খুব ভালো ব্যাখ্যা! আমি এই আয়াতের অর্থের ব্যাখ্যার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারন আল্লাহ সুবহানাহু তা'লা তাঁর পরিচয় প্রদান করেছেন এই আয়াতে। তিনি কেমন, একই সঙ্গে সব জায়গায় (আকাশ ও পৃথিবীতে) অবস্থানকারী। ত্রিমাত্রিক চতুর্মাত্রিক মহাবিশ্বের ধারনায় একইসাথে সবজায়গায় অবস্থান করা সম্ভব নয়। তাঁর মাত্রা অনেক বেশি তাই একইসাথে সবজায়গায় অবস্থান, সংরক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তার পক্ষে। সবচেয়ে সুন্দর বিষয় হলো জ্ঞানের বিষয় জানার কথা। তাঁর ইচ্ছে ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনোকিছুই কেহ আয়ত্ত করতে পারে না। তাই কেউ যখন জ্ঞান অন্বেষণে থাকেন ও জ্ঞান আহরিত অবস্থায় থাকেন তখন তিনি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অনুমতিপ্রাপ্ত থাকেন এবং এটাই তাঁর সান্নিধ্যে থাকার বড়ো সুযোগ ও আল্লাহর অনুমোদন লাভের চরম মুহূর্ত। জ্ঞানের চরম উৎকর্ষই তাঁকে বুঝতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। তাই জ্ঞান অন্বেষণ ও আহরনই তাঁর অনুমতি পাওয়ার পরম উন্নত পথ। জ্ঞানী মানুষেরাই পারেন সৃষ্টির সঠিক ব্যাখ্যা করতে।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা অত্যান্ত মন শীতল করা জীবন প্রথম এমন সুন্দর আলোচনা শুনেতে পেলাম আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আর আমি সহ সকল মুসলিম ভাইদের হেদায়েতের পথে রাখেন আমিন।
আগে অহংকার ত্যাগ করুন,তারপর আপনার /আপনাদের কথা মানুষের মনে আসর সৃষ্টি করবে।অধিকাংশ হুজুরের কথা শুনে মনে হয় ওরা মহাপণ্ডিত।চরম অহংকার নিয়ে কথা বলে। দাওয়াতের উদ্দেশ্য যদি হয় আল্লাহর রেজাবন্দি হাসিল করা তাহলে স্যালুট।কিন্তু এখন তো দাওয়াহ টা ব্যবসা হয়ে গেছে।
সুবহানাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ এই ব্যাখ্যা আরো ২-৩ বছর আগেই আরো মনোমুগ্ধকর ভাবে শুনেছি উস্তাদ নোমান আলী খান এর বাংলা ডাবিং এ। তারপরেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কোরআনের সৌন্দর্য মানুষের কাছে প্রচার করার জন্য।
সত্যি অসাধারণ ❤ আসসালামু আলাইকুম আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে এর উত্তম প্রতিদান দিবেন। আপনি জানেন না যে, আপনি আমার শিক্ষক। আমি আপনার দেওয়া ভিডিও দেখে আরবি শিখার চেষ্টা করছি অনেক আগে থেকে।
জাঝাকিল্লাহ খইরন অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু বলি না কেননা সামনাসামনি কারো প্রশংসা করা মানেই তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা। প্রশংসা যত সবই সেই মহান রবের যিনি তাঁর অসীম জ্ঞানভাণ্ডার থেকে আপনাকে সামান্য কিছু জ্ঞান দান করেছেন আর তা বিতরণ করার তৌফিক প্রদান করেছেন। দোয়া করি সুস্থতা, নিরাপত্তা এবং ইখলাসের সাথে মহান কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকুন আমিন,,,,,,,
এই লেকচার এবং সুরা ফাতেহার লেকচার এরকমই আমি উস্তাদ নোমান অালী খান থেকে শুনেছি শায়খ। শায়খ আপনি কি ঐ লেকচার দেখেছেন? ওনার লেকচার গুলো অসাধারণ লাগে নতুন কিছু শিখতে পারি। অনেকে তো ওনার লেকচার না শোনার জন্য বলে।
2:255 اللَّهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُۥ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُۥ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِى يَشْفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذْنِهِۦ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَىْءٍ مِّنْ عِلْمِهِۦٓ إِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَـُٔودُهُۥ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِىُّ الْعَظِيمُ FATHUL MAJID আল্লাহ তিনি, যিনি ব্যতীত কোন (প্রকৃত) মা‘বূদ নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। তন্দ্রা এবং নিদ্রা কিছুই তাঁকে স্পর্শ করে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তাঁরই মালিকানাধীন। তাঁর অনুমতি ব্যতীত এমন কে আছে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? তাদের সম্মুখে ও পিছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন ততটুকু ছাড়া তাঁর জ্ঞানসমূদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ব করতে পারে না। তার সিংহাসন আসমান ও জমিনকে বেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁকে মোটেই ক্লান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বাপেক্ষা মহান। FATHUL MAJID ২৫৫ নং আয়াতের তাফসীর: এ আয়াতকে আয়াতুল কুরসী বলা হয়। এটাকে ইসমে আযমও বলা হয়। (তিরমিযী হা: ৩৪৭৮, আবূ দাঊদ হা: ১৪৬৯, হাসান) এ আয়াতের ফযীলাত সম্পর্কে অনেক সহীহ হাদীস রয়েছে। যেমন উবাই বিন কা‘ব (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞাসা করা হল আল্লাহ তা‘আলার কিতাবে কোন্ আয়াত সবচেয়ে বড়? তিনি বললেন: আয়াতুল কুরসী। (সহীহ মুসলিম হা: ৮১০) যে ব্যক্তি সকাল বেলায় আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে। আবার সন্ধ্যায় পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে মুক্ত থাকবে। (হাকিম ১/৫৬২, সহীহ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত একটি দীর্ঘ হাদীস থেকে জানা যায় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: যে ব্যক্তি রাতে ঘুমানোর পূর্বে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তার জন্য আল্লাহ তা‘আলার তরফ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে এবং ভোর পর্যন্ত তার নিকট কোন শয়তান আসতে পারবে না। (সহীহ বুখারী হা: ২৩১১, সহীহ মুসলিম হা: ১৪২৫) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: مَنْ قَرَأَ آيَةَ الْكُرْسِيِّ فِيْ دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ مِكْتُوْبَةٍ لَمْ يَمْنَعْهُ مِنْ دُخُوْلِ الْجَنَّةِ اِلَّا اَنْ يَمُوْتَ< যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতে যেতে মৃত্যু ছাড়া কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। (সিলসিলা সহীহাহ হা: ৯৭২, মিশকাত হা: ৯৭৪, সহীহ) আয়াতুল কুরসীর এত ফযীলত ও মহত্ত্বের মূল কারণ হলো এ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলার তাওহীদ ও গুণাবলী বর্ণনা করা হয়েছে।
শাব্দিক বিশ্লেষণ: কুরসী শব্দের অর্থ: চেয়ার, তবে এখানে কুরসী হল আল্লাহ তা‘আলার দু’টি পা রাখার জায়গা। (ইবনু খুযাইমাহ হা: ৭২, শাইখ আলবানী সহীহ বলেছেন) এছাড়াও কুরসী অর্থ আল্লাহ তা‘আলার শক্তি জ্ঞান বা আরশ বলে কেউ কেউ ব্যাখ্যা করেছেন যা সঠিক নয়। এ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলার অনেকগুলো গুণাবলী বর্ণিত হয়েছে। যেমন তিনি একমাত্র মা‘বূদ। তিনি ছাড়া সত্যিকার কোন মা‘বূদ নেই। اَلْحَیُّ বা চিরঞ্জীব, এই গুণ একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার। এ গুণে আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া কেউ গুণান্বিত নয়। আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া সবল প্রাণী মরণশীল। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: (کُلُّ نَفْسٍ ذَا۬ئِقَةُ الْمَوْتِﺤ ثُمَّ اِلَیْنَا تُرْجَعُوْنَ) “প্রতিটি প্রাণ মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে; অতঃপর তোমরা আমারই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে।”(সূরা আনকাবূত ২৯:৫৭) সুতরাং যারা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে হায়াতুন নাবী বলে থাকে তাদের দাবী এ আয়াত খণ্ডন করে দিচ্ছে। الْقَیُّوْمُ তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোন কিছুর প্রতি মুখাপেক্ষী নয়। খাওয়া, পান করা, বিশ্রাম, বান্দার ইবাদত, দান-সদাকাহ ইত্যাদি থেকে অমুখাপেক্ষী। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: (یٰٓاَیُّھَا النَّاسُ اَنْتُمُ الْفُقَرَا۬ئُ اِلَی اللہِﺆ وَاللہُ ھُوَ الْغَنِیُّ الْحَمِیْدُ) “হে মানুষ! তোমরা আল্লাহর মুখাপেক্ষী, আর আল্লাহ হলেন অভাবমুক্ত প্রশংসিত।”(সূরা ফাতির ৩৫:১৫) (لَا تَأْخُذُه۫ سِنَةٌ وَّلَا نَوْمٌ) আাল্লাহ তা‘আলা ঘুমান না এমনকি তন্দ্রাচ্ছন্নও হন না। এটা আল্লাহ তা‘আলার পরিপূর্ণতার গুণ। (مَنْ ذَا الَّذِيْ يَشْفَعُ عِنْدَه) শাফায়াত ও তার প্রকার এবং কারা কাদের জন্য শাফা‘আত করতে পারবে তা অত্র সূরার ৪৫-৪৭ নং আয়াতের তাফসীরে আলোচনা করা হয়েছে। তাঁর জ্ঞান সর্বত্র পরিব্যাপ্ত, সৃষ্টি জগত তা বেষ্টন করতে পারে না। তবে তিনি যা ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত। তার কুরসী আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী পরিব্যাপ্ত। এ আকাশ ও পৃথিবী পরিচালনা করতে তিনি ক্লান্ত হন না। তিনি সুউচ্চ ও সুমহান। আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. সকল ইবাদত পাওয়ার যোগ্য একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা। ২. আল্লাহ তা‘আলা ঘুমান না এবং তন্দ্রাও তাকে স্পর্শ করতে পারে না। ৩. আল্লাহ তা‘আলার অনুমতি ছাড়া কেউ সুপারিশ করতে পারবে না। ৪. আল্লাহ তা‘আলা তাঁর জ্ঞান দ্বারা সবকিছু বেষ্টন করে আছেন। ৫. আল্লাহ তা‘আলার পা আছে- এ গুণ প্রমাণিত হল। ৬. আল্লাহ তা‘আলা ইচ্ছা করেন- এগুণ প্রমাণিত হল। ৭. আল্লাহ তা‘আলা স্ব-স্বত্তায় ওপরে আছেন- সর্বত্র বিরাজমান নন। ৮. আয়াতুল কুরসীর ফযীলত অবগত হলাম।
৫ম আয়াতের অনেক অনুবাদে লেখা আছে "তিনি জানেন যা কিছু রয়েছে সামনে ও পিছনে" এই অনুবাদ টাও এইখানে ১০০% মিলে হয়তো আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আয়াতুল কুরসির উক্ত অংশের আগে ও পরের সামাঞ্জস্যের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন! যদিওবা আমার থেকে এই অনুবাদ টাই অন্য সব অনুবাদ থেকে বেশি ভাবগাম্ভীর্য মনে হয় "তিনি জানেন যা কিছু রয়েছে সম্মুখে ও দৃষ্টির অগোচরে" আসলে আমাদের ভাষার সীমাবদ্ধতা আমরা চাইলেই পুরো কুরআন শরীফ ১০০% নির্ভুল অনুবাদ করতে পারবো না ❤️
অসাধারণ উপস্থাপন, আলহামদুলিল্লাহ ♥️ হুজুর একটা বিষয় জানতে চাই আপনার কাছে, বিষয়টি হলো আয়াতুল কুরসীর ফজিলত বিষয়ক! মৃত্যুর পরপরই জান্নাত ভাগ্য হবে ইনশাআল্লাহ, আমিও জানি এই ফজিলত সম্পর্কে। আপনার কাছে যেটা জানতে চাই তা হলো, কোন লোক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়লো আয়াতুল কুরসি ও আরও আমল করলো, কিন্তু আল্লাহর দেয়া অন্যান্য আদেশ নিষেধ মানলো না, সেও কি মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাত পাবে? আমাদের সমাজে এসব ফজিলতের পূর্ণ ব্যাখা না থাকার কারনে এবং পূর্ণ শর্ত না জানার কারনে বহু নামাজি লোকেরা আজ যাকাত দেয় না, হজ্জ ফরজ হলেও হজ্জ করে না, আত্মীয়তার সুসম্পর্ক রক্ষা করে না, প্রতিবেশীর হক, এতিমের হক, মিসকিনের হক, ইত্যাদি থেকে উদাসীন হয়ে আছে, সামান্য কিছু আমল সালাতের পরে করলে যদি জান্নাত পাওয়া যায় তাহলে এত্তগুলা আল্লাহর আদেশ কেন পালন করবে? আশা করি আপনি একটা ভিডিও বানাবেন, যাতে করে মানুষ শুধু ফজিলতের পিছনে না ছুটে চলে, নবী করিম সঃ ঐ হাদিসটা (আয়াতুল কুরসির ফজিলতের হাদিস) যাদের সামনে বর্ণনা করেছিলেন, তারা আল্লাহর সবগুলো আদেশ নিষেধ মেনে চলতেন। তখনকার সাহাবীরা কল্পনাও করেনি হয়তোবা যে এমন এক সময় আসবে যখন মানুষ খুব শর্টকাটে জান্নাতের পথ খুঁজবে ফরজ কাজ বাদ দিয়ে।
মুহতারাম, আমরা শুনেছি সুরা আল বাকারার ২৫৫ নং আয়াত কে আয়াতুল কুরসি বলে। আপনি বললেন ২৫৪,২৫৫,২৫৬,২৫৭ এই সবগুলো আয়াতকে আয়াতুল বলে। কিন্তু আপনি ব্যখ্যার মধ্যে শুধু ২৫৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যা করলেন? পার্ট বললেন ৭ টি কিন্তু লিখার সময় লিখলেন ৯ পাটে!? একটু অসামঞ্জস্য হয়ে গেলনা? আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা হয়েছে। মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবে। আ-মিন।
He meant ayat 254-257 is the ruku of ayatul kursi (not ayatul kursi itself). 7 segments was a slip of tongue. Ayatul kursi can be divided to 9 segments (or 10 segments). The division of a ayah into further segments is only for ease of understanding. The reality is ayatul kursi itself is one segment and you cant stop reciting in the middle or start reciting from the middle.
আমাদের এই কোর্স সম্পর্কে জানতে কল করুন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন +8801841512525
Interested
এককোনে পাঁচ ওকত নামাজ পড়েন এককোনে বড় বড় দাড়ি রাখেন ফজর
বাব মা ভাই এবং সবায় কে বলেন এককোনে পাঁচ ওকত নামাজ পড়েন এককোনে বড় বড় দাড়ি রাখেন ফজর যহর
@@rahanarumali4208 y is lol
ইন্টারেস্টিং তো!
মাশাআল্লাহ শায়েখ আয়াতুল কুরসি ব্যাখ্যা শুনে কলিজাটা ভরে গেল জাযাকাল্লাহ খাইর
বারাকাল্লাহ ফিক
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার কথা কতটা নিখুঁত এই আয়াত দেখে বোঝা যায়। সুবহানাল্লাহ ❤️
আল্লাহ আমাদের ইবাদতে বেশি মনযোগী হওয়ার তাওফিক দিন।
@@mokhterahmad আমীন, সুম্মা আমীন।
মাশাআল্লাহ শাইখ এত সুন্দর উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে জাযাকাল্লাহ খইরান ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ
আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়, তাঁর কোন শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই, তিনি সব কিছুর উপরে সর্বশক্তিমান।
আলহামদুলিল্লাহ। অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ উপকারী ভাষণ!
আলী উল, আজীম, আলী, ,
খুব ভালো ব্যাখ্যা! আমি এই আয়াতের অর্থের ব্যাখ্যার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারন আল্লাহ সুবহানাহু তা'লা তাঁর পরিচয় প্রদান করেছেন এই আয়াতে। তিনি কেমন, একই সঙ্গে সব জায়গায় (আকাশ ও পৃথিবীতে) অবস্থানকারী। ত্রিমাত্রিক চতুর্মাত্রিক মহাবিশ্বের ধারনায় একইসাথে সবজায়গায় অবস্থান করা সম্ভব নয়। তাঁর মাত্রা অনেক বেশি তাই একইসাথে সবজায়গায় অবস্থান, সংরক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তার পক্ষে। সবচেয়ে সুন্দর বিষয় হলো জ্ঞানের বিষয় জানার কথা। তাঁর ইচ্ছে ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনোকিছুই কেহ আয়ত্ত করতে পারে না। তাই কেউ যখন জ্ঞান অন্বেষণে থাকেন ও জ্ঞান আহরিত অবস্থায় থাকেন তখন তিনি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার অনুমতিপ্রাপ্ত থাকেন এবং এটাই তাঁর সান্নিধ্যে থাকার বড়ো সুযোগ ও আল্লাহর অনুমোদন লাভের চরম মুহূর্ত। জ্ঞানের চরম উৎকর্ষই তাঁকে বুঝতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। তাই জ্ঞান অন্বেষণ ও আহরনই তাঁর অনুমতি পাওয়ার পরম উন্নত পথ। জ্ঞানী মানুষেরাই পারেন সৃষ্টির সঠিক ব্যাখ্যা করতে।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা অত্যান্ত মন শীতল করা জীবন প্রথম এমন সুন্দর আলোচনা শুনেতে পেলাম আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আর আমি সহ সকল মুসলিম ভাইদের হেদায়েতের পথে রাখেন আমিন।
❤️আয়াতুল কুরসির ব্যাখা যত শুনি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই।❤️
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান শায়েখ আমি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি।
আল্লাহ আপানাদের হেফাজত করুন, বারাকাহ দান করন।
দু / তিন বছর আগে নোমান খানের বাংলা ডাবিংএ দেখেছি।
এরচেয়ে ও মনোমুগ্ধকর অনুবাদ।
তার পরে ও ধন্যবাদ
সহমত
@@easyrecipebook9489 ধন্যবাদ
নিজে দাওয়াত দিন অন্যকে উৎসাহিত করুন……।
ruclips.net/video/pDnDbOZ8Xhs/видео.html( numan ali khan )
আগে অহংকার ত্যাগ করুন,তারপর আপনার /আপনাদের কথা মানুষের মনে আসর সৃষ্টি করবে।অধিকাংশ হুজুরের কথা শুনে মনে হয় ওরা মহাপণ্ডিত।চরম অহংকার নিয়ে কথা বলে।
দাওয়াতের উদ্দেশ্য যদি হয় আল্লাহর রেজাবন্দি হাসিল করা তাহলে স্যালুট।কিন্তু এখন তো দাওয়াহ টা ব্যবসা হয়ে গেছে।
আলহামদুলিল্লাহ। শায়েখের এ তাফসির খুব সহজে হ্রদয়জ্ঞম হয়েছে।
জাযাকাল্লাহ খইরন
Mas Allah
Noman Ali khan explained tao osadaron
Massallha,alhamdulilla beautiful dwoa Amin, Allah gaveingyou r RAHMATH borked, zazakalla Karen
সুবহানাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ এই ব্যাখ্যা আরো ২-৩ বছর আগেই আরো মনোমুগ্ধকর ভাবে শুনেছি উস্তাদ নোমান আলী খান এর বাংলা ডাবিং এ।
তারপরেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কোরআনের সৌন্দর্য মানুষের কাছে প্রচার করার জন্য।
এটা কি আর বলতে হয়
Alhamdulillah! Almighty Allah help you to explain Quran similar way.
ভালোবাসার আরেক নাম
প্রফেসর মোক্তার আহমদ।
আল্লাহ তাআলা আমাদের
হেদায়েত দান করুন আমীন।
জাযাকাল্লাহ খইরন
শায়েখ অসাধারণ কুরআনের ব্যাখ্যা দিলেন। মাসা আল্লাহ।
সুবহানাল্লাহ। আয়াতুল কুরসির নতুন বিশ্লেষণ শুনলাম।
নিজে দাওয়াত দিন অন্যকে উৎসাহিত করুন……।
সুবহানাল্লাহ মহান আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন যেন আমাদের সবাইকে হেফাজত করেন আমিন
আল্লাহুম্মা আমিন
Subhanallah Alhamdulillah La ilaha illallahu Allahu Akbar
La hawala wa la quwwata illa billah
বারাকাল্লাহ ফিক।
অসাধারণ ব্যাখ্যা, ধন্যবাদ শাইখ। আমাদের সকলকে কুরআন বুঝা এবং তদনুযায়ী জীবন গড়ার তৌফিক দান করুন, জাজাকাল্লাহ খাইরান।
Alhamdulillah Amin
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ),আললাহু আকবার।
সুবহানাল্লাহ! বিস্ময়কর ব্যাখ্যার উদ্ঘাটন!
নিজে দাওয়াত দিন অন্যকে উৎসাহিত করুন……।
Very good hujur. Thanks
আলহামদুলিল্লাহ। মাশা-আল্লাহ। বারাকাল্লাহ। সুবহানাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খইরন।
সত্যি অসাধারণ ❤
আসসালামু আলাইকুম
আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে এর উত্তম প্রতিদান দিবেন। আপনি জানেন না যে, আপনি আমার শিক্ষক। আমি আপনার দেওয়া ভিডিও দেখে আরবি শিখার চেষ্টা করছি অনেক আগে থেকে।
আলহামদুলিল্লাহ।। আল্লাহ পাক আমাদের আয়াতুল কুরসি বুজে পড়ার তাওফিক দান করুন।।
মাশাল্লাহ ❤চমৎকার বয়ান❤❤❤
Excellent Analysis.
May Allah reward you in this Wordly life & in the hereafter, our respectable ustaz.
জাযাকাল্লাহ খইরন
আল্লাহ হুয়াকবার,,, জাজাকাল্লাহ খায়ের প্রিয় শাইখ
বারাকাল্লাহ ফিক।
সুবাহানাল্লাহ মাসাললাহ আল্লাহ হু আকবার ❤️🇧🇩☪️
Mashallah Barakallahfe
Very Scholarly analysis indeed. Jazaak Allahu Khairan Kasira.
প্রফেসর মোখতার আহমাদ স্যারের দুইটি বই সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দেওয়া হচ্ছে। এই লিংকে অর্ডার করতে পারেন।
forms.gle/gkj44XJHD9qS1jBX8
জাঝাকিল্লাহ খইরন
অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু বলি না কেননা সামনাসামনি কারো প্রশংসা করা মানেই তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা।
প্রশংসা যত সবই সেই মহান রবের যিনি তাঁর অসীম জ্ঞানভাণ্ডার থেকে আপনাকে সামান্য কিছু জ্ঞান দান করেছেন আর তা বিতরণ করার তৌফিক প্রদান করেছেন।
দোয়া করি সুস্থতা, নিরাপত্তা এবং ইখলাসের সাথে মহান কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকুন আমিন,,,,,,,
Subhana-Allah, very significant and meaningful! May Allah bless us all by his rahmat...
মাশাআল্লাহ!শায়েখের ভিডিও দেখে মনটা ভরে গেল,জাজাকাল্লাহ খাইর।
জাজাকাল্লাহ খাইর!
Jajakallah khairan
ঠিক একই ব্যাখ্যা ওস্তাদ নোমান আলী খানের থেকে শিখেছিলাম আরো অনেক বছর আগে।
চমৎকার আলোচনা ছিলো, মাশা আল্লাহ
আল্লাহ আপনার এলেমে বরকত দান করুন ও আপনাকে হেফাজত করুন। জাযাকাল্লাহু খাইরান
ভাই সাহেব ২৫৪ থেকে ২৫৭ উনি বলছেন কেন? বুঝতে পারছিনা।
Ami noman ali khan er explanation ta dekhechi onek aghei . it was amazing. apnakeo donnobadh emon explanaiton er jonno.
Extraordinary explanation... Shukriya
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ। আল্লাহ আপনার ও আমাদের নেক কাজগুলো কবুল করে নিন। আমিন।
আল্লাহুম্মা আমিন
সুবহানাল্লাহ। আল্লাহু আকবার।
নিজে দাওয়াত দিন অন্যকে উৎসাহিত করুন……।
Nouman Ali Khan অনেক আগেই সুন্দর করে এভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
প্রফেসর মুখতার, মাহমুদ বিন কাসেম সবচেয়ে স্পষ্ট ও শুদ্ধভাষী আলেম !
ড. মঞ্জুরে ইলাহী?
মাশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ , সুন্দর ব্যাখ্যা।
Subahan Allahi wabihamdihi.Zajhakallahu khair.
নিজে দাওয়াত দিন অন্যকে উৎসাহিত করুন……।
Alhamdulillah
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ,
অনেক উপক্রিত হলাম শায়েখ, আপনার আলোচনায়
জাঝাকাল্লোহু ফিদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ।
জাজাকাল্লাহ খাইরান।
বারাকাল্লাহ ফিক।
gracias
মা শা আল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার।
জাযাকাল্লাহ খইরন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
বারাকাল্লাহ ফিকুম
Hi,, sir, Ty good information ,, inshallha,,
সুবহান আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহু আকবার
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
Marshallah ♥️ eto Valo kore onubad kora ei prothom dekhlam. Jonaber Nek hayat kamona korchi .. ameen
ধন্যবাদ আপনাকে
Ma Sha Allah..Allhamdulillah...sondor alochona...
Assalamulaikum Ustad G . Subhanallah , Alhamdulillah .
( i m new in your class ) . Yes ustad G thank you .
Allahu akbar
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার আমিন
Subhanallah. Super experiment.
Barakallah fi Ilmika.
Masha Allah. Great explanation! Thank you sir.
MASHA ALLAH OSADHARON BISLESSION.ZAZAK ALLAHO KHAIRAN
বারাকাল্লাহ ফিক।
এই লেকচার এবং সুরা ফাতেহার লেকচার এরকমই আমি উস্তাদ নোমান অালী খান থেকে শুনেছি শায়খ। শায়খ আপনি কি ঐ লেকচার দেখেছেন? ওনার লেকচার গুলো অসাধারণ লাগে নতুন কিছু শিখতে পারি। অনেকে তো ওনার লেকচার না শোনার জন্য বলে।
Thanks for admin sir,to Kuwait
SubhanAllah, SubhanAllah, SubhanAllah
আলহামদুলিল্লাহ মাসআল্লাহ জাজাক আল্লাহ খাইরান
বারাকাল্লাহ ফিকুম ।
Ma"sha"Allah ❤️
2:255
اللَّهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُۥ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُۥ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِى يَشْفَعُ عِندَهُۥٓ إِلَّا بِإِذْنِهِۦ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَىْءٍ مِّنْ عِلْمِهِۦٓ إِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَـُٔودُهُۥ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِىُّ الْعَظِيمُ
FATHUL MAJID
আল্লাহ তিনি, যিনি ব্যতীত কোন (প্রকৃত) মা‘বূদ নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। তন্দ্রা এবং নিদ্রা কিছুই তাঁকে স্পর্শ করে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তাঁরই মালিকানাধীন। তাঁর অনুমতি ব্যতীত এমন কে আছে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? তাদের সম্মুখে ও পিছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন ততটুকু ছাড়া তাঁর জ্ঞানসমূদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ব করতে পারে না। তার সিংহাসন আসমান ও জমিনকে বেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁকে মোটেই ক্লান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বাপেক্ষা মহান।
FATHUL MAJID
২৫৫ নং আয়াতের তাফসীর:
এ আয়াতকে আয়াতুল কুরসী বলা হয়। এটাকে ইসমে আযমও বলা হয়। (তিরমিযী হা: ৩৪৭৮, আবূ দাঊদ হা: ১৪৬৯, হাসান)
এ আয়াতের ফযীলাত সম্পর্কে অনেক সহীহ হাদীস রয়েছে। যেমন উবাই বিন কা‘ব (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞাসা করা হল আল্লাহ তা‘আলার কিতাবে কোন্ আয়াত সবচেয়ে বড়? তিনি বললেন: আয়াতুল কুরসী। (সহীহ মুসলিম হা: ৮১০)
যে ব্যক্তি সকাল বেলায় আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে সন্ধ্যা পর্যন্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে। আবার সন্ধ্যায় পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে মুক্ত থাকবে। (হাকিম ১/৫৬২, সহীহ)
আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত একটি দীর্ঘ হাদীস থেকে জানা যায় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: যে ব্যক্তি রাতে ঘুমানোর পূর্বে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তার জন্য আল্লাহ তা‘আলার তরফ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে এবং ভোর পর্যন্ত তার নিকট কোন শয়তান আসতে পারবে না। (সহীহ বুখারী হা: ২৩১১, সহীহ মুসলিম হা: ১৪২৫)
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন:
مَنْ قَرَأَ آيَةَ الْكُرْسِيِّ فِيْ دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ مِكْتُوْبَةٍ لَمْ يَمْنَعْهُ مِنْ دُخُوْلِ الْجَنَّةِ اِلَّا اَنْ يَمُوْتَ<
যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতে যেতে মৃত্যু ছাড়া কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। (সিলসিলা সহীহাহ হা: ৯৭২, মিশকাত হা: ৯৭৪, সহীহ)
আয়াতুল কুরসীর এত ফযীলত ও মহত্ত্বের মূল কারণ হলো এ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলার তাওহীদ ও গুণাবলী বর্ণনা করা হয়েছে।
শাব্দিক বিশ্লেষণ: কুরসী শব্দের অর্থ: চেয়ার, তবে এখানে কুরসী হল আল্লাহ তা‘আলার দু’টি পা রাখার জায়গা। (ইবনু খুযাইমাহ হা: ৭২, শাইখ আলবানী সহীহ বলেছেন) এছাড়াও কুরসী অর্থ আল্লাহ তা‘আলার শক্তি জ্ঞান বা আরশ বলে কেউ কেউ ব্যাখ্যা করেছেন যা সঠিক নয়।
এ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলার অনেকগুলো গুণাবলী বর্ণিত হয়েছে। যেমন তিনি একমাত্র মা‘বূদ। তিনি ছাড়া সত্যিকার কোন মা‘বূদ নেই। اَلْحَیُّ বা চিরঞ্জীব, এই গুণ একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার। এ গুণে আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া কেউ গুণান্বিত নয়। আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া সবল প্রাণী মরণশীল। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
(کُلُّ نَفْسٍ ذَا۬ئِقَةُ الْمَوْتِﺤ ثُمَّ اِلَیْنَا تُرْجَعُوْنَ)
“প্রতিটি প্রাণ মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে; অতঃপর তোমরা আমারই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে।”(সূরা আনকাবূত ২৯:৫৭) সুতরাং যারা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে হায়াতুন নাবী বলে থাকে তাদের দাবী এ আয়াত খণ্ডন করে দিচ্ছে। الْقَیُّوْمُ তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোন কিছুর প্রতি মুখাপেক্ষী নয়। খাওয়া, পান করা, বিশ্রাম, বান্দার ইবাদত, দান-সদাকাহ ইত্যাদি থেকে অমুখাপেক্ষী। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
(یٰٓاَیُّھَا النَّاسُ اَنْتُمُ الْفُقَرَا۬ئُ اِلَی اللہِﺆ وَاللہُ ھُوَ الْغَنِیُّ الْحَمِیْدُ)
“হে মানুষ! তোমরা আল্লাহর মুখাপেক্ষী, আর আল্লাহ হলেন অভাবমুক্ত প্রশংসিত।”(সূরা ফাতির ৩৫:১৫)
(لَا تَأْخُذُه۫ سِنَةٌ وَّلَا نَوْمٌ)
আাল্লাহ তা‘আলা ঘুমান না এমনকি তন্দ্রাচ্ছন্নও হন না। এটা আল্লাহ তা‘আলার পরিপূর্ণতার গুণ।
(مَنْ ذَا الَّذِيْ يَشْفَعُ عِنْدَه)
শাফায়াত ও তার প্রকার এবং কারা কাদের জন্য শাফা‘আত করতে পারবে তা অত্র সূরার ৪৫-৪৭ নং আয়াতের তাফসীরে আলোচনা করা হয়েছে। তাঁর জ্ঞান সর্বত্র পরিব্যাপ্ত, সৃষ্টি জগত তা বেষ্টন করতে পারে না। তবে তিনি যা ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত। তার কুরসী আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী পরিব্যাপ্ত। এ আকাশ ও পৃথিবী পরিচালনা করতে তিনি ক্লান্ত হন না। তিনি সুউচ্চ ও সুমহান।
আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়:
১. সকল ইবাদত পাওয়ার যোগ্য একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা।
২. আল্লাহ তা‘আলা ঘুমান না এবং তন্দ্রাও তাকে স্পর্শ করতে পারে না।
৩. আল্লাহ তা‘আলার অনুমতি ছাড়া কেউ সুপারিশ করতে পারবে না।
৪. আল্লাহ তা‘আলা তাঁর জ্ঞান দ্বারা সবকিছু বেষ্টন করে আছেন।
৫. আল্লাহ তা‘আলার পা আছে- এ গুণ প্রমাণিত হল।
৬. আল্লাহ তা‘আলা ইচ্ছা করেন- এগুণ প্রমাণিত হল।
৭. আল্লাহ তা‘আলা স্ব-স্বত্তায় ওপরে আছেন- সর্বত্র বিরাজমান নন।
৮. আয়াতুল কুরসীর ফযীলত অবগত হলাম।
Subhanallah
৫ম আয়াতের অনেক অনুবাদে লেখা আছে
"তিনি জানেন যা কিছু রয়েছে সামনে ও পিছনে"
এই অনুবাদ টাও এইখানে ১০০% মিলে হয়তো আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আয়াতুল কুরসির উক্ত অংশের আগে ও পরের সামাঞ্জস্যের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন!
যদিওবা আমার থেকে এই অনুবাদ টাই অন্য সব অনুবাদ থেকে বেশি ভাবগাম্ভীর্য মনে হয়
"তিনি জানেন যা কিছু রয়েছে সম্মুখে ও দৃষ্টির অগোচরে"
আসলে আমাদের ভাষার সীমাবদ্ধতা আমরা চাইলেই পুরো কুরআন শরীফ ১০০% নির্ভুল অনুবাদ করতে পারবো না ❤️
মাশা আল্লাহ 💕
Masallah khub sundor hujurer kotha gulo
ALHAMDULILLAH
JazakALLAH
Ayatul kursi is the ayat of sura baqarah no 255.
কোরআনে এইরূপ বিস্ময়কর ব্যাখ্যা ছত্রে-ছত্রে নিহিত আছে:খালি উদ্ঘাটিত হবার অপেক্ষায়!...
গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে!
সুন্দর বলেছেন ভাই।
অসাধারণ উপস্থাপন, আলহামদুলিল্লাহ ♥️
হুজুর একটা বিষয় জানতে চাই আপনার কাছে, বিষয়টি হলো আয়াতুল কুরসীর ফজিলত বিষয়ক! মৃত্যুর পরপরই জান্নাত ভাগ্য হবে ইনশাআল্লাহ, আমিও জানি এই ফজিলত সম্পর্কে। আপনার কাছে যেটা জানতে চাই তা হলো, কোন লোক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়লো আয়াতুল কুরসি ও আরও আমল করলো, কিন্তু আল্লাহর দেয়া অন্যান্য আদেশ নিষেধ মানলো না, সেও কি মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাত পাবে? আমাদের সমাজে এসব ফজিলতের পূর্ণ ব্যাখা না থাকার কারনে এবং পূর্ণ শর্ত না জানার কারনে বহু নামাজি লোকেরা আজ যাকাত দেয় না, হজ্জ ফরজ হলেও হজ্জ করে না, আত্মীয়তার সুসম্পর্ক রক্ষা করে না, প্রতিবেশীর হক, এতিমের হক, মিসকিনের হক, ইত্যাদি থেকে উদাসীন হয়ে আছে, সামান্য কিছু আমল সালাতের পরে করলে যদি জান্নাত পাওয়া যায় তাহলে এত্তগুলা আল্লাহর আদেশ কেন পালন করবে? আশা করি আপনি একটা ভিডিও বানাবেন, যাতে করে মানুষ শুধু ফজিলতের পিছনে না ছুটে চলে, নবী করিম সঃ ঐ হাদিসটা (আয়াতুল কুরসির ফজিলতের হাদিস) যাদের সামনে বর্ণনা করেছিলেন, তারা আল্লাহর সবগুলো আদেশ নিষেধ মেনে চলতেন। তখনকার সাহাবীরা কল্পনাও করেনি হয়তোবা যে এমন এক সময় আসবে যখন মানুষ খুব শর্টকাটে জান্নাতের পথ খুঁজবে ফরজ কাজ বাদ দিয়ে।
হজরত, আপনি অত্যন্ত মূল্যবান বিষয় তুলে ধরেছেন ও সুন্দর জিজ্ঞাসা রেখেছেন!
মাশাল্লাহ। আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে জানতে পারলাম
আলহামদুলিল্লাহ ব্যাখ্যাটা খুবই সুন্দর হয়েছে।।।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহ খইরন।
Ma Sha Allah ❤️
আয়াতুল কুরসি কোরআনের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়াত। আমার প্রশ্ন হল এই আয়াতটি ইরাক সিরিয়া আফগানিস্তানের মানুষজন যারা মুসলিম তারা কি পরতো পারেনা?
খুব সুন্দর ও গভীর ব্যাখ্যা। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দিন।
জাঝাকাল্লহু খইরন শাইখ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ।
Mash allah khub sundor bujhiye dilen apni.
জাযাকাল্লাহ খইরন।
জাযাকুমুল্লাহ খাইরান শায়েখ
Zajakallah Khair From DAMMAM KSA
মুহতারাম, আমরা শুনেছি সুরা আল বাকারার ২৫৫ নং আয়াত কে আয়াতুল কুরসি বলে। আপনি বললেন ২৫৪,২৫৫,২৫৬,২৫৭ এই সবগুলো আয়াতকে আয়াতুল বলে। কিন্তু আপনি ব্যখ্যার মধ্যে শুধু ২৫৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যা করলেন? পার্ট বললেন ৭ টি কিন্তু লিখার সময় লিখলেন ৯ পাটে!? একটু অসামঞ্জস্য হয়ে গেলনা?
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা হয়েছে। মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবে।
আ-মিন।
He meant ayat 254-257 is the ruku of ayatul kursi (not ayatul kursi itself).
7 segments was a slip of tongue. Ayatul kursi can be divided to 9 segments (or 10 segments). The division of a ayah into further segments is only for ease of understanding. The reality is ayatul kursi itself is one segment and you cant stop reciting in the middle or start reciting from the middle.
আলহামদুলিল্লাহ্।অসাধারন।
আলহামদুলিল্লাহ।
কোরআনের কোন আয়াতকে, কোনো আয়াত থেকে ছোট- বড় করা যাব না।
ছোট বলা যাবে না। তবে বড় বলা যাবে।
আসুন আমরা প্রতিদিন বিশুদ্ধভাবে অল্পকিছু করে হলেও কুরআান তিলাওয়াতে অভ্যস্ত হই!
❤️ Mashallah chomotkar aluchona ❤️
জাযাকাল্লাহু খাইরান
সুবহানাল্লাহ!!! আল্লাহ আকবার। সমস্ত প্রশংসাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার।।
মাশা-আল্লাহ! কি চমৎকার ভাবে আপনি বুঝালেন।