জনাব । অবশ্যই নবীকরিম সাঃ তাঁর পরে কে দায়িত্ব পালন করবেন তার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। নবীকরিম সাঃ হযরত আলী রাঃ কে তাঁর পরে খলিফা মনোনীত করে জান। নবীকরিম সাঃ বিদায় হজ্ব থেকে আসার পথে গাদিরে খুম নামক স্থানে হযরত আলী রাঃ হাত ধরে বলেন আমি যার মৌলা আলিও তাদের মৌলা। এছাড়া তাবুক যুদ্ধের সময় যখন নবীকরিম সাঃ সহ সমস্ত সাহাবাগন তাবুক যুদ্ধে চলে জান তখন যাবার আগে হযরত আলী রাঃ কে মদিনার ইসলামী রাষ্ট্রের নবীকরিম সাঃ এর প্রতিনিধি অর্থাৎ খলিফা নির্বাচন করে জান ় এই খলিফা নির্বাচন প্রসংগে তখন হযরত আলী রাঃ নবীকরিম সাঃ কে বলেন ইয়া রসুলুল্লাহ সাঃ আপনি আমাকে মদিনার দূর্বল বৃদ্ধ ও নারী শিশুদের খলিফা মনোনীত করে যাচ্ছেন জবাবে নবীকরিম সাঃ তখন হযরত আলী রাঃ কে বলেছেন যে হে আলি মুসা আঃ কাছে হারুন আঃ যেমন মর্যাদা আমার কাছে তোমার মর্যাদা তেমন কিন্তু হারুন আঃ তিনি আল্লাহর নবী আর আমার পড়ে আর কোন নবী নাই এতটুকু ব্যবধান। তাই নবীকরিম সাঃ কোন কিছু অসমাপ্ত রেখে জাননি কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস হযরত আলী রাঃ কে সেই খেলাফত সবার পড়ে পেতে হয়েছে এরপরেও ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হযরত আলী রাঃ কে এবং তাঁর সকল পরিবারের সদস্যদের এক এক করে হত্যা করা হয়েছে এসব একদিন যারা অন্যায় করেছে তাদের মহান সর্বপ্রিয় পবিত্র আল্লাহর দরবারে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে ইনশাআল্লাহ। তখন যারা উল্টা পাল্টা টাকা ইনকাম করার জন্য ওয়াজ নসিহত করে বেড়ান যা পবিত্র কোরআনের সুরাঃ বাকারার 41আয়াত 79 আয়াতঃ 174 আয়াত সুরাঃ মায়েদার 44 আয়াত সুরাঃ ইয়াসিনের 21 আয়াত সহ মোট 27টি আয়াতের লংঘন করছেন তাদের কেও আল্লাহপাক বিচার করবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
খেলাফত থাকলে খলিফা নির্বাচনের পদ্ধতি জানলাম। বর্তমানে তো খেলাফত নাই। সেক্ষেত্রে খিলাফত কিভাবে প্রতিষ্ঠা করা যায়? বর্তমানে ইসলামী দলগুলো ইসলামিক ব্যবস্থা কায়েমের যে চেষ্টা করছে বিষয়ে আপনার মতামত কি? কোন কোন হুজুর বলছে বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি হারাম। বিষয়টি দয়া করে পরিষ্কার করবেন।
আপনি যে খলিফা নিরবাচনের কথা বললেন তার সারমর্ম হলো একজন খলিফা একজনকে মননিত করলেন উপস্থিত অন্যারা বায়াত নিলো। মোটাদাগে এই হলো ইতিহাস। আজকে যদি শেখ হাসিনা তার ছেলে জয়কে মননিত করে আর তার চেলা চামুন্ড্রা সেটা সমরথন করে তাহলে কি আপনি জয়কে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মেনে নিবেন কিনা? দয়া করে আপনার মত কি জানাবেন।
Ya shaikh, you confused the matter due to your ignorance, there is a BIG difference between establishing the KHILAFAH state and appointing a khalifah within the khilafah state!!!! The prophet (saw) establish the state first, and that was not via election!!! He (saw) establish the state via FORCE and he became the leader of the state via FORCE!!!
মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, জাযাকাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ কি সুন্দর আপনি কথা বলেছেন
মাওলানা মোজাম্মেল হক বরিশাল সাহেবের এর তাফসির শুনুন ইনশাআল্লাহ আপনার মেধার পরিধি আল্লাহ বাড়িয়ে দিবেন।
মাশাআল্লা
شكرا
জনাব । অবশ্যই নবীকরিম সাঃ তাঁর পরে কে দায়িত্ব পালন করবেন তার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। নবীকরিম সাঃ হযরত আলী রাঃ কে তাঁর পরে খলিফা মনোনীত করে জান। নবীকরিম সাঃ বিদায় হজ্ব থেকে আসার পথে গাদিরে খুম নামক স্থানে হযরত আলী রাঃ হাত ধরে বলেন আমি যার মৌলা আলিও তাদের মৌলা। এছাড়া তাবুক যুদ্ধের সময় যখন নবীকরিম সাঃ সহ সমস্ত সাহাবাগন তাবুক যুদ্ধে চলে জান তখন যাবার আগে হযরত আলী রাঃ কে মদিনার ইসলামী রাষ্ট্রের নবীকরিম সাঃ এর প্রতিনিধি অর্থাৎ খলিফা নির্বাচন করে জান ় এই খলিফা নির্বাচন প্রসংগে তখন হযরত আলী রাঃ নবীকরিম সাঃ কে বলেন ইয়া রসুলুল্লাহ সাঃ আপনি আমাকে মদিনার দূর্বল বৃদ্ধ ও নারী শিশুদের খলিফা মনোনীত করে যাচ্ছেন জবাবে নবীকরিম সাঃ তখন হযরত আলী রাঃ কে বলেছেন যে হে আলি মুসা আঃ কাছে হারুন আঃ যেমন মর্যাদা আমার কাছে তোমার মর্যাদা তেমন কিন্তু হারুন আঃ তিনি আল্লাহর নবী আর আমার পড়ে আর কোন নবী নাই এতটুকু ব্যবধান। তাই নবীকরিম সাঃ কোন কিছু অসমাপ্ত রেখে জাননি কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস হযরত আলী রাঃ কে সেই খেলাফত সবার পড়ে পেতে হয়েছে এরপরেও ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হযরত আলী রাঃ কে এবং তাঁর সকল পরিবারের সদস্যদের এক এক করে হত্যা করা হয়েছে এসব একদিন যারা অন্যায় করেছে তাদের মহান সর্বপ্রিয় পবিত্র আল্লাহর দরবারে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে ইনশাআল্লাহ। তখন যারা উল্টা পাল্টা টাকা ইনকাম করার জন্য ওয়াজ নসিহত করে বেড়ান যা পবিত্র কোরআনের সুরাঃ বাকারার 41আয়াত 79 আয়াতঃ 174 আয়াত সুরাঃ মায়েদার 44 আয়াত সুরাঃ ইয়াসিনের 21 আয়াত সহ মোট 27টি আয়াতের লংঘন করছেন তাদের কেও আল্লাহপাক বিচার করবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
মনগড়া বর্ণনা
খেলাফত থাকলে খলিফা নির্বাচনের পদ্ধতি জানলাম। বর্তমানে তো খেলাফত নাই। সেক্ষেত্রে খিলাফত কিভাবে প্রতিষ্ঠা করা যায়? বর্তমানে ইসলামী দলগুলো ইসলামিক ব্যবস্থা কায়েমের যে চেষ্টা করছে বিষয়ে আপনার মতামত কি? কোন কোন হুজুর বলছে বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি হারাম। বিষয়টি দয়া করে পরিষ্কার করবেন।
সকিফা হলে বাকবিতণ্ডার সময় কেন আবু বকরের নামজে ইমামতির কথা উঠল না ?
আপনি যে খলিফা নিরবাচনের কথা বললেন তার সারমর্ম হলো একজন খলিফা একজনকে মননিত করলেন উপস্থিত অন্যারা বায়াত নিলো। মোটাদাগে এই হলো ইতিহাস। আজকে যদি শেখ হাসিনা তার ছেলে জয়কে মননিত করে আর তার চেলা চামুন্ড্রা সেটা সমরথন করে তাহলে কি আপনি জয়কে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মেনে নিবেন কিনা? দয়া করে আপনার মত কি জানাবেন।
Ya shaikh, you confused the matter due to your ignorance, there is a BIG difference between establishing the KHILAFAH state and appointing a khalifah within the khilafah state!!!!
The prophet (saw) establish the state first, and that was not via election!!! He (saw) establish the state via FORCE and he became the leader of the state via FORCE!!!