Hojor amr sami amk 3ber talak dea deca oita amra dori nai bolce j hoy nai amni bolce. Akhn koyek din age anr sami amk talak dea deca phne sora sori 3talak dea deca akhn ki talak hoice plz hojor plz bolbn. Apni amr babar moto plz hojor bolbn aktu kintu amr sami amk rakhte chay amio thakte chai kintu 3talak j bolce ai jonnu talak hoie gece
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি আমাকে পরামর্শটা জানাবেন আমার স্ত্রীকে আমি রাগের মাথায় তালাক দিলাম এক তালাক দুইতে লাখ তিন তালাক বাইন তালাক এই কথা আমি বলছি তারপর কি সে আমার কাছে থাকতে পারবে এটা শুরুহ কি
আমার সামি আমাকে তালাক কথাটা তিনবার বলেছেন,রাগের মাথায়, কিন্তু এখানে কথা হল ওনি তখন আমাকে এ কথা বলেছিলেন তখন আমার একটা মিস কারেজ হয়ে ছিল ,,ও ই সময় আমার ঔষধ খাওয়া কনটিও চালাচ্ছি লাম,আমি পবিএ ছিলাম না,এখন আমার উপর কি এটা জায়েজ হয়ে ছে,ইকটু বলেন প্লিজ
Hojor amar sami amake ek talak dice por din abar arek talak dice abar 6mas por bolce 1 talak abaro 2 bocor pore bolce ek sathe tin talak ekhon amar ki kora ochid bolben plz Plz hojor
Amr mathay akta jines ghore samir kobor biye hoy na bowk bollte hoy tahole samir mokhe 3 bar talak bolle kno talak hoy biye 2 jon e mot talak 1 jon r kno
Ami amr sami k rag er mathai 3 talak boleci Kintu 5/6 min porei amra 2 Jon abr thik hye jai Amra alada hoi ni ak sathei thaki Tahole ki amder talak hye giyece ?
সে বাচ্চা না যে না বুঝে বলে ফেলেছে।বিয়ে করার সময় যদি না বুঝে কবুল বলে তাও বিয়ে হবে তেমনি তালাক বললেও তালাক হয়ে যাবে ১০০%।আর তালাক কি ভালবেসে কেউ কাউকে বলে?রাগের মাথায় ই তালাক দেয়া হয়।
আসসালামু আলাইকুম হুজুরএকটি মেয়ে কাজী অফিসে স্বামী স্ত্রীর দুজনেই উপস্থিত থেকে ডিভোর্স দিছে সাথে তিন তালাক দেয়া হইছে জায়গাতে কাজের মাধ্যমে ডিভোর্স সবকিছুই ওকে করছে এক মাস পরে আবার করতে চাই বিবাহ করা যাবে কিনা উত্তর চাই হুজুর দয়া করে বলবেন
@@MstReshma-u9g তালাক হয়ে গেলে দ্বিতীয় বার সরাসরি বিয়ে করা জায়েজ নেই অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে গেলে সেই স্বামী কারণ বসত তালাক দিলে বা মারা গেলে প্রথম স্বামীকে বিয়ে করা জায়েজ আছে
খোলা তালাক: : '"পুরুষরা যখন তালাক দিবে" তখন বলা হচ্ছে,, নিজের দেওয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নিও না। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে :: তাহলে সে ক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়,, ১.অর্থাৎ মহিলা যে কাবিনের টাকাটা নিয়েছিল সেটা ফেরত দেবে,, আর যদি কাবিনের টাকা বাকি থাকে তাহলে পুরুষকে সেটা পরিশোধ করতে হবে না।। ২. যেহেতু অব্যাহতি নিয়ে নেয় বলা হচ্ছে,, তাহলে মহিলা সাক্ষীর সম্মুখে তালাক গ্রহণ করিলাম এটা বলতে হবে, তালাক দিলাম এটা মহিলার অধিকার নাই।। হাদিস থেকেও প্রমাণিত ; রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর সময়কালে, এক লোক দেনমোহর হিসাবে স্ত্রীকে খেজুরের বাগান দিয়েছিল,পরে যখন স্ত্রী তালাক চাইলো, তখন সে মহিলাকে খেজুরের বাগান ফেরত দিতে হয়েছিল।। বর্তমানে যুগে অনেকে বলেন যে, মহিলা তালাক দিক আর পুরুষ তালাক দিক, কাবিনের টাকা পরিশোধ করতে হবে পুরুষকে, তারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লংঘন করেছে, তারা হচ্ছে জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।। হাদিস শরিফে খোলা তালাক একাধিক হাদিসে ন্যায়সংগত ও ন্যায্য ‘খোলা’ তালাকের বিনিময়ের বৈধতার প্রমাণ পাওয়া যায়। যথা-এক. ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, সাবিত ইবনু কায়সের স্ত্রী নবী করিম (সা.)-এর কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসুল! চরিত্রগত বা দ্বিনি বিষয়ে সাবিত ইবনু কায়সের ওপর আমি দোষারোপ করছি না। তবে আমি ইসলামের ভেতরে থেকে কুফরি করা (অর্থাৎ স্বামীর সঙ্গে অমিল) পছন্দ করছি না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তুমি তার বাগানটি ফিরিয়ে দেবে? (সাবেত মোহরানা হিসেবে তাকে বাগান দিয়েছিল) সে বলল, হ্যা। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাবিতকে বলেন, তুমি বাগানটি গ্রহণ করো এবং ওই নারীকে এক তালাক দিয়ে দাও। (বুখারি, হাদিস, ৫২৭৩
Ami ba amr husband kow e talak somporke ata jantm nh...kinto akdin amr husband amr satha earki kore hasta haste bolcilo jah tor talak dilm 1 talak 2 talak ..ata ki amdr talak hoia gce?? Plz janabn😢
@@ShovasDiary_ 90 din paar hoye gele mane notice deoar 90 din paar hoye gele apnader talak hoye jabe bangladeshi law maintain kore but dhormiyo vabe na, apni youtube e dekhun hajar hajar video paben
তালাক নিয়ে আল কোরআন কি বলছে ruclips.net/video/F8IAGkEQa5g/видео.html তালাকের বাংলা অর্থ শুধু কি মুসলিমরাই জানেন ? ruclips.net/video/PWrk8RoulXc/видео.html
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,, দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা? উত্তর : এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন।।(সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।। ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।। ২. আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,.. তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল) (সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮) এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।। এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮] وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।। ৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,, (মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান) তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,, বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি। এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,, তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,, [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।। তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,, তৃতীয়বার যদি তালাক দেয় তাহলে, ওই মহিলার যদি স্বাভাবিকভাবে অন্য কোথাও বিয়ে হয়, এবং কখনো যদি ওই মহিলার সাথে দ্বিতীয় স্বামীর তালাক হয়ে যায়, অথবা যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায়, তাহলে আবার প্রথম স্বামীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩০).
আসসালামু আলাইকুম আমি এমডি শাকিল শেখ আমি একজন মালোশিয়া প্রবাসী আমি দেশে থাকা অবস্থায় রাগ করে আমার স্ত্রীকেতিন তালাক দিয়ে দিছি এরকম একবার নয় তিনবার রাগ হয়েছে তিন বাড়ি তিনবার করে তালাক দিয়েছি এখন আমার স্ত্রীকে আমি ছাড়তে চাই না এখন আমি কি করব আমার স্ত্রীকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য কি করনীয় আছে আমার একটা সন্তান আছে আমি জানতাম না এরকম মুখে বললে তালাক হয়ে যায় এখন আমার ওয়াইফের সাথে আমি থাকি না এর সমাধান প্লিজ জানাবেন দয়া করে আপনার নাম্বারটা দিয়েন @@yousuf9675
আমার মনে ছোট একটা প্রশ্ন আসে.? সাক্ষি ছাড়া বিয়ে হয় না,,মেয়ের গার্জিয়ান ছাড়া বিয়ে হয় না। যদি বিয়ে করার সময় গার্জিয়ান লাগে,সাক্ষি লাগে তাহলে কেনো তালাক দেওয়ার সময় সাক্ষি লাগে না,,একা একা স্বামি স্ত্রী যদি ঝগড়ার মাঝে তালাক দেয় তাহলে ওই তালাক কাজ্যকর হয় কেন.. ….
সাক্ষী লাগবে দুজন পুরুষ। আর যদি একজন পুরুষ হয় দুইজন নারী মোট তিনজন।। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।
তালাক দিতে ২ জন সাক্ষী লাগবে। যদি দুজন পুরুষ হয়, আর যদি একজন পুরুষ হয় দুজন মহিলা।। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৮২] يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوٓا إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ ۚ وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌۢ بِالْعَدْلِ ۚ وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَن يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللَّهُ ۚ فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللَّهَ رَبَّهُۥ وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْـًٔا ۚ فَإِن كَانَ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُۥ بِالْعَدْلِ ۚ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِن رِّجَالِكُمْ ۖ فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَن تَضِلَّ إِحْدٰىهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدٰىهُمَا الْأُخْرٰى ۚ وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوا ۚ وَلَا تَسْـَٔمُوٓا أَن تَكْتُبُوهُ صَغِيرًا أَوْ كَبِيرًا إِلٰىٓ أَجَلِهِۦ ۚ ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهٰدَةِ وَأَدْنٰىٓ أَلَّا تَرْتَابُوٓا ۖ إِلَّآ أَن تَكُونَ تِجٰرَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوهَا ۗ وَأَشْهِدُوٓا إِذَا تَبَايَعْتُمْ ۚ وَلَا يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلَا شَهِيدٌ ۚ وَإِن تَفْعَلُوا فَإِنَّهُۥ فُسُوقٌۢ بِكُمْ ۗ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ وَيُعَلِّمُكُمُ اللَّهُ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।
আপনাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করব কিভাবে
Hojor amr sami amk 3ber talak dea deca oita amra dori nai bolce j hoy nai amni bolce. Akhn koyek din age anr sami amk talak dea deca phne sora sori 3talak dea deca akhn ki talak hoice plz hojor plz bolbn. Apni amr babar moto plz hojor bolbn aktu kintu amr sami amk rakhte chay amio thakte chai kintu 3talak j bolce ai jonnu talak hoie gece
Hujur amr prosnoer uttor diban
সুন্দর উপস্থাপন
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি আমাকে পরামর্শটা জানাবেন আমার স্ত্রীকে আমি রাগের মাথায় তালাক দিলাম এক তালাক দুইতে লাখ তিন তালাক বাইন তালাক এই কথা আমি বলছি তারপর কি সে আমার কাছে থাকতে পারবে এটা শুরুহ কি
আমার সামি আমাকে তালাক কথাটা তিনবার বলেছেন,রাগের মাথায়, কিন্তু এখানে কথা হল ওনি তখন আমাকে এ কথা বলেছিলেন তখন আমার একটা মিস কারেজ হয়ে ছিল ,,ও ই সময় আমার ঔষধ খাওয়া কনটিও চালাচ্ছি লাম,আমি পবিএ ছিলাম না,এখন আমার উপর কি এটা জায়েজ হয়ে ছে,ইকটু বলেন প্লিজ
chaile songsar korte paren 3 mas to hoy nai
Hojor amar sami amake ek talak dice por din abar arek talak dice abar 6mas por bolce 1 talak abaro 2 bocor pore bolce ek sathe tin talak ekhon amar ki kora ochid bolben plz
Plz hojor
Mokha na boly koty kabine nam dabos daly ki aber song sar kora jaby amer 2bacca aca amer same koty amaky dabos dasa
Hojor ekhon abar noton kore biye korle hobe ki pless bolben pless
আমি তোমার সাথে সংসার করব না এমন কথা বলরে কি তালাক হযে যায়।প্লিজ জানাবেন।
Hujur majhe moddhe kisu hote na hotei se bole toke j akhon talak dicsi tui ki korbi amar koris 1,2 uccaron korena sudhu bole dibo dicsi ki korbi koris amon kore bolle ki talak hobe. Please bolben.
দুই বছর পড়ে করতে হবে। না এর আগেও করা জাবে উত্তর টা দিবেন প্লিজ
৩ মাস পরে করা যাবে
Amr mathay akta jines ghore samir kobor biye hoy na bowk bollte hoy tahole samir mokhe 3 bar talak bolle kno talak hoy biye 2 jon e mot talak 1 jon r kno
সুন্দর বক্তব্য
Ami amr sami k rag er mathai 3 talak boleci
Kintu 5/6 min porei amra 2 Jon abr thik hye jai
Amra alada hoi ni ak sathei thaki
Tahole ki amder talak hye giyece ?
Whtap kry masla tafseel sy
Ami to hojur 2 bar koyse amar ki talak hoy gase na
হুজুর আমার সামি তিন বারতালাকের কথা বোলেছে কিনতু সেনিজেই জানেনা সেকিবোলেছে সেইকারোনে কিআমাদের তালাক হোএ গ্যাছে এতোরাগে বোলে ছে সেনিজেও বোলতে পারছেনা কিসে বোলে ছেকিনা আপনি জানাবেন জানাটা খুব দরকার আমার হুজুর
সে বাচ্চা না যে না বুঝে বলে ফেলেছে।বিয়ে করার সময় যদি না বুঝে কবুল বলে তাও বিয়ে হবে তেমনি তালাক বললেও তালাক হয়ে যাবে ১০০%।আর তালাক কি ভালবেসে কেউ কাউকে বলে?রাগের মাথায় ই তালাক দেয়া হয়।
Na bon talak hoine akstahe 3 talak bolle ak talak ami saudi Thaki saudi ak maulanar kase jiggesh korsi ababe talak hoi na koran a nai
@@ruhulamin-sp3flএকদম ঠিক বলেছেন।
ঠিক বলছেন
হয় নি তালাক, বোন, নিশ্চিন্তে থাকুন
ইং শা আল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম হুজুরএকটি মেয়ে কাজী অফিসে স্বামী স্ত্রীর দুজনেই উপস্থিত থেকে ডিভোর্স দিছে সাথে তিন তালাক দেয়া হইছে জায়গাতে কাজের মাধ্যমে ডিভোর্স সবকিছুই ওকে করছে এক মাস পরে আবার করতে চাই বিবাহ করা যাবে কিনা উত্তর চাই হুজুর দয়া করে বলবেন
হ জাবে, তবে ওই স্বামী স্ত্রী নিকা করতে হবে, নতুন করে দেনমোহর দিতে হবে, এইভাবে দুই বার নিকা করতে পারবে ওই স্বামী স্ত্রী, তারবেশি পারবে না,
@@MstReshma-u9g তালাক হয়ে গেলে দ্বিতীয় বার সরাসরি বিয়ে করা জায়েজ নেই অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে গেলে সেই স্বামী কারণ বসত তালাক দিলে বা মারা গেলে প্রথম স্বামীকে বিয়ে করা জায়েজ আছে
আমার স্বামী তার মায়ের সাথে রাগ করে আমাকে দুই তালাক বলেছে এতে কি আমি তালাক হয়ে যাবো
স্ত্রী যদি তালাক দেই তাহলে কি তালাক হয়
খোলা তালাক:
: '"পুরুষরা যখন তালাক দিবে" তখন বলা হচ্ছে,, নিজের দেওয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নিও না।
আর মহিলাদের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে :: তাহলে সে ক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়,,
১.অর্থাৎ মহিলা যে কাবিনের টাকাটা নিয়েছিল সেটা ফেরত দেবে,, আর যদি কাবিনের টাকা বাকি থাকে তাহলে পুরুষকে সেটা পরিশোধ করতে হবে না।।
২. যেহেতু অব্যাহতি নিয়ে নেয় বলা হচ্ছে,, তাহলে মহিলা সাক্ষীর সম্মুখে তালাক গ্রহণ করিলাম এটা বলতে হবে, তালাক দিলাম এটা মহিলার অধিকার নাই।।
হাদিস থেকেও প্রমাণিত ; রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর সময়কালে, এক লোক দেনমোহর হিসাবে স্ত্রীকে খেজুরের বাগান দিয়েছিল,পরে যখন স্ত্রী তালাক চাইলো, তখন সে মহিলাকে খেজুরের বাগান ফেরত দিতে হয়েছিল।।
বর্তমানে যুগে অনেকে বলেন যে, মহিলা তালাক দিক আর পুরুষ তালাক দিক, কাবিনের টাকা পরিশোধ করতে হবে পুরুষকে, তারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লংঘন করেছে, তারা হচ্ছে জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।।
হাদিস শরিফে খোলা তালাক
একাধিক হাদিসে ন্যায়সংগত ও ন্যায্য ‘খোলা’ তালাকের বিনিময়ের বৈধতার প্রমাণ পাওয়া যায়। যথা-এক. ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, সাবিত ইবনু কায়সের স্ত্রী নবী করিম (সা.)-এর কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসুল! চরিত্রগত বা দ্বিনি বিষয়ে সাবিত ইবনু কায়সের ওপর আমি দোষারোপ করছি না। তবে আমি ইসলামের ভেতরে থেকে কুফরি করা (অর্থাৎ স্বামীর সঙ্গে অমিল) পছন্দ করছি না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তুমি তার বাগানটি ফিরিয়ে দেবে? (সাবেত মোহরানা হিসেবে তাকে বাগান দিয়েছিল) সে বলল, হ্যা। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাবিতকে বলেন, তুমি বাগানটি গ্রহণ করো এবং ওই নারীকে এক তালাক দিয়ে দাও। (বুখারি, হাদিস, ৫২৭৩
স্যার আমি আমার স্ত্রী দুজনে সরকারি খাতায় স্বাক্ষর করেছি কেউ মুখে কিছু বলিনি কখন কি তালাক হয়েছে কিনা বলেন কি করতে পারি
আমার বাবা মায়ের ও একই অবস্থা। এখন তালাক হয়েছে কি না কিভাবে বুঝবো
Ami ba amr husband kow e talak somporke ata jantm nh...kinto akdin amr husband amr satha earki kore hasta haste bolcilo jah tor talak dilm 1 talak 2 talak ..ata ki amdr talak hoia gce?? Plz janabn😢
Kal rate jhograr vitor rager mathay amr sami ak ste 1 talak 2 talak 3 talak bolse hujur amader ki talak hoiya gese amra kew kawre charte chaina jhogray sy rage bole felse amra ak ste achi akhono kno alem ba hujur plz aml janan talak hoiche ni
Talak hoy nai Islam aro 2 bar sojog diche
গর্ভাবস্থায় একসাথে তিন তালাক দিলে কি তালাক কার্যকর হবে?
Na
2 bar talak bolle ki talak hoye jabe
Whtap kry sawal
Plz bolon plz
Whtap kry masla
Ami Rag koira 2talak dilam talak hoiya jabe ne 😢😢😂😂😂
আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় আমাকে এক তালাক দিয়েছে এতে কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে
এক তালাক তিন মাসের আগে ফিরিয়ে নিতে হবে তা না হলে হয়ে যাবে
Ki vabe periya nita hoi
এমনিতে বললেই হবে যে আমি তালাক উঠিয়ে নিলাম তাতেই হবে যদি আপনারা নতুন কাবিন করতে চান করতে পারবেন না করলে চলবে
@ruman-ul6nf k bollc 2 bocor por Chile nite parbe kunto 3 mas alada thakte hobe
2 talak jodi bole
আমার সামি ফোনে রাগের মাথায় ১তালাক ২ তালাক ৩ তালাক বাইন তালাক বলেছে এতে কি তালাক হয়ে যাবে
naa ak sathy 3hajar talak dileo jdi seaita prothom bar diye thake seta 1talak e hoi
আপু কোনো সমাধান পাইছেন
আপু কি কোন সমাধান পাইছেন
সমাধান কি পাইছেন?
মুখে তালাক না দিয়ে যদি ডিভোর্স লেটার পাঠায় তাহলে কি তালাক হয়ে যাবে??
na
@@as_shop2434 রেফারেন্স দেয়া যাবে এই বিষয়ে?
@@ShovasDiary_ 90 din paar hoye gele mane notice deoar 90 din paar hoye gele apnader talak hoye jabe bangladeshi law maintain kore but dhormiyo vabe na, apni youtube e dekhun hajar hajar video paben
তালাক নিয়ে আল কোরআন কি বলছে
ruclips.net/video/F8IAGkEQa5g/видео.html
তালাকের বাংলা অর্থ শুধু কি মুসলিমরাই জানেন ?
ruclips.net/video/PWrk8RoulXc/видео.html
👰♀️👳♀️
সুবহানাল্লাহ
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
Kintu besi hijur ra bole
Ak sathe tin talak dile talak hoye jabe😢
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,,
দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা?
উত্তর :
এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন।।(সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।।
ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।।
২.
আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,..
তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল)
(সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮)
এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।।
এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮]
وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ
অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।।
৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,,
(মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান)
তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,,
বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি।
এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,,
তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,,
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২]
وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১]
وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।।
তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,,
তৃতীয়বার যদি তালাক দেয় তাহলে, ওই মহিলার যদি স্বাভাবিকভাবে অন্য কোথাও বিয়ে হয়, এবং কখনো যদি ওই মহিলার সাথে দ্বিতীয় স্বামীর তালাক হয়ে যায়, অথবা যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায়,
তাহলে আবার প্রথম স্বামীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩০).
আসসালামু আলাইকুম আমি এমডি শাকিল শেখ আমি একজন মালোশিয়া প্রবাসী আমি দেশে থাকা অবস্থায় রাগ করে আমার স্ত্রীকেতিন তালাক দিয়ে দিছি এরকম একবার নয় তিনবার রাগ হয়েছে তিন বাড়ি তিনবার করে তালাক দিয়েছি এখন আমার স্ত্রীকে আমি ছাড়তে চাই না এখন আমি কি করব আমার স্ত্রীকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য কি করনীয় আছে আমার একটা সন্তান আছে আমি জানতাম না এরকম মুখে বললে তালাক হয়ে যায় এখন আমার ওয়াইফের সাথে আমি থাকি না এর সমাধান প্লিজ জানাবেন দয়া করে আপনার নাম্বারটা দিয়েন @@yousuf9675
Pls amk ak sate 3 talak dise ami ki shongsar korte parbo doya kore janaben😊
পারবেন @@samiulhasib152
😢😢😢😢
আমার সামি এখন আমায় তালাক দিয়ে দিলো
অনেক কষ্ট
@জিShamimHowlader-cl3tx
আমার স্বামী একসাথে ১৫ বার এর অপর দিসে এসএমএস এ লিখে আমাকে তালাক দিসে তাহলে কি আমার তালাক হইছে আমাকে একটু জানান
আপনাদের কত বছরের সংসার আপু বলবেন 😢😢
আপনাদের কত বছরের সংসার আপু বলবেন 😢😢
Hoi nai 1 talak hoiche 😮😮😮😮no probelem 😊😊
@@shakilriyad2321 5 yr
হুজুর আমি জানতে চাই স্ত্রীর সাথে সহবাস করার পরে কিছু খাওয়া জায়েজ
জাবে সমস্যা নেই হাত পাক তাকলে হবে
আছে
Amar husband amak rag kore sms aksathe 3Talak diche thokon amar hayez obosta chilo
Jakir nail right 👍 💯
হুজুর তিন তালাক দিয়ার পর আবার কেমন করে বিবাহ করতে পারবে।
মুখে ৩ তালাক দিলে কি তাকাল হবে
আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় এক তালাক দুই তালাক তিন তালাক দিয়েছে এটা কী তালাক হয়েছে
হুম
কোন হুজুর আপনি ফতোয়া দেন
hmmm
না।
ইসলামে এইভাবে তালাক হয় না ।অতএব আপনার তালাক হইনি ।
আমার স্বামী মেসেজে ১ তালাক বলছে এখন কি তালাক হয়ে গেছে????????😢😢😢
না
আমার মনে ছোট একটা প্রশ্ন আসে.?
সাক্ষি ছাড়া বিয়ে হয় না,,মেয়ের গার্জিয়ান ছাড়া বিয়ে হয় না।
যদি বিয়ে করার সময় গার্জিয়ান লাগে,সাক্ষি লাগে তাহলে কেনো তালাক দেওয়ার সময় সাক্ষি লাগে না,,একা একা স্বামি স্ত্রী যদি ঝগড়ার মাঝে তালাক দেয় তাহলে ওই তালাক কাজ্যকর হয় কেন.. ….
একমত আপনার সাথে
Right,mukher kothay jodi talak hoye jeto,tahole r talaker jonno ato poddhoti thakto na
সাক্ষী লাগবে দুজন পুরুষ। আর যদি একজন পুরুষ হয় দুইজন নারী মোট তিনজন।।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।
Thik janina ak hujur ak rokom bole
তালাক দিতে ২ জন সাক্ষী লাগবে। যদি দুজন পুরুষ হয়, আর যদি একজন পুরুষ হয় দুজন মহিলা।।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৮২]
يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوٓا إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ ۚ وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌۢ بِالْعَدْلِ ۚ وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَن يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللَّهُ ۚ فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللَّهَ رَبَّهُۥ وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْـًٔا ۚ فَإِن كَانَ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُۥ بِالْعَدْلِ ۚ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِن رِّجَالِكُمْ ۖ فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَن تَضِلَّ إِحْدٰىهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدٰىهُمَا الْأُخْرٰى ۚ وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوا ۚ وَلَا تَسْـَٔمُوٓا أَن تَكْتُبُوهُ صَغِيرًا أَوْ كَبِيرًا إِلٰىٓ أَجَلِهِۦ ۚ ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهٰدَةِ وَأَدْنٰىٓ أَلَّا تَرْتَابُوٓا ۖ إِلَّآ أَن تَكُونَ تِجٰرَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوهَا ۗ وَأَشْهِدُوٓا إِذَا تَبَايَعْتُمْ ۚ وَلَا يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلَا شَهِيدٌ ۚ وَإِن تَفْعَلُوا فَإِنَّهُۥ فُسُوقٌۢ بِكُمْ ۗ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ وَيُعَلِّمُكُمُ اللَّهُ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
অর্থঃ হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।
আমার স্বামী তার মায়ের সাথে রাগ করে আমাকে দুই তালাক বলেছে এতে কি আমি তালাক হয়ে যাবো