বাড়ব কুন্ড ট্রেইল | অগ্নিকুণ্ড | সীতাকুণ্ড | চট্রগ্রাম |
HTML-код
- Опубликовано: 29 янв 2025
- বাড়বকুন্ড ট্রেইল/অগ্নিকুণ্ড ট্রেইল।
যা যা দেখবেনঃ
বেশ পুরোনো একটা মন্দির 'কাল ভৈরবি মন্দির', যেটিতে একটা অগ্নিকুন্ড পাবেন। ভক্তরা বলে থাকেন এখানে সীতাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিলো। অগ্নিকুণ্ডটি সর্বদা জাজ্বল্যমান। সাথে একটি পানির ফোয়াড়া যেটি থেকে ক্রমাগত বুদবুদ উঠতেই থাকে।
দ্বিতীয়ত যা দেখবেন, সুন্দর একটা ঝিরিপথ, সুন্দর কয়েকটা ক্যাসকেড,ভেঙে পড়া পাহাড়ের বড় বড় অংশ।
আর সাথে তিনটা ঝর্ণা।
যেভাবে যাবেন- চট্টগ্রাম থেকে আসলে একে.খান মোড় থেকে ৩০ টাকায় বাড়বকুণ্ড বাজারে আসবেন। রাস্তার বিপরীতে গিয়ে বাজার রাস্তা ধরেই হাঁটা। ৪০ মিনিটে পেয়ে যাবেন কাল ভৈরবি মন্দির।
আর ঢাকা থেকে বাসে আসলে সীতাকুণ্ড ক্রস করে বাড়বকুণ্ড বাজার নামবেন।
আর মেইলে আসলে সীতাকুণ্ড স্টেশনে নেমে সেখান থেকে সীতাকুণ্ড বাজারে আসবেন। বাজার থেকে বাড়বকুণ্ড যাওয়ার বাস / লেগুনা পাবেন। ভাড়া ১০টাকা।
বাজারে নেমে জাস্ট সোজা ৪০ মিনিটের হাঁটা পথ। আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন রাস্তার কাজ চলছে। কিছুদিন পরেই সিএনজি ও প্রাইভেট যোগে যাওয়া যাবে।
মন্দির দেখে এসে সিড়ি বেয়ে নেমে একটি বাঁশের দরজা পাবেন। বাম দিকের ঝিরিপথ ধরে হাটলে প্রথমে ক্যাসকেড, এরপর ঝর্ণা সব পেয়ে যাবেন।
ওয়ান ওয়ে রোড। চিন্তার কারণ নেই।
পুরো ট্রেইল শেষ করে আসতে ৪ ঘন্টার মতো লাগবে।
সতর্কতা -
১. যেহেতু কেউ যায় খুব পরিচ্ছন্ন জায়গা। ময়লা ফেলে নিজের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিবেন না।
২. মন্দির যেহুতু, তাই চিৎকার চেঁচামেচির স্বভাব থাকলে নিজেকে সংযত রাখার চেষ্টা করবেন।
★Vlog-10
ফেইসবুক আইডি: Aman's Diary
ইন্সটাগ্রাম আইডি: its.aamaan
ইমেইল: sheikh.aman.bd@gmail.com
বি:দ্র: এখানে সমালোচনা গ্রহণ করা হয়!
#new #newvlog #agnikundo #sitakundo
✓COPYRIGHT DISCLAIMER SECTION 107. Copyright Disclaimer under section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, education and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing
১৯৮৭ সালে আমি গিয়েছিলাম। ওই সময় এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় এ্যডভেনচার। পাহাড়, নদী, ঝর্না চড়াই উৎরাই পেরিয়ে আমরা গিয়েছিলাম। পরে বুঝলাম প্রাকৃতিক গ্যাস আর পানির খেলা। অলৌকিক কিছু না,,,,,, তবে চরম একটা শিহরণ ছিল ওই আগুন পানি দেখতে গিয়ে। ওই সময় আমরা ১৫ টাকা জনপ্রতি দর্শনা দিয়ে ছিলাম,,,,,,,
আমাদের যেতে শুধু গরমের সাথে যুদ্ধ করতে হয়েছিল। আর যায়গাটাতে পর্যটক কম থাকায় একটু ভয় ভয় ই লাগে। যদি ও আমরা ফুল টিম গিয়েছিলাম। আমাদের কোন টাকা দিতে হয়নি। শুধু পুরোহিত যিনি ছিলেন উনি কিছু চেয়েছিলেন। তাকে ৫০ টাকা দিয়েছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।