@@rajibhossain535 পীর সাহেব চরমোনাই বলবেন কি তরিকতে রাজনীতি করার কথা আছে কি ? তারপর গনতন্ত্র সমাজতন্ত্র কম্যুনিজম ধর্মনিরপেক্ষতা জাতীয়তাবাদ এই মানব সৃষ্ট মতবাদ মেনে নিয়ে কিভাবে রাজনীতি করা যায় ইসলামে ? উপরোক্ত পাঁচ টি মতবাদ কি ইসলাম সম্মত?
আলহামদুলিল্লাহ! অধ্যক্ষ মাও. মোজাম্মেল হক হুজুর শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়েও গতকালের তাফসীরে উপস্থিত হয়ে কিছুক্ষণ বক্তব্য দিয়েছেন ও সুস্থতার জন্য সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের দোয়া চেয়েছেন।
কুরআন ও হাদীসের আলোকে স্বপ্নতত্ত্ব এবং যুগে যুগে মুসলিমদের দেখা সত্য স্বপ্নের ভিত্তি কী??? সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের অংশ। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “মুমিনের সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ।” (আল-বুখারীঃ ৬৪৭২; মুসলিম ৪২০১) আল্লাহর রসূল (সাঃ)- এর নিকট সর্বপ্রথম যে ওয়াহী আসে, তা ছিল নিদ্রাবস্থায় বাস্তব স্বপ্নরূপে। যে স্বপ্নই তিনি দেখতেন তা একেবারে প্রভাতের আলোর ন্যায় প্রকাশিত হতো। অতঃপর তাঁর নিকট নির্জনতা পছন্দনীয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তিনি ‘হেরা’র গুহায় নির্জনে অবস্থান করতেন। ... এভাবে ‘হেরা’ গুহায় অবস্থানকালে তাঁর নিকট ওয়াহী আসলো। (৩৩৯২, ৪৯৫৩, ৪৯৫৫, ৪৯৫৬, ৪৯৫৭, ৬৯৮২; মুসলিম ১/৭৩ হাঃ ১৬০, আহমাদ ২৬০১৮) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস স্বপ্ন দর্শনকারীর সততা ও আন্তরিকতার সাথে স্বপ্নের সত্যাসত্য সম্পর্কিত। যারা বেশী সত্যবাদী তাদের স্বপ্নও বেশী সত্য হয়। (মুসলিম, ৪২০০) কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম ৪২০০) স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ রহমানী (যেগুলো আল্লাহ্র পক্ষ থেকে হয়), নফসানী (মনস্তাত্বিক, এগুলো ব্যক্তির নিজের পক্ষ থেকে হয়) এবং শয়তানী (যেগুলো শয়তানের পক্ষ থেকে হয়)। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ এক প্রকারের হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে, আরেক প্রকার যা মানুষকে ভারাক্রান্ত করে, আর তা হয় শয়তানের পক্ষ থেকে, আরেক প্রকারের স্বপ্ন সংঘটিত সে সমস্ত ব্যাপার থেকে যা ব্যক্তি জাগ্রত অবস্থায় চিন্তা করেছে যা ঘুমের ঘোরে সে দেখতে পায়।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম, ৪২০০) স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন , 12:101 رَبِّ قَدْ ءَاتَيْتَنِى مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِى مِن تَأْوِيلِ الْأَحَادِيثِ ۚ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ أَنتَ وَلِىِّۦ فِى الدُّنْيَا وَالْءَاخِرَةِ ۖ تَوَفَّنِى مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِى بِالصّٰلِحِينَ ‘হে আমার রব, আপনি আমাকে কিছু রাজত্ব দান করেছেন এবং স্বপ্নের কিছু ব্যাখ্যা শিখিয়েছেন। হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক, আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন এবং নেককারদের সাথে আমাকে যুক্ত করুন’। 12:21 ........ এভাবেই আমি যমীনে ইউসুফকে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং যেন আমি তাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কর্ম সম্পাদনে প্রবল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। সূরা:ইউসুফ কাসিম ভাইয়ের বার্তা দয়া করে কেউ আমার স্বপ্নের ব্যাখ্যা শুনবেন না। আল্লাহর নির্দেশে আমার একটি স্বপ্নে আমি আমার নিজের স্বপ্নের ব্যাখ্যা করি তাই আমি নিজের স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেব এবং যে আমার স্বপ্নের কোনো ব্যাখ্যা দেয় তার কথা শুনবেন না। এক. যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে স্বপ্নে দেখবে সে সত্যিকারভাবেই তাকে দেখেছে। দুই. শয়তানের কুমন্ত্রণা ও প্রভাবে মানুষ স্বপ্ন দেখে থাকে। শয়তান মানুষকে বিভিন্ন স্বপ্ন দেখাতে পারে। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আকৃতি ধরে ধোকা দিতে পারে না। তিন. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে স্বপ্নে দেখা একটি সৌভাগ্যের ব্যাপার। খুব কম ঈমানদারই আছেন, যারা এ সৌভাগ্যটি অর্জন করেছেন একমাত্র মুহাম্মদ কাসিম ব্যতিত!. আল্লাহর কসম , মুহাম্মদ কাসীমের সত্য স্বপ্নগুলি যারা বুঝতেছে না ,তাদের আফসোসের অন্ত থাকবে না! নবীদের স্বপ্ন হল ওয়াহী কারণ তাঁরা শয়তান থেকে সুরক্ষিত। এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমা রয়েছে।আর মুমিনের স্বপ্নও নবুওয়াতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ! এজন্যই ইব্রাহীম (আঃ) স্বপ্নে দেখেই তাঁর পুত্র ইসমাইলকে (আঃ) কুরবানী করতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি তারিক বিন জিয়াদের নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনীর স্পেন দখল করেছিল!এটা ইতিহাস! ইউসুফ (আঃ)এর স্বপ্নের ব্যাখ্যার মাধ্যমে মিশর দূর্ভিক্ষের সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল! স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল (সা.)-এর নির্দেশে ইমাম বুখারী (রহঃ) সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীসগ্রন্থ বুখারী শরীফ সংকলন করেন! স্বপ্নে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ পেয়ে সুলতান নূরউদ্দীন জঙ্গি (রহঃ)ইহুদীদের নবী (সাঃ) এর লাশ চুরির কার্যক্রম রোধ করে কঠিন ব্যবস্থা নিয়েছিলেন যা ইসলামী ইতিহাসের জ্বলন্ত প্রমাণ!
হুজুর যেন মুহাম্মদ কাসিমের স্বপ্ন নিয়ে আলোচনা করেন.. উনি যদি তা না করেন তবে হাশরের ময়দানে হুজুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হবে ইনশাআল্লাহ বিশ্বমিডিয়ার দিকে চোখ রাখুন তুরস্কের পতন আসন্ন, আমেরিকা এবং রাশিয়া তাদের মিত্রপক্ষ নিয়ে জোট গঠন চূড়ান্ত! তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত !!! মুহাম্মদ কাসিম বলেন,,, ২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরাইল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরাইল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। ইসরাইল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই ব্যাপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আসে, এবং ইসরাইল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃহৎ পরিমাণ মুসলমানরা মরতে শুরু করে। এবং এই যুদ্ধ এত বেশি আতঙ্কজনক ও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে যে, কেউ তাদের জন্য কিছুই করেনি। এই যুদ্ধ ধীরে ধীরে মিশর, সুদান, সৌদিআরব, কুয়েত, দুবাই, মধ্যপ্রাচ্য ও আরব দেশগুলোতে ছড়িয়ে পরে। এবং আমেরিকা, রাশিয়া ও ইসরাইলের মিত্ররা তা আরো বাড়িয়ে দেয়। কিছু মুসলিম দেশ আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে মিত্র হয়ে উঠে। উভয় পরাশক্তিই জমির অধিকাংশ নিতে চেয়েছিল। এবং ইতিমধ্যে যারা এই ক্ষেত্রগুলিতে ছিল তারাও দাড়িয়ে যায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু অন্যদিকে পাকিস্তানের অগ্রগতি চলছে এবং এটি শক্তিশালী হতে থাকে। এবং ভারত মিত্র হয় আমেরিকা ও রাশিয়ার যাতে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বরাবর থাকে। আমেরিকা, ইসরাইল ও অন্যান্য মিত্ররা একসাথে পাকিস্তানের উপর হামলা চালায়। তারা পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। পাকিস্তানের শত্রুদের সংখ্যা ছিল মহান। কিন্তু আল্লাহ্ পাকিস্তানকে সাহায্য করলেন “ব্ল্যাক জেট ফাইটার” দ্বারা যার সংখ্যা ৩০০০ এর কাছাকাছি ছিল। তারপর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয় এবং পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে যুদ্ধে জয়ী হয়। এবং পাকিস্তান ভারতের সকল এলাকা দখল করে এবং বাংলাদেশ, আফগানিস্তানও পাকিস্তানের একটা অংশ হয়। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়, কারণ পাকিস্তানের সকল শত্রুরা পরাজিত হয়। এরপর পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে মধ্যপ্রাচ্যে লাফ দেয় ও উভয় পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। পাকিস্তান ব্ল্যাক জেট ফাইটার দ্বারা হামলা করে এমন ভাবে যে, কেউ পাকিস্তানকে থামাতে পারে না। এবং উভয় পরাশক্তিকে পরাজিত করার পর পাকিস্তান একাই বিশ্বে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠে। এবং এটি ফিরে মধ্যপ্রাচ্য, আরবদেশ, তুর্কী, মিশর, সুদানে। এবং এইসব এলাকা পাকিস্তানের একটি অংশে পরিণত হয় ও পাকিস্তান এই এলাকাগুলো পুনঃনির্মাণ শুরুকরে। এবং নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রকৃত ইসলাম এইসব এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হতে শুরুকরে এবং যেখানে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল সেখানে শান্তি আসে। মুহাম্মদ কাসিমের সব স্বপ্নগুলো জানতে ভিজিট করতে পারেন এখনই! FACEBOOK : facebook.com/MyDDreams WHATSAPP : Muhammadqasimpk.com/WhatsApp RUclips : ruclips.net/user/MuhammadQasimPK WEBSITE : DivineDreams.co MuhammadQasimPK.com fb.watch/amnkRD8_fU/ fb.watch/anYu7bArcT/ fb.watch/eWcWzXP6zM/
অত্যন্ত সুন্দর এবং সাবলীল ভাবে বিষয়টা ব্যাখ্যা করেছেন যা সকল মানুষের জন্য শিক্ষনীয়। আজকাল এক আলেম আরেক আলেম কে কাফের ফতোয়া দিতে তৎপর। ইসলাম কিন্তু সব কিছু কে সহজ করে মানুষের কল্যান সাধিত হয় এমন করে আল্লাহ সৃষ্টি করে কোরআনে বলে দিয়েছেন। আমরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় ভিন্ন ভাবে উপস্তাপন করে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে থাকি।
এই লোকের দলিল কি উল্লেখিত বিষয়ে প্রাসংগিক? মোটেও না। গনতন্ত্রে নির্বাচন ব্যাবস্হার কথা বলা হয়। তা মানবীয় সার্বভৌমত্বের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। তাই বর্তমান সরকার ব্যবস্থা অবশ্যই কুফরী ও শিরকী। তাই কোন ভাবেই নির্বাচনে অংশ নেওয়া, ভোট চাওয়া, ভোট দেওয়া,ইত্যাদী হারাম
আলহামদুলিল্লাহ মাশাল্লাহ হযরত অনেক সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করে এবং বুঝিয়ে কোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে বুঝিয়ে বলেছেন হযরতকে আল্লাহ তায়ালা উচ্চ মাকাম দুনিয়া এবং আখেরাতে দান করুন আমীন
মাশা আল্লাহ।অনেক সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।আপনি সময়টা কে ধরতে পেরেছেন।মাশা আল্লাহ। আপনার চেহারা এবং কথার সাথে আমার পরলোকগত আব্বার অনেক মিল খুজে পাই।আল্লাহ আপনার ভূল ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং আপনাকে অনেক বড় ওলি বানিয়ে দিন।আমিন।
গণতান্ত্রিক পন্থায় নির্বাচিত ব্যক্তি চাইলে হয়তো ব্যক্তিগতভাবে কিছু ভাল কাজ করতে পারে। কিন্তু সে কি মানব রচিত আইনের বিপরীতে গিয়ে কাজ করতে পারবে? যেমন সে কি বাল্যবিবাহের পক্ষে অবস্থান নিতে পারবে? মদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারবে? পারবেনা। কারণ সংসদে আইন পাশ হয়েছে এসবের পক্ষে। সুতরাং যে ব্যক্তি চাইলেও আল্লাহর আইনের পক্ষে এবং মানব রচিত আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারবেনা তাকে নির্বাচিত করা কি জায়েজ? হুজুর কৌশলে গনতন্ত্রকে হালাল করে দিলেন
যেখানে যে নিয়ম আছে সেখানে অন্য নিয়ম চালু করতে হলে আস্তে আস্তে করতে হবে। এজন্যই প্রথমে গনতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করে ইসলামী সরকার গঠন করে খেলাফত চালু করতে হবে।
ইসলামে গণতন্ত্র ও রাজতন্ত্র নিয়ে হুজুরের কঠিন বিশ্লেষণধর্মী এই বক্তব্যটি দেখে নিতে পারেন-ruclips.net/video/0URVCccGGC4/видео.html
বানোয়াট তাফসির করার ফল কবরে গেলে হাতে হাতে পাবেন।।।
আপনি চরমোনাই পীর কে বলতেছেন আলেম আর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী সাহেবকে বলতেছেন বক্তা আপনি জানেন চরমোনাইয়ের পীরের চাইতেও এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী সাহেবের এলেমের পাহার অনেক বড়
@@rajibhossain535 পীর সাহেব চরমোনাই বলবেন কি তরিকতে রাজনীতি করার কথা আছে কি ? তারপর গনতন্ত্র সমাজতন্ত্র কম্যুনিজম ধর্মনিরপেক্ষতা জাতীয়তাবাদ এই মানব সৃষ্ট মতবাদ মেনে নিয়ে কিভাবে রাজনীতি করা যায় ইসলামে ? উপরোক্ত পাঁচ টি মতবাদ কি ইসলাম সম্মত?
@@munirbozkort2870)
@@rajibhossain535 এলেম থাকলে লাভ হবেনা যদি আমল না থাকে
আলহামদুলিল্লাহ! অধ্যক্ষ মাও. মোজাম্মেল হক হুজুর শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়েও গতকালের তাফসীরে উপস্থিত হয়ে কিছুক্ষণ বক্তব্য দিয়েছেন ও সুস্থতার জন্য সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের দোয়া চেয়েছেন।
কুরআন ও হাদীসের আলোকে স্বপ্নতত্ত্ব এবং যুগে যুগে মুসলিমদের দেখা সত্য স্বপ্নের ভিত্তি কী???
সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের অংশ। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “মুমিনের সত্য স্বপ্ন নবুয়্যতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ।” (আল-বুখারীঃ ৬৪৭২; মুসলিম ৪২০১)
আল্লাহর রসূল (সাঃ)- এর নিকট সর্বপ্রথম যে ওয়াহী আসে, তা ছিল নিদ্রাবস্থায় বাস্তব স্বপ্নরূপে। যে স্বপ্নই তিনি দেখতেন তা একেবারে প্রভাতের আলোর ন্যায় প্রকাশিত হতো। অতঃপর তাঁর নিকট নির্জনতা পছন্দনীয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তিনি ‘হেরা’র গুহায় নির্জনে অবস্থান করতেন। ... এভাবে ‘হেরা’ গুহায় অবস্থানকালে তাঁর নিকট ওয়াহী আসলো। (৩৩৯২, ৪৯৫৩, ৪৯৫৫, ৪৯৫৬, ৪৯৫৭, ৬৯৮২; মুসলিম ১/৭৩ হাঃ ১৬০, আহমাদ ২৬০১৮)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
স্বপ্ন দর্শনকারীর সততা ও আন্তরিকতার সাথে স্বপ্নের সত্যাসত্য সম্পর্কিত। যারা বেশী সত্যবাদী তাদের স্বপ্নও বেশী সত্য হয়। (মুসলিম, ৪২০০)
কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম ৪২০০)
স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ রহমানী (যেগুলো আল্লাহ্র পক্ষ থেকে হয়), নফসানী (মনস্তাত্বিক, এগুলো ব্যক্তির নিজের পক্ষ থেকে হয়) এবং শয়তানী (যেগুলো শয়তানের পক্ষ থেকে হয়)। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ “স্বপ্ন তিন প্রকারেরঃ এক প্রকারের হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে, আরেক প্রকার যা মানুষকে ভারাক্রান্ত করে, আর তা হয় শয়তানের পক্ষ থেকে, আরেক প্রকারের স্বপ্ন সংঘটিত সে সমস্ত ব্যাপার থেকে যা ব্যক্তি জাগ্রত অবস্থায় চিন্তা করেছে যা ঘুমের ঘোরে সে দেখতে পায়।” (আল-বুখারী, ৬৪৯৯; মুসলিম, ৪২০০)
স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন ,
12:101
رَبِّ قَدْ ءَاتَيْتَنِى مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِى مِن تَأْوِيلِ الْأَحَادِيثِ ۚ فَاطِرَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ أَنتَ وَلِىِّۦ فِى الدُّنْيَا وَالْءَاخِرَةِ ۖ تَوَفَّنِى مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِى بِالصّٰلِحِينَ
‘হে আমার রব, আপনি আমাকে কিছু রাজত্ব দান করেছেন এবং স্বপ্নের কিছু ব্যাখ্যা শিখিয়েছেন। হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক, আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন এবং নেককারদের সাথে আমাকে যুক্ত করুন’।
12:21
........ এভাবেই আমি যমীনে ইউসুফকে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং যেন আমি তাকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কর্ম সম্পাদনে প্রবল; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না।
সূরা:ইউসুফ
কাসিম ভাইয়ের বার্তা
দয়া করে কেউ আমার স্বপ্নের ব্যাখ্যা শুনবেন না।
আল্লাহর নির্দেশে আমার একটি স্বপ্নে আমি আমার নিজের স্বপ্নের ব্যাখ্যা করি তাই আমি নিজের স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেব এবং যে আমার স্বপ্নের কোনো ব্যাখ্যা দেয় তার কথা শুনবেন না।
এক. যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে স্বপ্নে দেখবে সে সত্যিকারভাবেই তাকে দেখেছে।
দুই. শয়তানের কুমন্ত্রণা ও প্রভাবে মানুষ স্বপ্ন দেখে থাকে। শয়তান মানুষকে বিভিন্ন স্বপ্ন দেখাতে পারে। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আকৃতি ধরে ধোকা দিতে পারে না।
তিন. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে স্বপ্নে দেখা একটি সৌভাগ্যের ব্যাপার। খুব কম ঈমানদারই আছেন, যারা এ সৌভাগ্যটি অর্জন করেছেন একমাত্র মুহাম্মদ কাসিম ব্যতিত!.
আল্লাহর কসম , মুহাম্মদ কাসীমের সত্য স্বপ্নগুলি যারা বুঝতেছে না ,তাদের আফসোসের অন্ত থাকবে না!
নবীদের স্বপ্ন হল ওয়াহী কারণ তাঁরা শয়তান থেকে সুরক্ষিত। এ ব্যাপারে উম্মতের ইজমা রয়েছে।আর মুমিনের স্বপ্নও নবুওয়াতের ৪৬ ভাগের এক ভাগ! এজন্যই ইব্রাহীম (আঃ) স্বপ্নে দেখেই তাঁর পুত্র ইসমাইলকে (আঃ) কুরবানী করতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি তারিক বিন জিয়াদের নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনীর স্পেন দখল করেছিল!এটা ইতিহাস!
ইউসুফ (আঃ)এর স্বপ্নের ব্যাখ্যার মাধ্যমে মিশর দূর্ভিক্ষের সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল!
স্বপ্নে প্রাপ্ত রাসুল (সা.)-এর নির্দেশে ইমাম বুখারী (রহঃ) সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীসগ্রন্থ বুখারী শরীফ সংকলন করেন!
স্বপ্নে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ পেয়ে সুলতান নূরউদ্দীন জঙ্গি (রহঃ)ইহুদীদের নবী (সাঃ) এর লাশ চুরির কার্যক্রম রোধ করে কঠিন ব্যবস্থা নিয়েছিলেন যা ইসলামী ইতিহাসের জ্বলন্ত প্রমাণ!
হুজুর যেন মুহাম্মদ কাসিমের স্বপ্ন নিয়ে আলোচনা করেন..
উনি যদি তা না করেন তবে হাশরের ময়দানে হুজুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হবে ইনশাআল্লাহ
বিশ্বমিডিয়ার দিকে চোখ রাখুন
তুরস্কের পতন আসন্ন,
আমেরিকা এবং রাশিয়া তাদের মিত্রপক্ষ নিয়ে জোট গঠন চূড়ান্ত!
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত !!!
মুহাম্মদ কাসিম বলেন,,,
২০১৭ সালের ৩ মার্চের স্বপ্নে আমি দেখি যে, তুর্কী অধঃপতিত হয় ও তুর্কীতে ধ্বংস শুরু হয়। তারপর ইসরাইল সত্যিই সক্রিয় হয়ে উঠে। ইসরাইল ফিলিস্তিন এলাকায় তার অপারেশন বৃদ্ধি করে, এবং এতে দাজ্জালের জন্য একটি দুর্গ নির্মাণ করে। এবং মুসলমানরা প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। ইসরাইল অন্যান্য কিছু দলের সঙ্গে জোট গঠন করে এবং তাছাড়াও সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। আমেরিকা সম্পূর্ণ ভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে এবং তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে। যখন রাশিয়া এই ব্যাপারে জানতে পারল, তখন তারাও এইসব এলাকায় অন্যান্য দলের সাথে জোট গঠন করে। তারপর হঠাৎ করে আমেরিকা প্রকাশ্যে লাফ দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে আসে, এবং ইসরাইল ও অন্যান্য জোটের সাথে সাক্ষাৎ করে। এবং রাশিয়ার দলের সাথে যুদ্ধ শুরু করে। এসব দেখার পর রাশিয়াও লাফ দেয় এবং তার মিত্ররা সমর্থন করে। এবং এই ভাবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এবং যুদ্ধের ময়দান হয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো, যার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে খারাপ ধ্বংস শুরু হয় ও এই যুদ্ধ বাড়তে থাকে। আমেরিকা, রাশিয়া ও তাদের মিত্রদের এই যুদ্ধের কারণে বৃহৎ পরিমাণ মুসলমানরা মরতে শুরু করে। এবং এই যুদ্ধ এত বেশি আতঙ্কজনক ও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে যে, কেউ তাদের জন্য কিছুই করেনি। এই যুদ্ধ ধীরে ধীরে মিশর, সুদান, সৌদিআরব, কুয়েত, দুবাই, মধ্যপ্রাচ্য ও আরব দেশগুলোতে ছড়িয়ে পরে। এবং আমেরিকা, রাশিয়া ও ইসরাইলের মিত্ররা তা আরো বাড়িয়ে দেয়। কিছু মুসলিম দেশ আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে মিত্র হয়ে উঠে। উভয় পরাশক্তিই জমির অধিকাংশ নিতে চেয়েছিল। এবং ইতিমধ্যে যারা এই ক্ষেত্রগুলিতে ছিল তারাও দাড়িয়ে যায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু অন্যদিকে পাকিস্তানের অগ্রগতি চলছে এবং এটি শক্তিশালী হতে থাকে। এবং ভারত মিত্র হয় আমেরিকা ও রাশিয়ার যাতে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বরাবর থাকে। আমেরিকা, ইসরাইল ও অন্যান্য মিত্ররা একসাথে পাকিস্তানের উপর হামলা চালায়। তারা পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। পাকিস্তানের শত্রুদের সংখ্যা ছিল মহান। কিন্তু আল্লাহ্ পাকিস্তানকে সাহায্য করলেন “ব্ল্যাক জেট ফাইটার” দ্বারা যার সংখ্যা ৩০০০ এর কাছাকাছি ছিল। তারপর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু হয় এবং পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে যুদ্ধে জয়ী হয়। এবং পাকিস্তান ভারতের সকল এলাকা দখল করে এবং বাংলাদেশ, আফগানিস্তানও পাকিস্তানের একটা অংশ হয়। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়, কারণ পাকিস্তানের সকল শত্রুরা পরাজিত হয়। এরপর পাকিস্তান আল্লাহর সাহায্যে মধ্যপ্রাচ্যে লাফ দেয় ও উভয় পরাশক্তির সাথে লড়াই করে। পাকিস্তান ব্ল্যাক জেট ফাইটার দ্বারা হামলা করে এমন ভাবে যে, কেউ পাকিস্তানকে থামাতে পারে না। এবং উভয় পরাশক্তিকে পরাজিত করার পর পাকিস্তান একাই বিশ্বে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠে। এবং এটি ফিরে মধ্যপ্রাচ্য, আরবদেশ, তুর্কী, মিশর, সুদানে। এবং এইসব এলাকা পাকিস্তানের একটি অংশে পরিণত হয় ও পাকিস্তান এই এলাকাগুলো পুনঃনির্মাণ শুরুকরে। এবং নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রকৃত ইসলাম এইসব এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হতে শুরুকরে এবং যেখানে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল সেখানে শান্তি আসে।
মুহাম্মদ কাসিমের সব স্বপ্নগুলো জানতে ভিজিট করতে পারেন এখনই!
FACEBOOK : facebook.com/MyDDreams
WHATSAPP : Muhammadqasimpk.com/WhatsApp
RUclips : ruclips.net/user/MuhammadQasimPK
WEBSITE : DivineDreams.co
MuhammadQasimPK.com
fb.watch/amnkRD8_fU/
fb.watch/anYu7bArcT/
fb.watch/eWcWzXP6zM/
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরকে সুস্থ দেখে ভালো লাগলো, আল্লাহ হুজুরকে সম্পুর্ন সুস্থ নেক হায়াত দান করুক।
আল্লাহ হুজুরকে সুস্থ করে দিন আমিন
আল্লাহ তায়ালা উনাকে সুস্থতা ও দীর্ঘজিবি করুক।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াতে তাইয়েবা দান করুন। প্রিয় একজন আলেম সব সময় উনার বক্তব্যগুলা শোনার চেষ্টা করি....🥰🥰🥰🥰🥰🥰
ওগো আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সকল খারাপ ইচ্ছা ও চিন্তা ভাবনা থেকে বাঁচার তৌফিক দান কর আমিন
আল্লাহ তুমি হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। ইসলামের জন্য তাকে কবুল করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান সুন্দর একটি সমাধান বুঝতে পারলাম ইনশাআল্লাহ ।
অনেক সুন্দর বয়ানটি আল্লাহ সবাইকে বুঝার তাওফীক দিন।
আলহামদুলিল্লাহ কুরআন ও হাদিস এবং যুকতি সম্মত। আমাদে সবাইকে বুজার তাওফিক দান করোক আমিন।
কোরআন হাদিসের আলোকে অত্যান্ত মূল্যবান যুগোপযোগী আলোচনা করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন ও মোবারক বাদ জানাচ্ছি এবং মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা'র দরবারে কায়মনোবাক্যে বিনীতভাবে দোয়া করি আল্লাহ হুজুরকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা সহকারে হেফাজত করুন। আমিন।
Right
ইসলাম কোন সময় যুক্তিতে চলেনা ইসলাম চলে কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী।
@@onemanarmy2738 তোমার যে মাথা আছে তা তো বুঝতে পারলাম না।
কোরানের ওহাদিছ এর বাহিরে কি বলেছ, তারছিরা
তাহলে মটর সাইকেল, বাস বিভিন্ন বড় বড় জানবাহনে উঠবেন না, কারণ কোনো নবিরা মোটরসাইকেল বা বাসে বা মাইক্রো ইত্যাদি যানবাহন ব্যবহার করে নাই।
মূর্খ জ্ঞান হীন আবাল
অনেক সুন্দর আলোচনা শুনে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সবসময়।
আল্লাহ তাআলা হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমীন
8u
অত্যন্ত সুন্দর এবং সাবলীল ভাবে বিষয়টা ব্যাখ্যা করেছেন যা সকল মানুষের জন্য শিক্ষনীয়।
আজকাল এক আলেম আরেক আলেম কে কাফের ফতোয়া দিতে তৎপর।
ইসলাম কিন্তু সব কিছু কে সহজ করে মানুষের কল্যান সাধিত হয় এমন করে আল্লাহ সৃষ্টি করে কোরআনে বলে দিয়েছেন।
আমরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় ভিন্ন ভাবে উপস্তাপন করে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে থাকি।
এই লোকের দলিল কি উল্লেখিত বিষয়ে প্রাসংগিক? মোটেও না। গনতন্ত্রে নির্বাচন ব্যাবস্হার কথা বলা হয়। তা মানবীয় সার্বভৌমত্বের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। তাই বর্তমান সরকার ব্যবস্থা অবশ্যই কুফরী ও শিরকী। তাই কোন ভাবেই নির্বাচনে অংশ নেওয়া, ভোট চাওয়া, ভোট দেওয়া,ইত্যাদী হারাম
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের বয়ান ভালো লেগেছে
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ হেফাজত করুন সবাইকে ইসলামের জন্য খেদমত করতে কবুল করেন আমিন ঠিক বলছেন মুসলমানদের জন্য কিছু খতি করছে, কিছু লোক,
এই হুজুরের মত আরও অনেক আলিম প্রয়োজন ৷ হুজুরকে আল্লাহ্ ক্ষমা করুন আরও জ্ঞান দান করুন ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
হে আমাদের রব্ব,
প্রিয় হুজুরকে আপনি দ্রুত শিফা দিন।
হায়াতে তাইয়েবা দান করুন।
আমিন।
আমিন
আমিন
আপনার কথাগুলো ভালো লেগেছে। প্রজ্ঞা আছে।
আলহামদুলিল্লাহ নায়েবে রাসুল এর মতো হুজুর সুন্দর একটা যুক্তি উপস্থাপন করেছেন, বিতর্ক ছাড়া।
নায়েবে রাসুল এর মানে কি?
ইসলাম যুক্তি দিয়ে চলেনা৷ ইসলাম চলবে নিজস্ব আইন দিয়ে
কোরআন হাদিসে যা্র সমাধান নাই, এজন্য এজমা ও কেয়াস প্রয়োজন। নবীর দরজা বন্ধ, নবী ওয়ালা কাজ যারা করেন তারাই নায়েবে রাসুল।
✡️➡️🎹🎹🎹🎹🎹🎹🎹🎹🎹⬅️✡️
শ্রদ্ধেয় - হুজুরের সমাধনটি অতিউত্তম। আল্লাহ
উনাকে - যাজায়েখায়র্ দানকরুন। আমিন
🌺🌸🌻🌺🌸🌻🌺🌸🌻🌺🌸🌻🌺
🏆🏆🏆🏆🏆🙏🙏🏆🏆🏆🏆🏆🏆
🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎🕎
হুজুরকে অসঙখ ধন্যবাদ ।
আলহামদুলিল্লাহ মাশাল্লাহ হযরত অনেক সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করে এবং বুঝিয়ে কোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে বুঝিয়ে বলেছেন হযরতকে আল্লাহ তায়ালা উচ্চ মাকাম দুনিয়া এবং আখেরাতে দান করুন আমীন
আল্লাহ হুজুরকে সুস্থতা সহিত নেক হায়াত দান করেন।
মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি হুজুরের নেক হায়াত দান করুন হুজুরের সুস্থতার মতো নেয়ামত দান করুন
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন
আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হুজুর হায়াত কামনা করি
ইসলামি আন্দোলন তো একমত
মাশাআল্লাহ জাঝাকাল্লহ সুনে খুব ভালো লাগে
আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন পির সাহেব হুজুর চরমোনাই কে আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
মাশা আল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান 💕
মাশা আল্লাহ।অনেক সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।আপনি সময়টা কে ধরতে পেরেছেন।মাশা আল্লাহ। আপনার চেহারা এবং কথার সাথে আমার পরলোকগত আব্বার অনেক মিল খুজে পাই।আল্লাহ আপনার ভূল ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং আপনাকে অনেক বড় ওলি বানিয়ে দিন।আমিন।
ভোটের মাধ্যমে যদি সত্,যোগ্য অধিক সংখ্যা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে কোরআনের আইন জারী করে, তবেই তো ইসলাম কায়েম হতে পারে।
কশ্মিন কালেও নয়
It is not right
মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
সুন্দর সমাধান
প্রকৃত ইসলাম হেযবুত তাওহীদ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
জাঝাকুমুল্লাহ,,,আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন,,,
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক সুন্দর ভাবে বুঝানো হয়েছে। হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি।
Mashaallah Alhamdulillah Excellent
মাশা আল্লাহ্। জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ্দারাইন।
আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ হুজুর কে আলোচনা খুব ভালো লাগছে
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ধন্যবাদ শায়েখ
Masallah khub sondor vabe hujor bujiecen
জাযাকাল্লাহ শায়েখ
হুজুর সঠিক আলোচনা করছেন আপনার মত হুজুর আজ খুব প্রয়োজন ।
হে আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের মাধ্যমে হেফাজত করুন (আমীন)
Allah onake sustota dan koruk.
মাশাআল্লাহ সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন হুজুর ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ,, হুজুরের সকল বিশ্লেষণধর্মী আলোচনাগুলো খুব ভালো।।
চমৎকার আলোচনা
Sobhanallah Islami khelafat chai
Jajakommollah khaier
হুজুরের শারীরিক অবস্থা কেমন?
হুজুরের জীবনি নিয়ে একটা ভিডিও করেন।
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে শাফায় আজেলা কামেলা দান করুক ।
আলহামদুলিল্লাহ্
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা।
অনেক সুন্দর আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ 👍👍👍🥀
আল্লাহ হুজুরকে কবুল করুন এবং নেক হায়াত দান করুন❤️❤️❤️
Jajak Allah khair nurul absar burichar ctg bd
আলহামদুলিল্লাহ,, হযরতকে ধন্যবাদ,, সুন্দর কথা বলছেন,, মাথা মোটা আব্বাসী,ও ওসামাকে বুঝার তাওফিক দান করুন, আমিন।
আল্লাহ মহান আল্লাহ এক ❤️
একটা সুন্দর নিরপেক্ষ আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
আমাদের দেশের প্রত্যেক আলেম একে অন্যের প্রতি দোষারোপ করে । এদের কারণে ইসলাম ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।
যদি কোনো আলেম,,, বক্তব্যের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ফেতনা ছড়ায়,,,
তাদের বিরুদ্ধে অন্য হক্কানি আলেম ত কথা বলবেই
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর
Jajakalla Khair
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হুজুর খুবই সুন্দর ভাবে সমাধান দিলেন💖❤️🤲
আলহামদুলিল্লাহ, তিনি অনেক সুন্দর করে বুঝতে পারে।
Thanks
আল্লাহ আমাদের বোঝার তৌফিক দেন আলেমদের মতো করে আমিন
আসসালামু আলাইকম। আমাদের কোরআনের সাথে হাদীসও মানতে হবে।
আল্লাহ পাক সফলতা দান করুন পির সাহেব হুজুর চরমোনাই কে আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
আসসালামু আলাইকুম আমার মনে হয় শায়খের পুরা বক্তব্যটি আপলোড দেওয়া হয় নাই, দয়া করে শাইখের পুরা বক্তব্যটি শেষ পর্যন্ত আপলোড দিবেন ইনশাআল্লাহ
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্.🌴🌴🌷🌷
"THE MANKIND IS A FAMILY"
Let's make a United voice "ALLAU AKBAR" & establish the "TRUTH,BEAUTY,JUSTICE & PEACE" for all & in all over the world.....
❤ you from Singapore
মাশাআল্লাহ
Masa allah
Thanks for your old lecture
ঠিক বলেছেন হুজুর
Amin
হুজুরের প্রত্যেকটা কথা রাইট
Allah.maulana k .nuk hayat dan korun
اَلْحَمْدُلِلَّة مشاَلَّهٓ
Alhamdulillah
সমাধান সুন্দর দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
গণতান্ত্রিক পন্থায় নির্বাচিত ব্যক্তি চাইলে হয়তো ব্যক্তিগতভাবে কিছু ভাল কাজ করতে পারে। কিন্তু সে কি মানব রচিত আইনের বিপরীতে গিয়ে কাজ করতে পারবে? যেমন সে কি বাল্যবিবাহের পক্ষে অবস্থান নিতে পারবে?
মদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারবে? পারবেনা। কারণ সংসদে আইন পাশ হয়েছে এসবের পক্ষে। সুতরাং যে ব্যক্তি চাইলেও আল্লাহর আইনের পক্ষে এবং মানব রচিত আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারবেনা তাকে নির্বাচিত করা কি জায়েজ?
হুজুর কৌশলে গনতন্ত্রকে হালাল করে দিলেন
আলহামদুলিল্লাহ চুম্মা আলহামদুলিল্লাহ
যেখানে যে নিয়ম আছে সেখানে অন্য নিয়ম চালু করতে হলে আস্তে আস্তে করতে হবে।
এজন্যই প্রথমে গনতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করে ইসলামী সরকার গঠন করে খেলাফত চালু করতে হবে।
Subhanallah
হুজুরের বক্তব্য দারুন লগে,
Good
Mashaallah abbsi hujur
হুজুর আব্বাসী হুজুর ভোট কে হারাম বলে নাই, তিনি বলছেন, “গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ভোট করা শ্রেষ্ঠ জিহাদ” এইটা বলা হারাম, যারা বলে তারা কুফরি করছে
পেচান কেন
@@allamaikbul1878 পেচাই নাই
Right
আল্লাহ ভরসা
সুন্দর কথা