সর্বজনীন পেনশন কেন সুদের আওতাভুক্ত? বিকল্প কী হতে পারে?
HTML-код
- Опубликовано: 18 авг 2023
- সর্বজনীন পেনশন কেন সুদের আওতাভুক্ত? বিকল্প কী হতে পারে?
প্রতি শুক্রবার রাত ৮ টায় শায়খ আহমাদুল্লাহ এই চ্যানেল এবং শায়খের অফিশিয়াল পেজে লাইভ অনুষ্ঠান ‘শরয়ী সমাধান’ সম্প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানে তিনি সর্ব শ্রেণি-পেশার মানুষের দীনি জিজ্ঞাসার উত্তর দিয়ে থাকেন। এছাড়াও এই চ্যানেলে শায়খ আহমাদুল্লাহর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পাবলিশ করা হয়।
এই চ্যানেলটির আগের নাম ছিল As-sunnah foundation. এখানে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের আপডেটের পাশাপাশি শায়খ আহমাদুল্লাহর দীনি আলোচনা প্রকাশিত হতো। ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের পরিধি বর্ধিত হওয়ায় ফাউন্ডেশনের জন্য আরেকটি চ্যানেল খুলে এটিকে শায়খের নামে পরিবর্তিত করা হয়েছে। এখন থেকে এখানে শুধু শায়খের আলোচনা প্রকাশিত হবে।
ফাউন্ডেশনের বর্তমান চ্যানেলের লিংক: / @as-sunnah-foundation-bd
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান শায়খ আহমাদুল্লাহর কোনো বক্তব্যকে কাটছাঁট করে প্রচার করে বিতর্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা করলে তার দায়দায়িত্ব তাকেই বহন করতে হবে। অন্য কোনো চ্যানেলের কোনো কন্টেন্টের দায়িত্ব শায়খের ওপর বর্তাবে না। শায়খের নির্ভরযোগ্য আলোচনা শোনার জন্য অফিশিয়াল পেজ ও চ্যানেলের সাথে থাকুন।
আমাদের চ্যানেলে প্রকাশিত সকল ভিডিও কপিরাইটমুক্ত। যে কেউ চাইলে দীন প্রচারের স্বার্থে কোনোরূপ পরিবর্তন-পরিবর্ধন ও সংযোজন ও বিয়োজন ছাড়া ব্যবহার করতে পারেন।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
LIKE | COMMENT | SHARE | SUBSCRIBE
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
FOLLOW US ON :
Facebook : sheikhahmadullahofficial
telegram : t.me/SheikhAhmadullah
Website : assunnahfoundation.org/
Mail : assunnahfoundationbd@gmail.com
Hotline : +88-09610-001089
আল্লাহ আমাদের সকল সুদভিত্তিক লেনদেন থেকে রক্ষা করুন এবং যারা আমাদের সুদভিত্তিক লেনদেনে বাধ্য করে তাদের হেদায়েত দিন অথবা ধ্বংস করুন। আমিন।।।
আমীন 🤲❤️
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ।
আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন,প্রিয় শায়েখ❤❤
100%❤
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন, এই সব সময় সত্যি কথা গুলো আলোচনা করে যাবেন ইনশাআল্লাহ🤩🤩🤩🤩🤩
❤❤❤
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্
অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ]
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
Apne Amy bolen Ami porbo
Inshallah
আমরা যেমন আছি তেমনি ভালো, এমন ফেনশন আমাদের দরকার নাই,
টাকা আমার কাছে খুব নিরাপদ আছে
হে আল্লাহ! সর্বজনীন সুদ হতে আমাদের হেফাজত করুন!
Amin
Alhamdulillah. Beneficial discussion.
আললাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
আসসালামু আলাইকুম হযরত, বিগত রাত্রে আমি আপনাকে সপ্নে দেখেছি,আমি দেখলাম,আমি আপনার সাথে মুসাহাফা করছি,ওস্তায,দোয়া করবেন আমার জন্যে, আমি যেন দায়ী ইলাল্লাহ হতে পারি, আমি জেনারেল পড়ুয়া একজন ছাত্র,খাস দোয়া চাই, ওস্তাদজী
আল্লাহ্ তায়লা কবুল করুক আমিন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤
ধন্যবাদ আপনাকে শায়েখ গতানুগতিক সুন্দর আলোচানার মাধ্যমে বুজানো জন্য।
আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি দেখে না যে, আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা,চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) ঐ অন্ধরা কি জানে না যে, আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
Jaza-kallah ❤
মাশা আল্লাহ। ❤❤❤
সুন্দর কথা 🥰
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা,,প্রিয় শায়েখ☺️☺️
আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনপ্রিয়বক্তারা, অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্।
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং
মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহা আদনানরা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির।
হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
thank you
Mashallah❤❤
সহমত ।
হুজুর, দেখতে পেলাম আপনি গতবার এবং এইবারও বিদেশের সর্বজনীন পেনশন এর প্রশংসা করলেন।
তা ভাই, বিদেশের সর্বজনীন পেনশন কিভাবে সুদ মুক্ত হয় এবং বাংলাদেশের সর্বজনীন পেনশন থেকে কিভাবে আলাদা সেটার ব্যাখ্যা পেলে খুশী হোতাম।
সহমত শায়েখ ❤❤
ভালো কথা
সহমত👍
সুদমুক্ত পেনশন ব্যবস্থা চালু করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। নাঊজুবিল্লাহ।
পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
প্রশ্ন: WHO বা ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের লোগোতে সাপ 🐍 কেন? শয়তানকে ইরাকে বসরায়, আর ওর বাহন 🐍 সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।
বিভিন্ন দেশের পতাকায় সূর্য ☀ থাকার কারন হচ্ছে বাইবেলে শয়তানকে morning star ☀ বলা হয়েছে। আর ওরা মূলত শয়তানেরই পূজা করে বলে পতাকায় ☀️। আর্জেন্টিনা, ইন্ডিয়া ও অন্যান্য দেশের পতাকায় সূর্য ☀️ রয়েছে।
ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ।
হেফাজতে কওমী দেওবন্দে ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহ্বান করাকে বুঝায!যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি,আওয়ামীলিগসহ হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিস্টান,ইহুদী,সূফি,শিয়া,তাহেরিসহ অন্যান্য বাউলরা মন্সুর হাল্লাজ ও অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তো তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
যারা উন্নতি'র উদ্দেশ্যে বা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে ঈসা (আ:), নবী (স:), আলী (রা:), অলি-আউলিয়া ও (কল্পিত) দেব-দেবী, জীন শয়তানদের ডাকে তারাও শির্ককারী!
মানবজাতির মধ্যে যারাই এই ধরনের শির্ক করবে তারাই শির্ককারী! কারণ আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) আহলে বায়াত, ও নবীর সাহাবীগনকি রাসূল (সঃ)-কে কম ভালোবাসতেন? মিলাদ কিয়াম, চল্লিশা করা ইত্যাদি কুরআন হাদীসের কোথাও আছে❓মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
'সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া! মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!
Congratulations
Doyamoy ALLAH amader haram tke hefajot korun... ameen yaa rabbul alamin....
প্রিয় শায়খ আপনার প্রতিটি আলোচনা জ্ঞান গর্ব। আমি চাই মানুষ সহীহ ভাবে ইসলামকে বুঝুক। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী (রহঃ) মতো মানুষ ভালবাসবে ইনশা,আল্লাহ। আপনাকে কাছে পাইনা আমাদের নাগালে নয় আপনি শুধু আপনার ভিডিও গুলি আমাদের হাতের নাগালে। তাই আপনার ভিডিও আমি আপলোড করতে চাই।
সুদ থেকে দুরে থাককুন-
ধন্যবাদ, শায়েখ
এমপি,মন্ত্রীনেতাদের সব পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। ঐ পীরদের মুরিদ শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ও এমপি-মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), অলী-আউলিয়াকে ও পীরদেরকে খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে! তাঁরা কি দাজ্জালের আমি খোদার ধোঁকায় পড়বে না?
প্রমাণঃ বেরেলভী (রিজভী) তাহেরী, ফুলতলী, আটরশি, মাইজভান্ডারীহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সম্মানীত পীর হাজী ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
এর কারণ হচ্ছে "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী" (নাউযুবিল্লাহ।) (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
WHO-এর লোগোতে সাপ 🐍 কেনো ⁉️ ইবলিশ শয়তানকে ইরাকে বসরায়; ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল। হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।
ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️
বেরেলভী (রেজভী), তাহেরী, ফুলতলী আটরশি, মাইজভান্ডারীসহ হেফাজতে ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাই, আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগসহ সকল পীর-বুজূর্গ, হিন্দু ও ইরানি শিয়া সুফিদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাঁদের কলব্/অন্তর। নাঊজুবিল্লাহ্।
এর আসল কারণ হচ্ছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ্।
হ্যাঁ, মহান আল্লাহ বলেনঃ "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয়) রব আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] হ্যাঁ, যারা উন্নতি'র উদ্দেশ্যে বা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে ঈসা (আ:), নবী (স:), আলী (রা:), অলি-আউলিয়া ও (কল্পিত) দেব-দেবী, জীন শয়তানদের ডাকে তারাও শির্ককারী!
আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরণীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো = ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! আফগানিস্তানের তালেবানরা একটা মাজারও ভাংগেনি। উপরন্তু তাঁদের অধিকাংশই প্রকাশ্যে কবর/মাজারে সিজদা করে।নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, তুরস্ক, ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী।
এসকল বিদাতিরা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি,বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করে চলেছে !
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
আর দেশপ্রেমিক হুজুর ও অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে! নাঊজুবিল্লাহ।
Rights
Assalamualaikum first comment Assam Karimganj
আমিন
First comment 🥰🥰🥰
শায়েখ,সাঈদী হুজুরকে নিয়ে আপনার কথা শুনতে চাই
আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
❤❤
হুজুরের নাম্বারটা খুবই ধরকার
❤
Own explanation. Nobir amola ki pension chelo.
Assalamu Alaikum
Assalamu alaikum please Kew aktu amake help koren na,,,hujuder theke poramorso cawyar upay kivabe???ba tader question korar way ki?
সরকারি চাকুরীজিবীদের বিষয়টা মেনে নেওয়া যায় না। একজন ১৬ গ্রেডের চাকুরী করে কত টাকা বেতন পায় আর কত টাকা কেটে রাখে? কিন্তু পেনশন এর পরিমাণ এত হয় কিভাবে? [১৬ গ্রেড উদাহরণ হিসেবে বলেছি]
Assalamu alaikum hujur ami hair colour korce akhon Amar gunah hobe please bolben
Ami ojur somoy shob Dua pori
Akn suniar ei dua gulu pora bidayat
Akn apner kase Jante chay ei dua gula bidayat ki na
Assalamualaikum
Apner kase Amar akta proshno
Sheikh er kase ekta proshno ase. Khub e dorkari proshno. Ki vabe korte pari?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ.
ফজরের ফরজ নামাজ চলন্ত অবস্থায়, ফজরের সুন্নত পড়া যাবে.
সুদমুক্ত স্কিম চাই সরকারের কাছে ❤
হুজুর ইসলামি ব্যাংকের সুদ নিয়া কিছু বলেন
হুজুর আমি বিয়ে করছি ৭ মাস হলো এর মাঝে আমার বউ গর্ভবতি এখুন আমার সোসুর সাশুরি নিতে দিনে না কারন আমার বউ এর বয়স ১৪, আমার বয়স ১৮
এখুন কি করবো বলবেন একটু 🥲🥲🥲🥲😭😭😭😭😭😭
we hope to debt free pension sceem
১০/১৫ বিভিন্ন বৎসর ধরে জনগণের টাকা সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট হারে পরে পেনশন দেয়া "সুদ"!
রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তার নাগরিকদের জন্য অনুদান সুদ হতে পারে না। প্রত্যেক নাগরিক তার ৬০ বছরের জীবনে অনেক ট্যাক্স প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে অনেক পরিমানে দিয়ে থাকে ।সে হিসাবে এ পেনশন ঠিকই আছে বরং এর পরিমান আরো বৃদ্ধি করা দরকার। 😮😮
আপনার মতামত সঠিক না।
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত সায়েক
আমি আল্লাহর জন্য আপনাকে কতটুকু ভালবাসি সেটা বলে বুঝাতে পারব না
আপনার কাছে আমার ছোট্ট একটি প্রশ্ন কিন্তু প্রশ্নটা বড় হয়ে যাবে আপনি ছোট করে নিবেন দয়া করে
আমি প্রতিমাসে দুই একবার আপনাকে স্বপ্নে দেখি আর আমার যত সমস্যা আছে সে সব সমস্যার কথা আপনার কাছেই বলি আপনার কাছে বিচার দেই আর আপনি সমাধান দেন এটার মানে কি আমি যে কোন বিপদ আপদে শুধু আপনাকে স্বপ্নে দেখি আপনার কাছ থেকে ভালো উত্তর পাই।
দয়া করে বলবেন এটার মানে কি হতে পারে
সুদ একটা জিনিস এর চেয়ে বড় বড়
আমরা ও চাই আপনাদের মাধমে সরকারকে জানানো হুক
হুজুর আমি ভারত থেকে বলছি আপনার প্রতিষ্ঠানে যাকাতের টাকা কিভাবে পাঠাবো দয়া করে বলবেন
Dubai e islamic banking bebostha chalu ache.. amader des eo purno islamic banking chalu howata dini vai bonder jonno khub e jaruri.. nahole sobai sud er fad e pore jacchi amra,r sud holo Allahr biruddhe jawa..
tader kas theke kattese, shud soho ditse
Akhon joma korbo. But pore j government asbe tader somoy ki amader taka takbe na ki tara lute niye jabe..??? Porer goverment taka pabe koi amader dewar jonno.
R amader sud teke dure taka oi sreyo❤
amar shami asad nurer lecture shune hadis Quran obisshas kra shuru korce emon ki apnader kew bissas kre na ekhon ami ki korbo
Hy Afsos.Allah tumi hefajot koro 🤲
আসসালামু আলাইকুম,,,,
আমি যখন দিনে ঘুমাইছি তখন স্বপ্নে দেখলাম যে আমার দুইটা দাত পড়ে গেছে,,,,এই স্বপ্নের ব্যখ্যা টা জানালে উপকৃত হতাম।।।
আত্মাীয় স্বজন মারা যাবে বা অসুস্থ হবে, তবে আপনি নির্দিষ্ট করেন নাই।
আল্লাহ ভালো যানেন
আচ্ছালামুআলাইকুম শায়েক মক্কায় প্রথম ডুকলে দম দিতে হয় নিজের দমের গোশত নিজে খাওয়া জায়েজ আছে জানালে উপকৃত হব অনেক প্রবাসী ভাইদের প্রশ্ন
একটা অডিট ফার্মে কম্পিউটার এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি করছি। কম্পিউটারের যাবতীয় কাজ করতে হয়। আমার প্রশ্ন হলোঃ অডিট কোম্পানিতে কম্পিউটার অপারেটরের কাজটা হালাল কিনা??
Ami probase thaki italy te,ami crotone sohore thaki croton theke room sohore jaite 7 gontta lage bace,ujur kono babocta nai tokon namaz ki babe podbo,ami akjon nari, please janaben
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
বোন, যদি কোনো উপায়ই না থাকে তাহলে একাকী সালাত আদায় করে নিবেন।
জাজাকাল্লাহ্।
জোর করে বাধ্য করা হচ্ছে আমাদের কি করার আছে
হুজুর আসসালামু আলাইকুম আমি ২দিন আগে স্বপ্নে দেখেছি মিষ্টি খেয়ে আমার খারাপ লাগছে ঘুম থেকে উঠেও দেখি আমার সপ্নের মত খারাপ লাগছে এমন কি আজকে ২দিন হইছে আমার খারাপ লাগতেছে আর খারাপ লাগাটা হল আমার মাথা কেমন জানি লাগে গলা বুক কেমন জানি লাগে আজকে আরও বেশি খারাপ লাগতেছে আজকে মাথা গুরাইতেছে মাজে মাজে বমি বমি লাগে মনে হয় আমার মাথায় গলায় পানি নাই যেমন পানি হিন হইয়া গেছে আমার মাথা গলা বুক এর কারন কি আর এখন কি করব
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমি প্রায় স্বপ্ন দেখে থাকি জামাতে নামাজ পড়ার সময় হয়তো ইমামের কোন ভুল হচ্ছে নয়তো তুমি মুসল্লির কারণে নামাজ পরিপূর্ণ সুস্থ হচ্ছে না একদিন স্বপ্নে দেখলাম মাগরিবের নামাজ পড়ার জন্য পরিপূর্ণভাবে ওযু করেছি কিন্তু জামাতের সঙ্গে পড়ার সুযোগ পাইনি আর মাঝে মাঝে এই স্বপ্ন দেখে থাকি জামাতের সাথে নামাজ পড়ার সময় ইমামের ভুল বা কোনদিন মুসল্লিদের বা কোনদিন আমার জন্য নামাজ পরিপূর্ণভাবে শুদ্ধ হয়না হুজুর একটু ব্যাখ্যা বলে দিবেন আমার সাথে কেন এমন হচ্ছে
Imam Mahdi asar age naki technology dhongso hoye Jabe.etar ki kono vitti ase? technology ki sotti dhongso Hobe imam Mahdi asar age.plz video chai ei niye
সরকারি যে কোন জনকল্যানমূলক কাজকে বিরোধিতা করতে হবে?
নামটাতো মুসলিমএর। জীবনে কুরআন খুলে দেখেছেন মুসলিম হওয়ার শর্ত কি কি?
Jodi bidayat na hoy
সরকারি চাকরিজীবিদের ব্যাপারে যেটা বলেছেন সেটা আরেকটু বোধহয় ব্যখ্যা করার সুযোগ আছে। সরকার পেনশন হিসেবে যে টাকা কেটে রাখে সেটা অবসরের পর দিয়ে দেয়- এটা ঠিক আছে। কিন্তু, রেখে দেয়া টাকার উপর যে সুদ জমে সেটা সহ যখন ফেরত দেয়া হয়, তখন এটা জায়েয হবে কিনা!!!? সরকার যদি পেনশনের কেটে রাখা টাকা দিয়ে ব্যবসা করে এবং লভ্যাংশ অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাথে শেয়ার করে তাতে সমস্যা নেই।
উনি এই বিষয়ে বিস্তারিত জানেননা মনে হচ্ছে
ইনারা অনেক বিষয় জানে না কিন্তু প্রতিটি বিষয়ে কথা বলে।
amar o eta question.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
ভাই, আপনি ঠিক বলেছেন... তবে এভাবে এখান প্রশ্নটি না করে সবচেয়ে ভালো হয় আস সুন্নাহ্ ফাউন্ডেশনে লিখিত ভাবে প্রশ্নটি করলে তাহলে এতে আপনি হয়তো আপনার প্রশ্নের উত্তরটি পেতে পারেন... এটা আমার মন্তব্য আর কী..!!
জাজাকাল্লাহ্।
এ বিষয়ে হুজুরের আগের উত্তরে বিস্তারিত আছে।
সরকারী চাকরীজীবী থেকে যা কাটা হয় তা থেকে বেশী দেওয়া হয়।
ভাই উনি অনেক বিষয় জানেন না। মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কে এনার কোন ধারণা নাই। টাকার মান ৯% আকারে কমে যাচ্ছে এ সম্পর্কে কি বলবেন। সরকারি চাকরিজীবীরা চাকুরী অবস্থায় ভালো থাকবে এবং চাকরি শেষে বড় অংকের পেনশন পেয়েও ভালো থাকবে। আর সাধারণ মানুষের শুধু কষ্ট আর কষ্ট। পেনশনটা পুরোপুরি যে সুদ ভিত্তিক এ সম্পর্কে ইনারা তেমন কিছু বলে না। মানে ধনীরা আরও ধনী হোক গরিবরা আরো গরিব হোক। এটাই চাই মনে হয় এনারা।
Amar mone hoy uni ata thik moto nabujhe bole felse
সরকারি চাকরিজিবি দের থেকে বেতন এর যে অংশ কাটছে, তাদেরও দেবার সময় তার থেকে অনেক বেশি দিচ্ছে। তাহলে হুজুর তাদেরটা বৈধ হল কিভাবে????
সরকারি সব কিছু সুদের সাথে জড়িয়ে।
আস সালামু আলাইকুম হুজুর সাহেব আমি কলকাতা থেকে বলছি আমি কাটিং মাস্টার মহিলাদের শরীরের মাপ নিতে হয় এই কাজ টা কী হারাম হইবে
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
জ্বী হ্যাঁ ভাই, এটা অবশ্যই হারাম হবে। এমনটা আর করবেন না।
জাজাকাল্লাহ্।
হুজুর আমার এক সহকর্মী ব্যাংক থেকে লোন নিছে আমি জিম্মাদার হয়েছি তাতে আমার কি গুনাহ হবে??? দয়াকরে জানাবেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ
Ji
Eita life insurance not pension
প্রকৃতপক্ষে সুদের কবল থেকে কেউ মুক্ত নয়, এমনকি যে শিশুটি এখন জন্ম নিয়েছে সেও। আমাদের পুরো অর্থনীতি সুদ ভিত্তিক, আপনি কখনই এ চক্র থেকে বের হতে পারবেন না।
সরকারের নিকট সুদমুক্ত পেনশন চালু করার দাবি জানাচ্ছি।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ।
আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
আমি একটা বিষয় জানতে চাই
মায়ের গর্ভে সন্তান আসলে কি মিষ্টি খাওয়ান জায়েজ ইসলামের দৃষ্টিতে
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
জ্বী হ্যাঁ ভাই, এটা জায়েজ হবে..! যদি কোনো ব্যক্তি বাবা হওয়ার আনন্দে পরিবার ও পাড়া মহল্লায় মিষ্টি খাওয়ায় তাহলে তা জায়েজ হবে। কিন্তু এটাকে একদম রীতি নীতি বানিয়ে ফেলাটা মোটেও জায়েজ হবে না।
জাজাকাল্লাহ্।
আমরা সরকার যে ট্যাক্স, ভ্যাট ইত্যাদি দিয়ে থাকি তার ১৭% সরকার সুদে খাটায় বা সুদ দিয়ে থাকে। বর্তমান সমাজের ১০০% সুদ মুক্ত থাকার উপায় নাই। কোন দেশেই নাই।
আপনি ঠিকই বলেছেন কারণ পৃথিবীর কোন দেশই নেই যে দেশ এর অর্থনীতি সুদ ভিত্তিক নয়। আমরা যে কাগুজে মুদ্রা দিয়ে লেনদেন করি সেটাও ইসলামী শরিয়া ভিত্তিক নয়। এখন পরকাল যদি আল্লাহ এসব সুক্ষ সুক্ষ বিষয় ধরেন তাহলে আমি বলব বর্তমান সময়ে যত মানুষ আছে একজন মানুষও জান্নাতে যেতে পারবে না, যদি আল্লাহ্ আমাদের প্রতি দয় না করেন।
মুসলমানরা যদি আলাদা অর্থ ব্যাবস্থা কায়েম করতে চায় তাহলে দুনিয়ার যত মুসলিম সম্প্রদয় আছে সবাই একত্রিত হয়ে ইসলামী শরিয়াহ্ ভিত্তিক অর্থ ব্যাবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে অন্য ধর্মের লোকের কোন স্থান থাকবে না অর্থাৎ আমাদের একঘরে হয়ে বসবাস করতে হবে বাস্তবে যা একদম অসম্ভব।
ইসলামি ব্যাংক এ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করা যাবে কি?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
বোন, উক্ত ব্যাংকে টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করা সরাসরি হারাম না হলেও অনিরাপদ বলে আমরা মনে করি কাজেই ফিক্সড ডিপোজিট না করে অন্য কোনো উপায় থাকলে তা অবলম্বন করুন... এটাই উত্তম হবে।
জাজাকাল্লাহ্।
কাজ করিতে খাবার খাই কাজ না করলে খাবার খাব কেমনে এই কথাটা কি সেরেকের অন্তর্ভুক্ত কিনা
সরকারি চাকুরির ক্ষেত্রে ভালো ভাবে জেনে নিয়েন।ওটাও উপরি পায়।আপনি মনে এই বিষয়ে ক্লিয়ার নয়
sud er ase paseo jaoa jabe na
আস্সালামু আলাইকুম,
আমি মাহমুদ,সৌদি প্রবাসী,
সবিনয়ে নিবেদন সমীপে…
একজন মুক্তাদি সহ যে কোন একটি জামাতের,
কোন এক বৈঠকে আমি যুক্ত হবো কোন যায়গায়,
ইমামের বাম দিকে নাকি মুক্তাদির ডান দিকে,
নাকি অপেক্ষা করবো দাঁড়ানোর জন্য,
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
ভাই, এমতাবস্থায় আপনি অপেক্ষা করবেন দাঁড়ানোর জন্য।
জাজাকাল্লাহ্।
আর যদি হয় সেটা শেষ বৈঠক,
তখন কি করনিয়,
@@mahmudsiddiqui83 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
ভাই, যদি আপনি বুঝতে পারেন যে ইমাম কেবলই শেষ বৈঠকে বসেছে তাহলে আপনিও বৈঠকে সামিল হবেন, এতে করে জামায়াতের সওয়াবটুকু পাবেন ইনশাআল্লাহ্। আর যদি বুঝেন যে বৈঠক শেষের দিকে এখন হয়তো সালাম ফিরাবে, এমতাবস্থায় আপনি একাকী নিয়ত করে নামাজ শুরু করবেন।
জাজাকাল্লাহ্।
চোরের হাতে টাকা দিতে পারবো না
আস্সালামুআলাইকুম শায়েখ।
আমি একজন প্রবাসী। দেশে থাকতে আমার তেমন ফজরের নামাজ মিস হতো না আলহামদুলিল্লাহ। প্রবাসে এসে ইদানিং নামাজ মিস হয়ে যাচ্ছে, ঘুমানোর আমায় আমি নিয়ত আর এলার্ম দিয়ে ঘুমাই তবুও মাঝে মাঝে মিস হয়ে যায়। আর মাঝে মাঝে এমন হয় যে সূর্যোদয়ের সময় আছে ১০ থেকে ১২ মিনিট এমন সময় আমি আগে যদি ফজরের সুন্নত পড়ি তাহলে সূর্য উঠে যাবে। তো আমার কথা হচ্ছে এই সময়ে কি আগে সুন্নত পড়বো নাকি ফরজ পড়বো? বিস্তারিত জানালে আমি একটু উপকৃত হতাম, দয়া করে আমাকে একটু সাহায্য করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
ভাই, এমতাবস্থায় আপনি ফরজ নামাটাকেই আগে প্রাধান্য দিবেন। তবে এমনটা সবসময় বা ইচ্ছেকৃত ভাবে করবেন না। আর তাই কাজ শেষে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুমিয়ে পড়বেন এবং রুমমেট বা সাথে যিনি থাকবে তাকে বলে রাখবেন যেন ফজরে সঠিক সময়ে ডেকে দেয়।
জাজাকাল্লাহ্।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
পিরিয়ড চলাকালীন ওয়াজ মাহফিলে যাওয়া যাবে কি?
Zay
Ha
আমার লাগবেনা,
আচ্ছা শেইখ এর কাছে কিভাবে প্রশ্ন করতে হয় ? কেউ কি জানেন?
ওনার পেইজে রাতে প্রশ্নউত্তর পর্ব হয়ে থাকে।ওইখানে প্রশ্ন করে
Description এ লিখা আছে দেখেন
@@abdullahkhorshed আচ্ছা ভাই জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ আপনার উপর রহমত বর্ষণ করুন, আমিন।
ভাইয়া একটা বিষয় জানার চিলো সেটা হচ্ছে, যদি কোন ব্যক্তির পশু অন্যর কতি করে আর ওটা বলার পরে সে ব্যক্তি পশু আটকায় না বারবার এশে অন্যর জিনিস কতি করে তাহলে এর করনীয় কি এটাতে কোন পাপ হবে কি না, আর জোর করে কারো জমির উপর নিজের পয়োজন লাগায় তখন কি হয় এ বিষয়ে কিছু জানার আছে প্লিজ প্লিজ প্লিজ প্লিজ ভাইয়া উত্তর দিবেন🙏🙏🙏🙏🙏🙏
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
বোন, যদি কোনো ব্যক্তির পশু অন্যের ক্ষেত বা ফসল নষ্ট করে বিষয়টি সেই ব্যক্তিকে জানানোর পরেও যদি ঐ ব্যক্তি তা কর্ণপাত না করে তাহলে তিনি অবশ্যই তা অপরাধ ও গুণাহ্ করছেন।
এমতাবস্থায় আপনি উক্ত পশুটি সাময়িক সময়ের জন্য নিজের কাছে রেখে পারে ঐ ব্যাক্তির মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দিতে পারেন। (তবে খেয়াল রাখবেন ঐ পশুটি যেনো কোনো কষ্ট না পায়) অথবা আপনি বাধ্য হয়ে নিজের ক্ষেত বা ফসলের চারপাশে বেড়া দিয়ে দিলেন যেন আর কোনো পশু তা নষ্ট করতে না পারে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন...!
জাজাকাল্লাহ্।
কোন হুজুর মারা গেলে,, এমনটা বলা যাবে কি,, যে কলিজার পাখি আর নেই, যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী হুজুরকে
অনুগ্রহ করে প্রশ্নের উত্তরটা দিয়েন
এটা সরকার কর্তৃক জনগণের জন্য একটা বিশেষ সুবিধা। এটা সুদ হবে কেন ????
সরকারকে যা দেয়া হচ্ছে, সরকার তার চেয়ে বেশী দিচ্ছে,তাই তা সুদ।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর, আমি যদি RUclips এ হাদিস পড়ে মানুষকে শুনাই এবং পেশা হিসাবে নিয়ে কাজ করি ( মানে মানুষকে হাদিস শুনতে ও পারলাম আবার টাকা ও ইনকাম করতে পারলাম) আমি শুনেছি আল্লাহর একটি হরফ ও বিক্রি করে খাওয়া যাবে না।
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমতুল্লাহ্।
জ্বী না বোন... এটি জায়েজ হবে না..!
জাজাকাল্লাহ্।
হুজুর, আপনি বোধহয় প্রভিডেন্ট ফান্ডের কথা শুনেন নি। সরকারি আওতাভুক্ত কর্মচারীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সে ফান্ডে জমা রাখা হয়, যা নির্দিষ্ট সময় পরে সুদে-আসলে বৃদ্ধি পায় এবং পরবর্তীতে সে টাকাই পেনশন আকারে দেওয়া হয়।
আপনারা পুরো সিস্টেমটাকেই সুদমুক্ত করার প্রস্তাব না দিয়ে শুধুমাত্র সুদমুক্ত উইং খোলার কথা বলতেছেন কেন?
সুদমুক্ত আর সুদযুক্ত যাই হোক, শিয়ালের কাছে মুরগী বগা দিবো না।
ভুল হলে মাফ করবেন শায়েখ, সরকারি পেনশন নিয়ে আপনি মনে হয় কম জানেন আর না হয় এই বিষয়ে সঠিক তথ্য পাননি, মূলত পেনশন দেয়া হয় জমাকৃত অর্থের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ দিয়ে।
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী।
"কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ]
নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
[মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬)
"নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭)
"আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার)
আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আপনি যেটা বলছেন সেটা পেনশন নয় জিপিএফ
গাধা চক্রবৃত্তি হারে সুদ এটাইতো হারাম
আমিও জানি সরকার চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ দেওয়া হয় তাদের কেটে রাখা অর্থের উপর সরকারি চাকরিজীবিদের।আমার মতে তাদের পেনশন ও সুদের আওয়াতাই পরে।
@@Mesbahul_Islamজিপিএফ এর সুদ বন্ধ করে রাখা যায়,,(without profit- অপশন চালু করার মাধ্যমে )।।।
সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে মানুষ স্বাগত জানান সুধ হয় কেমনে টাকা নিয়ে সরকার কোম্পানিতে বিজনেস করবে এই বিজনেস এর উপরে লাভের এক অংশ আমাকে দিয়ে দিবে
সরকার কোন বিজনেসে লাগাবে?
লাভের একটা অংশ তো দিবে না। যা দিবেন তার ওপর দিবে। টাকা ছাপিয়ে দিবে।
সরকারি চাকরি ছাড়া আর উপায় নাই