আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর, আপনার কাছে আমার একটি ছোট্ট প্রশ্ন রইলো, আশা করি আল্লাহর রহমতে ইনশাআল্লাহ কথাটার উওর আপনি ইনশাল্লাহ দিবেন। আপনার ব্যাখ্যার অনুপাতে ইনশাআল্লাহ আমার অনেকটা সমাধান ইনশাআল্লাহ আমি পাব। হুজুর একজন নারী তার স্বামীর জন্য নিজের জীবন যৌবন সমস্ত কিছু উপহার স্বরূপ দিয়ে থাকে। অবশ্যই যদি সে নারী সতী হয়ে থাকে। আর যদি একজন স্বামী সব সময় নেশাগ্রস্থ ইয়াবা গাঁজা খায়, পর্নোগ্রাফিক দেখে এবং তার স্ত্রীকে অন্যথায় কিছু হলেই দেখা গেল তার সন্তানদের সামনে মানুষের সামনে যেটাই হোক তখন তাকে বলা হয়। চরিত্রহীনা বা তাকে বলা হলো তোমার চরিত্র ঠিক নেই, তুমি এরকম এরকম পর পুরুষের সঙ্গে ছিলে তখন সে ক্ষেত্রে নারীটা হৃদয় কি হতে পারে সেই নারীটা কি হুজুর সে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে পারবে আদৌ। কেননা সেই সন্তান অত বড় হয়ে আসছে 14-15 বছর কিন্তু একদিন এভাবে যদি সংসারটা চলতেই থাকে, তখন তো একদিন এই সন্তানই বলবে, আসলেই তো সে মা চরিত্রহীনা, না হয় বাবা কেন বলে। তখন সেই মুহূর্তে সে মায়ের হৃদয়টা কি হতে পারে। মস্তিষ্ক কি কাজ করতে পারে, আল্লাহ না করুক তখন তো তার ভিতরে অবশ্যই সে মা নিজে নিজে চিন্তা করতে পারে যে সে নিজের জীবনটা দিয়ে স্বামীর নজরে সংসারে না থাকতে পারলো সতী হয়ে,আর না থাকতে পরবে সন্তানের কাছে চরিত্রবান এটা মা হয়ে ।আমার একান্ত ভাবে আমার জীবনের একটি প্রসঙ্গ তুলে ধরলাম হুজুর আপনার কাছে জানাবেন প্লিজ।
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেদায়েত দান করো, আল্লাহ তুমি আমাদের কে মাফ করে দেও, পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তাওফিক দান করো আমিন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমিন ❤
লা ইলাহ ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
Thanks 👍😊 for your valuable bayan May you live long
আল্লাহ তুমি ছাড়া আমার কোন রব নাই।
আলহামদুলিলা সত্যি কথা বলেছেন হুজুর
কথাগুলো একদম ঠিক বলেছেন হুজুর 🥰
🤲
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ
😊😊😊😊😊আ
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর, আপনার কাছে আমার একটি ছোট্ট প্রশ্ন রইলো, আশা করি আল্লাহর রহমতে ইনশাআল্লাহ কথাটার উওর আপনি ইনশাল্লাহ দিবেন। আপনার ব্যাখ্যার অনুপাতে ইনশাআল্লাহ আমার অনেকটা সমাধান ইনশাআল্লাহ আমি পাব। হুজুর একজন নারী তার স্বামীর জন্য নিজের জীবন যৌবন সমস্ত কিছু উপহার স্বরূপ দিয়ে থাকে। অবশ্যই যদি সে নারী সতী হয়ে থাকে। আর যদি একজন স্বামী সব সময় নেশাগ্রস্থ ইয়াবা গাঁজা খায়, পর্নোগ্রাফিক দেখে এবং তার স্ত্রীকে অন্যথায় কিছু হলেই দেখা গেল তার সন্তানদের সামনে মানুষের সামনে যেটাই হোক তখন তাকে বলা হয়। চরিত্রহীনা বা তাকে বলা হলো তোমার চরিত্র ঠিক নেই, তুমি এরকম এরকম পর পুরুষের সঙ্গে ছিলে তখন সে ক্ষেত্রে নারীটা হৃদয় কি হতে পারে সেই নারীটা কি হুজুর সে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে পারবে আদৌ। কেননা সেই সন্তান অত বড় হয়ে আসছে 14-15 বছর কিন্তু একদিন এভাবে যদি সংসারটা চলতেই থাকে, তখন তো একদিন এই সন্তানই বলবে, আসলেই তো সে মা চরিত্রহীনা, না হয় বাবা কেন বলে। তখন সেই মুহূর্তে সে মায়ের হৃদয়টা কি হতে পারে। মস্তিষ্ক কি কাজ করতে পারে, আল্লাহ না করুক তখন তো তার ভিতরে অবশ্যই সে মা নিজে নিজে চিন্তা করতে পারে যে সে নিজের জীবনটা দিয়ে স্বামীর নজরে সংসারে না থাকতে পারলো সতী হয়ে,আর না থাকতে পরবে সন্তানের কাছে চরিত্রবান এটা মা হয়ে ।আমার একান্ত ভাবে আমার জীবনের একটি প্রসঙ্গ তুলে ধরলাম হুজুর আপনার কাছে জানাবেন প্লিজ।
হয় ধৈর্য ধরুন নয়তো বৈধ পথে তা*লা*ক দিন। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
❤😂summamin❤❤😂😂😢😢🤔