আল্লাহ তায়ালা কোথায় ? || বেলাল বিন আলী

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 11 окт 2024
  • ভিডিওটিতে কুরআন-সুন্নাহ ও সালাফদের বক্তব্যসহ আল্লাহ তায়ালার অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা উল্লেখ করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
    =====
    এই দাওয়াতি কাজকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বদা আপনাদের নেক দোয়া ও আর্থিক সহায়তা কামনা করছি।
    লাব্বাইক বিডি-এর অফিসিয়াল নাম্বার: +8801979866455
    (বিকাশ - রকেট - নগদ - পার্সোনাল)
    আল্লাহ তায়ালা আপনাদের দানকে কবুল করুন ও আরো বরকত দান করুন। আমীন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
    =====
    মাওলানা বেলাল বিন আলী পরিচালিত মাদরাসা, "মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"।
    বিভাগসমূহঃ
    মক্তব ও হিফজ
    কিতাব বিভাগ (মাদানী নেসাব)
    ২০২৩ সালে শুরু প্রথম বর্ষে ভর্তি নেওয়া হবে। ইন শা আল্লাহ।
    আকিদা বিভাগ (একবছর মেয়াদী)
    পবিত্র রমাদান থেকে ভর্তি শুরু।
    পবিত্র রমাদানে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
    যাতায়াত: সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা ১৩৬২
    যোগাযোগের নাম্বারঃ ০১৮৬২-৫০৯৩৩৯ - ০১৯৭৯-৮৬৬৪৫৫
    ই-মেইল:
    markazuahlissunnahwaljamaah@gmail.com
    (মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালাদের দ্বারা পরিচালিত) । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
    =====
    পর্ব- ১
    হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা রা-এর বর্ণনা নিয়ে আলোচনা।
    • আকিদাতে আবু বকর জাকারি...
    =====
    পর্ব- ২
    হজরত জুবাইর ইবনে মুতইম রা-এর বর্ণনা নিয়ে আলোচনা।
    • পর্ব- ২ || আকিদাতে আবু...
    =====
    পর্ব- ৩
    হজরত আব্বাস ইবনু আব্দিল মুত্তালীব রা-এর বর্ণনা নিয়ে আলোচনা।
    • আকিদাতে আবু বকর জাকারি...
    =====
    পর্ব- ৪
    হজরত ইবরাহিম আ.-এর বর্ণনা নিয়ে আলোচনা।
    • পর্ব- ৪ || আকিদাতে আবু...
    ===================================================
    Labbaik bd এর সাথে বিপ (Bip) , হোয়াটসঅ্যাপ ( WhatsApp ) , ইমু ( imo ) , টেলিগ্রাম ( telegram ) এর মাধ্যমে যোগাযোগের নাম্বারঃ +8801979866455
    ইমেইলঃ labbaikbd2017@gmail.com
    ====
    Labbaik bd এর ইউটিউব চ্যানেলের লিংকঃ
    / labbaikbd24
    labbbaik bd এর ইউটিউব চ্যানেলের ( subscribe link )
    / @labbaikbd
    labbbaik bd এর ফেসবুক পেইজ ( facebook page ) এর লিংকঃ
    / labbaikbd24
    labbbaik bd এর ফেসবুক গ্রুপ ( facebook group )-এর লিংকঃ
    / labbaikbd22
    labbbaik bd এর হোয়াটসঅ্যাপ ( WhatsApp ) গ্রুপ লিংকঃ
    chat.whatsapp....
    Labbaik bd এর টেলিগ্রাম ( telegram ) চ্যানেলের লিংক:
    t.me/labbaikbd
    labbbaik bd এর টেলিগ্রাম ( telegram ) গ্রুপ লিংকঃ
    t.me/joinchat/...
    labbbaik bd এর বিপ (Bip) গ্রুপ এর লিংকঃ
    groups.bip.ai/...
    labbbaik bd এর ইন্সটাগ্রাম ( Instagram ) এর লিংকঃ
    / labbaikbd
    labbbaik bd এর টুইটার ( Twitter ) এর লিংকঃ
    / labbaikbd
    labbbaik bd এর ব্লগ ( blog ) এর লিংকঃ
    labbaikbd.blog...
    আশা করছি আপনি এই দ্বীনি দাওয়াতে যুক্ত হবেন এবং শেয়ার করে অন্যকে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দিবেন এবং আপনার মূল্যবান মতামত, পরামর্শ, এবং দিক নির্দেশনা উল্লেখিত নাম্বারে বা ইমেইলে বা গ্রুপে পাঠিয়ে আমাদের উপকৃত করবেন । জাজাকাল্লাহু খাইরান।
    ===============================================================
    #আকিদা #বেলাল_বিন_আলী #আল্লাহ_তায়ালা_কোথায়
    #allah
    #rasul
    #ইমাম_আবু_হানিফা
    #kurbani
    #labbaik_bd
    #labbaikbd
    #৭_ভাগে_কুরবানী
    #কুরবানীর_নিয়ম
    #কুরবানীর_ওয়াজ_মিজানুর_রহমান_আজহারী
    #আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ
    #আহলে_হাদিস
    #ঈদুল_আজহা
    #Maulana_Tahmidul_Mawla
    #শায়েখ_তাহমিদুল_মাওলা
    #কুরবানী
    #কওমি_মাদরাসা
    #Mufti_Delwar_Hossain
    #মুফতি_দিলাওয়ার_হোসাইন
    #মুফতি_লুৎফুর_রহমান_ফরায়েজী
    #আসাদুল্লাহ_আল_গালিব
    #আসাদুল্লাহ_আল_গালিব_এর_ওয়াজ
    #সাদ_সাহেব
    #সাদ_সাহেবের_ভুল
    #মুফতি_মনসুরুল_হক_সাহেব
    #তাবলীগ
    #দাওয়াতে_তাবলীগ
    #সাদ_সাহেবের_বিতর্কের_ইতিহাস
    #ইজতেমা
    #টঙ্গি_ইজতেমা
    #ডঃ_জাকির_নায়েক
    #ইহুদিদের_দালাল
    #ডঃ_আ_ফ_ম_খালিদ_সাহেব
    #dr_zakir_naik_bangla
    #জাকির_নায়েক_বাংলা_লেকচার_2019
    #মুফতি_হারুন_ইজহার
    #মুসলিম
    #পিড়াপিড়ি_না_বেয়াদবি
    #পিড়াপিড়ি
    #বেয়াদবি
    #মুজাফফর_বিন_মুহসিন
    #মুজাফফর_বিন_মুহসিন_এর_ওয়াজ
    #আব্দুল্লাহ_জাহাঙ্গীর
    #আব্দুল্লাহ_জাহাঙ্গীর_ওয়াজ
    #abdullahjahangir
    #মুখলেসুর_রহমান_মাদানী
    #ফোনালাপ
    #ফোনালাপ_২০১৯
    #বেলাল_বিন_আলী
    #আবু_হানিফা_কী_হাদিস_শাস্ত্রে_দুর্বল_ছিলেন
    #ব্রিটিশ
    #ব্রাদার_রাহুল
    #ইমাম_ইবনে_মাইন_কি_আবু_হানিফাকে_ছিকাহ_বলেছেন
    #তাহেরী
    #Abrar_Fahad
    #buet
    #ইল্লাল্লাহ_জিকির_কি_জায়েজ
    #মুফতি_ফয়জুল_করীম

Комментарии • 164

  • @Labbaikbd
    @Labbaikbd  Год назад +7

    মাওলানা বেলাল বিন আলী পরিচালিত মাদরাসা, "মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"
    বিভাগসমূহঃ
    * মক্তব ও হিফজ
    * কিতাব বিভাগ (মাদানী নেসাব)
    ২০২৩ সালে শুরু প্রথম বর্ষে ভর্তি নেওয়া হবে। ইন শা আল্লাহ।
    * আকিদা বিভাগ (একবছর মেয়াদী)
    * পবিত্র রমাদান থেকে ভর্তি শুরু।
    * পবিত্র রমাদানে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
    যাতায়াত: সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা ১৩৬২
    যোগাযোগের নাম্বারঃ ০১৮৬২-৫০৯৩৩৯ - ০১৯৭৯-৮৬৬৪৫৫
    ই-মেইল:
    markazuahlissunnahwaljamaah@gmail.com
    (মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালাদের দ্বারা পরিচালিত) । জাযাকাল্লাহু খাইরান।

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @sakibulahmeddewan979
    @sakibulahmeddewan979 Год назад +8

    এই লাব্বাইক বিডির জন্যে অনেক ঝামেলা থেকে নিজেকে হেফাজত করেছি।

  • @sahihmediamjn9411
    @sahihmediamjn9411 Год назад +14

    বেলাল বিন আলী হুজুর কে দেখার অনেক ইচ্ছে ছিল । কথা শুনেছি কিন্তু কোনোদিন মুখ দেখায়নি । মাশাআল্লাহ যাজাকাল্লাহ হুজুর কে দেখে মন টা ভরে গেলে , আল্লাহ হুজুরকে হায়াতে দারাস করুন । আমিন

    • @mohiburrahman2342
      @mohiburrahman2342 Год назад +2

      বিলাল পথভ্রষ্ট মৌলবী।

    • @mdamanullah9313
      @mdamanullah9313 Год назад +2

      @@mohiburrahman2342
      غلط بات

    • @bellalrazu9925
      @bellalrazu9925 Год назад +1

      @@mohiburrahman2342 চুপ মিথ্যা বাদী

    • @k.m.sabbirahmedshanto74
      @k.m.sabbirahmedshanto74 Год назад

      @@mdamanullah9313 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এক দাসী কে জিজ্ঞেস করেছিলেন আল্লাহ কোথায় দাসী বলেছিল আল্লাহ আকাশে এর ব্যাখ্যা আগে দেন

    • @mdamanullah9313
      @mdamanullah9313 Год назад +1

      @@k.m.sabbirahmedshanto74
      এর ব্যাখ্যাটা আপনিই দিয়েদেন।

  • @Labbaikbd
    @Labbaikbd  Год назад +8

    আকিদার ওপর মাওলানা বেলাল বিন আলী-এর লিখিত "বুনিয়াদি আকাইদ" বইটি সংগ্রহ করুন। ওখানে আকিদার বিষয়গুলো আরও বিস্তারিত ও দলিলসহ উল্লেখ করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
    "বুনিয়াদি আকাইদ" বইয়ের শর্ট পিডিএফ লিংকঃ drive.google.com/file/d/1nNAaayV9symtLtsktVODA3gtEPYxZOE3/view?usp=share_link
    বইটি অর্ডার করতে চেতনা প্রকাশন এর ফেসবুক পেইজে মেসেজ দিন অথবা পছন্দের যে কোন শপে অর্ডার করুন।
    পেইজের লিঙ্ক: facebook.com/chetonaprokashoni
    পাইকারি ও বেশি পরিমানে নিতে চাইলে কল দিন:- 01820138016
    জাযাকাল্লাহু খাইরান।

    • @Labbaikbd
      @Labbaikbd  Год назад

      @YeasiN ArafaT YA facebook.com/shahed.hassani

    • @RonjitSarker-p9t
      @RonjitSarker-p9t 6 месяцев назад

      এই ব্যক্তি খুব ঠান্ডা মাথায় তার ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। আল্লাহ কোথায় এ বিষয়ে ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী রহ.৭৪৮হি: অনেক সুন্দর কিতাব লিখেছেন সেখানে তিনি সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ সহ অষ্টম হিজরী সাল পর্যন্ত সকল আহলুস সুন্নাহর আলেমদের বক্তব্য নিয়ে এসেছেন। নাম كتاب العرش "কিতাবুল আরশ"কিতাবটির বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। অনলাইন থেকে পিডিএফ সংগ্রহ করে ও পড়তে পারেন।
      আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত মতাদর্শ প্রচারকদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন ছুম্মাআমিন।

  • @mdamanullah9313
    @mdamanullah9313 Год назад +8

    মাশাআল্লাহ্ অসাধারণ একটি আলোচনা।
    এই আলোচনা থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম, আলহামদুলিল্লাহ্।
    আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের প্রিয় ভাই মুফতি বেলাল ভাইয়ের ইল্ম ও আমলে বারাকাহ দান করুন।
    আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।
    ওলামায়ে হক ওলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ। ♥️♥️♥️🌹🌹🌹🌹
    প্রিয় ভাই মুফতি বেলাল বিন আলী জিন্দাবাদ। ♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @Labbaikbd
    @Labbaikbd  Год назад

    এই দাওয়াতি কাজকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বদা আপনার নেক দোয়া ও আর্থিক সহায়তা কামনা করছি।
    লাব্বাইক বিডি-এর অফিসিয়াল নাম্বার: +8801979866455
    (বিকাশ - রকেট - নগদ - পার্সোনাল)
    আল্লাহ তায়ালা আপনার দানকে কবুল করুন ও আরো বরকত দান করুন। আমীন।
    জাযাকাল্লাহু খাইরান।

  • @rahatislam7848
    @rahatislam7848 6 месяцев назад +1

    মুফতি. বেলাল বিন আলী হাফি.
    আল্লাহ আপনার ইলম এবং আমলের মধ্যে বারাকাহ দান করুন।আমিন....

  • @mdmahin8424
    @mdmahin8424 Год назад +16

    বেলাল বিন অালি কে অাল্লাহ পাক পুরো দুনিয়ার হেদায়েতের জন্য কবুল করেন।

    • @mdamanullah9313
      @mdamanullah9313 Год назад +2

      আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।

  • @ashikmahmud9464
    @ashikmahmud9464 Год назад +3

    মাশাআল্লাহ আমার হুজুর অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক

  • @mrmmtv
    @mrmmtv Год назад +3

    মাশা আল্লাহ, আল্লাহ পাক আপনার খিদমতকে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিন, আমীন

  • @Sofolota85
    @Sofolota85 Год назад +4

    মাশাআল্লাহ,
    আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করেন,
    💖💛💙💚💛

  • @mdmahin8424
    @mdmahin8424 Год назад +2

    মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর অলোচনা

  • @saifjlsaiful8394
    @saifjlsaiful8394 Год назад +5

    প্রিয় ভাই গুলো.? পুরো মুসলিম উম্মাহর জন্য বড় নিয়ামত ও

  • @skfaridkhokon6740
    @skfaridkhokon6740 Месяц назад

    মা শা আল্লাহ ❤

  • @muftirijwanullahkhanqasemi9160
    @muftirijwanullahkhanqasemi9160 Год назад +1

    মাশাআল্লাহ ❤
    খুব চমৎকার আলোচনা করেছেন

  • @mdariful1498
    @mdariful1498 8 месяцев назад

    আল্লাহ আপনাদের সহায় হোন আমিন

  • @technologyQandA
    @technologyQandA Год назад +2

    মাশাআল্লাহ, অসাধারণ আলচনা।

  • @tufaarafat3236
    @tufaarafat3236 3 месяца назад

    জাজাকাল্লাহ

  • @hasibkhan3302
    @hasibkhan3302 Год назад +7

    আলহামদুলিল্লাহ হযরত আপনার "বুনিয়াদি আকাইদ " কিতাব আমার অনেক ভালো লেগেছে এখন এটি আমার প্রতিদিনের পড়ার রুটিনে থাকা একটি কিতাব।
    হযরত দয়া করে যদি "নাওয়াকিদুল ইমান" বা ইমান ভঙ্গের কারন গুলো নিয়ে সিরিজ আকারে ভিডিও দিতেন ভালো হতো কারন আমরা নামাজ ভঙ্গের কারন জানি কিন্তু ইমান ভঙ্গের কারন জানি না।

    • @RonjitSarker-p9t
      @RonjitSarker-p9t 6 месяцев назад

      এই ব্যক্তি খুব ঠান্ডা মাথায় তার ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। আল্লাহ কোথায় এ বিষয়ে ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী রহ.৭৪৮হি: অনেক সুন্দর কিতাব লিখেছেন সেখানে তিনি সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ সহ অষ্টম হিজরী সাল পর্যন্ত সকল আহলুস সুন্নাহর আলেমদের বক্তব্য নিয়ে এসেছেন। নাম كتاب العرش "কিতাবুল আরশ"কিতাবটির বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। অনলাইন থেকে পিডিএফ সংগ্রহ করে ও পড়তে পারেন।
      আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত মতাদর্শ প্রচারকদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন ছুম্মাআমিন।

  • @Soul79600
    @Soul79600 Год назад

    গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা

  • @MonwarHosen-sb2se
    @MonwarHosen-sb2se 4 месяца назад

    Mashaallah

  • @rahathossain1162
    @rahathossain1162 Год назад +3

    মাশা আল্লাহ।

  • @Mahmudmiazi
    @Mahmudmiazi Год назад +1

    আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দান করুন

  • @litonarfan6436
    @litonarfan6436 3 месяца назад

    Apnar jonno akita jante parlam tnx

  • @mmhmir4233
    @mmhmir4233 Год назад +2

    اخونا بلال بن علي
    ماشاء الله
    بارك الله تعالى في حياته

  • @501-asaduzzamannur8
    @501-asaduzzamannur8 Год назад

    আল্লাহ তাআলা উনার ইলমে আরো বারাকাহ দান করুন

  • @mdsanaullahsiraje3527
    @mdsanaullahsiraje3527 Год назад +3

    ইলমওয়ালাদের মাঠে দরকার আলহামদুলিল্লাহ

  • @ajmirsharif6537
    @ajmirsharif6537 Год назад +8

    আল্লাহ তায়ালা মাতুরিদী আকিদার বেলাল বিন আলী জাহেল কে হেদায়েত দান করুক ।
    সকল মুসলিম উম্মাহকে এই বেদআতি মাতুরিদী আকিদা থেকে রক্ষা করুক আমিন

    • @alaminhasan8907
      @alaminhasan8907 Год назад

      বেলাল বিন আলী সাহেব যদি মাতুরিদী আকিদার লোক হয়ে থাকে তাহলে আপনি কোন আকিদার লোক হ্যা??? নফসের খাহেসাতের পূজারী আকিদার লোক। হ্যা??? আকিদা সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান থাকলে এরকম কমেন্ট মাথায় বুদ্ধি থাকলে করতেন না। নিজে জাহেল হয়ে অপরকে জাহেল বলেন কোন মুখে। হ্যাঁ??? । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

    • @ngsajid2510
      @ngsajid2510 Год назад +1

      আহা, হুজুর ভুল ব্যাখ্যা করলেন

    • @michaelalan5520
      @michaelalan5520 8 месяцев назад

      ​@@alaminhasan8907
      অবশ্যই বেলাল বিন আলী এবং বর্তমান হানাফীরা ইমাম আবু হানীফার শুধু ফিকাহ মানে, বিশ্বাস করে, কিনতু ইমাম আবু হানীফার আকীদা মানে না, বিশ্বাস করে না। হানাফীরা ইমাম আবুল মনসুর মাতুরিদী ( উজবেকিস্তান - জনম -২৭০ হিজরী, মৃত্যু -৩৩৩ হিজরী) এর আকীদা মানে, বিশ্বাস করে।
      এই কথাটা পাক-ভারতের হানাফী আলেমরা জানে কিনতু জন সন্মুখে
      লুকায়, বলতে চায় না।
      পড়ুন, দেওবনদের আকীদার বই, সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
      সাহাবীগন, তাবেইন, তাবে-তাবেঈন, ৪ ইমাম - সবাই- সালাফী আকীদা ছিলেন।
      বেলাল বিন আলী বলতে পাড়তেন -
      আমরা হানাফীরা ইমাম আবু হানীফার ফিকাহ মানি, কিনতু হানীফার আকীদা মানি না, শুধু ফিকাহ মানি।
      আমরা আকীদায় আশায়ারী- মাতুরিদী।
      ইমাম আনুল হাসান আশায়ারী- জনম - ২৬০ হিজরী, মৃত্যু -৩২৪ হিজরী
      ইমাম আবুল মনসুর মাতুরিদী - জনম- ২৭০ হিজরী, মৃত্যু -৩৩৩ হিজরী।
      তার মানে - ২৫০ হিজরীর আগে, এই আশায়ারী- মাতুরিদী আকিদার কোন অস্তিত্বই ছিল না।
      ইমাম আবু হানীফা সালাফী ছিলেন
      আকীদায়।

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@alaminhasan8907ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

    • @RonjitSarker-p9t
      @RonjitSarker-p9t 6 месяцев назад

      এই ব্যক্তি খুব ঠান্ডা মাথায় তার ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। আল্লাহ কোথায় এ বিষয়ে ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী রহ.৭৪৮হি: অনেক সুন্দর কিতাব লিখেছেন সেখানে তিনি সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ সহ অষ্টম হিজরী সাল পর্যন্ত সকল আহলুস সুন্নাহর আলেমদের বক্তব্য নিয়ে এসেছেন। নাম كتاب العرش "কিতাবুল আরশ"কিতাবটির বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। অনলাইন থেকে পিডিএফ সংগ্রহ করে ও পড়তে পারেন।
      আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত মতাদর্শ প্রচারকদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন ছুম্মাআমিন।

  • @defeatedpoet6377
    @defeatedpoet6377 8 месяцев назад

    সুন্দর আলোচনা।

  • @javerislam-cl3uo
    @javerislam-cl3uo 2 месяца назад

    মাশাআল্লাহ

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад +2

    সাত আসমানের উপরে আরশ! আল্লাহ তা'আলা আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন।
    [Mashuk Alam]
    27/06/2023

  • @MdKamal-qm5ct
    @MdKamal-qm5ct 6 месяцев назад

    দারুন কথা বলেছেন

  • @rakibhossain6715
    @rakibhossain6715 Год назад +1

    জাযাকাল্লাহু খইরন

  • @mdarifalhasan3864
    @mdarifalhasan3864 Год назад

    excellent. rightly guided man. carry on your good work. mashallah

  • @yakubjoarder5674
    @yakubjoarder5674 2 месяца назад

    রসূল স. এর মেরাজের বিষয়টাও দ্বিতীয়ভাগে উল্লেখ করে ব্যাখ্যা করলে ভালো হতো।

  • @abduljalilkhan6942
    @abduljalilkhan6942 Год назад

    الحمد لله،جزاكم الله خيرا،الهم بارك لك في حياتك،امين

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад +1

    আলেম হলেই যে আকিদা শুদ্ধ হবে এমনটি নয়! বাংলাদেশ অসংখ্য ভ্রান্ত আকিদার আলেম রয়েছেন!
    [Mashuk Alam]
    07/09/2023

  • @MdAhmadullah-vb1ei
    @MdAhmadullah-vb1ei 10 месяцев назад

    মাশাআল্লাহ বারাকাল্লাহ ফি হায়াতিহ

  • @MehediHasan-oq4fk
    @MehediHasan-oq4fk Год назад +2

    ভালো হয়ে যাও বাতিল আকিদাহ সদস্য।

  • @1eV
    @1eV Год назад +4

    রহমান আরশের উপর উঠেছেন এটাই সঠিক আকিদা

  • @dareamboy9827
    @dareamboy9827 Год назад +6

    উজানীর মত আল্লাহ তো আপনাদের ভিতরে থাকেন, কেউই পায়খানা গেলে আল্লাহ কি তার সাথে পায়খানা যায়, নাউজুবিল্লাহ, মহান আল্লাহ আরশে, তার দৃষ্টিশক্তি, শ্রবণশক্তি, জ্ঞান ক্ষমতা, বলার ক্ষমতা, ইত্যাদি গুণের মাধ্যমে আমাদের সাথে থাকেন।

    • @alaminhasan8907
      @alaminhasan8907 Год назад

      আপনি কোরআনে কারীনমের একটা আয়াতের যে ব্যাখ্যা করলেন এটা আপনি কোথায় কোন হাদিসে পেলেন ? হ্যা??? বোকামি না করে পুরো বয়ানটা মনোযোগ সহকারে কমপক্ষে তিনবার শুনুন। কারণ আপনি যে কথা বলেছেন তার উত্তর বয়ানের এর মধ্যে রয়েছে।

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@alaminhasan8907ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

    • @msahadatkhan529
      @msahadatkhan529 6 месяцев назад

      আপনার ভাই কমপক্ষে উনার বক্তব্য সাতবার শোনা উচিত যদি তাতেও আপনি বুঝতে না পারেন তাহলে আরো কয়েকবার না বোঝা পর্যন্ত শুনতেই থাকুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি চায় আল্লাহ যদি চায় আপনাকে সঠিক বুঝ দান করবেন এবং আপনিও সঠিক বুঝ গ্রহণ করবেন তাহলে ইনশাল্লাহ এই বয়ানের মাধ্যমে আপনার আকিদা পরিষ্কার হয়ে যাবে সঠিক হয়ে যাবে

  • @manzurrahman4692
    @manzurrahman4692 Год назад +3

    আল্লাহ যদি সব যায়গায় থাকেন তবে রাসূলের সা: মেরাজ আকাশে কেন? আর মুনাজাতের সময় হাত উপরের দিকে উঠান কেন?

  • @m6h6mmad
    @m6h6mmad 5 месяцев назад

    আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ প্রতি রাত্রে শেষ তৃতীয়াংশে আমাদের মর্যাদাবান বারাকাতপূর্ণ রব দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন, ’যে আমাকে ডাকবে আমি তার ডাকে সাড়া দেব। যে আমার নিকট কিছু প্রার্থনা করবে আমি তাকে তা দান করব। যে আমার নিকট মাফ চাইবে আমি তাকে মাফ করে দেব।’ (বুখারী, মুসলিম)

  • @anowarhussain6015
    @anowarhussain6015 Год назад +1

    আল্লাহ তায়ালা হযরতের ইলম ও আমলে বরকত দান করেন।

  • @sahihmediamjn9411
    @sahihmediamjn9411 Год назад +2

    যদি অনলাইনে পাওয়া যায় তাহলে প্লিস আমাকে জানাবেন। *ভারত* "রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ"

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад

    আল্লাহ তা'য়ালা আরশের ঊর্ধ্বে!
    [Mashuk Alam]
    04/03/2023

  • @saifjlsaiful8394
    @saifjlsaiful8394 Год назад +1

    ইয়া রব আপনি.? হযরত কে ভালোবাসি আপনাকে আমি আল্লাহর জন্য

  • @saifjlsaiful8394
    @saifjlsaiful8394 Год назад

    গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

  • @lagalibeillallah1698
    @lagalibeillallah1698 Год назад

    মাশা-আল্লাহ

  • @rajujehan942
    @rajujehan942 Год назад +1

    মাশাল্লাহ

  • @m6h6mmad
    @m6h6mmad 5 месяцев назад

    ১. সুরা আ’রাফ ৭:৫৪: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন সেই আল্লাহ যিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
    ২. সুরা ইউনুস ১০:৩: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
    ৩. সুরা রা’দ ১৩:২: “আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমণ্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত - তোমরা এটা দেখেছ| অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
    ৪. সুরা ত্ব-হা ২০:৫: “দয়াময় (আল্লাহ) আরশে সমাসীন|”
    ৫. সুরা ফুরক্বান ২৫:৫৯: “তিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই রহমান,তাঁর সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ |”
    ৬. সুরা সাজদাহ ৩২:৪: “আল্লাহ তিনি, যিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
    ৭. সুরা হাদীদ ৫৭:৪: “তিনিই ছয় দিনে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।”
    ৮. সুরা নিসা ৪:১৫৮: ‘বরং আল্লাহ তাকে (ঈসাকে)নিজের দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন |”
    ৯. সুরা আলে ইমরান ৩:৫৫: “স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বললেন, হে ঈসা! আমি তোমার কাল পূর্ণ করছি এবং আমার নিকট তোমাকে তুলে নিচ্ছি |”
    ১০. সুরা মুলক ন৬৭:১৬-১৭: “(১৬) তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে (এ বিষয়ে), যিনি আকাশের উপর রয়েছেন তিনি তোমাদেরসহ ভূমি ধসিয়ে দিবেন না? আর তখন ওটা আকস্মিকভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে| (১৭) অথবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, আকাশের উপর যিনি রয়েছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝঞ্ঝাবায়ু প্রেরণ করবেন না? তখন তোমরা জানতে পারবে কিরূপ ছিল আমার সতর্কবাণী|”
    ১১. সুরা মুমিন ৪০:৩৬-৩৭: “ফেরাঊন বলল, হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর| যাতে আমি অবলম্বন পাই আসমানে আরোহনের, যেন আমি দেখতে পাই মুসা (আ:)এর মা’বুদকে|”
    ১২. সুরা হাক্কাহ ৬৯:১৭: “ফেরেশতাগণ তাঁর (আল্লাহর) পার্শ্বে পার্শ্বে থাকবে এবং সেদিন (কিয়ামতের দিন) আটজন ফেরেশতা তোমার প্রতিপালকের আরশকে নিজেদের উপরে বহন করবে|”

  • @sahihmediamjn9411
    @sahihmediamjn9411 Год назад +2

    হুজুর ভারতে এই কিতাব পাওয়া যাবে কি ? কিতাব টি পড়ার অনেক ইচ্ছে করছে ।

  • @ZulfikarBhuiyan
    @ZulfikarBhuiyan Год назад +3

    এখন বলেন যে, আল্লাহ্‌ তায়ালাকে দুনিয়াতেই যদি পাওয়া যায় তবে নবী(সাঃ) মিরাজে কোথায় গিয়েছিলেন!? কেনই বা গিয়েছিলেন!?

  • @mushfiqurrahman663
    @mushfiqurrahman663 Год назад +2

    Tar boi aaj ghore ashlo.onek vhalo.

  • @zaherulislam1039
    @zaherulislam1039 Год назад

    মাসা আল্লাহ

  • @sanoarhosainsanoarhosain4532
    @sanoarhosainsanoarhosain4532 Год назад +3

    ভাই আপনি আল্লাহতালা আরশে আছেন এই আয়াতের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহতালার আকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবেন

    • @SaifulIslam-se3sc
      @SaifulIslam-se3sc Год назад

      দেখি কি আলোচনা করে তারপর

  • @abulhassan741
    @abulhassan741 Год назад +8

    আল্লাহ সালাফি দের আকিদা বোঝার তৈফিক দাও

    • @alaminhasan8907
      @alaminhasan8907 Год назад +1

      ভাই সালাফি বললে ভুল হবে নামধারী সালাফি বলতে হবে।

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@alaminhasan8907ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @mdabutaher4440
    @mdabutaher4440 Год назад +4

    আজ বুঝতে পারলাম দেওবনদি আকিদাটা গোমরাহি আর হিন্দুদের আকিদার মাঝে কোন তফাৎ নেই।।

  • @sakilakhatunkhatun4945
    @sakilakhatunkhatun4945 Год назад

    I love u

  • @RonjitSarker-p9t
    @RonjitSarker-p9t 6 месяцев назад

    এই ব্যক্তি খুব ঠান্ডা মাথায় তার ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করে যাচ্ছে। আল্লাহ কোথায় এ বিষয়ে ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী রহ.৭৪৮হি: অনেক সুন্দর কিতাব লিখেছেন সেখানে তিনি সাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ সহ অষ্টম হিজরী সাল পর্যন্ত সকল আহলুস সুন্নাহর আলেমদের বক্তব্য নিয়ে এসেছেন। নাম كتاب العرش "কিতাবুল আরশ"কিতাবটির বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। অনলাইন থেকে পিডিএফ সংগ্রহ করে ও পড়তে পারেন।
    আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত মতাদর্শ প্রচারকদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন ছুম্মাআমিন।

  • @JosimUddin-tw1do
    @JosimUddin-tw1do Год назад +1

    হাদিসে আছে রাসুল সা রাতের শেষ ভাগে পথম আকাশে আসেন। তাহলে বলুন আললাহ কোথায় থেকে আসেন পথম আকাশে। তারপর আপনারা সবেবরাত আসলে বলেন আললাহ পথম আকাশে এশে বলেন কে আছ তোমাদের গূনা মাফ করাতে চাও। বেশি পেচাপেচি না করে কোরআন সুন্নাত অনুসরণ করুন।

    • @MdKamal-qm5ct
      @MdKamal-qm5ct 6 месяцев назад

      ধন্যবাদ ভাই

  • @noortv3936
    @noortv3936 Год назад +3

    এতোদিন পর দেখা মিললো

    • @alamgirhossen5038
      @alamgirhossen5038 Год назад

      কত দিন পরে দেখা মিললো ভাই।

  • @alifkhan8295
    @alifkhan8295 Год назад +1

    সৃষ্টি স্রষ্টা আলাদা আল্লহ আরশের উপর তিনি সত্তা গত ভাবে আরশের উপর আর কোরআনে যে আয়াতে বলসে যে আল্লহ আমাদের সাথে আসেন শেটা সত্তা গত আমাদের শাথে নাই পৃথিবীতে তিনি আরশের উপর থেকে আমাদের সাতে

    • @ABislamicmedia1
      @ABislamicmedia1 Год назад

      বয়ান না শুনে মন্তব্য লেখার ফল, নিজেতো গোমরা হয়েছেন অন্যকেও গোমরা বানাবেন

  • @md.abumonsur8833
    @md.abumonsur8833 Год назад

    মু’আবিয়াহ্ ইবনুল হাকাম আস্ সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
    আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে আসলাম (এবং সব কথা বললাম) কেননা বিষয়টি আমার কাছে খুবই গুরুতর মনে হলো। আমি জিজ্ঞেস করলামঃ হে আল্লাহর রসূল! আমি কি তাকে (দাসী) মুক্ত করে দিব? তিনি বললেনঃ তাকে আমার কাছে নিয়ে আসো। সুতরাং আমি তাকে এনে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে হাজির করলাম। তিনি তাঁকে (দাসীকে) জিজ্ঞেস করলেনঃ (বলো তো) আল্লাহ কোথায়? সে বলল- আকাশে। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, (বলো তো) আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও, সে একজন মু’মিনাহ্ নারী। (ই.ফা. ১০৮০, ই.সে. ১০৮৮)
    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১০৮৬
    হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
    সুহায়ব (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
    রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, এরপর আল্লাহ তা’আলা আবরণ তুলে নিবেন। আল্লাহর দর্শন লাভের চেয়ে অধিক পছন্দনীয় জিনিস আর কিছুই তাদের দেয়া হয়নি।
    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৩৮
    হাদিসের মান: সহিহ হাদিস আবূ হুরাইরাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিতঃ
    তিনি বলেন, সহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রসূল! কিয়ামাতের দিন আমরা কি আমাদের রবকে দেখতে পাব? জবাবে তিনি বললেন , আকাশে মেঘ না থাকাবস্থায় দুপুরের সময় সূর্য দেখতে তোমাদের কোন কষ্ট হয় কি? সহাবাগণ বললেন, জী না। অতঃপর তিনি বললেন, আকাশে মেঘ না থাকাবস্থায় পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে তোমাদের কোন কষ্ট হয় কি? সহাবাগণ বললেন, জী না। তারপর তিনি বললেন, ঐ সত্তার কসম! যাঁর হাতে আমার জীবন! চন্দ্র-সূর্য কোন একটি দেখতে তোমাদের যেরূপ কষ্ট হয় না, তোমাদের রবকেও দেখতে তোমাদের ঠিক তদ্রূপ কষ্ট হবে না। আল্লাহর সাথে বান্দার সাক্ষাৎ হবে। তখন তিনি বললেন, হে অমুক! আমি কি তোমাকে সম্মান দান করিনি, কর্তৃত্ব দান করিনি, জোড়া মিলিয়ে দেইনি, ঘোড়া-উট তোমার কাজে লাগিয়ে দেইনি এবং সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের মাঝে তোমার পানাহারের ব্যবস্থা করিনি? জবাবে বান্দা বলবে, হ্যাঁ, হে আমার রব! তারপর তিনি বলবেন, তুমি কি মনে করতে যে, তুমি আমার মুখোমুখী হবে? সে বলবে, না, তা মনে করতাম না। তিনি বললেন, তুমি যেরূপভাবে আমাকে ভুলে গিয়েছিলে তদ্রূপভাবে আমিও তোমাকে ভুলে যাচ্ছি। অতঃপর দ্বিতীয় অপর এক ব্যক্তির আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ হবে।
    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৩২৮
    হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

  • @t-a_hmid.313.
    @t-a_hmid.313. Год назад +1

    হে বিলাল বিন আলী, আমি দ্বিতীয় কমেন্টটা প্রথমদিনের কথা গুলো শুনে করেছিলাম আর আবু বকর জাকারিয়া অডিও ক্লিপে যে কথাটা বলছে সেটা তো এরকমই হওয়া উচিত যে মহান আল্লাহ আরশ থেকে সৃষ্টির সূচনা করেছেন আরশের উপর আর কোন সৃষ্টি নেই । আরশের উপর আছেন সকল কিছুর একমাত্র স্রষ্টা মহান রব। স্থান কাল সময়সহ সব সৃষ্টি আরশের নিচে আর আরশে সৃষ্টি। একটা সকল কথা বুঝতে এত কেন কষ্ট হয় যে মহান আল্লাহ আগে যেমন ছিলেন এখনো তেমনি আছেন আর তিনি আরশ থেকে সৃষ্টির সূচনা করেছেন সময়কালে স্থান সবকিছুই তো সৃষ্টি এগুলো আরশের নিচেই আছে। আর সাত আসমান এবং সাত জমিনের উপর আরশ। আসমান এবং সাত জমিন আল্লাহর কুরসির এর কাছে এমন যেমন বিশাল মরুভূমিতে পড়ে থাকা একটি আংটি। আল্লাহর কুরসি আল্লাহর আরশের নিকট এমন যেমন বিশাল মরুভূমিতে পড়ে থাকে একটি আংটি। আর মহান আল্লাহ আরশের অধিপতি তিনি কত মহান তিনি কত ক্ষমতাবান।আমি যা বলেছি সালাফিরা এরকমই বলেন। আপনি তাদের কথাগুলো ভালোভাবে এবং ভালোবেসে সংশোধনের চেষ্টা করুন।

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад

    "দেহবাদী"-এর অর্থ কি?
    [Mashuk Alam]
    02/04/2023

  • @HabiburRahman-ry3mv
    @HabiburRahman-ry3mv Год назад +2

    তার আরো বেশি করে কুরআন পড়তে হবে। উল্টো পালটা যুক্তি দেয় শুধু। কুরআন এর উপর গভীর জ্ঞান অর্জন করলেই বুঝতে পারবেন খুব সহজেই যে তিনি আসমানে রয়েছেন। বেশি ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করতে গেলে মসিবতে পড়বেন।

  • @sanoarhosainsanoarhosain4532
    @sanoarhosainsanoarhosain4532 Год назад

    আমি একজন আহলে হাদিস দয়া করে আমার প্রশ্নটির উত্তর দিবেন এর আগের কমেন্টেই প্রশ্নটি রয়েছে

    • @mkazamkazam4960
      @mkazamkazam4960 Год назад

      যারা বলবে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান আল্লাহর নিরাকার এরা হিন্দুদের আকিদায় বিশ্বাসী হিন্দুদের আকীদা ঈশ্বর সব জিনিসের সাথে মিশে আছে নিরাকার সর্বত্র বিরাজমান এগুলো বেদের ধারণা।। জিব্রাইল আলাই সালাম এর কাজ কি ছিল তিনি কি আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহী নাজিল করতেন না মুহাম্মদ সাল্লাম এর উপরে মেরাজ কি জন্য হয়েছিল সাত আসমানের উপরে আল্লাহতালা তাকে নিয়ে গিয়েছিলেন কেন

  • @MdHanif-qg2sm
    @MdHanif-qg2sm Год назад

    আসসালামু আলাইকুম, শাইখ বেলাল বিন আলীর নামবারটা দেওয়া যাবে?

  • @CHIRANJITTTTTT
    @CHIRANJITTTTTT Год назад

    আল্লাহ কোথায় আছে সঠিকভাবে জানতে আরামবাগ TV , Face to face ____ দেখুন ও দেখান । 👍❤️

  • @muhammadshohanvai3124
    @muhammadshohanvai3124 Год назад

    ভাই একটা ভিডিও চাই।
    আদম আঃ কি রাসুল সাঃ অসিলায় ক্ষমা পেয়েছেন।

  • @m6h6mmad
    @m6h6mmad 5 месяцев назад

    ইমাম আবু হানিফা রহ.-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আল্লাহ কোথায়? তিনি বললেন :যখন কোনো স্থানই ছিল না, তখনো আল্লাহ ছিলেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে তিনি ছিলেন। তিনি তখনো ছিলেন, যখন ‘কোথায়’ বলার মতো জায়গা ছিল না, কোনো সৃষ্টি ছিল না এবং কোনো বস্তুই ছিল না। তিনিই সবকিছুর স্রষ্টা।[1]
    2. ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন :আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তাআলা আরশের ওপর ইসতিওয়া করেছেন। তিনি আরশের প্রতি কোনো ধরনের প্রয়োজন ও তার ওপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতিরেকেই তার ওপর ইসতিওয়া করেছেন। তিনি আরশ ও আরশ ছাড়া অন্য সব সৃষ্টির সংরক্ষণকারী কোনো ধরনের মুখাপেক্ষিতা ব্যতিরেকে। তিনি যদি মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে সৃষ্টিজীবের মতো মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও পরিচালনা করতে সক্ষম হতেন না। তিনি যদি আরশের ওপর সমাসীন হওয়া এবং স্থির হওয়ার দিকে মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? আল্লাহ এসব বিষয় থেকে সম্পূর্ণ ঊর্ধ্বে।

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад

    হাদীস নং-১৮২] আবূ বকর ইবন আবূ শায়বা ও মুহাম্মদ ইবন সাব্বাহ (র)... আবূ রাযীন (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি বললামঃ ইয়া রাসূূলুল্লাহ! মাখলূক সৃষ্টি করার পূর্বে আমাদের রব্ব কোথায় ছিলেন? তিনি বললেন, একটি মেঘের মধ্যে, যার নীচে বায়ু ছিল এবং উপরেও বায়ু ছিল। এরপর তিনি মাখলূক সৃষ্টি করেন এবং তাঁর আরশ ছিল পানির উপর।
    [সুনানু ইবনে মাজাহ (প্রথম খন্ড), ইসালামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, হাদীস নং-১৮২, পাতা-১০৫]
    [Mashuk Alam]
    02/04/2023

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      সুনান ইবনু মাজাহ, হাদিস নং-১৮২, পুনঃনিরীক্ষণঃ যঈফ (দুর্বল)

  • @almamunsowrov7505
    @almamunsowrov7505 Год назад +2

    একটা প্রশ্ন আছে, জ্বীন কি নিরাকার ?

    • @Labbaikbd
      @Labbaikbd  Год назад +1

      মাওলানা বেলাল বিন আলীর লেখা বুনিয়াদি আকাইদ কিতাবটি পড়ুন। ওখানে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

  • @alihossian8421
    @alihossian8421 Год назад +4

    Aponar akida allah tayala kothay vai? Apni ki mone koren allah tayala napak staneo acsen? Allah tayala nijei bolechen aroser oppre achen apnader mante kosto keno vai.

  • @mohiburrahman2342
    @mohiburrahman2342 Год назад +5

    পথ ভ্রষ্ট মৌলবী, তুমি কুরআনের আয়াতের অপব্যাখা করেছো।

    • @naturalwondersshorts8178
      @naturalwondersshorts8178 Год назад +2

      কুকুরের ন্যায় ঘেউ ঘেউ না করে সামর্থ্য থাকলে দলিল ভিত্তিক আলোচনা করুন

    • @t-a_hmid.313.
      @t-a_hmid.313. Год назад

      @@naturalwondersshorts8178 আসসালামু আলাইকুম হে প্রিয় ভাই আপনার দলিল লাগবে আপনি তাফসীর ইবনে কাসীর পড়েন সেখানে হাদিস দিয়ে কুরআনে কারীমের প্রত্যেকটা আয়াতের ব্যাখ্যা করা হয়েছে বেলাল বিন আলি যে আয়াতগুলো বলে আল্লাহ তায়ালাকে হিন্দুদের মত সব জায়গায় সত্যাগতভাবে বলার চেষ্টা করতেছেন সে আয়াতগুলো সম্পর্কে সাহাবীদের ব্যাখ্যা রয়েছে আপনি সেগুলো পড়তে পারেন যাতে না জাকারিয়ার ব্যাখ্যা না বেলাল বিন আলীর ব্যাখ্যা কারো ব্যাখ্যারি প্রয়োজন হবে না। কেউ যদি বলে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান। তার কথার অর্থ যদি হয় আল্লাহর এলেন হেকমত শক্তি কুদরত সব জায়গাতেই সমানভাবে আছে অর্থাৎ সবকিছুই আল্লাহর আয়ত্তে রয়েছে। তাহলে আমাদের এই কথা বলা ঠিক হবে যে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু এর দ্বারা উদ্দেশ্য যদি হয় সৃষ্টির ভিতর স্রষ্টা অবস্থান করছেন তাহলে এটা ভ্রান্ত। আরশ জমিন যাই হোক না কেন। আল্লাহ তাআলা সময়কাল স্থান সবকিছুর ঊর্ধ্বে মহান অস্তিত্ববান সত্তা। তিনি আমাদের ধমনীর চেয়েও নিকটে। হাদিসে এসেছে সাত আসমান এবং জমিন আল্লাহর কুরসির কাছে এমন যেমন বিশাল মরুভূমির মাঝে একটি আংটি আবার করছি আল্লাহর আরশের কাছে এমন যেমন বিশাল মরুভূমির মাঝে একটি আংটি তাহলে চিন্তা করুন এই আরশ মহান আল্লাহর কাছে কেমন।

    • @azizurrahman1136
      @azizurrahman1136 Год назад +1

      ​@@naturalwondersshorts8178 তোর কানের নিচে থাব্রাইলে পা চাটা গিরি ছাড়বি ... কুরআনে স্পষ্ট দেওয়া আছে এবং অধিকাংশ আলেমই মানেন আল্লাহ তায়ালা আরশ এর উপর সমাসীন আছেন.. কিন্তু এর মানে এই নয় যে তিনি আরশের মুখাপেক্ষী নাউজুবিল্লাহ

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@naturalwondersshorts8178ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      @@naturalwondersshorts8178 ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @atikurrohman3492
    @atikurrohman3492 Год назад +1

    মুকাল্লিদ বক্তা

  • @MTV49917
    @MTV49917 Год назад

    দুই পাতা পড়ে চার পাতার ঘটনা বরননা গেলে যা হয়

  • @Arifh8562
    @Arifh8562 Год назад +11

    বেলাল বিন আলি এটি কোরআন সুন্নাহর আকিদা নয়... এটি দেওবন্দীদের তৈরি পথভস্ট আকিদা।

    • @mdyeaqubali-vh6rp
      @mdyeaqubali-vh6rp 9 месяцев назад

      😅😊 তুমি আকিদার কয়টি কিতাব পড়েছো

    • @samsuraliata4907
      @samsuraliata4907 9 месяцев назад

      আল্লাহ আর্ষে আছেন এই আয়াতের ব্যাখ্যা সালাফিরা করে আর অন্য আয়াত গুলোর কি হবে ? তায় সব আয়াতের সমন্বয় ব্যাখ্যা টায় শ্রেয়

    • @samsuraliata4907
      @samsuraliata4907 9 месяцев назад

      @@shariarsagor7513 আপনি হাফিজ ইবন হাজার ,ইমাম যাহাবী , নবাবী, সুবকী (র) থেকে বেশি study করে ফেলেছেন ভাই!আরশের আয়াতের ব্যাখ্যা টা করছেন কিন্তু আল্লাহ কোথায় আছেন এই বিষয়ে অন্য আয়াতের ব্যাখ্যা গুলো কেনো হচ্ছে না !?

    • @shibusum4466
      @shibusum4466 8 месяцев назад +1

      আপনি আরেক পন্ডিত

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@samsuraliata4907ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @fzrabbi9833
    @fzrabbi9833 Год назад +2

    মুনাফিক, আবু বকর যাকারিয়া কোনোদিনও বলেন নাই আল্লাহ আরশ এর মধ্যে আসেন। তিনি বলেছেন আল্লাহ সব কিছুর উপরে।

  • @m6h6mmad
    @m6h6mmad 4 месяца назад

    তোমরা কি ইহা হইতে নির্ভয় হইয়াছ যে, যিনি আকাশে রহিয়াছেন তিনি তোমাদেরকেসহ ভূমিকে ধসাইয়া দিবেন, অনন্তর উহা আকস্মিকভাবে থর থর করিয়া কাঁপিতে থাকিবে?
    ءَاَمِنْتُمْ مَّنْ فِىْ السَّمَآءِ اَنْ يَّخْسِفَ بِكُمُ الْاَرْضَ فَاِذَا هِىَ تَمُوْرُۙ
    সূরা নম্বর: ৬৭ আয়াত নম্বর: ১৬

  • @zahirulislam-ur4fs
    @zahirulislam-ur4fs 7 месяцев назад

    নাউজুবিল্লাহ,
    ১ / তিন টা বল্লােন সঠিক কোনাটা সেটা তো বলেন নাই (আরশের উপর,আমাদের সাথে, সব জাগায়,
    ২/যে সকল মুসলিম জাহান্নামে আচেন বা কিচু দিন থাকবেন তাহল কি আল্লাহ তাদের সাথে জাহান্নামে আছেন? (নাউযুবিল্লাহ)
    ৩/ আল্লাহ যে খানে আছেন সেটাকে কি বলবেন

  • @MTV49917
    @MTV49917 Год назад

    কা একা গাধার সামনে গাধাগিরি😅😅😅। ব্রাদার রাহুল ভাইয়ের কি ডাক দেব,?

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Год назад

    কওমীদের মনোনীত ও সমর্থিত পীর (এতেরামুল হক উজানী) বলেছেনঃ
    আল্লাহ তা'য়ালা মানুষের ক্বলবে থাকেন!
    [ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত]
    আলোচনা করুন।
    [Mashuk Alam]
    31/03/2023

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @AnamulHoque-ps7rf
    @AnamulHoque-ps7rf 3 месяца назад

    এই প্রশ্ন কোন সাহাবী করে নাই,আপনি করছেন কেন?

  • @Together7278
    @Together7278 3 месяца назад

    Pakka Soitannnnnnnn

  • @hasibahamed01
    @hasibahamed01 8 месяцев назад

    ভূল ব্যাখা

  • @litonarfan6436
    @litonarfan6436 3 месяца назад

    Hanafir maje emon alem dorkar

  • @mahfuzurrahmanmeraj9537
    @mahfuzurrahmanmeraj9537 Год назад

    কয়েক মিনিটের ভিডিওতে অনেকগুলো খেয়ামত করলেন। আপনার সৎসাহস থাকলে চার মাযহাবের প্রধান চার ইমামের বক্তব্য পেশ করুন, কাট ছাট না করে। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি, আপনি বিষ খেতে রাজি হবেন কিন্তু ইমাম আবু হানিফার বক্তব্য অনুবাদ করতে রাজি হবেন না।

  • @AnamulHoque-ps7rf
    @AnamulHoque-ps7rf 3 месяца назад

    এরা মানুষকে পথভ্রষ্ট করছে,ইমাম মালেকের কথা গ্রহন করেন।

  • @atiarrahman9852
    @atiarrahman9852 Год назад +1

    বাদ দেন এসব প্যচাল।

  • @raju.bangali
    @raju.bangali Год назад

    ভুল ব্যাখ্যা করা হ'য়েছে।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Год назад

      আপনি সঠিক ব্যাখ্যা করুন

    • @MuhammodApon
      @MuhammodApon 7 месяцев назад

      ​@@janyjany4368ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭]
      ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০]
      ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]

  • @hrkmollah
    @hrkmollah Год назад

    পঁচা আকিদা আপনার