কেন মুহাম্মাদ (স) আরব মুশরিকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করেছিলেন? - ruclips.net/p/PLo-2VxJrnWwYkySbXl3cXzwk-AVEQmcO_ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক কি শুধু মুসলমানরা নাকি সব ধর্মের মানুষ? ruclips.net/video/k0qAqe2TxwM/видео.html ইসলাম যদি শান্তির ধর্ম হয়, তাহলে মুসলমানরা পারস্য ও রোমান সাম্রাজ্য আক্রমণ করেছিল কেন? ruclips.net/video/xKIUw1RdM6M/видео.html
আল quran- 6/16 তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
আপনার চেহারাটা আমার দেখার অনেক ইচ্ছে।এত সুন্দর ভাবে গোমরাহী উপস্থাপন করছেন,প্রশংসা না করে পারছি না।গণতন্ত্র সম্পূর্ণ আলাদা একটা জীবনব্যবস্থা এবং শাসনব্যবস্থা।গণতন্ত্র,সমাজতন্ত্র অথবা ফ্যাসিজমের একটা বা ২ টা নিয়ম মিলে যাচ্ছে বলেই,সেগুলোকে ইসলামের সাথে মিলিয়ে ফেলছেন এটা খুবই ভয়ঙ্গকর।
হ্যা মতামত নিবো কিন্তু দিবে কারা?যারা এক ওয়াক্ত নামাজ পরে না তারা?সাহাবিদের সাথে এদের তুলনা করছেন? যারা ভালো খারাপ আলাদাই করতে যানে না যারা আল্লাহর বিধান সম্পর্কে কিছুই যানেনা।
তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর? (5;50) "আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম" (5;45) "আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'" (2;30) "তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।" (6;116)
মাশাআল্লাহ আপনি ইসলামের খেদমতে অসাধারণ একজন মানুষ। আল্লাহতালা আপনার যে প্রজ্ঞা দিয়েছেন এবং মিষ্টি কন্ঠ দিয়েছেন আপনার প্রোগ্রা ও মিষ্টি কণ্ঠের মিশ্রণে এক শৈল্পিক প্রবাহে আল্লাহর হুকুম ও রাসুলের হাদিস গুলো শুনতে পাই। আমি তো এতটাই মুগ্ধ যে আপনাকে অনুকরণ অনুসরণ দুটোই করতে অস্থির। কখনো আপনার অনুকরণ করে বসলে ভুল বুঝবেন না। কারণ আমি মারাত্মক লেভেলের অনুপ্রাণিত হয়েছি আপনার কাছ থেকে। সুন্দর কথা বলা ও পরিচ্ছন্ন স্বচ্ছ তথ্য সংবলিত উপস্থাপন করা। আমি তো আল্লাহর কাছে দোয়া করি যে আপনি অনেকদিন পৃথিবীতে বেঁচে থেকে ইসলামের সেবা করেন। আল্লাহ আপনাকে সার্বক্ষণিক ভালো রাখুক দুনিয়া ও আখেরাতের শ্রেষ্ঠ করুক এটাই আমার দোয়া। ফি আমানিল্লাহ। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ❤❤
আর যদি তুমি যারা যমীনে আছে তাদের অধিকাংশের আনুগত্য কর, তবে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে। তারা শুধু ধারণারই অনুসরণ করে এবং তারা শুধু অনুমানই করে। ৬:১১৬ সময় স্বল্পতার কারণে পুরো ভিডিওটা দেখতে পারিনি ভিডিওটি তথ্যবহুল না হওয়ায় আগ্রহ হারিয়েছি তবে এখানে ইতিহাসের থেকে ব্যক্তিগত চিন্তা ভাবনার বহিঃপ্রকাশ বেশি ঘটেছে।
Assalamualaikum oya rahmatullah vai. Vai apnake salam abong sroddha janai Vai. Vai apnar poroborti videor opekkhay thakbo InshaAllah vai. Vai apni sotti ottonto dokkhotar shathe prokito sotto tule anar try Koren Alhamdulillah vai. Vai apnake mon theke respect kori Karon apni kunodin public ke happy korte ar public views barate kisu bolen na vai Alhamdulillah. Vai Allah apnake amader majhe dirghodin rakhun Vai. Vai Allah apnake Ihokalin abong porokalin jibone anonde rakhun vai. Vai Allah apnake Ihokalin abong porokalin jibone Kollan dan korun vai.
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যা করেছেন, তা ছিলো পরামর্শ। যেমন কুরআনুল কারীমে আছে و أمرهم شورى بينهم । আর তর্কের খাতিরে যদি মেনেও নেয়া হয় যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দিয়েছেন বা পরামর্শ গ্রহণ করেছেন, তাহলে তো এখানে হাইপোথেটিক্যাল এই প্রশ্নটা অবশ্যই উঠানো যায় যে, সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ যদি তখন মদপান করার পক্ষে রায় দিতো তখন কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাও গ্রহণ করতেন যখন তা হারাম হয়ে গিয়েছিলো?! অবশ্যই না! কারণ আল্লাহ তাআ'লা যা একবার হারাম করেছেন তা দ্বিতীয়বার হালাল করা মানে হচ্ছে কুফর। কিন্তু বর্তমান সময়ে আপনি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গুলোর দিকে তাকান, যেহেতু সেই সকল দেশের এবং রাষ্ট্রের সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয় তাই জনগণের উল্লেখযোগ্য একটি সংখ্যা যদি কোন হারাম বিষয়ের দাবিও জানায় তাও সরকারের মেনে নিতে হয়। যেমন সমকামিতা, মদ হালাল করা এবং সুদি অর্থব্যবস্থা জারি রাখা ইত্যাদি। আর গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসির যে অর্থ; সেটা আমাদের তাদের কাছ থেকে জানতে হবে যারা এই নিয়ম চালু করেছে। নিজের পক্ষ থেকে বানিয়ে শুরা ব্যবস্থাকে গণতন্ত্রের সাথে মিলিয়ে ফেললে তো আর হবে না! ডেমোক্রেসি বা গণতন্ত্র শব্দটি কে আপনি একটু ভেঙে গবেষণা করে দেখেন! যার মূল অর্থ দাঁড়ায়, "জনগণের ক্ষমতা" (democracy means the power of people)। এর মানে কি এই নয় যে, রাষ্ট্রপরিচালনার ক্ষমতার মূল উৎসই হচ্ছে জনগণ?! অর্থাৎ, তারা যাদেরকে নির্বাচিত করবে তারাই রাষ্ট্র চালাবে। এবার সেটা শ'রিয়া শাসন হোক অথবা কু'ফরের শাসন হোক! একটা শাসনব্যবস্থা; যেটা ঈমান ও কুফর কে একাকার করে দিচ্ছে এবং রাষ্ট্রপরিচালনার সকল দায়ভার জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত নেতাদের হাতে ছেড়ে দিচ্ছে, এবার চাই তারা "যেভাবেই" রাষ্ট্রকার্য পরিচালনা করুক না কেন!! এরকম একটা বা'তিল মতবাদের পক্ষে আপনি সাফাই গাইছেন?! এটা আমার জন্য খুবই দুঃখের বিষয় ভাইজান!!! এক হচ্ছে ইসলাম, যেখানে রাষ্ট্রপরিচালনা সহ সকল বিষয়ে ক্ষমতার একমাত্র মূল উৎস মনে করা হয় আল্লাহ রাব্বুল আলামীনকে। অপরদিকে রয়েছে গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি, যেখানে রাষ্ট্রক্ষমতার মূল উৎস মনে করা হয় জনগণকে; এই দুটি বিপরীতমুখী বিষয়কে আপনি কীভাবে একাকার করে ফেললেন?!!
"আমি তোমার প্রতি এ কিতাব নাযিল করেছি যা প্রত্যেকটি বিষয়ের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা, সত্য পথের নির্দেশ, রহমাত আর আত্মসমর্পণকারীদের জন্য সুসংবাদ স্বরূপ।" (16;89) "আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম" (5;45) "আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'" (2;30) "তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।" (6;116) - ভোট করা মানেই গনত্রন্ত না। - মহান আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম ‘হাকিম’ বা ‘হাকাম’। যার অর্থ বিধানদাতা। - অন্যান্য গুণের মতো বিধানদাতা হিসেবেও আল্লাহর কোনো অংশীদার নেই। ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি কাউকে নিজ কর্তৃত্বের শরিক করেন না।’ (কাহফ, আয়াত : ২৬)
@@TheBelieverBangla তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর? (5;50) "আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম" (5;45) "আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'" (2;30) "তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।" (6;116)
আচ্ছা বুঝলাম এই সিস্টেমে নেতা নির্বাচন করবেন কিন্তু এর পর বিচার করবেন কি দিয়ে?মানুষের লেখা সংবিধান দিয়ে?তাহলে এই আয়াতের ব্যাক্ষা কি?وَ کَتَبۡنَا عَلَیۡہِمۡ فِیۡہَاۤ اَنَّ النَّفۡسَ بِالنَّفۡسِ ۙ وَ الۡعَیۡنَ بِالۡعَیۡنِ وَ الۡاَنۡفَ بِالۡاَنۡفِ وَ الۡاُذُنَ بِالۡاُذُنِ وَ السِّنَّ بِالسِّنِّ ۙ وَ الۡجُرُوۡحَ قِصَاصٌ ؕ فَمَنۡ تَصَدَّقَ بِہٖ فَہُوَ کَفَّارَۃٌ لَّہٗ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الظّٰلِمُوۡنَ ﴿۴۵﴾ ওয়া কাতাবনা-‘আলাইহিম ফীহাআন্নান্নাফছা বিন্নাফছি ওয়াল‘আইনা বিলা‘আইনি ওয়াল আনফা বিলআনফি ওয়ালউযুনা বিলউযুনি ওয়াছছিন্না বিছছিন্নি ওয়াল জুরূহা কিসা-সুন ফামান তাসাদ্দাকা বিহী ফাহুওয়া কাফফা-রাতুল্লা-হূ ওয়া মাল্লাম ইয়াহকুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন। আর আমি তাদের প্রতি তাতে (তাওরাতে) এটা ফরয করেছিলাম যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং (তদ্রুপ অন্যান্য) যখমেরও বিনিময়ে যখম রয়েছে; কিন্তু যে ব্যক্তি তাকে ক্ষমা করে দেয়, তাহলে এটা তার জন্য (পাপের) কাফ্ফারা হয়ে যাবে; আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবতারিত বিধান অনুযায়ী ফাইসালা করেনা, তাহলেতো এমন ব্যক্তি পূর্ণ যালিম।এবং এর পরের বা আগের আয়াতেই বলেছে কাফির ফাসেক।
আল quran- 6/16 তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা। . গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান। . প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক। যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা। . গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক। . আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ) . এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে?? . চলবে।
আলী রাঃ কি ঐ খেজুর গাছের সাউনিতে উপস্থিত ছিলেন? বিভিন্ন হাদিস থেকে জেনেছি আলি রাঃ আবু বকর রাঃ এর হাতে বায়াত নেননি যতদিন ফাতিমা রাঃ এর মৃত্যু হয়। পরবর্তী পর্বে এই বিষয়টি নিয়েও কিছু বলবেন আশাকরি।
আবু বকর ছিল অবৈধ খলিফা আবু বকর ওমর ওসমান অবৈধ খলিফা ছিল। মুসলিম জাহানের খলিফা তো ছিল মাওলা আলী আলাইহিস সালাম খলিফাতুল মুসলিমিন আমিনুল মমিন। আল্লাহরএবং রাসূলের মনোনীত ছিল আলী আঃ। কোরআন হাদিস বহু জায়গা মাওলা আলী সুনাম ছড়ায় আছে। এ সম্পর্কে আপনার চেয়ে একটু ভালো জানি ইনশাল্লাহ। 😢
আপনার এই কথা যদি ঠিক হর হলে খোলাফায় রশেদিনের ব্যাপারে অপবাদ দেওয়া হবে কি? যে তারা আরব উপদ্বীপ থেকে সুদুর রোমক ও। পারশিক পর্ষন্ত পোছেছিলেন। শুধুওক তাই আপনি নিজেই বল্লেন আল্লাহর রাসুল রোমক পর্ষন্ত পৌঁছেন। আপনার বক্তব্য স্ব বিরোধী নয় কি?
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা। . গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান। . প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক। যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা। . গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক। . আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ) . এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে?? . চলবে।
আলামিন ভাই, কোরানের সাত আহরুফ, ২৬টা কেরাত,ও কোরানের প্রিজারভেশন নিয়ে ভিডিও দেন না কেন????এ সম্পর্কে আপনার ভিডিও দেওয়ার কথা ছিল,আজ ১ বছর হয়ে গেল কোন ভিডিও দিলেন না,নাকি এর উত্তর ইসলামে নাই???
@TheBelieverBangla ভাই সাত আহরুফ বলতে আসলে কি বুঝাই, সেটাই তো মুসলিম স্কলাররা বলতে পারে নাই বুঝলাম,কিন্তু আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ, আবু দারদা, আব্দুল্লাহ এদের কেরাত(যা উসমানি মুসহাবের রসম অনুযায়ী ছিল না) যা সহি ভাবে প্রমানিত এগুলো এখন আর পড়া হয়না কেন,তাহলে কি কোরানের প্রিজারভেশন প্রশ্নবৃদ্ধ নয়?
@@raselkhan-po9hmShunun eta hidden kichu nh. Shobai janto oi somoy e j quran er onk kirat ache. Taqdir e onk rokom thake. Apni jodi try koren Allah ta dbn ta taqdir e er better options. Nahole bipod e porben. Allah knows best about taqdir... Like that onk different kirat ase. Last e Allah ekta choose kren.. Nobi ji pbuh last e 2 bar jibrael as tilwat kore janan. So oita e choose kra hoy.. Allah knows best
@shimulshimul7931 তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন, নবী মোহাম্মদ (সা)এর পরলোক গমনের আগে জীব্রাইল(আ) শেষ দুইবার কোরানের যে কে রাত পাঠ করেছিলেন সেই কেরাত শুধু আছে,আর বাকি কেরাত রহিত হয়ে গেছে তাই তো??? কিন্তু আজব বিষয় হল ইবনে মাসুদ (রা) এর মত সাহাবি জানতেন না যে তার পঠিত কে রাত রহিত হয়ে গেছে যে কিনা কোরানের ৪ জন কারীর অন্যতম প্রধান কারি ছিলেন, আর আরও আজব বিষয় হল নবী(সা)এর মৃত্যুর পরে,আবু বকর, ওমর এমন কি উসমান (রা) এর শাসন আমল পর্যন্ত এই রহিত কেরাত গুলো পাঠ করতেন, এবার আমার প্রশ্ন হল, তখন তাদের জীবন যাপনই ছিল কোরান ক্রেন্দিক আর তাহলে কিভাবে সম্ভব যে,তারা কোরানের কিছু কেরাত রোহিত হ'য়ে গেছে আর তারা জানত না,,,, আর উসমান(রা)কে যে নবীর কিছু অনুমোদিত কেরাত রোহিত করে শুধু কোরাইশদের ডায়লগে কোরান রচনা করলেন????
আপনার মুল ইসলাম সম্পর্কে ধারণা কম। গণতন্ত্র মানে জনগণের আইন। শরিয়াহ মানে আল্লাহর আইন। যেমন বেশির ভাগ মানুষ যদি মদ হালাল মনে করে, তাহলে কি মদ হালাল হয়ে যাবে?
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা। . গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান। . প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক। যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা। . গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক। . আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী। . গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ) . এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে?? . চলবে।
আপনি কোন দিন ই আমার comment এর জবাব দেন নি। যাই হোক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও তৈরীর request করলাম কাবা শরিফ ধ্বংস এর ব্যাপার এ আমার সঠিক ভাবে তারিখ টা মনে নেই কিন্তু ঘটনা টা সত্যি এবং এটা নিয়ে বেশ কি আলেমদের কথা বলতে শুনেছি। যা-ই হোক প্রায় 21 বছর পর্যন্ত হাযরে আসওয়াদ বা কালো পাথর কাবার বাইরে ছিল এবং আরেকটি অঞ্চল কে কাবা তৈরী চেষ্টা করা হচ্ছিল এবং তাড়া ঐ কাবা শরিফ ধ্বংস এর সময় অনেক কুফরি কালাম বলছিল এখন স্বাভাবিক ভাবেই নবীদের সময় শেষ তাই অবশ্যই আর কোন অলৌকিক কোন ঘটনা ঘটবে না কারণ তাহলে তো আর কোন পরীক্ষাই থাকল না অলৌকিক ঘটনা - অর্থাৎ কাবার ক্ষতি করে যদি আকাশ থেকে বিদ্যুৎ পড়ে তাহলে তো সবাই মুসলিম ই হয়ে যাবে যাইহোক কথা হলো অটমান সময়ে নাকি কালো পাথর এর পাঁচ টি টুকরো তুরস্ক এর কোন একটা মসজিদে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং ঐ মসজিদ এর উঁচু দেয়ালে স্থাপন করা হয়ে ছিল এ কথা টা কত টুকু সত্য এবং এ টুকরো গুলো কি আবার কাবায় ফিরিয়ে আনার দরকার হ্যাঁ এটা পাথর ছাড়া আর কিছুই কিন্তু এটা তো জান্নাতী পাথর তাই তো বিশেষ মর্যাদা আছেই তাই সত্যি যদি হাযরে আসওয়াদ হয় তাহলে তো এটা ফিরানো উচিত এবং আমি যত দূর জানি কিয়ামত পৃর্ব মুহূর্তে যখন কোন মুসলিম থাকবে না তখন কাবা ধ্বংস হবে এ ব্যাপার এ হয়তো একটি হাদিস ও আছে তাহলে কিয়ামত এর আগেই কেনো কোন জাতি কাবা ধ্বংস এ সম্ভব হলো যদিও দোষটা আমাদেরই ছিল আচ্ছা এ ব্যাপার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও চাই এবং আমাদের মধ্যে অনেকেই কাবা ধ্বংস এর চেষ্টা করলে আল্লাহ তায়ালা আবার আবাবিল পাখি প্রেরণ করবে এমন ধারণা রাখে কিন্তু ঐ যুগ তো শেষ হয়ে গেছে আল্লাহ তো আল্লাহ রাসুল এর মাধ্যমে নবুয়ত এর দায়িত্ব শেষ করে দিয়েছেন তাহলে আর কোন অলৌকিক ঘটনা ঘটবে না এটা তো সত্যি তাই না? হ্যাঁ যদি কাবা ধ্বংস এর পরিকল্পনা করা হয় আর আমারা যদি কিছুই না করি তাহলে তো আর মুসলিম ই থাকলাম না কিন্তু তা তো হবে কিয়ামত এর আগে যখন কোন মুসলিম থাকবে না এবং এর আগে তে সকল মুসলিম একটি বাতাস এর মাধ্যমে মারা যাবে আমার প্রশ্ন হলো আল্লাহ কেন আমাদের এমন একটি ঘটনার সাক্ষী বানালেন এ ব্যাপার এ জানতে চাই আশা করি নিরাশ করবেন না।
গুরুত্বপূর্ণ সব ভিডিও বানিয়ে এই বিষয়ে ভিডিও বানাবো ইনশা আল্লাহ। আর হাজরে আসাদ কোনো জান্নাতি পাথর নয়। এই পাথর দুনিয়ার এবং এটি আলামত স্বরূপ রাখা হয়েছে। কি আলামত তা জানতে এই ভিডিও দেখুন ruclips.net/video/huYP3EuDL8s/видео.html
ইসলামিক খেলাফত বলতে একটাই ছিল সেটা হচ্ছে খেলাফতে রাসিদা এরপরে আমরা যতগুলা খেলাফত জানি ওগুলোকে আমি ব্যক্তিগতভাবে রাজতন্ত্র ছাড়া কিছুই মনে করি না সেগুলো কোনভাবেই খেলাফত হতে পারে না
আপনি ওমাইয়া, আব্বাসি, তুর্কী খেলাফতের অবদান কে অস্বীকার করছেন, যেহেতু খেলাফাত রাশিদিন পর সম্রাজ্য অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল তাই সবার মতামত গ্রহন করা সম্ভব না
তারা কি নিজের আইন দারা রাষ্ট্র চালাতো নাকি? খলিফা মানে বুঝেন? খলিফা মানে শুধুই জনগণের প্রতিনিধি নয় বরং মহান আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের প্রতিনিধি। মিষ্টি আমগাছ যেমন আমগাছ টক আমগাছও আমগাছ। খোলাফায়ে রাশেদার পর যেই মুসলিম রাজ্যগুলো ছিল সেগুলোও খেলাফতই ছিলো সেগুলোও ইসলামি আইন দারা পরিচালিত হতো ইসলামি সার্বভৌমত্বই ছিল সংবিধান কিন্তু খোলাফায়ে রাশেদা ছিল সম্পূর্ণ ইনসাফের উপর আর পরবর্তীরা তা থেকে দুরে সরে যায়। আর যেই পরিবারগুলো মুসলিম সম্রাজ্যগুলো শাষন করেছেন অধিকাংশ মুসলমান তাদের অনুগত ছিল কারণ ঐটাই ছিল তখনকার রাজনৈতিক পটভূমি
ভিডিও তে বিভিন্ন ব্যক্তির উপর সাহাবী রা দের নাম দেয়া কি ঠিক হয়েছে.? আল্লাহর আইন,, এরপর আইনের মধ্যে থেকে ব্যক্তি নির্বাচনে গনতন্ত্র মন্ত্র যা করার করেন,,,
আল quran- 6/16 তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
কেন মুহাম্মাদ (স) আরব মুশরিকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করেছিলেন? - ruclips.net/p/PLo-2VxJrnWwYkySbXl3cXzwk-AVEQmcO_
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক কি শুধু মুসলমানরা নাকি সব ধর্মের মানুষ? ruclips.net/video/k0qAqe2TxwM/видео.html
ইসলাম যদি শান্তির ধর্ম হয়, তাহলে মুসলমানরা পারস্য ও রোমান সাম্রাজ্য আক্রমণ করেছিল কেন? ruclips.net/video/xKIUw1RdM6M/видео.html
Bhai doya kore ekta proshner uttor diyen, democratic nirbachon and Khilafat ki shamanjissho purno?
আপনি চুপ করেন মাথামোটা লোক। আপনাদের মতো অপব্যখ্যাকারিদের কারণে ইসলাম দলে দলে বিভক্ত। আপনি পুরাই ভন্ড দেখতেছি।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
হে ভাই আমার মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন 💚
আল quran- 6/16
তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
আপনার চেহারাটা আমার দেখার অনেক ইচ্ছে।এত সুন্দর ভাবে গোমরাহী উপস্থাপন করছেন,প্রশংসা না করে পারছি না।গণতন্ত্র সম্পূর্ণ আলাদা একটা জীবনব্যবস্থা এবং শাসনব্যবস্থা।গণতন্ত্র,সমাজতন্ত্র অথবা ফ্যাসিজমের একটা বা ২ টা নিয়ম মিলে যাচ্ছে বলেই,সেগুলোকে ইসলামের সাথে মিলিয়ে ফেলছেন এটা খুবই ভয়ঙ্গকর।
এজন্যই তো কথায় আছে, অল্পবিদ্যা ভয়ংকর। এই চ্যানেলের মালিকেরও সেই অবস্থাই বটে।
মুক্তি একপথ খিলাফত খিলাফত ❤
ধন্যবাদ ভাই...আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন এবং হায়াত দরাজ করুক।যাতে ইসলামের ইতিহাস ও সঠিক তথ্য আমাদের জানতে পারেন।❤❤❤
হ্যা মতামত নিবো কিন্তু দিবে কারা?যারা এক ওয়াক্ত নামাজ পরে না তারা?সাহাবিদের সাথে এদের তুলনা করছেন? যারা ভালো খারাপ আলাদাই করতে যানে না যারা আল্লাহর বিধান সম্পর্কে কিছুই যানেনা।
তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর?
(5;50)
"আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম"
(5;45)
"আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'"
(2;30)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(6;116)
সময় উপযোগী ভিডিও, সুন্দর ভাই
বর্তমান সময়ে জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।। জাযাকাল্লাহ ভাই
মাশাআল্লাহ আপনি ইসলামের খেদমতে অসাধারণ একজন মানুষ। আল্লাহতালা আপনার যে প্রজ্ঞা দিয়েছেন এবং মিষ্টি কন্ঠ দিয়েছেন আপনার প্রোগ্রা ও মিষ্টি কণ্ঠের মিশ্রণে এক শৈল্পিক প্রবাহে আল্লাহর হুকুম ও রাসুলের হাদিস গুলো শুনতে পাই। আমি তো এতটাই মুগ্ধ যে আপনাকে অনুকরণ অনুসরণ দুটোই করতে অস্থির। কখনো আপনার অনুকরণ করে বসলে ভুল বুঝবেন না। কারণ আমি মারাত্মক লেভেলের অনুপ্রাণিত হয়েছি আপনার কাছ থেকে। সুন্দর কথা বলা ও পরিচ্ছন্ন স্বচ্ছ তথ্য সংবলিত উপস্থাপন করা। আমি তো আল্লাহর কাছে দোয়া করি যে আপনি অনেকদিন পৃথিবীতে বেঁচে থেকে ইসলামের সেবা করেন। আল্লাহ আপনাকে সার্বক্ষণিক ভালো রাখুক দুনিয়া ও আখেরাতের শ্রেষ্ঠ করুক এটাই আমার দোয়া। ফি আমানিল্লাহ। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ❤❤
উনি বভালোভাবে গোমরাহী প্রকাশ করছেন
ভিডিও টা খুব ভালো সময়ে আপলোড দেওয়া হয়েছে,
ধন্যবাদ, আমি এটার অপেক্ষায় ছিলাম
বহু বছর পরে খিলাফত বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেলাম আলহামদুলিল্লাহ।💚
ভুল ধারণা পেয়েছেন ১০০%
Same
@@Khajidamuhammad ভুল না।একপাক্ষিক চিন্তা না করে নিরপেক্ষভাবে দেখেন
@@ImranAhmad লোকটা আপনাদের মাথা চিবিয়ে খাচ্ছে। বুঝবেন একদিন ইনশাআল্লাহ।
@@ImranAhmadএকদম বাজে গবেষণা।
প্রথম কমেন্টে চলে আসলাম ❤❤❤
ভাই এর একম একটা ভিডিও অনেক দিন ধরে চ্ছিলাম জাজাকাল্লাহ খয়ের ভাই ❤
important video আমি অনেক দিন যাবত খুজতেছি। খলিফা রা কিভাবে নির্বাচিত হয়েছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ তোমাকে।। অনেক তথ্যবহুল আলোচনা।।
আপনি সঠিক কথা বলেছেন।যারা সাহাবিদের জীবনী ভালোভাবে পড়েছে তারা এটা বুঝতে দেরি করবে না।
Allah bless you. Almost clear About it. It was very confusing . Just got it clearly ❤
আল্লাহ আপনার উপর রহম করুক। আল্লহ আপনাকে বারাকা দান করুক।আপনি আরো গবেষনা করেন। আপনার এই গবেষনা দুরবল।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ভাইজান মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
আর যদি তুমি যারা যমীনে আছে তাদের অধিকাংশের আনুগত্য কর, তবে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে। তারা শুধু ধারণারই অনুসরণ করে এবং তারা শুধু অনুমানই করে। ৬:১১৬
সময় স্বল্পতার কারণে পুরো ভিডিওটা দেখতে পারিনি ভিডিওটি তথ্যবহুল না হওয়ায় আগ্রহ হারিয়েছি তবে এখানে ইতিহাসের থেকে ব্যক্তিগত চিন্তা ভাবনার বহিঃপ্রকাশ বেশি ঘটেছে।
বিবাহ সম্পর্কে বিস্তারিত ভিডিও চাই । সাক্ষি ছাড়া বিয়ে বা এই ধরনের বিশেষ বেপারে বা যদি এমন কোন পরিস্থিতি হয় যেখানে সাক্ষি অনুপস্থিত ।
JazakAllah 😊 . Khub dorkari video.
জাজাকাল্লাহু খয়রান কাছীর
💚💚সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💚💚
ইলেকশন আর সিলেকশন দুইটা এক জিনিস নয়
ঠিক যেমন আলু আর পটল এক জিনিষ নয়
অসাধারণ শিক্ষনীয় ভিডিও ❤️❤️❤️
ধন্যবাদ ভাই জাজাকাল্লাহ খাইরান
The believer Bangla নতুন ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি।ইয়াজুজ-মাজুজ সিরিজ থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছি।
Excellent analytical and informative video vaia....ma sha Allah..ALHAMDULILLAH Vaia ❤🫶🤲💐
Assalamualaikum oya rahmatullah vai. Vai apnake salam abong sroddha janai Vai. Vai apnar poroborti videor opekkhay thakbo InshaAllah vai. Vai apni sotti ottonto dokkhotar shathe prokito sotto tule anar try Koren Alhamdulillah vai. Vai apnake mon theke respect kori Karon apni kunodin public ke happy korte ar public views barate kisu bolen na vai Alhamdulillah. Vai Allah apnake amader majhe dirghodin rakhun Vai. Vai Allah apnake Ihokalin abong porokalin jibone anonde rakhun vai. Vai Allah apnake Ihokalin abong porokalin jibone Kollan dan korun vai.
সুন্দর আলোচনা
Tik😊
দাজ্জাল সম্পর্কে বলুন plz❤
voice quality ta aro valo kora uchit. effect ta dur korle shunte aro valo lgbe
কি চমৎকার গবেষণা,
বহু প্রশ্নের উত্তর পেলাম আজ।
لا إله إلا الله محمد رسول الله
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যা করেছেন, তা ছিলো পরামর্শ। যেমন কুরআনুল কারীমে আছে و أمرهم شورى بينهم ।
আর তর্কের খাতিরে যদি মেনেও নেয়া হয় যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দিয়েছেন বা পরামর্শ গ্রহণ করেছেন, তাহলে তো এখানে হাইপোথেটিক্যাল এই প্রশ্নটা অবশ্যই উঠানো যায় যে, সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ যদি তখন মদপান করার পক্ষে রায় দিতো তখন কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাও গ্রহণ করতেন যখন তা হারাম হয়ে গিয়েছিলো?! অবশ্যই না! কারণ আল্লাহ তাআ'লা যা একবার হারাম করেছেন তা দ্বিতীয়বার হালাল করা মানে হচ্ছে কুফর। কিন্তু বর্তমান সময়ে আপনি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গুলোর দিকে তাকান, যেহেতু সেই সকল দেশের এবং রাষ্ট্রের সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয় তাই জনগণের উল্লেখযোগ্য একটি সংখ্যা যদি কোন হারাম বিষয়ের দাবিও জানায় তাও সরকারের মেনে নিতে হয়। যেমন সমকামিতা, মদ হালাল করা এবং সুদি অর্থব্যবস্থা জারি রাখা ইত্যাদি।
আর গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসির যে অর্থ; সেটা আমাদের তাদের কাছ থেকে জানতে হবে যারা এই নিয়ম চালু করেছে। নিজের পক্ষ থেকে বানিয়ে শুরা ব্যবস্থাকে গণতন্ত্রের সাথে মিলিয়ে ফেললে তো আর হবে না! ডেমোক্রেসি বা গণতন্ত্র শব্দটি কে আপনি একটু ভেঙে গবেষণা করে দেখেন! যার মূল অর্থ দাঁড়ায়, "জনগণের ক্ষমতা" (democracy means the power of people)। এর মানে কি এই নয় যে, রাষ্ট্রপরিচালনার ক্ষমতার মূল উৎসই হচ্ছে জনগণ?! অর্থাৎ, তারা যাদেরকে নির্বাচিত করবে তারাই রাষ্ট্র চালাবে। এবার সেটা শ'রিয়া শাসন হোক অথবা কু'ফরের শাসন হোক! একটা শাসনব্যবস্থা; যেটা ঈমান ও কুফর কে একাকার করে দিচ্ছে এবং রাষ্ট্রপরিচালনার সকল দায়ভার জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত নেতাদের হাতে ছেড়ে দিচ্ছে, এবার চাই তারা "যেভাবেই" রাষ্ট্রকার্য পরিচালনা করুক না কেন!! এরকম একটা বা'তিল মতবাদের পক্ষে আপনি সাফাই গাইছেন?! এটা আমার জন্য খুবই দুঃখের বিষয় ভাইজান!!! এক হচ্ছে ইসলাম, যেখানে রাষ্ট্রপরিচালনা সহ সকল বিষয়ে ক্ষমতার একমাত্র মূল উৎস মনে করা হয় আল্লাহ রাব্বুল আলামীনকে। অপরদিকে রয়েছে গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি, যেখানে রাষ্ট্রক্ষমতার মূল উৎস মনে করা হয় জনগণকে; এই দুটি বিপরীতমুখী বিষয়কে আপনি কীভাবে একাকার করে ফেললেন?!!
গনতন্ত্র ভিত্তিতে সরকার গঠন হোক আইন কার ভিত্তিতে হবে ।আইনটার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া বেশি দরকার
ভাই জাতিসংঘ এবং বাংলাদেশে মানবাধিকার সংস্থার অফিস খোলা নিয়ে একটা ভিডিও চাই।
খেজুর বাগানের সেই মিটিংয়ে আলী (রা:) কি উপস্থিত ছিলেন? এবং পরবর্তী মিটিংয়েও আলী (রা:) নমিনেটেড ছিলেন?
ভাই ইমাম মাহদী বর্তমান সৌদি আরব আর ইসলাম ও ভবিষ্যৎতে কি হতে পারে যদি এটি নিয়ে video করতেন।।। Please 🥺🙏
Ji insha ALLAH
@@TheBelieverBanglagan bazna Nia akta video bananen inshallah
এই লোকটা সুক্ষভাবে ধোকা দেয়। একে এড়িয়ে চলুন।
তিনি সৌদিআরব আছেন
গণতন্ত্র মানে জনগণের আইন। শরিয়াহ মানে আল্লাহর আইন।
Eta dekhun ruclips.net/video/usK-XXudusU/видео.html
Dutoy kind of misconception
আপনার মুল ইসলাম সম্পর্কে ধারণা কম।
"আমি তোমার প্রতি এ কিতাব নাযিল করেছি যা প্রত্যেকটি বিষয়ের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা, সত্য পথের নির্দেশ, রহমাত আর আত্মসমর্পণকারীদের জন্য সুসংবাদ স্বরূপ।"
(16;89)
"আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম"
(5;45)
"আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'"
(2;30)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(6;116)
- ভোট করা মানেই গনত্রন্ত না।
- মহান আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম ‘হাকিম’ বা ‘হাকাম’। যার অর্থ বিধানদাতা।
- অন্যান্য গুণের মতো বিধানদাতা হিসেবেও আল্লাহর কোনো অংশীদার নেই। ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি কাউকে নিজ কর্তৃত্বের শরিক করেন না।’ (কাহফ, আয়াত : ২৬)
@@TheBelieverBangla তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর?
(5;50)
"আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই যালিম"
(5;45)
"আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফেরেশতাদের বললেন ‘নিশ্চয় আমি যমীনে খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাওকে সৃষ্টি করবেন যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে ? আর আমরা আপনার হামদসহ তাসবীহ পাঠ করি এবং পবিত্রতা ঘোষণা করি । তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না'"
(2;30)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(6;116)
আবুল আলা আল মওদুদী সম্পর্কে কিছু ভিডিও দিয়েন
আচ্ছা বুঝলাম এই সিস্টেমে নেতা নির্বাচন করবেন কিন্তু এর পর বিচার করবেন কি দিয়ে?মানুষের লেখা সংবিধান দিয়ে?তাহলে এই আয়াতের ব্যাক্ষা কি?وَ کَتَبۡنَا عَلَیۡہِمۡ فِیۡہَاۤ اَنَّ النَّفۡسَ بِالنَّفۡسِ ۙ وَ الۡعَیۡنَ بِالۡعَیۡنِ وَ الۡاَنۡفَ بِالۡاَنۡفِ وَ الۡاُذُنَ بِالۡاُذُنِ وَ السِّنَّ بِالسِّنِّ ۙ وَ الۡجُرُوۡحَ قِصَاصٌ ؕ فَمَنۡ تَصَدَّقَ بِہٖ فَہُوَ کَفَّارَۃٌ لَّہٗ ؕ وَ مَنۡ لَّمۡ یَحۡکُمۡ بِمَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الظّٰلِمُوۡنَ ﴿۴۵﴾
ওয়া কাতাবনা-‘আলাইহিম ফীহাআন্নান্নাফছা বিন্নাফছি ওয়াল‘আইনা বিলা‘আইনি ওয়াল আনফা বিলআনফি ওয়ালউযুনা বিলউযুনি ওয়াছছিন্না বিছছিন্নি ওয়াল জুরূহা কিসা-সুন ফামান তাসাদ্দাকা বিহী ফাহুওয়া কাফফা-রাতুল্লা-হূ ওয়া মাল্লাম ইয়াহকুম বিমাআনঝালাল্লা-হু ফাউলাইকা হুমুজ্জা-লিমূন।
আর আমি তাদের প্রতি তাতে (তাওরাতে) এটা ফরয করেছিলাম যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং (তদ্রুপ অন্যান্য) যখমেরও বিনিময়ে যখম রয়েছে; কিন্তু যে ব্যক্তি তাকে ক্ষমা করে দেয়, তাহলে এটা তার জন্য (পাপের) কাফ্ফারা হয়ে যাবে; আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবতারিত বিধান অনুযায়ী ফাইসালা করেনা, তাহলেতো এমন ব্যক্তি পূর্ণ যালিম।এবং এর পরের বা আগের আয়াতেই বলেছে কাফির ফাসেক।
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান,
এ বিষয়টি সম্বন্ধে আরো ভালোভাবে জানতে যদি কোন বই রেকমেন্ট করতেন তাহলে উপকৃত হতাম
তাহলে জামায়াতের বই পড়া লাগবে
আল quran- 6/16
তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
সুরার মাধ্যমে হয়েছিলো
The next part is based on Bukhari 2812😎😎
❤❤❤
💔💔💔💔💔💔
❤️❤️
দয়া করে পুরো ভিডিও দেখে কমেন্ট করবেন, অনেকে পুরো ভিডিও না দেখেই কমেন্ট করছে খুব ভালো লাগছে, মিথ্যা বাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা।
.
গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান।
.
প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক।
যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা।
.
গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক।
.
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ)
.
এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে??
.
চলবে।
Thats means,dr younus khalifa .?...assa menei nilam gonotantrik upaye dhorlam jamat ashlo vot jayez hoilo ......jamat sorkar gothon korar por soriya kayem hobe ? Jader vote nirbachito se chorer hat katar bidhan diben? ..je lover boy preme besto take jenar jonne rojom korte parben.....?naki khilafa nirbachito houar por soriya porichalonar khetreu sthan kal patro bjhujung vajung bujhaben .
Democracy theory kar janen kobe theke suru ?
Allah pak amake sothik poth siratul mustakim e thakar toufik dan koruk
Second ❤
শফিক বাটপার তাকে দিয়ে হবেনা।
বিভ্রান্তি কর ভিডিও আল্লাহ তুমার এই সকল ফিতনা বাজ ফিতনা ও গুমরাহি থেকে মুসলিম উম্মাহ কে হেফাজত কর
I support islamic Democracy like Engineer Muhammad Ali mirza
Democracy ❎
Islamic Democracy ❎
True Caliphate (Rashidun Khilafat)✅
কেউ উপসংহার লিখে জানাবেন এত বড় ভিডিও দেখা এখন সম্বভ না এক্সাম চলছে আমার।
ভিডিও চালু করার সময় এগুলা কাদের ছবি ভাই একটু বলবেন দয়া করে????
আরব উপদ্বীপ ত্যাগ করার কথা বলা হয়েছে সূরা তওবা কোন আয়াত?
আলী রাঃ কি ঐ খেজুর গাছের সাউনিতে উপস্থিত ছিলেন? বিভিন্ন হাদিস থেকে জেনেছি আলি রাঃ আবু বকর রাঃ এর হাতে বায়াত নেননি যতদিন ফাতিমা রাঃ এর মৃত্যু হয়। পরবর্তী পর্বে এই বিষয়টি নিয়েও কিছু বলবেন আশাকরি।
Na____ tini onyo kaje byesto chilen__ r tokhon onar boyos chilo 32
তিনি নবী (সা:) দাফন কাফন এ ব্যাস্ত ছিলেন@@TheBelieverBangla
ভাইয়া সুরা হামিম সেজদা ১২ আয়াতে আল্লাহ বলেন তিনি এবং একই আয়াতে আমি বলেন নাস্তিকরা দাবি করছে এটা নাকি ভুল একটু জবাব দিবে ❤
একটু বুঝিয়ে বলেন
Arabic sentense evabe bola hoto ager din e
আবু বকর ছিল অবৈধ খলিফা আবু বকর ওমর ওসমান অবৈধ খলিফা ছিল। মুসলিম জাহানের খলিফা তো ছিল মাওলা আলী আলাইহিস সালাম খলিফাতুল মুসলিমিন আমিনুল মমিন। আল্লাহরএবং রাসূলের মনোনীত ছিল আলী আঃ। কোরআন হাদিস বহু জায়গা মাওলা আলী সুনাম ছড়ায় আছে। এ সম্পর্কে আপনার চেয়ে একটু ভালো জানি ইনশাল্লাহ। 😢
Mula Ali AS is truth and truth with Mula Ali AS.
Engineer Mohammad Ali Mirza sir❤❤
আপনি ব্যাখ্যা ভুল আছে ভাই
কোনটা ভুল?
আপনার এই কথা যদি ঠিক হর হলে খোলাফায় রশেদিনের ব্যাপারে অপবাদ দেওয়া হবে কি? যে তারা আরব উপদ্বীপ থেকে সুদুর রোমক ও। পারশিক পর্ষন্ত পোছেছিলেন। শুধুওক তাই আপনি নিজেই বল্লেন আল্লাহর রাসুল রোমক পর্ষন্ত পৌঁছেন। আপনার বক্তব্য স্ব বিরোধী নয় কি?
mon gora khotha bolay
ভাই আনচর সাহাবা১০০ ভাগ মুসলিম চিলেন।মোহাজির সাহাবাও ১০০ ভাগ চিলেন। বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলিম দেশ না।
নির্বাচন আর গণতন্ত্র কি এক জিনিস ? ভাই একটু বুঝিয়ে বলবেন
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা।
.
গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান।
.
প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক।
যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা।
.
গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক।
.
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ)
.
এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে??
.
চলবে।
দাজ্জাল নিয়ে বলেন সময় হাতে কম
Baddo jontro nie video den na kno
আলামিন ভাই, কোরানের সাত আহরুফ, ২৬টা কেরাত,ও কোরানের প্রিজারভেশন নিয়ে ভিডিও দেন না কেন????এ সম্পর্কে আপনার ভিডিও দেওয়ার কথা ছিল,আজ ১ বছর হয়ে গেল কোন ভিডিও দিলেন না,নাকি এর উত্তর ইসলামে নাই???
সাত আহরুফ ruclips.net/video/kXMxla0TCTY/видео.html
@TheBelieverBangla ভাই সাত আহরুফ বলতে আসলে কি বুঝাই, সেটাই তো মুসলিম স্কলাররা বলতে পারে নাই বুঝলাম,কিন্তু আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ, আবু দারদা, আব্দুল্লাহ এদের কেরাত(যা উসমানি মুসহাবের রসম অনুযায়ী ছিল না) যা সহি ভাবে প্রমানিত এগুলো এখন আর পড়া হয়না কেন,তাহলে কি কোরানের প্রিজারভেশন প্রশ্নবৃদ্ধ নয়?
@@raselkhan-po9hmShunun eta hidden kichu nh. Shobai janto oi somoy e j quran er onk kirat ache. Taqdir e onk rokom thake. Apni jodi try koren Allah ta dbn ta taqdir e er better options. Nahole bipod e porben. Allah knows best about taqdir... Like that onk different kirat ase. Last e Allah ekta choose kren.. Nobi ji pbuh last e 2 bar jibrael as tilwat kore janan. So oita e choose kra hoy.. Allah knows best
@shimulshimul7931 তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন, নবী মোহাম্মদ (সা)এর পরলোক গমনের আগে জীব্রাইল(আ) শেষ দুইবার কোরানের যে কে রাত পাঠ করেছিলেন সেই কেরাত শুধু আছে,আর বাকি কেরাত রহিত হয়ে গেছে তাই তো??? কিন্তু আজব বিষয় হল ইবনে মাসুদ (রা) এর মত সাহাবি জানতেন না যে তার পঠিত কে রাত রহিত হয়ে গেছে যে কিনা কোরানের ৪ জন কারীর অন্যতম প্রধান কারি ছিলেন, আর আরও আজব বিষয় হল নবী(সা)এর মৃত্যুর পরে,আবু বকর, ওমর এমন কি উসমান (রা) এর শাসন আমল পর্যন্ত এই রহিত কেরাত গুলো পাঠ করতেন, এবার আমার প্রশ্ন হল, তখন তাদের জীবন যাপনই ছিল কোরান ক্রেন্দিক আর তাহলে কিভাবে সম্ভব যে,তারা কোরানের কিছু কেরাত রোহিত হ'য়ে গেছে আর তারা জানত না,,,, আর উসমান(রা)কে যে নবীর কিছু অনুমোদিত কেরাত রোহিত করে শুধু কোরাইশদের ডায়লগে কোরান রচনা করলেন????
আপনার মুল ইসলাম সম্পর্কে ধারণা কম। গণতন্ত্র মানে জনগণের আইন। শরিয়াহ মানে আল্লাহর আইন। যেমন বেশির ভাগ মানুষ যদি মদ হালাল মনে করে, তাহলে কি মদ হালাল হয়ে যাবে?
গণ++তন্ত্র একটি মতবাদ, যার ভিক্তি হলো জনগন বিধানদাতা এই আকিদার উপর। মানুষ মানুষের জন্য আইন তৈরি করবে- সেই আইনেই দেশ শাসন করা হবে এটাই গণ++তান্ত্রিক দর্শনের মুল কথা।
.
গণতন্ত্র শব্দের মাঝেই এই আকিদা বিদ্যমান।গণ মানে জনগন আর তন্ত্র মানে আইন,কানুন,বিধান।গণতন্ত্র মানে জনগনের বিধান।
.
প্রত্যেকটা ধর্মের মৌলিক কিছু ভিক্তি রয়েছে। ইসলাম ধর্ম একাত্ববাদ দর্শনের উপর ভিক্তি করে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের রব তার কোনো শরিক নাই।তিনিই বিধানদাতা রিজিকদাতা সহ সকল ক্ষমতার মালিক।
যদি ইসলামের এই একাত্ববাদ এর দর্শন বা আকিদাই না থাকে তাহলে ইসলাম ধর্ম আর টিকবে না তেমনি গণতান্ত্রিক মতবাদে যদি জনগন বিধানদাতা এই আকিদা না থাকে তাহলে গণতন্ত্রও আর থাকবে না। গণতন্ত্রের মৌলিক ভিক্তি হলো- জনগন নিজেরা নিজেদের বিধান তৈরি করবে, জনগন বিধানদাতা বা শরিয়ত প্রনেতা।
.
গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের মুল সংঘাতটা এখানেই।কারন ইসলাম ধর্মে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা হলেন বিধানদাতা এবং শরিয়ত প্রদানকারী। এই ক্ষমতা একক ভাবে রবের। আমাদের রব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বিধান প্রদানে কাউকে শরিক করেন না। মালিক হুকুম প্রদান করবেন তার দাসেরা সেই হুকুম মান্য করবে। এটার উপর ভিক্তি করেই তো তৈরি হয় রব এবং তার বান্দার সম্পর্ক।
.
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এর জন্য এককভাবে যে কাজ নির্ধারিত - যেমন বিধান দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র তারই, সেই কাজে যখন কাউকে শরিক করা হবে তা হবে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য। যখন কেউ আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো গুন বা ক্ষমতাকে নিজের বলে দাবি করবে তখন সেই হবে ত্বাগূত। যে কারনে কেউ নিজেকে বিধানদাতা দাবি করলে সে হয় ত্বাগূত এবং যারা এই বিধানদাতার বিধানকে মান্য করবে তারা হবে ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতান্ত্রিক আকিদায় মানুষকে বানানো হয় বিধানদাতা অর্থাৎ মানুষকে সরাসরি রবের আসনে বসায় যার ফলে যারা নিজেদের বিধানদাতা মনে করে তারা হয়ে যায় ত্বাগুত আর যারা এই ত্বাগূতের বিধানকে মান্য করে সেসব মানুষ হয় ত্বাগূতের উপাসনাকারী।
.
গণতন্ত্র আমাদের এই আকিদা সেখায় যে মানুষ মানুষের বিধানদাতা!মানুষই মানুষের রব।(নাউজুবিল্লাহ)
.
এত সুস্পষ্ট কুফুরি আকিদার উপর ভিক্তি করে যে গণতান্ত্রীক ধর্ম তৈরি হয়েছে কিভাবে মানুষ এই ধর্মের অনুসরন করতে পারে??
.
চলবে।
অনেক ভুল তথ্য রয়েছে
গুন্ডামি
আপনি কোন দিন ই আমার comment এর জবাব দেন নি। যাই হোক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও তৈরীর request করলাম
কাবা শরিফ ধ্বংস এর ব্যাপার এ
আমার সঠিক ভাবে তারিখ টা মনে নেই কিন্তু ঘটনা টা সত্যি এবং এটা নিয়ে বেশ কি আলেমদের কথা বলতে শুনেছি। যা-ই হোক প্রায় 21 বছর পর্যন্ত হাযরে আসওয়াদ বা কালো পাথর
কাবার বাইরে ছিল এবং আরেকটি অঞ্চল কে কাবা তৈরী চেষ্টা করা হচ্ছিল এবং তাড়া ঐ কাবা শরিফ ধ্বংস এর সময় অনেক কুফরি কালাম বলছিল এখন স্বাভাবিক ভাবেই নবীদের সময় শেষ তাই অবশ্যই আর কোন অলৌকিক কোন ঘটনা ঘটবে না কারণ তাহলে তো আর কোন পরীক্ষাই থাকল না অলৌকিক ঘটনা - অর্থাৎ কাবার ক্ষতি করে যদি আকাশ থেকে বিদ্যুৎ পড়ে তাহলে তো সবাই মুসলিম ই হয়ে যাবে যাইহোক কথা হলো অটমান সময়ে নাকি কালো পাথর এর পাঁচ টি টুকরো তুরস্ক এর কোন একটা মসজিদে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং ঐ মসজিদ এর উঁচু দেয়ালে স্থাপন করা হয়ে ছিল এ কথা টা কত টুকু সত্য এবং এ টুকরো গুলো কি আবার কাবায় ফিরিয়ে আনার দরকার হ্যাঁ এটা পাথর ছাড়া আর কিছুই কিন্তু এটা তো জান্নাতী পাথর তাই তো বিশেষ মর্যাদা আছেই তাই সত্যি যদি হাযরে আসওয়াদ হয় তাহলে তো এটা ফিরানো উচিত এবং আমি যত দূর জানি কিয়ামত পৃর্ব মুহূর্তে যখন কোন মুসলিম থাকবে না তখন কাবা ধ্বংস হবে এ ব্যাপার এ হয়তো একটি হাদিস ও আছে
তাহলে কিয়ামত এর আগেই কেনো কোন জাতি কাবা ধ্বংস এ সম্ভব হলো যদিও দোষটা আমাদেরই ছিল
আচ্ছা এ ব্যাপার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও চাই
এবং আমাদের মধ্যে অনেকেই কাবা ধ্বংস এর চেষ্টা করলে আল্লাহ তায়ালা আবার আবাবিল পাখি প্রেরণ করবে এমন ধারণা রাখে কিন্তু ঐ যুগ তো শেষ হয়ে গেছে আল্লাহ তো আল্লাহ রাসুল এর মাধ্যমে নবুয়ত এর দায়িত্ব শেষ করে দিয়েছেন তাহলে আর কোন অলৌকিক ঘটনা ঘটবে না এটা তো সত্যি তাই না?
হ্যাঁ যদি কাবা ধ্বংস এর পরিকল্পনা করা হয় আর আমারা যদি কিছুই না করি তাহলে তো আর মুসলিম ই থাকলাম না কিন্তু তা তো হবে কিয়ামত এর আগে যখন কোন মুসলিম থাকবে না এবং এর আগে তে সকল মুসলিম একটি বাতাস এর মাধ্যমে মারা যাবে
আমার প্রশ্ন হলো আল্লাহ কেন আমাদের এমন একটি ঘটনার সাক্ষী বানালেন
এ ব্যাপার এ জানতে চাই আশা করি নিরাশ করবেন না।
গুরুত্বপূর্ণ সব ভিডিও বানিয়ে এই বিষয়ে ভিডিও বানাবো ইনশা আল্লাহ। আর হাজরে আসাদ কোনো জান্নাতি পাথর নয়। এই পাথর দুনিয়ার এবং এটি আলামত স্বরূপ রাখা হয়েছে। কি আলামত তা জানতে এই ভিডিও দেখুন ruclips.net/video/huYP3EuDL8s/видео.html
amon video bese bese dorkar
ভিডিও জন্য wit করতাছিলাম
ইসলামিক খেলাফত বলতে একটাই ছিল সেটা হচ্ছে খেলাফতে রাসিদা
এরপরে আমরা যতগুলা খেলাফত জানি ওগুলোকে আমি ব্যক্তিগতভাবে রাজতন্ত্র ছাড়া কিছুই মনে করি না
সেগুলো কোনভাবেই খেলাফত হতে পারে না
Ji
@@TheBelieverBanglasurah 42 verse 7
আপনি ওমাইয়া, আব্বাসি, তুর্কী খেলাফতের অবদান কে অস্বীকার করছেন, যেহেতু খেলাফাত রাশিদিন পর সম্রাজ্য অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল তাই সবার মতামত গ্রহন করা সম্ভব না
তারা কি নিজের আইন দারা রাষ্ট্র চালাতো নাকি? খলিফা মানে বুঝেন? খলিফা মানে শুধুই জনগণের প্রতিনিধি নয় বরং মহান আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের প্রতিনিধি। মিষ্টি আমগাছ যেমন আমগাছ টক আমগাছও আমগাছ। খোলাফায়ে রাশেদার পর যেই মুসলিম রাজ্যগুলো ছিল সেগুলোও খেলাফতই ছিলো সেগুলোও ইসলামি আইন দারা পরিচালিত হতো ইসলামি সার্বভৌমত্বই ছিল সংবিধান কিন্তু খোলাফায়ে রাশেদা ছিল সম্পূর্ণ ইনসাফের উপর আর পরবর্তীরা তা থেকে দুরে সরে যায়। আর যেই পরিবারগুলো মুসলিম সম্রাজ্যগুলো শাষন করেছেন অধিকাংশ মুসলমান তাদের অনুগত ছিল কারণ ঐটাই ছিল তখনকার রাজনৈতিক পটভূমি
Always wanted this kind of video in bangla
ভিডিও তে বিভিন্ন ব্যক্তির উপর সাহাবী রা দের নাম দেয়া কি ঠিক হয়েছে.?
আল্লাহর আইন,, এরপর আইনের মধ্যে থেকে ব্যক্তি নির্বাচনে গনতন্ত্র মন্ত্র যা করার করেন,,,
জনগন যদি কোনো মুনাফিক কে নির্বাচিত করে আপনার মতে তাহলে কি সেইটাই ঠিক
নামের মধ্যে তো সত্যি আছে
মুনাফিক কে তো চেনাই যাই না সে জন্য ই তো সে মুনাফিক
আর চেনা গেলে তো কাফের ই হয়ে গেলো
নামের মধ্যে তো সত্যি আছে
তাকে চেনা যায় তা সে জন্য তো সে মুনাফিক আর যদি চেনা যায় তাহলে তো সে আর মুনাফিক থাকল না তখন সে কাফের
তাহলে দ্বায়ীদের কাজ হচ্ছে, জনগণ কে প্রকৃত ইসলাম বুঝানো
আল quran- 6/16
তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।
The believer Bangla নতুন ভিডিওর অপেক্ষায় থাকি।ইয়াজুজ-মাজুজ সিরিজ থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছি।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤