১. দুই দেশের নাগরিক বা বিদেশে সম্পদ থাকলে সংসদ সদস্য হতে পারবে না ২. কোনো সংসদ সদস্য দূনীতি প্রমানিত হলে সাথে সাথে পদত্যাগ ও নিবাচন করতে পারবে না ৩. সংসদ হতে হলে অনাস ও ডিগ্রি পাস হতে হবে সাথে আইন বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে
আপনার মা, বোনের প্রতিনিধিত্ব একজন পুরুষ যতটা না পারবেন তার চেয়েও বেশি একজন মা বা বোনই পারবেন। আর তাছাড়া সংসদে নারী পুরুষ উভয়ের সম্মিলিত মনোভাব থাকা প্রয়োজন। তাই আবেগ দিয়ে নয় বিবেক দিয়ে ভাবুন...যদি সংরক্ষিত নারী আসন রাখা না হয় তাহলে ২ জন নারীও সংসদে আসন পাবেন কিনা সন্দেহ!
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি চাই। বর্তমানে ৩৫০ এমপির পিছনে সরকারকে অনেক খরচ করতে হয়। সেখানে ৫০৫ জন এমপি হলে বেতন ও অন্যান্য সুবিধা দিতে গিয়ে সরকারকে আরো অনেক ব্যয় করতে হবে। সুতরাং ২৫০ আসনে সরাসরি, ৫০ আসনে সংরক্ষিত নারী আসনে ভোট সরাসরি এবং ৫০ আসনে আনুপাতিক পদ্ধতিতে আসন বন্টনের ব্যাবস্থার পক্ষে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় ৫০৫ জন বিশিষ্ট পার্লামেন্ট অনেক ব্যয়বহুল হবে বলে মনে করি
দুর্নীতির চাপ কমে যাবে। প্রতিদ্বন্দ্বী বেশি হবে।প্রতিদ্বন্দ্বী বেশি হইলে দুর্নীতি করতে ভেটো পড়বে ,,এই দিক বিবেচনায় ৫০৫ আসন ঠিক আছে।বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ রা রাজনীতি করে টাকার পাহাড় গড়ার জন্য ,,তাদের জন্য এটা ঠিক আছে
Bangladesh a 495 ta upazila ,so prottek ta upazilay 1 jon kore mp thakle e valo ta hole tar adhipotto kichuta kombe. agey to 1 jon mp 3,4 ta upazila chalaito jar karone kono kaj e korto na.
সংসদের নিম্ন কক্ষ বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি অনুযায়ী করা হলেও উচ্চকক্ষ অবশ্যই অবশ্যই আনুপাতিক হারে নির্বাচন করতে হবে অন্যথায় এই উচ্চকক্ষের কোন লাভই হবে না।
সংস্কার বুঝলাম, প্রশ্ন হলো যারা সরকারে আসে তারা জনগণের কোন ভোট না নিয়ে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য, সংবিধান নিজের মতো করে তৈরি করে এটা যেন না করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। সংবিধান সংস্কার,প্রধান বিচার প্রতি নিয়োগ, দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান নিয়োগ এ সকল বিষয়ে গন ভোটের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
মৌলিক কিছুই নেই - শুধু সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। আমাদের দেশের সমস্যা হলো সরকারি খরচে দূর্নীতি - সে খরচগুলো মনিটরিং করার জন্যে জনপ্রতিনিধি দরকার, আইন প্রণয়নের জন্যে নয়।
জেলা ভিত্তিক সংসদে আসন সংখ্যা করা হোক । ৬৪×২ =১২৮+ ১ প্রধানমন্ত্রী ১ রাষ্ট্রপতি = মোট ১৩০ টি আসন হবে। তাতে কোনো জেলা বৈষম্যের শিকার হবে না এবং রাষ্ট্রীয় খরচও অনেক কম হবে। সংখ্যানুপাতি নির্বাচন চাই 💪🇧🇩
রাজনীতিতে কোন দলের জোট থাকতে পারবে না। যদি এরকম আইন হয় তাহলে আমাদের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা অনেক শক্তিশালী হবে। তাথে রাজনৈতিক দল ও জনগণের অবস্থান পরিষ্কার কবে
এমন একটি নিয়ম থাকা উচিত যাতে কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক দলের নেতা হতে নিষেধ করা হয়, যে কোনো পর্যায়ে, যদি কোনো নিকটাত্মীয় বা পরিবারের কোনো সদস্য আগে/এখন একই দলের কোনো নেতৃত্বের পদে অধিষ্ঠিত থাকে।
দেশে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হোক। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট শুনতেই কেমন একটা পাওয়ার পাওয়ার ভাব লাগবে।
সমন্বয়কদের লোভের জন্য আজকে দেশটি ধ্বংস হয়ে গেছে। এক বেলা খেয়ে না খেয়ে কোন রকম বেঁচে আছি। আল্লাহ এই সমন্বয়কদের ও তাদের পরামর্শদাতা ও সহযোগীদের উপর আপনি আসমানী গজব নাজিল করেন।
এত ছোট দেশে দ্বিকক্ষের কোনো দরকারই নাই এটি শুধু অপচয় বাড়াবে৷ এর চেয়ে সাধারন মানুষের মধ্যে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের সচেতনতা বাড়াতে হবে, ৫০০, ১০০০ টাকার বিনিময়ে কেউ যেন ভোট বিক্রি করে না দেয় এমন বিষয়গুলো নিশ্চিৎ করতে হবে৷
আদতে একক কেন্দ্রীকতা খারাপ দেখা গেলেও, কিন্তু বাংলাদেশে পরিপ্রেক্ষিতে এককেন্দ্রিক ক্ষমতায় প্রয়োজন। কারণ না হলে সরকারের মধ্যেই কয়েক সরকার তৈরি হয়। যা পাঁচই আগস্টের পরে দেখা যাচ্ছে এবং কোন কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ থাকেনা। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু হয়ে যায়। কোন কিছুর উপরেই নিয়ন্ত্রণ থাকেনা।
ইউপি সদস্য পদে নির্বাচন করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি পাশ এবং ইউপি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাশ হতে হবে এমন বিধান/ আইন পাশ করার আবেদন জানাই।
যেহেতু ভোটের % অনুসারে দ্বি কক্ষের ১০০ নির্ধারিত হবে । তাই দ্বি কক্ষের ঐ সদস্য দ্বারা মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হলে সকল দলের প্রতিনিধিত্ব কার্যকর হবে ও দেশে শান্তি আসবে।
এই সংবিধান সংস্কার করা হলেও নিবার্চিত সরকার আসলে এটি অটোমেটিক বাতিল হয়ে আগের সংবিধানই কার্যকর হবে। কারণ এই অন্তবর্তী সরকারের সংবিধান সংশোধন বা সংস্কার করার কোন ক্ষমতা বর্তমান সংবিধান দেয় নি। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করার ক্ষমতা একমাত্র নির্বাচিত সংসদের আছে
কোন মন্ত্রী এমপি চিকিৎসার জন্য দেশের বাহিরে যেতে পারবে না। কোন মন্ত্রী এমপিদের সন্তান দেশের বাহিরে পড়তে যেতে পারবে না, স্কলারশিপ পেয়ে গেলে সেটা ভিন্ন কথা
রাস্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি চাই
একমত প্রশন করছি
😂😂😂
ছাগল নির্বাচন মানে কি ললিপপ খাওয়া 😀😀😀
@@noorm7781তুই কোন লীগ রে ভাই।
@@noorm7781 তুমি আমার বাড়া বোঝো।। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িসে রে ভাই তুই?? এতো জ্ঞানী তুই
একই ব্যক্তি শুধু প্রধানমন্ত্রী 2 বারের বেশি নয় , এর পর তিনি প্রেসিডেন্টও হতে পারবেন না।
Ato juggo manus ay deshe nai.
Ato juggo manus ay deshe nai.
ha nahole putin er moto korbe. ekbar prime minister ekbar president.
১. দুই দেশের নাগরিক বা বিদেশে সম্পদ থাকলে সংসদ সদস্য হতে পারবে না
২. কোনো সংসদ সদস্য দূনীতি প্রমানিত হলে সাথে সাথে পদত্যাগ ও নিবাচন করতে পারবে না
৩. সংসদ হতে হলে অনাস ও ডিগ্রি পাস হতে হবে সাথে আইন বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে
These are good ideas. But leaders of the major parties are uneducated and unelected within those parties. Start from there.
বিসিএস পাশেও চুরি করে আরো বেশি করে একটা মুরখ্যও যদি চরিত্রবান হয় তবু ভাল
This could be the best decision but our leaders are greedy and tiny human
ভালো কাজ। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য প্রয়োজন।। রাষ্টপতি হবেন দল নিরেপক্ষ ব্যাক্তি
সংরক্ষিত আসনের গুষ্টি কিলাই।
সবাইকে নির্বাচিত হয়ে আসতে হবে।
Right
ঠিক বলছেন ভাই
অবশ্যই।
সহমত
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চাই ও পিআর পদ্ধতি নির্বাচন চাই
নারীদের জন্য আলাদা আসন সংরক্ষণের পদ্ধতিটা খুবই অদ্ভুত!
নারীরা তো সাধারণ আসনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ পায়।
মাশাআল্লাহ প্রস্তাবনাগুলো খুবই আকর্ষণীয় ।
কমিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগনের নাম ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে।
সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
কোটার জন্য এতো কিছু। সেই কোটাই আবার ফিরে আসলো। নারীদের জন্য ২০% কোটা।😢
Right
আনুপাতিক নির্বাচন চাই
মোটেও না
উচ্চকক্ষ আনুপাতিক হারে নির্বাচণ হওয়ার প্রস্তাবটা অসাধারণ।
na valo hobe na . every distric theke 2 jon kore nile valo hoto onek
এই প্রস্তাব সংসদে পাশ হলে দেশ আরো ২০-৩০ বছরের জন্য ঝামেলায় পতিত হবে, বছরে একবার সরকার পাল্টাবে।
@@anonymousman2521 সরকার পাল্টাবে ভয়ে বাকশালের পথ তৈরি করতে হবে?
সংরক্ষিত আসনের অন্যনাম হলো কোটা।
সংরক্ষিত আসন মানি না।
ঠিক
Right
নারীদের জন্য ১০০ আসন বরাদ্দ কেন রাখতে হবে?এটার প্রয়োজন নেই।
তারা রাজনীতি করতে হলে। অন্যদের মতো সাধারণ প্রক্রিয়াই আসতে হবে।
Yes
1000% ঠিক বলেছেন
সহমত
আপনি কি বুদা অধিকারে বিশ্বাস করেন না তাদের ভোঁদা আছে এই কারণে আসন সংরক্ষণ করতে হবে
আপনার মা, বোনের প্রতিনিধিত্ব একজন পুরুষ যতটা না পারবেন তার চেয়েও বেশি একজন মা বা বোনই পারবেন। আর তাছাড়া সংসদে নারী পুরুষ উভয়ের সম্মিলিত মনোভাব থাকা প্রয়োজন। তাই আবেগ দিয়ে নয় বিবেক দিয়ে ভাবুন...যদি সংরক্ষিত নারী আসন রাখা না হয় তাহলে ২ জন নারীও সংসদে আসন পাবেন কিনা সন্দেহ!
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি চাই।
বর্তমানে ৩৫০ এমপির পিছনে সরকারকে অনেক খরচ করতে হয়। সেখানে ৫০৫ জন এমপি হলে বেতন ও অন্যান্য সুবিধা দিতে গিয়ে সরকারকে আরো অনেক ব্যয় করতে হবে। সুতরাং ২৫০ আসনে সরাসরি, ৫০ আসনে সংরক্ষিত নারী আসনে ভোট সরাসরি এবং ৫০ আসনে আনুপাতিক পদ্ধতিতে আসন বন্টনের ব্যাবস্থার পক্ষে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় ৫০৫ জন বিশিষ্ট পার্লামেন্ট অনেক ব্যয়বহুল হবে বলে মনে করি
Ekmot❤
দুর্নীতির চাপ কমে যাবে। প্রতিদ্বন্দ্বী বেশি হবে।প্রতিদ্বন্দ্বী বেশি হইলে দুর্নীতি করতে ভেটো পড়বে ,,এই দিক বিবেচনায় ৫০৫ আসন ঠিক আছে।বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ রা রাজনীতি করে টাকার পাহাড় গড়ার জন্য ,,তাদের জন্য এটা ঠিক আছে
সংরক্ষিত আসন বাদ চাই, বৃদ্ধি নই।
Right
Alhamdulillah
নারী সংরক্ষিত আসন না দেওয়াই ভালো।
Right
নির্বাচনের মাধ্যমে তারা ক্ষমতায় আসবে
মাত্র ২৫ জন উপদেষ্টা দিয়ে যদি দেশ চালানো যায় তাহলে তা বাড়িয়ে ৫০০ এর উপরে করে দেশ ও জাতির কি লাভ?
Bangladesh a 495 ta upazila ,so prottek ta upazilay 1 jon kore mp thakle e valo ta hole tar adhipotto kichuta kombe. agey to 1 jon mp 3,4 ta upazila chalaito jar karone kono kaj e korto na.
এত আসনের প্রয়োজনীয়তা কি? আগে খাইতে ৩৫০ জনে এখন ৫০৫ জনে খাবে। এত ছোট অর্থনীতির দেশ এত ব্যয় কীভাবে বহন করবে?
দেশ ছোটো তবে জনসংখ্যা কম নয়!
তুমি হয়তো বুজনা
সংসদের নিম্ন কক্ষ বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি অনুযায়ী করা হলেও উচ্চকক্ষ অবশ্যই অবশ্যই আনুপাতিক হারে নির্বাচন করতে হবে অন্যথায় এই উচ্চকক্ষের কোন লাভই হবে না।
কেন সংরক্ষিত আসন থাকবে?????? অবশ্যই সংরক্ষিত আসন বাদ করতে হবে
Yes
সংরক্ষিত নারী ১০০ আসন নয় ২০ জন করুন👍
Right
১০০ আসন, নারীদের জন্য! আগে ৫০ ছিল,সেটাই কমানো উচিত ছিল!এরা কোন কাজের না
Jeta bujhen na seta niye kotha boilen na
@shamiulazam3194 আপনি বুঝেন সো এক্সপ্লেইন, ওর কিপ কোয়াইট
নারীদের নিয়ে এত চুলকানি কেন। আপনার মা তো একজন নারী
@@shamiulazam3194 আসছে বুঝনে ওয়ালা,তা একটু বুঝান
এটা করা হচ্ছে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য। কাল যদি কোন রাজনৈতিক দল তালেবানের মতো নারী বিদ্বেষী কোন প্রদক্ষেপ নিতে যায়, তা আর করতে পারবে না।
প্রস্তাব গুলো খারাপ নয়।
ভালই লাগলো।
তবে রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় এসে এইগুলোর কয়টা মেনে চলবে সেটাই দেখার বিষয়।
সংস্কার বুঝলাম, প্রশ্ন হলো যারা সরকারে আসে তারা জনগণের কোন ভোট না নিয়ে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য, সংবিধান নিজের মতো করে তৈরি করে এটা যেন না করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। সংবিধান সংস্কার,প্রধান বিচার প্রতি নিয়োগ, দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান নিয়োগ এ সকল বিষয়ে গন ভোটের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
মৌলিক কিছুই নেই - শুধু সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। আমাদের দেশের সমস্যা হলো সরকারি খরচে দূর্নীতি - সে খরচগুলো মনিটরিং করার জন্যে জনপ্রতিনিধি দরকার, আইন প্রণয়নের জন্যে নয়।
Good point
সংরক্ষিত আসনের তীব্র বিরোধিতা করছি। ১টি আসনও যেন সংরক্ষিত না হয়। সবাই নির্বাচনে জিতে আসতে হবে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন জাতীয় পর্যায়ে হতে হবে।
একই পরিবার থেকে কয়বার সংসদ সদস্য হওয়া যাবে তাহার একটি আইনত বিধান থাকা উচিত।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি হওয়া উচিত। নিজেদের রাষ্ট্রপতি নিজে নির্বাচন করবো।
শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ ও রাজনৈতিক অবসর এর বয়স ঠিক করা দরকার।
আমরা সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই।
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট খসড়া প্রস্তাব সঠিক এবং সঠিক পথেই আছে।❤❤❤
সংবিধান পরিবর্তন দরকার
সংস্কার দরকার পরিবর্তন নয়
ধন্যবাদ এই সংবিধানই চাইছিলদম আমরা
এম,পিদের,,ভোটে নারী সংসদ সদস্যদের কে নির্বাচিত সংসদ সদস্য বানানো উচিৎ
রাষ্ট্রপতি সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতে হবে।
ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরনের জন্য, এটা করা প্রয়োজন।।
জেলা ভিত্তিক সংসদে আসন সংখ্যা করা হোক ।
৬৪×২
=১২৮+
১ প্রধানমন্ত্রী
১ রাষ্ট্রপতি = মোট ১৩০ টি আসন হবে। তাতে কোনো জেলা বৈষম্যের শিকার হবে না এবং রাষ্ট্রীয় খরচও অনেক কম হবে। সংখ্যানুপাতি নির্বাচন চাই 💪🇧🇩
দ্বৈত নাগরিক থাকলে যে কোন নির্বাচন ও সরকারি চাকুরী করার অযোগ্য ঘোষিত হবে। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
রিসার্ভড ১০০ আসন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
Vote hobe to vai.
প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবে
Right
হ্যা জয়যুক্ত হয়েছে এর বিলোপ করে প্রস্তাবগুলো নিয়ে ভোট করা দরকার
সংখ্যা আনুপাতিক হারে নির্বাচন চাই
❤ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ❤
❤ হাতপাখা জিন্দাবাদ❤
Outstanding! Alhamdulillah.
এগুলো কার্যকর করতে পারলে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ হবে।
mone korcilam eta indian channel..... apnader topic selection is os awesome ❤
রাজনীতিতে কোন দলের জোট থাকতে পারবে না। যদি এরকম আইন হয় তাহলে আমাদের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা অনেক শক্তিশালী হবে। তাথে রাজনৈতিক দল ও জনগণের অবস্থান পরিষ্কার কবে
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ তরুণের অহংকার তারেক রহমান জিন্দাবাদ সহিদ জিয়াউর রহমান অমর হোক
এমন একটি নিয়ম থাকা উচিত যাতে কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক দলের নেতা হতে নিষেধ করা হয়, যে কোনো পর্যায়ে, যদি কোনো নিকটাত্মীয় বা পরিবারের কোনো সদস্য আগে/এখন একই দলের কোনো নেতৃত্বের পদে অধিষ্ঠিত থাকে।
আগে ছিল ৩০০ ক্রিমিনাল এখন প্রস্তাব আসছে ক্রিমিনালের সংখ্যা ৫০৫ জনে উন্নয়ন করা হোক!!!! 🙄🙄🙄🙄
অসংখ্য ধন্যবাদ
নারীদের শাসন যেখানে হবে সেখানে আল্লাহর রহমত আসবে কেম্নে? আস্তাগফিরুল্লাহ 😢
সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চাই
সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার
যেই দল জয়ী টা আসন পাবে সেই দল ওইটা আসন নিয়ে সংসদে থাকবে এরকম নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে হবে
দেশে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হোক। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট শুনতেই কেমন একটা পাওয়ার পাওয়ার ভাব লাগবে।
এই দ্বিকক্ষের কোনো দাম নেই। উচ্চ কক্ষের নির্বাচন হওয়ার উচিত দলীয় প্রভাবমুক্ত। দলীয় নমিনেশন ছাড়াই যে কেউই এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে
সমন্বয়কদের লোভের জন্য আজকে দেশটি ধ্বংস হয়ে গেছে। এক বেলা খেয়ে না খেয়ে কোন রকম বেঁচে আছি। আল্লাহ এই সমন্বয়কদের ও তাদের পরামর্শদাতা ও সহযোগীদের উপর আপনি আসমানী গজব নাজিল করেন।
সুন্দর সিদ্ধান্ত। আমি প্রত্যাশা করি,এর সুফল বাংলাদেশ ভোগ করবে।এতে দেশের উন্নয়ন, সুস্পষ্ট জবাবদিহিতা বজায় থাকবে
অভিনন্দন
ভাল উদ্যোগ
তবে দ্রুত বাস্তবায়ন হোক।
এত ছোট দেশে দ্বিকক্ষের কোনো দরকারই নাই এটি শুধু অপচয় বাড়াবে৷ এর চেয়ে সাধারন মানুষের মধ্যে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের সচেতনতা বাড়াতে হবে, ৫০০, ১০০০ টাকার বিনিময়ে কেউ যেন ভোট বিক্রি করে না দেয় এমন বিষয়গুলো নিশ্চিৎ করতে হবে৷
রিজাব কোনো আসন থাকা ঠিক হবে না,
জনগণের ভোটে,দুইবারের বেশি কোন দল যাতে ক্ষমতায় থাকতে না পারে ওই ধরনের সংবিধান তৈরি করা উচিত!
😂😂😂
❤️ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে, বাংলাদেশে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা ছাড়া কল্যাণ অধরাই থেকে যাবে। ❤️
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়া উচিৎ
যত বেশি আসন, তত বেশি দূর্নীতি
ধন্যবাদ
রাষ্ট্রপতি হতে হবে নির্বাচনের মাধ্যমে এবং প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতায় ভারসাম্য আনতে হবে
নির্বাচনী সংস্কারের বড় একটি অংশ হলো নির্বাচনী প্রচারণা না চালানো।
রাষ্টপ্রতি জনগনের ভোটের নির্বাচিত হতে হবে
দারুণ কিছু হবে
ভারতের সেনা প্রধানের সাথে দেশের রাজনীতিক বিষয়ে কথা বলার সেই অধিকার বাংলাদেশের সেনা প্রধানের আছে কিনা জাতি জানতে চায়😡
আদতে একক কেন্দ্রীকতা খারাপ দেখা গেলেও, কিন্তু বাংলাদেশে পরিপ্রেক্ষিতে এককেন্দ্রিক ক্ষমতায় প্রয়োজন। কারণ না হলে সরকারের মধ্যেই কয়েক সরকার তৈরি হয়। যা পাঁচই আগস্টের পরে দেখা যাচ্ছে এবং কোন কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ থাকেনা। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু হয়ে যায়। কোন কিছুর উপরেই নিয়ন্ত্রণ থাকেনা।
অসাধারণ বিশ্লেষণ
স্হানীয় সরকার নির্বাচনে জনপ্রতিনিধিদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ জরুরী জরুরী জরুরী।
সব ক্ষেত্রেই আনুপাতিক হারে নির্বাচন চাই
ইউপি সদস্য পদে নির্বাচন করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি পাশ এবং ইউপি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাশ হতে হবে এমন বিধান/ আইন পাশ করার আবেদন জানাই।
উচ্চ কক্ষে এবং নিম্ন কক্ষে মিলে ৩৫০ আসন হওয়া উচিত
রাস্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি চাই ,একই ব্যক্তি শুধু প্রধানমন্ত্রী 2 বারের বেশি নয় , এর পর তিনি প্রেসিডেন্টও হতে পারবেন না।
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানো হোক শুধু নাম মাত্র রাষ্ট্রপতি চাই না।
যেহেতু ভোটের % অনুসারে দ্বি কক্ষের ১০০ নির্ধারিত হবে ।
তাই দ্বি কক্ষের ঐ সদস্য দ্বারা মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হলে সকল দলের প্রতিনিধিত্ব কার্যকর হবে ও দেশে শান্তি আসবে।
যারা সরকারি চাকরি করে তারা যেন অবসরে যাওয়ার পর আর কোন রাজনীতি করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।
ভালো উদ্যোগ
What a beautiful news channel everything looks stunning
Appreciate whole team
Thanks
যুক্তরাষ্ট্রের নীতি মানা হোক। যাতে সুস্থ ধারার রাজনীতি চর্চা হয়।
সঠিক সিদ্ধান্ত
এখানে সরাষ্টমন্তী পদ বিরোধীদল কে দেয়া হোক,যে নিবাচিত হবে সরকার নির্বাচন করে তাদের সরাষ্টমন্তী পদ পাবে না,এটা বিরোধী দল যারা থাকবে তাদের এই পদ দেয়া হোক
😅😅😅
এই সংবিধান সংস্কার করা হলেও নিবার্চিত সরকার আসলে এটি অটোমেটিক বাতিল হয়ে আগের সংবিধানই কার্যকর হবে। কারণ এই অন্তবর্তী সরকারের সংবিধান সংশোধন বা সংস্কার করার কোন ক্ষমতা বর্তমান সংবিধান দেয় নি। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করার ক্ষমতা একমাত্র নির্বাচিত সংসদের আছে
সব ই ঠিক ছিলো। পথম আলুর নাম শুনে নিউজ টা সম্পূর্ণ দেখার আগ্রহ নেই।
রাষ্টপতি নির্দলীয় লোক ও সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতে হবে.
দ্বৈত নাগরিকত্ব আছে এরকম কোন ব্যক্তির সংসদে সদস্য হতে পারবে না।
খুবই ভালো প্রস্তাবনা দিয়েছে বিএনপি। বিএনপি কে অসংখ্য ধন্যবাদ ❤
বিএনপি?😂😂
না গরিব দেশে এতো আসন রাখা ঠিক হবেনা,নিম্ম কক্ষে ৩০০ আর উচ্চ কক্ষে জেলাভিত্তিক মানে ৬৪/৬৫টি যত জেলা আছে একটি করে।
গরিব দশের গবিরদের পয়সা তাহলে পাচার করতে পারবে না,, এমন করলে লাথি দিয়ে অনআস্থা ভোট দিয়ে দাড়াই দেওয়া যাবে
500 বিলিয়ন জিডিপি বাংলাদেশের গরিব দেশ বলে 😂😂😂😂
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন জনগণের সরাসরি ভোটে হতে হবে
ভালো পদক্ষেপ, তবে পরবর্তীতে রাজনৈতিক দলগুলো এই সংস্কার মানলে হয়!
কোন মন্ত্রী এমপি চিকিৎসার জন্য দেশের বাহিরে যেতে পারবে না।
কোন মন্ত্রী এমপিদের সন্তান দেশের বাহিরে পড়তে যেতে পারবে না, স্কলারশিপ পেয়ে গেলে সেটা ভিন্ন কথা
সব কয়টা দলকে তার নির্বাচিত আসন নিয়ে সংসদে থাকতে হবে এরকম লুটপাট কবে আসবে এক ব্যক্তির হাতে ক্ষমতা থাকবে না
আমরা আনুপাতিক নির্বাচন চাই ইনশাআল্লাহ
সুন্দর প্রস্তাব
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সরাসরি জনগণের ভোটের মাধ্যমে হওয়া উচিত। যাতে কোন দলের পাচাটা গোলাম রাষ্ট্রপতি হয়ে পুতুল হয়ে বসে থাকে।
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক সিদ্ধান্ত সাধুবাদ জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ অন্তবর্তী সরকার ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা।