ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ পর্ব - 1 | বৈদিক মুনি ঋষিদের তপস্যা ক্ষেত্র নৈমিষারণ্যেরজন্ম কথা
HTML-код
- Опубликовано: 19 окт 2024
- নৈমিষারণ্যেরজন্ম কথা | The Story of Puran. Hindu Mythology. Ved Puran. Bramhanda Puranসহশ্র মহান ব্যক্তিত্বের পবিত্র ভূমি - বঙ্গভূমি । যথাযথ শ্রদ্ধার সাথে তাদের স্মরণ করা আমাদের কর্তব্য । এই চ্যানেলটি এই বাংলার মহান ব্যক্তিত্ব এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য উত্সর্গীকৃত. Sri Ramakrishna Kathamrita in Bengali. Part. 01 Bengali Audio Story. শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃত Vakti Katha. The sacred advise of Paramhans Sri Ram Krishna. Language : Bengali
#SriRamakrishna
#Kathamrita
#Paramhansa
Watch all Volumems of Ramakrishna Kathamrita : • Sri Sri Ramkrishna Kat...
Watch all volumes of Ramakrishna Charitamrita : • Ramakrishna Charitamri...
Join Banga Bhumi Telegram : t.me/bangabhumiyt
#SriRamakrishna
#Kathamrita
#Paramhansa
জয় রাধে স্যাম জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য মহাপ্রভু জয়
জয় রাধে
আমাদের সৃষ্টিকর্তা হল মাতা পিতা শরীর দান করছেন
হরি আতমা দান করছেন
JOY BRAMMA DEVER JOY
খুব ভালো
Nice ❤❤❤❤
আনুকূল্ কে হরিদাস পাল
সুন্দর, thanks❤
অনুকূল ঠাকুর সবাই কে সৃষ্টি করেছেন।জয় গরূ
Jai Ramakrishna
অনুকুল ঠাকুরের এই সৃষ্টির রহস্য বা তত্ত্বকথা কোন শাস্ত্রে আছে? জানাবেন? আমার ওই শাস্ত্রটি পড়ার ইচ্ছে আছে।
ওটা ঠাকুর না, পয়সা মারার বিজনেস বলা উচিত
আপনি কী লিখেছেন তা কী একবার ভালো করে পড়ে দেখেছেন?🤣🤣🤣
পাগল কাকে বলে? অনুকুলকে কে সৃষ্টি করেছে সেটা আগে জানো।
I am mintu sen. I like that.send to more explain it.
ভাগ্য বিধাতা আমি মানিনা
আমার কর্মফল আমারই ভোগ করতে হবে।
Jodi manush sristi na hoi muni alo kotha thaka
Bramhand sristi hoyache BRAMHONAD theke, arthat "SATTO, TAMO & RAJO" gun theke ja sayambhu rupe prokasito 🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️
আপনি কোন শ্লোক বললেন না। কোন রেফারেন্স দিলেন না। শুধু ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ বলে ব্রহ্মার কথা বলে গেলেন। আর একটা কথা জিজ্ঞেস করি প্রজাপতি কথার অর্থ কি?
ব্রহ্মাণ্ড পুরাণে বলা হয়েছে-
ব্রহ্মা স্বয়ম্ভু তিনি নিজে থেকেই সৃষ্টি হয়েছেন,
আবার শৈবপুরাণে বলা হয়েছে-
ভগবান শিব স্বয়ম্ভু তিনি সৃষ্টির উর্ধ্বে তিনি আদি-অনন্ত,
আবার গরুরপুরাণ সহ অন্যান্য বৈষ্ণব ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছে-
ভগবান বিষ্ণু তিনি স্বয়ম্ভু
তিনি নিজে থেকেই সৃষ্টি হয়েছেন,
পৃথিবীর সমস্ত কিছু তিনি নিজেই সৃষ্টি করেছেন।
আবার অনেক দেবীপুরাণে বলা হয়েছে-
মাতা আদিশক্তি থেকেই ত্রিদেব সহ এই ব্রহ্মান্ডের সৃষ্টি হয়েছে।
এবার আমার প্রশ্নটা কি হবে
একজন একজন সনাতনীই বুঝতে পারবে,
আছে কারো কাছে এর উত্তর??
সৃষ্টি তত্ত্ব জানাথাকা দরকার তাতে সব বলা আছে,রাধাকে মা বলা হয় না কেন, আপনার জানা আছে কি,এখান থেকে আরম্ভ, হয়েছে 🙏 হরেকৃষ্ণ।
এজন্য আপনাকে যুগ মহাযুগ মন্বন্তর এ সকল কিছু বুঝতে হবে। ১৪ টি মন্বন্তর রয়েছে। প্রত্যেকটি মন্বন্তরে এক একজন অনন্ত ছিলেন। যার কোন আদি অন্ত ছিল না। যেমন একটি মনান্তরে মহাদেব একটি মন্বন্তরে ব্রহ্মা একটি মন্বন্তরে আদিশক্তি একটি মন্বন্তরে নারায়ন এরকম আর কি। প্রত্যেকটা পুরান ঋষি শ্রেষ্ঠ শ্রীকৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাস লিখেছেন। প্রত্যেকটি পুরাণে আরাধ্যকে সর্বোচ্চ দেখানো হয়েছে। আর এর মানে হলো, পরমাত্মা সবার ভিতরে আবার সবাই পরমাত্মার ভিতরে। ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ শিব পুরাণ বিষ্ণু পুরাণ দেবী ভাগবত পুরাণ এগুলো প্রত্যেকটিতে আরাধ্য যার নামে পুরাটি সে নিজে।
আরে সব কিছু মিলাতে গেলে বা বুঝতে গেলে আপনাকে যেতে হবে শ্রীমৎ ভাগবত পুরাণে। সবকটি পুরান প্রত্যেক মন্বন্তরে লেখা হয়। তবে ভাগবত পুরাণ কিন্তু সব মন্বন্তরে থাকবে না।
প্রত্যেকটি পুরান আলাদা আলাদাভাবে লেখা হলেও সবকিছুর মিল হয়েছে এসে শ্রীমৎ ভাগবত পুরাণে। এই জন্য লেখক শ্রীমৎ ভাগবত পুরাণ কে সর্বশ্রেষ্ঠ বলেছেন।
যেমন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নারায়ণের অবতার আবার নারায়ণ শ্রীকৃষ্ণের অংশ প্রকাশ মাত্র।
প্রত্যেকটি মন্বন্তরে সত্য ত্রেতা দ্বাপর কলি থাকে। তবে প্রত্যেক মন্বন্তরের এই যুগ গুলোতে কিন্তু কৃষ্ণ আসে না অন্য অবতার আসলেও। এজন্যই বলা হয়েছে সকল কিছু চেনা যায় প্রেম ব্যতীত কৃষ্ণ চেনা যায় না।
এখন আপনি বলতে পারেন যে আমি বৈষ্ণব মতে কথাগুলো বলছি। এতকিছু আসলে লিখে বোঝানো সম্ভব না।
শুধু এতটুকু চিন্তা করবেন যে ঋষি শ্রেষ্ঠ শ্রীকৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাস তিনি নিজেও কিন্তু নারায়ন অবতার। আবার আদিশক্তি কে বলা হয়েছে ভগবানের যোগ মায়া। আমরা যে মহাদেবকে পূজা করি সেই মহাদেব কিন্তু রুদ্র শিব। আবার সদাশিব রয়েছেন। সদাশিব ও রুদ্র শিব কিন্তু ভিন্ন। রুদ্র শিব থাকেন কৈলাসে। সদাশিব থাকেন শিব লোকে। আর সদাশিব কি বলা হয় মহাকাল। আর ভগবান সদাশিব তিনি তিন তত্ত্বের মধ্যে কিন্তু বিষ্ণু তত্ত্বের। কোন পুরানে দেখা গিয়েছে ভগবান নারায়ণকে মহাদেব সুদর্শন চক্র প্রদান করছেন। আবার কোন পুরানে দেখা গিয়েছে দেবী আদিশক্তি তিন দেবকে সৃষ্টি করেছেন ও তিনি তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে ত্রিদেবের সাথে বিরাজ করছেন। আবার কোথাও দেখা গিয়েছে নারায়ণের ধ্যানে মগ্ন থাকেন মহাদেব। কিন্তু ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ব্যাপারটা কিন্তু পুরোই ভিন্ন। এখন এটা শুধু মহাভারত থেকে আমি বুঝাতে পারবো ভগবানের ইচ্ছায়। তবে এত লেখা লেখা লেখা লেখা লেখা সম্ভব হচ্ছে না তাই ক্ষমা করে দিবেন।
অভূতপূর্ব সুন্দর ব্যাখা দিলেন । আমি ভাগবত পুরাণ পড়েছি অসাধারণ । @@Faul58
জয় রাধে