#হেলাল_হাফিজকে কেন প্রেম-বিরহের কবি বলা হয়?? হেলাল হাফিজের কবিতায় হেলেন নামের এক নারীর বহুল উপস্থিতি আছে, এই নারীকে কেন্দ্র করে তিনি বেশ কয়েকটি মর্মস্পর্শী কবিতা লিখেছেন। হেলেন ছিলেন তার প্রথম প্রেমিকা এবং হেলেনের ব্যাপারে তিনি অতিমাত্রায় সংবেদনশীলও ছিলেন, হেলেনপ্রসঙ্গ উঠলে তিনি আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলতেন! প্রায় সময় কান্নাকাটিও করতেন। হেলাল হাফিজের স্কুলজীবনে হেলেনের সাথে প্রেম হয়, তারা ছিলেন প্রতিবেশী। দীর্ঘ প্রেমের পর দুই পরিবারে ঘটনাটি জানাজানি হয়। হেলেনের বাবা ছিলেন দারোগা আর হেলাল হাফিজের বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক। হেলাল হাফিজের বাবা দারোগার মেয়ের সাথে ছেলের বিয়ে দিতে চাননি, এ নিয়ে দুই পরিবারে বিরোধ ঘটে কিন্তু বিরোধ থাকা সত্ত্বেও একসময় হেলাল হাফিজ হেলেনকে বিয়ে করতে চাইলেও হেলেন নির্বিকার থাকেন। হেলাল বুঝিয়েছিলেন, তারা বিয়ে করে ঢাকায় চলে আসবে, সুন্দর সুখের সংসার তৈরি করবে কিন্তু হেলেন রাজি হয়নি। পরে হেলেনের বিয়ে হয় ঢাকার একটি সিনেমা হলের (সম্ভবত মুন সিনেমা হল) মালিকের সাথে। হেলেনের বিয়ে হয়ে যাবার পর হেলাল হাফিজ দশ-পনেরো দিন কারো সাথে কোনো ধরনের কথা বলেননি। তার ভাবি তার বিয়ের জন্য তাকে কোনো মেয়ের ছবি দেখালেই তিনি বলতেন, 'ভাবি, এই মেয়েটা দেখতে ঠিক আমার মায়ের মতো।' এর পর তার ভাবি তাকে আর কোনো মেয়ের ছবি দেখাতে সাহস করেননি। কিন্তু ভাবিকে শর্ত দিয়েছিলেন হেলনকে ছাড়া আমার কাউকে কোনদিন বিয়ে করা হবে না। তীব্র দুঃখ বুকে চেপে নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় পাড়ি জমান হেলাল হাফিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে লেখাপড়াও করেছেন। ব্যতিক্রমী ও সহজবোধ্য কবিতা লেখার ফলে তার খ্যাতি ক্যামপাস থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ল দেশব্যাপী। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হয় তার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কাব্যগ্রন্থ 'যে জলে আগুন জ্বলে'। সারা দেশে এরকম আলোড়ন সৃষ্টিকারী বই এখনো আসেনি। হেলেনের স্বামী বইমেলা থেকে অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি 'যে জলে আগুন জ্বলে' বইটিও কিনে বাসায় নিয়ে যান। হেলেন যখন দেখতে পেলেন বইটির পুরোটা জুড়ে বিস্তৃত হেলেন-হেলাল প্রেমউপাখ্যান, আছে হেলালের কষ্টের ইতিবৃত্ত আর হেলেনের জন্য হেলালের শব্দে-শব্দে নিঃশব্দ হাহাকার; তখন ক্রমশ তার মস্তিষ্কবিকৃতি ঘটে, তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। হেলেনের স্বামী দেশে-বিদেশে হেলেনের উচ্চচিকিৎসার ব্যবস্থা করলেও হেলেন আর ভারসাম্য ফিরে পাননি। একপর্যায়ে স্বামীর কাছ থেকে হেলেন তালাকপ্রাপ্ত হন। পঁয়ষট্টি পেরুনো হেলাল হাফিজকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজও কেন বিয়ে করেননি? তিনি জবাবে বলেছেন -- 'আমি যে কাউকে বিয়ে করিনি, তা নয়; বরং আমাকেই সে বিয়ে করেনি!' এজন্যই হয়তো কবি তার না পাওয়া ভালোবাসাকে নিয়ে লিখেছেন "হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি নয়তো গিয়েছি হেরে, থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা, কে কাকে গেলাম ছেড়ে! "এ পৃথিবী একবার পায় তারে - পায় নাকো আর!" পৃথিবীর তিন ভাগ সমান দু’চোখ যার তাকে কেন একমাস শ্রাবণ দেখালে! “তুমি কি জুলেখা, শিরী, সাবিত্রী, নাকি রজকিনী? চিনি, খুব জানি, তুমি যার তার, যে কেউ তোমার, তোমাকে দিলাম না - ভালোবাসার অপূর্ব অধিকার। "আকালের এই কালে সাধ হলে পথে ভালোবেসো, ধ্রুপদী পিপাসা নিয়ে আসো যদি লাল শাড়িটা পরে! "বিরোধী নিধন শেষে, কতোদিন অকারণে তাঁবুর ভেতরে ঢুকে দেখেছি তোমাকে বারবার কতোবার।" "ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত ডাগর চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার দিকে, পত্র দিয়ো " "মানুষের কাছে এসে নতুন মুদ্রায় আমি নির্জন হলাম, একাই ছিলাম আমি পুনরায় একলা হলাম।"
এই প্রেমটা যদি সৃষ্টিকর্তার সাথে করতেন।ইহকাল পরকালে ভালো থাকতেন কবি।মানুষ এমনি স্বার্থপর তাই আপনাকে ছেড়ে গেছে অথবা বাধ্য হয়েছে চলে যেতে।আল্লাহ মাফ করুন আপনাকে।
আমার সংগ্রহে আছে প্রেম ও দ্রোহের কবি হেলাল হাফিজের কবিতার বই।উনি বিয়ে করেননি এজন্য স্যালুট উনাকে।মিথ্যে অভিনয় করে আর একজনকে ধোকা দেওয়ার চেয়ে একা থাকা ভালো। কষ্ট আর আঘাত নিয়ে অনেক সৃষ্টিশীল লেখক হওয়া যায় যা তাকে অমরত্ব এনে দিয়ে থাকে। যিনি আমায় পাগলের মতো ভালো বাসতেন তিনি সম্পর্কে চাচা বয়েসে অনেক সিনিয়র আমি তাকে respect করতাম কিন্তু ভালোবাসতে পারিনি।আমায় তড়িঘড়ি বিয়ে দিলে তিনি ড্রিংক করা শুরু করেন।জার্নালিষট থেকে অবসর নিয়ে সিনেমায় যান অনেক সুন্দর চেহারা ছিল।গীতিকার ছিলেন।প্রবাল চৌধুরীর গাওয়া লোকে যদি মন্দ বলে গানটি জাতীয় পুরস্কার পায়।তারই লেখা ছিল। সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া আমার একচোখে চন্দ্র সেটা ও সেই নায়কের লেখা অনেক গান তিনি লিখেছেন শুনেছিলাম সব গান আমাকে নিয়ে লেখা।অভিনয়ের সাথে সাথে সিনেমার গল্প ও লিখেছেন। এই প্রতিভান মানুষটিকে জোর করে বিয়ে দিলেও সুখী হননি, যাকে ভালোবেসে ছিলেন তাকে নিয়েই উনার সব সৃষ্টি ছিল। এতো বেশি ড্রিংক করতেন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান,তার আগে সিনেমা থেকে অবসর নিয়ে ধর্মের পথে চলে যান।দূর্ভাগ্য যাকে ভালোবাসতেন তার মৃত্যুদেহ দেখবার অনুমতি মেলেনি সেই নারীর। কারন সবাই জানতো তিনি প্রকাশ্যে বলতেন কাকে ভালোবেসে তিনি এতসব সৃষ্টি করেছেন।মেয়েটির বিয়ের পর কোনদিন তাদের আর দেখা হয়নি। হয়তো এই অভিশপ্তে মেয়েটি যাকে সত্যিকার ভাবে ভালবাসে সে তাকে প্রচন্ডভাবে ঘৃণা করে।মেয়েটি তার স্বামীকে কখনো ভালোবাসতে পারেনি।জীবন এমনই হয়। তাই এসব মানুষের বিয়ে না করাই উচিত। 😢😢
@MizanurRahman-ii9xr পরকালের বিশ্বাস আছে? পরকাল কিভাবে নির্ধারণ হবে তা তো সবারই জানা। সেটা মানেন কি ভাইজান? না মানলে তো কথা নাই আর মানলে প্রশ্ন করার দরকার ছিল না প্রিয়
মানুষ তার জীবনে যখন আপন কাউকে হারায় তখন মানুষ এর বয়স বেড়ে যায়, তখন আর কোন কিছুর জন্য অপেক্ষা করা হয় না আর জীবনে যখন অপেক্ষা থাকে না তখন জীবনের কোন মানে থাকে না
বেয়াদপের মত কথা বলেন কেন? একজন মৃত মানুষকে নিয়ে এভাবে কথা বলা ঠিক নয়। এভাবে সারা জীবন একা কাটানো সহজ ব্যাপার নয়। এর জন্য প্রচুর মানুষিক সহনশীলতার প্রয়োজন হয়।
আমি বিয়ে করিনি,, এটা ঠিক না।
আমাকে কেউ বিয়ে করেনি।
অদ্ভুত এক ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ।
স্যালুট স্যার।
উনার প্রতি শ্রদ্ধা, সেই সাথে বুক ভরা কষ্ট পেলাম উনার জন্য, আল্লাহ পাক জান্নাত দান করুন
#হেলাল_হাফিজকে কেন প্রেম-বিরহের কবি বলা হয়??
হেলাল হাফিজের কবিতায় হেলেন নামের এক নারীর বহুল উপস্থিতি আছে, এই নারীকে কেন্দ্র করে তিনি বেশ কয়েকটি মর্মস্পর্শী কবিতা লিখেছেন। হেলেন ছিলেন তার প্রথম প্রেমিকা এবং হেলেনের ব্যাপারে তিনি অতিমাত্রায় সংবেদনশীলও ছিলেন, হেলেনপ্রসঙ্গ উঠলে তিনি আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলতেন! প্রায় সময় কান্নাকাটিও করতেন।
হেলাল হাফিজের স্কুলজীবনে হেলেনের সাথে প্রেম হয়, তারা ছিলেন প্রতিবেশী। দীর্ঘ প্রেমের পর দুই পরিবারে ঘটনাটি জানাজানি হয়। হেলেনের বাবা ছিলেন দারোগা আর হেলাল হাফিজের বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক। হেলাল হাফিজের বাবা দারোগার মেয়ের সাথে ছেলের বিয়ে দিতে চাননি, এ নিয়ে দুই পরিবারে বিরোধ ঘটে কিন্তু বিরোধ থাকা সত্ত্বেও একসময় হেলাল হাফিজ হেলেনকে বিয়ে করতে চাইলেও হেলেন নির্বিকার থাকেন। হেলাল বুঝিয়েছিলেন, তারা বিয়ে করে ঢাকায় চলে আসবে, সুন্দর সুখের সংসার তৈরি করবে কিন্তু হেলেন রাজি হয়নি। পরে হেলেনের বিয়ে হয় ঢাকার একটি সিনেমা হলের (সম্ভবত মুন সিনেমা হল) মালিকের সাথে।
হেলেনের বিয়ে হয়ে যাবার পর হেলাল হাফিজ দশ-পনেরো দিন কারো সাথে কোনো ধরনের কথা বলেননি। তার ভাবি তার বিয়ের জন্য তাকে কোনো মেয়ের ছবি দেখালেই তিনি বলতেন, 'ভাবি, এই মেয়েটা দেখতে ঠিক আমার মায়ের মতো।' এর পর তার ভাবি তাকে আর কোনো মেয়ের ছবি দেখাতে সাহস করেননি। কিন্তু ভাবিকে শর্ত দিয়েছিলেন হেলনকে ছাড়া আমার কাউকে কোনদিন বিয়ে করা হবে না।
তীব্র দুঃখ বুকে চেপে নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় পাড়ি জমান হেলাল হাফিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে লেখাপড়াও করেছেন। ব্যতিক্রমী ও সহজবোধ্য কবিতা লেখার ফলে তার খ্যাতি ক্যামপাস থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ল দেশব্যাপী। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হয় তার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কাব্যগ্রন্থ 'যে জলে আগুন জ্বলে'। সারা দেশে এরকম আলোড়ন সৃষ্টিকারী বই এখনো আসেনি।
হেলেনের স্বামী বইমেলা থেকে অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি 'যে জলে আগুন জ্বলে' বইটিও কিনে বাসায় নিয়ে যান। হেলেন যখন দেখতে পেলেন বইটির পুরোটা জুড়ে বিস্তৃত হেলেন-হেলাল প্রেমউপাখ্যান, আছে হেলালের কষ্টের ইতিবৃত্ত আর হেলেনের জন্য হেলালের শব্দে-শব্দে নিঃশব্দ হাহাকার; তখন ক্রমশ তার মস্তিষ্কবিকৃতি ঘটে, তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। হেলেনের স্বামী দেশে-বিদেশে হেলেনের উচ্চচিকিৎসার ব্যবস্থা করলেও হেলেন আর ভারসাম্য ফিরে পাননি। একপর্যায়ে স্বামীর কাছ থেকে হেলেন তালাকপ্রাপ্ত হন।
পঁয়ষট্টি পেরুনো হেলাল হাফিজকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজও কেন বিয়ে করেননি? তিনি জবাবে বলেছেন -- 'আমি যে কাউকে বিয়ে করিনি, তা নয়; বরং আমাকেই সে বিয়ে করেনি!' এজন্যই হয়তো কবি তার না পাওয়া ভালোবাসাকে নিয়ে লিখেছেন
"হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি
নয়তো গিয়েছি হেরে, থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা, কে কাকে গেলাম ছেড়ে!
"এ পৃথিবী একবার পায় তারে - পায় নাকো আর!"
পৃথিবীর তিন ভাগ সমান দু’চোখ যার
তাকে কেন একমাস শ্রাবণ দেখালে!
“তুমি কি জুলেখা, শিরী, সাবিত্রী, নাকি রজকিনী?
চিনি, খুব জানি, তুমি যার তার, যে কেউ তোমার,
তোমাকে দিলাম না - ভালোবাসার অপূর্ব অধিকার।
"আকালের এই কালে সাধ হলে পথে ভালোবেসো, ধ্রুপদী পিপাসা নিয়ে আসো যদি লাল শাড়িটা পরে!
"বিরোধী নিধন শেষে, কতোদিন অকারণে
তাঁবুর ভেতরে ঢুকে দেখেছি তোমাকে বারবার কতোবার।"
"ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত
ডাগর চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার দিকে, পত্র দিয়ো "
"মানুষের কাছে এসে
নতুন মুদ্রায় আমি নির্জন হলাম,
একাই ছিলাম আমি পুনরায় একলা হলাম।"
অবৈধ প্রেমে না মযাই উত্তম।উত্তমকে উত্তম সঙ্গী দিবেন এটা আল্লাহর কথা।
Love and respect for this great soul
আমার প্রিয় কবিতাগুলো ওনারই..
আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুন আমিন।
কবির প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা। আল্লাহ যেনো মাফ করে দেয়।
গভীর শ্রদ্ধা কবির প্রতি
এই প্রেমটা যদি সৃষ্টিকর্তার সাথে করতেন।ইহকাল পরকালে ভালো থাকতেন কবি।মানুষ এমনি স্বার্থপর তাই আপনাকে ছেড়ে গেছে অথবা বাধ্য হয়েছে চলে যেতে।আল্লাহ মাফ করুন আপনাকে।
আল্লাহ বড় স্বার্থপর।
😆
Mohagani jamati apner kase theke kobi gan dessen
আমার সংগ্রহে আছে প্রেম ও দ্রোহের কবি হেলাল হাফিজের কবিতার বই।উনি বিয়ে করেননি এজন্য স্যালুট উনাকে।মিথ্যে অভিনয় করে আর একজনকে ধোকা দেওয়ার চেয়ে একা থাকা ভালো। কষ্ট আর আঘাত নিয়ে অনেক সৃষ্টিশীল লেখক হওয়া যায় যা তাকে অমরত্ব এনে দিয়ে থাকে। যিনি আমায় পাগলের মতো ভালো বাসতেন তিনি সম্পর্কে চাচা বয়েসে অনেক সিনিয়র আমি তাকে respect করতাম কিন্তু ভালোবাসতে পারিনি।আমায় তড়িঘড়ি বিয়ে দিলে তিনি ড্রিংক করা শুরু করেন।জার্নালিষট থেকে অবসর নিয়ে সিনেমায় যান অনেক সুন্দর চেহারা ছিল।গীতিকার ছিলেন।প্রবাল চৌধুরীর গাওয়া লোকে যদি মন্দ বলে গানটি জাতীয় পুরস্কার পায়।তারই লেখা ছিল। সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া আমার একচোখে চন্দ্র সেটা ও সেই নায়কের লেখা অনেক গান তিনি লিখেছেন শুনেছিলাম সব গান আমাকে নিয়ে লেখা।অভিনয়ের সাথে সাথে সিনেমার গল্প ও লিখেছেন। এই প্রতিভান মানুষটিকে জোর করে বিয়ে দিলেও সুখী হননি, যাকে ভালোবেসে ছিলেন তাকে নিয়েই উনার সব সৃষ্টি ছিল। এতো বেশি ড্রিংক করতেন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান,তার আগে সিনেমা থেকে অবসর নিয়ে ধর্মের পথে চলে যান।দূর্ভাগ্য যাকে ভালোবাসতেন তার মৃত্যুদেহ দেখবার অনুমতি মেলেনি সেই নারীর। কারন সবাই জানতো তিনি প্রকাশ্যে বলতেন কাকে ভালোবেসে তিনি এতসব সৃষ্টি করেছেন।মেয়েটির বিয়ের পর কোনদিন তাদের আর দেখা হয়নি। হয়তো এই অভিশপ্তে মেয়েটি যাকে সত্যিকার ভাবে ভালবাসে সে তাকে প্রচন্ডভাবে ঘৃণা করে।মেয়েটি তার স্বামীকে কখনো ভালোবাসতে পারেনি।জীবন এমনই হয়। তাই এসব মানুষের বিয়ে না করাই উচিত। 😢😢
যাপিত জীবনের কিছু কিছু গল্পের কোন কোন ক্ষেত্রে নায়ক অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে নায়িকা থাকেনা।
চমৎকার বর্ণনা
এক অভার ইমোশনাল অবৈধ প্রেম দুজনরই দুকাল তছনছ
ভাইয়ের কি দিব্যদৃষ্টি আছে নাকি পরকাল দেখার, তাহলে আমাকে একটু জানাই দিন তো মাওলানা সাদ পন্থী না মাওলানা জুবায়ের পন্থী কারা ঠিক
@MizanurRahman-ii9xr পরকালের বিশ্বাস আছে?
পরকাল কিভাবে নির্ধারণ হবে তা তো সবারই জানা।
সেটা মানেন কি ভাইজান?
না মানলে তো কথা নাই আর মানলে প্রশ্ন করার দরকার ছিল না প্রিয়
পিও তুমি যে এত পরলোক বিশেষজ্ঞ তা তোমার ইউটিউব ফেসবুক গুতাগুতি করতে বলছে কোন আল্লাহ্য়??চেলচেলিয়া জান্নতের যাবার রাস্তাতো হারাইবা😂😂
সবাই জানে অথচ কেউ জানে না😅
@@MizanurRahman-ii9xrwtf.... comments lol..
প্রিয় কবি
Salute 🙏😢❤
প্রতিবেদনটির পাঠিকার নামটি কেউ জানাতে পারেন কি!!
Kothay achen Helen? kemon achen tini? Jante ichha kore. Ekjon narir proti eto valobasa e pritibite bastobe hoy? Srodhha janai kobike. Allah jeno ei premik manushtike shantite rakhen.
বিনম্র শ্রদ্ধা।
সৃষ্টির সাথে প্রেম!! করলে ফলাফল এমনই হবে। নাজায়েজ
আপনি বড় সুফি সাধক হয়ে গেছেন, অসভ্য কোথাকার
কামেলদার হাজ্বী
কোথা থেকে আসেন আপনারা?নিজের দিগে তাকান অন্যেরে জ্ঞানদিতে হবেনা।
শাউয়া
হাইরে হাজী,,,সারাদিন নামাজ না পড়ে ইউটিউব ফেসবুক ঠাপিয়ে বেড়ায় আর এরপর আসে জ্ঞান দিতে।তা শুনি আপনার কোন আল্লাহ ইউটিউব আপনার জন্য জায়েয করে দিলো?
যান হেলেন আগুন নিয়ে খেলায়,
দারুন আরাম।
Salute 🌹
Amder gram ar 🖤
"অতো বেশি নিকটে এসো না, তুমি পুড়ে যাবে!"
কারণ তুমি ---
"নিউট্রন বোমা বোঝো, মানুষ বোঝো না!"
একটাই তো জীবন থাক না কিছু অপ্রত্যাশিত ব্যাথা।।
💞
হেলেন নামে একটা মেয়ে ইডেন কলেজের ভিপি ছিল, ওই কিনা আমার জানতে ইচ্ছা করছে,,,,
হেলেন'র ঘটনা সত্য না মিথ্যা?
প্রেমকি-প্রেমিকা'রা কবিতার প্রেমে পড়ে! অথচ আমি প্রেমে পড়ি কবি'দের। কী এক অদ্ভুত জীবন কাঁটিয়ে গেলেন আমাদের মাঝে!!😓🖤
ওপাড়ে ভালো থাকবেন জনাব হেলাল হাফিজ স্যার- 🙏
চির-বিদায়- (প্রেম ও দ্রোহের কবির আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি)🤍🌸🤲
"আর না হলে যত্ন করে ভুলে যেও,
আপত্তি নেই।
গিয়ে থাকলে আমার গেছে, কার কী তাতে!
আমি না হয় ভালোবেসে ভুল করেছি,
ভুল করেছি,
নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি...."
হেলেনের শাস্তি চাই
সে এখন মানসিক ভারসাম্যহীন
হেলেনের বাবা হেলেনকে বিয়ে দেননি, হেলাল হাফিজের বাবা সামান্য স্কুল মাস্টার ছিল বলে...হেলেনের বাবা দারোগা ছিল।
স্যালুট স্যার💐💐
😢😢😢😢😢
হেলেন কি বেঁচে আছে?
মেয়েরা তো ঠিকই বিয়ে করে
Helen ke khuje Ber Kore interview newa dorkar chilo
হেলেন তো "যে জলে আগুন জ্বলে" বই পড়ে পাগল হয়ে গেছেন... শিকল দিয়ে বেঁধে রাখতে হয় ইন্টারভিউ কেমনে নিবে?
মানুষ তার জীবনে যখন আপন কাউকে হারায় তখন মানুষ এর বয়স বেড়ে যায়, তখন আর কোন কিছুর জন্য অপেক্ষা করা হয় না আর জীবনে যখন অপেক্ষা থাকে না তখন জীবনের কোন মানে থাকে না
ruclips.net/video/Btc6RSMtIo8/видео.htmlfeature=shared
যদি যেতে চাও যাও
পোড়াবোই হিমেল অনলে.....
ruclips.net/video/6cvDLxwk2Gw/видео.htmlsi=DaElyobzozRcAeN6
Amar Baal cilo
বেয়াদপের মত কথা বলেন কেন?
একজন মৃত মানুষকে নিয়ে এভাবে কথা বলা ঠিক নয়।
এভাবে সারা জীবন একা কাটানো সহজ ব্যাপার নয়। এর জন্য প্রচুর মানুষিক সহনশীলতার প্রয়োজন হয়।
নামও যেমন কথাও তেমন। সবগুলো বেয়াদব 😮
হেলেন কি বেঁচে আছে?