ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
কুরআন শরীফে হয়তো নাই , কিন্তু নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজ থেকে আসার পর যে ভাবে নামাজ শুরু করেছিলেন , আজ পর্যন্ত সে ভাবে নামাজ চলে আসছে , আজ পর্যন্ত মক্কা মদিনা তে এক ওয়াক্ত নামাজ বন্ধ হয়নি।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
এদেরকে হাজারবার বুঝাইলেও এরা আল্লাহর পথে আসবে না কারণ দিন সম্বন্ধে বুঝতে গেলে আমার হাদীস দিয়ে বুঝতে হবে এই মর্মে কোন আয়াত পবিত্র কোরআনে নাই এজন্যই আল্লাহ কুরআনের শেষ আয়াত নাজিল করে বলেছেন আজ থেকে তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম সূরা মায়েদা আয়াত নাম্বার 3 জয়গুরু জয় ভান্ডারী
আলেম ঐ ব্যক্তি যার মধ্যে এলমে শরিয়ত ও এলমে মারেফাতের আধ্যাত্মিক জগতের গোপন ভেদের রহস্য উদঘাটিত হয়েছে তিনি/ তাহারা।আর যার মধ্যে শুধু মাত্র একটা অর্জন করেছে তিনি/ তারা হলেন জালেম। এবং সমস্ত বিশ্বে ঐ ধরনের জালেমের সঙখ্যা সব সময়ই বেশী ছিল, আছে এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙখ্যা ও খুব বেশী। ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত ও বিশ্বাসী একজন ঈমানদার মুসলিম মোমিন ও উম্মতে মোহাম্মদী কখনও কোনো অবস্থাতেই মিথ্যা কথা বলে না, অন্যায় অত্যাচার নির্যাতন অবিচার জুলুম নির্যাতন সুদ ঘুষ দুর্নীতি লুটপাট ও মিথ্যাচার লাম্পট্য অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল অবৈধ সম্পদ অর্জন করে না বরং নিজেদের বিলিয়ে দেয় সততা দেশাত্মবোধ আদর্শ চরিত্র ব্যকতিত্য সত্যবাদিতা নৈতিকতা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুনাবলীর মধ্যে এবং রাসুল আল্লাহর বিধান মেনে জীবন যাপন করে কোরআন নির্দেশিত পথে। তাদের দুনিয়াবি ধান্দা ও ইবলিসিয়াত প্রতিষ্ঠা ও ধন সম্পদ টাকা পয়সা গাড়ী বাড়ী নারী ও তাড়ির প্রতি দুর্বলতা/ আকর্ষন নাই বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত ও সংরক্ষিত হয়ে গেছে। রাসুল আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
চরম যুদ্ধের সময় হত হযরত সাহাবায়ে কেরাম রা নামাজ আদায় করেছেন নামাজে দাড়িয়ে গেছে। এই সমস্ত কথা বলে এই সমস্ত কথা বলে আপনারা আপনারা দয়া করে ফেতনা ছড়াবেন না এমনি ইসলামে অনেক ফেতনা ছড়িয়ে গেছে।
Salat how many times a day is 5 times farida and in the night time nafal as extra / tahazzud. But, In the whole world it may vary with the Sun rise set slopping down Time , because in the Southern or Northern hemisphere the day and night , Sun rise, set etc. Varies. That's why almighty Creator didn't fixed the time in respect of Day 24 hours rather He dictated for the prayers time in respect of Sun rise set etc. Hope will make it sense please.
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজেন কথা থাকার দরকার নেই তবে নামাজের কথা ৮২ বার আছে। আল্লাহ বলেন,নবীকে তোমরা অনুসরণ অনুকরণ কর।তাই নবী পাঁচ ওয়াক্ত পড়েছেন আমরাও পড়ব।পান্ডিত্য দেখানোর কিছু নেই।
সূরা বাকারার ২৩৮ সূরা বনী ইসরাঈল ৭৮ এবং সূরা হুদের ১১৪ নাম্বার আয়াতের অর্থ পাঠ করলেই সবাই বুঝতে পারবেন যে কোরআনে আল্লাহ্ তায়ালা পাঁচ সময়ে সালাত আদায় করতে বলেছেন । ওয়াক্ত মানে সময় । এখন নিজেরাই বিবেচনা করুন। আর আপনারা আরবী দায়েমী শব্দের অর্থ বাংলাতেও দায়েমী করেছেন কেন?
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
তবে মনে হয় আপনারা দেয়নি নামাজের কথা বলছেন একটা মুসলমান সব সময় তো মনে মনে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং করবে এটাই তো উচিত কিন্তু এর মানে এই নয় ওয়াক্তিয়া নামাজ ছেড়ে দিবেন আপনাদের পীরসাহেব বলে গেছেন অক্ত নামাজের দরকার আছে উনার ওয়াজ ওয়াজ শরীফ গুলা দেখেন।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে। আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
গুরুকে কাছে পেতে ভাব সদাই......
চরম সত্য বলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জয়গুরু
আপনার বক্তব্য সম্পূর্ণ সঠিক।
আপনার বক্তব্য কঠিন সত্য।
জয়গুরু সত্য বাণী
সত্যের জয় হোক মারহাবা
জয় গিরি জয় বাংলা
Allhamdoleha ❤❤❤❤❤
জয় বাবা লিকসন চানের জয়। জয় গুরু।
জয় গুরু
জয় গুরু
জয় গুরু
জয় গুরু জয় হোক সত্যের জয় হোক
হক্ক হক্ক
ধন্যবাদ অনেক সুন্দর আলোচনা শুনে খুব খুশি হইলাম
আরেক মাদারচুদ ধনের বাদ দেয়
সত্য বাণী জয় হোক,
জই গুরু জই❤❤❤
চরম সত্য কথাগুলো বলেছেন
" মানুষেরা কি এ ধারণা করে যে, আমরা ঈমান এনেছি,তাদের শুধু এ কথার ভিত্তিতেই, আমি তাদেরকে পরীক্ষা ব্যতীতই ছেড়ে দিব? " - আল-কোরআন
সত্য প্রচারের জন্য ভক্তি রইল ভাইজান.....
জয় গুরু 🙏
৫(পাচঁ)ওয়াক্ত নামাজ কোরান শরীফে না থাকলেও মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) উনি পড়েগেছে ও শিখিয়ে গেছেন।তাই আমরা পড়ি ও পড়ে যাব।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
দয়াল আপনি সঠিক বক্তব্য দিয়েছেন।ধন্যবাদ
জয় গুরু পাকপাঞ্জতন
জয় গুরু
আমাদের শিক্ষক হচ্ছেন হযরত মোহাম্মদ সাঃ। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করছেন।অতএব আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত সালাত অবশ্যই আদায় করতে হবে।
আমল আগে ঈমাণ আগে?
আমল আগে ঈমাণ আগে?
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
কুরআন শরীফে হয়তো নাই , কিন্তু নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজ থেকে আসার পর যে ভাবে নামাজ শুরু করেছিলেন , আজ পর্যন্ত সে ভাবে নামাজ চলে আসছে , আজ পর্যন্ত মক্কা মদিনা তে এক ওয়াক্ত নামাজ বন্ধ হয়নি।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
্্িপববব
Amra Quran manbo,karon amader upor Quran nazil hoise nobi jeer maddhome
এদেরকে হাজারবার বুঝাইলেও এরা আল্লাহর পথে আসবে না কারণ দিন সম্বন্ধে বুঝতে গেলে আমার হাদীস দিয়ে বুঝতে হবে এই মর্মে কোন আয়াত পবিত্র কোরআনে নাই এজন্যই আল্লাহ কুরআনের শেষ আয়াত নাজিল করে বলেছেন আজ থেকে তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম সূরা মায়েদা আয়াত নাম্বার 3 জয়গুরু জয় ভান্ডারী
0
It is positive step so to condemn them.
[ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ ] "হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের" (নিসাঃ ৫৯)
[مَنْ يُطِعِ الرَّسُولَ فَقَدْ أَطَاعَ اللَّهَ] ‘‘যে ব্যক্তি রসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহর আনুগত্য করল।’’ (নিসাঃ ৮০)
আল্লাহ যেখানে রাসুল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) কে অনুসরন করতে বলেন সেখানে তুই ইবলিশের মতই অস্বীকার করছিস।
ওরে বাটপার, তুই তো ইবলিশের আপন ভাই হবি নিশ্চিত।
ভূরি ভূরি এতো প্রমাণ দেওয়ার পরও বুদ্ধিহীন আলেম সমাজের কোনো লজ্জা হয় না
apnara to gan hin manush tai ai rokom kotha bolsem
নবী করিম সঃ ৫ সালাত আদায় করে ছিলেন কেনো?
আপনারা কি নবী করিম সঃ কে মানেন না?
@@litonmasud2163 প্রমাণ পাওয়ার পরেও আপনার এই ধরনের কথাই আরো বেশি প্রমান করে যে আপনি কত বড় জ্ঞানী মানুষ
@@litonmasud2163 ঠিক
আলেম ঐ ব্যক্তি যার মধ্যে এলমে শরিয়ত ও এলমে মারেফাতের আধ্যাত্মিক জগতের গোপন ভেদের রহস্য উদঘাটিত হয়েছে তিনি/ তাহারা।আর যার মধ্যে শুধু মাত্র একটা অর্জন করেছে তিনি/ তারা হলেন জালেম। এবং সমস্ত বিশ্বে ঐ ধরনের জালেমের সঙখ্যা সব সময়ই বেশী ছিল, আছে এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙখ্যা ও খুব বেশী। ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত ও বিশ্বাসী একজন ঈমানদার মুসলিম মোমিন ও উম্মতে মোহাম্মদী কখনও কোনো অবস্থাতেই মিথ্যা কথা বলে না, অন্যায় অত্যাচার নির্যাতন অবিচার জুলুম নির্যাতন সুদ ঘুষ দুর্নীতি লুটপাট ও মিথ্যাচার লাম্পট্য অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল অবৈধ সম্পদ অর্জন করে না বরং নিজেদের বিলিয়ে দেয় সততা দেশাত্মবোধ আদর্শ চরিত্র ব্যকতিত্য সত্যবাদিতা নৈতিকতা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুনাবলীর মধ্যে এবং রাসুল আল্লাহর বিধান মেনে জীবন যাপন করে কোরআন নির্দেশিত পথে। তাদের দুনিয়াবি ধান্দা ও ইবলিসিয়াত প্রতিষ্ঠা ও ধন সম্পদ টাকা পয়সা গাড়ী বাড়ী নারী ও তাড়ির প্রতি দুর্বলতা/ আকর্ষন নাই বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত ও সংরক্ষিত হয়ে গেছে। রাসুল আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
চরম যুদ্ধের সময় হত হযরত সাহাবায়ে কেরাম রা নামাজ আদায় করেছেন নামাজে দাড়িয়ে গেছে। এই সমস্ত কথা বলে এই সমস্ত কথা বলে আপনারা আপনারা দয়া করে ফেতনা ছড়াবেন না এমনি ইসলামে অনেক ফেতনা ছড়িয়ে গেছে।
I'm
ঠিক
Joy hokkkkkkk roton. Bhai thik bolechin b j al s s jindabaddddddddd
আপনি তাহলে বলে দেন নামাজ
কত ওয়াক্ত এবং কোন সময়।
বক্তা সাহেব,আপনার শিক্ষার এত অবাব আপনি মাটে নামলেন কেন,আবার ১ম থেকে পড়া শুরু করেন,আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক,আমিন।
merajer age namaj koto wakto pora hoto
ভালো
আস্সালামু আলাইকুম
দরদী দাদাকে অশেষ ধন্যবাদ 🙏
রাসুল সাঃকিপাঁচওয়াক্তনামাজ পড়েননি জানাবেন
marhaba
thank you
নাই
Salat how many times a day is 5 times farida and in the night time nafal as extra / tahazzud.
But,
In the whole world it may vary with the Sun rise set slopping down Time , because in the Southern or Northern hemisphere the day and night , Sun rise, set etc. Varies.
That's why almighty Creator didn't fixed the time in respect of Day 24 hours rather He dictated for the prayers time in respect of Sun rise set etc.
Hope will make it sense please.
সত্য মানেশুনে আমানুর ৭২জনের একজনে,,,ঐ ৭২জনের একজন হয় মোমীন ্্্্্
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজেন কথা থাকার দরকার নেই তবে নামাজের কথা ৮২ বার আছে। আল্লাহ বলেন,নবীকে তোমরা অনুসরণ অনুকরণ কর।তাই নবী পাঁচ ওয়াক্ত পড়েছেন আমরাও পড়ব।পান্ডিত্য দেখানোর কিছু নেই।
নামাজের কথা কোরানে নাই সালাতের কথা আছে ভাই
ফজরের কোরান কখনই ফজরের নামাজ নয়।
বক্তা সাহেব আপনি রুমের ভিতর ভিডিও না বা নিয়ে বাহিরে যাইয়া বলেন
সূরা বাকারার ২৩৮ সূরা বনী ইসরাঈল ৭৮ এবং সূরা হুদের ১১৪ নাম্বার আয়াতের অর্থ পাঠ করলেই সবাই বুঝতে পারবেন যে কোরআনে আল্লাহ্ তায়ালা পাঁচ সময়ে সালাত আদায় করতে বলেছেন । ওয়াক্ত মানে সময় । এখন নিজেরাই বিবেচনা করুন। আর আপনারা আরবী দায়েমী শব্দের অর্থ বাংলাতেও দায়েমী করেছেন কেন?
তা হলে সালাতকে ফরজ করা গল কেন। আমরা তো মনে করি ফরজ বাদ দেওয়া যাবেনা।
আপনি বলছেন মানুষের জানার জন্য কিন্তু মানুষেরা ভুল ভ্রানতিতে পড়ে যাবে তো।
Mufti
হাদিছে আছে বিস্তারিত। কোরআনে শুধু নামায আছে।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
5 oyeakto er somoy nirdisto korey diyeaso
গরু ছাগল ভিডিও বানালে কার কি বলার আছ!
Iman hara hosna
প্রথমে আরবি উচ্চারণ ঠিক করো।তারপর কোরান রিসার্চ করবে। তোমার কথায় পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা য
যাবে না তাই তো।এটাতো অমুসলিমদের কথা
ভাই আপনি সূরা মোদাচ্ছের 40 41 42 43 44 45 নাম্বার আয়াতে আয়াত পড়েন এবং ব্যাখ্যা করেন আপনার মাথা খোলাসা হয়ে যাবে আপনার মাথা খোলসা হয়ে যাবে
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা তো পেলাম না আপনার দেয়া আয়াতগুলোতে
পবীত্রতা কিভাবে ঘোষনা করবেন
Dari koi
আরবদের চেয়ে আপনারা কুরআন বেশি বঝেন নাকি। আরবরা নামাজ পড়েন।নামাজ রোজা আছে তাই আললাকে ভয করতে চায় না।নামাজ রোজা না
তবে মনে হয় আপনারা দেয়নি নামাজের কথা বলছেন একটা মুসলমান সব সময় তো মনে মনে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং করবে এটাই তো উচিত কিন্তু এর মানে এই নয় ওয়াক্তিয়া নামাজ ছেড়ে দিবেন আপনাদের পীরসাহেব বলে গেছেন অক্ত নামাজের দরকার আছে উনার ওয়াজ ওয়াজ শরীফ গুলা দেখেন।
এদের থেকে দুরে থাকাই ভালো।
কে ভাই তোমার দুপা ধরে কান্নাকাটি করছে? তোমার মত শত শত কোটি লোক নামাজ (সালাত) না পড়লে আল্লাহ্ র ঠেকা নাই ।
তাহলে ভাই নামাজ কয় ওয়াক্ত?
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
এইসব গর্দব ছাগল পাগলরা কই থেকে যে এইসব বাড়ায়
Serious bondami.
মোটা বেটা ডিস্টার্ব করে কেন, ওনার কথা শুনার ইচ্ছা নাই, মনে হয় এই জায়গার মালিক
Fit na hotter chaitey haram
সুরা রুম ভালভাবে পরেন।
ভাই আপনি এত সুন্দর কথা বলেন কিন্তু মুখে দারি থাকলে আরও সুন্দর লাগত
They need more beer!
পাগল ছাগল একটা ফরয নাই। চোরের মত কথা।
কোন ফরজ নাই?
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কোরানে আছে ।
ভাই, কুরআনে নামাজের নিয়ম কানুন আছে শুধু আমাদের বুঝতে ভুল ধারণা মাত্র। নামাজ আদায়/ পড়বেন- অজু করুন, পোশাক পরুন, সোজা হয়ে দাঁড়ান, কেরাত পড়ুন, রুকু করুন ও সেজদা করুন, তাসবিহ পড়ুন সবই কুরআনে আছে।
আরও আছে ভাই, কুরআনে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, তোমরা নামাজ আদায় করবা দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথম অংশে অর্থাৎ ফজর, মাগরিব ও এশা ( ১১:১১৪) এবং প্রত্যেক ওয়াক্তে দুই রাকাত করে ( ৪:১০২)। আবার, ১৭:৭৮ নং আয়াতেও একই কথা আসে কিন্তু এটাকে ডাইভার্ট করে ৪/৫ করে ও মেরাজের ঘটনা দিয়ে ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কিন্তু দেখুন জোহর ও আসরের নামাজ আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে, কেন না আল্লাহ সব সালাতে কেরাত পড়তে বলেছেন, অতি উচ্চ স্বরে না বা অতি নীচু স্বরেও না, উভয়ের মধ্যম স্বরে কেরাত পড়তে বলেছেন ( ১৭:১১০) । তাহলে জোহর ও আসরের নামাজের কেরাত মনে মনে/ চুপি চুপি পড়া কেন? এবং সপ্তাহে একদিন দুপুরে জুম্মার নামাজ আল্লাহর আদেশ তাই দুই রাকাত উঁচু স্বরে। কি বুঝলেন? এবার ১৭:১১০ এর তাফসির দেখুন কি লিখেছে । তাবারী হাদিস ও মুতাওয়ারী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহর স্পষ্ট কথাকে যদি উল্টাপাল্টা করতে পারে, তাহলে আমরা কোথায় আছি। একটু ভাবুন তো।
কোন সূরার কত নাম্বার আয়াতে আছে?