যারা নিজেদের পকেটের টাকায় রাজনীতি করে,তারাই প্রকৃতপক্ষে দেশপ্রেমিক, যারা ক্ষমতায় না আসার আগেই চাঁদাবাজি করে এবং স্বৈরাচারদের টাকা খেয়ে তাদের আশ্রয় দেয় তারা কিভাবে দেশপ্রেমিক হয়,
জামায়াত ইসলামী কি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত অপশক্তি স্বীকৃত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী নয়??? ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াত ইসলামীর ভুমিকা কি ছিলো???
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির প্রকৃত পক্ষে দেশ ও ধর্মকে ভালোবেসে যুগোপযোগী রাজনীতি করে। দেশের সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল ও মুসলমানদের উচিত জামায়াতে ইসলামীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গঠন করার সুযোগ দেয়া ।
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান। জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল। কেন এই প্রত্যাখ্যান? ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা। আমাদের করণীয়: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা। আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান। জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল। কেন এই প্রত্যাখ্যান? ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা। আমাদের করণীয়: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা। আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান। জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল। কেন এই প্রত্যাখ্যান? ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা। আমাদের করণীয়: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা। আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
যখন বিএনপি জামায়াত একসাথে রাজনীতি করতো ওই রাজাকার তোদের বাপের বাপ ছিলো তখন ,, এখন আলাদা ভাবে জামায়াত রাজনীতি করবে বলে রাজাকার বানাইয়া দিলেন ,, এখন ছোলোগান হবে আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার@@dmmasud7737
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান। জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল। কেন এই প্রত্যাখ্যান? ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা। আমাদের করণীয়: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা। আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
জামাতে ইসলামী ঠিকই বলেছে..... সেনাবাহিনীতে যেরকম চেইন অফ কমান্ড রয়েছে ঠিক তেমনি জামাত ইসলামীতে ও চেইন অফ কমান্ড আছে সেই হিসেবে জামাত ইসলামী দেশ প্রেমিক
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান। জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল। কেন এই প্রত্যাখ্যান? ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা। আমাদের করণীয়: মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা। আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
সুন্দর কথা বলছেন। আমিও চাই প্রত্যেক রাজনৈতিক ব্যাক্তি এমন ভাবে কথা বলুন। বিএনপি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল কিছু কথা নেগেটিভ কথা উঠবে তা সাভাবিক। সব কথা কানে না নিয়ে নিজেদের সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা শ্রেয়। ধন্যবাদ
বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে যখন যার প্রয়োজন হয়েছে জামাতকে ব্যবহার করেছে আবার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে জামাতকে রাজাকার শিবির বলে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে ⚖️🌹🥀⚖️🌹
মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল ভারতের সুবিধার জন্য বলছেন মেজর ডালিম সাহেব তার সাক্ষাৎকার এর প্রতিবাদ এখনো কেউ করেনি সেই কারণে মেজর ডালিম সাহেবের কথা গুলো শত্য বলে মনে করছি
যারা নিজেদের পকেটের টাকায় রাজনীতি করে,তারাই প্রকৃতপক্ষে দেশপ্রেমিক, যারা ক্ষমতায় না আসার আগেই চাঁদাবাজি করে এবং স্বৈরাচারদের টাকা খেয়ে তাদের আশ্রয় দেয় তারা কিভাবে দেশপ্রেমিক হয়,
জনগণ চাইলে আপনারা ক্ষমতায় যাবেন এখানে এতো লাফালাফির কি আছে।
Onek diner kida bnp
জামায়াত ইসলামী কি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত অপশক্তি স্বীকৃত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী নয়??? ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াত ইসলামীর ভুমিকা কি ছিলো???
রাইট ❤❤
❤❤❤❤❤
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির প্রকৃত পক্ষে দেশ ও ধর্মকে ভালোবেসে যুগোপযোগী রাজনীতি করে।
দেশের সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল ও মুসলমানদের উচিত জামায়াতে ইসলামীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গঠন করার সুযোগ দেয়া ।
❤❤❤
এই আওয়ামীলীগ আর বিএনপি নির্বাচন এর আগে দেশ প্রেম দেখায় খমতায় যাবার পর দেশ টাকে শেষ করে দেয় এদের কি লজ্জা হবে না👉🚫
Tor mar oi da
rajakar
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল।
কেন এই প্রত্যাখ্যান?
ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ
এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা।
আমাদের করণীয়:
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া।
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা।
আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
তরুণ প্রজন্মের প্রথম ভোট হোক বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে ❤️❤️
ইনশাআল্লাহ 😊
ইনশাআল্লাহ ❤❤❤
জামাত শিবির পাকিস্তানের মওদুদী মার্কা ইসলাম
হ আর আমি বুড়া নাকি খাংকির পোলা
আমি ভোট জামায়েত ভাই তবে আমার দুইটা ভোট আছে
আর আমরা সাধারণ জনগণ, বিএনপির কথা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলেছি বিএনপিকে।
Pakistani raa e ai kotha pothakan korse
তাতে বিএনপির বাল ছেড়া গেল 😂
তোরা রাজাকারের বাচ্চারা যা ইচ্ছে তাই করতে পারিস
তুই করলে কি আর না করলে কি
ঠিক
প্রবাসীর পরিবারের ভোট যাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে ইনশাআল্লাহ ।
No
জামায়াত রাজাকার , ৭১এর খুনি ও নারী ধর্ষকদের দল।
@@nawgmail5653 yes
আপনাকে কে বলেছে?
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সেলুট
আলহামদুলিল্লাহ সত্যের মানদণ্ডে জামায়াত -শিবির এই জমিনের সেরা সংগঠন দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী রক্ষা কবচ।
১৯৭১ সালে বেইমানি করা জামাত ২০২৪ দেশ প্রেমিক 😅😅😅
কস কি মমিন? রাজাকার বুঝি দেশপ্রেমিক 😂😂😂😂
@@mdsunytalukder3691২৫ সালের সেরা জোকস
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল।
কেন এই প্রত্যাখ্যান?
ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ
এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা।
আমাদের করণীয়:
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া।
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা।
আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
বাংলাদেশ জামাত ইসলামি জিন্দাবাদ
Tar por তোকে ব স্তয় ভোর বে😂😂
rajakar 71
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল।
কেন এই প্রত্যাখ্যান?
ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ
এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা।
আমাদের করণীয়:
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া।
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা।
আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
যখন বিএনপি জামায়াত একসাথে রাজনীতি করতো ওই রাজাকার তোদের বাপের বাপ ছিলো তখন ,, এখন আলাদা ভাবে জামায়াত রাজনীতি করবে বলে রাজাকার বানাইয়া দিলেন ,, এখন ছোলোগান হবে আমি কে তুমি কে রাজাকার রাজাকার@@dmmasud7737
তোরা যে রাজাকার
কথা দিলাম
ভোট দিবো জামাত কে ❤
যে যাই বলুক এবার ভোট দিব জামাতে ইসলামকে ইনশাআল্লাহ
Razakar
রাজাকার
@@kellycourie8696 আওয়ামীলীগ
সঠিক বলেছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই 🇸🇦 সৌদি আরব থেকে 🕋 ফি আলহামদুলিল্লাহ 🕋🇸🇦🤲
@@kellycourie8696 Munafiq Dalal
ঠিকি তো বলেছেন জামায়াতে আমির শফিকুর রহমান
রাজাকার
বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামি জিন্দাবাদ ছাত্র শিবির জিন্দাবাদ
পাকিস্তানের দালাল রাজাকারের পালারেপালা জামাত শিবির তাড়াতাড়ি পালা
পাকিস্তানি বীজ
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল।
কেন এই প্রত্যাখ্যান?
ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ
এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা।
আমাদের করণীয়:
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া।
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা।
আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
Online pupghanda r underground politics r kotto..
হাফিজ সাহেবের বক্তব্য
অত্যন্ত প্রতিহিংসা মূলক।
সে সঠিক বলেছে রাজাকারের বাচ্চাদের কাছে খারাপ লাগবে এটা স্বাভাবিক
জামাতে ইসলামী ঠিকই বলেছে..... সেনাবাহিনীতে যেরকম চেইন অফ কমান্ড রয়েছে ঠিক তেমনি জামাত ইসলামীতে ও চেইন অফ কমান্ড আছে সেই হিসেবে জামাত ইসলামী দেশ প্রেমিক
জামায়াত রাজাকার , ৭১এর খুনি ও নারী ধর্ষকদের দল।
১৯৭১ সালের রাজাকার
😂মানুষ কতটা অশিক্ষিত হইলে এই কথা বলতে পারে। দেশপ্রেম এক জিনিস আর চেইন কমান আরেক জিনিস
হেডা প্রেমিক
বাংলাদেশ ♥️🇧🇩জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ ❤️ ইসলামি ছাত্র শিবির জিন্দাবাদ ❤লিল্লাহি তাকবীর আল্লাহ আকবার
সম্মানিত আমীরে জামাত দেশের জনগণের মনের ভাষায় কথা বলেছেন।
৭১ বিরোধী জামাত কবে থেকে দেশপ্রেমিক হলো😂😂
রাজাকার ৭১এর খুনি নারী ধর্ষকক।
নিজের পকেটের টাকা দিয়ে রাজনীতি করে তারাই এ বাংলাদেশের সত্যিকারের দেশ প্রেমিক
Thanks vay apne o mona hoi jamat koran
বাংলাদেশ জামাতে ইসলামিক জিন্দাবাদ ❤️⚖️❤️⚖️❤️⚖️❤️
জামায়াত ইসলাম ঠিক বলেছে
দুয়া রইল অবিরাম জামাতের ইসলামি
আবালচুদা
জামায়াত জিন্দাবাদ ❤❤❤
৭১ এর ইতিহাস আমরা জানতেছি।
মেজর ডালিম- সাংবাদিক ইলিহাস এর কাছ থেকে।
কে বিরধি কে দেশ প্রেমি।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ --
ডালিম সত্য আর বাকিরা মিথ্যা?
Dalim r elias toder notun abba dak sala😅
আমার লা,,,বা,,,,ল৷ দেখছোত
ডালিম কি ৭১ এর যুদ্ধে জামাতের অবস্থান নিয়ে কিছু বলেছে, আজকে জামাতের বাড়াবাড়ি দেখে মনে হচ্ছে এ রাজাকার অলওয়েজ এ রাজাকার
ডালিম সাহেব নিজেই মুক্তি যোদ্ধা ও জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।
ইনশাল্লাহ জামাতে ইসলামকে ভোট দেব
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
মেজর ডালিম জিন্দাবাদ ❤️🇧🇩🇧🇩❤
জামাতের কথা ১০০% রাইট
জামাত> রাজাকার
এ বেটা জামাত রাজাকার ছিলো দেশপ্রেমিক হয় কি করে
আমার হেডা
শ্রদ্ধা রেখে সমালোচনা করাটা আমার কাছে ভালো লাগলো।
ঠিকই বলেছেন জামায়াত নেতা।
তুই রাজাকার ।
Ki thik bolse. Tara patriot my foot
শালা রাজাকারের বাচ্চা
রগ কাটা দেশ প্রেমিক
৭১ বিরোধী জামাত নাকি দেশ প্রেমিক 😂😂😂😂
আমি এবং আমার পরিবারের ভোট জামাতে ইসলাম কে দিব। ইনশাআল্লাহ দেশের মানুষ ভালো থাকবে
জামাত ইসলাম ঠিকই বলেছে
ইনশাআল্লাহ জামাতে ইসলাম
😂😂😂😂
৪৭ ৭১ ২৪শে যারা এক ছিলেন
আমরা আশা করি আপনারা সবাই এক থাকুন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম জিন্দাবাদ ইনশাআল্লাহ দেখা হবে বিজয়ে ❤
জামায়াত রাজাকার , ৭১এর খুনি ও নারী ধর্ষকদের দল।
১০০%ভোট দিব জামাতকে ইনশাআল্লাহ।
হে আল্লাহ তুমি সহায়তা করো আল্লাহ। যারাই অন্যায় করে, মিথ্যে অভিযোগ দেয় এদের তুমি ছেড়ে দিওনা । হাসিনার মতো এদের পরাজয় নিশ্চিত করে দেও ।
Kire pakir baccha ki sob dua koros😂😂
১৯৭১ সালে বেইমানি করা জামাত ২০২৪ এ দেশ প্রেমিক 😅😅
আর কোন দল কে তো কেউ রাজাকার বলে না।
Jara nijer vul shikar kore na and gupone onnay kore jai(Jamat)...tader o porajoy niscit koro rabbul Alamin
চোরের মনে পুলিশ পুলিশ আপনাদের নাম বলেছিল বক্তব্যে আপনাদের গায়ে মেখে নিলেন কেন
ঠিক
Right
১৯৭১ সালে বেইমানি করা জামাত ২০২৪ এ দেশ প্রেমিক 😅😅
জামায়াতের বক্তব্য আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি: ১৯৭১"-এই বার্তা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইতিহাসের প্রতি অটল অবস্থানের প্রতিফলন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা এবং তাদের কিছু নেতার দেশবিরোধী কার্যকলাপ এখনো বাঙালির হৃদয়ে ক্ষত হিসেবে বিদ্যমান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধিতার জন্য যে ভূমিকা পালন করা হয়েছিল, তা কখনোই ক্ষমাযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথে সবচেয়ে বড় বাধাগুলোর একটি ছিল। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেনি, বরং রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর মাধ্যমে গণহত্যা, নির্যাতন এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা চালিয়েছিল।
কেন এই প্রত্যাখ্যান?
ইতিহাস বিকৃতি: জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করেছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ: তাদের অনেক নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত এবং দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী: স্বাধীনতার পরও তারা দেশের অগ্রগতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করেছে।
ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের অর্থ
এই প্রত্যাখ্যান শুধু জামায়াতের অতীত অপরাধের জন্য নয়, বরং তাদের আজকের কার্যক্রম ও অবস্থানের বিরুদ্ধেও। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ন্যায়বিচার, এবং দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতিজ্ঞা।
আমাদের করণীয়:
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া।
সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরোধিতা করা এবং জাতির ঐক্য অটুট রাখা।
আল্লাহ আমাদের দেশকে আরও শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নতির পথে পরিচালিত করুন।
ঠিক
জামায়াত ইসলামী জিন্দাবাদ❤❤
জামাতে ইসলাম ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মেজর হাফিজ সঠিক কথা বলেছেন।
জামায়াত ইসলামকে ভোট দিবো
জামায়াত রাজাকার , ৭১এর খুনি ও নারী ধর্ষকদের দল।
দেও গা এখানে বলার কি আছে??
@@MarufHasan-io5rw জামায়াত রাজাকার , রগ কাটায় দক্ষহস্থ, ৭১এর খুনি ও নারী ধর্ষকদের দল।
এতো এতো ভোটার
আসন পায় ২/৩ টা😂😂
@@patriotno.1লুট পাট করে তো খায় না
সুন্দর কথা বলছেন। আমিও চাই প্রত্যেক রাজনৈতিক ব্যাক্তি এমন ভাবে কথা বলুন।
বিএনপি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল কিছু কথা নেগেটিভ কথা উঠবে তা সাভাবিক। সব কথা কানে না নিয়ে নিজেদের সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা শ্রেয়।
ধন্যবাদ
জামাতে ইসলাম জিন্দাবাদ
জামায়াত ইসলামী জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী জিন্দাবাদ ❤❤ জীবনের প্রথমবার জামায়াত ইসলামী কে ভোট দিব ইনশাআল্লাহ।
জামায়াতের সাপোর্ট ছাড়া কবে আপনারা ক্ষমতায় এসেছিলেন
জামায়াত হলো জাতীয়,বেইমান একবার বিএনপিতে একবার আওয়ামিলীগ এ
ইতিহাস ভালো করে যেনে আসবেন
Kicu na jene comment ekta kore dili
বাংলাদেশ জামাত ইসলাম জিন্দাবাদ
জামায়াত কে এবার ভোট দিবো "ইনশাআল্লাহ "
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ।
জামাত ইসলাম জিন্দাবাদ
বাংলাদেশ জামায়াতে স্মার্ট জিন্দাবাদ
জমায়াত ❤
আমি বুজতে পারছিনা যেই ক্ষমতাই আসে সই জামাতই পেছনে লাগে জামাতে ইসলাম জিন্দাবাদ
জামায়াত শিবির আগামী দিনের জন্য আসবে ইংশা আল্লাহ
বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে যখন যার প্রয়োজন হয়েছে জামাতকে ব্যবহার করেছে আবার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে জামাতকে রাজাকার শিবির বলে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে ⚖️🌹🥀⚖️🌹
রাসুল (সঃ) মসজিদ থেকেই দেশ পরিচালনা করেছেন
Allahu akber
❤❤❤ ALLAH HU AKBAR ❤ ALHAMDULILLAH ❤ MASHALLAH ❤ MUSLIM 🤝 MUSLIM ❤❤❤
জামাতের আমির শফিকুল ইসলাম সঠিক কথাই বলেছেন,,,
আপনাদের দেখা আছে। জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ ❤
জামায়াত ❤️❤️
জামায়াত ইসলাম সত্যি কথা বলেছে
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী জিন্দাবাদ
আমরা জামাত ইসলামের সাথেই আছি দেশের জন্য যারা ভাবে এবং দেশের মানুষকে ভালোবাসে তারা দেশ প্রেমিক কেউ কাউকে আক্রমণ করে কথা বলুক এটা আমরা চাই না
জামাত ইসলাম কারো দোয়ায় বাঁচে না জামাত ইসলাম ঠিকই বলেছে
জামাত বাচে দালালী করে কখনো আওয়ামী লীগের সাথে কখনো বিএনপির সাথে।
আমিরে জামাত একদম সত্য কথা বলেছেন
JAMAAT SHIBIR ZINDABAD
যারা দেশে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দূর্নীতি, মামলা বানিজ্য না করে তারাই পরিক্ষিত দেশপ্রেমিক। এটা সাধারণ মানুষ ঠিকই বুঝতে পারে।
❤❤❤ জামাত
জামায়াতে ইসলাম জিন্দাবাদ
জামাত ইসলামী জিন্দাবাদ
জামাত ইসলাম জিন্দাবাদ ❤
এই বক্তব্য বোজার ক্ষমতা আপনার নাই।
মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল ভারতের সুবিধার জন্য বলছেন মেজর ডালিম সাহেব তার সাক্ষাৎকার এর প্রতিবাদ এখনো কেউ করেনি সেই কারণে মেজর ডালিম সাহেবের কথা গুলো শত্য বলে মনে করছি
বর্তমান অবস্থয় জামাত ইসলাম সঠিক বলেছেন
❤❤❤ জামায়াত
জামায়াত তোমাদের ভাই তাই দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই
Jammmat islam asbe inshallah
বাল আসবে ।
বাংলাদেশ জামাত ইসলামী জিন্দাবাদ আমরা বাংলাদেশ জামাত ইসলামি কে ভোট দেবো
100% rights ❤❤❤
আর নয় বিএনপি আর নয় আওয়ামী লীগ
এবার শুধুমাত্র জামাত ইসলাম বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ✊🇧🇩🙋
দূর দালাল
জামায়াত শুধু অনলাইনে। নির্বাচনে জামায়াত সর্বোচ্চ ৫ টি আসন পাবে। অধিকাংশ আসনেই তাদের ভোট বাজেয়াপ্ত হবে।
বিএনপি ভোটে যাবার আগেই যা শুরু করেছে ভাবার বিষয় ক্ষমতায় গেলে কি হবে এই দেশের!
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কে অনেক ভালোবাসি
দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামি। এটাতো সত্য। আগামীর বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামি বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ
জামায়াতে ইসলাম জিন্দাবাদ
তোমাদের মনে ভয় ঢুকে গেছে
জামাতে ইসলামি প্রকৃত দেশ প্রেমিক।
Jamat jindabad❤❤❤
জোর দাবি জানাচ্ছি আহত ব্যক্তিকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হোক
জনাব।
আপনারা ও ৯১ ও ২০০১ সালে জামায়াতের সমর্থন নিয়ে ই ক্ষমতায় এসেছিলেন
বিএনপি তোদের পতাকা দিয়েছিল ।
জামায়াত ইসলামের স্বার্থও রক্ষা হয়েছিলো। এখনো জামায়াত তাদের সকল জায়গা দখল করেছে। ব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয় সবগুলো ভালো জায়গা নিয়েছে।
জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ❤
জাহাঙ্গীর ভাই জিন্দাবাদ। আমাদের উলানিয়া র গর্ব।
বাংলাদেশ জামাতে ইসলাম জিন্দাবাদ
সবাই তো দেশপ্রেমিক কতা বলবেই
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ ✊
চোর কে চোর বললে লজ্জা পাই...
আহারে!!
নিজেদের কি লজ্জা আছে
রাজাকার বললে 😂লজ্জা পাই
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ❤
৭১ চেতনা মানুষ এগুলো একন আর খাইনা
সবাই কে দেখেছি এবার জামাতকে দেখতে চাই
জামার তার ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে এটা ভালো দেখায় না
রাসুল (সঃ) মসজিদ থেকেই দেশ পরিচালনা করেছেন
জাতীয়তাবাদ মানে নিজের বাপের ধোন কামড়ানো, মুহাম্মাদ ( সা:) বলে গিয়েছেন
জামাত হবে পাগল কি লিখছোস জামার
😂😂😂😂
ধর্ম বাদ দিয়ে কোন রাজনীতি মুসলমান করতে পারে না। বুঝতে হবে এটা মুসলিম দেশ। ৫১ বছরতো দেখলাম আর কত। এবার না হয় জামাতকেই ভোট দিবো।
বর্তমানে দেশের ভিতরে দেশপ্রেমিক থাকলে একটা দলই আছে সেটা হল জামাত ইসলাম যতই ইসলামিক দল এরাই হলো দেশপ্রেমিক
বাংলাদেশ জামাত ইসলামী জিন্দাবাদ ❤
সকলের উচিত ইস্পাত কঠিন সম্পর্ক রাখা, ভেদাভেদ ভুলে যাওয়া উচিত।
বার বার ক্ষমতায় যাওয়া দল বি এন পি ৮৩ বছরে যারা একবার বিরোধী দলে আসতে পারে নাই তারা বি এন পি কে কটাক্ষ করে তখন বলতে হয় আফসোস বাঙালী 😢😢😢
জামায়াতর সহযোগিতা না থাকলে বিএনপি কখনো ক্ষমতায় আসতে পারতো না
সব সময় ভালো দিন আসেনা এবার সময় ইসলামের পক্ষে ভোট দেওয়ার
@SobugbanglaTv আগে কয় দিতেন???