ঘুরে আসুন মহামায়া ইকো পার্ক. যোরার্গঞ্জ. চট্রগ্রাম. বাংলাদেশ | moha maya eco park

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 8 сен 2024
  • ঘুরে আসুন মহামায়া ইকো পার্ক. যোরার্গঞ্জ. চট্রগ্রাম. বাংলাদেশ |
    ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঠাকুরদীঘি বাজার থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্বে মহামায়া ইকো পার্ক। এখানে রয়েছে একটি বিশাল লেক। ছোট ছোট ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও একটি ঝর্ণা। বর্তমানে এটি স্থানীয় এক ইজারারদারের কাছে ইজারা দেয়া হয়েছে। মহামায়া কৃত্রিম লেক ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের রূপে ও মাধুর্যে মুগ্ধ করেছে।
    মহামায়া লেক বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থান। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ মহামায়া লেক। ১১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ লেকটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে মিরসরাই উপজেলার ৮ নম্বর দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদীঘি বাজার থেকে দেড়-দুই কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত।
    পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা লেকটি অপরূপ সুন্দর। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত মহামায়া লেকের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি ঝরনা। স্বচ্ছ পানির জলাধারের চার পাশ সবুজ চাদরে মোড়া। মনে হয়, কোনো সুনিপুণ শিল্পীর কারুকাজ।
    নীলাভ জলরাশিতে ডিঙি নৌকা কিংবা ইঞ্জিনচালিত বোট নিয়ে হারিয়ে যেতে পারেন অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে। প্রতিটির ভাড়া পড়বে ৬০০ টাকা থেকে এক হাজার টাকার মধ্যে। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে পানির কলকল ধ্বনিতে মুখরিত মহামায়া লেকে নৌভ্রমণ অন্যরকম আনন্দদায়ক। মহামায়া লেকের চারপাশে পাহাড়ের বুক চিরে ছুটে চলা আপনাকে বিমুগ্ধ করবে। গৌধূলিলগ্নে সূর্য যখন অন্তিম নীলিমায় ডুবে যায়, তখনকার লেকের পরিবেশ খুবই চমৎকার।
    পিকনিকের জন্য মহামায়া দারুণ একটা জায়গা। এখানে এসে আপনি রান্নাবান্না করেও খেতে পারেন। তা ছাড়া অনেকেই লেকের কোলে অবস্থিত বিস্তীর্ণ ভূমিতে ফুটবল কিংবা ক্রিকেট খেলায় মেতে ওঠে।
    কিভাবে যাওয়া যায়:
    কমলাপুর থেকে বিআরটিসির বাসে আসতে পারেন। সায়েদাবাদ থেকে এসি, নন-এসি বাস সার্ভিস যেমন এস. আলম, সৌদিয়া, গ্রিন লাইন, সোহাগ, ইউনিক ইত্যাদিতে করে সরাসরি মিরসরাই । সেখান থেকে সিএনজি অথবা অটোরিকশাযোগে মহামায়া লেকে পৌঁছাতে পারেন।

Комментарии •