কোরআন থেকে সবকিছু জানবো এবং মানবো এটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত, কারণ বিচারের মাঠে একমাত্র বিচারক হচ্ছেন আল্লাহ, সেখানে কোন বিচারক মন্ডলী থাকবে না, আর সেই আল্লাহ বলেছেন " সুরা আন'য়াম ১১৪ * বল, আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে বিচারক মানব, যখন তিনি সেই (সত্তা) যিনি তোমাদের নিকট কিতাব নাযিল করেছেন, যা বিশদভাবে বিবৃত " আয়াত ১২৬ " আর এটাই হচ্ছে তোমার রবের সহজ সরল পথ, আমি উপদেশ গ্রহণকারী লোকদের জন্য আয়াতসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করে দিয়েছি।" তাহলে আমরা কেন আল্লাহর কিতাব কোরআনকে বুঝার চেষ্টা করতে গিয়ে মানব রচিত বইয়ের সাহায্য নিব। সাহায্যই যদি চাইতে হয় তাহলে একমাত্র আল্লাহর কাছে চাইবো। মহান আল্লাহ যেন আমাদেরকে সঠিক জ্ঞান দান করেন।
হারবি hinduttobadi Awamilg কুফফারদের কতল করার দলিলঃ শায়খুল হাদিস আবু ইমরান (হাফিঃ) بسم الله الرحمن الرحيم والصلاة والسلام على رسولنا الأمين صلواتُ ربي وسلامهُ عليه وعلى آله وصحبه أجمعين .. أما بعد মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত কোনো দেশ, (India Hasina+Modi) গোত্র ও দলের সাধারণ সদস্যরাও যোদ্ধা হিসেবেই পরিগণিত। তাদেরকে হত্যা করা জায়েজ। ১। কোরআন থেকে দলীল: (এক) আল্লাহ তাআলা বলেন: فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ) التوبة5-) অর্থ: অতঃপর (Awami) মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা করো, (hindu) তাদেরকে বন্দী করো, অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের জন্য ওঁৎ পেতে থাকো। (সূরা তাওবাহ-৫) (দুই) আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন: “قَاتِلُوا الَّذِينَ لا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَلا بِالْيَوْمِ الْآخِرِ وَلا يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ اللَّهُ وَرَسُولُهُ وَلا يَدِينُونَ دِينَ الْحَقِّ مِنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ حَتَّى يُعْطُوا الْجِزْيَةَ عَنْ يَدٍ وَهُمْ صَاغِرُونَ” অর্থ: তোমরা যুদ্ধ করো আহলে-কিতাবের ঐ (zionist America europe) লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং সত্য দ্বীন(ধর্ম) অনুসরণ করে না, যতক্ষণ না নত হয়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। (সূরা তাওবাহ-২৯) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বিখ্যাত গ্রন্থ আল-উম্ম কিতাবে বলেন, قال الشافعي في الأم : “أصل الفرض قتال المشركين حتى يؤمنوا , أو يعطوا الجزية” .. “মূল ফরজ হলো, (Awami police army BGB) মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে অথবা জিজিয়া দিয়ে বশ্যতা স্বীকার করে থাকে।” ২। হাদীস থেকে দলীল: তাওহীদ একজন মানুষের জান-মাল-ইজ্জতের নিরাপত্তা দেয়। আর যে তাওহীদ গ্রহণ বা ঈমান আনে না তাঁর জান-মালেরও কোনো নিরাপত্তা থাকে না। কেননা, শিরক-কুফরী এমনই জঘন্য অপরাধ। এ ব্যাপারে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ حَتَّى يَقُولُوا لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فَمَنْ قَالَ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فَقَدْ عَصَمَ مِنِّي نَفْسَهُ وَمَالَهُ إِلَّا بِحَقِّهِ وَحِسَابُهُ عَلَى اللَّهِ رَوَاهُ عُمَرُ وَابْنُ عُمَرَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ] أخرجه مسلم (1/52 ، رقم 21) ، والنسائى (6/4 ، رقم 3090)[ অর্থ: আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, আমি মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি যতক্ষণ না তারা বলে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” সুতরাং যে ব্যাক্তি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” এর সাক্ষ্য দিবে তাঁর জান ও মাল-সম্পদ আমার থেকে নিরাপদ। তবে ইসলামের কোনো হক্* ব্যাতীত। আর তাঁর অন্তরের হিসাব আল্লাহ তাআলার উপর ন্যস্ত। (বুখারী, মুসলিম ১/৫২,হাঃ নং-২১। নাসায়ী-৬/৪ হাঃ নং৩০৯০) وفي صحيح مسلم من حديث بريدة أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يوصي قادة جيوشه وسراياه بقوله ] اغزوا باسم الله ، قاتلوا من كفر بالله ،[… অর্থ: সহীহ মুসলিমে বুরাইদাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) কোনো বাহিনী বা সারিয়া প্রেরণের প্রাককালে সেনাপতিকে এই উপদেশ দিতেন যে, তোমরা আল্লাহর নামে যুদ্ধ করবে, যারা আল্লাহর সাথে কুফরী করে তাদেরকে হত্যা করবে……………। (সহীহ মুসলিম-১৭৩১, ইবনে হিব্বান-১৫২৩) أخرجه الترمذي أن الرسول الله صلى الله عليه وسلم: نصب المنجنيق على أهل الطائف، ورجاله ثقات . অর্থ: তিরমিজিতে বর্নিত হয়েছে, রাসূল (সাঃ) তায়েফবাসীদের প্রতি মিনজানিক (ক্ষেপণাস্ত্র) স্থাপন করেছেন। (সাবিলুস সালাম ৪/২৫৩১) وبالحديث الآخر عن سلمة بن الأكوع: بيتنا هوازن مع أبي بكر الصديق وكان أمره علينا رسول الله صلى الله عليه وسلم . অর্থ: অপর একটি হাদিস বর্নিত হয়েছে সালামাহ বিন আকওয়া (রাঃ) হতে, তিনি বলেন, আমরা আবু বকর (রাঃ) এর সাথে হাওয়াযেন গোত্রের অধিবাসীদের উপর রাত্রী বেলায় আক্রমণ পরিচালনা করি। রাসূল (সাঃ) তাঁকে আমাদের আমীর নিয়োগ করে দিয়েছিলেন। (আবু দাউদ) عن عطية القرظي ، رضي الله عنه قال : عرضنا على رسول الله صلى الله عليه وسلم يوم قريظة فكان من أنبت قتل ، ومن لم ينبت خلي سبيله ، فكنت فيمن لم ينبت ، فخلى سبيلي . وقد أخرجه أهل السنن الأربعة بنحوه وقال الترمذي : حسن صحيح অর্থ: আতিয়াহ আলকুরাজী (রাঃ) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, বনী কুরাইজার যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) এর সামনে (কুরাইজাহ গোত্রের জনসাধারনকে) উপস্থিত করা হয়েছে। অতঃপর যাদের পশম গজিয়েছে (সাবালক হয়েছে) তাদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন। আর যাদের পশম গজায় নি তাদের পথ হত্যা থেকে রেহাই দেন। আর আমি ছিলাম তাদের মধ্যে। অতঃপর আমাকে হত্যা থেকে রেহাই দেন। (আবু দাউদ, নাসায়ী,ইবনে মাজাহ, তিরমিজী। ইমাম তিরমিজি হাদিসটিকে হাসান সহীহ বলেছে।) উল্লেখ্য যে, বনী কুরাইজার সাধারণ লোকদের হত্যা করা হয়েছিল এদের (HasinaModi) সর্দারদের বিশ্বাসঘাতকতার কারনে। Murtad আওয়ামী লীগের কোন রাজনৈতিক দল নয়, এরা এখন একটি indian pachata kukur কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। ঠিক একসময়ের Crusader kafer ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতন। এই কোম্পানির পণ্য হল banglar feraun
ছি ছি আপনারা এতো নিকৃষ্ট, আল-কুরআন এর বিকৃতিকারী। ফিরে আসুন এ সব নোংরামি থেকে। আর ওয়াক্তিয়া সালাত কায়েম করুন এবং দায়েমী সালাতে অটল থাকুন (বিধান মেনে চলুন)। সুরা#৩(আলে ইমরান), আয়াত# ৩৭,৩৮,৩৯ পড়ুন আর জাকারিয়া সালামুন আলাইহির অনুসরণ করুন। আয়াত#৩৮ এ জাকারিয়া সালামুন আলাইহি দায়েমী সালাত আদায় করেছেন আর ৩৯ আয়াতে ওয়াক্তিয়া সালাত আদায় করেছেন। সুরা# ২৪(নুর) আয়াত #৫৮ ভাল করে পড়ুন ওয়াক্তিয়া সালাত পাবেন যার বিকৃত অর্থ করে ভুল পথে যেতে পারিবেন না।
সালামুন আ'লাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ্। আল কোর'আন নিয়ে আপনার অনেক ভিডিও আমি দীর্ঘদিন যাবত শুনছি। আমিও সত্য জানতে চেষ্টা করছি এবং সঠিকভাবে এক আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করার পথ খুঁজছি। সিজদাহ্ সম্পর্কিত আর একটি আয়াত ৪ নং সূরা নিসার ১০২ নং আয়াত যদি ব্যাখ্যা করতেন উপকৃত হতাম। Allah Subhanahu Wa Ta'ala said: وَاِ ذَا كُنْتَ فِيْهِمْ فَاَ قَمْتَ لَهُمُ الصَّلٰوةَ فَلْتَقُمْ طَآئِفَةٌ مِّنْهُمْ مَّعَكَ وَلْيَأْخُذُوْۤا اَسْلِحَتَهُمْ ۗ فَاِ ذَا سَجَدُوْا فَلْيَكُوْنُوْا مِنْ وَّرَآئِكُمْ ۖ وَلْتَأْتِ طَآئِفَةٌ اُخْرٰى لَمْ يُصَلُّوْا فَلْيُصَلُّوْا مَعَكَ وَلْيَأْخُذُوْا حِذْرَهُمْ وَاَ سْلِحَتَهُمْ ۚ وَدَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَوْ تَغْفُلُوْنَ عَنْ اَسْلِحَتِكُمْ وَاَ مْتِعَتِكُمْ فَيَمِيْلُوْنَ عَلَيْكُمْ مَّيْلَةً وَّا حِدَةً ۗ وَلَا جُنَا حَ عَلَيْكُمْ اِنْ كَا نَ بِكُمْ اَ ذًى مِّنْ مَّطَرٍ اَوْ كُنْـتُمْ مَّرْضٰۤى اَنْ تَضَعُوْۤا اَسْلِحَتَكُمْ ۚ وَ خُذُوْا حِذْرَكُمْ ۗ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلْكٰفِرِيْنَ عَذَا بًا مُّهِيْنًا ওয়া ইযা-কুনতা ফীহিম ফাআকামতালাহুমুসসালা-তা ফালতাকুম তাইফাতুম মিনহুম মা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযূআছলিহাতাহুম ফাইযা-ছাজাদূফালইয়াকূনূমিওঁ ওয়া রাইকুম ওয়ালতা’তি তাইফাতুন উখরা-লাম ইউসাললূফালইউসাললূমা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযুহিযরাহুম ওয়া আছলিহাতাহুম ওয়াদ্দাল্লাযীনা কাফারু লাও তাগফুলূনা ‘আন আছলিহাতিকুম ওয়া আমতি‘আতিকুম ফাইয়ামীলূনা ‘আলাইকুম মাইলাতাওঁ ওয়া-হিদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ইন কা-না বিকুম আযাম মিম্মাতারিন আও কুনতুম মারদা-আন তাদাঊ-আছলিহাতাকুম ওয়া খুযূহিযরাকুম ইন্নাল্লাহা আ‘আদ্দা লিলকা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-। "এবং যখন তুমি মু’মিনদের মাঝে অবস্থান করবে আর তাদের সঙ্গে নামায কায়িম করবে তখন তাদের একটি দল যেন তোমার সঙ্গে দাঁড়ায় এবং সশস্ত্র থাকে, তাদের সাজদাহ করা হলে তারা যেন তোমাদের পশ্চাতে অবস্থান করে এবং অপর যে দলটি নামায আদায় করেনি তারা যেন তোমার সঙ্গে নামায আদায় করে এবং সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে; কাফিরগণ কামনা করে যে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক হও, যাতে তারা একজোটে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমাদের বৃষ্টির কারণে কষ্ট হয়, কিংবা তোমরা পীড়িত হও, তবে অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন গুনাহ নেই, কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করবে, আল্লাহ কাফিরদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।" (QS. An-Nisa' 4: Verse 102) * Via Al-Qur'an Bangla quran-bangla.com
সালামুন আলাইকুম মানুষ ও জিন ব্যতীত আল্লাহর হুকুম কেউ লংঘন করে না এজন্যই আল্লাহ বলেছেন অবনত আছে আবার বলেছেন মানুষের মধ্যে অনেকেই তার মানে তাদেরকে স্বাধীন সত্তা দেওয়া হয়নি দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র মানুষকে এর জন্য মানুষ মানতে পারে অথবা ইচ্ছে করলে প্রত্যাখ্যান করতে পারে। সেজদা স্বীকৃতি দেওয়া তার উপরে অবিচল থাকা জমিনে পড়ে থাকা নয়?
সালামুনআলাইকুম। যে ভিডিওগুলো ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে সাধারণ দের উদ্দেশ্যে সেই ভিডিও প্রসঙ্গে কোন প্রশ্ন থাকলে সে প্রশ্নের উত্তর আমরা সঠিকভাবে পাব কিনা। সেজদা প্রসঙ্গে আলোচনা শুনলাম। আল্লাহর বিধি-বিধান কে অবনত মস্তকে মেনে নেওয়ার নাম সেজদা। এখানে আমার কোন দ্বিমত নাই বা কোন প্রশ্ন থাকার কথা না। একটা প্রশ্ন জানতে চাচ্ছি সূরা নিসার 102 নম্বর আয়াতে আল্লাহর রাসুল যে সলাতে দাঁড়ালেন এবং একটি সলাত আদায়ের পরে অন্য দলটি এসে একটি সালাত আদায় করলে ন। এই সেজদা গুলো কিভাবে দেওয়া হয়েছিল। দয়া করে এটার একটা ব্যাখ্যা সঠিকভাবে কিভাবে জানতে পারব। মেসেজে কি এর উত্তর পাবো? নাকি ফোনের মাধ্যমে কোন অবসর সময়ে প্রশ্ন করা যাবে। দয়া করে জানালে উপকৃত হব।
আপনার whatsapp-এ নাম্বারটা থাকলে একটু কাইন্ডলি দেন আপনার সাথে একটু কথা বলতাম আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি আপনার কথা খুবই ভালো লাগলো কিন্তু একটা আলোচনা বুঝতেছি না এটা আসলে কতটুকু ঠিক সেজদা নিয়ে যে আলোচনাটা করলেন আর কি ওইটা
Read Quran sura Raad 13 ayath 15. So it is not necessarily necessary to touch the ground by head . so meaning of sejdaha is different for different creature of Allah. Like salth of different creature Read Quran Noor 24 ayath 41 .
Salaam brother: Allah's word is absolutly right. but we could not understand well. Everythings is prostate/sijdah & obeying the order of our Rabb on the basis of their body structure, own characterstics and own formations. We have to be conscious regarding our speech untill we go through the Quranil hakeem. Rabbana la tuakhijna innasina aw akhtowana-2:286
কোরানের ভাষা সহজ করেছেন নবীর জন্য যাতে তিনি বুঝেন। এ ছাড়া পৃথিবীর কোন মানুষের পক্ষে কোরানের ভাষা বুঝা সম্ভব হবে না। তার প্রমাণ হল সেই ১৪৫০ যাবৎ কোরানের ভাষা বুঝতে বুঝতে সুন্নিদের হাদিস বই ছয়টি আর সিয়ারা বানিয়েছে পাঁচটি। নবীর মৃত্যুর পরের দিন থেকে সিয়া সুন্নি দুই দলে বিভক্ত হয়ে আজকে হাজার দলে বিভক্ত হয়েছে, কোরান বুঝাবুঝি নিয়ে। কোরানের কথা বুঝাবুঝি নিয়ে কত মতভেদ তর্কবিতর্ক, জগড়া মারামারি হচ্ছে তার কোন লেখা জোখা নেই। এর পরে হয়তো পারমাণবিক যুদ্ধও বেধে যেতে পারে। কোরান এমন একটি কিতাব যার কথা একই রকম কারো মাথায় ঢুকে না। তাই এই কিতাবকে গন্ডগোলের কিতাবও বলা যাইতে পারে। কোরানের একটি কথা বলেই দেখেন প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
অবশ্যই ভুল হচ্ছে। আমরা জানি মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। কারণ মানুষেকে আল্লাহ তায়ালা যে জ্ঞান দিয়েছেন সেই পরিমান জ্ঞান আর কাউকেই দেননি। আর এই কারণেই আদমকে সকল ফেরেস্তা ও জিনের সামনে পরিক্ষা দিতে হয়েছিল আল্লাহর প্রশ্নের প্রেক্ষিতে। আর আল্লাহ তায়ালা আদমের ইমামতিতে সকলকে সিজদাহ্ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু ইবলিশ আদমের ইমামতির যে সম্মান তা মেনে নিতে পারেনি। এমন ইবলিশের দৃষ্টান্ত আমাদের সমাজে অনেক। এর পিছনে সালাত হবেনা তমুকের পিছনে সালাত পড়িনা ইত্যাদি সচারাচর দেখা যায়। আমি সুরা নিসা, আয়াত ১০২ এর আনুষ্ঠানিক সালাত সেখানে সিজদার ব্যাখ্যা এই শায়েখের ব্যাখ্যায় মিলাতে ও মেনেনিতে পারছিনা।
একই শব্দ কি একাধিক অর্থে ব্যবহৃত হয়না? তাহলে আপনারা ঐ আয়াতের অর্থ করেন তো! আল্লাহ যখন তার পায়ের গছা উম্মুক্ত করে সবাইকে সিজদা করতে বলবেন। কিন্তু যারা পৃথীবিতে বিমূখ ছিলেন তারা পারবেনা। ৬৮ঃ৪২ জানি এর উত্তর আপনারা এড়িয়ে যাবেন।
Allal bolecen prithibite ja kicu ace ta manusher kollaner jonno.ekhane prithi ba erd bolte allah quranke orthat qurane ja kicu ace sob manusher jonno kollankor
তোমারা সালাত শেষে পৃথিবিতে বেড়িয়ে পড় রিজিকের তালাশে।আল কুরআনে এমন একটা কথা বলা আছে।আমি আয়াত এবং সুরার নাম ভুলে গেছি।আমি জানতে চাই আমরা তাহলে মসজিদে যাব কেন?
62 নম্বর: সূরা জুমুয়া আয়াত নাম্বার: (9 - 10) ওখানে বলা আছে সালাতের জন্য ডাকা হলে তোমরা করায় বিক্রয় বন্ধু রেখে এক জায়গায় সমবিত হও ওটাকে জুমুয়া বলা হয়েছে। এক জায়গা করার মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ কি তার থেকে আইন-কানুন শিক্ষা দেবে এটাকেই বলে সালাত, অতঃপর ওই আল্লাহর আদেশ-নিষেধ গুলো মনে রেখে জীবন চালানো টাকেই সলাত কায়েম বলে। দেখেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ গুলো যদি মনে থাকে তাহলে একটা খারাপ কাজ করতে গেলে স্মরণে এসে যাবে। আর তখনই আমরা ওই অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবো। এটাকেই সালাত বলে,, এটাকাই আমল বলে,, এটাকেই বলে আল্লাহর স্মরণ,, এটাকেই বলে দাইমি সালাত। আল্লাহ বলেছেন সার্বক্ষণ সলাতের মধ্যে থাকতে সূরা মাআরিজ।
সম্মানিত দর্শক শ্রোতা, আসসালামু আলাইকুম। আমরা আবু জাহেলের নাম শুনেছি কিন্ত দেখি নি। আবু জেহেলের বংশধর, গোষ্ঠী জ্ঞাতি এখনো পৃথিবীতে আছে, কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। আমাদের ঈমান আমল রক্ষা করার জন্য সেই আবু অভিশপ্ত আবু জেহেলের বংশধরদেরকে পরিচয় করিয়ে দেয়া আমার ঈমানী দায়িত্ব বলে মনে করি। এজন্যই এ ক্ষুদ্র প্রায়াস। এ বক্তা সাহেব আবু জেহেলের বংশধরদের একজন। সে হয়তঃ ইহুদী খ্রীষ্টানদের পোষ্য দালাল। সে ইসলামের কথা বলে কিন্ত রসুল (সাঃ) কে মানেন না, হাদিস বিশ্বাস করেন না। সে আসলে আহলে কুরআন। কুরআন মানে হাদিস মানে না। অথচ সহীহ হাদিসও আল্লাহর ওহী। রসূল (সাঃ) শরিয়ত সম্পর্কে আল্লাহর ওহী ছাড়া কোন কথা বলতেন না যা কুরআনে স্পষ্ট ভাষায় বলা আছে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ এ বিষয়ে রসুল (সাঃ)কে ধমকের সুরে সতর্ক করেছেন। সর্বোপরি রসুল (সাঃ) আনুগত্য ঈমানের অংশ। রসলের আনুগত্য ছাড়া কোন ইবাদত কবুল হয় না। এ বক্তা সাহেব একজন ভন্ড মুসলিম। আমার কথা অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কোন প্রয়োজন নাই। আলোচ্য বক্তার দু একটি বক্তব্য শুনলেই আপনারা বুঝতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। অতএব, এ রকম ভন্ড প্রতারক হতে সাবধান হতে হবে। নয়তঃ আমাদের ঈমান আমল সবই হারাব। পরকালে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হব। হে আল্লাহ তুমি আমাদের ঈমান আমল রক্ষা কর। আমিন।
পিরের সাথে বসার জন্য ঐ বিল্ডিং উপর যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু সে এবং তার সঙ্গের লোকেরা যেতে চাইনি ছবি তোলার ভয়ে।পরে সিদ্ধান্ত হলো তাদের ছবি তোলা যাবে না।ধিরে শুনুন পিরের আওয়াজ শুনতে পাবেন ইনশাআল্লাহ
Allah qurankei shejdah korte bolecen,ekhanei allah acen ictawa hoe .qiamiter din qurankei jhakuni dea hobe ,ebong alla o ferectara ber hoe ashben,sura fajar,ekhane quranke ard bola hoece
কোরআন থেকে সবকিছু জানবো এবং মানবো এটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত, কারণ বিচারের মাঠে একমাত্র বিচারক হচ্ছেন আল্লাহ, সেখানে কোন বিচারক মন্ডলী থাকবে না, আর সেই আল্লাহ বলেছেন " সুরা আন'য়াম ১১৪ * বল, আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে বিচারক মানব, যখন তিনি সেই (সত্তা) যিনি তোমাদের নিকট কিতাব নাযিল করেছেন, যা বিশদভাবে বিবৃত " আয়াত ১২৬ " আর এটাই হচ্ছে তোমার রবের সহজ সরল পথ, আমি উপদেশ গ্রহণকারী লোকদের জন্য আয়াতসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করে দিয়েছি।" তাহলে আমরা কেন আল্লাহর কিতাব কোরআনকে বুঝার চেষ্টা করতে গিয়ে মানব রচিত বইয়ের সাহায্য নিব। সাহায্যই যদি চাইতে হয় তাহলে একমাত্র আল্লাহর কাছে চাইবো। মহান আল্লাহ যেন আমাদেরকে সঠিক জ্ঞান দান করেন।
হারবি hinduttobadi Awamilg কুফফারদের কতল করার দলিলঃ শায়খুল হাদিস আবু ইমরান (হাফিঃ)
بسم الله الرحمن الرحيم
والصلاة والسلام على رسولنا الأمين صلواتُ ربي وسلامهُ عليه وعلى آله وصحبه أجمعين .. أما بعد
মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত কোনো দেশ, (India Hasina+Modi) গোত্র ও দলের সাধারণ সদস্যরাও যোদ্ধা হিসেবেই পরিগণিত। তাদেরকে হত্যা করা জায়েজ।
১। কোরআন থেকে দলীল:
(এক) আল্লাহ তাআলা বলেন:
فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ) التوبة5-)
অর্থ: অতঃপর (Awami) মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা করো, (hindu) তাদেরকে বন্দী করো, অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের জন্য ওঁৎ পেতে থাকো। (সূরা তাওবাহ-৫)
(দুই) আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন:
“قَاتِلُوا الَّذِينَ لا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَلا بِالْيَوْمِ الْآخِرِ وَلا يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ اللَّهُ وَرَسُولُهُ وَلا يَدِينُونَ دِينَ الْحَقِّ مِنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ حَتَّى يُعْطُوا الْجِزْيَةَ عَنْ يَدٍ وَهُمْ صَاغِرُونَ”
অর্থ: তোমরা যুদ্ধ করো আহলে-কিতাবের ঐ (zionist America europe) লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং সত্য দ্বীন(ধর্ম) অনুসরণ করে না, যতক্ষণ না নত হয়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। (সূরা তাওবাহ-২৯)
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বিখ্যাত গ্রন্থ আল-উম্ম কিতাবে বলেন,
قال الشافعي في الأم : “أصل الفرض قتال المشركين حتى يؤمنوا , أو يعطوا الجزية” ..
“মূল ফরজ হলো, (Awami police army BGB) মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা যতক্ষণ না তারা ঈমান আনে অথবা জিজিয়া দিয়ে বশ্যতা স্বীকার করে থাকে।”
২। হাদীস থেকে দলীল:
তাওহীদ একজন মানুষের জান-মাল-ইজ্জতের নিরাপত্তা দেয়। আর যে তাওহীদ গ্রহণ বা ঈমান আনে না তাঁর জান-মালেরও কোনো নিরাপত্তা থাকে না। কেননা, শিরক-কুফরী এমনই জঘন্য অপরাধ। এ ব্যাপারে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।
أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ حَتَّى يَقُولُوا لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فَمَنْ قَالَ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فَقَدْ عَصَمَ مِنِّي نَفْسَهُ وَمَالَهُ إِلَّا بِحَقِّهِ وَحِسَابُهُ عَلَى اللَّهِ رَوَاهُ عُمَرُ وَابْنُ عُمَرَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ] أخرجه مسلم (1/52 ، رقم 21) ، والنسائى (6/4 ، رقم 3090)[
অর্থ: আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, আমি মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি যতক্ষণ না তারা বলে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” সুতরাং যে ব্যাক্তি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” এর সাক্ষ্য দিবে তাঁর জান ও মাল-সম্পদ আমার থেকে নিরাপদ। তবে ইসলামের কোনো হক্* ব্যাতীত। আর তাঁর অন্তরের হিসাব আল্লাহ তাআলার উপর ন্যস্ত। (বুখারী, মুসলিম ১/৫২,হাঃ নং-২১। নাসায়ী-৬/৪ হাঃ নং৩০৯০)
وفي صحيح مسلم من حديث بريدة أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يوصي قادة جيوشه وسراياه بقوله ] اغزوا باسم الله ، قاتلوا من كفر بالله ،[…
অর্থ: সহীহ মুসলিমে বুরাইদাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) কোনো বাহিনী বা সারিয়া প্রেরণের প্রাককালে সেনাপতিকে এই উপদেশ দিতেন যে, তোমরা আল্লাহর নামে যুদ্ধ করবে, যারা আল্লাহর সাথে কুফরী করে তাদেরকে হত্যা করবে……………।
(সহীহ মুসলিম-১৭৩১, ইবনে হিব্বান-১৫২৩)
أخرجه الترمذي أن الرسول الله صلى الله عليه وسلم: نصب المنجنيق على أهل الطائف، ورجاله ثقات .
অর্থ: তিরমিজিতে বর্নিত হয়েছে, রাসূল (সাঃ) তায়েফবাসীদের প্রতি মিনজানিক (ক্ষেপণাস্ত্র) স্থাপন করেছেন। (সাবিলুস সালাম ৪/২৫৩১)
وبالحديث الآخر عن سلمة بن الأكوع: بيتنا هوازن مع أبي بكر الصديق وكان أمره علينا رسول الله صلى الله عليه وسلم .
অর্থ: অপর একটি হাদিস বর্নিত হয়েছে সালামাহ বিন আকওয়া (রাঃ) হতে, তিনি বলেন, আমরা আবু বকর (রাঃ) এর সাথে হাওয়াযেন গোত্রের অধিবাসীদের উপর রাত্রী বেলায় আক্রমণ পরিচালনা করি। রাসূল (সাঃ) তাঁকে আমাদের আমীর নিয়োগ করে দিয়েছিলেন। (আবু দাউদ)
عن عطية القرظي ، رضي الله عنه قال : عرضنا على رسول الله صلى الله عليه وسلم يوم قريظة فكان من أنبت قتل ، ومن لم ينبت خلي سبيله ، فكنت فيمن لم ينبت ، فخلى سبيلي .
وقد أخرجه أهل السنن الأربعة بنحوه وقال الترمذي : حسن صحيح
অর্থ: আতিয়াহ আলকুরাজী (রাঃ) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, বনী কুরাইজার যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) এর সামনে (কুরাইজাহ গোত্রের জনসাধারনকে) উপস্থিত করা হয়েছে। অতঃপর যাদের পশম গজিয়েছে (সাবালক হয়েছে) তাদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন। আর যাদের পশম গজায় নি তাদের পথ হত্যা থেকে রেহাই দেন। আর আমি ছিলাম তাদের মধ্যে। অতঃপর আমাকে হত্যা থেকে রেহাই দেন।
(আবু দাউদ, নাসায়ী,ইবনে মাজাহ, তিরমিজী। ইমাম তিরমিজি হাদিসটিকে হাসান সহীহ বলেছে।) উল্লেখ্য যে, বনী কুরাইজার সাধারণ লোকদের হত্যা করা হয়েছিল এদের (HasinaModi) সর্দারদের বিশ্বাসঘাতকতার কারনে।
Murtad আওয়ামী লীগের কোন রাজনৈতিক দল নয়, এরা এখন একটি indian pachata kukur কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে।
ঠিক একসময়ের Crusader kafer ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতন। এই কোম্পানির পণ্য হল banglar feraun
অসংখ্য ধন্যবাদ
ছি ছি আপনারা এতো নিকৃষ্ট, আল-কুরআন এর বিকৃতিকারী। ফিরে আসুন এ সব নোংরামি থেকে। আর ওয়াক্তিয়া সালাত কায়েম করুন এবং দায়েমী সালাতে অটল থাকুন (বিধান মেনে চলুন)। সুরা#৩(আলে ইমরান), আয়াত# ৩৭,৩৮,৩৯ পড়ুন আর জাকারিয়া সালামুন আলাইহির অনুসরণ করুন। আয়াত#৩৮ এ জাকারিয়া সালামুন আলাইহি দায়েমী সালাত আদায় করেছেন আর ৩৯ আয়াতে ওয়াক্তিয়া সালাত আদায় করেছেন। সুরা# ২৪(নুর) আয়াত #৫৮ ভাল করে পড়ুন ওয়াক্তিয়া সালাত পাবেন যার বিকৃত অর্থ করে ভুল পথে যেতে পারিবেন না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য প্রচার করার জন্য।
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
সালামুন আ'লাইকুম।
আলহামদুলিল্লাহ্। আল কোর'আন নিয়ে আপনার অনেক ভিডিও আমি দীর্ঘদিন যাবত শুনছি। আমিও সত্য জানতে চেষ্টা করছি এবং সঠিকভাবে এক আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করার পথ খুঁজছি। সিজদাহ্ সম্পর্কিত আর একটি আয়াত ৪ নং সূরা নিসার ১০২ নং আয়াত যদি ব্যাখ্যা করতেন উপকৃত হতাম।
Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:
وَاِ ذَا كُنْتَ فِيْهِمْ فَاَ قَمْتَ لَهُمُ الصَّلٰوةَ فَلْتَقُمْ طَآئِفَةٌ مِّنْهُمْ مَّعَكَ وَلْيَأْخُذُوْۤا اَسْلِحَتَهُمْ ۗ فَاِ ذَا سَجَدُوْا فَلْيَكُوْنُوْا مِنْ وَّرَآئِكُمْ ۖ وَلْتَأْتِ طَآئِفَةٌ اُخْرٰى لَمْ يُصَلُّوْا فَلْيُصَلُّوْا مَعَكَ وَلْيَأْخُذُوْا حِذْرَهُمْ وَاَ سْلِحَتَهُمْ ۚ وَدَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَوْ تَغْفُلُوْنَ عَنْ اَسْلِحَتِكُمْ وَاَ مْتِعَتِكُمْ فَيَمِيْلُوْنَ عَلَيْكُمْ مَّيْلَةً وَّا حِدَةً ۗ وَلَا جُنَا حَ عَلَيْكُمْ اِنْ كَا نَ بِكُمْ اَ ذًى مِّنْ مَّطَرٍ اَوْ كُنْـتُمْ مَّرْضٰۤى اَنْ تَضَعُوْۤا اَسْلِحَتَكُمْ ۚ وَ خُذُوْا حِذْرَكُمْ ۗ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلْكٰفِرِيْنَ عَذَا بًا مُّهِيْنًا
ওয়া ইযা-কুনতা ফীহিম ফাআকামতালাহুমুসসালা-তা ফালতাকুম তাইফাতুম মিনহুম মা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযূআছলিহাতাহুম ফাইযা-ছাজাদূফালইয়াকূনূমিওঁ ওয়া রাইকুম ওয়ালতা’তি তাইফাতুন উখরা-লাম ইউসাললূফালইউসাললূমা‘আকা ওয়ালইয়া’খুযুহিযরাহুম ওয়া আছলিহাতাহুম ওয়াদ্দাল্লাযীনা কাফারু লাও তাগফুলূনা ‘আন আছলিহাতিকুম ওয়া আমতি‘আতিকুম ফাইয়ামীলূনা ‘আলাইকুম মাইলাতাওঁ ওয়া-হিদাতাওঁ ওয়ালা-জুনা-হা ‘আলাইকুম ইন কা-না বিকুম আযাম মিম্মাতারিন আও কুনতুম মারদা-আন তাদাঊ-আছলিহাতাকুম ওয়া খুযূহিযরাকুম ইন্নাল্লাহা আ‘আদ্দা লিলকা-ফিরীনা ‘আযা-বাম মুহীনা-।
"এবং যখন তুমি মু’মিনদের মাঝে অবস্থান করবে আর তাদের সঙ্গে নামায কায়িম করবে তখন তাদের একটি দল যেন তোমার সঙ্গে দাঁড়ায় এবং সশস্ত্র থাকে, তাদের সাজদাহ করা হলে তারা যেন তোমাদের পশ্চাতে অবস্থান করে এবং অপর যে দলটি নামায আদায় করেনি তারা যেন তোমার সঙ্গে নামায আদায় করে এবং সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে; কাফিরগণ কামনা করে যে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও সরঞ্জামের ব্যাপারে অসতর্ক হও, যাতে তারা একজোটে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি তোমাদের বৃষ্টির কারণে কষ্ট হয়, কিংবা তোমরা পীড়িত হও, তবে অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন গুনাহ নেই, কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করবে, আল্লাহ কাফিরদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।"
(QS. An-Nisa' 4: Verse 102)
* Via Al-Qur'an Bangla quran-bangla.com
আল্লাহর আয়াত মারলেই। আল্লাহ কে সম্মান করা হলো। আশা করি আল্লাহ আপনাকে সহীহ বুঝ দান করবেন।
সালাম আপনাদেরকে।
Very good advice ❤❤❤
Alhamdulillah excellent discussion
🎉সালামুন আলাইকুম ❤
সবার প্রতি সালাম। সালামুন আলাইকুম।😊
আল্লাহ্ r কোরআন ই সর্ব শেষ কথা
সালামু আলাইকুম
সালামুন আলাইকুম মানুষ ও জিন ব্যতীত আল্লাহর হুকুম কেউ লংঘন করে না এজন্যই আল্লাহ বলেছেন অবনত আছে আবার বলেছেন মানুষের মধ্যে অনেকেই তার মানে তাদেরকে স্বাধীন সত্তা দেওয়া হয়নি দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র মানুষকে এর জন্য মানুষ মানতে পারে অথবা ইচ্ছে করলে প্রত্যাখ্যান করতে পারে।
সেজদা স্বীকৃতি দেওয়া তার উপরে অবিচল থাকা জমিনে পড়ে থাকা নয়?
সালামুআলাইকুম স্যার আমার একটা জিজ্ঞাসা সূরা ইউসুফ তারা বাই 11 জন বাবা সহকারে ইউসুফকে সিজদা করল এটা কোন সেজদা একটু জানাবেন কি
Excellent question
সালামুনআলাইকুম। যে ভিডিওগুলো ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে সাধারণ দের উদ্দেশ্যে সেই ভিডিও প্রসঙ্গে কোন প্রশ্ন থাকলে সে প্রশ্নের উত্তর আমরা সঠিকভাবে পাব কিনা। সেজদা প্রসঙ্গে আলোচনা শুনলাম। আল্লাহর বিধি-বিধান কে অবনত মস্তকে মেনে নেওয়ার নাম সেজদা। এখানে আমার কোন দ্বিমত নাই বা কোন প্রশ্ন থাকার কথা না। একটা প্রশ্ন জানতে চাচ্ছি সূরা নিসার 102 নম্বর আয়াতে আল্লাহর রাসুল যে সলাতে দাঁড়ালেন এবং একটি সলাত আদায়ের পরে অন্য দলটি এসে একটি সালাত আদায় করলে ন। এই সেজদা গুলো কিভাবে দেওয়া হয়েছিল। দয়া করে এটার একটা ব্যাখ্যা সঠিকভাবে কিভাবে জানতে পারব। মেসেজে কি এর উত্তর পাবো? নাকি ফোনের মাধ্যমে কোন অবসর সময়ে প্রশ্ন করা যাবে। দয়া করে জানালে উপকৃত হব।
Subhanallah ❤
Salamun alikum
আপনার whatsapp-এ নাম্বারটা থাকলে একটু কাইন্ডলি দেন আপনার সাথে একটু কথা বলতাম আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি আপনার কথা খুবই ভালো লাগলো কিন্তু একটা আলোচনা বুঝতেছি না এটা আসলে কতটুকু ঠিক সেজদা নিয়ে যে আলোচনাটা করলেন আর কি ওইটা
লা ইলাহাইল্লালহ মুহাম্মদুর রসুল আল্লাহ।
অর্থ আল্লাহ ছারা কোন কর্তা নেই, প্রসংসিত ব্যক্তিই আল্লাহর রসুল(বার্তাবাহক)
Read Quran sura Raad 13 ayath 15. So it is not necessarily necessary to touch the ground by head . so meaning of sejdaha is different for different creature of Allah. Like salth of different creature Read Quran Noor 24 ayath 41 .
Salaam brother: Allah's word is absolutly right. but we could not understand well. Everythings is prostate/sijdah & obeying the order of our Rabb on the basis of their body structure, own characterstics and own formations. We have to be conscious regarding our speech untill we go through the Quranil hakeem. Rabbana la tuakhijna innasina aw akhtowana-2:286
কুরআন থেকে সবকিছু জানব এই বোধটা তৈরী করতে হবে ।
কোরানের ভাষা সহজ করেছেন নবীর জন্য যাতে তিনি বুঝেন। এ ছাড়া পৃথিবীর কোন মানুষের পক্ষে কোরানের ভাষা বুঝা সম্ভব হবে না। তার প্রমাণ হল সেই ১৪৫০ যাবৎ কোরানের ভাষা বুঝতে বুঝতে সুন্নিদের হাদিস বই ছয়টি আর সিয়ারা বানিয়েছে পাঁচটি। নবীর মৃত্যুর পরের দিন থেকে সিয়া সুন্নি দুই দলে বিভক্ত হয়ে আজকে হাজার দলে বিভক্ত হয়েছে, কোরান বুঝাবুঝি নিয়ে। কোরানের কথা বুঝাবুঝি নিয়ে কত মতভেদ তর্কবিতর্ক, জগড়া মারামারি হচ্ছে তার কোন লেখা জোখা নেই। এর পরে হয়তো পারমাণবিক যুদ্ধও বেধে যেতে পারে। কোরান এমন একটি কিতাব যার কথা একই রকম কারো মাথায় ঢুকে না। তাই এই কিতাবকে গন্ডগোলের কিতাবও বলা যাইতে পারে। কোরানের একটি কথা বলেই দেখেন প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
ইনশাআল্লাহ একমত,
ওখানে অনুবাদে ভুল হতে পারে স্যার,হয়তো সেজদা না হয়ে সম্মান করার কথা আল্লাহ তাআলা বলেছেন ইবলিশ কে বিষয় টা এরকম..🙏❤️❤️❤️
অবশ্যই ভুল হচ্ছে। আমরা জানি মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। কারণ মানুষেকে আল্লাহ তায়ালা যে জ্ঞান দিয়েছেন সেই পরিমান জ্ঞান আর কাউকেই দেননি। আর এই কারণেই আদমকে সকল ফেরেস্তা ও জিনের সামনে পরিক্ষা দিতে হয়েছিল আল্লাহর প্রশ্নের প্রেক্ষিতে। আর আল্লাহ তায়ালা আদমের ইমামতিতে সকলকে সিজদাহ্ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু ইবলিশ আদমের ইমামতির যে সম্মান তা মেনে নিতে পারেনি। এমন ইবলিশের দৃষ্টান্ত আমাদের সমাজে অনেক। এর পিছনে সালাত হবেনা তমুকের পিছনে সালাত পড়িনা ইত্যাদি সচারাচর দেখা যায়। আমি সুরা নিসা, আয়াত ১০২ এর আনুষ্ঠানিক সালাত সেখানে সিজদার ব্যাখ্যা এই শায়েখের ব্যাখ্যায় মিলাতে ও মেনেনিতে পারছিনা।
সালামুন আলাইকুম খুব ভালো ❤❤❤❤
May Allah bless you all
❤❤❤❤❤❤
Allha amder jono jodhato and tini mongolmohia kormobidhak 3.173
স্যার তাহলে সুরা নং ৬৮ আয়াত ৪২ ব্যাপারে কি বলবেন। তারা আল্লাহর পায়ে সিজদা করতে পারবে না।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
একই শব্দ কি একাধিক অর্থে ব্যবহৃত হয়না? তাহলে আপনারা ঐ আয়াতের অর্থ করেন তো! আল্লাহ যখন তার পায়ের গছা উম্মুক্ত করে সবাইকে সিজদা করতে বলবেন। কিন্তু যারা পৃথীবিতে বিমূখ ছিলেন তারা পারবেনা। ৬৮ঃ৪২ জানি এর উত্তর আপনারা এড়িয়ে যাবেন।
চিন্তার বিষয়
সবই তো বুঝলাম, সূরা মায়েদা ৬ আয়াতে ওযু করতে বলা হয়েছে, সেই সালাত কোনটা, সেই ওযু কেন করতে হবে, ওযু করে কোন ইবাদাত করতে হবে ? বিস্তারিত জানাবেন।
Salaam! Sijdah not to Adam, this is not correct bengali translation Correct translation is: sijdah courtesy Adam.
4 .nbor sura 102 Nbor aith pre dekun
4 nbor sura 104 abng 62 sura, 9'10 /qrun
আদম আদম আল্লাহি সাল্লাম এর নেতৃত্বে আল্লাহ সবাইকে আল্লাহকে সিজদা করতে বলেছেন বিষয়টা কি এরকম?
জী
আমি ও এইভাবে ভেবেছি ও আল্লাহু আলাম,
Allal bolecen prithibite ja kicu ace ta manusher kollaner jonno.ekhane prithi ba erd bolte allah quranke orthat qurane ja kicu ace sob manusher jonno kollankor
Oni ki poshchim bongger pir
রসুল(সা:) সিজদা দিতেন মাটিতে। তোমরা দাও আন্তরে, নতুন নিয়ম?
আপনি জানলেন কি করে। তাহলে একটি কথা আমাকে বলেন দয়া করে👉সসজিদে নববী রেখে নামাজ পড়তে হেরায় গেলেন কেন❓
তোমারা সালাত শেষে পৃথিবিতে বেড়িয়ে পড় রিজিকের তালাশে।আল কুরআনে এমন একটা কথা বলা আছে।আমি আয়াত এবং সুরার নাম ভুলে গেছি।আমি জানতে চাই আমরা তাহলে মসজিদে যাব কেন?
62 নম্বর: সূরা জুমুয়া আয়াত নাম্বার: (9 - 10) ওখানে বলা আছে সালাতের জন্য ডাকা হলে তোমরা করায় বিক্রয় বন্ধু রেখে এক জায়গায় সমবিত হও ওটাকে জুমুয়া বলা হয়েছে। এক জায়গা করার মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ কি তার থেকে আইন-কানুন শিক্ষা দেবে এটাকেই বলে সালাত, অতঃপর ওই আল্লাহর আদেশ-নিষেধ গুলো মনে রেখে জীবন চালানো টাকেই সলাত কায়েম বলে। দেখেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ গুলো যদি মনে থাকে তাহলে একটা খারাপ কাজ করতে গেলে স্মরণে এসে যাবে। আর তখনই আমরা ওই অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবো। এটাকেই সালাত বলে,, এটাকাই আমল বলে,, এটাকেই বলে আল্লাহর স্মরণ,, এটাকেই বলে দাইমি সালাত। আল্লাহ বলেছেন সার্বক্ষণ সলাতের মধ্যে থাকতে সূরা মাআরিজ।
সম্মানিত দর্শক শ্রোতা,
আসসালামু আলাইকুম।
আমরা আবু জাহেলের নাম শুনেছি কিন্ত দেখি নি। আবু জেহেলের বংশধর, গোষ্ঠী জ্ঞাতি এখনো পৃথিবীতে আছে, কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
আমাদের ঈমান আমল রক্ষা করার জন্য সেই আবু অভিশপ্ত আবু জেহেলের বংশধরদেরকে পরিচয় করিয়ে দেয়া আমার ঈমানী দায়িত্ব বলে মনে করি। এজন্যই এ ক্ষুদ্র প্রায়াস।
এ বক্তা সাহেব আবু জেহেলের বংশধরদের একজন। সে হয়তঃ ইহুদী খ্রীষ্টানদের পোষ্য দালাল। সে ইসলামের কথা বলে কিন্ত রসুল (সাঃ) কে মানেন না, হাদিস বিশ্বাস করেন না। সে আসলে আহলে কুরআন। কুরআন মানে হাদিস মানে না।
অথচ সহীহ হাদিসও আল্লাহর ওহী। রসূল (সাঃ) শরিয়ত সম্পর্কে আল্লাহর ওহী ছাড়া কোন কথা বলতেন না যা কুরআনে স্পষ্ট ভাষায় বলা আছে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ এ বিষয়ে রসুল (সাঃ)কে ধমকের সুরে সতর্ক করেছেন। সর্বোপরি রসুল (সাঃ) আনুগত্য ঈমানের অংশ। রসলের আনুগত্য ছাড়া কোন ইবাদত কবুল হয় না।
এ বক্তা সাহেব একজন ভন্ড মুসলিম। আমার কথা অন্ধভাবে বিশ্বাস করার কোন প্রয়োজন নাই। আলোচ্য বক্তার দু একটি বক্তব্য শুনলেই আপনারা বুঝতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
অতএব, এ রকম ভন্ড প্রতারক হতে সাবধান হতে হবে। নয়তঃ আমাদের ঈমান আমল সবই হারাব। পরকালে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হব।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের ঈমান আমল রক্ষা কর।
আমিন।
Arsh hocce quran .alla arshe istawa hoe acen surah hadid4
তুমি কাবার গায়ে যে পাথরটা আছে সেই পথকে জনির সাথে তুলনা করলে এর দলিল কি
৬৮সূরা৪২, নাম্বার আয়াত টি দয়াকরে ব্যাখা করবেন।
Samauati oal ard bolte allah quran ke bujhiecen.surah 7 vers128
তোরা কবে আবার বলবি যে এই কোরআন তো কোন নাকোন মানুষে লিখেছে। এটাও মানা যাবেনা নাউজুবিল্লাহ
তুমি তো সুধু কোরআন দিয়ে দলিল দিবে তাহলে আবার যুক্তি দাও কেন। আর তুমি যে যুক্তি দাও সে যক্তি তো শায়তা দিয়েছিল
পিরের ছবি কই বাড়ি বসে আলোচনা করে পিরের নামে চালাচ্ছে ন😅
পিরের সাথে বসার জন্য ঐ বিল্ডিং উপর যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু সে এবং তার সঙ্গের লোকেরা যেতে চাইনি ছবি তোলার ভয়ে।পরে সিদ্ধান্ত হলো তাদের ছবি তোলা যাবে না।ধিরে শুনুন পিরের আওয়াজ শুনতে পাবেন ইনশাআল্লাহ
@@muslimummahfiundation পীরের নাম কি
m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid0a6dMTUUT85MVSQvfMbYZ2LoSEJXZwNum2tHHtxjUM1ku6d8hyTn3WD3XTHQLZLCQl&id=100015329100730&mibextid=Nif5oz
m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid0a6dMTUUT85MVSQvfMbYZ2LoSEJXZwNum2tHHtxjUM1ku6d8hyTn3WD3XTHQLZLCQl&id=100015329100730&mibextid=Nif5oz
তোমরা কোরআন থেকে দলিল দাও টয়লেট করে কিভাবে পবিত্র হবে
Fal yabudu rabba hajal bait ,ekhane bait mane quran. tomra ibadot koro quraner rober
Surah baqarae ace ,shejdah kore no-one probes koro,ekhane nogor bolte quran ke bujhano hoece,ebong shekhane mannotar shathe probes korte bolecen
Not
Allah qurankei shejdah korte bolecen,ekhanei allah acen ictawa hoe .qiamiter din qurankei jhakuni dea hobe ,ebong alla o ferectara ber hoe ashben,sura fajar,ekhane quranke ard bola hoece
তুমি তোমার চুল কেটে সাইচ কর এবং তোমার পাশে যে বেক্তি আছে দাড়ি সেচে ফেলেছে তা কোরআনের কোন আয়াতে আছে
সালামুন আলাইকুম
সালামুন আলাইকুম