মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আসলেও ডক্টর খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লাহ ঠিকই বলেছিলেন, বাঙালির আবেগ বেশি জ্ঞান কম , এখানেও তাই হয়েছে ,, এই ভিডিও দেওয়ার কারণে তাদের যে কণ্ঠের ও পর্দা আছে এটা লঙ্ঘন হওয়ার কারণে যে ভিডিও টা ছেড়েছে তার উপর এই পাপের দায়ভার বর্তাবে
প্রথমতো মহিলাদের কন্ঠের ও পর্দা আছে , সেটা লঙ্ঘন হচ্ছে, আর দ্বিতীয়তো কুরআন শরীফের পরে থেকে সম্মানিত কিতাব হলো বুখারী শরিফ,সেটাকে তারা বেন্চ বা উচুস্হানে না সরাসরি কিতাবগুলো কে নিচে রেখে পরছো,কিতাবের এমন অসম্মান দেখে বুক টা ফেটে যাচ্ছে 😢😢😢😢আল্লাহ সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন 🤲🤲
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আমরা এসব ভন্ড কাজ শিখি না।মহিলা মাদ্রাসা বলে কলংক। তাদের উস্তাদ গুলার মধ্যে কি শরীয়তের কিছু নেই???কি করে তারা তাদের কে এভাবে পড়তে দেই।হাত মৌজা নাই।কিতাবের আদব নেই।আর এগোলা হলো ইলম না, সামান্য দেখানো ইলম।আমি দেখার পরে আমার মেজেস টা অনেক খারাপ হইছে।
কন্ঠের পর্দা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। নেক সরাতে শয়তানের ধোকা । মাদ্রাসার পরিচালক কে অবশ্যই আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতেই হবে। আল্লাহতালা সকলকে হেদায়েত দান করুক। আমিন
দাওরা পরেন ভালো কথা ।আপনারা কি জানেন না যে, মহিলাদের কন্ঠও পর্দা 😠 আর আপনারা কিভাবে বোরকা পরে ভিডিও আপলোড দেন?একটা হাদিস ছোট বেলায় শিখেছি লজ্জা ঈমানের অঙ্গ। এর দ্বারা বুঝা যায় যে,যার লজ্জা নেই তার ঈমানও কম ।🤞আমি মেশকাতে পড়ি আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আপনাদের মতো পর্দা করতে না পারি 😏 আল্লাহ যেন আমাকে এবং আমার ফ্রেন্ডদেরকে খাছ পর্দা করার তৌফিক দান করেন 🤲আর আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আপনাদের ছোট বোন হিসেবে 🤗
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আসসালামু আলাইকুম অনেক দুঃখের সাথে বলতে হয় আমরা কাকে দেখানোর জন্য এগুলো বাহিরে ছেড়েছে জানিনা কারা এগুলো করেছেন আর কিছু নেই মানুষ কে দেখানোর জিনিস আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত দিন
আপু আমার খতমে বুখারী পড়ার খুব ইচ্ছো। আজ শুনে খুব ভালো লাগলো কিন্তু তুমাদের অবস্থা দেখে খুব খারাপ লাগলো। দুয়া করি রহমান তুমাদের উপর রহম করুন এবং হেদায়েত দান করুন।আমিন
আমি তো মালয়েশিয়া থাকি কেমনে হামলা করব। আর আমি মাদরাসায় কেনো হামলা করব। এই মাদরাসায় এতো সুন্দরি সুন্দরি পাখিরা লেখা পড়া করে। তবে প্রেমের হামলা করতে পারি
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
অন্যের ভুল ধরার আগে নিজের ভুলগুলো সংশোধন করুন আপনার সন্তান কে পারছেন একটা মাদ্রাসায় দিতে কোন মানুষ যদি এগিয়ে যেতে চায় তাকে এগিয়ে দিতে সাহায্য করুন করুন
দিন শিক্ষা করাটা, যদি দিন ইসলাম অনুযায়ী না হয়, তাহলে সেই শিক্ষার কোনো, কোনো মূল্য নেই, ইবলিসের শিক্ষা তো কম ছিলনা,। মহিলাদের কণ্ঠের পর্দা আছে, আছে ,এটা ফরজ
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
কাওমি মাদ্রাসায় যে ভাবে হাদীসের উপর গুরুত্ব দিয়ে পড়ানো হয়, সে ভাবে যদি পবিত্র কোরআন শরীফের তাফসির পড়ানো হতো, তাহলে প্রকৃত দ্বীন প্রচার হতো, তৎসাথে মানুষ মুমিন থেকে মুসলিম হতো !!! হায় আফসোস একমাত্র জীবন বিধান পিছনে ফেলে মানুষের তৈরি মনগড়া বিধান নিয়ে ব্যস্ত !!!!!
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
এভাবেই বলা উচিত,,, ধন্যবাদ লেখকের লেখা টিকে,,,আমিন
আপনাকে সেলুট ,,, দারুন একটি ভাষণ দিয়েছেন,,,,,,👌
ঠিক বলছেন জাযাকাল্লাহ
👍👍
ঠিক বলেছেন জাযাকাল্লাহ্
আমিও একজন আলেমা তারপরও বলতে হচ্ছে এই দৃশ্য দেখে অন্তর ছিদ্র হয়ে গেল।আল্লাহ সবাই কে হেদায়েতে কামেলা দান করুন।
আমিন
এখানে প্রতিটি কন্ঠ চেঞ্জ করা হইসে যাতে মুল কন্ঠ বুঝা না যায়।
আমিন
আপু আমার জন্য দোয়া করবেন❤❤❤❤
আমিন 😥🤲
আপু তোমাদের কিতাবের সামনে বসার আদব টা মাসাআল্লাহ আল্লাহ হেদায়েত দান করুক তোমাদের আাবার হাতে হাত মুজা নাই কন্ঠের পদা নাই বাহ খুব ভালো আদব
Janar nam kamiyab na manar nam kamiyab ai apur thik ai obosta
প্রতিটা ফ্যামিলিতে একটা কন্যা সন্তানকে মহিলা মাদ্রাসায় দিন
কথাগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
এটা কোন মাদ্রাসা
মাদ্রাসা এটা কথায়
আল্লাহ মুমিনদের হেফাজত করুন (আমীন)
আমিন
@@somachowdhury8285ছুম্মা আমিন
দুইটা মাশা-আল্লাহ লোভে
ভিডিও করে ইউটিউবে প্রকাশ করে একেবারে জান্নাতি হয়ে গেলা!
🤔🤣🤣🤣
আসলেই মন ভরে গেছ,,, আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খায়ের
@@somachowdhury8285 মরার পর টের পাইবা
কন্ঠের তো পদা্ নাই। আবার হাত মোজা নাই। আফসোস দুনিয়া 😢😢😢
ঠিক বলেচেন
@@JobayerHossen-u3vতা তো ঠিক
ঠিক বলে কিভাবে?? পড়ার সময় কন্ঠের পরদা নেই ///
আমি ও একজন আলেমা তার পর ও বলতে হচ্ছে এই দূশ্য দেখে অন্তর ছিদ্র হয়ে গেছে আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত কামেলা দান করেন আমীন আমি একজন রোহানগা
মন খুশি হয়ে যাই তেলাওয়াত গুলো শুনলে
অসংখ্য ধন্যবাদ
আমাদেরতো খতমে বুখারীর অনুষ্ঠান হয়েছে আমরাও তো বুখারী শরীফ পড়ছি কিন্তু এভাবে পরিনি কারন কিতাবের একটা সম্মান আছে
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আলহামদুলিল্লাহ
পড়াত শুনে অতীতের স্মৃতিগুলো মনে পড়ছে
মাসাআললাহ খুব সুন্দর
আললাহ সকলকে দীনের খাদেমা হিসেবে কবুল করুন৷৷ আমিন
আমিন ছুম্মা আমিন
আপনিকেমন আছেন@@somachowdhury8285
এভাবে ভিডিও করে পাবলিক করা ঠিক হয়নি ,এতে কন্ঠের পর্দা নষ্ট হয়েছে তাছাড়া কারো হাতেই মুজা নেই।
🤔🤔🤔🤔
আসলেও ডক্টর খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লাহ ঠিকই বলেছিলেন, বাঙালির আবেগ বেশি জ্ঞান কম , এখানেও তাই হয়েছে ,, এই ভিডিও দেওয়ার কারণে তাদের যে কণ্ঠের ও পর্দা আছে এটা লঙ্ঘন হওয়ার কারণে যে ভিডিও টা ছেড়েছে তার উপর এই পাপের দায়ভার বর্তাবে
Itna fatwa mat de be
Parde mein hai Na kafi hai mashallah
Bangali log jyada fatwa Dena jante Hain kuchh karna To nahin aata ek dusre ke gand mein ungali karna jaanta hai
Right 👍👍👍
সহমত রইলো
প্রথমতো মহিলাদের কন্ঠের ও পর্দা আছে , সেটা লঙ্ঘন হচ্ছে, আর দ্বিতীয়তো কুরআন শরীফের পরে থেকে সম্মানিত কিতাব হলো বুখারী শরিফ,সেটাকে তারা বেন্চ বা উচুস্হানে না সরাসরি কিতাবগুলো কে নিচে রেখে পরছো,কিতাবের এমন অসম্মান দেখে বুক টা ফেটে যাচ্ছে 😢😢😢😢আল্লাহ সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন 🤲🤲
😭😭😭🤔🤔🤔
আমিন
মাস আল্লাহ বলার কি দরকার যেখানে পদার ঠিক নাই জিজিজি
🤔🤔🤔
হে আল্লাহ সবাইকে ইসলামের জন্য কবুল করো
আমিন ছুম্মা আমিন
এখানে বোনদের হাতে মুজা নেই কিন্তুু পাশে একজন পুরুষ মানুষ বসে আছে বুঝলাম না সাধারণত এরকম পরিবেশ সব সময় হয় না আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুন
🤔🤔🤔
মনে হয় না বুখারি অনুষ্ঠান। অন্য কিছু মনে হয়, আওয়াজ চেন্জ করছে।
@@somachowdhury8285আমিঃ শাহানারা খাতুন আমিও পড়তে মহিলা মাদ্রাসা রয়েছে কোথায়
আপু কেমন আছেন?@@somachowdhury8285
আসসালামু অলাইকুম আপু @@somachowdhury8285
সুবহানাল্লাহ অনেক ভালো লাগলো শুনে
জাযাকাল্লাহ খায়ের প্রিয় ভাই
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ
@@somachowdhury8285আপনি কে বোন?
আপনি কি এই মাদ্রাসা চিনেন?
আলহামদুলিল্লাহ আমিও মাওলা❤️
অনেক সুন্দর হয়েছে আপু খুতবাটা🥰🥰🥰
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহু খাইরা
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
সুন্দর পড়ন, যেন মন জুড়ে যায়।
💖💖💖
Masa Allah❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহ খাইয়ে
যত শুনি ততোই শুনতে ইচ্ছে করে... একবার নয় মিনিমাম ১০ বার শুনেছি... আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খায়ের প্রিয় ভাই
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
❤❤❤❤❤❤
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আপু আপনারা বক্তাদের মত এস্টেজে গিয়ে ওয়াজ করেন
MasaAllah kob balo lakse a rokom ak jon Amar jibon songi hesebe cai Allah Jeno Amar cawa puron koren Amin.
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো মন প্রাণ জুড়িয়ে গেল। আল্লাহ আমাদের সকলকেই দ্বীনের খাদেম হিসেবে কবুল করে নেন আমিন
আমিন ছুম্মা আমিন
আমি
আমি এক জন নারি হয়ে বলবো আপুদের গলার সুরে যিনাহ সমান গুনাহ হতে পারে আল্লাহ আপুদের কমা করো আমাকেও কমা করো মাবুদ
ধনয়বাদ
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আমরা অন্যর দুশ না দরে নিজের গড় দেখো আপনার মা বোন ও স্ত্রী কেমন পর্দা করে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
মাশাআল্লাহ
আসসামু আলাইকুম@somachowdhury8285
❤Romadanul Mubarak. Masha Allah Marhaba Marhaba Marhaba
জাযাকাল্লাহ
নারীদের গলার কণ্ঠের ও পর্দা আছে
আপনাদের জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো প্রিয় বোন
জাযাকাল্লাহ খায়ের
শিক্ষার্থীদের জন্য শুভকামনা রইলো ভালো করে দেখে নিন কিভাবে পড়তে হয় আমীন মুফতী হাফেজ মাও মু মুমিনুল হক কুরাইশী
আমরা এসব ভন্ড কাজ শিখি না।মহিলা মাদ্রাসা বলে কলংক। তাদের উস্তাদ গুলার মধ্যে কি শরীয়তের কিছু নেই???কি করে তারা তাদের কে এভাবে পড়তে দেই।হাত মৌজা নাই।কিতাবের আদব নেই।আর এগোলা হলো ইলম না, সামান্য দেখানো ইলম।আমি দেখার পরে আমার মেজেস টা অনেক খারাপ হইছে।
জাযাকাল্লাহ খায়ের প্রিয় ভাই
😭😭🤣🤣
সুন্দর হয়েছে মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খায়ের
কন্ঠের পর্দা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। নেক সরাতে শয়তানের ধোকা । মাদ্রাসার পরিচালক কে অবশ্যই আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতেই হবে। আল্লাহতালা সকলকে হেদায়েত দান করুক। আমিন
জাঝাকাল্লাহ্ খাইরান ফিদ্দারাইন ।অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো এই হাদীস শরীফকে ছহি ভাবে পড়ার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
আমি ভারত তেকে বলছি
শুদ্ধ আপনি কিভাবে যানলেন
অনেক ভূল আছে
যাচাই না করে কোন কিছু বলা ঠিক নয়
আলহামদুলিল্লাহ মনটা জুড়িয়ে গেছে বোনদের কন্ঠে বুখারী শরীফের তেলাওয়াত শুনে।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
হুম❤❤❤
কেয়ামতের দিন কি কোরানের পাশাপাশি বুখারি শরীফও থাকবে নাকি বিচারের মানদন্ড হিসেবে? এইসব বোখারী ফোখারী খতম করে পাচ পয়সার লাভ নাই।
ধন্যবাদ জানিয়ে চি
Mashallah
আল্লাহ সবাইকে সুস্থতা হায়াত দান করুন আমিন ছুমমা আমিন
আমিন ছুম্মা আমিন
@@somachowdhury8285কেমন আছেন আপনি,,,আপনার বাড়ী কোথায়
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমিন ❤❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহ খাইয়ে
মাশাল্লাহ মন জুড়ানো তেলাওয়াত
জাযাকাল্লাহ খায়ের
❤
Alhamdulillah🇧🇩🇧🇩
আলহামদুলিল্লাহ
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর তিলাওয়াত
জাযাকাল্লাহ খায়ের
Assalamu walikum @@somachowdhury8285
ঠিক বলেছেন একদম ঠিক মনের ভিতর সেই হয় হচ্ছে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
দাওরা পরেন ভালো কথা ।আপনারা কি জানেন না যে, মহিলাদের কন্ঠও পর্দা 😠 আর আপনারা কিভাবে বোরকা পরে ভিডিও আপলোড দেন?একটা হাদিস ছোট বেলায় শিখেছি লজ্জা ঈমানের অঙ্গ। এর দ্বারা বুঝা যায় যে,যার লজ্জা নেই তার ঈমানও কম ।🤞আমি মেশকাতে পড়ি আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আপনাদের মতো পর্দা করতে না পারি 😏 আল্লাহ যেন আমাকে এবং আমার ফ্রেন্ডদেরকে খাছ পর্দা করার তৌফিক দান করেন 🤲আর আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আপনাদের ছোট বোন হিসেবে 🤗
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
আল্লাহু আকবর
আল্লাহু আকবর
আমি আগে মহিলা মাদ্রাসাকে ভুল বুঝতাম এখন বড় হয়ে বুঝতেছি আমার ধারণা ভুল তাই এখন আমার ছোট বোনকে ভর্তি করেছি সবাই দোয়া করবেন ওর জন্য ❤️❤️
যত শুনি ততই শুনতে ইচ্ছে করে , আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ Love from Singapore
এভাবে মোবাইলে ভিডিও ছেড়ে ওনাদের পদার খেলাফ করে কি লাভ । তাও আবার ওনাদের হাতে মোজাও নেই ।
জ্ঞান দিতে আসিয়ান না
@@somachowdhury8285 কেনো এরকম সাওয়াবের জায়গায় পর্দার খেলাফ করছেন।কি দরকার
আপনাদের কে ভালো কথা বললে সহ্য হয় না। আপনাদের জন্য বাকি মহিলা মাদ্রাসার ও বদনাম।
@@somachowdhury8285 কেন যে এরকম করেন। ফালতু
দ্বিতীয় জনেরটা সুন্দর হইছে,,৷ মা শা আল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খায়ের
Valo home chhe
এটা কেমন কমেন্ট?
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আর কত কি দেখবো আল্লাহ আমাদের কে সঠিক বুঝার তাওফিক দান করুন।
🤔🤔🤔
আসসালামু আলাইকুম অনেক দুঃখের সাথে বলতে হয় আমরা কাকে দেখানোর জন্য এগুলো বাহিরে ছেড়েছে জানিনা কারা এগুলো করেছেন আর কিছু নেই মানুষ কে দেখানোর জিনিস আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত দিন
হায় আফসোস তারা খতমে বুখারী পড়তেছেন অথচ পদা ঠিক নাই, যেখানে পদা করাকে আল্লাহ তায়ালা ফরয করেছেন। খতমে বুখারী না
আপু কন্ঠের পর্দা করুন 😢😢😢
😭😭😭
কিতাব কে নিচে দেখে বুক ফেটে যাচ্ছে আপু কিতাবের সম্মান করুন
আমি জানি কন্ঠেও পর্দা আছে বলা হয়েছে যে ছোট গলায় কথা বলা ফরজ,,
🤔🤔🤔
বোরকা অবস্থায় ভিডিও দেওয়া জেতো কন্ঠ শুনা ছাড়া শুধু তাদের পড়ার দৃশ্য দেখা জেতো তাহলে সবার জনে ভালো হতো আর গুনাহগার ও কেও হতো না আমি মনে করি।
বড় ভাই জ্ঞান না দিয়ে নিজের কাজ নিজে করুন,, কোনটা ভালো কোনটা খারাপ আমরা জানি।
মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে ❤
তোমাদের জন্য করি দোয়া
আমি অধম ভাই
স্বপ্ন যেন সত্যি হয়
বাস্তবে যে পাই
আমিন ছুম্মা আমিন
আপু আমার খতমে বুখারী পড়ার খুব ইচ্ছো। আজ শুনে খুব ভালো লাগলো কিন্তু তুমাদের অবস্থা দেখে খুব খারাপ লাগলো। দুয়া করি রহমান তুমাদের উপর রহম করুন এবং হেদায়েত দান করুন।আমিন
হাত মোজা কৈ
হাত মোজা ঘুরতে গেছে😮😮😮😮😮
আবার অনেক দিন পর সুনলাম,,, মাদ্রাসায় আমাদের সময় আমরা পরে ছিলাম ❤❤❤
শুনে খুশি হলাম
মাশাআল্লাহ অসাধারণ হয়েছে কোথায় এটা
জাযাকাল্লাহ খাইয়ে
আল্লাহ সবাইকে হেদায়াত করুন
আমিন
Kontar porda nai ki tadar
Masaallah allah sobai ke kobul korun
Amin
আমি তো মালয়েশিয়া থাকি কেমনে হামলা করব। আর আমি মাদরাসায় কেনো হামলা করব। এই মাদরাসায় এতো সুন্দরি সুন্দরি পাখিরা লেখা পড়া করে। তবে প্রেমের হামলা করতে পারি
প্রেম মানে জঘন্য হারাম কাজ, এগুলো থেকে প্রতিটা মুমিন মুসলমান নরনারী বিরত থাকা ফরজ আইন।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন, প্রতিটা মুমিন মুসলমান নর-নারীকে বুঝার তৌফিক দান করুক। আমিন ছুম্মা আমিন।
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
এভাবেই ভালো কাজ ও আমলের নামে ইসলাম ধ্বংস প্রাপ্ত হয়ে যাবে
এগুলো ভিডিও করা ঠিক হয়নি।
😭😭😭
@@somachowdhury8285 ,, ঠিক বলছি তো???
আচ্ছা বোখারী শরীফ টা কোনো টেবিলের উপরে রাখা যেতো না😢
১/ পর্দা লঙ্ঘন
২/ উচ্চারণে ভুল
৩/ ভুল ইবারত
সব মিলিয়ে ভুল আর ভুল!
গোনাহের কাজ
এটা ভিডিও সম্পূর্ণ ভুল
🤔🤔🤔
Yes yes you can understand yes
Alhmdulillah .masaallah onk sudhaar hoyase
❤
জাযাকাল্লাহ খায়ের
এটা তো ভিডিও করে ইন্টারনেটে ছাড়া পর্দার খেলাফ হয়েগেল আনুগ্রহ করে ভিডিওটি ডিলিট করে দিন
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর
এভাবে ওপেনে পুরুষের সামনে পড়া কি জায়েজ.?
🤔🤔🤔
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
@@somachowdhury8285কি ভাবছেন
আলহামদুলিল্লাহ ভারত থেকে দেখছি মহিলা আলেমা দের হাতে মজা পরিধান করিলে ভাল হত মোঃ সাইফুদ্দিন ফুরফুর বি
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান
অন্যের ভুল ধরার আগে নিজের ভুলগুলো সংশোধন করুন আপনার সন্তান কে পারছেন একটা মাদ্রাসায় দিতে কোন মানুষ যদি এগিয়ে যেতে চায় তাকে এগিয়ে দিতে সাহায্য করুন করুন
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
দিন শিক্ষা করাটা, যদি দিন ইসলাম অনুযায়ী না হয়, তাহলে সেই শিক্ষার কোনো, কোনো মূল্য নেই, ইবলিসের শিক্ষা তো কম ছিলনা,। মহিলাদের কণ্ঠের পর্দা আছে, আছে ,এটা ফরজ
মাশাআল্লাহ ❤❤
জাযাকাল্লাহ খাইয়ে প্রিয় ভাই
এদের হাতমুজা কথায়
মনে হয় বাড়িতে রেখে এসেছে
@@somachowdhury8285পাগল
😂😂😂😂
@@somachowdhury8285😮😮😮
মানুষ এসেছে এখানে আর হাত মুজা বাড়িতে এটা কেমন পর্দা?
তোমরা ভিডিওর মধ্যে তোমাদের কন্ঠ শুনাইতেছ হুজুর তোমাদের কাছে বসা পর্দা করো ভালো হয়ে যাও মাদ্রাসার ছাত্ররা বদনাম
এই ধরনের ইবারত কোন দরকার ছিলো মিডিয়ায় দেওয়ার ❤
পরের ভুল না ধরে আগে নিজের ঘরে দেখো কেমন পর্দা আছে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি জবাব দিয়েছেন।
🤔🤔😁
ওই জাহিল তুই কী বুজবেরে ❤
বুখারী শরীফ পড়তেছে অথচ এটাই জানেনা যে কিতাবের সামনে কিভাবে বসতে হয় আল্লাহ তায়ালা হেদায়াত দান করুক 😂😂😂
ফেতনায়ে নিসা
😭😭😭
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দান করুন আমিন
আমিন
@@somachowdhury8285❤
মা শা আল্লাহ,,,, আরো চালু করে পরতে হবে৷৷ ❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহ খায়ের
মহিলাদের কণ্ঠেরও পর্দা আছে। বিশেষ প্রয়োজনে পর পুরুষের সাথে কথা বলার পদ্ধতি এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে শিক্ষা দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে যদি কথা বল, তাহলে আকর্ষণহীন ভাষায় কাটাকাটা কথা বলবে। নরম ও ললিত ভাষায় কথা বলো না। এতে যেসব পুরুষের মনে রোগ আছে (পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ার মত ব্যক্তিদের রোগী বলা হয়েছে) তারা অকারণেই ফেতনায় পতিত হতে পারে। যার দায় আকর্ষণকারীনী নারীকেও নিতে হবে। সুতরাং নারীর কণ্ঠও একরকম পর্দার আওতায় চলে এসেছে। নারীরা নারী মহলে আলোচনা বা ওয়াজ করতে পারে। কিন্তু পুরুষ মহলে পর্দার আড়াল থেকেও তারা কেরাত, হামদ-না’ত বা ওয়াজ নিঃশর্তভাবে করতে পারে না। অল্প বয়সী বালিকারা যারা এখনও প্রকৃতই শিশু রয়েছে, তারা এসব পরিবেশন করতে পারে। যাদের ওপর এখনও পর্দা ফরজ হয় নি। নারীদের কেরাত, না’ত বা ওয়াজের রেকর্ড পরিচ্ছন্ন অন্তরের বয়সী ব্যক্তিত্ববান ও দায়িত্বশীল পুরুষের জন্যও ফেতনা থেকে মুক্ত নয়। সাধারণভাবে তরুণ, যুবকসহ সব পুরুষের জন্য কীভাবে নিরাপদ হতে পারে। এর মধ্য থেকে দিলের খাহেশাত পূরণের নিয়ত না থাকলেও অনিচ্ছাকৃত ভালো লাগাটুকু যে একসময় গুনাহের পর্যায়ে চলে যাবে না, তার নিশ্চয়তা কি? সুতরাং এটি নাজায়েজ বিষয়ের মতোই এড়িয়ে চলতে হবে। ইমাম সাহেবও এর বাইরে নন। তবে, এজন্য যেমন কোনো মুসল্লির নামাজ অশুদ্ধ হবে না, ইমাম সাহেবেরও ইমামতি অশুদ্ধ হবে না। গুনাহকে গুনাহ ভেবে করলে তা ছাড়ার বা তওবা করার সুযোগ থাকে। আর গুনাহকে গুনাহ মনে না করলে ঈমানের মধ্যেও ঘাটতি দেখা দেয়। মাসআলা সবার জন্যই, তবে অধিক সতর্কতা অবলম্বনকারী অধিক নিরাপদ।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
এভাবে মোবাইলে ভিডিও ছাড়ার কারনে ওনাদের পর্দার খেলাপ হয়েছে আর ওনাদের হাতে মুজাও নাই।
বড় ভাই সব জায়গায় দোষ খুঁজলে হবে..?
হুম 😊😊😊😊
ওনি তো সত্যি কথাই বলছে।আর এই মেয়ে গুলি যে পড়তেছে ওনাদের কন্ঠের পর্দার খেলাফ হচ্ছে
আপকি জানেন না ইবনে হুমাম রহ কি বলেছেন?? বলেছেন মহিলাদের আওয়াজ ও শুনানো জাবেনা @@somachowdhury8285
কাওমি মাদ্রাসায় যে ভাবে হাদীসের উপর গুরুত্ব দিয়ে পড়ানো হয়, সে ভাবে যদি পবিত্র কোরআন শরীফের তাফসির পড়ানো হতো, তাহলে প্রকৃত দ্বীন প্রচার হতো, তৎসাথে মানুষ মুমিন থেকে মুসলিম হতো !!!
হায় আফসোস একমাত্র জীবন বিধান পিছনে ফেলে মানুষের তৈরি মনগড়া বিধান নিয়ে ব্যস্ত !!!!!
আপনাদের ভবিষ্যত জীবনের জন্য শুভকামনা রইল
কন্ঠের কি পর্দা নাই
কিতাবের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
চমৎকার ভাল লাগল❤❤
ফরজ পর্দার খেলাপি করে ইলম অর্জন করার বিধান কোন হাদীস এ আছে? নারীদের পর্দা সম্পর্কে আগে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
আল্লাহ তুমি এদেরকে হেদায়েত দান করো। আমিন
পর্দা ঠিক হইছে না
😭😭
Poteta gora arokom dindare buntala onek sundor hoto ♥️♥️♥️♥️♥️♥️
মনে চাই একজন দ্বীনদার মেয়ে বিবাহ করতে কিন্তু মিলছে না
Vai vhuleo ei kam koirenna🥲