বৃহস্পতি নিয়ে কিছু মজাদার বৈদিক তথ্য আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে দেখে নেই : ওঁ বৃহস্পতিঃ প্রথমম্ জায়মানো মহো জ্যোতিষঃ পরমে বয়োমন্। সপ্তাস্যষতুবিজাতো রবেণ বি সপ্তরশ্মিরধমতমামসি।। ঋগ্বেদ-৪.৫০.৪ পদার্থঃ- (বৃহস্পতি) বৃহস্পতি (মহঃ জ্যোতিষঃ) বৃহত্তম জ্যোতিষ অর্থাৎ সূর্য থেকে (পরমে) পরম/উত্তম/বৃহৎরূপে (প্রথমম্)সকলের প্রথমে (জায়মানঃ) সৃষ্ট হয় (বয়োমন্) ব্যাপক (সপ্তাস্যঃ) সপ্তদ্বারা [পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয়,আত্মা ও মন] (তুবিজাতঃ)সকলের পরিচিত/জ্ঞাত/প্রসিদ্ধ এই বৃহস্পতি (রবেণ)গতির মাধ্যমে শব্দ উৎপন্ন ও (সপ্তরশ্মি)সাত রশ্মির দ্বারা (তমাম্সি) অন্ধকার (বি,অধমত্) দূর করে। ভাবার্থঃ-প্রকাশমান সূর্য থেকে পরম বৃহত্তম গ্রহ, প্রথম গ্রহ হিসেবে উৎপন্ন হয় বৃহস্পতি।একথা সকলের জ্ঞাত।এটি অস্তিত্ব লাভ করে প্রচণ্ড গতি ও গতির কারণে উৎপন্ন উচ্চ শব্দ সহ এবং তার সপ্ত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করার মাধ্যমে। এখানে বেদ অনুসারে বলা হচ্ছে সৌরজগতের গ্রহসমূহের মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহ প্রথম সৃষ্টি হয়েছিল। সূর্যের থেকে এই গ্রহের সৃষ্টি। এটি উৎপন্ন হওয়ার সময় সাত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করেছিল এই কথাটি ইঙ্গিত করছে যে সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর বৃহস্পতি আদি অবস্থায় একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড ছিল যার আলোয় আশেপাশের অন্ধকার স্থান আলোকিত হয়।এ আলো সাত বর্ণের রশ্মির সমষ্টি।মূলত আগেই উল্লেখ করেছি যে ভর যদি আরও সামান্য বেশী হত এটি সূর্যের ন্যায় আরেকটি নক্ষত্রে পরিণত হত এবং এখনো আলোর উৎস হিসেবে কাজ করত।আবার সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় এটি ছিল প্রচণ্ড গতিশীল এবং এই গতির কারণে শব্দও উৎপন্ন হয়েছিল। পবিত্র বেদে বলা হচ্ছে- ওঁ ধুনেতয়ঃ সুপ্রকেতম্ মনদন্তো বৃহস্পতে অভি য়ে নমস্ততস্রে। পৃষন্তম্ সৃপ্রমদব্ধমূর্বম বৃহস্পতে রক্ষতাদস্য যোনিম্। ঋগ্বেদ-৪.৫০.২ ভাবার্থঃ- হে সুখদায়ক বৃহস্পতি! (ধুনেতয়)যা জগতকে কাঁপিয়ে দেয় তাকে কাঁপিয়ে দেয়া বৃহস্পতি,(উর্বম্ ততস্রে) যা নাশ করে,ধ্বংস ডেকে আনে,(পৃষন্তম্)তোমার বল দ্বারা তার নিবারণ করো।হে বৃহস্পতি! প্রাণের বৃদ্ধির যোনিম্ অর্থাৎ কারণকে (পৃথিবী) রক্ষা করো। (আধিদৈবিক ভাবানুবাদ,বৃহস্পতি গ্রহপক্ষে) এছাড়াও ঋগ্বেদ ৪.৫০.৩ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে- তুভ্যং খাতা অবতা অদ্রিদূগ্ধং মধ্যঃ অর্থাৎ বৃহস্পতি সম্পৃক্ত,দুগ্ধের ন্যায় মেঘ দ্বারা ঢাকা যাকে অদ্রিদুগ্ধাঃ (Clouds Laden With Milky Showers) বলা হয়েছে এবং বৃহস্পতির পৃষ্ঠে গভীর কূপের ন্যায় ক্ষত রয়েছে। বাস্তবেই বৃহস্পতির বায়ুমন্ডল সাদা মেঘ দ্বারা আবৃত যা হাইড্রোজেন,হিলিয়াম,আইস ক্রিস্টাল , এমোনিয়া ক্রিস্টাল ও এমোনিয়া হাইড্রোসালফাইড দ্বারা গঠিত।এগুলো দিয়ে গঠিত মেঘের বিভিন্ন স্তরের পারস্পরিক সংঘর্ষের কারণে বৃহস্পতির পৃষ্ঠে সর্বদা সৃষ্টি হয় ঝড় ও বিক্ষুব্ধ বায়ুপ্রবাহের যা গভীর ক্ষতের ন্যায় মনে হয়।বৃহস্পতির পৃষ্ঠের এমন ই দুটি সুপরিচিত Storm রূপী ক্ষতের নাম The Great Red Spot এবং Oval BA যা বৃহস্পতি গ্রহের দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত! Collected from : বাংলাদেশ অগ্নিবীর
@@Unknown__Wizard ভাই আপনি কি আল্লাহ কে বিশ্যাষ করেন না? এই মহাবিশ্বে যা কিছু আছে সব কিছু মহান রব্বুল আলামিনের হুকুমেই চলছে আল্লাহ তায়ালা মহান তার সম কক্ষ কেউ নেই ❤️☺️
@@almamunx7510 বৃহস্পতি নিয়ে কিছু মজাদার বৈদিক তথ্য আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে দেখে নেই : ওঁ বৃহস্পতিঃ প্রথমম্ জায়মানো মহো জ্যোতিষঃ পরমে বয়োমন্। সপ্তাস্যষতুবিজাতো রবেণ বি সপ্তরশ্মিরধমতমামসি।। ঋগ্বেদ-৪.৫০.৪ পদার্থঃ- (বৃহস্পতি) বৃহস্পতি (মহঃ জ্যোতিষঃ) বৃহত্তম জ্যোতিষ অর্থাৎ সূর্য থেকে (পরমে) পরম/উত্তম/বৃহৎরূপে (প্রথমম্)সকলের প্রথমে (জায়মানঃ) সৃষ্ট হয় (বয়োমন্) ব্যাপক (সপ্তাস্যঃ) সপ্তদ্বারা [পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয়,আত্মা ও মন] (তুবিজাতঃ)সকলের পরিচিত/জ্ঞাত/প্রসিদ্ধ এই বৃহস্পতি (রবেণ)গতির মাধ্যমে শব্দ উৎপন্ন ও (সপ্তরশ্মি)সাত রশ্মির দ্বারা (তমাম্সি) অন্ধকার (বি,অধমত্) দূর করে। ভাবার্থঃ-প্রকাশমান সূর্য থেকে পরম বৃহত্তম গ্রহ, প্রথম গ্রহ হিসেবে উৎপন্ন হয় বৃহস্পতি।একথা সকলের জ্ঞাত।এটি অস্তিত্ব লাভ করে প্রচণ্ড গতি ও গতির কারণে উৎপন্ন উচ্চ শব্দ সহ এবং তার সপ্ত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করার মাধ্যমে। এখানে বেদ অনুসারে বলা হচ্ছে সৌরজগতের গ্রহসমূহের মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহ প্রথম সৃষ্টি হয়েছিল। সূর্যের থেকে এই গ্রহের সৃষ্টি। এটি উৎপন্ন হওয়ার সময় সাত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করেছিল এই কথাটি ইঙ্গিত করছে যে সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর বৃহস্পতি আদি অবস্থায় একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড ছিল যার আলোয় আশেপাশের অন্ধকার স্থান আলোকিত হয়।এ আলো সাত বর্ণের রশ্মির সমষ্টি।মূলত আগেই উল্লেখ করেছি যে ভর যদি আরও সামান্য বেশী হত এটি সূর্যের ন্যায় আরেকটি নক্ষত্রে পরিণত হত এবং এখনো আলোর উৎস হিসেবে কাজ করত।আবার সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় এটি ছিল প্রচণ্ড গতিশীল এবং এই গতির কারণে শব্দও উৎপন্ন হয়েছিল। পবিত্র বেদে বলা হচ্ছে- ওঁ ধুনেতয়ঃ সুপ্রকেতম্ মনদন্তো বৃহস্পতে অভি য়ে নমস্ততস্রে। পৃষন্তম্ সৃপ্রমদব্ধমূর্বম বৃহস্পতে রক্ষতাদস্য যোনিম্। ঋগ্বেদ-৪.৫০.২ ভাবার্থঃ- হে সুখদায়ক বৃহস্পতি! (ধুনেতয়)যা জগতকে কাঁপিয়ে দেয় তাকে কাঁপিয়ে দেয়া বৃহস্পতি,(উর্বম্ ততস্রে) যা নাশ করে,ধ্বংস ডেকে আনে,(পৃষন্তম্)তোমার বল দ্বারা তার নিবারণ করো।হে বৃহস্পতি! প্রাণের বৃদ্ধির যোনিম্ অর্থাৎ কারণকে (পৃথিবী) রক্ষা করো। (আধিদৈবিক ভাবানুবাদ,বৃহস্পতি গ্রহপক্ষে) এছাড়াও ঋগ্বেদ ৪.৫০.৩ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে- তুভ্যং খাতা অবতা অদ্রিদূগ্ধং মধ্যঃ অর্থাৎ বৃহস্পতি সম্পৃক্ত,দুগ্ধের ন্যায় মেঘ দ্বারা ঢাকা যাকে অদ্রিদুগ্ধাঃ (Clouds Laden With Milky Showers) বলা হয়েছে এবং বৃহস্পতির পৃষ্ঠে গভীর কূপের ন্যায় ক্ষত রয়েছে। বাস্তবেই বৃহস্পতির বায়ুমন্ডল সাদা মেঘ দ্বারা আবৃত যা হাইড্রোজেন,হিলিয়াম,আইস ক্রিস্টাল , এমোনিয়া ক্রিস্টাল ও এমোনিয়া হাইড্রোসালফাইড দ্বারা গঠিত।এগুলো দিয়ে গঠিত মেঘের বিভিন্ন স্তরের পারস্পরিক সংঘর্ষের কারণে বৃহস্পতির পৃষ্ঠে সর্বদা সৃষ্টি হয় ঝড় ও বিক্ষুব্ধ বায়ুপ্রবাহের যা গভীর ক্ষতের ন্যায় মনে হয়।বৃহস্পতির পৃষ্ঠের এমন ই দুটি সুপরিচিত Storm রূপী ক্ষতের নাম The Great Red Spot এবং Oval BA যা বৃহস্পতি গ্রহের দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত! Collected from : বাংলাদেশ অগ্নিবীর
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি নভোমন্ডলে যা আছে এবং ভূমন্ডলে যা আছে সব কিছুর মালিক এবং তাঁরই প্রশংসা পরকালে। তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ। (সূরাঃ সাবা, আয়াতঃ ১)
@@mdfokrulhasan4329 নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক। ভাইকে আপনি তো নাস্তিক কিন্তু আপনার তো উচিত সকল ধর্ম কে সম্মান করা। আপনি নাস্তিক ভালো কথা। সবার নিজ নিজ পছন্দ কিন্তু আরেক জন এর ধর্মীয় অনুভুতি তে কি আঘাত দেওয়া ঠিক বলেন ভাইয়া
এই মহাবিশ্বে যত গ্রহ উপগ্রহ নক্ষত্র আছে, সব কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে পৃথিবীর জন্য, পৃথিবী কে বাঁচিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর গতি পথ থেকে রাখার, আর এসব সব কিছু সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহতালা।
সব কিছু আল্লাহ তা'য়ালার নিয়ন্ত্রণে। পৃথিবীকে কোনো গ্রহ বাঁচিয়ে রাখেনাই। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'য়ালা অসাধারণ পরিকল্পনাকারী। সবই তার সৃষ্টি। এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন তিনি যেন একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কিত।
@@daiyamforeger9009 নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক। ভাইকে আপনি তো নাস্তিক কিন্তু আপনার তো উচিত সকল ধর্ম কে সম্মান করা। আপনি নাস্তিক ভালো কথা। সবার নিজ নিজ পছন্দ কিন্তু আরেক জন এর ধর্মীয় অনুভুতি তে কি আঘাত দেওয়া ঠিক বলেন ভাইয়া
আপনাদের এই কথা - আল্লাহ অনেক আগেই পবিত্র কুরআন মাজীদে জানিয়ে দিয়েছেন, এভাবেই আল্লাহ সমগ্র মানব জাতী সৃষ্টি কুল ও পৃথিবীকে হেফাজত করবেন। এটাই আল্লাহ তায়াল নেয়ামত- তাই আল্লাহ তায়ার শুকরিয়া করে , আমাদের সারা জীবন দিয়ে শেষ করতে পাবরো না। আর এভাবেই আমাদের কে আল্লাহ তালা বাচিয়ে রাখবেন।
মহান স্রষ্টাই বিজ্ঞানময়,কোন মাধ্যম দিয়েই বাঁ চিয়ে রাখে যেমন মানব দেহ চলে আগুন পানি বাতাস মাটি দিয়ে মানবআত্মা চলে বাণী দিয়ে! আজ বিজ্ঞানের কল্যানেই জানতে পারছি যার অগ্রগতি আমরা সকলেই ভোগ করছি সামনে আরো এগিয়ে যাবে নতুন নতুন রহশ্য বের হবে।
(হে মানুষ ও জিন) এবং তোমাদেরকে জ্ঞান দেয়া হয়েছে অতি সামান্যই- আল কোরআন।
সূরা বনী-ইসরাইল(১৭ঃ৮৫)
বৃহস্পতি নিয়ে কিছু মজাদার বৈদিক তথ্য আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে দেখে নেই :
ওঁ বৃহস্পতিঃ প্রথমম্ জায়মানো মহো জ্যোতিষঃ পরমে বয়োমন্।
সপ্তাস্যষতুবিজাতো রবেণ বি সপ্তরশ্মিরধমতমামসি।।
ঋগ্বেদ-৪.৫০.৪
পদার্থঃ- (বৃহস্পতি) বৃহস্পতি (মহঃ জ্যোতিষঃ) বৃহত্তম জ্যোতিষ অর্থাৎ সূর্য থেকে (পরমে) পরম/উত্তম/বৃহৎরূপে (প্রথমম্)সকলের প্রথমে (জায়মানঃ) সৃষ্ট হয় (বয়োমন্) ব্যাপক (সপ্তাস্যঃ) সপ্তদ্বারা [পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয়,আত্মা ও মন] (তুবিজাতঃ)সকলের পরিচিত/জ্ঞাত/প্রসিদ্ধ এই বৃহস্পতি (রবেণ)গতির মাধ্যমে শব্দ উৎপন্ন ও (সপ্তরশ্মি)সাত রশ্মির দ্বারা (তমাম্সি) অন্ধকার (বি,অধমত্) দূর করে।
ভাবার্থঃ-প্রকাশমান সূর্য থেকে পরম বৃহত্তম গ্রহ, প্রথম গ্রহ হিসেবে উৎপন্ন হয় বৃহস্পতি।একথা সকলের জ্ঞাত।এটি অস্তিত্ব লাভ করে প্রচণ্ড গতি ও গতির কারণে উৎপন্ন উচ্চ শব্দ সহ এবং তার সপ্ত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করার মাধ্যমে।
এখানে বেদ অনুসারে বলা হচ্ছে সৌরজগতের গ্রহসমূহের মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহ প্রথম সৃষ্টি হয়েছিল। সূর্যের থেকে এই গ্রহের সৃষ্টি। এটি উৎপন্ন হওয়ার সময় সাত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করেছিল এই কথাটি ইঙ্গিত করছে যে সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর বৃহস্পতি আদি অবস্থায় একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড ছিল যার আলোয় আশেপাশের অন্ধকার স্থান আলোকিত হয়।এ আলো সাত বর্ণের রশ্মির সমষ্টি।মূলত আগেই উল্লেখ করেছি যে ভর যদি আরও সামান্য বেশী হত এটি সূর্যের ন্যায় আরেকটি নক্ষত্রে পরিণত হত এবং এখনো আলোর উৎস হিসেবে কাজ করত।আবার সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় এটি ছিল প্রচণ্ড গতিশীল এবং এই গতির কারণে শব্দও উৎপন্ন হয়েছিল।
পবিত্র বেদে বলা হচ্ছে-
ওঁ ধুনেতয়ঃ সুপ্রকেতম্ মনদন্তো বৃহস্পতে অভি য়ে নমস্ততস্রে।
পৃষন্তম্ সৃপ্রমদব্ধমূর্বম বৃহস্পতে রক্ষতাদস্য যোনিম্।
ঋগ্বেদ-৪.৫০.২
ভাবার্থঃ- হে সুখদায়ক বৃহস্পতি! (ধুনেতয়)যা জগতকে কাঁপিয়ে দেয় তাকে কাঁপিয়ে দেয়া বৃহস্পতি,(উর্বম্ ততস্রে) যা নাশ করে,ধ্বংস ডেকে আনে,(পৃষন্তম্)তোমার বল দ্বারা তার নিবারণ করো।হে বৃহস্পতি! প্রাণের বৃদ্ধির যোনিম্ অর্থাৎ কারণকে (পৃথিবী) রক্ষা করো।
(আধিদৈবিক ভাবানুবাদ,বৃহস্পতি গ্রহপক্ষে)
এছাড়াও ঋগ্বেদ ৪.৫০.৩ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে-
তুভ্যং খাতা অবতা অদ্রিদূগ্ধং মধ্যঃ
অর্থাৎ বৃহস্পতি সম্পৃক্ত,দুগ্ধের ন্যায় মেঘ দ্বারা ঢাকা যাকে অদ্রিদুগ্ধাঃ (Clouds Laden With Milky Showers) বলা হয়েছে এবং বৃহস্পতির পৃষ্ঠে গভীর কূপের ন্যায় ক্ষত রয়েছে।
বাস্তবেই বৃহস্পতির বায়ুমন্ডল সাদা মেঘ দ্বারা আবৃত যা হাইড্রোজেন,হিলিয়াম,আইস ক্রিস্টাল , এমোনিয়া ক্রিস্টাল ও এমোনিয়া হাইড্রোসালফাইড দ্বারা গঠিত।এগুলো দিয়ে গঠিত মেঘের বিভিন্ন স্তরের পারস্পরিক সংঘর্ষের কারণে বৃহস্পতির পৃষ্ঠে সর্বদা সৃষ্টি হয় ঝড় ও বিক্ষুব্ধ বায়ুপ্রবাহের যা গভীর ক্ষতের ন্যায় মনে হয়।বৃহস্পতির পৃষ্ঠের এমন ই দুটি সুপরিচিত Storm রূপী ক্ষতের নাম The Great Red Spot এবং Oval BA যা বৃহস্পতি গ্রহের দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত!
Collected from : বাংলাদেশ অগ্নিবীর
@@universaltruth3381 ❤️❤️😘😘😘❤️❤️
আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন
আল্লাহ দয়া সব
Bal Quran a aro koto ki bola ace
সব কিছুকে বাচিয়ে রেখেছে মহান আল্লাহতালা
Yes
Your comment is 100 percent true
১০০% রাইট ভাই,
Thik Allah mohan
R8
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে বাঁচিয়ে রেখেছেন । তাই সবাই আমরা মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি।
Al hamdu lillah
আমিন
Amin
আমিন
Allhamdulillha
সব কিছুকে বাঁচিয়ে রেখেছেন আল্লাহ
100% Right
No ,its thanos 🥴 the prove is punga punga book chapter number 5 😋
@habi kabi আবাল*দা
ল্যাওড়া
ar allah ke bachye rekhesi amra muminra
আল্লাহর নিকট আসমান ও জমিনে কোন বিষয়ে গোপন নেই (সুরা আল ইমরানঃ আয়ত 5)
❤️❤️
@@msitacademy5710 💖💖
🤣
এগুলো সব কিছুই মহান আল্লাহ্ তায়ালা হুকুমেই চলমান যার যা দায়িত্ব পালন করছে
ল্যাওড়া
@@Unknown__Wizard ভাই আপনি কি আল্লাহ কে বিশ্যাষ করেন না? এই মহাবিশ্বে যা কিছু আছে সব কিছু মহান রব্বুল আলামিনের হুকুমেই চলছে আল্লাহ তায়ালা মহান তার সম কক্ষ কেউ নেই ❤️☺️
বাল🖕
এই সবই দয়াময় আল্লাহর হুকুমে চলছে, সুতরাং আলহামদুলিল্লাহ।
জানি কিন্তু বৃহস্পতি ও আল্লাহ র হুকুম এ আমাদের বাঁচিয়ে রাখসে কারণ কুরআন এ বলা আসে যতদিন একজন মুসলমান ও বেঁচে থাকবে কেয়ামত হবে না l
❤️❤️❤️
ALHAMDULILLAH - Shomosto proshonsha MOHAN ALLAH TA'ALAR
❤️❤️❤️
মহান আল্লাহপাক অতি সামান্য জ্ঞান মানুষকে দিয়েছেন 🕋🇸🇦
পৃথিবী কে বাচিয়ে রেখেছেন মহান রব আল্লাহ
মহান রাব্বুল আলামিন পরম দয়ালু পরম দয়াময় তিনিই আমাদের পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
হা ভাই
@@almamunx7510 বৃহস্পতি নিয়ে কিছু মজাদার বৈদিক তথ্য আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলিয়ে দেখে নেই :
ওঁ বৃহস্পতিঃ প্রথমম্ জায়মানো মহো জ্যোতিষঃ পরমে বয়োমন্।
সপ্তাস্যষতুবিজাতো রবেণ বি সপ্তরশ্মিরধমতমামসি।।
ঋগ্বেদ-৪.৫০.৪
পদার্থঃ- (বৃহস্পতি) বৃহস্পতি (মহঃ জ্যোতিষঃ) বৃহত্তম জ্যোতিষ অর্থাৎ সূর্য থেকে (পরমে) পরম/উত্তম/বৃহৎরূপে (প্রথমম্)সকলের প্রথমে (জায়মানঃ) সৃষ্ট হয় (বয়োমন্) ব্যাপক (সপ্তাস্যঃ) সপ্তদ্বারা [পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয়,আত্মা ও মন] (তুবিজাতঃ)সকলের পরিচিত/জ্ঞাত/প্রসিদ্ধ এই বৃহস্পতি (রবেণ)গতির মাধ্যমে শব্দ উৎপন্ন ও (সপ্তরশ্মি)সাত রশ্মির দ্বারা (তমাম্সি) অন্ধকার (বি,অধমত্) দূর করে।
ভাবার্থঃ-প্রকাশমান সূর্য থেকে পরম বৃহত্তম গ্রহ, প্রথম গ্রহ হিসেবে উৎপন্ন হয় বৃহস্পতি।একথা সকলের জ্ঞাত।এটি অস্তিত্ব লাভ করে প্রচণ্ড গতি ও গতির কারণে উৎপন্ন উচ্চ শব্দ সহ এবং তার সপ্ত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করার মাধ্যমে।
এখানে বেদ অনুসারে বলা হচ্ছে সৌরজগতের গ্রহসমূহের মধ্যে বৃহস্পতি গ্রহ প্রথম সৃষ্টি হয়েছিল। সূর্যের থেকে এই গ্রহের সৃষ্টি। এটি উৎপন্ন হওয়ার সময় সাত রশ্মির তেজ দ্বারা মহাকাশের অন্ধকার দূর করেছিল এই কথাটি ইঙ্গিত করছে যে সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর বৃহস্পতি আদি অবস্থায় একটি জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড ছিল যার আলোয় আশেপাশের অন্ধকার স্থান আলোকিত হয়।এ আলো সাত বর্ণের রশ্মির সমষ্টি।মূলত আগেই উল্লেখ করেছি যে ভর যদি আরও সামান্য বেশী হত এটি সূর্যের ন্যায় আরেকটি নক্ষত্রে পরিণত হত এবং এখনো আলোর উৎস হিসেবে কাজ করত।আবার সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সময় এটি ছিল প্রচণ্ড গতিশীল এবং এই গতির কারণে শব্দও উৎপন্ন হয়েছিল।
পবিত্র বেদে বলা হচ্ছে-
ওঁ ধুনেতয়ঃ সুপ্রকেতম্ মনদন্তো বৃহস্পতে অভি য়ে নমস্ততস্রে।
পৃষন্তম্ সৃপ্রমদব্ধমূর্বম বৃহস্পতে রক্ষতাদস্য যোনিম্।
ঋগ্বেদ-৪.৫০.২
ভাবার্থঃ- হে সুখদায়ক বৃহস্পতি! (ধুনেতয়)যা জগতকে কাঁপিয়ে দেয় তাকে কাঁপিয়ে দেয়া বৃহস্পতি,(উর্বম্ ততস্রে) যা নাশ করে,ধ্বংস ডেকে আনে,(পৃষন্তম্)তোমার বল দ্বারা তার নিবারণ করো।হে বৃহস্পতি! প্রাণের বৃদ্ধির যোনিম্ অর্থাৎ কারণকে (পৃথিবী) রক্ষা করো।
(আধিদৈবিক ভাবানুবাদ,বৃহস্পতি গ্রহপক্ষে)
এছাড়াও ঋগ্বেদ ৪.৫০.৩ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে-
তুভ্যং খাতা অবতা অদ্রিদূগ্ধং মধ্যঃ
অর্থাৎ বৃহস্পতি সম্পৃক্ত,দুগ্ধের ন্যায় মেঘ দ্বারা ঢাকা যাকে অদ্রিদুগ্ধাঃ (Clouds Laden With Milky Showers) বলা হয়েছে এবং বৃহস্পতির পৃষ্ঠে গভীর কূপের ন্যায় ক্ষত রয়েছে।
বাস্তবেই বৃহস্পতির বায়ুমন্ডল সাদা মেঘ দ্বারা আবৃত যা হাইড্রোজেন,হিলিয়াম,আইস ক্রিস্টাল , এমোনিয়া ক্রিস্টাল ও এমোনিয়া হাইড্রোসালফাইড দ্বারা গঠিত।এগুলো দিয়ে গঠিত মেঘের বিভিন্ন স্তরের পারস্পরিক সংঘর্ষের কারণে বৃহস্পতির পৃষ্ঠে সর্বদা সৃষ্টি হয় ঝড় ও বিক্ষুব্ধ বায়ুপ্রবাহের যা গভীর ক্ষতের ন্যায় মনে হয়।বৃহস্পতির পৃষ্ঠের এমন ই দুটি সুপরিচিত Storm রূপী ক্ষতের নাম The Great Red Spot এবং Oval BA যা বৃহস্পতি গ্রহের দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত!
Collected from : বাংলাদেশ অগ্নিবীর
আল্লাহু আকবার! সুবহানাল্লাহ! এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা যিনি কত দয়া করে আমাদেরকে সব রকমের বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করেন। আলহামদুলিল্লাহ।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যিনি নভোমন্ডলে যা আছে এবং ভূমন্ডলে যা আছে সব কিছুর মালিক এবং তাঁরই প্রশংসা পরকালে। তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।
(সূরাঃ সাবা, আয়াতঃ ১)
সব কিছু বাচিয়ে রেখেছে ঈশ্বর 🙏
সব কিছু বাঁচিয়ে রেখেছেন এক মাত্র আল্লাহ। ওনি ছাড়া কারো কোমন কিছু করার শক্তি ন্যায়
সুবহানাল্লাহ।।আল্লাহ জুপিটার কে কিভাবে বানিয়েছেন পৃথিবীকে সুরক্ষা দেবে বলে
No punga punga baneyasa amar jouno sokte baranor jonno🥴
আল্লারেই তো মানুষ বানাইসে। কোরআন খুইলা দেখ তো আল্লাহ জুপিটার সমন্ধে কিছু জানে কিনা
তোর কাছে বলেছে তোর আল্লু
@@WOWCHANNELBangla92 তুমি হিন্দু ভাই???ও সরি তোমার চ্যানেল এ কমেন্ট করার জন্য।
কারও এই পৃথিবীকে বাঁচানোর ক্ষমতা নেই একমাত্র মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ছাড়া
পুরো সৃষ্টিজগতকে বাচিয়ে রেখেছেন আল্লাহ তায়ালা
আল্লাহ ছাড়া এই সব কিছুকে কেউ বাচিয়ে রাখে না
বুকাচু ----------+!
@@mdfokrulhasan4329 নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক। ভাইকে আপনি তো নাস্তিক কিন্তু আপনার তো উচিত সকল ধর্ম কে সম্মান করা। আপনি নাস্তিক ভালো কথা। সবার নিজ নিজ পছন্দ কিন্তু আরেক জন এর ধর্মীয় অনুভুতি তে কি আঘাত দেওয়া ঠিক বলেন ভাইয়া
@@alisha7109ei motheri chup kor
S he kono dhormo ke kisu bole nai
Motheri valo koira comment ta por
আমাদের পৃথিবীকে বৃহস্পতি গ্রহ নয়, মহান আল্লাহ তা'লা রক্ষা করেন
সবকিছু চলে আল্লাহর হুকুমে , বৃহস্পতির কোন ক্ষমতা নেই পৃথিবীকে রক্ষা করার , এটা আল্লাহ তায়ালার কুদরত , আমিন
তাইতো আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন "আমি বিনা কারণে কোনো কিছুই সৃষ্টি করেনি"
❤️❤️
Right
টাইটেল ও থ্যামনীলে শিরকের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে
আমাদেরকে বাচিয়ে রেখেছেন একমাত্র আল্লাহ তায়ালা।
@ArcturusX
ঠিক বলেছেন ভাইজান, সেটি উসিলা বলা যেতে পারে।
জুপিটার এবং সেটার্ন আমার সবচেয়ে ফেভারিট গ্রহ 🥰
গিয়ে ঘুরে আসেন।
আজকে আকাশে ভালো ভাবেই জুপিটার আর স্যাটার্ন দেখা যাচ্ছে সাথে ভেনাসও।
🤣🤣
😂😂😂
সবকিছু আল্লাহতালার কুদরত আল্লাহ চাইলে সব কিছুই করতে পারে
কোন গ্রহ নয় পৃথিবী বেচে আমার আল্লার দয়ায়
একমাত্র মহান আল্লাহ তাআলা সব কিছুর রক্ষণাবেক্ষণ করেন ।
তোমাদের মাঝে উত্তম লোক সে, যে তার পরিবার পরিজনের কাছে উত্তম। (ইবনে মাজাহ)❤️
আল্লাহ সব কিছু বাঁচিয়ে রেখেছেন!!
কোনো গ্রহের খমতা নেই জে প্রথিবীকে বাচিয়ে রাখবে
এই মহাবিশ্বে যত গ্রহ উপগ্রহ নক্ষত্র আছে, সব কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে পৃথিবীর জন্য, পৃথিবী কে বাঁচিয়ে রাখার জন্য পৃথিবীর গতি পথ থেকে রাখার, আর এসব সব কিছু সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহতালা।
আল্লাহু আকবার🖤🖤🖤🖤🖤
মহান আল্লাহ শুধু পৃথিবী'ই নয় বরং সব কিছুই বাচিয়ে রেখেছেন🖤🖤🖤🖤🖤
সবকিছু বাঁচিয়ে রেখেছেন মহান আল্লাহ তায়ালা
সব কিছু আল্লাহ তা'য়ালার নিয়ন্ত্রণে। পৃথিবীকে কোনো গ্রহ বাঁচিয়ে রাখেনাই। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'য়ালা অসাধারণ পরিকল্পনাকারী। সবই তার সৃষ্টি। এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন তিনি যেন একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কিত।
এই সবকিছুর মাষ্টার মাইন হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা,,আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারি😍😍😍😍😍
পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ তায়ালা কাজেই পৃথিবীর বাচা মরা আল্লাহর হাতে,আমরা সবাই আল্লাহর উপর আস্থা রাখি😊❤️
সব আল্লাহর দয়া 💚🤲🥀❤️
পৃথিবীকে বাচিয়ে রেখেছে এক ও এক মাএ মহান আল্লাহ।
💖💜আলহামদুলিল্লাহ্ 🇧🇩🇧🇩
আমাদের জন্ম মৃত্যু এই গ্রহগুলোই নিয়ন্ত্রণ করে
মহান আল্লাহ, এই পৃথিবী সহ যা কিছু আছে সব কিছুই তার ক্ষমতাবলে রয়েছে।
সব কিছুই একজনের ইশারায় চলে,, আল্লাহ্ পাক যা করেন আমাদের মঙ্গলের জন্যই করেন।
এটা তো আল্লাহর রহমতের অপূর্ব সৃষ্টি জগতের মালিক তো সবই ঠিক করে সাজিয়েছেন💖সুবাহানআল্লাহ🥰🥰🥰
পবিত্র কুরআন এর সম্পুর্ণ সুরা গুলো শুনতে আপনাদের আমন্ত্রণ রইল,
সব কিছু ঠিক রেখেছে মহান আল্লাহ্ । এগুলো তো তার সৃষ্টির অংশ।
কোন গ্রহ পৃথিবী কে রক্ষা করতে পারে না আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালা এই সমস্ত সৃষ্টিজগৎ এবং সমস্ত গ্রহ কে তিনি সুরক্ষিত রাখুন
সব কিছুর সৃষ্টির মালিক আল্লাহ তায়ালা❣️😍
আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান পৃথিবীতে নমন্ডল ও ভূমণ্ডল সব কিছু আল্লাহ্ সৃষ্টি করেছেন
আমার মতে যিনি সৃষ্টিজগৎ কে সৃষ্টি করেছেন তিনিই সবকিছুকে বাচিয়ে রেখেছেন এবং তিনি হলেন আমাদের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন
জুপিটার তো একটা মাধ্যম।
সব সৃষ্টির মালিকই আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তায়ালা।
তিনিই রক্ষাকর্তা, হাফিয
bhai science name ekta jinish ase. religion hoilo bishash, ar science holo prorikkha
আল্লাহ আমাদের রব
Amr মহাকাশ bishoye jante onk valo lage.....tnx somoy tv ke. 👍
wow
কোন গ্রহের কোন ক্ষমতা নেই, কাউকে বাঁচানোর, সবকিছুকে বাচিয়ে রেখেছে, পরাক্রমশালী সর্বশক্তিমান মহান 'আল্লাহপাক'. আমিন, ই'য়া রাব্বুল আলামীন।
Mulla balla bachay rakhce
এই ধরনের ভিডিও অনেক ভালো লাগে
সব ই মহান আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা...
সব কিছুর মালিক এক মাএ মহান আল্লাহর রাবুল আলামিন,,, সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
আল্লাহ সবথেকে বড় আল্লাহ পাক মহান
এসব কিছু একমাএ আল্লাহ পাকের হুকুমে চলে আর সব কিছু শিষ্টির মালিক একজন তিনি হলো আমার আপনার শিষ্টি কর্তা মুহান আল্লাহ পাক
Alhamdulillah, Mohan Allah ta-aalai to ai prithibi o tar bhitore ja kisu royese shob kisoi ekmatro tinie basiye rekhese
Hats Off to Jupitar!!!!🙇♀️ And also Thanks to Allah!!!!!😇
শুধু একটাই বুঝি সমস্ত গ্রহের মালিক হচ্ছে মহান আল্লাহ্তাআলা
অন্য খবর মানেই ঈষিতা ধন্যবাদ আপনাকে।
শিরোনাম টা এমন দেয়া যেত পৃথিবীর বড় ভাই এর কাজ করছে বৃহস্পতি গ্রহ। আর সব কিছু কে প্রতিপালন করে মহান আল্লাহতাআলা❤️
মানুষ এখন যেটা জানতে পারছে, সে বিষয়টা হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) চৌদ্দশো বছর আগে বলে গেছে।
আমাদের নবী দাসীর সাথে সহবাস করেছিলেন নাম ছিল মারিয়া কিবতিয়া ইব্রাহিম নামে একটা জারজ সন্তান জন্ম দিয়েছিল
সব কিছুকে বাঁচিয়ে রেখেছেন আল্লাহ
এগুলো সব কিছুই মহান আল্লাহ্ তায়ালা হুকুমেই চলমান যার যা দায়িত্ব পালন করছে
মানবজাতির বসবাসের জন্য পৃথিবীই উপযুক্ত তাই মহান আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর মধ্যেই সকল প্রকার নেয়ামত দিয়ে রাখছেন।
আল্লাহ মহান
খুব সুন্দর একটা ভিডিও। ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
মুসলিম অমুসলিম সবাই খুব ভালো করে জানে আল্লাহ কিভাবে সবকিছুর ভারসাম্য রক্ষা করে। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমিন
Apnar chintadhara khub choto
@@daiyamforeger9009 নাউজুবিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক। ভাইকে আপনি তো নাস্তিক কিন্তু আপনার তো উচিত সকল ধর্ম কে সম্মান করা। আপনি নাস্তিক ভালো কথা। সবার নিজ নিজ পছন্দ কিন্তু আরেক জন এর ধর্মীয় অনুভুতি তে কি আঘাত দেওয়া ঠিক বলেন ভাইয়া
আল্লাহ সব কিছুর মালিক, আল্লাহ সব কিছু টিকিয়ে রেখেছে
গ্রহ নক্ষত্র নিয়ে এমন আরো অনেক তথ্য চাই!! ধন্যবাদ সময় সংবাদ
সব কিছু আল্লাহই ছালায়🌍🌎
বাংলাদেশের জুপিটার গাইড
আল্লাহ সব কিছু মালিক,,,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার.........
আল্লাহ সবকিছুর উপর মহান।। সব গ্রহ, উপগ্রহ সহ সবকিছুরই আল্লাহ স্রষ্টা।
আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছুই হয়না।
আল্লাহ,র সৃষ্টি আসলেই অদ্ভুত
আপনাদের এই কথা - আল্লাহ অনেক আগেই পবিত্র কুরআন মাজীদে জানিয়ে দিয়েছেন, এভাবেই আল্লাহ সমগ্র মানব জাতী সৃষ্টি কুল ও পৃথিবীকে হেফাজত করবেন।
এটাই আল্লাহ তায়াল নেয়ামত- তাই আল্লাহ তায়ার শুকরিয়া করে , আমাদের সারা জীবন দিয়ে শেষ করতে পাবরো না। আর এভাবেই আমাদের কে আল্লাহ তালা
বাচিয়ে রাখবেন।
অাল্লাহ মহান 💕
আলহামদুলিল্লাহ্
মহান স্রষ্টাই বিজ্ঞানময়,কোন মাধ্যম দিয়েই বাঁ চিয়ে রাখে যেমন মানব দেহ চলে আগুন পানি বাতাস মাটি দিয়ে মানবআত্মা চলে বাণী দিয়ে! আজ বিজ্ঞানের কল্যানেই জানতে পারছি যার অগ্রগতি আমরা সকলেই ভোগ করছি সামনে আরো এগিয়ে যাবে নতুন নতুন রহশ্য বের হবে।
Informative Video 👍
সব কিছুর একমাত্র রক্ষক মহান আল্লাহ তায়ালা....
সমস্ত কিছু মহান আল্লাহ্ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা নির্দেশ মোতাবেক হয়।বুঝলেন ঈশিতা ব্রম্ম।
আল কোরআন পড়ুন,এবং কোরআন রিচাচ করুন ,সব কিছুর সমাধান পাবেন ইনসাআল্লাহ
Very Good Information Allah Mohan Thanks Somoy Tv
Perfect system 👍👍👍
আল্লহা সব কিছু এর মালিক 🥰
ওহ আল্লাহ কোরআনের আয়াতের কথাগুলো মনেপড়লে চোখে জল এসেযায়
এ কথা আমি আরো অনেক আগে মানুষকে বলেছি, মানুষ আমাকে নিয়ে হাসা হাঁসি করতো, যাইহোক আজ সত্যটা বেরিয়ে এলো, ধন্যবাদ সময় টিভি চ্যানেলকে।
সব কিছুর নিয়ত্রন মহান রব্বুল আলামীন।
Allah talar ases kripa . Tar doyay beche asi . 😊😊😊😊
সবি সৃষ্টি কর্তার খেলা সৃষ্টি কর্তায় বাঁচিয়ে রেখেছে এই পৃথিবী এবং আমাদেরকে
সময় টিভিকে ধন্যবাদ
আল্লাহ্ তায়ালা কোনো কিছুই অনর্থক সৃষ্টি
করেননি।সৃষ্ট সবকিছুই কোনো না কোনো
গুরুত্ব বহন করে।
Sei baiia
Somoy TV tkr jonno majhe majhe islamer kotha bole
আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও এক অদ্বীতিয়
পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রাখে একমাত্র আল্লাহ.. কোন গ্রহ নয়
মহান আল্লাহ বাচিয়ে রেখেছেন 🌸
আল্লাহ তায়ালর সকল সৃষ্টির পেছনে কোন না কোন কল্যান লুকিয়ে থাকে....
পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রেখেছে আল্লাহ
Ami ki karbo
আমরা আখিরী নবীর উম্মত🕋ভাগ্যবান যারা?
আলহামদুলিল্লাহ বলুন, 🙏