সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা। সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা। পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি। সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
ruclips.net/video/wrWl48jXqBs/видео.html
জি আপা আমরার সিলেটি আপা এরা খাইন বেশি শুটকি শিরা যেমন আমিও খাই আমিতো সিলেটি ফুরি😊
Nice ❤
Thanks 🤗
Issssshhhh😋😋😋jibbar pani aise 😋
He moja Lage Amer sutki sira
Thank you ☺️
ভাল
Thank you ☺️
Nice shairing
thank you its looks very nice
Thank you ☺️
অসাধারণ
Apu onek balo oice looking so tasty 😋👍🌹
Sutkir sira deqhe onek vlo laglo
Free Palestine & Bangladesh .apu apu looked so yum yum yake care
❤️❤️❤️
❤️👍👍❤️❤️❤️
Yummy
এই শুটক সিরা দিয়ে যদি দুপুরে ভাত খাওয়া হয় আরো বেশি স্বাদ লাগে পেট ভরে খাওয়া যায় সেই স্বাদ
Thank you 🙏
খুবই আজাইরা হইছে। সিলেটি শুটকি সিরা তে রসুন দেয় না কখনোই
রসুন দিয়ে খেয়ে দেখবেন খুবই মজা হয় শুটকি সিরা ॥
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, রংপুরীয়া ভাষাগুলো কোনো আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। এই ভাষাগুলোর সাথে বাংলা ভাষার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাষাগুলোর বয়স বাংলা ভাষা থেকে হাজার বছর বেশি। বাংলা ভাষার বয়স মাত্র ৩শত বছর এবং এই পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর বয়স ২ হাজার বছর। বাংলা ভাষা মানুষের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্রিম ভাষা কিন্তু এই ভাষাগুলো প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভূত হওয়া কয়েকটি পাহাড়ি Tonal ভাষা।
সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী হলো পাহাড়ি Tonal ভাষা। বাংলা, ওড়িয়ান, ভোজপুরী হলো সমতলীয় Non Tonal ভাষা।
পৃথিবীতে Tonal ভাষাগুলোর বয়স Non Tonal ভাষাগুলোর থেকে বেশি। নিসন্দেহে অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, সিলটীয়া, বিষ্ণুপ্রীয়া মণিপুরী, চাকমা এবং অন্যান্য উত্তর পূর্ব ভারতীয় পাহাড়ি আর্য Tonal ভাষাগুলোর বয়স বাংলা, ওড়িয়ান, হিন্দি, ভোজপুরী ভাষাগুলো থেকে কয়েক হাজার বছর বেশি।
সংস্কৃত ভাষার আগমনের আগে উত্তর পূর্ব ভারতের সব জনগোষ্ঠীর মানুষগুলো Sino Tibetian ভাষায় কথা বলতো। যখন হিন্দু ধর্ম প্রচার করার জন্য দলে, দলে ব্রাহ্মণরা উত্তর পূর্ব ভারতে আসা শুরু করেছিল তখন আর্য ব্রাহ্মণদের মাধ্যমে উত্তর পূর্ব ভারতে সংস্কৃত ভাষা ঢুকেছে। চীনা পরিব্রাজক জুয়াং জুং এর গ্রন্থ থেকে জানা যায় উত্তর পূর্ব ভারত তথা কামরূপা রাজ্যের বেশিরভাগ জাতিগোষ্ঠী সেই সময় শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী এবং প্রকৃতি পূজারী ছিলেন। সিলটীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে আসামের পার্বত্য কাছাড় জেলা থেকে। সিলটীয়া ভাষার প্রাচীণ নামও কাছাড়ি ভাষা। অতীতে সিলটীয়া, অসমীয়া, চাটগাঁইয়া, চাকমা, বিষ্ণুপ্রীয়া, কামতাপুরী এবং হাজং ভাষাগুলো Sino Tibetian ভাষাগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিল পরবর্তীতে সংস্কৃত ভাষার প্রভাবে এগুলো এক একটি আর্য ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য বর্তমানেও এই ভাষাগুলোর মধ্যে Sino Tibetian শব্দ ভান্ডার বিদ্যমান। এজন্য বাংলা ভাষার সাথে উত্তর পূর্ব ভারতের আর্য ভাষাগুলোর তেমন কোন মিল পাওয়া যায় না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষার মধ্যে থাকা সংস্কৃত শব্দগুলো সিলটীয়া, চাটগাঁইয়া, অসমীয়া এবং অন্যান্য পাহাড়ি Tonal ভাষাগুলোর সাথে মিলে।
Thank you
❤❤