গিভাওয়ে তে অংশগ্রহন বা যেকোন সমস্যায় ফেসবুক পেজে মেসেজ বা ভিডিও দিন...সাথে সাথে সমাধান পেয়ে যান...তাই দেরি না করে এখনই লাইক করে দিন আপনাদের পাখিঘর ফেসবুক পেইজটিতে Page link-- facebook.com/pakhighorofficial/
ছোটবেলা থেকেই টিয়া,কবুতর,মুরগী আরও অনেক পাখি পালার অভিজ্ঞতা ছিলো।কিন্তু সেসব পাখি বাজার থেকে কিনে এনে পালা হয়েছিলো।কিন্তু আমার এই পাখি পালার গল্পটি একদম ভিন্ন অভিজ্ঞতা ছিলো।২০১০ সাল প্রচন্ড ঝড়ের রাত। বাসার সবাই জানালা আটকাতে ব্যতিব্যস্ত ঠিক তখনই একটা কিছু ঝড়ের গতিতে ঘরে প্রবেশ করলো কিছু একটা।দেখলাম ঘরের এক কোনে বৃষ্টিতে ভেজা একটি পাখি।এই পাখি আমার চেনা। নীল রং-য়ের এক পাখি।ঘরের ফ্যান চলছে আর বৃষ্টি যে গতি সারারাত ও থামার লক্ষন নাই তাই পাখিটিকে কৌশলে ধরে খাচার মধ্যে রেখে দিলো আম্মু।পরে জানতে পারলাম এই পাখির নাম মাছরাঙা। ঢাকা শহড়ে এই পাখির দেখা পাওয়া বিরল।এই পাখি বলে মাছ ছাড়া কিছু খায় না রাতে পাখিটিকে মাছ দিলাম।প্রকৃতির কি সুন্দর দৃশ্য!! একটি প্রানির খাওয়ার দৃশ্য এত সুন্দর হতে পারে তা জানা ছিলো না।এরপরের দিন সকালে পাখিটিকে ছেড়ে দিলাম।কিন্তু পাখিটি আমাদের ছেড়ে গেলো না। কথায় আছে মানুষের কৃতজ্ঞতাবোধ না থাকলেও প্রানির ঠিকই রয়েছে ।প্রকৃতির মুক্ত বিহংগ পোষ মেনে গেলো তারই প্রমান দিলো ।শুনতে অদ্ভুত হলেও সত্য।পাখিটি আমাদের ঘাড়ে পিঠে উড়ে বসতো।খাঁচাটা সব সময় খোলাই থাকতো।উড়ার ইচ্ছা হলে উড়ে আবার খাঁচায় ফিরে আসতো।কিন্তু প্রায় ১ মাস পর একদিন হঠাৎ দুপুরে পাখিটি কিছু খায় না।অনেক চেষ্টা করলাম মাছ খাওয়ানোর খেলো না।সেদিন সন্ধ্যায় পাখিটি হঠাৎ অচেতন হয়ে রইল পড়ে রইল নিথর দেহটি।পাখিটির অস্তিত্ব দুনিয়াতে নেই কিন্তু রয়ে গেছে আজো মনে।
আমার একটা ককাটেল পাখি ছিল।কিন্তু এখন আর নেই।তার কারণ সে মারা গেছে।আমার ককাটেলের গল্প-আমি ১৭দিন বয়সের একটা বাচ্চা ককাটেল পাখি কিনেছিলাম।তকে আমি বাচ্চাদের মত যন্ত করা শুরু করি।যেমন তাকে অনেক বার খাওয়ার খাওয়ানো লাগতো কিছুক্ষন পরপর।রাতেও অনেকবার উটে খাওয়ার খাওয়ানো লাগতো একদম ছোট শিশুদের মত।এভাবে আস্ত আস্তে আমার কোকো বড় হতে লাগলো আর আমাদেরকে পোষা মানতে লাগলো।আমরা সবাই ওকে খুব ভালবাসতাম।হঠাৎ একদিন তুপান হচ্ছিল কারেন্ট চলে গেলো। আমি বোকার মত আমার কোকোকে একটা রুমে নিয়ে রাখলাম।কিন্তু আমি জানতাম না সে রুমে ফ্যানের সুইচটা দেওয়া ছিল।রাতে হঠাৎ কারন্ট চলে এল আর আমার কোকোর ফ্যানের বাতাসে ঠান্ডা লেগে গেল।আমি সকালে উঠে দেখি আমার কোকো অসুস্থ হয়ে গেল।আমি ওর অসুস্থতা দেখে পাগলের মত করছিলাম।তাকে সুস্থ করার অনেক চেষ্টা করেছিলাম😢।কিন্তু আমি ব্যর্থহলাম।আজও আমি আমার কোকোকে মিস করি।Love you koko.সবাই আমার কোকো আত্মার মাগফিরাত কামনা করিও।
ভাই আমি বাজরিগার পাখি পালন করি এক মাস জাবদ আমার পাখি ডিম দেক আর না দেক তাতে আমার কোনো সমস্যা নেই আমি পাখি পালন করি সখের কারনে আমার পাখির সুন্দর মুহুর্ত আমার মনে হয় পাখি যখন আমার পাখি একজন আরেক জনকে খাবার খাইয়ে দেয় হারিতে জায় আসে একজন আরেক জনের মাথা চুলকে দেয় যখন ঘাস দেই আমার সামনে এসে ঘাস খায় আসসালামু আলাইকুম ভাই
গিভাওয়ে তে অংশগ্রহন বা যেকোন সমস্যায় ফেসবুক পেজে মেসেজ বা ভিডিও দিন...সাথে সাথে সমাধান পেয়ে যান...তাই দেরি না করে এখনই লাইক করে দিন আপনাদের পাখিঘর ফেসবুক পেইজটিতে
Page link-- facebook.com/pakhighorofficial/
ধন্যবাদ ভাই
❤
ছোটবেলা থেকেই টিয়া,কবুতর,মুরগী আরও অনেক পাখি পালার অভিজ্ঞতা ছিলো।কিন্তু সেসব পাখি বাজার থেকে কিনে এনে পালা হয়েছিলো।কিন্তু আমার এই পাখি পালার গল্পটি একদম ভিন্ন অভিজ্ঞতা ছিলো।২০১০ সাল প্রচন্ড ঝড়ের রাত। বাসার সবাই জানালা আটকাতে ব্যতিব্যস্ত ঠিক তখনই একটা কিছু ঝড়ের গতিতে ঘরে প্রবেশ করলো কিছু একটা।দেখলাম ঘরের এক কোনে বৃষ্টিতে ভেজা একটি পাখি।এই পাখি আমার চেনা। নীল রং-য়ের এক পাখি।ঘরের ফ্যান চলছে আর বৃষ্টি যে গতি সারারাত ও থামার লক্ষন নাই তাই পাখিটিকে কৌশলে ধরে খাচার মধ্যে রেখে দিলো আম্মু।পরে জানতে পারলাম এই পাখির নাম মাছরাঙা। ঢাকা শহড়ে এই পাখির দেখা পাওয়া বিরল।এই পাখি বলে মাছ ছাড়া কিছু খায় না রাতে পাখিটিকে মাছ দিলাম।প্রকৃতির কি সুন্দর দৃশ্য!! একটি প্রানির খাওয়ার দৃশ্য এত সুন্দর হতে পারে তা জানা ছিলো না।এরপরের দিন সকালে পাখিটিকে ছেড়ে দিলাম।কিন্তু পাখিটি আমাদের ছেড়ে গেলো না। কথায় আছে মানুষের কৃতজ্ঞতাবোধ না থাকলেও প্রানির ঠিকই রয়েছে ।প্রকৃতির মুক্ত বিহংগ পোষ মেনে গেলো তারই প্রমান দিলো ।শুনতে অদ্ভুত হলেও সত্য।পাখিটি আমাদের ঘাড়ে পিঠে উড়ে বসতো।খাঁচাটা সব সময় খোলাই থাকতো।উড়ার ইচ্ছা হলে উড়ে আবার খাঁচায় ফিরে আসতো।কিন্তু প্রায় ১ মাস পর একদিন হঠাৎ দুপুরে পাখিটি কিছু খায় না।অনেক চেষ্টা করলাম মাছ খাওয়ানোর খেলো না।সেদিন সন্ধ্যায় পাখিটি হঠাৎ অচেতন হয়ে রইল পড়ে রইল নিথর দেহটি।পাখিটির অস্তিত্ব দুনিয়াতে নেই কিন্তু রয়ে গেছে আজো মনে।
আমার একটা ককাটেল পাখি ছিল।কিন্তু এখন আর নেই।তার কারণ সে মারা গেছে।আমার ককাটেলের গল্প-আমি ১৭দিন বয়সের একটা বাচ্চা ককাটেল পাখি কিনেছিলাম।তকে আমি বাচ্চাদের মত যন্ত করা শুরু করি।যেমন তাকে অনেক বার খাওয়ার খাওয়ানো লাগতো কিছুক্ষন পরপর।রাতেও অনেকবার উটে খাওয়ার খাওয়ানো লাগতো একদম ছোট শিশুদের মত।এভাবে আস্ত আস্তে আমার কোকো বড় হতে লাগলো আর আমাদেরকে পোষা মানতে লাগলো।আমরা সবাই ওকে খুব ভালবাসতাম।হঠাৎ একদিন তুপান হচ্ছিল কারেন্ট চলে গেলো। আমি বোকার মত আমার কোকোকে একটা রুমে নিয়ে রাখলাম।কিন্তু আমি জানতাম না সে রুমে ফ্যানের সুইচটা দেওয়া ছিল।রাতে হঠাৎ কারন্ট চলে এল আর আমার কোকোর ফ্যানের বাতাসে ঠান্ডা লেগে গেল।আমি সকালে উঠে দেখি আমার কোকো অসুস্থ হয়ে গেল।আমি ওর অসুস্থতা দেখে পাগলের মত করছিলাম।তাকে সুস্থ করার অনেক চেষ্টা করেছিলাম😢।কিন্তু আমি ব্যর্থহলাম।আজও আমি আমার কোকোকে মিস করি।Love you koko.সবাই আমার কোকো আত্মার মাগফিরাত কামনা করিও।
vai giveaway r result kobe diben?
Pertinent kom tai ekhno deya hy nai...
@@drtzoha akhono ki participate kora jabe?
@@montasirleon7912 জি...
ভাই আমি বাজরিগার পাখি পালন করি এক মাস জাবদ আমার পাখি ডিম দেক আর না দেক তাতে আমার কোনো সমস্যা নেই আমি পাখি পালন করি সখের কারনে আমার পাখির সুন্দর মুহুর্ত আমার মনে হয় পাখি যখন আমার পাখি একজন আরেক জনকে খাবার খাইয়ে দেয় হারিতে জায় আসে একজন আরেক জনের মাথা চুলকে দেয় যখন ঘাস দেই আমার সামনে এসে ঘাস খায়
আসসালামু আলাইকুম ভাই