মুআবিয়া (রাঃ) কেন আলী (রাঃ)’র বিরোধী ছিলেন?
HTML-код
- Опубликовано: 18 окт 2024
- মুআবিয়া (রাঃ) আলী (রাঃ)-এর বিরুদ্ধাচরণ করার কারন কি?
একটি লাইক দিয়ে আসতে পারেন আমাদের ফেইজবুক পেইজটিতে:
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
►ফেইসবুক পেইজ: www.facebook.c...
For business inquiries: voiceofbangla2@gmail.com
আলহামদুলিল্লাহ কোরআন এবং হাদিসের পক্ষ থেকে সঠিক আলোচনা চালিয়ে যান
আলী ( আ) কে ভালোবাসা ঈমান।।।
আল্লাহ আপনাকে অনুগ্রহ করুন।
হে আল্লাহ পাক। আপনে আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লেগেছে
মাশাআল্লাহ্। সুন্দর আলোচনা
voice of bangla channel এর সবাইকে আল্লাহ তাদের কাজের জন্য উত্তম প্রতিদান করুক।আমিন।
Kkkkkkkkknkkkkkkknkknkkknjjkkknkkkkkknkkkkkkkkmknkkkkkkkknknnkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkmmmkkknkknnknnkkpnnnnnnnknnnikknkknkkknknknnnnknkknkkkknkkmknnnnnnknkkkkkknnnjkkkkkkkkkkknnnnkkkknjnnkkkknkkkkmmnkkkkkkmmnkkkkkkmkkkkknjkknnnkkknmmkjknnkkkkkkkkkkkkkkkkkkkknkknkkpkkkkkkkknnnknnmknkkkknkkkmnknknnnmkkkkmkkkkknkkkkkkkkknnnkkkkkk
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
আপনার বর্ননা ভঙ্গি শিল্পের পর্যায়ে পরে। আপনি অনেক সুন্দর করে বর্ণনা করেন। মাশাল্লাহ, খুব ভালো লাগলো। এগিয়ে যান।
মুয়াবিয়া যদি হয় হারিকেন আলী (রাঃ) তাহলে নক্ষত্র।
এই সীফফীনের যুদ্ধে হযরত ওয়েসকুরুনী রাঃ শাহাদাৎ বরণকরেন।এবং তিনি আলী আঃ পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন।
আল্লাহ আপনি সকল মুসলমানদেরকে ইসলামের সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
মাশাল্লাহ ❤️
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
-----------------------------------------------------------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।
এগুলো যদি সত্য হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন তিনি কি মুসলিম না মুনাফেক তার আরেকটা কাজ খুব নিকৃষ্ট তা হলো তার ইন্তেকালের পর কুলাঙ্গার ইয়াজিদ কে মুসলিম দের খলিফা নিযুক্ত করা
আল্লাহ যেনো আপনাকে ইমলামের পথে কবুল করেন...
ছুম্মা আমিন।
Jazakallah Khairan vai
Undoubtly Hazrat Ali Ra absolutely right we respect Hazrat Ali Ra we love Hazrat Ali Ra we follow Hazrat Ali Ra
We love Hazrat Ali Ra but follow Hazrat Mohamed sa.
Amin
বাজে সাউন্ড ।কানে লাগে।সাউন্ড সিস্টেম মনো করুন।
আশা করি সাইন্ড সিস্টেম ঠিক করবেন। ঠোটের ফটর ফটর শব্দ বন্ধ করবেন।
সঠিক
ভাই কেমন আছেন আপনি বলবেন কিন্তূ??? ভাই আমার একটা কথা ছিলো বলবো কি বলবেন আপনি আমি আবার কাল বলবো ইনশাআল্লা।
ভাই প্রথম কমেন্ট করলাম.... হজ্জ উমরাহ নিয়ে কিছু কথা বলবেন ভাই...?
ইনশাআল্লাহ!
@@voiceofbangla24 ভাই মারিফতের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবেন না
@@voiceofbangla24 ভাই হকপনতি আল্লাহ তায়ালার ওলিদের নিয়ে একটি ভিডিও বানাবেন।
Voice is go good👍👍👍👍
ভাই তাহলে রাজতন্ত্রে চলে গেলো কিভাবে? আর ইয়াজিদ সিস্টেমে বসলো কিভাবে?
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
আসসালামু আলাইকুম, বিভিন্ন ধরনের ইসলামিক ভিডিও পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, 👇 ruclips.net/video/RQr4Huto8D8/видео.html
মুয়াবিয়া কেন মুশরিক উমাইয়ার নামে ইসলামী খিলাফত চালু করেন?
মুয়াবিয়া ভালো হলে ইয়াজিদের হাতে ক্ষমতা দিতো না। সে ছিল চালবাজ।
Muabia kivabey razillahuanhu hoy?
muyabia (ra:) nauzubillah jaina suina prochar koren ....
ja ta likhen na vai ......
আমি জানি না কে ঠিক কে ভুল শুধুই এতটুকু বলতে চাই মুসলিম ভাইয়েরা এক হন।আর ভাই আপনি ইয়াজিদের ও আমর ইবনে আস রাঃ এর ব্যাপারে কি বলতে চান??
ফিতনার দরজার অপর নাম মুয়াবিয়া লাঃ
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
মুয়াবিয়া রাঃ আনহু নন আপনি এ বিষয় ভালো করে জানুন আপনি থামবেল পালটান না হয় unsubscribe করে দিবো
আপনি সঠিক কথা বলেছেন ভালো লাগলো
ভিউ বাড়ানো এর উদ্দেশ্য।
মোয়াবিয়া একজন গভর্নর হয়ে কি করে খলিফার বিরুদ্ধে কথা বলে? আলী রাঃ তো তাকে বরখাস্ত করেন।
মুয়াবিয়ার বিশিষ্ট দালাল এর এই চ্যানেল টি আনসাবস্ক্রাইব করে দিলাম।ধন্যবাদ।
Bhai আকাশের মেঘ উড়ছে তারপর পাহাড় নদী বইছে জঙ্গল পাখি ডাকছে এগুলোর Animation দিয়ে ভিডিও বানান☑🍔🍏
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
মুয়াবিয়া রাঃ?? 🤣🤣
There is no logic can support Moabia activity
If Moabia right then hazrat Ali is wrong
Moabia was son of Abu sufian and Hinda
They always against Islam.
Muabiya destroyed islami kelafat
Siffin war after that he nominated his son Ezid.
Because of that near 80 thousand's Muslim died.
Moabia did not obey hazrat Ali,
That was his duty.
He was politicians was taken revenge against Hashemi people to make victory
Of his Umaiya gushty kelafat.
Ezid took revenge on Karbala that was
Against victory of Makkah..
No Muslim can support Moabia and Ezid.
মুয়াবিয়ার দালাল মনে হচ্ছে এই ইউটিউবার কে
@@mddoha2429
We don't know that we respect all
But will tell true history
Allah will ask me for my amal
Why Muabia nominated his son Ezid ?
@@acem8433
If Muabiya thought for islami kelafat
Will never nominated his son
Many historical during become Yazid
Almost 80000 thousands Muslim has been killed in war.
But Yazid was only two years on his throne.
Umaiya kelafat build up his naughty minster Marwan
Who almost destroyed all Islamic culture
ইতিহাস প্রজ্ঞার আলোকে বুঝতে হয়।মানুষ যেন সঠিক ব্যাপারটি বুঝতে পারে সেই বিষয়ে যত্নশীল হওয়া উচিৎ।ফেতনা সম্পর্কিত আলোচনা করতে সাবধান হওয়া দরকার।
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
মুয়াবিয়া কিসের উপর ভিত্তি করে উনার অযোগ্য ছেলে এজিদ কে খেলাফত দান করেন?
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
nepotism
Ekta onurodh korbo bokta k, kindly muwabiyar naamer age Hazrat r naamer sheshe RA diye likhben na, bolbeno na. J Rasulullah sallealahu Alaihe wasallam er shathe shotruta korechhe shey to Allahr shathe shotruta korechhe, eto Amra Koran thekei Jani. R emon loker upor lanat Allah taala nije diyechhen, kajei gota srishtir lanat muwabiyar upor.
Oneke bole Nibo k dekhlei sahabi, naaa, ta hoy na. Dhushmon rao Nobiji k dekhechhe. Tara moteo shommaner na. Kajei jara Rasulullah sallealahu Alaihe wasallam er shontan k hotta korechhe, Nobi poribar k koshto diyechhe, tader shomman kore duniya bashi k kichhu bolte Hobe na, r akhirateo tader kono ongsho thakbe naa.
ভাই, আপনি কি আহলে সুন্নাত ওয়া জামায়াত এর অনুশারী, আশা করি জবাব দিবেন।
মাবিয়ার কু কর্ম সিয়াসাত্যা হাদীসে সহীহ্ সনদে ই রয়েছে 😂😂😂😂
মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকুন
কি মিথ্যা ভাইজান😡😡
আপনি সত্য ভিডিও বানান
Always remember the last judgement day
We will be alone
I want to be with hazrat Abu baker
Hazrat umer hazrat Ali
Hazrat Usman not with muabiya.
Muabiyas hand killed lot Muslim.
Muabiya wanted justic hazrat Usman murder but he become king.
He promised to handover kelafat after him to hazrat Hassan ra
But Hassan killed by poisoned.
He forced to Muslim ummmah for baaiyaat under his son.
Muabiya totally destroyed Islamic kelafat cultured.
Still many people support muabiya only reason for support current
Dictatorship and kingdom.
Bro, Hazrat Muabia (R) is a great Sahabi.. U me, none has got minimum qualification to talk against anyone of the great Sahabaye Kerams. So its btr not to talk bad about them in any way.. It was a dispute between two legendary Sahabas, they know it btr and Allah ta ala knows btr. Talking bad about any Sahabi may drag u n me towards Jahannam... So my brother, plz don't talk or think in this way
@shohel you are right
Vul jinis bola hoyeche video tai
বুঝলাম,:::: তাহলে কিছাছ গ্রহণে হযরত আলী (রা:) মজবুরী কি ছিল ?
তালেবানকে খোদ আফগানিস্তানের জনগণ ঘৃণা করে কিন্তু বাংলাদেশের কিছু কুলাংগারা ভালোবাসে। তালেবানদের না আছে গণতন্ত্র, না আছে মানবতা, অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখলকারী, কোন ভোট লাগে না। তালেবানদের আছে ইসলামী চেতনা। এই চেতনার বাইরে সবাই কাফের। চেতনার কত জ্বালা আমরা তা জানি।
ইসলামে জঙ্গিবাদ বুঝতে এই লেখাটা পড়তে হবে।
কাবা শরিফের কে কর্তৃত্ব করবে তা নিয়ে রাসুলের বংশ বনি হাশিম ও উমাইয়াদের দ্বন্দ্ব রাসুলের( সা) দাদার বাপের আমল থেকে চলছিল। রাসুলের ওফতের পর ছলে বলে রাসুলের শত্রু উমাইয়ারা মুসলিম জাহান শাসন করে। তাদের কুকর্ম ডাকতে সৃষ্টি করে কাটমোল্লা ও অসংখ্য জাল হাদীস। লক্ষ্য করবেন সুন্নি কোন মসজিদের জুম্মার বয়ানে ইমাম হোসাইনের মর্মান্তিক শাহাদাতের বর্ণনা কোন দিন শুনবেন না। কারণ এই আলেমদের উস্তাদরা মোয়াবিয়ার খাস চামচা ও অন্যায়ের সহযোগি ছিল। রাসুলের দুশমন উমাইয়াদের ব্যান্ডের ইসলাম সুন্নি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত।
তালেবান আইএস সহ সুন্নি জঙ্গিরা কেন মানবজাতির শত্রু? যেহেতু এরা প্রথম খলিফা পক্ষের লোকজন। যারা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণকে জেনে অথবা না জেনে সমর্থন করে। এদের কাটমোল্লাদের পূর্বপুরুষেরা বাদশা মোয়াবিয়া এজিদের অন্যায়ের সহযোগী ছিল। রাষ্ট্রের কুকর্ম হালাল করতে জাল হাদীস তৈরী করতো। বুখারীতে হযরত ফাতেমা হাসান হোসাইন থেকে বর্ণিত একটি হাদীসও নেই।
হযরত আলী খলিফা আবুবকরকে স্বীকৃতি দেয়নি যে কারণে হযরত ওমর দলবল নিয়ে হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করতে যায়। এখন থেকেই মুসলিম উম্মাহর বিভক্তি শুরু। হযরত আলীপন্থীরা দাবী করে রাসুল(সা) গাদীর খুম ভাষণে হযরত আলীকে খলিফা বা তার পরবর্তী উত্তরসূরী নির্বাচন করেন। অন্যদিকে হযরত আবুবকর ওমর রাসুলের (সা) লাস রেখেই বনু সকিফায় যায় খলিফা নির্বাচনে। এখন থেকে সৃষ্টি হয় ঝামেলা যা আজো চলমান।
কবি নজরুলের "ওমর ফারুক " কবিতায় হযরত ফাতেমার ঘরে হযরত ওমরের আক্রমণ করার ইঙ্গিত -
"নবি-নন্দনী বিবি ফাতেমার মহলে আসিয়া সবে
করিতে লাগিল জটলা - ইহার পরে কে খালিফা হবে!
বজ্রকণ্ঠে তুমিই সেদিন বলিতে বলিতে পারিয়াছিলে -
“নবিসূতা! তবে মহল জ্বালাব, এ সভা ভেঙে না দিলে!”
কবি নজরুল নাস্তিক না শিয়া? নবী কণ্যা হযরত ফাতেমার ঘরে আক্রমণ করে নবীর(সা) শশুর হযরত ওমর। এই আক্রমণে হযরত ফাতেমা আহত হোন। শীয়াদের মতে পরবর্তীকালে তিনি এই আক্রমণে আঘাতজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে মারা যান। আক্রমণের ঘটনা বহু সুন্নি বইয়ে আছে কিন্তু আলোচনা হয় না। সত্যি কথা জানতে হবে। এখানে শীয়া সুন্নির কি আছে??
mokka bijoyer por sahabi mokka bijoyer ekdin ageo muslim der biroddeh soinno jogar korse
Ore Gyan hin
মহাবিয়া কি ইমাম হাসানের থেকে কি বেশি যোগ্যতা ছিলেন
Boabia was a killer, joy Ali.
Wahhabi propaganda.
ভূল ইতিহাস
আপনার কথা গুলি সঠিক না
ইয়াজিদ তোকে গোয়াইছে
Self contradiction.
আপনার বর্ননাতেই বলেছেন মুয়াবিয়া নিজেই স্বীকার করেছেন হযরত আলি রা. মুয়াবিয়ার থেকে অনেক অনেক যোগ্য। তাহলে বিচারক মানবো
"যদি তাল গাছটা আমার হয়"?
যদি যুক্তি মানতে চান স্বীকার করেন নিজের কথাতেই ধরা খেয়েছেন।
Muabia is a great Munafiq.
মুয়াবিয়ার নামের শেষে রা কেন বলেন
মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু নবীর একজন সাহাবী তাই
Dalaly bondho koren.
ভাই আপনি বিষয়ভিত্তিক আলোচনা বাদ দিয়ে আজাইরা প্যাচাল বেশি পারেন
আসসালামু আলাইকুম, বিভিন্ন ধরনের ইসলামিক ভিডিও পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, 👇 ruclips.net/video/RQr4Huto8D8/видео.html