মিথ্যার আশ্রয়ঃ উল্লেখিত আসামিরা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সেদিন ১৭ই অক্টোবর ঘটনা ঘটিয়ে, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় মিথ্যা দর্শন মামলা দিতে যায়। সেখানে মিথ্যা মামলা দিতে না পেরে, তার তিন-দিন পর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এবং নিজেদের বাঁচানোর জন্য মহিলা মিথ্যা টেস্ট করে, এতে যেন মিথ্যা ভাবে ভিকটিম ধর্ষণ করছে তা প্রমাণ করতে পারে। মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা খারাপ কাজ করাই ওই মহিলার নেশা ও পেশা। কালবেলা নিউসঃ ওই মহিলা কোন জায়গায় মিথ্যার আশ্রয় না পেয়ে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফ কে মোটা আংকে টাকা ঘুষ দিয়ে মিথ্যা নিউজ করে, কোন রকম তদন্ত ছাড়াই ওই মহিলার পক্ষবাদী কথা ভিডিও করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করে। আমরা কালবেলা নিউজ এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সঠিক তদন্ত ছাড়া কেন কালবেলার সদস্য শরিফ টাকা খেয়ে মিথ্যা রিপোর্ট মিথ্যা নিউজ করল। এটার উত্তর সাধারণ জনগণ দিবে, সত্যকে কোনদিন মিথ্যা নিউজ করে ধাম চাপা দিতে পারবেন না। কালবেলা নিউজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরীফ ঘুষ খেয়ে সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আবেদন করছি। কালবেলা নিউজ এর সদস্য মোঃ শরীফকে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক, কার কথায় কার কাছ থেকে টাকা খেয়ে এরকম একটা মৃত্যু শয্যায় মানুষের নামে মিথ্যা নিউজ করছেন। সবশেষে সাধারণ মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলছি, একটা নিউজ হলেই সেটাকে সত্য মনে করে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না, যেমন কালবেলা সদস্য মোঃ শরীফ টাকা খেয়ে এরকম একটা সত্য ঘটনা কে তদন্ত না করে অন্যায়কারীদের পক্ষ নিয়ে মিথ্যা নিউজ করেছেন। এরকম মিথ্যা নিউজের কারণে সাধারণ মানুষ সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার পাবে না। আপনারা সাধারণ মানুষই বলেন অন্যায়কারীদের কি বিচার হওয়া উচিত, একটা মানুষ বাড়ির সম্মান রক্ষাতে যদি অসামাজিকতা খারাপ কাজ করা মহিলাকে সাবধান করে থাকেন, এটাকি তার অন্যায় এটা কি তার অপরাধ, এজন্য কি তাকে জানে মেরে ফেলবে। অন্যায়কারীরা সবশেষে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফের মাধ্যমে কালবেলা নিউজের মিথ্যার আশ্রয় নেন, টাকা খেয়ে মোঃ শরীফ সুস্থ তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য তার কি শাস্তি হওয়া প্রয়োজন, এটা কালবেলা নিউজের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং সাধারণ পাবলিক আপনারাই বলেন।
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার। তার কিছুক্ষণ পর ওই বাড়ির মানুষজন মরিয়মের ঘরে গুন গুনানি আওয়াজ পায়, এতে বাড়ির মানুষ সন্দেহ করে দরজা খুলতে বলে। একপর্যায়ে দরজা না খোলায় ভিকটিম মোঃ আলমগীরের ছোট ছেলেকে খবর দিলে এলাকার মানুষ ও বাড়ির মানুষ সহ ওই ঘরে প্রবেশ করে দেখে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে আহত অবস্থায় খাটের নিচে লুকিয়ে রাখছে। সেখান থেকে সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। তার কিছুক্ষণ পর, ৬ ও ৭ নং আসামী তাদের ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে ভোলা সদর হসপিটালের কর্তব্যরত ডাক্তার সাধারণ ট্রিটমেন্ট দিয়ে তার পরের দিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পর, সিটি স্কিন করে ডাক্তার বলেন মাথায় ভারি জিনিস দ্বারা আঘাত করা হয়েছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে, সেখানে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের মাথার খুল কেটে ব্রেনের রক্ত পরিষ্কার করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে (আই সি ইউ) তে রাখা হয়। কিছুদিন পর ভিকটিমের জ্ঞান ফিরিলে, তিনি নিজের মুখে আসামিদের নাম বলেন। বর্তমানে ভিকটিমের মাথার খুল ঢাকা পরমাণু গবেষণা ল্যাবে রাখা হয়েছে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর জীবন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছেন, এখনো তিনি ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিয়াছে। ভিকটিমের ছেলে মোঃ জাহিদ তার বাবার চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, উক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে কিছুটা সময় অবলম্বন হয়।
মিথ্যার আশ্রয়ঃ উল্লেখিত আসামিরা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সেদিন ১৭ই অক্টোবর ঘটনা ঘটিয়ে, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় মিথ্যা দর্শন মামলা দিতে যায়। সেখানে মিথ্যা মামলা দিতে না পেরে, তার তিন-দিন পর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এবং নিজেদের বাঁচানোর জন্য মহিলা মিথ্যা টেস্ট করে, এতে যেন মিথ্যা ভাবে ভিকটিম ধর্ষণ করছে তা প্রমাণ করতে পারে। মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা খারাপ কাজ করাই ওই মহিলার নেশা ও পেশা। কালবেলা নিউসঃ ওই মহিলা কোন জায়গায় মিথ্যার আশ্রয় না পেয়ে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফ কে মোটা আংকে টাকা ঘুষ দিয়ে মিথ্যা নিউজ করে, কোন রকম তদন্ত ছাড়াই ওই মহিলার পক্ষবাদী কথা ভিডিও করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করে। আমরা কালবেলা নিউজ এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সঠিক তদন্ত ছাড়া কেন কালবেলার সদস্য শরিফ টাকা খেয়ে মিথ্যা রিপোর্ট মিথ্যা নিউজ করল। এটার উত্তর সাধারণ জনগণ দিবে, সত্যকে কোনদিন মিথ্যা নিউজ করে ধাম চাপা দিতে পারবেন না। কালবেলা নিউজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরীফ ঘুষ খেয়ে সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আবেদন করছি। কালবেলা নিউজ এর সদস্য মোঃ শরীফকে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক, কার কথায় কার কাছ থেকে টাকা খেয়ে এরকম একটা মৃত্যু শয্যায় মানুষের নামে মিথ্যা নিউজ করছেন। সবশেষে সাধারণ মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলছি, একটা নিউজ হলেই সেটাকে সত্য মনে করে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না, যেমন কালবেলা সদস্য মোঃ শরীফ টাকা খেয়ে এরকম একটা সত্য ঘটনা কে তদন্ত না করে অন্যায়কারীদের পক্ষ নিয়ে মিথ্যা নিউজ করেছেন। এরকম মিথ্যা নিউজের কারণে সাধারণ মানুষ সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার পাবে না। আপনারা সাধারণ মানুষই বলেন অন্যায়কারীদের কি বিচার হওয়া উচিত, একটা মানুষ বাড়ির সম্মান রক্ষাতে যদি অসামাজিকতা খারাপ কাজ করা মহিলাকে সাবধান করে থাকেন, এটাকি তার অন্যায় এটা কি তার অপরাধ, এজন্য কি তাকে জানে মেরে ফেলবে। অন্যায়কারীরা সবশেষে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফের মাধ্যমে কালবেলা নিউজের মিথ্যার আশ্রয় নেন, টাকা খেয়ে মোঃ শরীফ সুস্থ তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য তার কি শাস্তি হওয়া প্রয়োজন, এটা কালবেলা নিউজের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং সাধারণ পাবলিক আপনারাই বলেন।
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার। তার কিছুক্ষণ পর ওই বাড়ির মানুষজন মরিয়মের ঘরে গুন গুনানি আওয়াজ পায়, এতে বাড়ির মানুষ সন্দেহ করে দরজা খুলতে বলে। একপর্যায়ে দরজা না খোলায় ভিকটিম মোঃ আলমগীরের ছোট ছেলেকে খবর দিলে এলাকার মানুষ ও বাড়ির মানুষ সহ ওই ঘরে প্রবেশ করে দেখে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে আহত অবস্থায় খাটের নিচে লুকিয়ে রাখছে। সেখান থেকে সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। তার কিছুক্ষণ পর, ৬ ও ৭ নং আসামী তাদের ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে ভোলা সদর হসপিটালের কর্তব্যরত ডাক্তার সাধারণ ট্রিটমেন্ট দিয়ে তার পরের দিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পর, সিটি স্কিন করে ডাক্তার বলেন মাথায় ভারি জিনিস দ্বারা আঘাত করা হয়েছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে, সেখানে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের মাথার খুল কেটে ব্রেনের রক্ত পরিষ্কার করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে (আই সি ইউ) তে রাখা হয়। কিছুদিন পর ভিকটিমের জ্ঞান ফিরিলে, তিনি নিজের মুখে আসামিদের নাম বলেন। বর্তমানে ভিকটিমের মাথার খুল ঢাকা পরমাণু গবেষণা ল্যাবে রাখা হয়েছে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর জীবন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছেন, এখনো তিনি ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিয়াছে। ভিকটিমের ছেলে মোঃ জাহিদ তার বাবার চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, উক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে কিছুটা সময় অবলম্বন হয়।
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার।
প্রশাসনের মধ্যে কিছু কাপুরুষ আছে যারা সত্তিকারের আইনকে শ্রদ্ধা করে না শুধু অভিনয় করে আইনের পোশাক পরিধান করে এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এটাই আমাদের দুঃখের বিষয় 😢 ধর্ষিতা বিচার পায় না 😢 দর্শক বেঁচে যায় 😡 এজন্য আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের এবং ভুক্তভোগীদের বিচার পায় না, শুধুমাত্র প্রভাবশালী ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতির কারণে 😢
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
আবেগ দিয়ে কখনো আইন চলে না যে অন্যায় করেছে ধর্ষক হিসেবে তাকে শাস্তি ভোগ করতেই হবে আর যদি সে মারাও যায় তাহলে ভুক্তভোগীর যদি কোন বিচার হয় তাহলে এটা নিয়ে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করব ইনশাআল্লাহ
মাননীয় প্রশাসন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি এই দর্শক কারীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় না হোক এবং যারা মামলা করেছে তাদেরকেও শাস্তির আওতা যে সমস্ত পুলিশ অফিসার মরিয়মের মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তাদেরকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করার পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো এরকম যদি নিরীহ মানুষগুলা নিঃস্ব হয়ে যায় দেশটাই নিঃস্ব হয়ে যাবে ওদের অভিযোগে আপনারা এই যে ও দর্শকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এগুলো কি হচ্ছে বাংলাদেশের কি কোন আইন নেই কোন বিচার নাই বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যারা যাদেরকে এভাবে মানুষ জুলুম করে তারা কোথায় যাবে বাংলাদেশে একের পর একইভাবে জ্যোতি মানুষ অন্যায়ের সাথে জড়িয়ে যায় আর আর যদি কোন বিচার নাই তারা সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে কার কাছে যাবে সাধারণ মানুষ বাংলাদেশে কোন আইন নেই কোন প্রশাসন নেই প্রশাসন টাকা খেয়ে
এদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেয়া উচিত, আল্লাহ সুবহনাতায়ালা এই নারীকে শক্তি দিয়েছে এই ধর্ষক থেকে বাঁচার জন্য।
মরিয়ম খুব ভালো কাজ করেছে
মরিয়ম এর জন্য দেশের ভালো আইনজীবীদের পাশে দারানো উচিৎ
নারীর নাটক
সাংবাদিক কে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ
মিথ্যার আশ্রয়ঃ উল্লেখিত আসামিরা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সেদিন ১৭ই অক্টোবর ঘটনা ঘটিয়ে, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় মিথ্যা দর্শন মামলা দিতে যায়। সেখানে মিথ্যা মামলা দিতে না পেরে, তার তিন-দিন পর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এবং নিজেদের বাঁচানোর জন্য মহিলা মিথ্যা টেস্ট করে, এতে যেন মিথ্যা ভাবে ভিকটিম ধর্ষণ করছে তা প্রমাণ করতে পারে। মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা খারাপ কাজ করাই ওই মহিলার নেশা ও পেশা।
কালবেলা নিউসঃ ওই মহিলা কোন জায়গায় মিথ্যার আশ্রয় না পেয়ে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফ কে মোটা আংকে টাকা ঘুষ দিয়ে মিথ্যা নিউজ করে, কোন রকম তদন্ত ছাড়াই ওই মহিলার পক্ষবাদী কথা ভিডিও করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করে।
আমরা কালবেলা নিউজ এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সঠিক তদন্ত ছাড়া কেন কালবেলার সদস্য শরিফ টাকা খেয়ে মিথ্যা রিপোর্ট মিথ্যা নিউজ করল। এটার উত্তর সাধারণ জনগণ দিবে, সত্যকে কোনদিন মিথ্যা নিউজ করে ধাম চাপা দিতে পারবেন না।
কালবেলা নিউজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরীফ ঘুষ খেয়ে সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আবেদন করছি।
কালবেলা নিউজ এর সদস্য মোঃ শরীফকে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক, কার কথায় কার কাছ থেকে টাকা খেয়ে এরকম একটা মৃত্যু শয্যায় মানুষের নামে মিথ্যা নিউজ করছেন।
সবশেষে সাধারণ মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলছি, একটা নিউজ হলেই সেটাকে সত্য মনে করে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না, যেমন কালবেলা সদস্য মোঃ শরীফ টাকা খেয়ে এরকম একটা সত্য ঘটনা কে তদন্ত না করে অন্যায়কারীদের পক্ষ নিয়ে মিথ্যা নিউজ করেছেন। এরকম মিথ্যা নিউজের কারণে সাধারণ মানুষ সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার পাবে না।
আপনারা সাধারণ মানুষই বলেন অন্যায়কারীদের কি বিচার হওয়া উচিত, একটা মানুষ বাড়ির সম্মান রক্ষাতে যদি অসামাজিকতা খারাপ কাজ করা মহিলাকে সাবধান করে থাকেন, এটাকি তার অন্যায় এটা কি তার অপরাধ, এজন্য কি তাকে জানে মেরে ফেলবে।
অন্যায়কারীরা সবশেষে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফের মাধ্যমে কালবেলা নিউজের মিথ্যার আশ্রয় নেন, টাকা খেয়ে মোঃ শরীফ সুস্থ তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য তার কি শাস্তি হওয়া প্রয়োজন, এটা কালবেলা নিউজের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং সাধারণ পাবলিক আপনারাই বলেন।
ধর্ষককে শাস্তির দাবি জানাই সাথে যারা অন্যায়কে সাপোর্ট করে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।
নারীর নাটক
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার। তার কিছুক্ষণ পর ওই বাড়ির মানুষজন মরিয়মের ঘরে গুন গুনানি আওয়াজ পায়, এতে বাড়ির মানুষ সন্দেহ করে দরজা খুলতে বলে। একপর্যায়ে দরজা না খোলায় ভিকটিম মোঃ আলমগীরের ছোট ছেলেকে খবর দিলে এলাকার মানুষ ও বাড়ির মানুষ সহ ওই ঘরে প্রবেশ করে দেখে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে আহত অবস্থায় খাটের নিচে লুকিয়ে রাখছে। সেখান থেকে সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। তার কিছুক্ষণ পর, ৬ ও ৭ নং আসামী তাদের ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে ভোলা সদর হসপিটালের কর্তব্যরত ডাক্তার সাধারণ ট্রিটমেন্ট দিয়ে তার পরের দিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পর, সিটি স্কিন করে ডাক্তার বলেন মাথায় ভারি জিনিস দ্বারা আঘাত করা হয়েছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে, সেখানে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের মাথার খুল কেটে ব্রেনের রক্ত পরিষ্কার করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে (আই সি ইউ) তে রাখা হয়। কিছুদিন পর ভিকটিমের জ্ঞান ফিরিলে, তিনি নিজের মুখে আসামিদের নাম বলেন। বর্তমানে ভিকটিমের মাথার খুল ঢাকা পরমাণু গবেষণা ল্যাবে রাখা হয়েছে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর জীবন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছেন, এখনো তিনি ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিয়াছে। ভিকটিমের ছেলে মোঃ জাহিদ তার বাবার চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, উক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে কিছুটা সময় অবলম্বন হয়।
মিথ্যার আশ্রয়ঃ উল্লেখিত আসামিরা ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সেদিন ১৭ই অক্টোবর ঘটনা ঘটিয়ে, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় মিথ্যা দর্শন মামলা দিতে যায়। সেখানে মিথ্যা মামলা দিতে না পেরে, তার তিন-দিন পর ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এবং নিজেদের বাঁচানোর জন্য মহিলা মিথ্যা টেস্ট করে, এতে যেন মিথ্যা ভাবে ভিকটিম ধর্ষণ করছে তা প্রমাণ করতে পারে। মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা খারাপ কাজ করাই ওই মহিলার নেশা ও পেশা।
কালবেলা নিউসঃ ওই মহিলা কোন জায়গায় মিথ্যার আশ্রয় না পেয়ে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফ কে মোটা আংকে টাকা ঘুষ দিয়ে মিথ্যা নিউজ করে, কোন রকম তদন্ত ছাড়াই ওই মহিলার পক্ষবাদী কথা ভিডিও করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করে।
আমরা কালবেলা নিউজ এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সঠিক তদন্ত ছাড়া কেন কালবেলার সদস্য শরিফ টাকা খেয়ে মিথ্যা রিপোর্ট মিথ্যা নিউজ করল। এটার উত্তর সাধারণ জনগণ দিবে, সত্যকে কোনদিন মিথ্যা নিউজ করে ধাম চাপা দিতে পারবেন না।
কালবেলা নিউজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরীফ ঘুষ খেয়ে সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য, তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আবেদন করছি।
কালবেলা নিউজ এর সদস্য মোঃ শরীফকে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক, কার কথায় কার কাছ থেকে টাকা খেয়ে এরকম একটা মৃত্যু শয্যায় মানুষের নামে মিথ্যা নিউজ করছেন।
সবশেষে সাধারণ মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলছি, একটা নিউজ হলেই সেটাকে সত্য মনে করে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না, যেমন কালবেলা সদস্য মোঃ শরীফ টাকা খেয়ে এরকম একটা সত্য ঘটনা কে তদন্ত না করে অন্যায়কারীদের পক্ষ নিয়ে মিথ্যা নিউজ করেছেন। এরকম মিথ্যা নিউজের কারণে সাধারণ মানুষ সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার পাবে না।
আপনারা সাধারণ মানুষই বলেন অন্যায়কারীদের কি বিচার হওয়া উচিত, একটা মানুষ বাড়ির সম্মান রক্ষাতে যদি অসামাজিকতা খারাপ কাজ করা মহিলাকে সাবধান করে থাকেন, এটাকি তার অন্যায় এটা কি তার অপরাধ, এজন্য কি তাকে জানে মেরে ফেলবে।
অন্যায়কারীরা সবশেষে কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শরিফের মাধ্যমে কালবেলা নিউজের মিথ্যার আশ্রয় নেন, টাকা খেয়ে মোঃ শরীফ সুস্থ তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ করার জন্য তার কি শাস্তি হওয়া প্রয়োজন, এটা কালবেলা নিউজের সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং সাধারণ পাবলিক আপনারাই বলেন।
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার। তার কিছুক্ষণ পর ওই বাড়ির মানুষজন মরিয়মের ঘরে গুন গুনানি আওয়াজ পায়, এতে বাড়ির মানুষ সন্দেহ করে দরজা খুলতে বলে। একপর্যায়ে দরজা না খোলায় ভিকটিম মোঃ আলমগীরের ছোট ছেলেকে খবর দিলে এলাকার মানুষ ও বাড়ির মানুষ সহ ওই ঘরে প্রবেশ করে দেখে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে আহত অবস্থায় খাটের নিচে লুকিয়ে রাখছে। সেখান থেকে সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। তার কিছুক্ষণ পর, ৬ ও ৭ নং আসামী তাদের ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে ভোলা সদর হসপিটালের কর্তব্যরত ডাক্তার সাধারণ ট্রিটমেন্ট দিয়ে তার পরের দিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন। ঢাকা ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করার পর, সিটি স্কিন করে ডাক্তার বলেন মাথায় ভারি জিনিস দ্বারা আঘাত করা হয়েছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে, সেখানে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের মাথার খুল কেটে ব্রেনের রক্ত পরিষ্কার করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে (আই সি ইউ) তে রাখা হয়। কিছুদিন পর ভিকটিমের জ্ঞান ফিরিলে, তিনি নিজের মুখে আসামিদের নাম বলেন। বর্তমানে ভিকটিমের মাথার খুল ঢাকা পরমাণু গবেষণা ল্যাবে রাখা হয়েছে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর জীবন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লরছেন, এখনো তিনি ঢাকাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিয়াছে। ভিকটিমের ছেলে মোঃ জাহিদ তার বাবার চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকায়, উক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে কিছুটা সময় অবলম্বন হয়।
মূল তথ্যঃ বিজিবি সদস্য রিয়াজউদ্দিন, তার বাবা আলী আজগর এবং মরিয়ম বেগমের সাথে অবৈধ সম্পর্ক। মরিয়ম বেগমের স্বামী মারা যায় প্রায় এক বছর আগে, তার আগে থেকেই আলী আজগর মরিয়ম বেগমের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন, মরীয়ম বেগমের স্বামী মারা যাওয়ার পর আলী আজগর এর সাথে মরিয়ম বেগমের অবৈধ সম্পর্ক লিপ্ত হয়। আলী আজগর মরিয়মের সম্পর্কে হয় নন্দিয়া। এবং মরিয়ম বেগম এলাকর ও অন্যান্য মানুষজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে, মরিয়ম বেগম একজন পেশাদার পতিতা বলে জানা যায়। মরিয়ম বেগম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করে থাকতেন, তার এই খারাপ কাজ বাড়ির মানুষ ও এলাকার মানুষের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়মের বাড়ির একজন মুরুব্বী। বাড়ির সম্মান রক্ষাতে বিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগমের খারাপ কাজের কথা এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদেরও জানান, মরিয়ম বেগম যেন বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে তার জন্য সাবধান করেন। ভিকটিম মোঃ আলমগীর, মরিয়ম বেগম ও আলী আজগরের অবৈধ সম্পর্ক অসামাজিকতা কাজের প্রতিবাদ করায় তার উপর ক্ষিপ্ত হন। এবং বিভিন্নভাবে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান। এতে মরিয়ম ও আলী আজগর সফল না হলে, আলী আজগর এর ছেলে বিজিবি সদস্য মোঃ রিয়াজ উদ্দিন, চাকরি থেকে ছুটিতে বাড়িতে আসিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে প্রাণে হত্যা করার প্রবলন চালিয়ে যায়। সেদিন ১৭ই অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার অনুমান রাত ০৮ টার সময়, ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময়, ভিকটিমের বাড়ির দক্ষিণ পাশে দারুল উলুম মোহাম্মাদিয়া মাদ্রাসার পশ্চিম দিকে সরকারি পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র তাকে রাস্তায় পথহরণ করে , ১| রিয়াজ উদ্দিন ২| আলী আজগর ৩| আবুল কাশেম ৪| রাজিব ৫| মনির ৬| সোহেল ৭| মরিয়ম বেগম। উল্লেখিত আসামি সবাই মিলে ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বে-আইনি জনতাবদ্ধে দেশিয় অস্ত্র-দা, ছেনী, লোহার হাতুরী ও লোহার রড দিয়ে পিটাইয়া এবং কিল-ঘুষি দিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিলাফোলা যখম করে, ও চোখ মুখ বেঁধে এলোপাতাড়ি ভাবে মার-দর করে। ১| নং আসামীর হাতে থাকা লোহার হাতুরী দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে মাথায় আঘাত করে, এতে মাথায় গুরুতর হাড় ভাঙ্গা যখম হয়। ২| নং আসামির হাতে থাকা দা দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথাকে কেন্দ্র করিয়া কোপ দিলে, ভিকটিম মোঃ আলমগীর তৎক্ষাণিক সরিয়ে গেলে উক্ত কোপ তার বাম চোখের উপর লেগে গুরুতর কাঁটা যখম হয়। ৩| ও ৪| নং আসামির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের পুরো শরীরে হাতে পায়ে মারধর করে , উক্ত আঘাতে গুরুতর হারভাঙ্গা যখম হয়। ৫| ও ৬| নং আসামীর হাতে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতারি মারদর করে, ও হত্যার উদ্দেশ্যে অন্ডকোষ চেপে ধরে। ৭| নং আসামি হত্যার উদ্দেশ্যে কাপড় দিয়ে ভিকটিম মোঃ আলমগীরের গলা পিছিয়ে রাখে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমগীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে সকল আসামিরা তাকে মৃত ভেবে ৬ ও ৭ নং আসামির বসত ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল রাতের আঁধারে লাশ গুম করে ফেলার।
ধর্ষক কে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি ।
মরিয়ম খুব ভালো কাজ করছে ❤
খুব সুন্দর নিউজ। ধষিতার ছবি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ধষক এর ছবি হাইড করা। ওয়াও ওয়াও। এটাই আমাদের বাংলাদেশ 😢😢
Right 😢
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি দ্রুত অপরাধী কে শাস্তির আওতায় আনা হোক। 😢
ঐ নারীকে অসংখ্য ধন্যবাদ
বেজরমা ছেলেদেরকে বলতে চাই তোমাদের বাবার যদি কোনো অপরাধ না থাকে তাহলে সে কেনো তার একা থাকা একজন মেয়ে মানুষের ঘরে গিয়ে ছিলো।
প্রশাসনের মধ্যে কিছু কাপুরুষ আছে যারা সত্তিকারের আইনকে শ্রদ্ধা করে না শুধু অভিনয় করে আইনের পোশাক পরিধান করে এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত
রাতে ওই ঘরে কি করতে গেছিল তোমার চাচাই এটা আগে জিজ্ঞেস করো তারপরে বিচার
ওর চাচা ঐ ঘরে তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য গেছিল মনে 😂😂😂😂😂
@@priyamone3230😂😂😂😂
ফাজিল কোথাকার নামাজ নিয়ে মশকরা 😡@@priyamone3230
ধর্ষকের আইনি বিচার হওয়া উচিত
এত অপমান অপদস্ত এত মাইরের পরও পুলিশ এখনো ভালো হয়নি।
ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানাচ্ছি এবং এই ভদ্র মহিলা যদি নির্দোষ হয় তাকে সকল প্রকার আইনি সহায়তা দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি
কিছু পুলিশ খুবই খারাপ সার্ভিস দেয়ার কারণে সাধারণ মানুষ সুষ্ঠ বিচার পায়না।
এরা কিভাবে আবার বলে যে আমার চাচাকে মাথায় আঘাত করেছে.?
কি অবস্থা
এই পুলিশ গুলা কি মানুষ না!!!
কত টাকা খাবি
শেষে জবাব দিতে পারবি?
এটা আমাদের পাশের এলাকা আমি জানতাম না এখন নিউজ দেখে জানলাম ওসি নাম্বারটা আমাকে দেন দেখি দর্শকরা কিভাবে পার হয়ে যায় ইনশাআল্লাহ🤬🤬🤬
দর্ষক না,ধর্ষক
আর আপনি এটার বিচার করতে পারলে অবশ্যই আলমগির বুড়াকে সহ তার ছেলে দের ও শাস্তি দিন
আসা করি আপনি মরিয়মের পাশে দারাবেন
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
বাংলাদেশে সঠিকভাবে বিচার না হওয়ার কারণে এইসব অপরাধ বেড়েই চলেছে চলবে /
চাচা অন্যের ঘরে রাতে কি করে
সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক ধর্ষণের কঠিন বিচার করা হোক
হারামিটার সাথে সাথে তার ছেলে গুলোর ও শাস্তি হওয়া উচিত।
ধন্যবাদ খালাম্মা
প্রশাসনের কাছে সুস্থ বিচারের আহ্বান জানাচ্ছি
আলহামদুলিল্লাহ,,, রিপোর্টে যখন নমুনা পাওয়া গেলো,,,তার উপযুক্ত শাস্তি চাই দর্ষকের।
ভালো হয়েছে
ধন্যবাদ সাংবাদিক কে
বাংলাদেশের আইন ও বিচার এমনই।
ভালো হইছে
ধর্ষকের ছবি ব্ল্যার কেন?
একজন সাহসী ও সৎ মহিলা
তিব্রনিন্দা জানাই
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
সুষ্ট বিচারের দাবী জানাচ্ছি
এটাই আমাদের দুঃখের বিষয় 😢 ধর্ষিতা বিচার পায় না 😢 দর্শক বেঁচে যায় 😡 এজন্য আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের এবং ভুক্তভোগীদের বিচার পায় না, শুধুমাত্র প্রভাবশালী ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতির কারণে 😢
দোষীর কঠোর শাস্তি হোক
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
কঠিন বিচার দাবি করছি,,, আর মহিলাকে অনেক ধন্যবাদ,,,,
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
ধর্ষকের জন্য আবার কিসের সহানুভূতি। মৃত্যু সজ্জায় মরে তো যায়নি অবস্য মেরে ফেলেছে এমন রিপোর্ট সুনলে খুশি হতাম।
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
আল্লাহ তুমি এই মহিলাকে তুমি কবুল করো আল্লাহ
Good job👍
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
ওর বিচার চাই পাসি চাই
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
আবেগ দিয়ে কখনো আইন চলে না যে অন্যায় করেছে ধর্ষক হিসেবে তাকে শাস্তি ভোগ করতেই হবে আর যদি সে মারাও যায় তাহলে ভুক্তভোগীর যদি কোন বিচার হয় তাহলে এটা নিয়ে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করব ইনশাআল্লাহ
মাননীয় প্রশাসন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি এই দর্শক কারীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় না হোক এবং যারা মামলা করেছে তাদেরকেও শাস্তির আওতা যে সমস্ত পুলিশ অফিসার মরিয়মের মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তাদেরকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করার পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক
ও আল্লাহ আপনি সবাই কে হেফাজত করুন
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
এই আওয়ামীলীগের দোষর পুলিশদের ও শাস্তি চাই
Khub vhalo hoyeche. Betar sasti hoise
সাব্বাস মরিয়ম
সকল দুষ্কৃতীদের দ্রুত বিচারের জন্য আহবান জানাই
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
পুলিশকে সহ আসামিদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক
লোকটা কেন মহিলার ঘরে ঢুকলো। সে প্রশন করা উচিত।
ওর ভাতিজাকে আইনের আওতায় আনা হোক কিভাবে বলে ওর চাচার কথা😂😂
সব জায়গায় কোরআন নিয়ে ফাইজলামি চলেনা বন্ধুরা
এটাই হল বাংলাদেশের আইনের অন্যায়
পাপের শাস্তি পাইছে ঐ লোক ।আর এই মহিলা যদি সৎ হতো আগে সবাইকে জানিয়ে রাখতো। এখন হয়তো এই দুই জন ফেঁসে গেছেন ।তাই পাবলিক আসছে ।
একদম সত্য বলেছেন।
ধর্ষককে দৃষ্টান্ত মুলোক শাস্তি হোক।
আল্লাহ তুমি বিচার করো!
এটার সঠিক তদন্ত করা হউক
এক তরফা কথা বিশ্বাস করা ঠিক না।
সরকার পরিবর্তন হলেও প্রশাসন পরিবর্তন হয়নি
স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো এরকম যদি নিরীহ মানুষগুলা নিঃস্ব হয়ে যায় দেশটাই নিঃস্ব হয়ে যাবে ওদের অভিযোগে আপনারা এই যে ও দর্শকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা
ভালো কাজ করছে
সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হোক
তোমার চাচা এতো রাতে ঐ বাসায় গেছেন কেন?
কি বিচার রে ভাই
ধর্ষণকারীকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক
লোকটার কঠিন বিচার চাই
আল্লাহই ভালো জানেন
কি ভয়ঙ্কর বিষয়😢
এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, এই মহিলা একজন পেশাদার পতিতা। খারাপ কাজ করাই এই মহিলার নেশা ও পেশা, আলী আজগর এবং মরিয়মের অবৈধ সম্পর্ক বলে জানান এলাকার মানুষ। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মরিয়মের বাড়ির একজন মুরব্বি, মরিয়ম বাড়িতে এসব খারাপ কাজ করায় ভিকটিম মোঃ আলমগীর বাড়ির সম্মান রক্ষাতে এলাকার কিছু গণ্যমান্য মানুষদের জানায়, মরিয়ম যেনো বাড়িতে এসব খারাপ কাজ না করে। এজন্য মরিয়ম ও আলী আজগর, ভিকটিম মোঃ আলমগীরের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ভিকটিম মোঃ আলমগীর মনিরাম বাজার থেকে তার নিজ বাড়িতে আসার সময় তাকে রাস্তায় পথ-হরন করে মারাত্মক ভাবে মারধর করে, এতে ভিকটিম মোঃ আলমীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মৃত ভেবে মরিয়মের ঘরের খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিল। সেখান থেকে বাড়ির মানুষ ভিকটিম মোঃ আলমগীর কে উদ্ধার করে ভোলা সদর হসপিটালে নিয়ে গেলে, তার কিছুক্ষণ পর মরিয়ম তার ঘরে তালা মেরে রাতারাতি পালিয়ে যায়। তারপর মরিয়ম বাচার জন্য ভিকটিম মোঃ আলমগীরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষন মামলা দেওয়ার জন্য বোরহা উদ্দিন থানায় গিয়ে মিথ্যা মামলা না দিতে পেরে, কালবেলা নিউজের সদস্য মোঃ শফিক, এই মহিলার কাছ থেকে টাকা ঘুস খেয়ে মিথ্যা নিউজ করছে। সঠিক তদন্ত না করে মিথ্যা নিউজ প্রচার করছে, কালবেলা নিউজের সদস্য ঘুস-খোর শরিফকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আয়ত্তে আনা হোক। এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী কে শাস্তি দেওয়া হোক।
We want justice
ওর তো তকদির ভালো আমার গ্রামে হলে আমি দেখে নিতাম
অপরাধীদের বিচারের দাবি করতাছি
চিকিৎসা করিস ক্যান
লজ্জা লাগেনা চাচার পরিচয় দিতে
আলহামদুলিল্লাহ এটা আল্লাহর ইচ্ছা ছিল
Moriyom nirdos sorkarer kase onurodh moriyom k jeno help kore
এর স্বামী মারা গেছে না হত্যা করা হয়েছে এই তদন্ত আগে করা হোক।
চাচা অন্যের ঘরে রাতে কি কারনে যায়
তোমার চাচা আরেক জন কে দরশন করতে গেছে কেন
জীবন বাচাতে হত্যা করা অপরাধ নয়
চাচা আরেকজনের খাটের নীচে কি করতে গেছিল, ভাতিজা? 🙄
এক পক্ষে কথা না শুনে দুই পক্ষের কথা শোনেন তাহলে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
এ-ই দেশের আইন
চুরি করতে জায় কেন
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩💖
যেমন কর্ম তেমন ফল
এগুলো কি হচ্ছে বাংলাদেশের কি কোন আইন নেই কোন বিচার নাই বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যারা যাদেরকে এভাবে মানুষ জুলুম করে তারা কোথায় যাবে বাংলাদেশে একের পর একইভাবে জ্যোতি মানুষ অন্যায়ের সাথে জড়িয়ে যায় আর আর যদি কোন বিচার নাই তারা সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে কার কাছে যাবে সাধারণ মানুষ বাংলাদেশে কোন আইন নেই কোন প্রশাসন নেই প্রশাসন টাকা খেয়ে
Vedio futeje dorsitar pic kn barebare.dorsok Alomgirer pic kn dekhano holo na,,,
ভাই,অংকের হিসাবটা মনে হয় মিলে নাই।কতো সহজে পাঠিকা বললেন তিনি খাটের নিচে লুকিয়ে ছিলো।এটা বড়ই হাস্যকর
এখানে কোনো না কোনো ঝামেলা আছে।
এমন ভাবে লেখা উচিত হয় নাই
Law has died after 5th August
ঠিকি আছে যেমন কর্ম তেমন ফল🤣😁
মনে হয় খবর টা মিথ্যা কুরআন কসম দিলে ধস্ত ধস্তির বিষয় কেন আসছে!!
এলাকা বাসির কি কোন দায়িত্ব নাই
Moriom thik kaj koreche
Ai repist and repist repister sahojogi der ainer aotay ana hoq!!!
আপনার চাচা ভালো কাজ করতে গিয়ে আহত হয়েছে বেশরম
পুলিশ কে ও শাস্তি দেয়া হউক
এই সকল অপকর্ম পুবাল দ্বারাই সম্ভব