আপনার যত বক্তব্য শুনেছি তাতে মনে হয়েছে মিজানুর রহমান আজহারী তো দূরের কথা আমার মাদ্রাসার হুজুরদের সমান জ্ঞান আপনার নাই। আপনাকে তখনই ভালো হুজুর হিসেবে গন্য করবো যখন আপনি না বুঝে না শুনে অন্য হুজুরদের নামে গিল্লা গীবত করা বাদ দিবেন। যে কোন বক্তার বক্তব্য কে আগে মনোযোগ দিয়ে ভালো করে শুনুন কি বলতে চাইছে আমাদের শ্রোতাদের বুঝতে যদি অসুবিধা না হয় আপনাদের মত জ্ঞানী মানুষ দের অসুবিধা কোথায়। তাহলে আপনার কিসের জ্ঞান কি শিখলেন আপনি অন্যের গীবত সমালোচনা করাই কি আপনার পেশা হয়ে দাঁড়ালো। এ ধরনের গিল্লা গীবতকারী বক্তাদের আমরা ধিক্কার জানাই।😢😢😢
সূরা আরাফ আয়াত নং ১৫৭ আল্লাহ রসূল মোহাম্মদ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন। কোরআনে বেশ কয়েকটি আয়াতে আল্লাহ রসূল মোহাম্মদ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন। হুদাই বিয়ার সহি ছিল একটি রসূলের মোজেজা।
النبي الامي (- الاعراف ١٥٧) যাহারা এই উম্মী নবী রসূলের পায়রুবী অবলম্বন করিবে। আরাফ ১৫৭ আয়াত। পারা ৯(সূরা নং ৭) গভীর ভাবে পড়াশোনা করুন। ভুল তথ্য দিলে লোক বুজতে পারবেন ? তাফসিরুল কুরআন পড়ুন বিভিন্ন হানাফী মাযহাবের কেতাবে পড়ুন।
ভাই তুমি বুলছো ➢ হাদীস নং ২৬৯৯ আবদুল্লাহ ইবনে মাসলামা রহ………সালামা ইবনে আকওয়া রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলাম গোত্রের একদল লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা তীর নিক্ষেপ করতে থাক। কেননা তোমাদের পূর্বপুরুষ দক্ষ তীরন্দাজ ছিলেন এবং আমি অমুক গোত্রের সঙ্গে আছি। রাবী বলেন, এ কথা শুনে দু’দলের একদল তীর নিক্ষেপ বন্ধ করে দিলে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমাদের কি হল যে, তোমরা তীর নিক্ষেপ করছ না? তারা জবাব দিল, আমরা কেমন করে তীর নিক্ষেপ করতে পারি, অথচ আপনি তাদের সঙ্গে রয়েছেন ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা তীর নিক্ষেপ করতে থাকে আমি তোমাদের সকলের সঙ্গে আছি।👉 হাদিস শেষ 👈 🤝 👉তুমিতো ভুল বোলছো 👈👏👏👏
Bangla Hadith Logo Search Quran/Hadith/Books.... - সিলেক্ট - ≡ সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) ৫৩/ বিবাদ মীমাংসা (كتاب الصلح) - 53/ Peacemaking ২৬৯৯ বাংলা/ العربية English পরিচ্ছেদঃ ৫৩/৬. কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই। ২৬৯৯. বারা’ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যিলকাদ মাসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ’উমরাহর উদ্দেশ্যে বের হলেন। কিন্তু মক্কাবাসীরা তাঁকে মক্কা প্রবেশের জন্য ছেড়ে দিতে অস্বীকার করল। অবশেষে এই শর্তে তাদের সঙ্গে ফয়সালা করলেন যে, তিনদিন সেখানে অবস্থান করবেন। সন্ধিপত্র লিখতে গিয়ে মুসলিমরা লিখলেন, এ সন্ধিপত্র সম্পাদন করেছেন, ’আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।’ তারা (মুশরিকরা) বলল, ’আমরা তাঁর রিসালাত স্বীকার করি না। আমরা যদি জানতাম যে, আপনি আল্লাহর রাসূল তাহলে আপনাকে বাধা দিতাম না। তবে আপনি হলেন, ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ তিনি বললেন, ’আমি আল্লাহর রাসূল এবং ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ অতঃপর তিনি আলীকে বললেন, আল্লাহর রাসূল শব্দটি মুছে দাও। তিনি বললেন, ’না। আল্লাহর কসম, আমি আপনাকে কখনো মুছব না।’ আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন, ’এ সন্ধিপত্র মুহাম্মদ ইবনু ’আবদুল্লাহ্ সম্পন্ন করেন- খাপবদ্ধ অস্ত্র ব্যতীত আর কিছু নিয়ে তিনি মক্কায় প্রবেশ করবেন না। মক্কাবাসীদের কেউ তাঁর সঙ্গে যেতে চাইলে তিনি বের করে নিবেন না। আর তাঁর সঙ্গীদের কেউ মক্কায় থাকতে চাইলে তাঁকে বাধা দিবেন না।’ তিনি যখন মক্কায় প্রবেশ করলেন এবং নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেল, তখন তারা এসে আলীকে বলল, ’তোমার সঙ্গীকে আমাদের এখান হতে বের হতে বল। কেননা নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে।’ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রওয়ানা হলেন। তখন হামযাহর কন্যা হে চাচা, হে চাচা, বলে তাদের পেছনে পেছনে চলল। আলী (রাঃ) তাকে হাত ধরে নিয়ে এলেন এবং ফাতিমাহকে বললেন, ’এই নাও, তোমার চাচার মেয়েকে। আমি ওকে তুলে এনেছি।’ ’আলী, যায়দ ও জা’ফর তাকে নেয়ার ব্যাপারে বিতর্কে প্রবৃত্ত হলেন। ’আলী (রাঃ) বললেন, ’আমি তার অধিক হক্দার। কারণ সে আমার চাচার মেয়ে। জা’ফর (রাঃ) বললেন, সে আমার চাচার মেয়ে এবং তার খালা আমার স্ত্রী।’ যায়দ (রাঃ) বললেন, ’সে আমার ভাইয়ের মেয়ে।’ অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) খালার পক্ষে ফয়সালা দিলেন এবং বললেন, ’খালা মায়ের স্থান অধিকারিণী।’ আর ’আলীকে বললেন, ’আমি তোমার এবং তুমি আমার।’ জা’ফরকে বললেন, ’তুমি আকৃতি ও প্রকৃতিতে আমার সদৃশ। আর যায়দকে বললেন, ’তুমি তো আমাদের ভাই ও আযাদকৃত গোলাম।’ (১৭৮১) تَابَ فَكَتَبَ هَذَامَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ لَا يَدْخُلُ مَكَّةَ الْقِرَابِ وَأَنْ لَا يَخْرُجَ يَتَّبِعَهُ أَحَدًا مِنْ أَصْحَابِهِ أَرَادَ أَنْ يُقِيْمَ بِهَا فَلَمَّا دَخَلَهَا وَمَضَى الأَجَلُ أَتَوْا عَلِيًّا فَقَالُوْا قُلْ لِصَاحِبِكَ اخْرُجْ عَنَّا فَقَدْ مَضَى الأَجَلُ فَخَرَجَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَتَبِعَتْهُمْ ابْنَةُ حَمْزَةَ يَا عَمِّ يَا عَمِّ بِيَدِهَا قال اعتمر النبي
পরিচ্ছেদঃ ৫৩/৬. কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই। ২৬৯৯. বারা’ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যিলকাদ মাসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ’উমরাহর উদ্দেশ্যে বের হলেন। কিন্তু মক্কাবাসীরা তাঁকে মক্কা প্রবেশের জন্য ছেড়ে দিতে অস্বীকার করল। অবশেষে এই শর্তে তাদের সঙ্গে ফয়সালা করলেন যে, তিনদিন সেখানে অবস্থান করবেন। সন্ধিপত্র লিখতে গিয়ে মুসলিমরা লিখলেন, এ সন্ধিপত্র সম্পাদন করেছেন, ’আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।’ তারা (মুশরিকরা) বলল, ’আমরা তাঁর রিসালাত স্বীকার করি না। আমরা যদি জানতাম যে, আপনি আল্লাহর রাসূল তাহলে আপনাকে বাধা দিতাম না। তবে আপনি হলেন, ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ তিনি বললেন, ’আমি আল্লাহর রাসূল এবং ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ অতঃপর তিনি আলীকে বললেন, আল্লাহর রাসূল শব্দটি মুছে দাও। তিনি বললেন, ’না। আল্লাহর কসম, আমি আপনাকে কখনো মুছব না।’ আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন, ’এ সন্ধিপত্র মুহাম্মদ ইবনু ’আবদুল্লাহ্ সম্পন্ন করেন- খাপবদ্ধ অস্ত্র ব্যতীত আর কিছু নিয়ে তিনি মক্কায় প্রবেশ করবেন না। মক্কাবাসীদের কেউ তাঁর সঙ্গে যেতে চাইলে তিনি বের করে নিবেন না। আর তাঁর সঙ্গীদের কেউ মক্কায় থাকতে চাইলে তাঁকে বাধা দিবেন না।’ তিনি যখন মক্কায় প্রবেশ করলেন এবং নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেল, তখন তারা এসে আলীকে বলল, ’তোমার সঙ্গীকে আমাদের এখান হতে বের হতে বল। কেননা নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে।’ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রওয়ানা হলেন। তখন হামযাহর কন্যা হে চাচা, হে চাচা, বলে তাদের পেছনে পেছনে চলল। আলী (রাঃ) তাকে হাত ধরে নিয়ে এলেন এবং ফাতিমাহকে বললেন, ’এই নাও, তোমার চাচার মেয়েকে। আমি ওকে তুলে এনেছি।’ ’আলী, যায়দ ও জা’ফর তাকে নেয়ার ব্যাপারে বিতর্কে প্রবৃত্ত হলেন। ’আলী (রাঃ) বললেন, ’আমি তার অধিক হক্দার। কারণ সে আমার চাচার মেয়ে। জা’ফর (রাঃ) বললেন, সে আমার চাচার মেয়ে এবং তার খালা আমার স্ত্রী।’ যায়দ (রাঃ) বললেন, ’সে আমার ভাইয়ের মেয়ে।’ অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) খালার পক্ষে ফয়সালা দিলেন এবং বললেন, ’খালা মায়ের স্থান অধিকারিণী।’ আর ’আলীকে বললেন, ’আমি তোমার এবং তুমি আমার।’ জা’ফরকে বললেন, ’তুমি আকৃতি ও প্রকৃতিতে আমার সদৃশ। আর যায়দকে বললেন, ’তুমি তো আমাদের ভাই ও আযাদকৃত গোলাম।’ (১৭৮১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৫১৬)
হুজুর তুমি তো কুরআন বিরোধী কথা বলছ--যেহেতু আল্লাহ সুরা আরাফের ১৫৭ নং আয়াত সহ কুরআনের আরও কয়েকটি স্থানে রাসুলুল্লাহ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন। আর তুমি বলছ নবীর (স:) অক্ষরজ্ঞান ছিল। তার মানে এটা বুঝা যাচ্ছে তুমি পবিত্র কুরআন ভালো ভাবে না পড়ে শুধু হাদিস পড়ে আলেম হয়েছো। এটা বুঝতে হবে যে একজন নিরক্ষর মানুষকে নবী বানানো আল্লাহর একটা কুদরতি। যাতে দুনিয়ার কোন মানুষ বলতে না পারে যে অমুক রাসুল (স:) এর শিক্ষক ছিল। সব সময় এটা মনে রাখবা যে, যেসব হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা মিথ্যা ও বানোয়াট। পবিত্র কুরআন শরিফটা ভালো ভাবে পড় তারপর ওয়াজের ময়দানে এসে অন্যের গীবত কর। মিথ্যা ও বানোয়াট হাদিস নিয়ে চ্যালেঞ্জ করতে গেলে নিসন্দেহে অপদস্থ হবে। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
আল্লাহ নবী (সঃ) সম্পর্কে কি বলেছেন। আপনি কোরআনের আয়াত মিথ্যা প্রতিপন্ন করছেন। আলোচনার ভারসাম্য বিচার করে আলোচনা করা উচিত। কারন নবী (সঃ) পারিপার্শিকভাবে নিরক্ষর ছিলেন। আধ্যাত্মিকভাবে আল্লাহতাআলা তাকে অক্ষরজ্ঞান দিয়েছেন। অতএব আলোচনায় সঠিক তত্ত্ব তথ্য তুলে ধরে আলোচনা করা উচিত।
Masallah khub sundor waz
মাশাআল্লাহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আপনার সুস্থতা কামনা করছি
মাশাআল্লাহ্ হুজুরের প্রতিটা কথা ঈমানী ❤❤
আমার রসুলের মিলাদ কিয়াম আছে থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত
Tik
হুজুর মিজানুর কে ধোলাই দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। সবাই জব্দ আপনার কাছে।
❤❤ মাশাল্লাহ খুব সুন্দর কথা বলছেন, খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলছে,, যারা তরিকা পন্থী লোক তারে বুঝবে আল্লাহ রহমতে,,🎉🎉❤❤❤
মাশাআল্লাহ মারহাবা মাশাআল্লাহ মারহাবা ❤❤❤🎉🎉🎉😊😊
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেন❤❤❤
মুফতি জাহাঙ্গীর হুজুর কে ধন্যবাদ এমন বক্তব্য দেয়ার জন্য
6:58
হুজুর আমি বাংলাদেশ থেকে দেখছি আমি ও একজন সুন্নি মুসলমান,,
সালাভুনদোমুসলিম
এ গুলো ওয়াজ নয় গীবত খানা
Mashaallah ❤❤❤❤❤
♥️
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি কথা বলেছেন হুজুর
Subhanallah Alhamdulillah ❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ নবী অলিআল্লাদের উছিলায় আমি নব সুন্নি হলাম
Jahangir. Hujur. Jindabad. Jindabad
Mashaallah khub sundor 💖❤️💖❤️
♥️
মাসাআল্লাহ
ঠিক বলেছেন মাশাল্লাহ
Masha Allah marhaba❤❤❤
বাংলাদেশ থেকে দেকচি
Mash Allah khub sundor alochona huzur
হুজুর এরা শুধু যদি নামের সাথে বড় টাইটেল লাগাইতে পারে বাস হয়ে গেল বড় আলেম ভিতরে কোন কিছুই নেই শুধু আছে নবীজির বেয়াদপব ভরা
Masha Allah hajur jahangir Alom Rejobi zinda bad Milad kiam zinda bad.
Mashallah ami sunni ❤ Bankura theke dekhchi
Maşallah
Mahsa Allah ❤
❤❤❤❤
Excellent lecture
Amin amin🎉🎉🎉🎉🎉🎉
জি খুব সুন্দর, কিন্তু hadith টা পুরো পড়লে বুঝতে পারবেন নবীজী আল্লার রসূল নাম টি কেটে ছিলেন শুধু।
মাশাআল্লাহ
লিখতে ও পড়তে জানা টা জ্ঞানী হওয়ার কোনো শর্ত না।
=
Marhaba Marhaba right
❤😊🎉
❤ julfikar sk wb Dh falta
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিললাহ
Verry good
মিজানুর রহমান আজাহারি কোথায় আর আপনি কোথায় তার একটা লোমের জগ্যতা নেই আপনার।
Eta vul bolle
এই হুজুরের কাছে মিজানুর রহমান কিছুই নয় মিজানুর রহমান তো ভয়ে পালিয়েছে দেশ ছেড়ে রসগোল্লা নিজের দেশকে ভালবাসতে বলেছিল
, হুজুৰ আপনি🎉 টিক 🎉 বলছেন
وَلَيْسَ يُحْسِنُ يَكْتُبُ فَكَتَبَ هَذَا مَا قَاضَى عَلَيْهِ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ
এই হুজুরের সামনে বলার ক্ষমতা নেই। দুরে গিয়ে গীবত করে।
সাপোর্ট ইউ
নাম ধারি সুন্নি হুজুরদের হোক কথা পাবেন না। গীবত পাবেন।
Masala
আপনার যত বক্তব্য শুনেছি তাতে মনে হয়েছে মিজানুর রহমান আজহারী তো দূরের কথা আমার মাদ্রাসার হুজুরদের সমান জ্ঞান আপনার নাই। আপনাকে তখনই ভালো হুজুর হিসেবে গন্য করবো যখন আপনি না বুঝে না শুনে অন্য হুজুরদের নামে গিল্লা গীবত করা বাদ দিবেন।
যে কোন বক্তার বক্তব্য কে আগে মনোযোগ দিয়ে ভালো করে শুনুন কি বলতে চাইছে আমাদের শ্রোতাদের বুঝতে যদি অসুবিধা না হয় আপনাদের মত জ্ঞানী মানুষ দের অসুবিধা কোথায়। তাহলে আপনার কিসের জ্ঞান কি শিখলেন আপনি অন্যের গীবত সমালোচনা করাই কি আপনার পেশা হয়ে দাঁড়ালো। এ ধরনের গিল্লা গীবতকারী বক্তাদের আমরা ধিক্কার জানাই।😢😢😢
মাজারে গিয়ে সিন্নি খাও গিয়া
আমিও সুন্নি মুসলমান
অহ্ -- এ হুজুরের ফোন নাম্বার আমার বিশেষ দরকার ছিল !! মাহফিলে নিয়ে আসতাম।
قَالَ لِعَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ امْحُ رَسُوْلَ اللهِ قَالَ عَلِيٌّ لَا وَاللهِ لَا أَمْحُوْكَ أَبَدًا فَأَخَذَ رَسُوْلُ اللهِ الْكِتَابَ وَلَيْسَ يُحْسِنُ يَكْتُبُ فَكَتَبَ هَذَا مَا قَاضَى عَلَيْهِ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ
আল্লাহ কোরানে যে বলেছেন নীরখর
😂😂😂😂
Valo kore mane bujhis .deubad er mane ki ektu 😂😂😂😂
❤
সূরা আরাফ আয়াত নং ১৫৭ আল্লাহ রসূল মোহাম্মদ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন।
কোরআনে বেশ কয়েকটি আয়াতে আল্লাহ রসূল মোহাম্মদ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন।
হুদাই বিয়ার সহি ছিল একটি রসূলের মোজেজা।
النبي الامي (- الاعراف ١٥٧)
যাহারা এই উম্মী নবী রসূলের পায়রুবী অবলম্বন করিবে। আরাফ ১৫৭ আয়াত। পারা ৯(সূরা নং ৭)
গভীর ভাবে পড়াশোনা করুন। ভুল তথ্য দিলে লোক বুজতে পারবেন ?
তাফসিরুল কুরআন পড়ুন বিভিন্ন হানাফী মাযহাবের কেতাবে পড়ুন।
Good
আল্লাহ তোমাকে হিদায়ত দান করুন
গীবতের পাহাড়
Amra cunni bokto fultoli ❤❤ ami rumel talukdar right hujur ❤
🎉
হুজুর মোমবাতি অপরকে আলো দেয় আর নিজে অন্ধকার ঠিক একই অবস্থা আপনার
আপনি কি কাটি মারা জলসা কোথাই থেকে শিখেছো একটু বলেন হুজুর,?
Jahagir alom jindabad
মিজানুর রহমান ajhari akjan ইসলাম কে ভুল পথে ঠেলে দেওয়া আলেম. তাই ওনার বয়ান বন্ধ করে দেওয়া ochit.
Rosuler milad keyam ase takbe
হাদিস নিয়ে অনেক বিভ্রান্তি। কোরানের মধ্যেও অনেক অষ্পষ্টতা রয়েছে।জিবরাঈল ফিরিস্তা যখন পড়ার কথা বলেছেন তখন নবি বলেছেন,আমি পড়তে জানি না।
কোরান এক কিন্তু তোমাদের ভাষন আলাদা আলাদা কেন ???
ধুলাই দেওয়া ঠিক আছে।
গীবত বন্ধ করেন। হোক কথা বলার চেষ্টা করেন। আল্লাহ ছাড় দেয়, ছেড়ে দিবেন না।
Jahangir Rakhal
ভাই তুমি বুলছো
➢ হাদীস নং ২৬৯৯ আবদুল্লাহ ইবনে মাসলামা রহ………সালামা ইবনে আকওয়া রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম আসলাম গোত্রের একদল লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তারা তীর নিক্ষেপ করতে থাক। কেননা তোমাদের পূর্বপুরুষ দক্ষ তীরন্দাজ ছিলেন এবং আমি অমুক গোত্রের সঙ্গে আছি। রাবী বলেন, এ কথা শুনে দু’দলের একদল তীর নিক্ষেপ বন্ধ করে দিলে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমাদের কি হল যে, তোমরা তীর নিক্ষেপ করছ না? তারা জবাব দিল, আমরা কেমন করে তীর নিক্ষেপ করতে পারি, অথচ আপনি তাদের সঙ্গে রয়েছেন ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা তীর নিক্ষেপ করতে থাকে আমি তোমাদের সকলের সঙ্গে আছি।👉 হাদিস শেষ 👈 🤝 👉তুমিতো ভুল বোলছো 👈👏👏👏
Enara Islam prochar noy mizanur Rahman azhari ke compete korte esechhe
তাই
Bangla Hadith Logo
Search Quran/Hadith/Books....
- সিলেক্ট -
≡
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) ৫৩/ বিবাদ মীমাংসা (كتاب الصلح) - 53/ Peacemaking
২৬৯৯
বাংলা/ العربية
English
পরিচ্ছেদঃ ৫৩/৬. কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই।
২৬৯৯. বারা’ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যিলকাদ মাসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ’উমরাহর উদ্দেশ্যে বের হলেন। কিন্তু মক্কাবাসীরা তাঁকে মক্কা প্রবেশের জন্য ছেড়ে দিতে অস্বীকার করল। অবশেষে এই শর্তে তাদের সঙ্গে ফয়সালা করলেন যে, তিনদিন সেখানে অবস্থান করবেন। সন্ধিপত্র লিখতে গিয়ে মুসলিমরা লিখলেন, এ সন্ধিপত্র সম্পাদন করেছেন, ’আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।’ তারা (মুশরিকরা) বলল, ’আমরা তাঁর রিসালাত স্বীকার করি না। আমরা যদি জানতাম যে, আপনি আল্লাহর রাসূল তাহলে আপনাকে বাধা দিতাম না। তবে আপনি হলেন, ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ তিনি বললেন, ’আমি আল্লাহর রাসূল এবং ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’
অতঃপর তিনি আলীকে বললেন, আল্লাহর রাসূল শব্দটি মুছে দাও। তিনি বললেন, ’না। আল্লাহর কসম, আমি আপনাকে কখনো মুছব না।’ আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন, ’এ সন্ধিপত্র মুহাম্মদ ইবনু ’আবদুল্লাহ্ সম্পন্ন করেন- খাপবদ্ধ অস্ত্র ব্যতীত আর কিছু নিয়ে তিনি মক্কায় প্রবেশ করবেন না। মক্কাবাসীদের কেউ তাঁর সঙ্গে যেতে চাইলে তিনি বের করে নিবেন না। আর তাঁর সঙ্গীদের কেউ মক্কায় থাকতে চাইলে তাঁকে বাধা দিবেন না।’ তিনি যখন মক্কায় প্রবেশ করলেন এবং নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেল, তখন তারা এসে আলীকে বলল, ’তোমার সঙ্গীকে আমাদের এখান হতে বের হতে বল। কেননা নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে।’
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রওয়ানা হলেন। তখন হামযাহর কন্যা হে চাচা, হে চাচা, বলে তাদের পেছনে পেছনে চলল। আলী (রাঃ) তাকে হাত ধরে নিয়ে এলেন এবং ফাতিমাহকে বললেন, ’এই নাও, তোমার চাচার মেয়েকে। আমি ওকে তুলে এনেছি।’ ’আলী, যায়দ ও জা’ফর তাকে নেয়ার ব্যাপারে বিতর্কে প্রবৃত্ত হলেন। ’আলী (রাঃ) বললেন, ’আমি তার অধিক হক্দার। কারণ সে আমার চাচার মেয়ে। জা’ফর (রাঃ) বললেন, সে আমার চাচার মেয়ে এবং তার খালা আমার স্ত্রী।’ যায়দ (রাঃ) বললেন, ’সে আমার ভাইয়ের মেয়ে।’ অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) খালার পক্ষে ফয়সালা দিলেন এবং বললেন, ’খালা মায়ের স্থান অধিকারিণী।’ আর ’আলীকে বললেন, ’আমি তোমার এবং তুমি আমার।’ জা’ফরকে বললেন, ’তুমি আকৃতি ও প্রকৃতিতে আমার সদৃশ। আর যায়দকে বললেন, ’তুমি তো আমাদের ভাই ও আযাদকৃত গোলাম।’ (১৭৮১) تَابَ فَكَتَبَ هَذَامَّدُ بْنُ عَبْدِ اللهِ لَا يَدْخُلُ مَكَّةَ الْقِرَابِ وَأَنْ لَا يَخْرُجَ يَتَّبِعَهُ أَحَدًا مِنْ أَصْحَابِهِ أَرَادَ أَنْ يُقِيْمَ بِهَا فَلَمَّا دَخَلَهَا وَمَضَى الأَجَلُ أَتَوْا عَلِيًّا فَقَالُوْا قُلْ لِصَاحِبِكَ اخْرُجْ عَنَّا فَقَدْ مَضَى الأَجَلُ فَخَرَجَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَتَبِعَتْهُمْ ابْنَةُ حَمْزَةَ يَا عَمِّ يَا عَمِّ بِيَدِهَا
قال اعتمر النبي
পরিচ্ছেদঃ ৫৩/৬. কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই।
২৬৯৯. বারা’ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যিলকাদ মাসে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ’উমরাহর উদ্দেশ্যে বের হলেন। কিন্তু মক্কাবাসীরা তাঁকে মক্কা প্রবেশের জন্য ছেড়ে দিতে অস্বীকার করল। অবশেষে এই শর্তে তাদের সঙ্গে ফয়সালা করলেন যে, তিনদিন সেখানে অবস্থান করবেন। সন্ধিপত্র লিখতে গিয়ে মুসলিমরা লিখলেন, এ সন্ধিপত্র সম্পাদন করেছেন, ’আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।’ তারা (মুশরিকরা) বলল, ’আমরা তাঁর রিসালাত স্বীকার করি না। আমরা যদি জানতাম যে, আপনি আল্লাহর রাসূল তাহলে আপনাকে বাধা দিতাম না। তবে আপনি হলেন, ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’ তিনি বললেন, ’আমি আল্লাহর রাসূল এবং ’আবদুল্লাহর পুত্র মুহাম্মদ।’
অতঃপর তিনি আলীকে বললেন, আল্লাহর রাসূল শব্দটি মুছে দাও। তিনি বললেন, ’না। আল্লাহর কসম, আমি আপনাকে কখনো মুছব না।’ আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন চুক্তিপত্রটি নিলেন এবং লিখলেন, ’এ সন্ধিপত্র মুহাম্মদ ইবনু ’আবদুল্লাহ্ সম্পন্ন করেন- খাপবদ্ধ অস্ত্র ব্যতীত আর কিছু নিয়ে তিনি মক্কায় প্রবেশ করবেন না। মক্কাবাসীদের কেউ তাঁর সঙ্গে যেতে চাইলে তিনি বের করে নিবেন না। আর তাঁর সঙ্গীদের কেউ মক্কায় থাকতে চাইলে তাঁকে বাধা দিবেন না।’ তিনি যখন মক্কায় প্রবেশ করলেন এবং নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেল, তখন তারা এসে আলীকে বলল, ’তোমার সঙ্গীকে আমাদের এখান হতে বের হতে বল। কেননা নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে।’
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রওয়ানা হলেন। তখন হামযাহর কন্যা হে চাচা, হে চাচা, বলে তাদের পেছনে পেছনে চলল। আলী (রাঃ) তাকে হাত ধরে নিয়ে এলেন এবং ফাতিমাহকে বললেন, ’এই নাও, তোমার চাচার মেয়েকে। আমি ওকে তুলে এনেছি।’ ’আলী, যায়দ ও জা’ফর তাকে নেয়ার ব্যাপারে বিতর্কে প্রবৃত্ত হলেন। ’আলী (রাঃ) বললেন, ’আমি তার অধিক হক্দার। কারণ সে আমার চাচার মেয়ে। জা’ফর (রাঃ) বললেন, সে আমার চাচার মেয়ে এবং তার খালা আমার স্ত্রী।’ যায়দ (রাঃ) বললেন, ’সে আমার ভাইয়ের মেয়ে।’ অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) খালার পক্ষে ফয়সালা দিলেন এবং বললেন, ’খালা মায়ের স্থান অধিকারিণী।’ আর ’আলীকে বললেন, ’আমি তোমার এবং তুমি আমার।’ জা’ফরকে বললেন, ’তুমি আকৃতি ও প্রকৃতিতে আমার সদৃশ। আর যায়দকে বললেন, ’তুমি তো আমাদের ভাই ও আযাদকৃত গোলাম।’ (১৭৮১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৫১৬)
Bukhari hadis 2699
মিজানুর রহমান আজহারি হুজুরের সামনে গিয়ে চ্যলেঞ্জটা করুন।
হুজুর আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিন।
Soitan Ekta hadith pore jodi fotuwa dis tahale bukhari theke raful yadain hadith ache dekh
APNI JODI SOTIK ALAM HOTAN.. ADOBAR SOHID MIZANUR RAHMAN AZAHARI HUJURK BASAI DAYOT KORA ADOBAR SOID PROSNO KORTAN TAKA PROSNO KORAR SOT SAHOS TAR NIE..ARA KULANGER
Tumhen Kaun Madrasa hi Pada Suna karo mizanur Rahman ke Jaan Ke Janu
Tomar Poda Sona Koto Mufti Saheb Bhala Kare to
আবে পেটে বিদ্যা নাই তো আবোল তাবোল বলিস কেন।
তাই তো দের আছে
তুমিও আখেরাতের মুনা এক দুনিয়ার
তোর মুখের ভাষা এতো খারাপ কেন?
হুজুর তুমি তো কুরআন বিরোধী কথা বলছ--যেহেতু আল্লাহ সুরা আরাফের ১৫৭ নং আয়াত সহ কুরআনের আরও কয়েকটি স্থানে রাসুলুল্লাহ সাঃ কে নিরক্ষর বলেছেন। আর তুমি বলছ নবীর (স:) অক্ষরজ্ঞান ছিল। তার মানে এটা বুঝা যাচ্ছে তুমি পবিত্র কুরআন ভালো ভাবে না পড়ে শুধু হাদিস পড়ে আলেম হয়েছো। এটা বুঝতে হবে যে একজন নিরক্ষর মানুষকে নবী বানানো আল্লাহর একটা কুদরতি। যাতে দুনিয়ার কোন মানুষ বলতে না পারে যে অমুক রাসুল (স:) এর শিক্ষক ছিল। সব সময় এটা মনে রাখবা যে, যেসব হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক তা মিথ্যা ও বানোয়াট। পবিত্র কুরআন শরিফটা ভালো ভাবে পড় তারপর ওয়াজের ময়দানে এসে অন্যের গীবত কর। মিথ্যা ও বানোয়াট হাদিস নিয়ে চ্যালেঞ্জ করতে গেলে নিসন্দেহে অপদস্থ হবে। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
Taka niye Jalsa korte as6e ni
বকতা সাহেব বেদাতি ছাড়েন
Amar Nabi Din Prachar koreche Taka neini R tumi zalsa kore 50Hazar Atoka nichho. Mangso chhara bhat khaona
আল্লাহ নবী (সঃ) সম্পর্কে কি বলেছেন। আপনি কোরআনের আয়াত মিথ্যা প্রতিপন্ন করছেন। আলোচনার ভারসাম্য বিচার করে আলোচনা করা উচিত। কারন নবী (সঃ) পারিপার্শিকভাবে নিরক্ষর ছিলেন। আধ্যাত্মিকভাবে আল্লাহতাআলা তাকে অক্ষরজ্ঞান দিয়েছেন।
অতএব আলোচনায় সঠিক তত্ত্ব তথ্য তুলে ধরে আলোচনা করা উচিত।
তোমার মত বক্তৃতার পাচায় বেত মারলে ভুল ব্যাখ্যা করতে না।
Aishwarya badshah hujur badshah Hindi movie sindoor ke mandir bole Alam giri shayari
❤❤❤❤❤
❤
❤❤❤❤❤