নারীদের নিয়ে সমসাময়ীক আলোচনা | মাহমুদ বিন কাসিম | মোটিভেশন ওয়াজ | Mahmud Bin Qasim Waz New

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 12 сен 2024
  • নারীদের নিয়ে সমসাময়ীক আলোচনা | মাহমুদ বিন কাসিম | মোটিভেশন ওয়াজ | Mahmud Bin Qasim Waz New
    speaker : Mahmud Bin Qasim
    copyright: Muslim media 24
    video editing: Muslim media 24 owns a studio
    In this video I will show you -
    মোটিভেশন ওয়াজ - আসল Successful কারা ?
    সৎ কাজের দুনিয়া এবং আখিরাতের পুরস্কার
    যে বিষয়ে কথা বলা অনেকে পছন্দ করে না
    পাপমুক্ত জীবন গড়তে আহ্বান
    কুরআন মধুর বানী গজল
    ইবাদতের গুরুত্ব
    ওয়াজটি ভালো লাগলে ইসলাম প্রচারের সার্থে ভিডিওটি শেয়ার করুন।
    ইসলাম প্রচারের জন্য আমাদের চ্যালেনটি 🌹সাবস্ক্রাইব🌹 করুন।
    নতুন নতুন সকল ভিডিও পেতে বেল বাটনটি অন করুন।
    একেকটা বাক্য কোটি টাকার চাইতেও দামী | মাহমুদ বিন কাসিম | মোটিভেশন ওয়াজ | Mahmud Bin Qasim Waz New
    Visit now my website-
    Bangla kobita o gojol lyrics - kobita1000.blo...
    Mobile flashing free tools - easytoolsbd.bl...
    সকল সম্মানের মালিক মহান আল্লাহ
    👉SUBSCRAIBE✔ NOW MY CHANNEL
    #MahmudBinQasimWazNew #মাহমুদ_বিন_কাসিম _মোটিভেশন_ওয়াজ #নারীদেরকে_এভাবে_কেউ_বুঝায়না
    #BanglaWazNew2021

Комментарии • 646

  • @MUKLESURRAHMANSeder
    @MUKLESURRAHMANSeder Год назад +42

    জাযাকাল্লাহ খায়ের আল্লাহ আপনার উপরে রহমত বর্ষিত করুন আপনাকে সহিসালামত রাখুক হাদিসের অনুরোধ সহি হাদিস মানা সবাইকে তৌফিক দান করুক

  • @jeyking1179
    @jeyking1179 2 года назад +107

    হুজুর আপনি খুবই সাহসী।
    আপনার বয়ান খুবই ভাল লাগে।
    আল্লাহ্‌ আপনার নেক হায়াত দারাজ করে দিন, আমিন।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      Thanks

    • @yubigamerz7879
      @yubigamerz7879 2 года назад +1

      Amin

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      নারী ফেতনা।
      হাদীস: রসুল(স:) বলেন, আমার পরে আমি পুরুষদের জন্য নারী ফিতনার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোন ফেৎনা রেখে যাচ্ছি না (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)।
      এটা যথার্থ ও নির্ঘাত সত্য। হাদিস থেকে বুঝা যায়, নারী ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে রসূল(স:) সম্যক অবহিত ছিলেন এবং এই নারী ফেতনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য রসুল(স:) শরীয়ত সম্বত যাবতীয় বিধি-বিধান জারি করে গেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই বিধিবিধানের উপর বৃদ্ধি ঘটানো হচ্ছে কেন?
      মহান আল্লাহ বলেন, আর জেনে রাখ তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য ফেৎনার স্বরূপ। (আনফাল-২৮)।
      হাদীস: কাব ইবনে যিয়াদ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূলকে(স:) বলতে শুনেছি, প্রত্যেক উম্মতের জন্য একটি ফেতনা আছে। আর আমার উম্মতের জন্য ফেৎনা হচ্ছে অর্থ-সম্পদ(তিরমিযি)।
      দীর্ঘকাল থেকে চলে আসা বিপর্যয় প্রতিরোধের জন্য এই অত্যধিক বাড়াবাড়ির সম্পর্কে যে জানে, সে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে : দুনিয়ার জীবনের অন্যান্য সকল ফেতনাকে বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নারী ফিতনা প্রতিরোধের জন্য এহেন ব্যাপক বাড়াবাড়ির কারণ কি?
      সাহাবা একরাম নারী ফিতনা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার লক্ষ্যে পুরুষত্বহীন হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কেউ আবার সারাজীবন বিয়ে করবেন না বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু রসুল(স:) তা অনুমোদন দেননি। রসূল(স:) কতিপয় বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন আইন জারি করেননি।
      সন্তানাদির পেতনা, ধন সম্পদের ফিতনা, নারী ফিতনা ইত্যাদি ফেতনা থেকে শুধু নারী ফিতনাকে নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী গবেষণার চলল। নারীর উপর সকল প্রকার বাধানিষেধ আরোপ করল। অথচ তাঁরা সন্তান-সন্ততি ও অর্থ-সম্পদের ফেতনাকে স্থায়ীভাবে সহায়তা করে চলল। তাদের কেউ সন্তানের ফেতনার পথ বন্ধ করার জন্য একাধিক বিয়ে করাকে হারাম ঘোষণা করল না। ধন-সম্পদ ফেতনার পথ রোধ করার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ রাখাকে কেউ অবৈধ ঘোষণা করল না। তারা নারী ফিতনা প্রতিরোধের লক্ষ্যে নারীর মুবা, মানদুব ও ওয়াজিব কাজকে হারাম ঘোষণা করল। ইবনে হিশাম যখন মেয়েদের কাবাঘর তাওয়াফ বন্ধ করে দেন, তখন প্রখ্যাত তাবেই আতার(র:) প্রতিরোধের মুখে বর্তমান মেয়েরা হজ্জ্ব😮 করার অনুমতি পাচ্ছে। অন্যথা বিত্তবান মেয়েরা হয়তো জানতেও পারতো না যে তাদের জন্য হজ্জ্ব ফরয করা হয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন। আমিন।

  • @tabassumnur8802
    @tabassumnur8802 2 года назад +63

    *_মাশাআল্লহ। চমৎকার আলোচনা। এটা বোন দের এবং ভাইদের উভয়েরই অনুধাবন করা প্রয়োজন।_*

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      Thanks

    • @shiponahmed321
      @shiponahmed321 2 года назад

      Masha Allah

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      নারী ফেতনা।
      হাদীস: রসুল(স:) বলেন, আমার পরে আমি পুরুষদের জন্য নারী ফিতনার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোন ফেৎনা রেখে যাচ্ছি না (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)।
      এটা যথার্থ ও নির্ঘাত সত্য। হাদিস থেকে বুঝা যায়, নারী ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে রসূল(স:) সম্যক অবহিত ছিলেন এবং এই নারী ফেতনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য রসুল(স:) শরীয়ত সম্বত যাবতীয় বিধি-বিধান জারি করে গেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই বিধিবিধানের উপর বৃদ্ধি ঘটানো হচ্ছে কেন?
      মহান আল্লাহ বলেন, আর জেনে রাখ তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য ফেৎনার স্বরূপ। (আনফাল-২৮)।
      হাদীস: কাব ইবনে যিয়াদ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূলকে(স:) বলতে শুনেছি, প্রত্যেক উম্মতের জন্য একটি ফেতনা আছে। আর আমার উম্মতের জন্য ফেৎনা হচ্ছে অর্থ-সম্পদ(তিরমিযি)।
      দীর্ঘকাল থেকে চলে আসা বিপর্যয় প্রতিরোধের জন্য এই অত্যধিক বাড়াবাড়ির সম্পর্কে যে জানে, সে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে : দুনিয়ার জীবনের অন্যান্য সকল ফেতনাকে বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নারী ফিতনা প্রতিরোধের জন্য এহেন ব্যাপক বাড়াবাড়ির কারণ কি?
      সাহাবা একরাম নারী ফিতনা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার লক্ষ্যে পুরুষত্বহীন হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কেউ আবার সারাজীবন বিয়ে করবেন না বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু রসুল(স:) তা অনুমোদন দেননি। রসূল(স:) কতিপয় বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন আইন জারি করেননি।
      সন্তানাদির পেতনা, ধন সম্পদের ফিতনা, নারী ফিতনা ইত্যাদি ফেতনা থেকে শুধু নারী ফিতনাকে নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী গবেষণার চলল। নারীর উপর সকল প্রকার বাধানিষেধ আরোপ করল। অথচ তাঁরা সন্তান-সন্ততি ও অর্থ-সম্পদের ফেতনাকে স্থায়ীভাবে সহায়তা করে চলল। তাদের কেউ সন্তানের ফেতনার পথ বন্ধ করার জন্য একাধিক বিয়ে করাকে হারাম ঘোষণা করল না। ধন-সম্পদ ফেতনার পথ রোধ করার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ রাখাকে কেউ অবৈধ ঘোষণা করল না। তারা নারী ফিতনা প্রতিরোধের লক্ষ্যে নারীর মুবা, মানদুব ও ওয়াজিব কাজকে হারাম ঘোষণা করল। ইবনে হিশাম যখন মেয়েদের কাবাঘর তাওয়াফ বন্ধ করে দেন, তখন প্রখ্যাত তাবেই আতার(র:) প্রতিরোধের মুখে বর্তমান মেয়েরা হজ্জ্ব😮 করার অনুমতি পাচ্ছে। অন্যথা বিত্তবান মেয়েরা হয়তো জানতেও পারতো না যে তাদের জন্য হজ্জ্ব ফরয করা হয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন। আমিন।

  • @Moriom-tr4bu
    @Moriom-tr4bu Год назад +7

    প্রিয় শায়েখ আপনার মতো মানুষ প্রতিটি পরিবারেই দরকার তাহলেই ইসলাম কায়েম করা সম্ভব

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  Год назад

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

  • @mdferdows5662
    @mdferdows5662 2 года назад +23

    আলহামদুলিল্লাহ, চমৎকার আলোচনা

  • @rahihaque2484
    @rahihaque2484 2 года назад +23

    জাযাকাল্লাহু খাইরান

  • @mohnatv5017
    @mohnatv5017 2 года назад +34

    উচিত কথা ,,মাশাআল্লাহ

  • @jaforahmed2845
    @jaforahmed2845 2 года назад +15

    আলহামদুলিল্লাহ, চমৎকার আলোচনা।কথাগুলো শুনে উপকৃত হলাম।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আলহামদুলিল্লাহ
      কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

  • @saddamsarkar8059
    @saddamsarkar8059 2 года назад +47

    আল হামদূলিলাহ আমি গরর্বি যখন শুনি যে বাংলা কুনো টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়🌹🌹🌹🌹🌹🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩

  • @surujsuruj1701
    @surujsuruj1701 2 года назад +168

    সময়ের খুবই জরুরি আলোচনা , দোয়া কোরি আললাহ আপনি আপনার এই গোলামকে অনেক অনেক নেক হায়াত দান কোরুন আমিন

  • @selinaakter866
    @selinaakter866 2 года назад +66

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সব বোনকে বোঝার তৌফিক দান করুন আল্লাহ আমিন।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      Thanks

    • @himaloyjahan8543
      @himaloyjahan8543 2 года назад +4

      Apnio tu mokhta dekhiye rekhechen

    • @syednajeshafrose8182
      @syednajeshafrose8182 2 года назад +1

      আমিন

    • @dailylifefromjapan498
      @dailylifefromjapan498 2 года назад

      আমিন

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।

  • @md.alaminsharker8613
    @md.alaminsharker8613 2 года назад +57

    মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা করেন উনি। জাযাকাল্লাহু খাইরন।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      Thanks

    • @mjhossain2217
      @mjhossain2217 2 года назад

      Tobe amader hokkani alem olamader bangladesher potitaloy somporke alochona korle onek vlo hoto jobok vai ra bojto

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَهُنَّ اِلَّا مَا" ظَهَرَ مِنۡهَا "।
      অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)।
      ইবনে মাসউদ( রা:) সহীহ সনদে বলেন, যা প্রকাশ করা যাবে তা হল পোশাক। তার অনুসারীরা এই মতের উপরই ফতোয়া দিতেন।
      অন্যদিকে ইবনে আব্বাস( রা:) বলেন, যা প্রকাশ করা যাবে তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি।
      " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য।
      সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, ভাই, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ।
      " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা।
      সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন।
      অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী।
      এখানে মজার ব্যাপার হলো, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম (মক্কা বিজয়ের পর)। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? বলাবাহুল্য আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ প্রশ্নটি করার জন্য অধিক উপযুক্ত ছিলেন। যাইহোক জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে আর এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি, তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।

  • @asifKhan-kc6ty
    @asifKhan-kc6ty 2 года назад +22

    আপনার আলোচনা গুলো আমার অনেক ভালো লাগে,নিজেকে সংশোধন করার চেষ্টা করছি আল্লাহ কাছে হেদায়েত চাই

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আল্লাহ তায়ালা সহায় হোন আমীন

  • @mdmahfuj6278
    @mdmahfuj6278 2 года назад +16

    মাশা-আল্লাহ অত্তন্ত গুরুত্বপূর্ণ নসিহা

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @shamsuddinshakil5677
    @shamsuddinshakil5677 2 года назад +17

    বাস্তবতা,
    কোথা গুলো বাস্তব ছিল
    খুব অসাধারণ

  • @mdabidhasan8116
    @mdabidhasan8116 2 года назад +19

    আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর আলোচনা, জাজাকাল্লাহ খাইরান

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @islamictvbhuapur
    @islamictvbhuapur 2 года назад +33

    কথা গুলো, অনেক ভালো লাগলো, খুব সুন্দর আলোচনা করছেন

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      Thanks

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      নারী ফেতনা।
      হাদীস: রসুল(স:) বলেন, আমার পরে আমি পুরুষদের জন্য নারী ফিতনার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোন ফেৎনা রেখে যাচ্ছি না (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)।
      এটা যথার্থ ও নির্ঘাত সত্য। হাদিস থেকে বুঝা যায়, নারী ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে রসূল(স:) সম্যক অবহিত ছিলেন এবং এই নারী ফেতনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য রসুল(স:) শরীয়ত সম্বত যাবতীয় বিধি-বিধান জারি করে গেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই বিধিবিধানের উপর বৃদ্ধি ঘটানো হচ্ছে কেন?
      মহান আল্লাহ বলেন, আর জেনে রাখ তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য ফেৎনার স্বরূপ। (আনফাল-২৮)।
      হাদীস: কাব ইবনে যিয়াদ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূলকে(স:) বলতে শুনেছি, প্রত্যেক উম্মতের জন্য একটি ফেতনা আছে। আর আমার উম্মতের জন্য ফেৎনা হচ্ছে অর্থ-সম্পদ(তিরমিযি)।
      দীর্ঘকাল থেকে চলে আসা বিপর্যয় প্রতিরোধের জন্য এই অত্যধিক বাড়াবাড়ির সম্পর্কে যে জানে, সে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে : দুনিয়ার জীবনের অন্যান্য সকল ফেতনাকে বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নারী ফিতনা প্রতিরোধের জন্য এহেন ব্যাপক বাড়াবাড়ির কারণ কি?
      সাহাবা একরাম নারী ফিতনা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার লক্ষ্যে পুরুষত্বহীন হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কেউ আবার সারাজীবন বিয়ে করবেন না বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু রসুল(স:) তা অনুমোদন দেননি। রসূল(স:) কতিপয় বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন আইন জারি করেননি।
      সন্তানাদির পেতনা, ধন সম্পদের ফিতনা, নারী ফিতনা ইত্যাদি ফেতনা থেকে শুধু নারী ফিতনাকে নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী গবেষণার চলল। নারীর উপর সকল প্রকার বাধানিষেধ আরোপ করল। অথচ তাঁরা সন্তান-সন্ততি ও অর্থ-সম্পদের ফেতনাকে স্থায়ীভাবে সহায়তা করে চলল। তাদের কেউ সন্তানের ফেতনার পথ বন্ধ করার জন্য একাধিক বিয়ে করাকে হারাম ঘোষণা করল না। ধন-সম্পদ ফেতনার পথ রোধ করার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ রাখাকে কেউ অবৈধ ঘোষণা করল না। তারা নারী ফিতনা প্রতিরোধের লক্ষ্যে নারীর মুবা, মানদুব ও ওয়াজিব কাজকে হারাম ঘোষণা করল। ইবনে হিশাম যখন মেয়েদের কাবাঘর তাওয়াফ বন্ধ করে দেন, তখন প্রখ্যাত তাবেই আতার(র:) প্রতিরোধের মুখে বর্তমান মেয়েরা হজ্জ্ব😮 করার অনুমতি পাচ্ছে। অন্যথা বিত্তবান মেয়েরা হয়তো জানতেও পারতো না যে তাদের জন্য হজ্জ্ব ফরয করা হয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন। আমিন।

  • @FirozMahmudOffcial10
    @FirozMahmudOffcial10 Год назад +5

    খুবই সময়োপযোগী বয়ান আমরা সকলেই যেন এই বয়ানের উপর আমল করতে পারি আমীন🤲

  • @mikailhossenazadiofficials4408
    @mikailhossenazadiofficials4408 2 года назад +24

    সঠিক কথা বলেছেন ভাই

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      Thanks bi comment korar jonno

    • @shiblu5053
      @shiblu5053 2 года назад +1

      100 পার্সেন্ট সত্যি কথা

  • @mdhazratali1255
    @mdhazratali1255 Год назад +12

    আপনি সত্যের আলো ছড়িয়ে দিন সারা বিশ্বে আল্লাহ আপনাকে হায়াত দারাজ করুন

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  Год назад

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

  • @Gamin51
    @Gamin51 2 года назад +11

    আলহামদুলিল্লাহ

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @shiponahmed321
    @shiponahmed321 2 года назад +10

    মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান করেছেন হুজুর
    জাযাকাল্লাহু খাইরান

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @alifanas
    @alifanas 2 года назад +13

    অসাধারণ কথা শিখনীয় সত্যি।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @subdulla4515
    @subdulla4515 Год назад +3

    খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। ধন্যবাদ হুজুর কে

  • @wasim.alifestyle222
    @wasim.alifestyle222 2 года назад +14

    আল্লাহ তুমি আমাদের কে মেয়েদের ফিৎনা থেকে বাঁচিয়ে রাখ আমীন

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      Thanks

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      নারী ফেতনা।
      হাদীস: রসুল(স:) বলেন, আমার পরে আমি পুরুষদের জন্য নারী ফিতনার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোন ফেৎনা রেখে যাচ্ছি না (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)।
      এটা যথার্থ ও নির্ঘাত সত্য। হাদিস থেকে বুঝা যায়, নারী ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে রসূল(স:) সম্যক অবহিত ছিলেন এবং এই নারী ফেতনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য রসুল(স:) শরীয়ত সম্বত যাবতীয় বিধি-বিধান জারি করে গেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই বিধিবিধানের উপর বৃদ্ধি ঘটানো হচ্ছে কেন?
      মহান আল্লাহ বলেন, আর জেনে রাখ তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য ফেৎনার স্বরূপ। (আনফাল-২৮)।
      হাদীস: কাব ইবনে যিয়াদ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূলকে(স:) বলতে শুনেছি, প্রত্যেক উম্মতের জন্য একটি ফেতনা আছে। আর আমার উম্মতের জন্য ফেৎনা হচ্ছে অর্থ-সম্পদ(তিরমিযি)।
      দীর্ঘকাল থেকে চলে আসা বিপর্যয় প্রতিরোধের জন্য এই অত্যধিক বাড়াবাড়ির সম্পর্কে যে জানে, সে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে : দুনিয়ার জীবনের অন্যান্য সকল ফেতনাকে বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নারী ফিতনা প্রতিরোধের জন্য এহেন ব্যাপক বাড়াবাড়ির কারণ কি?
      সাহাবা একরাম নারী ফিতনা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার লক্ষ্যে পুরুষত্বহীন হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কেউ আবার সারাজীবন বিয়ে করবেন না বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু রসুল(স:) তা অনুমোদন দেননি। রসূল(স:) কতিপয় বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন আইন জারি করেননি।
      সন্তানাদির পেতনা, ধন সম্পদের ফিতনা, নারী ফিতনা ইত্যাদি ফেতনা থেকে শুধু নারী ফিতনাকে নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী গবেষণার চলল। নারীর উপর সকল প্রকার বাধানিষেধ আরোপ করল। অথচ তাঁরা সন্তান-সন্ততি ও অর্থ-সম্পদের ফেতনাকে স্থায়ীভাবে সহায়তা করে চলল। তাদের কেউ সন্তানের ফেতনার পথ বন্ধ করার জন্য একাধিক বিয়ে করাকে হারাম ঘোষণা করল না। ধন-সম্পদ ফেতনার পথ রোধ করার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ রাখাকে কেউ অবৈধ ঘোষণা করল না। তারা নারী ফিতনা প্রতিরোধের লক্ষ্যে নারীর মুবা, মানদুব ও ওয়াজিব কাজকে হারাম ঘোষণা করল। ইবনে হিশাম যখন মেয়েদের কাবাঘর তাওয়াফ বন্ধ করে দেন, তখন প্রখ্যাত তাবেই আতার(র:) প্রতিরোধের মুখে বর্তমান মেয়েরা হজ্জ্ব😮 করার অনুমতি পাচ্ছে। অন্যথা বিত্তবান মেয়েরা হয়তো জানতেও পারতো না যে তাদের জন্য হজ্জ্ব ফরয করা হয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন। আমিন।

  • @keyaakter4660
    @keyaakter4660 2 года назад +6

    আপনার আলোচনা অনেক ভালো লাগলো সুবহানাল্লাহ্

  • @AbdusSabur-lu5zi
    @AbdusSabur-lu5zi Год назад +2

    গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন প্রিয় শাইখ জাযাকুমুল্লাহু খইরান

  • @kmtubebd9882
    @kmtubebd9882 2 года назад +7

    Masa Allah khub sundor boyan

  • @SumonSumon-tf4mw
    @SumonSumon-tf4mw 2 года назад +8

    বর্তমান সময়ের জন্য অত্যন্ত যোগ্য আলেম

  • @sahelahmed318
    @sahelahmed318 2 года назад +9

    মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা

  • @rimaislam6774
    @rimaislam6774 2 года назад +5

    Amar jonno sobai duwa korben allah jeno amake hadayed kore amin

  • @sadikurrahman4693
    @sadikurrahman4693 2 года назад +8

    ماشالله
    হুজুর الله আপনাকে অনেক বড় করুন যাতে সবাইকে হেদায়েত এর পথে আনতে পারেন
    হে الله আমাকে হেদায়েত দান করুন

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      Thanks 👍

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      তৎকালীন আর্থসামাজিক অবস্থা।
      রসুলের(সঃ) যুগে আরবের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিলে আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি যে, সমাজের চরম দরিদ্র নারী-পুরুষ এবং দাস-দাসীদের লজ্জার নিবারণের মত প্রয়োজনীয় কাপড় কেনার সমর্থ্য ছিল না। সে সময় টেক্সটাইল মিল এবং সেলাই মেশিন আবিষ্কার হয়নি। ধনাট্য ব্যবসায়ীদের স্ত্রী-কন্যা ও রাজরানীরা হিজাব-নিকাবের মত সাজসজ্জা ও বিলাসিতা করতে পারতো।
      #রসূল(সঃ) দুধরনের কাপড় পড়তে নিষেধ করেছেন। তন্মদ্ধে একটি কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জা স্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকেনা।(সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর- ৫৪০৪) ।
      এই হাদিস থেকে আন্দাজ করা যায় যে, কিছু আহাম্মক এমন ভাবে কাপড় পড়তো যে, তার বাঁশি বের হয়ে থাকতো। আবার কিছু মহিলাও খালি গায়ে ঘুরতো। তাই মহান আল্লাহ সূরা নূরে মোমেন নর-নারীদের লজ্জাস্থান ঢাকার নির্দেশ দেন এবং নারীদের অতিরিক্ত বুক ঢাকার নির্দেশ দেন। কারণ নারীর বুক বিশেষ অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত। যে বর্বর জাতি উলঙ্গ হয়ে কাবা ঘর তোয়াফ করতো, সেখানে মোমেন নারী-পুরুষের কর্তব্য হল সতর থেকে তাদের চক্ষুকে সংযত করা।
      # দরিদ্র সাহাবীরা গামছার মত এক টুকরা কাপড় পড়ত অর্থাৎ তহবন্ধ বাচ্চাদের মত কাঁধের সাথে বেঁধে রাখত। (সে কারণে সাহাবীরা নামাজে সেজদায় গেলে মান-ইজ্জত পাংচার হওয়ার সম্ভাবনা ছিল)। মসজিদে নববীতে নিয়ম ছিল মহিলারা আগে সেজদায় যাবে এবং পরে মাথা তুলবে। অর্থাৎ পুরুষরা সেজদা থেকে উঠে কাপড় ঠিক করার পর মহিলারা মাথা তুলবে (সহি বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৩৫৫) ।
      ওই সময়ে পুরুষের কাতারের পিছনে নারীরা কাতার বন্দি হয়ে নামাজ আদায় করত। মাঝখানে কোন পর্দা থাকতো না।
      রসুল(স:) বিবস্ত্র অবস্থায় দু,জন পুরুষকে এক চাদরের নিচে শয়ন করতে নিষেধ করেছেন এবং বিবস্ত্র অবস্থায় দুই মহিলাকে এক চাদরের নিচে শয়ণ করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে আবু দাউদ, ই,ফা, হাদীস নং- ৪০০৭)।
      হাদিস থেকে বুঝা যায়, তৎকালীন সময়ে কাপড়ের এতটাই অভাব ছিল যে, মানুষ বিবস্ত্র অবস্থায় সয়ন করত।
      # এক বেদুইন মসজিদে নববীর ভিতরে জনসম্মুখ্যে প্রস্রাব করে দিয়েছিল। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদীস নং-৫৬০০)।
      এটা মসজিদের অবমাননার উদ্দেশ্যে নয়। এটা ছিল তাদের অভ্যাস।
      # রসুলের(সঃ) কাছে জনৈক মহিলা বিবাহের জন্য আসলে এক সাহাবী তাকে বিয়ে করতে চাইলেন। মহরানা দেয়ার মত তার নিকট কোন কিছু ছিল না। এমনকি একটি লোহার আংটিও না। সাহাবী বললেন, আমার পড়ার লুঙ্গিটি দিতে পারি। রসূল(সঃ) বললেনঃ তবেতো তুমি ল্যাংটা হয়ে যাবে। পরবর্তীতে সূরা শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মোহরানা হিসেবে গণ্য করে তাদের মধ্যে বিয়ে পড়িয়ে দেয়া হয়। (সহি বুখারী, ই,ফা,হাদিস নং- ৫৪৫২)।
      রসুলের(সঃ) শেষ জীবনে বিভিন্ন দেশ থেকে মূল্যবান কাপড় উপহার হিসেবে পেতেন।
      #৷ রসূল(সঃ) নিজের হাতে একটি চাঁদর নিলেন এবং উম্মে খালিদকে পড়িয়ে দিলেন। ঐ চাদর সবুজ অথবা হলুদ রঙ্গের নকশি ছিল। রসূল(সঃ) বললেন, হে খালিদের মা! এখন কত সুন্দর! তিনি হাফসী ভাষায় বললেন, সানাহ অর্থাৎ সুন্দর। (সহি বুখারী, ই,ফা, হাদিস নং ৫৪০৬) ।
      খালিদের মা রসুলের(সঃ) মাহরাম ছিল না। তার চেহারা খোলা না থাকলে, খালিদের মা, নাকি নাছিরের মা , তা রসুল(সঃ) কিভাবে বুঝলেন?
      এই ছিল তৎকালীন সামাজিক অবস্থার খন্ডিত চিত্র। সমাজে পর্দা প্রথা প্রথম প্রচলন করেন খলিফার দ্বিতীয় ওয়ালিদ, হিজরী ১২৫ সনে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরবর্তীতে পর্দা প্রথা এমন কঠিন রূপ ধারণ যে, একটি মেয়ে মাতৃ জঠর ভেদ করে পিত্রালয়ে গমন, সেখান থেকে স্বামীর গৃহ এবং স্বামীগৃহ থেকে কবরে স্থানান্তর ছাড়া দুনিয়ার আর কোথাও তার যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।

  • @taherahmed4997
    @taherahmed4997 2 года назад +27

    আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন

  • @rabinhossen1801
    @rabinhossen1801 Год назад +2

    সঠিক কথা। আল্লাহ সবাইকে বুজার মত তাওফিক দান কর

  • @mdpannukhan5184
    @mdpannukhan5184 Год назад +1

    এখনকার সময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কথা আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসি আল্লাহর দিনের জন্য আপনাকে ভালোবাসি আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দারাজ করুক

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  Год назад

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ 🌹

  • @mahmudayasmin4484
    @mahmudayasmin4484 Год назад +1

    আসসালামু ওয়ালাইকুম
    সত্যি বলছি হুজুর আপনার প্রত্যেকটা বয়ান কোরআনের আয়াত ধরে ধরে বলেন এবং অনেক সাহস আছে। মাশাআল্লাহ

  • @MdSobuj-qt6lw
    @MdSobuj-qt6lw 14 дней назад

    সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহাইল্লাল্লহু, আল্লাহুআকবার আসতাগফিরুল্লা,মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ

  • @MehediHasan-uf5kn
    @MehediHasan-uf5kn 2 года назад +5

    খুব সুন্দর আলোচনা

  • @alifanas
    @alifanas 2 года назад +5

    কথা সত্য এবং ঠিক, ইসলামের অনুশাসন সর্বোচ্চ

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে ধন্যবাদ আপনাকে

  • @hridoykhanmohammedhridoykh3548
    @hridoykhanmohammedhridoykh3548 Год назад +1

    মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে

  • @mdmujiburrahmankhan4492
    @mdmujiburrahmankhan4492 2 года назад +10

    ভাল্লাগছে ভাই ভাল্লাগছে জাযাকাল্লাহ ভাল্লাগছে আলহামদুলিল্লাহ ভাল্লাগছে হুজুর সঠিক কথা বলেছেন সুবহানাল্লাহ মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ভাল্লাগছে আলহামদুলিল্লাহ ভাল্লাগছে ভাই ভাল্লাগছে

  • @saddammanik7621
    @saddammanik7621 2 года назад +5

    আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেফাজত করুন এবং ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

  • @sknaimuddin2021
    @sknaimuddin2021 2 года назад +15

    আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি,,,আপনি আরো এ ধরনের আলোচনা করুন,,,নারী ফিতনা থেকে কি ভাবে বাচবো এ নিয়ে আরো বলুন।।।।হে আল্লাহ দুনিয়াভী সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাযতে রাখুন।।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      Thanks

    • @syednajeshafrose8182
      @syednajeshafrose8182 2 года назад

      আমিন

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      নারী ফেতনা।
      হাদীস: রসুল(স:) বলেন, আমার পরে আমি পুরুষদের জন্য নারী ফিতনার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর আর কোন ফেৎনা রেখে যাচ্ছি না (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)।
      এটা যথার্থ ও নির্ঘাত সত্য। হাদিস থেকে বুঝা যায়, নারী ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে রসূল(স:) সম্যক অবহিত ছিলেন এবং এই নারী ফেতনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য রসুল(স:) শরীয়ত সম্বত যাবতীয় বিধি-বিধান জারি করে গেছেন। এখন প্রশ্ন হলো, এই বিধিবিধানের উপর বৃদ্ধি ঘটানো হচ্ছে কেন?
      মহান আল্লাহ বলেন, আর জেনে রাখ তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্য ফেৎনার স্বরূপ। (আনফাল-২৮)।
      হাদীস: কাব ইবনে যিয়াদ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি রাসূলকে(স:) বলতে শুনেছি, প্রত্যেক উম্মতের জন্য একটি ফেতনা আছে। আর আমার উম্মতের জন্য ফেৎনা হচ্ছে অর্থ-সম্পদ(তিরমিযি)।
      দীর্ঘকাল থেকে চলে আসা বিপর্যয় প্রতিরোধের জন্য এই অত্যধিক বাড়াবাড়ির সম্পর্কে যে জানে, সে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে : দুনিয়ার জীবনের অন্যান্য সকল ফেতনাকে বাদ দিয়ে কেবলমাত্র নারী ফিতনা প্রতিরোধের জন্য এহেন ব্যাপক বাড়াবাড়ির কারণ কি?
      সাহাবা একরাম নারী ফিতনা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার লক্ষ্যে পুরুষত্বহীন হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। কেউ আবার সারাজীবন বিয়ে করবেন না বলে অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু রসুল(স:) তা অনুমোদন দেননি। রসূল(স:) কতিপয় বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন আইন জারি করেননি।
      সন্তানাদির পেতনা, ধন সম্পদের ফিতনা, নারী ফিতনা ইত্যাদি ফেতনা থেকে শুধু নারী ফিতনাকে নিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী গবেষণার চলল। নারীর উপর সকল প্রকার বাধানিষেধ আরোপ করল। অথচ তাঁরা সন্তান-সন্ততি ও অর্থ-সম্পদের ফেতনাকে স্থায়ীভাবে সহায়তা করে চলল। তাদের কেউ সন্তানের ফেতনার পথ বন্ধ করার জন্য একাধিক বিয়ে করাকে হারাম ঘোষণা করল না। ধন-সম্পদ ফেতনার পথ রোধ করার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ রাখাকে কেউ অবৈধ ঘোষণা করল না। তারা নারী ফিতনা প্রতিরোধের লক্ষ্যে নারীর মুবা, মানদুব ও ওয়াজিব কাজকে হারাম ঘোষণা করল। ইবনে হিশাম যখন মেয়েদের কাবাঘর তাওয়াফ বন্ধ করে দেন, তখন প্রখ্যাত তাবেই আতার(র:) প্রতিরোধের মুখে বর্তমান মেয়েরা হজ্জ্ব😮 করার অনুমতি পাচ্ছে। অন্যথা বিত্তবান মেয়েরা হয়তো জানতেও পারতো না যে তাদের জন্য হজ্জ্ব ফরয করা হয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন। আমিন।

  • @mosharafhossen7852
    @mosharafhossen7852 2 года назад +9

    মাশা আল্লাহ ।যাজাকাল্লাহ খাইরান

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

  • @masudkarim4914
    @masudkarim4914 2 года назад +8

    মাশাআল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান আললাহ আপনি হুজুরকে নেক হায়াত দরাজ করে দিন এবং ইসলামের খেদমত বেশি বেশি করার তৌফিক দান করুন আমিন।

  • @waliullah3560
    @waliullah3560 3 года назад +12

    Mashallah jaja Kallah

  • @SumonSumon-tf4mw
    @SumonSumon-tf4mw 2 года назад +3

    মাশাআল্লাহ অনেক বড় জ্ঞানী আলেম। হাদিস-কোরআনের পন্ডিত

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      উম্মে হারাম বিনতে মিলহান।
      হাদীস: আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসূল(স:) তার ঘরে তাসরীফ নিয়ে গেলেন এবং তাকে আহার করালেন এবং তার মাথার উকুন বাঁছতে থাকেন। রসূল(স:) ঘুমিয়ে পড়লেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন ( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ২৫৯৭, ২৬৮০, ২৬৯৫ এবং সহীহ মুসলিম, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৭৮১, ৪৭৮২, ৪৭৮৩)।
      সাইপ্রাসে উম্মে হারাম বিনতে মিলহানকে কবরস্থ করা হয়। বর্তমানে তার কবরের পাশে একটি মসজিদ আছে।
      এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে?
      (২) হাদীসঃ আনাস( রাঃ) থেকে বর্নিত। উম্মে সুলাইম রসুল( সঃ) এর জন্য চামরার বিছানা বিছিয়ে দিতেন। রসুল( সঃ) তার বাড়ীতে তার উপড় শুয়ে বিশ্রাম নিতেন। আনাস( রাঃ) বলেনঃ রসুল( সঃ) ঘুমিয়ে পড়লে এবং এরপর জেগে উঠলে উম্মে সুলাইম তার শরিরের থেকে নির্গত ঘাম এবং মাথা থেকে ঝরে পড়া চুল নিতেন এবং তা একটি শিশিতে সংরক্ষনে করতেন। তারপর খুসবুর সাথে তা মিশাতেন ( সহী মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং- ৪৮৪৯, সহীহ বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, ১৩ খন্ড)।
      হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেনঃ উল্লেখিত ঘটনাটি ঘটে বিদায় হজ্জ্বের পর। (ফাতহুল বারি)।
      (৩) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নং-১৪৬৫২ । সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)।
      হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী। নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)।
      (৪) হাদীসঃ জবাবের( রাঃ) থেকে বর্নিত। ইয়েমেন থেকে হজরত আলী( রাঃ) রসুলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন ফাতিমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোষাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন। ( সহী মুসলিম, কিতাবুল হজ্জ্ব অনুচ্ছেদ, ৪ খন্ড)
      (৫) হাদীসঃ আতা ইবনে আবু রিহাব থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস ( রাঃ) আমাকে বলেছেন, আমি কি তোমাকে একজন বেহেস্তী মহিলা দেখাবো? আমি জবাব দিলাম, হাঁ নিশ্চয়ই! তিনি বলেন, এই কৃষ্নকায় মহিলাটিকে দেখো( সহী বুখারী, রোগ ব্যাধী অধ্যায়)।
      দুনিয়াথেকে বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত একজন মহিলার চেহারা ছিল খোলা।
      (৬) হাদীসঃ ইবনে জুরাইহ থেকে বর্নিত।তিনি বলেনঃ আতা আমাকে জানিয়েছে, তিনি উম্মে জাফরকে( বেহেস্তি মহিলা) কাবার গিলাফের নিকট দেখতে পেয়েছেন। তিনি ছিলেন একজন দীর্ঘাঙ্গী কৃষ্ণকায় মহিলা। ( সহী বুখারী ও মুসলিম)।
      চেহারা খোলা না থাকলে আপনি তাকে চিনবেন কিভাবে?

  • @mdarifkhan5138
    @mdarifkhan5138 2 года назад +5

    আমাদেরকে মৃল্যবান টিপস্ দেওয়ার জন্য আল্লাহ পাক আপনাকে কবুল করবেন

  • @mdtanver4813
    @mdtanver4813 2 года назад +12

    আমার প্রিয় আলেমদের একজন💖💖💖

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @mdzummanmiah1766
    @mdzummanmiah1766 2 года назад +8

    আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক ইসলাম বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন

  • @shirinakhtar178
    @shirinakhtar178 2 года назад +5

    ماشاءالله سبحان الله الحمدلله الله أكبر 🤲🤲🤲🌹🌹🌹 اللهم صلى وسلم وبارك على سيدنا ونبينا وحبيبنا وشفيعنا وقاءدنا ومولانا محمد صلى الله عليه وسلم تسليم.

  • @sazzadhossainsumon
    @sazzadhossainsumon 2 года назад +13

    সুন্দর আলোচনা

  • @dilrubajahan-kn1tw
    @dilrubajahan-kn1tw Год назад

    Daron, oshadharon,subhanallah.Huzur pordar bepare bolate amake ekjon onek opoman korchilo.

  • @MdIbneNadimAlIshak-oq6by
    @MdIbneNadimAlIshak-oq6by 2 месяца назад

    মাসাআল্লাহ,খুবই সুন্দর আলোচনা হুজুর।

  • @hasbirabbi9509
    @hasbirabbi9509 2 года назад +4

    ওয়াজটা খুব সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর করে অর কম লোক ই ফুটিয়ে তুলতে পেরেছে। জাযাকাল্লাহ।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।

  • @M.HasanRubel
    @M.HasanRubel 2 года назад +4

    জাযাকাল্লাহ..

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ

  • @SeaborgiumMdSamsulIslam
    @SeaborgiumMdSamsulIslam 2 года назад +2

    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
    জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু

  • @nafuzmahmood1265
    @nafuzmahmood1265 2 года назад +6

    একদম ঠিক,,, মাসাআল্লাহ্

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @justiceway6925
    @justiceway6925 2 года назад +11

    Very Informative, helpful, motivated video.
    MashaAllah.
    May Allah bless him..

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে ধন্যবাদ

  • @sakranahmed7518
    @sakranahmed7518 2 года назад +9

    Most important speech.May Allah bless you.

  • @ariyanahmedjosim2034
    @ariyanahmedjosim2034 2 года назад +10

    100% Right

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

  • @asrafmollick3621
    @asrafmollick3621 Год назад +1

    Huzur ref Soho kotha bolen ajonno khub valo lage

  • @tofayelahammed-job
    @tofayelahammed-job 2 года назад +8

    If you fail and despair, then prostrate🙂
    Allah Ta'ala will show you the way to success,
    In sha Allah❤️

  • @mr.stupidboy8435
    @mr.stupidboy8435 2 года назад +5

    মাশাল্লাহ খুব সুন্দর লাগছে

  • @mhkanok2
    @mhkanok2 2 года назад +9

    মা শা আল্লাহ সুন্দর অলোচনা ❤️

  • @mithusekh4815
    @mithusekh4815 2 года назад +5

    জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ

  • @faijulbayan1965
    @faijulbayan1965 2 года назад +9

    Love from Assam India 💕 মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর কথা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফীক দান করুক 🤲🤲

  • @md.nashirhossain7000
    @md.nashirhossain7000 17 дней назад

    সব হুজুর আপনার মত হইলে
    সব নারী পরদা করতো ❤❤❤❤❤❤❤

  • @AbdusSalam-zj8gp
    @AbdusSalam-zj8gp Год назад +2

    Excellent lecturer very nice boro bhai Allah apnake bhalo korok

  • @Abd_sLearningLab
    @Abd_sLearningLab 2 года назад +2

    Alhamdulillah Allah amader islamer ganno kobul korun (inshaallah)

  • @sharminrahamanmohuarahaman3392
    @sharminrahamanmohuarahaman3392 2 года назад +2

    আলহামদুলিল্লাহ মন ভরানো আলোচনা,, খুব প্রয়োজনীয় আলোচনা,, বেশিরভাগ পুরুষেরা সময় মত বিবাহ করেনা,, হাজারটা অজুহাত দেখায়,, তাই এই ধরনের আলোচনা মাঝেমাঝে খুব জরুরী,, এরকম মমিন ভাই প্রতিটা ঘরে তৈরি হোক।।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।

  • @mdmonirkhan3080
    @mdmonirkhan3080 Год назад +2

    হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ জানাই খুব সময় উপযোগী আলোচনা

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  Год назад

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

  • @MdSohel-rr8ud
    @MdSohel-rr8ud 2 года назад +4

    আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেকহাইয়াত দান কোরুক

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

  • @poriborton9734
    @poriborton9734 2 года назад +10

    হুজুরের বয়ান আমার অনেক ভালো লাগলো।
    মাফ করবেন।নারীর কথা বলা হয়েছে
    ৩ নাম্বার সুরার ১৪ নাম্বার আয়াতে।
    ১৩ নাম্বার নয়।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      আপনাকে ধন্যবাদ

    • @poriborton9734
      @poriborton9734 2 года назад +1

      @@Muslimmedia24K জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাই।

    • @rackybulhasan3603
      @rackybulhasan3603 2 года назад

      [৩:১৪] আল ইমরান
      زُيِّنَ لِلنّاسِ حُبُّ الشَّهَواتِ مِنَ النِّساءِ وَالبَنينَ وَالقَناطيرِ المُقَنطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَالفِضَّةِ وَالخَيلِ المُسَوَّمَةِ وَالأَنعامِ وَالحَرثِ ذلِكَ مَتاعُ الحَياةِ الدُّنيا وَاللَّهُ عِندَهُ حُسنُ المَآبِ
      মানুষের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে প্রবৃত্তির ভালবাসা- নারী, সন্তানাদি, রাশি রাশি সোনা-রূপা, চি‎‎হ্নত ঘোড়া, গবাদি পশু ও শস্যক্ষেত। এগুলো দুনিয়ার জীবনের ভোগসামগ্রী। আর আল্লাহ, তাঁর নিকট রয়েছে উত্তম প্রত্যাবর্তনস্থল।

  • @al-quranal-kareem7018
    @al-quranal-kareem7018 Год назад

    আল্লাহ আপনি আমাদেরকে নিরাপত্তা দান করুন।
    আল্লাহ আপনি আমাদেরকে আপনার আজাব থেকে আশ্রয় দান করুন।
    আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।🌹

  • @sadikulislamsujon
    @sadikulislamsujon 3 месяца назад

    অনেককককককক দামী আলোচনা ♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️

  • @yasinarfat4041
    @yasinarfat4041 2 года назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা থেকে রক্ষা করুন" আমিন"

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

  • @mdnur3519
    @mdnur3519 2 года назад +3

    অসাধারণ আলোচনা ভাই আপনাকে ভাললবাসি আল্লাহর জন্য।সত্যের পথে থাকলে তার জয় হবে ইনশাআল্লাহ।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      আপনাকে অসংখ্য

    • @MdZakir-lh4tw
      @MdZakir-lh4tw Год назад

      হুজুর আপনার ধন্যবাদ হকের উপরে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ

  • @rkslifestyle8192
    @rkslifestyle8192 2 года назад +6

    Mas Allah

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад

      কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

  • @user-ou3fn1uw3n
    @user-ou3fn1uw3n Год назад

    জাযাকাল্লাহ খায়ের

  • @mdpearulislamsumon6065
    @mdpearulislamsumon6065 2 года назад +1

    Alhamdulillah onek sudor alochona,,kintu baba ma biye dite chay na,,ki krbo blen

  • @hussainahammd3009
    @hussainahammd3009 11 месяцев назад

    আল্লাহ তুমি আমাদের সব ছেলেদেরকে মেয়েদের ফিৎনা থেকে বাচার তৌফিক দান করুন আমিন।🙂🙂

  • @ibrahimbr5488
    @ibrahimbr5488 3 года назад +3

    best Waz
    Hujur thik bolesen
    bortomNe ei obosta

  • @mahmudulhasanhimel767
    @mahmudulhasanhimel767 Год назад +1

    আল্লাহ হেফাজত করুন সবাইকে

  • @AbdulHai-wl5ze
    @AbdulHai-wl5ze 2 месяца назад

    আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করুন ❤❤❤❤

  • @rafsanjani2650
    @rafsanjani2650 2 года назад +9

    কথা তো বাস্তব,,,,,
    বিয়া করতে পারছি না,,,কেউ পাত্রী দিতা চায় না কারন আয় নাই,, চেষ্টা করেও কিছু করতে পারতাছিনা,,,,কারন কোনো যোগ্যতা নাই আমার😭😭😭

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +2

      হতাশ হবেন না
      চেষ্টা করুন
      সফল হবেন

    • @abdurraquibalam9915
      @abdurraquibalam9915 2 года назад +2

      ধর্য্য সিয়াম আর দুয়া

  • @mahadialam
    @mahadialam 2 года назад +13

    ভাই কেও আমাকে বলবেন কীভাবে বাচা যায় নারী ফেৎনা থেকে সব জায়গায় তো নারী এখন তো ঘরে বসে থাকা ছাড়া তো কোনো উপায় নেই আমাকে সাহায্য করবেন ভাই প্লিজ 😭😭😭😭😭

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +6

      আপনাকে ধন্যবাদ
      সব সময় আল্লাহর রাস্তায় থাকুন
      আল্লাহ আপনাকে হেফাযত করবেন

    • @mahadialam
      @mahadialam 2 года назад +2

      ধন্যবাদ ভাইয়া ভাই আমাকে একটু হলেও এর উওর টি দিবেন প্লিজ

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +6

      নারী ফিতনা পৃথিবীর জঘন্যতম
      নারীর মন বোঝা খুবই কঠিন
      পরিবারের সকলকে শালীনতার শিক্ষা দিন
      মেয়েদেরকে প্রশ্রয় না দেওয়াই ভালো

    • @jihadislam2039
      @jihadislam2039 2 года назад

      Thik bosen vai

  • @alamgirkhan2422
    @alamgirkhan2422 2 года назад +6

    Mashallah ❣️

  • @anwerhussain3152
    @anwerhussain3152 2 года назад +2

    আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা

  • @muhammadtaimur337
    @muhammadtaimur337 Год назад +1

    জাযাকুমুল্লোহু খয়রন 💐

  • @habibullah-bu4if
    @habibullah-bu4if Год назад

    মাশাআল্লাহ যুগোপযোগী আলোচনা।

  • @islamicshorts127
    @islamicshorts127 2 года назад

    Alhamdulillah sundor alochona.. jajakallahu khairon shaikh

  • @santwanatanha9127
    @santwanatanha9127 Год назад

    মাশ আল্লাহ মোটিভিশন ওয়াজ টা

  • @abuubayda4538
    @abuubayda4538 Год назад

    অসাধারণ ❤❤❤❤

  • @Mdsalim-en6mg
    @Mdsalim-en6mg 2 года назад +3

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

  • @tanvirhossain5215
    @tanvirhossain5215 Год назад +2

    আমার বয়স মুটামুটি ২৩, ভয়ংকর সময় পার করছি।দোয়া করবেন।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  Год назад +2

      আল্লাহ তাআলা আপনার সহায় হউন
      আমীন

    • @ikcartoonbd2466
      @ikcartoonbd2466 Год назад

      Amin

  • @abdurrhaman1414
    @abdurrhaman1414 2 года назад +2

    সম্মানিত দ্বীনি ভাই আপনার জন্য ভালোবাসা এবং দোয়া রইলো

  • @abuubayda4538
    @abuubayda4538 Год назад

    সেরা ❤❤

  • @bmovi2259
    @bmovi2259 2 года назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক কিছু শিখতে পারলাম।

    • @Muslimmedia24K
      @Muslimmedia24K  2 года назад +1

      thanks

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম।
      হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)।
      হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)।
      এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব।
      দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে।
      হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে।
      গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ ।
      ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।

  • @ibrahimbr5488
    @ibrahimbr5488 3 года назад +6

    Bortomane ei obosta
    hujur thik bolesen😷🌹🌹🌹