আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু জাযাকাল্লাহ খাইরান মাশাআল্লাহ অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা যেনো আমাকে আপনাকে আমাকে সহ অন্যান্য প্রতি টা মুসলিম উম্মাহর সঠিক বুঝতে তৌফিক দান করুন এবং নেক আমলের মাধ্যমে জান্নাতের রাস্তায় যাওয়ার জন্য তৌফিক দান করুন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন!
মাসআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমি মক্কায় ৫ বছর ৭ মাসের আদিক সময় ছিলাম মক্কার কাবা বাইতুল্লাহ ২ ইমাম মিলে ২০ রাকাআত পথম ইমাম ১০ রাকাআত ২ ইমাম ১০ রাকাআত পরে ২০ রাকাআত পরেন আর কাবা বাইতুল্লাহ এর বাহিরের মক্কার মধ্যে অন্য সকল মসজিদের ইমাম গন ৮ রাকাআত ২+১ = ৩ রাকাআত ৮ +২+১=১১ রাকাআত পরে এবং রমজানের আমার
তুমার সেখ তো আট রাকাত আট রাকাত বলে মুকের পেনা বের করে পেলতেচে তখন তোমার সেখ কে বলতে পারোনা তারাবি তো 10 রাকাত আট রাকাত বলিস কেনো R তোমার সেখ তো বলে বিতির 1রাকাত তুমি বলো 3রাকাত
অধ্যায় - ২৪ - তারাবীহর সালাত (كتاب صلاة التراويح) ( হাদিস নাম্বার - ১৮৮২-১৮৯৭ = মোট ১৬ টি হাদিস) পরিচ্ছদঃ ১২৫২. কিয়ামে রমযান-এর (রমযানে তারাবীহর সালাতের) ফযীলত ১৮৮২। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থ্যাৎ তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে। ১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল। ইবনু শিহাব (রহঃ) ‘উরওয়া ইবনু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আবদুর রাহমান ইবনু ‘আবদ আল ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত। ১৮৮৪। ইসমাঈল (রহঃ) ... নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহধর্মিণী ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং তা ছিল রমযানে। ১৮৮৫। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গভীর রাতে বের হয়ে মসজিদে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন, কিছু সংখ্যক পুরুষ তাঁর পিছনে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে লোকেরা এ সম্পর্কে আলোচনা করেন, ফলে লোকেরা অধিক সংখ্যায় সমবেত হন। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে তাঁরা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করেন। তৃতীয় রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা আরো বেড়ে যায়। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন ও লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। চতুর্থ রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংকুলান হল না। কিন্তু তিনি রাতে আর বের না হয়ে ফজরের সালাতে (নামাযে) বেরিয়ে আসলেন এবং সালাত (নামায/নামাজ) শেষে লোকদের দিকে ফিরে প্রথমে তাওহীদ ও রিসালাতের সাক্ষ্য দেওয়ার পর বললেনঃ শোন! তোমাদের (গতরাতের) অবস্থান আমার অজানা ছিল না, কিন্তু আমি এই সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের উপর ফরয হয়ে যাবার আশংকা করছি (বিধায় বের হই নাই)। কেননা তোমরা তা আদায় করায় অপারগ হয়ে পড়তে। রাসূলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত হল আর ব্যাপারটি এভাবেই থেকে যায়। ১৮৮৬। ইসমা‘ঈল (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ‘আায়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযান ছাড়া অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগারো রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর চার রাক‘আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর তিন রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশা (রাঃ)] বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু'চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না।
তারাবী ও বেতের নামাজ একই নামাজ হলে বেতের নামাজ ধারাবাহিক ভাবে পড়া হয় আর তারাবীর নামাজ কেবল রমযান মাসেই পড়া হয় - - - তাহলে দুই নামাজ একই নামাজ হয় কীভাবে ??? -- এনি ধর্মের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন ।
# ৮ রাকআত তারাবীর ময়নাতদন্ত # হাদীস : হযরত আবু সালামা বিন আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত যে একদা হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) কে জিজ্ঞেস করলেন, রমজান মাসে হুজুর (সা:) এর নামাজ কত রাকাত হত? তদুত্তরে আম্মাজান আয়েশা(রা:) বললেন: নবী কারীম (সা:) রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! তিনি ৪ রাকআত পড়তেন; কত সুন্দর ভাবে ও কত দৈর্ঘ্য, তা তোমাকে কি বলবো ! তারপর, আবার ৪ রাকআত পড়তেন, এত ভাল ভাবে ও এত দৈর্ঘ্যখ্নণ ধরে, তা বলার নয় ! অতঃপর ৩ রাকআত (বিতিরের নামাজ) পড়তেন ! (সহীহ বুখারী১/১৫৪ পৃষ্ঠা ও সহহী মুসলিম ১/২৫৪ পৃষ্ঠা) সুধী পাঠক ! হযরত আবু সালামা আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) কাছে এটাই জানতে চেয়েছিলাম যে, হুজুর (সা:) রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজের রাকআতের সংখ্যা বাড়াতেন কি না ! জবাবে তিনি বললেন: নবী কারীম (সা:)রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! উম্মুল মু'মিনীনের এই জবাবটি লক্ষণীয় ! এ-দ্বারা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয় যে, উক্ত হাদীসের বিষয় হলো ঐ নামাজ, যেটা রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও পড়া হয় ! অর্থাৎ তাহাজ্জুদের নামাজ ! হাদীসটি আদৌ তারাবীহ নামাজ সম্পর্কে নয় কিন্তু আহলে হাদীস ভায়েরা উক্ত ৮ রাকআত তাহাজ্জুদের হাদীস থেকে ৮ রাকআত তারাবীহ প্রমাণ করায় বদ্ধপরিকর ! এটা তাদের মতিভ্রম ! # উক্ত হাদীসটি তাহাজ্জুত সম্পর্কে এর দ্বিতীয় প্রমাণ # হাদীস: হাজরত আয়েশা (রা) বলেন : হুজুর (সা:) অন্য সময়ে যে পরিশ্রম করতেন না, রমজানের শেষ দশকে সেই পরিশ্রম করতেন ! (মুসলিম ১/৩৭২পৃষ্ঠা) হাদীস: হজরত আয়েশা (রা:) রমজানের শেষ দশক এলে নবী কারীম (সা:) কোমর বেঁধে লাগতেন নিজে রাত জাগরণ করতেন আর বাড়িওয়ালাদেরকেও জাগাতেন (বুখারী১/২৭১ পৃষ্ঠা ও মুসলিম ১/৩৭২পৃষ্ঠা) হাদীস: হযরত আয়েশা (রা:) বলেন : রমজান মাস এলে হুজুর (সা:)এর রং পরিবর্তন হয়ে যেত; তার নামাজ বৃদ্ধি হত এবং তিনি বিনীত ভাবে দুআ-প্রার্থনায় ব্যাকুল হতেন (শুয়াবুল ঈমান ৩/৩১০পৃষ্ঠা হাদীস৩৬২৫) মন্তব্যঃ উল্লেখিত হাদীস তিনটি উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত ! এগুলি অনুধাবন করলে এটা বোঝাযায় যে প্রিয় নবী করীম (সা:) পবিত্র রমজান মাসে অন্যান্য মাস অপেক্ষা বেশি ইবাদাত করতেন ! এই মাসে তিনি এতো অধিক ইবাদাতে মশগুল হতেন যে তেঁনার শরীর মোবারকের রং বদলে যেত ! বিশেষ করে শেষ দশকে তিনি কোমর বেঁধে লাগতেন ! সারা রাত জাগ্রত থাকতেন এবং পরিবারবর্গকেও জাগিয়ে রাখতেন ! তৃতীয় হাদীসে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বর্ণিত হয়েছে যে, রমজান মাসে নবী কারীম (সা:) এর নামাজ বৃদ্বি হত ! একথাটি বিশেষ লক্ষণীয় ! কেননা আহলে হাদীস ভাইরা হযরত আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত বুখারী মুসলিমের যে হাদীস দ্বারা ৮ রাকআত তারাবীহ প্রমান করার চেষ্টা করেন, তাতে উম্মুল মু'মিনীন বলেছেন : নবী করীম (সা:) রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! পক্ষান্তরে অপরোল্লিখিত তৃতীয় হাদীসে বলেছেন : রমজান মাসে নবী কারীম (সা:) এর নামাজ বৃদ্ধি হত এ-দ্বারা স্পষ্ট বোঝা যায়, যে নামাজটি রমজান ও গায়রে রমজানে ৮ রাকআত (অর্থাৎ বিতরের ৩ রাকআত সহ ১১ রাকআত) পড়তেন, সেটা তাহাজ্জুদ নামাজ ! আর যেটা রমজান মাসে বৃদ্বি হতো সেটা তারাবীহ নামাজ ! অন্যথায় হযরত আয়েশা সিদ্দিকার (রা:) উভয় হাদীস পরস্পর বিরোধী সাব্যস্ত হবে! অতএব, এটা মানতেই হবে যে বিতরের ৩ রাকআত সহ ১১ রাকআতের হাদীসটি ৮ রাকআত তাহাজ্জুদ নামাজ সম্পর্কেই বর্ণিত হয়েছে; তারাবীহ সম্পর্কে নয় !
আল্লাহ ভালো জানেন।।। আপনার উপরের সবগুলো কথা খুবই ভালো লেগেছে, যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে কিন্তু শেষে এসে নবী স.) এর রমজান মাসের দীর্ঘ সালাত কে তারাবীহ্ বললেন এই কথার তো রেফারেন্স দিলেন না যে এটাই তারাবিহ্ এর এটাই নবী করীম( স. ) ২০ রাকাআত পরতেন?
আমার যতো টুকু জ্ঞান হয়ছে আমি এটাই বুজেছি এশার পর থেকে সেহেরীর আগ পর্যন্ত সালাত আদায় করাটাই সুন্নাহ মাঝখানে ৪রাকাআত পর পর বিশ্রাম নিয়ে পরবো যেনো নামাজে ক্লান্তি না আসে।।।। পরবর্তিতে আরো জেনেছি মানুষের কষ্ট কমানোর জন্য সারা রাতের নামাজ কেই দুই ভাগ করা হয়েছে একটা এশার এর পর থেকে আর পরের টা সাহরির আগে তখন আবার এটাও বলা হয়েছে শেষ রাতের টা বেশি উত্তম ।।।যাই হোক বিতর্কে যাওয়া ঠিক না ৮ রাকআত সুন্দরভাবে ধীরস্থীর ভাবে আদায় করে তারপর বিশ্রাম বা হালকা ঘুমিয়ে আবার মাঝরাতে ওঠে সাহরীর আগ পর্যন্ত ধীরস্থীর ভাবে সালাত আদায় করা আমি সুন্নাহ বিরোধী বা বিদাআত মনে করছি না।।। কারণ যেহেতু আমার সামর্থ্য নেই মুখস্হ কুরআন তেলাওয়াতের সুতরাং নবীজী( স) এর মতো দীর্ঘ সময় নিয়ে সারারাত নামাজ পরার,,,, আমি তো পাপী কিন্তু আফসোস লাগে তাদের কথা ভেবেও যাদের অন্তরে করআন কিন্তু তারপরও তারা দের ঘন্টায় ২০ রাকাআত তারাবীহ পরে রাতে ঘুমিয়ে যায়😢😢
তাহাজ্জুত তারাবি একই। যারা প্রথম রাতে তারাবি পরে তারা শেষ রাতে তাহাজ্জুত পরে না। আর যারা প্রথম রাতে তারাবি ছেরে দেয় তারা শেষ রাতে তাহাজ্জুত পরে৷ তবে শেষ রাতের সালাত টাই উত্তম। যখন আলি রাঃ ২০ রাকাতের প্রচলন করেছিলেন তিনি প্রথম রাতে অন্য সাহাবাদের সাথে পরেন নি৷ তিনি শেষ রাতে পরেছেন। এবং এটাও বলেছেন প্রথম রাতের থেকে শেষ রাতের সালাত টা উত্তম।
হযরত ওমর (রা:) যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করেছেন তা কি? হযরত ওমর (রা :) এর সময়ে কি হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে? সাহাবী গন কি না জেনে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করেছেন।
jazakallahu khair Islamic resource center Dammam one RUclips je khane shakol vidio sector wayes jemon salat, hazze ,jakat ,ect ta hola amra jahara bedati sagerer moja murko majhabi goder takha mukte pata sahajj korba আমর বিশেষ করে বাংলা ভাষাবাসি তথা বাংলাদেশের জাহিলদের মুক্তি পাবো যদি ও এখন অনেকে সহী আকিদায় সাথে যুক্ত হচ্ছে ।আমারা নির্ভরযোগ্যতার দিক থেকে ইসলামী রিসার্স সেন্টার দাম্মামকে ১ম অবস্থানে রাখছি।
তারাবিহ একা একা ছহি কেরাতে দির্ঘ্য ভাবে পড়া উত্তম,নামাজে খুসহু খজুহু থাকতে হবে।জামাতে 4g গতিতে তারাবিহ পড়া কোন ছওয়াব হবে না বরং গুনাহ।ও হা কোন মসজিদে যদি ছহি কেরাতে ধীরে ধীরে জামাত হয় তাহলে আপনি পড়ুন এতে কল্যান রয়েছে।
ফরজ বাদে যত সালাত আছে সবই নফল,,এখন কথা হল যে সুন্নাত সালাত কই গেল।রাসূল সাঃ নফল সালাত প্রতিদিন পরতেন ছাড়তেন না,একে সুন্নাতে মুয়াক্কাদা বলে,,,আর যেটা পড়তেন আবার ছাড়তেন একে সুন্নাতে জায়েদা বলে,,বাকি রাসুল সাঃ কখনো পরেননি,তা শুধু নফল,,এক কথায় নফল সালাত তিনি আদায় করায় তা সুন্নাত ,,
অধ্যায় - ২৪ - তারাবীহর সালাত (كتاب صلاة التراويح) ( হাদিস নাম্বার - ১৮৮২-১৮৯৭ = মোট ১৬ টি হাদিস) পরিচ্ছদঃ ১২৫২. কিয়ামে রমযান-এর (রমযানে তারাবীহর সালাতের) ফযীলত ১৮৮২। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থ্যাৎ তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে। ১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল। ইবনু শিহাব (রহঃ) ‘উরওয়া ইবনু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আবদুর রাহমান ইবনু ‘আবদ আল ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত। ১৮৮৪। ইসমাঈল (রহঃ) ... নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহধর্মিণী ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং তা ছিল রমযানে। ১৮৮৫। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গভীর রাতে বের হয়ে মসজিদে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন, কিছু সংখ্যক পুরুষ তাঁর পিছনে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে লোকেরা এ সম্পর্কে আলোচনা করেন, ফলে লোকেরা অধিক সংখ্যায় সমবেত হন। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে তাঁরা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করেন। তৃতীয় রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা আরো বেড়ে যায়। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন ও লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। চতুর্থ রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংকুলান হল না। কিন্তু তিনি রাতে আর বের না হয়ে ফজরের সালাতে (নামাযে) বেরিয়ে আসলেন এবং সালাত (নামায/নামাজ) শেষে লোকদের দিকে ফিরে প্রথমে তাওহীদ ও রিসালাতের সাক্ষ্য দেওয়ার পর বললেনঃ শোন! তোমাদের (গতরাতের) অবস্থান আমার অজানা ছিল না, কিন্তু আমি এই সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের উপর ফরয হয়ে যাবার আশংকা করছি (বিধায় বের হই নাই)। কেননা তোমরা তা আদায় করায় অপারগ হয়ে পড়তে। রাসূলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত হল আর ব্যাপারটি এভাবেই থেকে যায়। ১৮৮৬। ইসমা‘ঈল (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ‘আায়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযান ছাড়া অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগারো রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর চার রাক‘আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর তিন রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশা (রাঃ)] বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু'চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না।
apnara j inake ato kotha shunacchen,, apnader karo sohih gyan ase islam shomporke?..ojotha kotha boliyenna,,jokhon inar shoman joggota orjon korben, tokhon kotha shunaiyen.,,. nije murkho hoye, onno kaoke murkho bolar mane hoyna..
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।।।
জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু জাযাকাল্লাহ খাইরান মাশাআল্লাহ অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা যেনো আমাকে আপনাকে আমাকে সহ অন্যান্য প্রতি টা মুসলিম উম্মাহর সঠিক বুঝতে তৌফিক দান করুন এবং নেক আমলের মাধ্যমে জান্নাতের রাস্তায় যাওয়ার জন্য তৌফিক দান করুন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন!
❤💙💜
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ বুজ দান করুন ও সকল ধরনের ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন ছুম্মা আমীন
মাসআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমি মক্কায় ৫ বছর ৭ মাসের আদিক সময় ছিলাম মক্কার কাবা বাইতুল্লাহ ২ ইমাম মিলে ২০ রাকাআত পথম ইমাম ১০ রাকাআত ২ ইমাম ১০ রাকাআত পরে ২০ রাকাআত পরেন আর কাবা বাইতুল্লাহ এর বাহিরের মক্কার মধ্যে অন্য সকল মসজিদের ইমাম গন ৮ রাকাআত ২+১ = ৩ রাকাআত ৮ +২+১=১১ রাকাআত পরে এবং রমজানের আমার
Achha Prothom imam ki diteyeo imam namaz poren
তুমার সেখ তো আট রাকাত আট রাকাত
বলে মুকের পেনা বের করে পেলতেচে
তখন তোমার সেখ কে বলতে পারোনা
তারাবি তো 10 রাকাত আট রাকাত
বলিস কেনো R তোমার সেখ তো বলে
বিতির 1রাকাত তুমি বলো 3রাকাত
সঠিক কথা বলছেন আমিওসীেদী ছিলাম অনেক সময় তিন রাকাত বেতের এক সালামে পড়াইত
@@ArifIslam-je3do ২০ রাকাআত সরকার নির্ধারণ করে দিছে। যে কারণে দুইজন ইমাম দশ রাকাআত করে পড়ান। বাকি অন্যান্য মসজিদগুলোতে আট রাকাআত পড়ানো হয়।
Al hamdulillah, Allahhuakber, jajakallah khayran sheikh
মতামতের জন্য জাযাকাল্লাহু খাইরান
Jazakalla,khair
Jajak Allah khairan SHEIKH I LOVE YOU
ALHAMDULILLA.
Jajakallahu khairan.
Zazakallah khayran
Alhamdulillah
জাজাকাল্লাহ খাইরান
Jazakallahu khair shaikh madani
মা শা আল্লাহ যাজাক আল্লাহ খায়ের সম্মানিত শাইখ কে ।
💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞
Zajakallah Khair
সুবহানাল্লাহ
মাসাললাহ্। ওনি বড় আলেম।
বালের আলেম
Jajak Allah khiran
আলহামদুলিল্লাহ।
আমি,৮রাকায়াত/২০রাকায়াত দুটোই ফলো করি,বুঝতে পারতেছিনা কোনটা বেশি ভালো হবে।ভুল হলে আল্লাহ্ মাফ করে দিও।
অধ্যায় - ২৪ - তারাবীহর সালাত (كتاب صلاة التراويح)
( হাদিস নাম্বার - ১৮৮২-১৮৯৭ = মোট ১৬ টি হাদিস)
পরিচ্ছদঃ ১২৫২. কিয়ামে রমযান-এর (রমযানে তারাবীহর সালাতের) ফযীলত
১৮৮২। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থ্যাৎ তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল।
ইবনু শিহাব (রহঃ) ‘উরওয়া ইবনু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আবদুর রাহমান ইবনু ‘আবদ আল ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে।
এরপর তিনি উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত।
১৮৮৪। ইসমাঈল (রহঃ) ... নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহধর্মিণী ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং তা ছিল রমযানে।
১৮৮৫। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গভীর রাতে বের হয়ে মসজিদে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন, কিছু সংখ্যক পুরুষ তাঁর পিছনে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে লোকেরা এ সম্পর্কে আলোচনা করেন, ফলে লোকেরা অধিক সংখ্যায় সমবেত হন। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে তাঁরা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করেন। তৃতীয় রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা আরো বেড়ে যায়। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন ও লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। চতুর্থ রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংকুলান হল না। কিন্তু তিনি রাতে আর বের না হয়ে ফজরের সালাতে (নামাযে) বেরিয়ে আসলেন এবং সালাত (নামায/নামাজ) শেষে লোকদের দিকে ফিরে প্রথমে তাওহীদ ও রিসালাতের সাক্ষ্য দেওয়ার পর বললেনঃ শোন! তোমাদের (গতরাতের) অবস্থান আমার অজানা ছিল না, কিন্তু আমি এই সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের উপর ফরয হয়ে যাবার আশংকা করছি (বিধায় বের হই নাই)। কেননা তোমরা তা আদায় করায় অপারগ হয়ে পড়তে। রাসূলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত হল আর ব্যাপারটি এভাবেই থেকে যায়।
১৮৮৬। ইসমা‘ঈল (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ‘আায়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযান ছাড়া অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগারো রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর চার রাক‘আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর তিন রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশা (রাঃ)] বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু'চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না।
আপনি ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে ফলো করলে বুঝতে পারবেন কোনটা সঠিক কোনটা ভুল এ ধরনের বাটপারদের কথায় কান দিলে ধূলিসাৎ হয়ে যাবে আপনার ঈমান
২০/৮ যেটা পরেন সেটাই ভালো। তবে বেশি সময় নিয়ে পড়া ভালো৷ ৩০ মিনিটে ২০ রাকাতের চেয়ে ৩০ মিনিটে ৮ রাকাত পর অনেক উত্তম
وَعَنِ السَّائِبِ بْنِ يزِيْدَ قَالَ: أَمَرَ عُمَرُ أُبَيَّ بْنَ كَعْبٍ وَتَمِيمًا الدَّارِيَّ أَنْ يَقُومَا لِلنَّاسِ فِي رَمَضَانَ بِإِحْدى عَشْرَةَ رَكْعَةً فَكَانَ الْقَارِئُ يَقْرَأُ بِالْمِئِيْنَ حَتّى كُنَّا نَعْتَمِدُ عَلَى الْعَصَا مِنْ طُولِ الْقِيَامِ فَمَا كُنَّا نَنْصَرِفُ إِلَّا فِي فُرُوْعِ الْفَجْرِ. رَوَاهُ مَالِكٌ
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১]
ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : মালিক ২৫৩।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ যাঝাকাল্লাহ খায়রন
আলহামদুলিল্লাহ
খুব সুন্দর আলোচনা অনেক ভালো
Subhanallha.akid
আল্লাহ আকবর
Masha ALLAH
আলহামদুলিল্লাহ, শুকরিয়া
👍👍👍👍👍
Sundor kore dolil soho kare bujei bolar jonno, jajakallah khair
মাশাআল্লাহ
সায়েখের কথা সঠিক আছে আমরাও সৌদি আরব ছিলাম
শায়েখ আসসালামুয়ালাইকুম,আমি পুলিশের চাকুরীতে আছি। ছোট ছোট সুরা দিয়ে তারাবীহ এর ৮ রাকাত নামাজ আদায় করি, আমার নামাজ হবে কি?
Insha’Allah hobe, Allah apnar ibadot k kobul koruk. Amin
না
যাই বলেন এই নামাজ বাৰিতে একা একা পঢ়া ভালো না মছজিদ এ জামাত এৰ সহিত পঢ়া ভালো
🌻
🌺
🌼
🥀
তারাবী ও বেতের নামাজ একই নামাজ হলে বেতের নামাজ ধারাবাহিক ভাবে পড়া হয় আর তারাবীর নামাজ কেবল রমযান মাসেই পড়া হয় - - - তাহলে দুই নামাজ একই নামাজ হয় কীভাবে ??? -- এনি ধর্মের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন ।
ধর্ম তো তাহলে তুমি বেশি বুঝ
amar monehoy apnar vul hossa ...uni betar bola ni uni tahajjut bolesa
যাই বলেন এই নামাজ বাৰিতে একা একা পঢ়া ভালো না মছজিদ এ জামাত এৰ সহিত পঢ়া ভালো
# ৮ রাকআত তারাবীর ময়নাতদন্ত #
হাদীস : হযরত আবু সালামা বিন আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত যে একদা হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) কে জিজ্ঞেস করলেন, রমজান মাসে হুজুর (সা:) এর নামাজ কত রাকাত হত? তদুত্তরে আম্মাজান আয়েশা(রা:) বললেন: নবী কারীম (সা:) রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! তিনি ৪ রাকআত পড়তেন; কত সুন্দর ভাবে ও কত দৈর্ঘ্য, তা তোমাকে কি বলবো ! তারপর, আবার ৪ রাকআত পড়তেন, এত ভাল ভাবে ও এত দৈর্ঘ্যখ্নণ ধরে, তা বলার নয় ! অতঃপর ৩ রাকআত (বিতিরের নামাজ) পড়তেন ! (সহীহ বুখারী১/১৫৪ পৃষ্ঠা ও সহহী মুসলিম ১/২৫৪ পৃষ্ঠা)
সুধী পাঠক ! হযরত আবু সালামা আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) কাছে এটাই জানতে চেয়েছিলাম যে, হুজুর (সা:) রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজের রাকআতের সংখ্যা বাড়াতেন কি না ! জবাবে তিনি বললেন: নবী কারীম (সা:)রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! উম্মুল মু'মিনীনের এই জবাবটি লক্ষণীয় ! এ-দ্বারা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয় যে, উক্ত হাদীসের বিষয় হলো ঐ নামাজ, যেটা রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও পড়া হয় ! অর্থাৎ তাহাজ্জুদের নামাজ ! হাদীসটি আদৌ তারাবীহ নামাজ সম্পর্কে নয় কিন্তু আহলে হাদীস ভায়েরা উক্ত ৮ রাকআত তাহাজ্জুদের হাদীস থেকে ৮ রাকআত তারাবীহ প্রমাণ করায় বদ্ধপরিকর ! এটা তাদের মতিভ্রম !
# উক্ত হাদীসটি তাহাজ্জুত সম্পর্কে এর দ্বিতীয় প্রমাণ #
হাদীস: হাজরত আয়েশা (রা) বলেন : হুজুর (সা:) অন্য সময়ে যে পরিশ্রম করতেন না, রমজানের শেষ দশকে সেই পরিশ্রম করতেন ! (মুসলিম ১/৩৭২পৃষ্ঠা)
হাদীস: হজরত আয়েশা (রা:) রমজানের শেষ দশক এলে নবী কারীম (সা:) কোমর বেঁধে লাগতেন নিজে রাত জাগরণ করতেন আর বাড়িওয়ালাদেরকেও জাগাতেন (বুখারী১/২৭১ পৃষ্ঠা ও মুসলিম ১/৩৭২পৃষ্ঠা)
হাদীস: হযরত আয়েশা (রা:) বলেন : রমজান মাস এলে হুজুর (সা:)এর রং পরিবর্তন হয়ে যেত; তার নামাজ বৃদ্ধি হত এবং তিনি বিনীত ভাবে দুআ-প্রার্থনায় ব্যাকুল হতেন (শুয়াবুল ঈমান ৩/৩১০পৃষ্ঠা হাদীস৩৬২৫)
মন্তব্যঃ উল্লেখিত হাদীস তিনটি উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত ! এগুলি অনুধাবন করলে এটা বোঝাযায় যে প্রিয় নবী করীম (সা:) পবিত্র রমজান মাসে অন্যান্য মাস অপেক্ষা বেশি ইবাদাত করতেন ! এই মাসে তিনি এতো অধিক ইবাদাতে মশগুল হতেন যে তেঁনার শরীর মোবারকের রং বদলে যেত ! বিশেষ করে শেষ দশকে তিনি কোমর বেঁধে লাগতেন ! সারা রাত জাগ্রত থাকতেন এবং পরিবারবর্গকেও জাগিয়ে রাখতেন !
তৃতীয় হাদীসে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বর্ণিত হয়েছে যে, রমজান মাসে নবী কারীম (সা:) এর নামাজ বৃদ্বি হত ! একথাটি বিশেষ লক্ষণীয় ! কেননা আহলে হাদীস ভাইরা হযরত আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত বুখারী মুসলিমের যে হাদীস দ্বারা ৮ রাকআত তারাবীহ প্রমান করার চেষ্টা করেন, তাতে উম্মুল মু'মিনীন বলেছেন : নবী করীম (সা:) রমজান মাসে এবং রমজান ছাড়া অন্যান্য মাসেও ১১ রাকআতের বেশি পড়তেন না ! পক্ষান্তরে অপরোল্লিখিত তৃতীয় হাদীসে বলেছেন : রমজান মাসে নবী কারীম (সা:) এর নামাজ বৃদ্ধি হত এ-দ্বারা স্পষ্ট বোঝা যায়, যে নামাজটি রমজান ও গায়রে রমজানে ৮ রাকআত (অর্থাৎ বিতরের ৩ রাকআত সহ ১১ রাকআত) পড়তেন, সেটা তাহাজ্জুদ নামাজ ! আর যেটা রমজান মাসে বৃদ্বি হতো সেটা তারাবীহ নামাজ ! অন্যথায় হযরত আয়েশা সিদ্দিকার (রা:) উভয় হাদীস পরস্পর বিরোধী সাব্যস্ত হবে! অতএব, এটা মানতেই হবে যে বিতরের ৩ রাকআত সহ ১১ রাকআতের হাদীসটি ৮ রাকআত তাহাজ্জুদ নামাজ সম্পর্কেই বর্ণিত হয়েছে; তারাবীহ সম্পর্কে নয় !
অনেক ধন্যবাদ ভাই, খুব সুন্দরভাবে রেফারেন্স সহ উল্লেখ্ করেছেন । জাযা কাল্লাহু খায়রন
@@mdabdullahalnahid5886 শুকরিয়া ভাইজান
আল্লাহ ভালো জানেন।।। আপনার উপরের সবগুলো কথা খুবই ভালো লেগেছে, যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে কিন্তু শেষে এসে নবী স.) এর রমজান মাসের দীর্ঘ সালাত কে তারাবীহ্ বললেন এই কথার তো রেফারেন্স দিলেন না যে এটাই তারাবিহ্ এর এটাই নবী করীম( স. ) ২০ রাকাআত পরতেন?
ভাই শেষে এসে যা বলেছেন তাও যদি রেফারেন্স দিয়ে বুজিয়ে দিতেন তাহলে আপনার বক্তব্যটি সম্পূর্ণ হতো আর যুক্তিযুক্ত হতো
আমার যতো টুকু জ্ঞান হয়ছে আমি এটাই বুজেছি এশার পর থেকে সেহেরীর আগ পর্যন্ত সালাত আদায় করাটাই সুন্নাহ মাঝখানে ৪রাকাআত পর পর বিশ্রাম নিয়ে পরবো যেনো নামাজে ক্লান্তি না আসে।।।। পরবর্তিতে আরো জেনেছি মানুষের কষ্ট কমানোর জন্য সারা রাতের নামাজ কেই দুই ভাগ করা হয়েছে একটা এশার এর পর থেকে আর পরের টা সাহরির আগে তখন আবার এটাও বলা হয়েছে শেষ রাতের টা বেশি উত্তম ।।।যাই হোক বিতর্কে যাওয়া ঠিক না ৮ রাকআত সুন্দরভাবে ধীরস্থীর ভাবে আদায় করে তারপর বিশ্রাম বা হালকা ঘুমিয়ে আবার মাঝরাতে ওঠে সাহরীর আগ পর্যন্ত ধীরস্থীর ভাবে সালাত আদায় করা আমি সুন্নাহ বিরোধী বা বিদাআত মনে করছি না।।। কারণ যেহেতু আমার সামর্থ্য নেই মুখস্হ কুরআন তেলাওয়াতের সুতরাং নবীজী( স) এর মতো দীর্ঘ সময় নিয়ে সারারাত নামাজ পরার,,,, আমি তো পাপী কিন্তু আফসোস লাগে তাদের কথা ভেবেও যাদের অন্তরে করআন কিন্তু তারপরও তারা দের ঘন্টায় ২০ রাকাআত তারাবীহ পরে রাতে ঘুমিয়ে যায়😢😢
Seyam ki one month or whole year??? Regular or irregular ki ak???
পার্থক্য কি আপনি বলেন?
তবে তো মক্কা মাদিনাতে তারাবিহের নামাজ এশার পর এবং তাহাজ্জুদের নামাজ শেষ রাতে পড়া হয়। যদি আমার ভুল না হয়।
না যারা তারাবি পরে তারা পরে আর তাহাজ্জুদ পরে না।
তাহাজ্জুত তারাবি একই। যারা প্রথম রাতে তারাবি পরে তারা শেষ রাতে তাহাজ্জুত পরে না। আর যারা প্রথম রাতে তারাবি ছেরে দেয় তারা শেষ রাতে তাহাজ্জুত পরে৷ তবে শেষ রাতের সালাত টাই উত্তম। যখন আলি রাঃ ২০ রাকাতের প্রচলন করেছিলেন তিনি প্রথম রাতে অন্য সাহাবাদের সাথে পরেন নি৷ তিনি শেষ রাতে পরেছেন। এবং এটাও বলেছেন প্রথম রাতের থেকে শেষ রাতের সালাত টা উত্তম।
Sesh raate porle koi rakat porte hobe?
আমি তারাবির নামাজ ও পড়ি। তাহাজ্জুত নামাজ ও পড়ি। আগে জানতাম না।
আপনি ভূল করেননি।
আপনি ঠিকই করেন।
হুজুর ভুল বলেছে।
আগে ই ঠিক আছে
শুক্রান লাকইয়াহাবিবি
7/5/2020
14-04-21
মুহতারাম, দয়া করে ফতওয়া দেবার পূর্বে তিনটি হাদিস (আরবী ও বাংলাসহ) দেখবেনঃ ruclips.net/video/h2wk20-hj8I/видео.html
الله تعالى يبارك في حياتك الله تعالي يجري ك الخير
آمين
Rasul sw moddho rat e prsn then taile eshar pore kn. Moddhe rat e jamat kre prbn hadis r amal krbn
হযরত ওমর (রা:) যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করেছেন তা কি?
হযরত ওমর (রা :) এর সময়ে কি হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে?
সাহাবী গন কি না জেনে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করেছেন।
jazakallahu khair
Islamic resource center Dammam one RUclips je khane shakol vidio sector wayes jemon salat, hazze ,jakat ,ect
ta hola amra jahara bedati sagerer moja murko majhabi goder takha mukte pata sahajj korba আমর বিশেষ করে বাংলা ভাষাবাসি তথা বাংলাদেশের জাহিলদের মুক্তি পাবো যদি ও এখন অনেকে সহী আকিদায় সাথে যুক্ত হচ্ছে ।আমারা নির্ভরযোগ্যতার দিক থেকে ইসলামী রিসার্স সেন্টার দাম্মামকে ১ম অবস্থানে রাখছি।
তারাবির সালাত যদি বাড়িতে একা পরি তা কবুল হবে?বিশেষ অসুবিধা থাকায় জামাত এ পড়তে না পারি?
বাসায় একা পডাই উওম,,,নবী একা পড়তেন ভাই,,,,৮ রাকাত আর বিতর ২+১=৩ রাকাত,,,,,
@@tanjilahmed5644 tui poris barit.
না,তবে সমস্যা হলে পডবো
তারাবিহ একা একা ছহি কেরাতে দির্ঘ্য ভাবে পড়া উত্তম,নামাজে খুসহু খজুহু থাকতে হবে।জামাতে 4g গতিতে তারাবিহ পড়া কোন ছওয়াব হবে না বরং গুনাহ।ও হা কোন মসজিদে যদি ছহি কেরাতে ধীরে ধীরে জামাত হয় তাহলে আপনি পড়ুন এতে কল্যান রয়েছে।
তা হলে নামাজের নিয়ত কোন টা করবো তারাবী না তাহাজ্জুদ?
তাবির।নি আতকরবেন
20 ta besi sahi .......jodi slow namaz ppren
জি।
এই জন্যই নবি সঃ ৩দিন শেষ রাতে কিয়ামে রমাজান পড়তেন,নবিসঃ শেষরাতে পড়লেন এরপর কেন সন্দ্বায় তারাবিহ পড়া হয়?
Shondhai tarawee pora hoy ka bollo?
তারাবির শব্দটির অর্থ কি এটি কোন ভাষার শব্দ
আমি শুনি যে তারাবি সুন্নতে মোয়াকাদা আর তাহাজুত নফল তাহলে একই নামাজ এক সময় নফল এক সময় সুন্নতে মোয়াকাদা এই বেপারে কারও কিছু জানা থাকলে জানাবেন কেউ
নফল অর্থ এক্সট্রা । ফরজ বাদে সবাই নফল এ ব্যাপারে শায়েখ আহমদুল্লাহ মাদানী সাহেব এর বক্তব্য ইউটিউব থেকে শুনে নিয়েন
ফরজ বাদে যত সালাত আছে সবই নফল,,এখন কথা হল যে সুন্নাত সালাত কই গেল।রাসূল সাঃ নফল সালাত প্রতিদিন পরতেন ছাড়তেন না,একে সুন্নাতে মুয়াক্কাদা বলে,,,আর যেটা পড়তেন আবার ছাড়তেন একে সুন্নাতে জায়েদা বলে,,বাকি রাসুল সাঃ কখনো পরেননি,তা শুধু নফল,,এক কথায় নফল সালাত তিনি আদায় করায় তা সুন্নাত ,,
Sohi hadis dia kotha bole tar poreu manush kmne dislike dai
I think they dislike sahih hadith..
Tajjuth hoi ki kore....8..10...moddhe ses hoye jai
বিরানী আর ভাত কি একই খাবার?
তাহাজ্জত আর তারাবি এক নামাজ না দুটাই ভিন্ন, তাহাজ্জত রাতের শেষ ভাগে এটা আল্লাহ নিদ্দেশ সূরা মুঝাম্মেল আয়াত নং ২ তারাবি এটা সুন্নত কুরআন নাই
Koto pechal pare!!! Buji nah tara ki Jews goo rastai chol sen naki
Babul
অঅই
মাদানি সাহেব সৌদি আরব থাকেন অথচ মক্কা ও মদিনা তারাবি ২০ রাকাত হচ্ছে ওয়াজটি মক্কা, মদিনাতে করেননা কেন
অধ্যায় - ২৪ - তারাবীহর সালাত (كتاب صلاة التراويح)
( হাদিস নাম্বার - ১৮৮২-১৮৯৭ = মোট ১৬ টি হাদিস)
পরিচ্ছদঃ ১২৫২. কিয়ামে রমযান-এর (রমযানে তারাবীহর সালাতের) ফযীলত
১৮৮২। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে রমযান সম্পর্কে বলতে শুনেছি, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় কিয়ামে রমযান অর্থ্যাৎ তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল।
ইবনু শিহাব (রহঃ) ‘উরওয়া ইবনু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আবদুর রাহমান ইবনু ‘আবদ আল ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে।
এরপর তিনি উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত।
১৮৮৪। ইসমাঈল (রহঃ) ... নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহধর্মিণী ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং তা ছিল রমযানে।
১৮৮৫। ইয়াহইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) ... ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গভীর রাতে বের হয়ে মসজিদে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন, কিছু সংখ্যক পুরুষ তাঁর পিছনে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে লোকেরা এ সম্পর্কে আলোচনা করেন, ফলে লোকেরা অধিক সংখ্যায় সমবেত হন। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন এবং লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। সকালে তাঁরা এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করেন। তৃতীয় রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা আরো বেড়ে যায়। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন ও লোকেরা তাঁর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। চতুর্থ রাতে মসজিদে মুসল্লীর সংকুলান হল না। কিন্তু তিনি রাতে আর বের না হয়ে ফজরের সালাতে (নামাযে) বেরিয়ে আসলেন এবং সালাত (নামায/নামাজ) শেষে লোকদের দিকে ফিরে প্রথমে তাওহীদ ও রিসালাতের সাক্ষ্য দেওয়ার পর বললেনঃ শোন! তোমাদের (গতরাতের) অবস্থান আমার অজানা ছিল না, কিন্তু আমি এই সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের উপর ফরয হয়ে যাবার আশংকা করছি (বিধায় বের হই নাই)। কেননা তোমরা তা আদায় করায় অপারগ হয়ে পড়তে। রাসূলল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত হল আর ব্যাপারটি এভাবেই থেকে যায়।
১৮৮৬। ইসমা‘ঈল (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ‘আায়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযান ছাড়া অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগারো রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর চার রাক‘আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর তিন রাকআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশা (রাঃ)] বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু'চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না।
এ কেমন কথা ? তারাবীহ আর তাহাজ্জুদ এক হলে রমজান মাসের কোন নামাজ নাই । এমন লোক শায়েখ হয় কিভাবে ?
Kotha বুঝতে পারেননি ajonno অবস্থা খারাপ মাযহাব name dhare hanafi melad😅😅😅😅😅
Jahal tumy ky dakho na mukka modyna rojana jamat ar shohid bis rakat taraby 20 rakat taraby hossa.tumy anda tumy kana tumy gumrah..
O madani noy
He is mothiur Rahman behari
আমাদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী।।।
Hasa bo lod
বিভ্রান্ত হয় জ্ঞান না থাকলে। জ্ঞানী হোন, বিভ্রান্তমুক্ত থাকুন। আর জ্ঞানী হওয়ার জন্য পবিত্র কুরআন ও সহীহ হাদীসের উপর লেখাপড়া করুন।
ঠিক বলেছেন
apnara j inake ato kotha shunacchen,, apnader karo sohih gyan ase islam shomporke?..ojotha kotha boliyenna,,jokhon inar shoman joggota orjon korben, tokhon kotha shunaiyen.,,. nije murkho hoye, onno kaoke murkho bolar mane hoyna..
daron akti comment koresen brother....ami apnar sathe akmot...manus akjon alem ke ayvabe bola chi chi chi mone hoy ora eee ak ak jon boro boro alem
@@sajjatabedin7238 ji vaiya..
and ami meye 😒
@@Nothing-gc7pe 😅 he he he 😅..okey api well ki bolbo 😅 ....vul manus er eee hoy
@@sajjatabedin7238 😂its ok.. ami abr khub doyalu😝😝
@@Nothing-gc7pe ohh accha that's good 😇
Mitha bolso tumy ?tumy mitha bolso ? Tumy jao dewbond othoba tumy bangladesh kawmy mathrasha jaw tumaka delhaba.tumer mota hanafy alam jana na taraby ky. Thahajjad ky. Tumy ehuder dalal tumy taraby ka anker korsu.tumer cha bo kono mitha bady ny. Ehudy tumaka mowter dor ko vula dya.
Bogus
ছাগল 🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐
hahaha binodon
ভন্ডামীর লিমিট থাকা দরকার....
pagol
Alhamdulillah
Jajakallh khairan.
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
ছাগল 🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐🐐
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ