যে ব্যক্তি উনাকে মুক্ত করেন তাঁকে কী করে ফাঁসি দেয়া হয়? আসলে বাংলাদেশর ইতিহাসের কোনটা সত্য বর্তমান জেনারেশন কোনোদিন জানতে পারবে কিনা এইটা আমার সন্দেহ।
“সেপাই সেপাই ভাই, অফিসারদের রক্ত চাই”, শ্লোগান দিয়ে সন্ত্রাসী তাহের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা আর গণবাহিনী দিয়ে যে সন্ত্রাস শুরু করেছিলো, তাতে সামরিক আইনে তার ফাঁসি ছাড়া আর কিছু প্রাপ্য ছিলো না। ওই হত্যাযজ্ঞে মুক্তিযুদ্ধ করা সাহসী অফিসাররা সবাই নিহত হয়ে গেলে ভারতের কাপুরুষদের পক্ষে হস্তক্ষেপ করা সহজ হতো, কেননা তাদের কিংবদন্তী শিবাজী সেনাপতি আফজাল খানকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে, তা-ও আবার জেনারেল যখন নামাজে ছিলেন। তো তাদের নীলনকশা বাস্তবায়িত হলে, হায়দ্রাবাদ, জুনাগড়ের মতো এখানেও নিরীহ মুসলিমদের কচুকাটা করতো। আরেকটা কথা, ভারত গাজী জিয়ার হাতে ১৯৬৫ (খেমখারান), ১৯৭১ (১ ও ১১ নম্বর সেক্টর) ও ১৯৭৫ (ঢাকা) সালে পর্যুদস্ত হয়েছে বলে তাকে আর তার প্রতিষ্ঠিত দলকে সহ্য করতে পারে না। কখনো পারবেও না, বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি এটা উপলব্ধি করবে, তাদের ও দেশের জন্য মঙ্গল ততো ত্বরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ্।
আমার কাছে এই দুজন ব্যক্তিই নিজ নিজ জায়গাতে সঠিক ছিলেন।তবে আমাদের দূর্ভাগ্য হলো এই যে, আমাদের জন্য যারা ৭১ সালে দেশ স্বাধীন করে গেছেন,তাদের প্রধান ব্যক্তিদের প্রায় অধিকাংশের পরিনতি হয়েছে একে অন্যের হাতে মৃত্যুবরণের মধ্য দিয়ে।যার ফলে আমরা কয়েক প্রজন্ম পিছিয়ে পড়েছি স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করতে। আমাদের এ ভাগ্যাহত পরিনতির জন্য সেই রক্তাক্ত সময়ের একমাত্র কোন কারনটি দ্বায়ী বলে বিবেচিত হতে পারে? বিজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত জনাব মেজর জেনারেল ইব্রাহিম(বীরপ্রতীক)সাহেবের কাছে জানবার আকাঙখা রইলো।
আপনি আপনার সত্যটা বলেন না শুনি! ১৯৭১ সালে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র আমাদের পক্ষে কাহিনী শোনা অনেক জরুরী। অনেক তথ্য-উপাত্ত থেকে “কমনটা” মানে সত্যটা উদঘাটন করা সহজতর বিশেষ করে যাদের কোন পক্ষ নাই।
আপনি বললেন জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করার পরে তিনু কর্নেল তাহেরকে ফোন দিয়ে কিছু একটা করা যায় কিনা এবং তাকে মুক্ত করার ব্যাপারে বলেছেন আর কর্ণেল তাহের ও সেনাবাহিনীর একটা অংশ তাই করেছে মানলাম । তাহলে এই কাজের জন্য করা মামলায় কর্ণেল তাহেরকে জিয়াউর রহমান কেন ফাঁসিতে ঝুলাইলো??
জনাব জিয়াউর রহমান, জনাব তাহের থেকে সরে আসার পর জনাব তাহেরকে বারবার বুঝাতে চেয়েছেন। কিন্তু জনাব তাহের তখন জিয়াকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য সক্রিয় হলেন। জিয়া প্রশাসন একবার জাসদের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করে ছেড়েও দিয়েছেন। এদিকে জনাব জিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র অব্যাহত ছিল। আমার মতে দেশে, সেনাবাহিনীতে, বিমান বাহিনীতে সৃঙ্খলা ফিরাতে জনাব জিয়া শক্ত হাতে কিছু ভূমিকা নেন।
Karon kichu mukti jodha officer k oi rate kun kore chilo abong jokon jiya tar sathe jete raji holo na tokon tini take hotta korrar porikolpna korchilo ai jonno
ধন্যবাদ মাননীয় মেজর জেনারেল অফ পির-প্রতিক সৈয়দ ইব্রাহিম স্যার খুব ভালো লাগলো আপনার কথা আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধা আপনার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই আপনি সত্যি কথা বলবেন যতদিন বেঁচে আছেন এবং মুক্তিযোদ্ধার জন্য ধন্যবাদ
সৎার, সবকিছুই বোধ করি ঠিক ঠাক বলে উপসংহারে এসে গোঁজা মিল দিয়ে গেলেন। প্রশ্রের সঠিক উত্তর সরাসরি না দিয়ে বিষয়টি এরিয়ে গেলেন। ধন্যবাদ সৎার সুন্দর করে যতটা সম্ভব ভালো বলেছেন। দোয়া রইলো ভালো থাকবেন।
এসব লোক এবং বিএনপি কতটা গাঁজাখোর হলে চরম মিথ্যাচার করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ভদ্রলোক নিজেই,,যেমন বিএনপি এবং সৈয়দ ইব্রাহিমদের মত কিছু লোক দ্বাবী করে জিয়া বংগবন্ধুর নামে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছে,,,, হাহাহা কতটা নির্বোধ হলে এভাবে বলতে পারে,,,বংগবন্ধুর নামে ঘোষনার কথা বলে আবার জিয়াকে ঘোষক দাবী করে,, বংগবন্ধুর নামে যদি ঘোষনা দিয়ে থাকে তাহলে ঘোষক হয় কি করে? পাঠক হতে পারে তাই নয় কি??আবার বলা হলো জিয়া ২৭শে মার্চ ঘোষনা পাঠ করেছে,, যদি তাই হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কিভাবে ২৬শে মার্চ হয় কিভাবে?? নির্লজ্জতা কাকে বলে এবার ভাবুন!!
আপনাকে শ্রদ্ধা করি বলে আপনার কাছ থেকে সত্যটা শুনবো বলে আশা করেছিলাম , কিন্তু আপনি সুকৌশলে প্রকৃত বিষয় টি এড়িয়ে গেলেন। আমিও কোন সময় জাসদ ছাত্র রাজনীতির সাথে সামান্য জড়িত ছিলাম, সেই সুত্রে কিছুটা সত্যি জানি। জনাব দয়া করে বলবেন কি, তাহলে কর্ণেল তাহের কে কোন অপরাধে ফাঁসির কাস্টে ঝুলানো হলো....?
১৫ ই আগষ্টের অভ্যুত্থান সফল না হলে তো এই গণবাহিনীর খুনি কর্নেল তাহেরকে শেখ মুজিব দশবার ফাঁসিতে ঝুলাতো। জিয়া করেছে বিধায় এখন জিয়ার প্রতি এতো হিংসা, এই হিংসা কেবলই আওয়ামী হিংসুটেদের সেই চিরাচরিত নোংরা রাজনৈতিক হিংসা। এই কর্নেল তাহেরই ১৫ ই আগষ্টের সফল অভ্যুাত্থানের পর মরা মুজিবকে নিয়ে উক্তি করে বলেছিলেন - ”অভ্যুাত্থানকারীদের উচিত হয় নাই শেখ মুজিবকে দাফন করার অনুমতি দেওয়া, এখন সেখানে একটা মাজার হবে, তার লাশ উচিত ছিল বঙ্গপোসাগরে ভাসিয়ে দেওয়া।”
জনাব আপনি কি জানেন তা আমি জানিনা তবে আমি যেটুকু জানি তা বলছি। মেজর জিয়াকে মুক্ত করে নিয়ে আসার পারে মেজর নাসির কে বন্দী করে নিয়ে আশা হয়। মেজর নাসির ছিলেন, মেজর জিয়া ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ এবং শফিউল্লাহর কো-অর্ডিনেটর। মেজর নাসির কে বন্দী করে একটি রুমের বারান্দায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। রুমের ভিতরে ছিলেন মেজর জিয়া এবং তহের। এমন সময় একটি ফোন কল আসে। মেজর জিয়া তা রিসিভ করে। এবং বলে নাওয়াজেস যে কোন কিছুর বিনিময়ে খালেদদেরকে বাচিয়ে রাখতে হবে। তাদের যেন কিছু না হয়। ফোন রাখার পরে ঐ ঘর থেকে তাহের বেরিয়ে আসে এবং মীর শওকত কে ডেকে বলে জিয়া আবারো ভুল করছে। সে খালেদ মোশাররফ কে বাঁচাতে চায়। তুমি তারাতাড়ি কিছু সৈনিক পাঠাও তাদেরকে জীবিত রাখা যাবেনা। শওকত দ্রুত চলে যায় এবং কিছুক্ষণ পরে খালেদ মোশাররফ, হায়দার এবং হুদার লাশ একটি গাড়িতে করে নিয়ে আসে। এটা শুনে জিয়া বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। মেজর নাসির এখনো জীবিত আছে। এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হতে ডিবিসি নিউজের তেশরা নভেম্বর নিয়ে একটা অনুষ্ঠান আছে দেখতে পারেন।
আর যে বন্ধু তাকে মুক্ত করলো সেই বন্ধুকে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দিয়ে ফাঁসি দিয়েছে। এত মহান খুনী জিয়া। বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সবাইকে যখন খুন করা হলো হত্যা করা হলো তখন এই সকল খুনীদের বাচানোর জন্য বিশেষ আইন করে বাচাইলেন শুধু তাই নয় মেজর জিয়া এই খুনীদের রাষ্ট্রের বড় বড় পদ দিয়ে পুরষ্কৃত করলেন। এই জিয়া না কি মহান?? এই জিয়া খুনী, এই জিয়া বিশ্বাসঘাতক, বাংলাদেশের অভিশাপ জিয়া।
@@mohammadmonirhossain9625 ভাই, এমনিতেই মেঃ জেনারেল ইব্রাহিম সাহেব একটু বাচাল স্বভাবের। ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে নিজের বিশ্বাস বা মতবাদের কথাই বলেন অতিরিক্ত, সরাসরি ভাবে কথা বলেন না। উনার গোঁফটা একটু ছোটো করেছেন দু পাশ থেকে। আগে মেথরের মতন লাগতো দেখতে। গোঁফ তো জেনারেল ওসমানী সাহেব, লেঃ জেনারেল মীর শওকত সাহেব, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফিরোজ সালাউদ্দীন সাহেব, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াতুল বারী সাহেব, মেজর গণি সাহেবেরও ছিলো, দেখতেও মানানসই ছিলো উনাদের গোঁফ। আর ইনার গোঁফ মানানসই লাগে না। এসব পাকিস্তান বা ভারতীয়দেরই মানায় ভালো।
সিপাহী বিদ্রোহের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমানের সিনিয়র কর্নেল তাহের। জিয়াকে মুক্ত করার পর ক্ষমতা পেয়েই সে কর্নেল তাহেরকে বন্দীর করেন। এবং পরবর্তীতে ফাঁসি কার্যকর করেন। সংক্ষেপে বললাম। এবার বুঝে নেন কে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে!!!
স্বাধীনতা দিবস পালনই হতোনা আগে এটা জিয়াউর রহমান এসে এই দিনটি পালন করতে শুরু করেছন। এবং সরকারি চুঁটি ঘোষনা করেন। ঘোষনা টা দিয়েছেন ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে। ২৭ তারিখ পড়ে তাই হয়তো ২৬ তারিখ পালন করে।
@@tashmiakhan9674ভুল বলছেন, জিয়া ২৭ মার্চ স্বধীনতা ঘোষনা দেই শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে, আর মুজিব ২৫ মার্চ রাত তিনটার সময় চট্টগ্রাম বিডিয়ার হেড কোয়াটার ওয়ারলেস মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষনা দেই আর সে সুত্রপাতে ২৬ মার্চ স্বধীনতা দিবস পালিত হয়,
জিয়াকেমুক্ত করতে কর্নেল তাহেরের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি তাহলে কর্নেল তাহের কে কে ফাঁসি দিলো? আমরা আরো জানি যুদ্ধাহত কোন মুক্তি যোদ্ধার ফাঁসি হয় না তবে রাতারাতি বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে কে তাহের কে ফাঁসি দিলো এটা কি জিয়ার বিশ্বাস ঘাতকতা নয়?
আপনিতো এ পরযন্ত সত্যি কথা বলার জন্য সালাম ও ধন্যবাদ। কর্নেল তাহের জিয়াউর রহমান এর ফোন পেয়ে তাকে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা দিয়ে মুক্ত করলেন। এরপর জিয়াউর রহমান তাঁকে ফাসি দিলেন। এটা বাংলাদেশের মুসলমান রা সিদ্ধান্ত নিবেন। আসলে বিশ্বাস এর ঘাতক কে?
চমৎকার একটি কথা যে আগে জানতে হবে বিশ্বাসটা কী ছিল, পরে কথা আসবে ভঙ্গ করেছে কে? তবে ঘটনাবলী পর্যবেক্ষণ করলে বুঝা যায় একেকজনের একেক বিশ্বাস ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসটাই জটিল ও ভয়ানক।
কোন এক সময় পত্রিকা পড়ে জেনেছিলাম! কুমিল্লা ময়নামতি BARRACK থেকে অনেক গুলো সেনা কর্মকর্তা এসে জিয়াউর রহমান কে মুক্ত করেছিলেন। এ বিষয়ে কেউ জানলে, দয়া করে লিখবেন।
There may be arguments for and against this very topic. People may be divided on this issue. But Allah knows who did what and nobody is exception to His judgement. Allah gives everyone his dues as he earns by his actions.
জেনারেলের ইব্রাহিম সাহেবের একটা আলোচনা দেখেছি সে খানে তিনি বলেছেন জিয়াউর রহমান প্রথম স্বাধীনতার প্রথম ঘোষণা দেন এবং দ্বিতীয় বার ঘোষণা দেন শেখ মজিবের পক্ষে আওয়ামী নেতাদের অনুরোধে এজন্যই যে বিশ্বনেতাদের সমর্থন সহজে পাবার জন্য। কিন্তু তিনি এখানে বললেন শেখ মজিবের পক্ষে ঘোষণা দেন।আসলে এক সময় এক কথা কেন বলে বুঝে আসেনা
যে ব্যক্তি উনাকে মুক্ত করেন তাঁকে কী করে ফাঁসি দেয়া হয়? আসলে বাংলাদেশর ইতিহাসের কোনটা সত্য বর্তমান জেনারেশন কোনোদিন জানতে পারবে কিনা এইটা আমার সন্দেহ।
Vai konta sotto konta mittha akmatro Allah jana ki bopbo
ভাই এক বনে দুই বাঘ থাকতে পারেনা যে আগে সুযোগ পাইছে কাজে লাগাইছে
তাহের চাচ্ছিল জিয়াকে দিয়ে সমাজতন্ত্র কায়েম করতে। কিন্তু জিয়া চাচ্ছিল আমেরিকার মতো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠান করতে।
এটা নিয়েই তাদের ভিতর সমস্যা হইছিলো।
কারন মুক্তিযুদ্ধের জিয়া আর ৭৫ পরবর্তী জিয়া সম্পূর্ণ বিপরীত! ক্ষমতার লোভ আওয়ামী লীগ, বিএনপি সবারই সমহারে আছে!
জিয়া ক্ষমতায় থাকতে অসংখ্য হত্যা করেছে!
“সেপাই সেপাই ভাই, অফিসারদের রক্ত চাই”, শ্লোগান দিয়ে সন্ত্রাসী তাহের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা আর গণবাহিনী দিয়ে যে সন্ত্রাস শুরু করেছিলো, তাতে সামরিক আইনে তার ফাঁসি ছাড়া আর কিছু প্রাপ্য ছিলো না। ওই হত্যাযজ্ঞে মুক্তিযুদ্ধ করা সাহসী অফিসাররা সবাই নিহত হয়ে গেলে ভারতের কাপুরুষদের পক্ষে হস্তক্ষেপ করা সহজ হতো, কেননা তাদের কিংবদন্তী শিবাজী সেনাপতি আফজাল খানকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে, তা-ও আবার জেনারেল যখন নামাজে ছিলেন। তো তাদের নীলনকশা বাস্তবায়িত হলে, হায়দ্রাবাদ, জুনাগড়ের মতো এখানেও নিরীহ মুসলিমদের কচুকাটা করতো। আরেকটা কথা, ভারত গাজী জিয়ার হাতে ১৯৬৫ (খেমখারান), ১৯৭১ (১ ও ১১ নম্বর সেক্টর) ও ১৯৭৫ (ঢাকা) সালে পর্যুদস্ত হয়েছে বলে তাকে আর তার প্রতিষ্ঠিত দলকে সহ্য করতে পারে না। কখনো পারবেও না, বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি এটা উপলব্ধি করবে, তাদের ও দেশের জন্য মঙ্গল ততো ত্বরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ্।
হায়রে!! কিভাবে নতুন একটা ইতিহাস তৈরি করা হচ্ছে!! ধিককার জানাই এই আলোচক এবং এই চ্যালেন কে।
আমার কাছে এই দুজন ব্যক্তিই নিজ নিজ জায়গাতে সঠিক ছিলেন।তবে আমাদের দূর্ভাগ্য হলো এই যে, আমাদের জন্য যারা ৭১ সালে দেশ স্বাধীন করে গেছেন,তাদের প্রধান ব্যক্তিদের প্রায় অধিকাংশের পরিনতি হয়েছে একে অন্যের হাতে মৃত্যুবরণের মধ্য দিয়ে।যার ফলে আমরা কয়েক প্রজন্ম পিছিয়ে পড়েছি স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করতে। আমাদের এ ভাগ্যাহত পরিনতির জন্য সেই রক্তাক্ত সময়ের একমাত্র কোন কারনটি দ্বায়ী বলে বিবেচিত হতে পারে? বিজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত জনাব মেজর জেনারেল ইব্রাহিম(বীরপ্রতীক)সাহেবের কাছে জানবার আকাঙখা রইলো।
❤❤❤
আর কয়দিন বাঁচবেন সত্য কথাটা বলে যান
সত্য সবসময় তিতা লাগে এইটাই সত্য
কিছু কথা মন গরা করে সাজিয়ে বলেছেন
এইটা আরেক বাটপার। 😂😂😂 মুক্তিযুদ্ধ মূলত করছে বাংলার কৃষক-শ্রমিক, অধিকাংশ উচ্চস্তরের কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ ক্ষমতা নিয়ে ব্যস্ত ছিল।
এইটা হইল ছাগলের তিন বাচ্ছার একটা !!!!
Ar Tui Jungle Khuni Sheikh Hasina Lok Tai Emun Kotha Boltasod😂😂
Lig kore ny juddho
এই ইব্রাহিম আমাদের কে এখনও বোকা ভাবে ওকে প্রশ্নযেটা করা হয়েছে সেটার উত্তর না দিয়ে দালালি করতে লাগলো ইব্রাহিম একজন শিক্ষিত দালাল ।
কর্নেল তাহের কে ফাঁশি দিলো কেন সেইটা বললেন না
সত্যবাদি মহাদয়?
এটা আমারও প্রশ্ন জাতি জানতে চায়
স্যার, আপনার কাছ থেকে অন্তত পক্ষে নিরপেক্ষ একটা বর্ননা আশা করেছিলাম, আমিও একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, মেঃডাঃ সৈয়দ মুশফিক হাসান এ,এম,সি ( ৪২ অফিসার্স কোর )
একজন বাটপার, ক্ষমতালিপ্সু মুনাফেকের কাছে এর থেকে আর বেশি কি আশা করেন।
আপনি আপনার সত্যটা বলেন না শুনি! ১৯৭১ সালে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র আমাদের পক্ষে কাহিনী শোনা অনেক জরুরী। অনেক তথ্য-উপাত্ত থেকে “কমনটা” মানে সত্যটা উদঘাটন করা সহজতর বিশেষ করে যাদের কোন পক্ষ নাই।
Dr. Saheb this General is a biased person.
সত্য কথা না বলে গোজা মিল দিলেন
আপনি বললেন জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করার পরে তিনু কর্নেল তাহেরকে ফোন দিয়ে কিছু একটা করা যায় কিনা এবং তাকে মুক্ত করার ব্যাপারে বলেছেন আর কর্ণেল তাহের ও সেনাবাহিনীর একটা অংশ তাই করেছে মানলাম । তাহলে এই কাজের জন্য করা মামলায় কর্ণেল তাহেরকে জিয়াউর রহমান কেন ফাঁসিতে ঝুলাইলো??
কারন জিয়া তুলসীপাতা
কারণ, কর্নেল তাহের বেঁচে থাকলে জিয়ার কুকর্মের গোমর ফাঁস হয়ে যেতো এজন্যই কর্নেল তাহের কে বাঁচতে দেয়নি, জিয়া বেঈমানী করে তাঁকে অবৈধ ভাবে ফাঁসি দিয়ে দিছে
Taher k khun kore Ziya faka mat a gol dise
জনাব জিয়াউর রহমান, জনাব তাহের থেকে সরে আসার পর জনাব তাহেরকে বারবার বুঝাতে চেয়েছেন। কিন্তু জনাব তাহের তখন জিয়াকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য সক্রিয় হলেন। জিয়া প্রশাসন একবার জাসদের অনেক নেতাকে গ্রেফতার করে ছেড়েও দিয়েছেন। এদিকে জনাব জিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র অব্যাহত ছিল। আমার মতে দেশে, সেনাবাহিনীতে, বিমান বাহিনীতে সৃঙ্খলা ফিরাতে জনাব জিয়া শক্ত হাতে কিছু ভূমিকা নেন।
Karon kichu mukti jodha officer k oi rate kun kore chilo abong jokon jiya tar sathe jete raji holo na tokon tini take hotta korrar porikolpna korchilo ai jonno
তা হলে সামরিক আদালতে কর্ণেল তাহেরকে কোন রকম আইনী সহযোগীতা নেওয়ার সুযোগ না দিয়ে তরিগরি করে ফাঁসি কার্যকারী করলেন কেন???
Ibrahim shaheb akhane mittha bolechen.
ইব্রাহিম উনি একজন কৌশলি মানুষ, কৌতুক বলে গেলেন, মানুষ ১৯৭৫,সালে না বুঝলেও বতমান ২০২২ সবাই বুঝবে কি বলেগেলেন,
যে কেহ এই প্রশ্ন করবে যে, কেন ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল ? হাজার বছর পরে হলেও এই প্রশ্ন আসবে ।
যাতে জিয়ার রাস্তা পরিস্কার হয়।
@@mohammadhasan6377আরে ভাই ফাঁসি ছিলো তাহেরের সাথে জিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা।
সত্য কথা তো বের হইলো না শেষ পর্যন্ত। সুন্দর ভাবে এড়িয়ে গেলেন। একেই বলে রাজনীতি জীবন সানাই এসে সত্য কথাটা বলে যান।
দাদা আপনাকে ধন্যবাদ আপনি যে কি বুঝাতে চেয়েছেন আমি তা অনুভব করতে পারলাম। উনি কিন্তু সুকৌশলে চিরন্তন সত্য কথাটা গোপন করেছেন।
স্যার সকল ইতিহাস এর একমাত্র তথ্য ভান্ডার, ও বিশ্বের সকল জ্ঞানের সকলের উপরের মহাসাগর।
কর্নেল তাহেরকে কেন কোন কারণে কোন উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রদ্রোহি মামলা দিয়ে ফাসি দিলেন তা বললেন না তো। মূল জায়গা তো skip করে গেলেন।
সত্য বলতে হলে সৎ সাহস লাগে। মধু লোভি সুবিধাবাদীরা কখনো সত্য কথা বলে না। তারা সঠিকভাবে skip করতে জানে।
Hmm thik bolesen
ইনি জিয়াউর রহমানের অন্ধ সাপোর্টার
শালা ও মিথ্যুক
Sotter Besati Kore Nijer Oprasongik Monghora Etihas Nie Lekha Boier Procharona Kore Gelen😅
জেঃ ইব্রাহিম স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ , বিশ্বাস এবং ঘাতকের মধ্যে পার্থক্য বিশ্লেষন করার জন্য,আমি ও জানতামনা, কিন্তু এখন স্যারের নিকট হইতে শিখলাম,
যে আমাকে বাঁচালো আমি তাকেই ফাঁসি দিলাম প্রহসন এর বিচার এ এটা কি প্রতিদান
@@fokrulsakila-3854সে তোমাকে বাচিয়ে যদি তোমার মা বোন কে চু* তার পর ও কি তাকে ছাইড়া দিবা? সে অপরাধ করছে তার ফল পাইছে।
জেনারেল
কর্নেলকে বাঁচিয়ে রাখা যেত না!?
তাকে বাঁচালে সে আবার অভ্যুত্থান করতো।
সত্য কথা আমাদের দেশের থেকে ছলে গেছে এটাই বুঝতে পারলাম জেনারেল ইব্রাহিমের কাছে
আপনার স্মরণশক্তি এখন পর্যন্ত প্রখর। আপনি আমাদের অমূল্য সম্পদ।সঠিক ইনফর্মেশন জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
।।।।,
।।।।,
উনার কথায় 90% মিথ্যা
অসাধারণ একটা বক্তব্য, সময়ের সাহসী বীর তোমাকে কোটি সালাম। মহান আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্হ ও দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন।
thet
আপনি সবার উপরে বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বললেন এ জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ !
এই কথাটা না বললে উনাকে, পরের দিনই সাদা কাপন পড়া, আওয়ামী লীগের পা ছাটা আইনের শাসক নামের কুকুরগুলো গুম করতো বা খুন।তাই প্রানের ভয়ে তাল গাছ আমার বলছেন।
তার মানে পাকিস্তানপন্থি সেনা কে ছিলো? বিশাসঘতক কে ছিলো?
অশেষ কৃতজ্ঞতা মেজর জেনারেল অব. ইব্রাহিম কে।
চমৎকারভাবে ইতিহাসের কথা গুলো নতুনভাবে সত্যটা জানানোর জন্য
শুনলে হাসি পায়। পাকিস্তানি মিলিটারি পার্সোনাল এখন হয়ে গেছে মুক্তিযুদ্ধের জেনারেল কিংবা ব্রিগেডিয়ার আর কত কী।
ধন্যবাদ মাননীয় মেজর জেনারেল অফ পির-প্রতিক সৈয়দ ইব্রাহিম স্যার খুব ভালো লাগলো আপনার কথা আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধা আপনার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই আপনি সত্যি কথা বলবেন যতদিন বেঁচে আছেন এবং মুক্তিযোদ্ধার জন্য ধন্যবাদ
সৎার, সবকিছুই বোধ করি ঠিক ঠাক বলে উপসংহারে এসে গোঁজা মিল দিয়ে গেলেন।
প্রশ্রের সঠিক উত্তর সরাসরি না দিয়ে বিষয়টি এরিয়ে গেলেন। ধন্যবাদ সৎার সুন্দর করে যতটা সম্ভব ভালো বলেছেন।
দোয়া রইলো ভালো থাকবেন।
ঞঘঘ্রছগ্মঙগগ্ল
স্বেচ্ছায় প্রণোদিত হয়ে উনি যে ফরমায়েসি বক্তব্যটা দিলেন,তা চতুরতায় ভরা ও পক্ষপাতদুষ্ট।
আপনি সত্যের সংগে মিথ্যা মিশ্রত করছেন। আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়ত দিন। কোন কোন পাকিস্তান ফেরত অফিসার সিপাহি বিপ্লবের সংগে জড়িত ছিল নাম বলেন?
বংগবনধূ পাকিস্তান থেকে আর্মীদের এত তাড়াতাড়ি আনাই ঠিক হয় নাই।আর ভুট্টোকে ও বাকশাল হওয়ার পরই বাংলাদেশে আনা উচিৎ ছিল।
মুজিব মাদার চুদ বাংলাদেশের অনেক মানুষ মেরে ছিলো আর এখন মাগী শেখ হাসিনা মারতেছে
Right
স্যার আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক... আমীন।
ধোন। সালা বেকুব
" সত্য চিরকালই সুন্দর " সত্যকে সহজেই মেনে নেয়া বীরের কাজ।
" সত্য কখনো চাপা থাকেনা " বাংলার সত্য ইতিহাসবীদ জনাব ইব্রাহিম সাহেব।
আমি তার দীর্ঘায়ু কামনা করি। আমিন।
ইব্রাহিম একটা দালাল ও সুবিধাবাদী চরিত্রর লোক।
যদি সত্যি সত্যিই এসব সত্য সবাইকে জানাতে চান, তবে অনলাইনে পিডিএফ ভার্সন ছাড়ুন। এসব ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক হওয়া কাম্য নয়।
নির্মোহ বিশ্লেষণ স্যার।অষেশ ধন্যবাদ আপনাকে।
কি বিশ্লেষন করলো? কিছু বুঝলেন? সেতো তেলা প্যাঁচাইলো? জিয়া রাতের আঁধারে তাহেরকে যে ফাঁসি দিল সেইটা বিশ্বাসঘাতকতা না?
কিসের নির্মোহ বিশ্লেষন???
সব ডাহা মিথ্যা কথা
জিয়াউর রহমানকে যে ভদ্রলোক অন্তরিন অবস্থা থেকে বের করে আনলো, তাঁকেই উনি প্রহসন মূলক বিচারে ফাঁসি দিলেন।
অবশ্যই ১০০ % নিমক হারাম۔
Right
কথাটা হলো,বিচার মানি তাল গাছ আমার।
ধন্যবাদ স্যার
অবশ্যই এটা জিয়াউর রহমানের বিশ্বাস ঘাতকতা
Right
ধন্যবাদ মি জেনারেল। সত্যি কথা বলেছেন।
Excellent.
অতিকথনে সন্তোষজনক উত্তর পেলাম না। আর আপনার কথার মাঝে পক্ষপাতের গন্ধ পাওয়া গেল।
এসব লোক এবং বিএনপি কতটা গাঁজাখোর হলে চরম মিথ্যাচার করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ভদ্রলোক নিজেই,,যেমন বিএনপি এবং সৈয়দ ইব্রাহিমদের মত কিছু লোক দ্বাবী করে জিয়া বংগবন্ধুর নামে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছে,,,, হাহাহা কতটা নির্বোধ হলে এভাবে বলতে পারে,,,বংগবন্ধুর নামে ঘোষনার কথা বলে আবার জিয়াকে ঘোষক দাবী করে,, বংগবন্ধুর নামে যদি ঘোষনা দিয়ে থাকে তাহলে ঘোষক হয় কি করে? পাঠক হতে পারে তাই নয় কি??আবার বলা হলো জিয়া ২৭শে মার্চ ঘোষনা পাঠ করেছে,, যদি তাই হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কিভাবে ২৬শে মার্চ হয় কিভাবে?? নির্লজ্জতা কাকে বলে এবার ভাবুন!!
কিছু সত্য আরসব মনঘরা কথা
সঠিক তথ্য প্রকাশ করুন
এই দরনের মানুষ ভয়ংকর কিছু সত্য কিছু মিথ্যা নিজের সুবিধা অনুযায়ী
জেনারেল জিয়ার সময় কত টাকা বেতন পেতেন ?আর জেনারেল এরশাদ এর সময় কত টাকা বেতন পেতেন স্যার ? জেনারেল এরশাদ সাহেবই আপনাকে জেনারেল করেছেন
সে জন্য কি তার গুনগান গাইতে হবে?
একজন সাহসী ও সত্যবাদী লোক চেনার জন্য তার কথা শুনতে হয়না অনেক সময় চেহারা দেখলেই বুঝা যায়। ধন্যবাদ স্যার ভালোবাসা অবিরাম
pppp
Assalamu olaykum sotik information deyar Jonno appnake Salut janai
আপনাকে শ্রদ্ধা করি বলে আপনার কাছ থেকে সত্যটা শুনবো বলে আশা করেছিলাম , কিন্তু আপনি সুকৌশলে প্রকৃত বিষয় টি এড়িয়ে গেলেন। আমিও কোন সময় জাসদ ছাত্র রাজনীতির সাথে সামান্য জড়িত ছিলাম, সেই সুত্রে কিছুটা সত্যি জানি।
জনাব দয়া করে বলবেন কি,
তাহলে কর্ণেল তাহের কে কোন অপরাধে ফাঁসির কাস্টে ঝুলানো হলো....?
১৫ ই আগষ্টের অভ্যুত্থান সফল না হলে তো এই গণবাহিনীর খুনি কর্নেল তাহেরকে শেখ মুজিব দশবার ফাঁসিতে ঝুলাতো। জিয়া করেছে বিধায় এখন জিয়ার প্রতি এতো হিংসা, এই হিংসা কেবলই আওয়ামী হিংসুটেদের সেই চিরাচরিত নোংরা রাজনৈতিক হিংসা। এই কর্নেল তাহেরই ১৫ ই আগষ্টের সফল অভ্যুাত্থানের পর মরা মুজিবকে নিয়ে উক্তি করে বলেছিলেন - ”অভ্যুাত্থানকারীদের উচিত হয় নাই শেখ মুজিবকে দাফন করার অনুমতি দেওয়া, এখন সেখানে একটা মাজার হবে, তার লাশ উচিত ছিল বঙ্গপোসাগরে ভাসিয়ে দেওয়া।”
Because he destroyed the discipline of army !
আপনি কিছু সময় জাসদ এর ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন! হয়ত আপনি যা অবগত হয়েছেন, তা ভুল ছিল।
জনাব আপনি কি জানেন তা আমি জানিনা তবে আমি যেটুকু জানি তা বলছি।
মেজর জিয়াকে মুক্ত করে নিয়ে আসার পারে মেজর নাসির কে বন্দী করে নিয়ে আশা হয়। মেজর নাসির ছিলেন, মেজর জিয়া ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ এবং শফিউল্লাহর কো-অর্ডিনেটর। মেজর নাসির কে বন্দী করে একটি রুমের বারান্দায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। রুমের ভিতরে ছিলেন মেজর জিয়া এবং তহের। এমন সময় একটি ফোন কল আসে। মেজর জিয়া তা রিসিভ করে। এবং বলে নাওয়াজেস যে কোন কিছুর বিনিময়ে খালেদদেরকে বাচিয়ে রাখতে হবে। তাদের যেন কিছু না হয়। ফোন রাখার পরে ঐ ঘর থেকে তাহের বেরিয়ে আসে এবং মীর শওকত কে ডেকে বলে জিয়া আবারো ভুল করছে। সে খালেদ মোশাররফ কে বাঁচাতে চায়। তুমি তারাতাড়ি কিছু সৈনিক পাঠাও তাদেরকে জীবিত রাখা যাবেনা। শওকত দ্রুত চলে যায় এবং কিছুক্ষণ পরে খালেদ মোশাররফ, হায়দার এবং হুদার লাশ একটি গাড়িতে করে নিয়ে আসে। এটা শুনে জিয়া বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। মেজর নাসির এখনো জীবিত আছে। এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হতে ডিবিসি নিউজের তেশরা নভেম্বর নিয়ে একটা অনুষ্ঠান আছে দেখতে পারেন।
আপনি কাজের কোন কথাই বলেন নাই
he lied , he avoided historical truth.
ধন্যবাদ
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের জন্য আশির্বাদ স্বরুপ এসেছেন।
আর যে বন্ধু তাকে মুক্ত করলো সেই বন্ধুকে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দিয়ে ফাঁসি দিয়েছে। এত মহান খুনী জিয়া। বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সবাইকে যখন খুন করা হলো হত্যা করা হলো তখন এই সকল খুনীদের বাচানোর জন্য বিশেষ আইন করে বাচাইলেন শুধু তাই নয় মেজর জিয়া এই খুনীদের রাষ্ট্রের বড় বড় পদ দিয়ে পুরষ্কৃত করলেন। এই জিয়া না কি মহান?? এই জিয়া খুনী, এই জিয়া বিশ্বাসঘাতক, বাংলাদেশের অভিশাপ জিয়া।
Thank you so much 💓
চমৎকার স্যার আপনার আলোচনা 100%সত্যি ইতিহাস।
স্যার অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক অভিনন্দন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সিনিয়র ও রেন্ট অফিসার মোঃ ইসমাইল হোসেন, (অবসর )
শুরুতেই মেঃ জেঃ সৈয়দ ইব্রাহিম সাহেব নিজের লেখা বইয়ের বিজ্ঞাপন দিয়ে গেলেন। তিনি তার বিশ্বাসের দৃষ্টিভঙ্গিতে ঘটনাবলী বিশ্লেষণ করেছেন এটাই স্বাভাবিক।
সেতো কোন উত্তর দেয় নাই। চাপাবাজি করলেন।
@@mohammadmonirhossain9625 ভাই, এমনিতেই মেঃ জেনারেল ইব্রাহিম সাহেব একটু বাচাল স্বভাবের। ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে নিজের বিশ্বাস বা মতবাদের কথাই বলেন অতিরিক্ত, সরাসরি ভাবে কথা বলেন না। উনার গোঁফটা একটু ছোটো করেছেন দু পাশ থেকে। আগে মেথরের মতন লাগতো দেখতে। গোঁফ তো জেনারেল ওসমানী সাহেব, লেঃ জেনারেল মীর শওকত সাহেব, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফিরোজ সালাউদ্দীন সাহেব, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াতুল বারী সাহেব, মেজর গণি সাহেবেরও ছিলো, দেখতেও মানানসই ছিলো উনাদের গোঁফ। আর ইনার গোঁফ মানানসই লাগে না। এসব পাকিস্তান বা ভারতীয়দেরই মানায় ভালো।
সিপাহী বিদ্রোহের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমানের সিনিয়র কর্নেল তাহের। জিয়াকে মুক্ত করার পর ক্ষমতা পেয়েই সে কর্নেল তাহেরকে বন্দীর করেন। এবং পরবর্তীতে ফাঁসি কার্যকর করেন। সংক্ষেপে বললাম। এবার বুঝে নেন কে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে!!!
আপনি তো জিয়াউর রহমানের পাছাটা গোলাম। আপনি তো মুক্তিযোদ্ধা করছেন মনে হয় গোলামী করার জন্য
আপনার বক্তব্য বা সাক্ষাৎকার
অনুযায়ী মেজর জিয়াউর ২৭শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষনা দিলেন।কিন্ত,
তাহলে ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা পালন করা হয় কেন?
২৭ তারিখ বেতারে বঙ্গবন্ধু এর পক্ষে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২৬ এ মার্চে তিনি পাক অফিসার জানজুয়াকে গ্রেফতার ও হত্যা করে সৈনিকদেরকে বিদ্রোহ করেন ।
কারণ ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা প্রচারণা হয়ে গিয়েছিল। মেজর জিয়া অনেকের মধ্য অন্যতম পাঠক মাত্র যা ২৭ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত।
স্বাধীনতা দিবস পালনই হতোনা আগে এটা জিয়াউর রহমান এসে এই দিনটি পালন করতে শুরু করেছন। এবং সরকারি চুঁটি ঘোষনা করেন। ঘোষনা টা দিয়েছেন ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে। ২৭ তারিখ পড়ে তাই হয়তো ২৬ তারিখ পালন করে।
@@tashmiakhan9674ভুল বলছেন, জিয়া ২৭ মার্চ স্বধীনতা ঘোষনা দেই শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে, আর মুজিব ২৫ মার্চ রাত তিনটার সময় চট্টগ্রাম বিডিয়ার হেড কোয়াটার ওয়ারলেস মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষনা দেই আর সে সুত্রপাতে ২৬ মার্চ স্বধীনতা দিবস পালিত হয়,
জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার.ঘোষণা পত্র পাঠকরেছিলেন
আমার দেখা একজন অসম্ভব ভালো মন মানসিকতার একজন মানুষ।
স্যালুট স্যার
আমার দেখা একজন ভদ্র খবিস লোক উনি। চাপাবাজি করলেন।
Hi nice
প্রশ্ন ছিল কি আর জনাব ইব্রাহীম উত্তর দিচ্ছেন কী একেই বলে আত্মপ্রতারনা বা self-hypocrisy
He expressed the inner story. But you did not understand. This is the truth.
জিয়াকেমুক্ত করতে কর্নেল তাহেরের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি তাহলে কর্নেল তাহের কে কে ফাঁসি দিলো? আমরা আরো জানি যুদ্ধাহত কোন মুক্তি যোদ্ধার ফাঁসি হয় না তবে রাতারাতি বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে কে তাহের কে ফাঁসি দিলো এটা কি জিয়ার বিশ্বাস ঘাতকতা নয়?
এভাবে সঠিক ইতিহাস সাধারন মানুষ পাই নাই।জিয়া তাহের কে ফাসি দিয়েছিল তা সুন্দর ভাবে এরিয়ে গেলেন।তাহলে কিভাবে এসব মুক্তিযোদ্ধা দের কথাসত্য বলে মনে করবে।
উনি অনার জিয়া বাপের গোলাম
আপনিতো এ পরযন্ত সত্যি কথা বলার জন্য সালাম ও ধন্যবাদ। কর্নেল তাহের জিয়াউর রহমান এর ফোন পেয়ে তাকে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা দিয়ে মুক্ত করলেন। এরপর জিয়াউর রহমান তাঁকে ফাসি দিলেন। এটা বাংলাদেশের মুসলমান রা সিদ্ধান্ত নিবেন। আসলে বিশ্বাস এর ঘাতক কে?
উনি কর্নেল তাহেরকে যে জিয়াউর রহমান ফাঁসিতে ঝুলিয়ে ছিলেন সেটা পুরোপুরি চেপে গেলেন - এই হলো উনার নিরপেক্ষ আলোচনা!! 😁😁😁। উনি নাকি মুক্তিযুদ্ধের গবেষক !! 😁😁😁।
Kracher Colonel ki porsilen !??
@@s.m.munirulhuda7246 পড়েছিলাম অনেক আাগে।
জিয়ারা উনি তো পা চাটা গোলাম
ফাঁসি দিলেন কেনো?
Thanks for disclosing the truth.
Sir thank you for good discous.
জনাব, আপনার কাছে জানতে চাই বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনে বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাক্তি ছিলেন আপনি যদি সত্য সেনা কর্মকর্তা
হয়ে থাকেন সত্য উত্তর দিবেন ।
পড়ুন
Bangladesh Military Coup by BZ Khasru
আপনি সব ইতিহাস ভালভাবে বলে দিন ও লিখে যান স্যার। আপনাকে আল্লাহ দীর্ঘ আয়ু দান করুন।
রাজনীতি ছেড়ে হকার হোন জনাব।
Ken tumar babaki hkhokari chera-Diyache ?
দুর্ভাগ্য সত্য কথা কেউ বলে না।আমার বিশ্বাস হয় না তারা ব্রিগেডিয়ার পদের উপযুক্ত ছিল
কি,না।সত্য ও মিথ্যা বলে মানুষদের কি বোকা বানানো উচিৎ?
জিয়া ক্ষমতা লোভী।আর দেশ প্রেমিক খালেদ মোশাররফ নিঃসন্দেহে
স্যার
ধন্যবাদ সাজিয়ে গুছিয়ে চরম সরল সত্য কথার বাইপাস নিলেন !!
সেলুট , একটি চমৎকার একটি ক্লাস করলাম
বইয়ের ব্যাবসা করতে এসেছে,,,ইনি কি মুক্তিযোদ্ধা ছিলো?
বীরপ্রতীক কি মুক্তিযুদ্ধ না করে উপাধি পেয়েছে?
কর্ণেল ইব্রাহীম আঙ্কেল সুকৌশলে অনেক কিছু এড়িয়ে গেছেন ।
তাহের কে কেন ফাসি দপয়া হল এবং কেন,
তার কথার সাথে অনেকটা মিল আছে কর্নেল তাহের এর ভাই এর কথার সাথে
সেনা অভ্যুত্থানে জয়ী হলে নায়ক➤পরাজিত হলে করুণ পরিণতি 😪
মেজর জলিল কেন কোন খেতাব পাননি। উনি একজন সেক্টর কমান্ডার ছিলেন।
উনি মহা খেতাব পেয়েছেন ভারত বিরোধী "দেশ প্রেমিক"!
আমি বেশি কিছু জানিনা তবে এটা জানি জিয়াউর রহমান অনেক ভালো মানুষ ছিলেন, আর ইতিহাস দেখলে বুঝতে পারবেন আসলেই দেশের নায়ক কে আর ভিলেন কে
শাসক হিসেবে ভালো ছিল,তবে অনেকের সাথে অন্যায় বিচার করেছে৷ "ভালো মানুষ" মানে এই না যে ১০০% ভালো
Thanks
চমৎকার একটি কথা যে আগে জানতে হবে বিশ্বাসটা কী ছিল, পরে কথা আসবে ভঙ্গ করেছে কে? তবে ঘটনাবলী পর্যবেক্ষণ করলে বুঝা যায় একেকজনের একেক বিশ্বাস ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসটাই জটিল ও ভয়ানক।
Right
মেজর কারুজ্জামান এর ভিডিও দেখলে অনেকটা পরিষ্কার হবে
ভালবাসা অবিরাম
কোন অপরাধে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল বলেন?
সিপাহীদের হত্যাকান্ডে ইন্ধন দেয়ার জন্য।
General Ibrahim avoided the reality .
No body is above criticism.
Bangobandhu, zia and Taher all have their faults!
আসসালামু আলাইকুম স্যার
আল্লাহপাক আপনার মনের নেক আশা পূর্ণ করুক আমিন।
Ameen
কোন এক সময় পত্রিকা পড়ে জেনেছিলাম! কুমিল্লা ময়নামতি BARRACK থেকে অনেক গুলো সেনা কর্মকর্তা এসে জিয়াউর রহমান কে মুক্ত করেছিলেন। এ বিষয়ে কেউ জানলে, দয়া করে লিখবেন।
আপনার স্মৃতিশক্তি প্রখর। তবে জিয়ার প্রতি অতিভক্তির কারণে উত্তরটা এড়িয়ে গেলেন।
অবশ্যই অকৃতজ্ঞের পরিচয় দিয়েছেন !
কর্নেল তাহের লাল সেলাম🔥
Thank you sir
জিয়াউর রহমানের তুলনা কেবল জিয়াউর রহমান,বাঙ্গালী জাতির জন্য ছিলেন আল্লাহর তরফ থেকে রহমত স্বরুপ।
Bangali jatir jonno na. Jara b n p Kore tader jonno chilen rohomot.
R eta bolen na keno allahor oli chilen.
মেঃ জেঃ জিয়াউর রহমান - Attention !!!
Salute !!!!!
সামনে দাঁড়িয়ে আপনার বড় Sir -এর ghoest
আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান!!
বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরাচার জেনারেল জিয়াউর রহমান খুনি হা না ভোট চোরের বিপ্লবী স্বৈরশাসক ছিল
আল্লাহ এতোটাই নিকৃষ্ট !?
স্যার ছালাম নিবেন আশা করি ভালো আছেন।
কর্নেল তাহেরের ফাঁসি কে দিল,কেন দিল তাতো বললেন না।
There may be arguments for and against this very topic. People may be divided on this issue. But Allah knows who did what and nobody is exception to His judgement. Allah gives everyone his dues as he earns by his actions.
Dear Mr. Mollah,
Allah despises tresspassers and He is omniscent and the best of the arbitters.Ideeply appreciate your opinion.
উনি সঠিক বলেছেন।
এক মাস পর আপনার ৭৩ বছর হতে যাচ্ছে। পরপারে যাওয়ার সময় 98% ঘনিয়ে এসেছে। কাজেই যাবার আগে অন্তত সত্যটা বলে গেলে পরপারে গিয়ে শান্তি পাওয়া যাবে।
73-75 অনেক নাম করা ব্যক্তির ই হয়েছে। তারাও তো মরতে হবে। তাই না?
জিয়াউর রহমান অবশ্যই বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। 👍👍🤐
Right
আপনারা আজও বেঁচে আছেন তাই আমরা অজানা ইতিহাসগুলো জানতে পারি।অশেষ ধন্যবাদ
উনি তো সঠিক ইতিহাস বলে নাই
জেনারেলের ইব্রাহিম সাহেবের একটা আলোচনা দেখেছি সে খানে তিনি বলেছেন জিয়াউর রহমান প্রথম স্বাধীনতার প্রথম ঘোষণা দেন এবং দ্বিতীয় বার ঘোষণা দেন শেখ মজিবের পক্ষে আওয়ামী নেতাদের অনুরোধে এজন্যই যে বিশ্বনেতাদের সমর্থন সহজে পাবার জন্য। কিন্তু তিনি এখানে বললেন শেখ মজিবের পক্ষে ঘোষণা দেন।আসলে এক সময় এক কথা কেন বলে বুঝে আসেনা
শেষ হয়ে ও হলো না শেষ।
জেঃইব্রাহিম স্যারকে বিশ্বাস এবং ঘাতকের সজ্ঞা বিশ্লেষন করার জন্য,
বাংলাদেশের আইয়ুব খান , জিয়াউর রহমান
He lied. I feel pity for him.
১৭ মিনিট ধরে জিলাপি বানালেন কিন্তু প্রশ্নের উত্তর দিলেননা। প্রচুর তেল খরচ করেছেন ধন্যবাদ।
আপনার টকসো ও বিএনপি নামক প্রতিষ্ঠা দাতা জিয়াউর রহমান সবকাজে সড়জনত ছিল।
ওয়া আলাইকুম সালাম!