জাকারিয়া কামাল এর ভিডিও দেখতে পাড়েন

  • @QamrulIslam-ri9jm
    @QamrulIslam-ri9jm 16 дней назад

    আমরা যাচাই করব। যা বলবেন তাই গিলবো না

  • @allidea3754
    @allidea3754 18 дней назад +1

    ভাই আপনি মহানবী কাকে বলছেন কোরআন থেকে দলিল দেন

  • @mst.thangimazannat7055
    @mst.thangimazannat7055 6 дней назад

    তাহলে সূরা নিসা (আয়াত 43, 101, 102, 103), সূরা হুদ (আয়াত 114), সূরা ইসরাইল (আয়াত 79 এবং 110), সূরা নূর (আয়াত 58), এবং সূরা আনকাবুত আয়াত 45-এ ছালাতের অর্থ কী?

  • @dollarraz4339
    @dollarraz4339 4 дня назад

    উনি বাবা জাহাঙ্গীর এর অনুসারী

  • @moteharmondal1565
    @moteharmondal1565 18 дней назад +2

    আপনি কোরআন থেকে বলবেন তখনি সুরার নাম এবং আয়াত বলবেন ###

  • @MDabduibarik
    @MDabduibarik 29 дней назад

    ❤❤❤❤😂

  • @khohinoorbegum8956
    @khohinoorbegum8956 13 дней назад

    Pirke sejda kora muktike sejda chem hoina?

  • @abulHossain-s1h
    @abulHossain-s1h 15 дней назад

    এ-ই মৃখ পাগল হয়ে গেল।

  • @ZakirHossain-xn7rr
    @ZakirHossain-xn7rr 15 дней назад

    নতুন নবীর আবিরভাব৷।

  • @gulshanarabegum1676
    @gulshanarabegum1676 15 дней назад

    সমাধান দিন।

  • @deenmohammadchanchal971
    @deenmohammadchanchal971 2 дня назад

    Bhai apner boian apner jonno rakhen. RUclips aishen na