টাকা কোথা থেকে এসেছে, কি ভাবে এসেছে এটা আমার জানার প্রয়োজন নাই, কারন রাষ্ট্রের এত বড় হিসাব রাখার মত পান্ডিত্ত আমার নাই। তবে যতবার এই সেতু পার হই ততবার সেতু হওয়ার আগের কষ্টের দিনগুলোর কথা মনে পরে যায়। তখন কিভাবে এই সেতু হইছে ওটা দেখিনা যারা এই সেতু করতে অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা চলে আসে, আর যারা সেতু নিয়ে নেগেটিভ কথা বলবে তাদের সামনে মৃত্যু আসলেও সেতুর বিরুদ্ধে কথা বলবে কিন্তুু সেতু করবেনা, আর আমাদের কষ্টও যেতোনা।
এমন গবেট মার্কা বুদ্ধির কারেই বাঙালির সামনে একটা পদ্মা সেতু তুলে ধরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে ফেলেছে ।জনগনকে সচেতন হতে হবে । যেন কোন সরকারই এমন জালিয়াতি করতে না পারে ।
ও তাই নাকি। তো প্রথম কিস্তির ঋণের টাকা যেন হাসিনা কোন চীনা কম্পানিকে মিডিয়া কাভারেজের মাধ্যমে দিছিল? টাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকেই সেতু মন্ত্রণালয় আনছে কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় যেন টাকা কোথা থেকে আনছে?
@@rizwankabir9736 শোকর তো অবশ্যই আদায় করছি।কিন্তু আল্লাহ কি আমাদের বিবেক,জ্ঞান দেন নি?তিনি কি আমাদের আধুনিক হতে জীবন সহজতর করতে নিষেধ করেছেন?উন্নত কবে হবো আমরা?
বাংলাদেশ একটা জাতীয় সম্পদ পদ্মা সেতু কিন্তু যারা এই সেতু পপরিচালনায় জরিত সকল টোল কালেক্টর বা অন্যান্য কমী গুলো কে কত টাকা সেলারি দেই সেই দিকে একটু নজর দিয়ে রিপোর্ট করেন।
আমার মনে হয় পদ্মা ব্রিজের gross collection কত, maintainance cost কত আর net collection কত তা স্পষ্ট করে বলা উচিৎ। অর্থাৎ আমার access income হচ্ছে কিনা। কারণ বাস্তবে দেখি অনেক দোকানে কেনা-বেচা ভালোই হয়। কিন্তু তার পরেও দেখি বছর শেষে loss বা balance sheet এর আঁকার ছোট হয়ে গেছে।
আমার মতে বুথে টাকার ব্যাবহার না থাকায় ভাল।অ্যাপস এর মাধ্যমে নামার প্লেট স্ক্যান ও ওয়েট স্কেল করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাকা কেটে নিবে। অ্যাপস এ টাকা রিচার্জ এর জন্য সেতুর দুই প্রান্তে নগদের বুথ থাকেবে। সে জায়গা থেকে রিচার্জ করে নিবে। তাহলে আর দুর্নীতির অবকাশ থাকবে না। ছোট বাচ্চা দের হাতে পয়সা দিলে বাচ্চারা কি করে।?
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আমার মনে হয় পদ্মা সেতুর ওপারে আরো রাস্তা বাড়ালে ভালো হতো আর গাড়ি বাড়াতে হবে আমাদের ভালোর জন্য সরকারকে ধন্যবাদ আর আমাদের ড্রাইভার ভাইদের বলছি সেতুর উপর আস্তে চলা চলের জন্য বা মটরসাইকেল ভাইকে বলছি সাবধানে মটরসাইকেল চালাবেন একটি প্রান একটি পরিবারের অলংকার
@@Bangladeshpublic6656 আপনার ১০ হাজার কোটি টাকার ব্রিজে রেল লাইন ছিল? সেতুর ডিজাইন আর উচ্চতা কত ছিল? নদী শাসনের জন্য কত টাকা বরাদ্দ ছিল? ভূমি অধিগ্রহনের জন্য কত টাকা বরাদ্দ ছিল?
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আপনি খালি টাকাটাই চিনলেন? মানুষের সময় বাচতেছে, কর্মঘণ্টার হিসাব করবেন না? আগে যে মানুষটা ঢাকায় কাজে আসতো, অনেকে রাত থাকতে হতো, সেই টাকা এখন বাচতেছে। জ্বালানী কম খরচ হচ্ছে, আপনি কোনো যানজট ছাড়া পার হচ্ছেন। এই ব্রিজের কারনে নদীর ওইপাড়ের জেলাগুলাতে ধীরে ধীরে ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠবে, মানুষের কর্মসংস্থান হবে৷ আর সময়ের সাথে সাথে ডিমান্ড বাড়বে, গাড়িও বাড়বে। ১০ বছর আগে রাস্তায় কি পরিমান গাড়ি ছিলো, এখন কি তাই আছে? কয়েক বছর আগেও যেখানে রোড ছিলো না ভালো, সেখানে এখন এক্সপ্রেসওয়ে হইছে। আর সারাজীবন ত একই টোল থাকবে না, বাড়বেও। মাথা খাটাইলে বুঝবেন।
আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত দান করুন দেশ প্রেমিকের শিক্ষা নিয়ে দেশ ও দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা করার তৌফিক দান করুন।ভালো লাগে দেশের ভালো কিছু শুনলে এখন এখন আমাদের ১৫০/২০০ বছরে চিন্তা ভাবনা করে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো আধুনিক শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ও কাজ করতে হবে কোন ছয়নয় বাজেট সময় বাড়ানো নকশা ভুল করা সহ যত রকম বাহানা চলবে না। সুন্দর ভাবে চারপাশে দেখে নকশা করতে হবে। শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে হবে সকল সেবা মান নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে করতে হবে। জনগণ সহজে যাতায়াত করতে পারে গাড়ি বিমান বাস ট্রেন নৌযান যানজট মুক্তভাবে হয় । কোন টিকিট কাউন্টার ও বিমানবন্দরে যেন হয়রানি পেরেশানি না হয়। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা, সড়ক ৬/৮ লাইনের অলিগলি গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে মাটির নিচে দিয়ে সকল ইলেকট্রনিক তার ও ড্রেনসহ প্রশস্ত করতে হবে আন্ডারপাস রাস্তা ইর্উটান ব্যবস্থা করতে হবে। কমকর্তা ও নেতারা জড়িত হয়ে দখল করা জমি অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি ফুটপাত মুক্ত করতে হবে। নদ নদী খাল বিল বেরিবাধ ব্লগ নির্মান ও নদী খাল দিয়ে ওয়াক ওয়ে ও যাতায়াত গাছের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে অফিস বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ হল এলাকার খেলার মাঠ পার্ক ও পর্যটন এলাকা শিল্প সংস্কৃতি সুন্দর ভাবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে পরিকল্পনা করে সাজাতে হবে নির্মান করতে হবে। অলিগলি সড়ক সিসিটিভি স্থাপন করা বাতি লাগাতে ট্যাফিক যানযট আধুনিক সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। চারপাশে পরিস্কার করা ময়লা পোস্টার মুক্ত করতে হবে। মূর্খ নেতারা আর মাথা মোটা চেয়ারে বসার জন্য মুখস্থ বিদ্যায় কমকর্তারা কত আরাম আয়েশ করে বাহানা করে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি করে দেশ ও বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা। সরকারের কত ক্ষতি করছে। কোন মায়া নেই দেশের প্রতি দেশ প্রেমিকের শিক্ষা নেই তাই মায়া নেই।। অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ তেলবাজি চুরি স্বজনপ্রীতি ভেজাল ঔষধ কাপড় খাদ্য করলে পন্য দাম বাড়ানো চোরাচালান মাদক নেশা নিয়ে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করলে চিকিৎসা সেবা না করলে সড়ক দুর্ঘটনায় ও শৃঙ্খলা নিয়মকানুন না মানলে শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি করলে কঠোর শাস্তি দিতে হবে জরিমানা জবাবদিহিতা করতে হবে।নকল ঔষধ ভেজাল কাপড় খাবার অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। বড় পদ চাকরি টাকা লুটপাট করার জন্য মুখস্থ বিদ্যা অর্জন করা মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। একসঙ্গে সকল কাজ করতে হবে যেন বারে বারে কাজ করতে না হয় বাজেট টাকা লুটপাট সময় নষ্ট না হয় মানুষের কষ্ট ভোগান্তি না হয় সকল কাজ সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে করতে হবে। কঠোর আইন করে সকল সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রশাসনের হাসপাতালে খেলাধুলা কমিটি যেন কোন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ তেলবাজি দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি যানজট সৃষ্টি করা ব্যাংক লুটপাট করা শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি ব্যবসা,চিকিৎসা খাদ্য জনগণের সেবা নিয়ে ছয়নয় উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সিন্ডিকেট মাধ্যমে চুরি মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি করতে না পারে। কেউ যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তিতে না ভোগে। তিন দল বিশিষ্ট কমিটি বদলি সাময়িক বরখাস্ত না করে সরাসরি তিন প্রজন্ম যেন কোন চাকরি না পায়। সুন্দর ভাবে সাজাতে হবে যারা নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা আইনকানুন ময়লা অর্বজনা নোংরা বিশৃঙ্খলা করবে নিয়ম ভাংঙবে তাদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে যে কেউ হোক বড় লোক গরীব ভিআইপি সহ যে হোক আইন সবার জন্য সমান। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির ছাড়া। সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে। সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের খেলোয়াড়দের কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা। চোখের আড়ালে গোয়েন্দাদের আড়ালে কত কিছু করে। সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষের সাথে। সব জায়গায় অফিসে সিন্ডিকেটে মাধ্যম অনিয়ম-দুর্নীতি করে নেতা ও কমকর্তারা। আমরা নিজের স্বার্থ সেবা আগে পরে ছয়নয় ভাবে কাজ সেবা করা।দেশ প্রেমিক হয়ে সততা সাথে ভবিষ্যতে প্রজন্মের কথা ভেবে সকল কাজ আধুনিক টেকসই মানের সেবা কাজ করতে হবে
Ami india tae bolachilim bangladedh nigar taka dia padma satu banaiacha. Tomra bangladedh visit kara padma satu dakhar nimontron roilo. Siliguri gachilom.
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
@@MarufAlom ঠিকই বলছেন , আম আর আলু এক না । এখন বলেন , পদ্মা সেতুর সাথে আপনি কোন সেতুর তুলনা করবেন ? টোল নির্ধারণ করা হয় নির্মাণ ব্যয়ের উপর নির্ভর করে ।
@@08tahsin যমুনা সেতু/বঙ্গবন্ধু সেতু। নির্মাণ ব্যায় তারা দফায় দফায় বাড়িয়ে তিনগুন করেছে। ভাই সবকিছু জাস্টিফাই করা উচিৎ না। এই সেতু নির্মানে আপনারও টাকা আছে। এখন আমরা ডাবল টোল দিচ্ছি। প্রতিবার সেতু পার হলে ৭৫০টাকা করে টোল দিতে হয় প্রাইভেট গাড়িতে। বেশিরভাগ সময় দুজনই ট্রাভেল করি আমরা। যাতায়াতে শুধু টোলই দেই ১৫০০টাকা।
@@08tahsin এখন বলবেন না বঙ্গবন্ধু সেতুর থেকে পদ্মা সেতু নির্মানে খরচ বেশি হয়েছে, তুলনামূলক বেশি বড় এবং গভীর। - পদ্মা সেতু নির্মানের সময় মোবাইল অপারেটর থেকে টাকা কেটে নিয়েছে। - ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় পদ্মা সেতুর জন্য ট্যাক্স দিয়েছি যা বঙ্গবন্ধু সেতুতে দেইনি। তাহলে বিষয়টা কি দাঁড়ালো, নির্মানের সময় টাকা নিয়েছে প্রতিবছর এখন নির্মানের পরে আবার ডাবল টাকা টোল হিসেবে নিচ্ছে। টোল দিতে আপত্তি নেই কিন্তু সেটা জনগনের সাধ্যের মধ্যে হতে হবে। যেহুতু নির্মানের সময়ও আমরা টাকা দিয়েছি
চুক্তির অধীনে সেতু বিভাগ এই অর্থ ৩৫ বছরের মধ্যে এক শতাংশ সুদে ফেরত দেবে। সরকারি ঋণ পরিশোধ ২০৫৬-৫৭ অর্থবছরে সম্পন্ন হবে। তফসিল অনুযায়ী, প্রতি অর্থবছরে সর্বনিম্ন ৮২৬ কোটি টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৪৭৫ কোটি টাকা শোধ করা যাবে। মোট ১৪০টি কিস্তিতে পরিশোধ করা হবে এই ঋণ। প্রথম দিকে একটু চাপে থাকলেও প্রতি বছরই ৫-১০% গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে সুতরাং টোলও বৃদ্ধি পাবে।
২৫-৩০ বছরেই টাকা উঠবে, সময় যা দিছে সেটাও লাগবে না। ঋনের ২য় কিস্তি দেওয়ার কথা জুনে, সেই টাকা উঠে গেছে অলরেডি৷ হিসাব করেন! দিন দিন আরো বাড়বে গাড়ি। রেল চলাচল শুরু হলে বছরের রেলের টোল নির্ধারিত করা হইছে ১০০ কোটি! আপনি কি ক্যালকুলেশন করলেন!
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
টাকা গুলো কেন বিদেশে যাবে, টোল তোলার দায়িত্ব কোরিয়ান কোম্পানির। ওরা সেতু বিভাগ কে টাকাটা দিবে। যেহেতু সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। সেতুর টোল থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আপাতত আপনার কথা ঠিক। তবে আগামী ৫ বছর পর থেকে লাভ এ আসবে যদি কিছু পদক্ষেপ নেয়, যেমন ১: মতিঝিল থেকে যাত্রাবাড়ি এবং সদরঘাট বর্ধিত করা ২: ডিয়া বাড়ি থেকে টংগি বর্ধিত করা ৩ : ২৪ ঘন্টা চালু রাখা ৪: জনগনের অভ্যাস চেনজ হওয়া ৫: আগামীতে যানজট বাড়লে রেলের চাহিদা বাড়বে ৬: স্টেশন গুলোতে দোকান চালু করলে বাড়তি আয়
বিশ্বে হাতে গোনা ৫-১০ টি ছাড়া সব মেট্রোরেল লাভজনক না, কিন্তু খরচের ৭০% টাকা উঠে আসলে এটাকে ভালো বলে। এছাড়া যানজটের কারণে বাংলাদেশে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। ২০১৮ সালে পরিচালিত বুয়েটের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ঢাকা শহরের যানজটের জন্য বার্ষিক ৪.৪ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়, যা জাতীয় বাজেটের ১০ শতাংশ এর বেশি। ২০১৭ সালের বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩.৮ মিলিয়ন কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট কর্মঘণ্টার মূল্য বিবেচনায় নিলে ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক আকার ধারণ করে যা জাতীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে। দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেনের মতে, ঢাকার যানজট ৬০ শতাংশ কমাতে পারলে বাংলাদেশ ২.৬ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে। এ ছাড়া ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুসারে, মেট্রো রেল প্রকল্পটি প্রতি বছর ২.৪ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করবে যা জাতীয় জিডিপির ১.৫ শতাংশ এর সমান। তা ছাড়া মেট্রো রেল ঢাকার ১৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের জন্য যাতায়াত সহজ করবে এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে গতিশীল করবে, যা অর্থনীতিতে একটি বড় ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করবে।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক সেতু বিভাগ কে ঋণ দিয়েছে সেই টাকা সেতু বিভাগ আবার ব্যাংকে ফেরত দেবে । এটা নিজস্ব অর্থ বলতে বোঝানো হয়েছে দেশের টাকা দেশের বিনিয়োগ বিদেশি কোন ব্যাংক অর্থায়ন করেনি ?? আশা করব এইটুকু বোঝার জন্য শিক্ষিত আপনি!!!
ভাই কি সরকারি ব্যাংকের সার্ভিস নিয়েছেন। নিয়ে থাকলে এই কথা বলতেন না। সরকারি ব্যাংকের পিয়নকেও স্যার বলতে হয়। আর সেবার মান সেটা এখনো ব্রিটিশ আমলের। আর বেসরকারি ব্যাংকের সেবার মান নিয়ে থাকলেই অবশ্যই ভুলবেন না। বাংলাদেশের সরকারের উচিৎ দেশের যতো সরকারি ব্যাংক বীমা আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে তার বেসরকারি করণ করা। কারন বেসরকারি চাকরিতে দূর্নীতি করলেই পাছায় লাথি। আর সরকারি চাকরিতে দূর্নীতিতে ধরা খেলে প্রথমবার বদলি , ২য় বার সাসপেন্ড, তৃতীয় বার তদন্ত কমিটি গঠন সেখানে প্রমাণ হলে চাকরি থেকে বহিষ্কার। পরে কোর্টে কেস করে পূনরায় চকরিতে বহাল এভাবে করতে করতে শান্তিপূর্ণ রিটায়ড। আর প্রাইভেটে কোন ঝামেলা নাই ধরা খাইছো বিদায় নেও।
আমাদের এলাকায় এক জন বেক্তি কোনো এক সেতুর টাকা কালেকশন যেখানে সবাই টাকা দিয়ে থাকেন।ওনী কয়েক কোটি টাকার মালিক 1998 সাল থেকে 2023দেখলাম ওনী কতো টাকর মালিক। সাবধান এই দেশের প্রসাশন।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়কে টাকা কিস্তি হিসাবে দিচ্ছে সেতু বিভাগ। যখন পদ্মা সেতু করা হয়েছিল, তখন সেতু বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ঋন নিয়ে কাজ করেছে। আশা করি বুঝতে পারছেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, উন্নয়নের কান্ডারী, শেখ হাসিনা কে অনেক ধন্যবাদ জানাই।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
টাকা কোথা থেকে এসেছে, কি ভাবে এসেছে এটা আমার জানার প্রয়োজন নাই, কারন রাষ্ট্রের এত বড় হিসাব রাখার মত পান্ডিত্ত আমার নাই। তবে যতবার এই সেতু পার হই ততবার সেতু হওয়ার আগের কষ্টের দিনগুলোর কথা মনে পরে যায়। তখন কিভাবে এই সেতু হইছে ওটা দেখিনা যারা এই সেতু করতে অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা চলে আসে, আর যারা সেতু নিয়ে নেগেটিভ কথা বলবে তাদের সামনে মৃত্যু আসলেও সেতুর বিরুদ্ধে কথা বলবে কিন্তুু সেতু করবেনা, আর আমাদের কষ্টও যেতোনা।
এমন গবেট মার্কা বুদ্ধির কারেই বাঙালির সামনে একটা পদ্মা সেতু তুলে ধরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে ফেলেছে ।জনগনকে সচেতন হতে হবে । যেন কোন সরকারই এমন জালিয়াতি করতে না পারে ।
বলদের ঘরে বলদ
অনেকেই জানে না যে পদ্মা সেতু নির্মাণে সেতু বিভাগকে ঋণ দিয়েছিল অর্থ বিভাগ।এখন সেই ঋণ পরিশোধ করতেছে।
Look 👀
Lo
I n
ঋণ হবে
ও তাই নাকি। তো প্রথম কিস্তির ঋণের টাকা যেন হাসিনা কোন চীনা কম্পানিকে মিডিয়া কাভারেজের মাধ্যমে দিছিল?
টাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকেই সেতু মন্ত্রণালয় আনছে কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় যেন টাকা কোথা থেকে আনছে?
@@nazmulhuda2527
অর্থ মন্ত্রণালয় রাজস্ব দফতরের মাধ্যমে ট্যাক্স হিসাবে জনগণের কাছ থেকে আদায় করেছে।
আল্লাহ এই সেতু কে হেফাজত করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, উন্নয়নের কান্ডারী, শেখ হাসিনা কে অনেক ধন্যবাদ জানাই
InsaAllah joi Bangladesh joi sheike hasena joi Bangladesh P M Bangladesh sorkar
আলহামদুলিল্লাহ ✌ জয় বাংলা
😂😂😂😂
@@amarathossen3001 বোকাচো*
"আলহামদুলিল্লাহ"
জয় বাংলা 🇧🇩
হাজার কোটি টাকার সেতুতে হাতে হাতে কেনো টোল নেয়া হবে।এভাবে জ্যাম এর সৃষ্টি হয়।আধুনিক পদ্ধতি চালু করা দরকার দ্রুত
যা আছে তা নিয়া শোকর করেন ভাই
সেতু আধুনিকায়ন করলেই কি হবে ??? আগে মানুষ আধুনিকায়ন হতে হবে । বাস বা ট্রাকের চালকরা টোল দিবে কি ভাবে ?
ঈদের মধ্যে রকেট এর সাথে অটোমেটিক সিস্টেম চালু হয়েছে অনেক জায়গায়
abal
@@rizwankabir9736 শোকর তো অবশ্যই আদায় করছি।কিন্তু আল্লাহ কি আমাদের বিবেক,জ্ঞান দেন নি?তিনি কি আমাদের আধুনিক হতে জীবন সহজতর করতে নিষেধ করেছেন?উন্নত কবে হবো আমরা?
বাংলাদেশ একটা জাতীয় সম্পদ পদ্মা সেতু কিন্তু যারা এই সেতু পপরিচালনায় জরিত সকল টোল কালেক্টর বা অন্যান্য কমী গুলো কে কত টাকা সেলারি দেই সেই দিকে একটু নজর দিয়ে রিপোর্ট করেন।
আসলেই সরকারের টোল কালেক্টরদের সেলারীর দিকে নজর দেওয়া উচিত। একজন অনাস মাস্টার্স পাস কমীকে বেত্ন দেই মাত্র ১৪০০০ টাকা😢
very sad... Sune kharap laglo matro 14000 tk... Selary
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ প্রধানমন্ত্রীর হায়াত দান ক রুন
বছরে ১ হাজার কোটি করে হলে ৩৫ বছরে টাকা শোধ।
(সময়ের সাথে সাথে টোল যেমন বাড়বে তেমনি বাড়তি টোল সেতুর মোট খরচের টাইম ভ্যালু অফ মানি কভার করবে)
বছরে ৮১০কোটি টাকা উঠবে।
খরচ বেশি হয়ে গেছে।
একটু কম হলে অনেক ভালো হতো।
৮১০ কোটি না,১ হাজারের বেশি আসবে,ট্রেনের টোল যুক্ত হবে।আবার এশিয়ান হাইওয়ে চালু হইলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলোর সাথে বানিজ্য বাড়বে।
আমার মনে হয় পদ্মা ব্রিজের gross collection কত, maintainance cost কত আর net collection কত তা স্পষ্ট করে বলা উচিৎ। অর্থাৎ আমার access income হচ্ছে কিনা। কারণ বাস্তবে দেখি অনেক দোকানে কেনা-বেচা ভালোই হয়। কিন্তু তার পরেও দেখি বছর শেষে loss বা balance sheet এর আঁকার ছোট হয়ে গেছে।
আপনার প্রশ্ন সাংবাদিক সাহেবের মাথার উপর দিয়ে গেছে, ভাই।
কিছু হাঁদারাম আছে, না বুঝে
হুদাই চিল্লায়,,,🤣🤣
বিশ্বব্যাংক এই ৭০০ কোটি নিয়ে যাইতো। হয়তো ডাবল টোল দিয়ে ১৪ শ কোটি নিতো।
বেসরকারি ব্যাংকের পাশাপাশি সরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এই টোলের অর্থ পরিশোধ করার ব্যবস্থা করা উচিত।
সরকারি ব্যাংক?
সরকারি ব্যাংকের সাথে লেন দেন করলে সব টাকা হাওয়া হয়ে যাবে ভাই
One of the most successful biggest project in Bangladesh❤❤
Right
humm yeaa absolutely r8 ;) 👍
insha'Allah Allah vorosha. Abhabe successfully Bangladesh shamne jabe
আমাদের শরীয়তপুরের গর্বের পদ্মাসেতু।
বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ হচ্ছে পদ্মা সেতু। সেতুর টোল টা আর কিছু কমিয়ে গাড়ি চলাচল যাতে আরো বৃদ্ধি পায়। যাতে জনগণ এবং দেশের সুবিধা হয়।
যাদের যাওয়ার প্রয়োজন তারাই যাবে কখনো মিস হবে না। কেননা যান চলাচলের বিকল্প কোন রাস্তা নেই।
এজন্য টোলের হার কমানোর কোন সুযোগ নেই।
তোর মতো বোকাচোদার সেতু পার হওয়ার দরকার নেই তুই মারা খা ঘাটে ফেরিতে
শুনে খুব ভালো লাগছে
এক দিনে টোল উঠছে
২.২২২২কোটি টাকা?
Need to use modern technology/ machine for regular and rapid cleaning and more beautification of the bridge premises.
মাশআল্লাহ
আমার মতে বুথে টাকার ব্যাবহার না থাকায় ভাল।অ্যাপস এর মাধ্যমে নামার প্লেট স্ক্যান ও ওয়েট স্কেল করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাকা কেটে নিবে। অ্যাপস এ টাকা রিচার্জ এর জন্য সেতুর দুই প্রান্তে নগদের বুথ থাকেবে। সে জায়গা থেকে রিচার্জ করে নিবে। তাহলে আর দুর্নীতির অবকাশ থাকবে না। ছোট বাচ্চা দের হাতে পয়সা দিলে বাচ্চারা কি করে।?
খুব ভালো পরামর্শ। কিন্তু ভাই বাংলাদেশের দূর্নীতি সকল সিস্টেম ক্র্যাক করতে সক্ষম 😄
টাকা রিচার্জ করার জন্য যে লাইন হবে সেটা কি করবেন ?
নিজস্ব টাকায় সেতু হইছে সেই চাপাবাজী কোথায় গেল? কিসের আবার ঋণ শোধ করা লাগে?
আবাল
হালার পুত তোর পাকিস্তানের টাকা নয়, বেয়াক্কল কি বুঝবি, আসলে পাকি ছাগল।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
মি. তোর মার হেডার মধ্যে টাকা দিচ্ছে যে হেডার মধ্যে থেকে টাকা নিয়ে সেতু বানাইছে
তোগো পাকিস্তান থেকে নিছিল!
I believe foreign reserve recover korbe slowly and smoothly
আমাদের দেশের গর্ব
এই দেশের প্রধানমন্ত্রী 😅বা রাষ্ট্রপতি হয়ে কেও শান্তি পাবে না। Comment section দেখলে বুঝা যায়
আমার মনে হয় পদ্মা সেতুর ওপারে আরো রাস্তা বাড়ালে ভালো হতো আর গাড়ি বাড়াতে হবে আমাদের ভালোর জন্য সরকারকে ধন্যবাদ আর আমাদের ড্রাইভার ভাইদের বলছি সেতুর উপর আস্তে চলা চলের জন্য বা মটরসাইকেল ভাইকে বলছি সাবধানে মটরসাইকেল চালাবেন একটি প্রান একটি পরিবারের অলংকার
Ok niec
এর মধ্যে আমার টাকাও আছে, আমিও ১০ বার টোল দিয়েছি
Amar 500 taka ache ete probashi 😁 .
আমি 750 করে দিছি 10 বার
নিজস্ব টাকায় নাকি পদ্মাসেতু তাইলে আবার কিসের ঋণের কিস্তি পরিশোধ?তার মানে পদ্মাসেতু নিজের টাকায় না?
তুই কি সিদা
নামে নিজের টাকায়🤣🤣🤣🤣
Eti bd govt er kase loan nise bd setu bivag,, seitai disse
অশিক্ষিত হলে যা হয় আর কি
কত বলদ এরা,, গরুতে কুদে এদের জন্ম মনে হয়
মাসে কত টাকা তোল ওঠে আর কত টাকা ঋণ পরিশোধ করতে হয়। এই হিসাব টা বললে ভালো হত।
নিজের টাকায় সেতু হলে আবার ঋণ কিশের জাতির কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম
আপনার জ্ঞান অর্জন এখনো অনেক বাকি। এতো কাঁচা প্রশ্নের জবাব জাতি দিতে আগ্রহী নয়।
@@mohammadneamatullah8781 ধন্যবাদ ভাইয়া অসাধারণ উওর হয়েছে।
@@mohammadneamatullah8781 apnar gaaner bohor dekhe apluto, 10000 koti takar bridge 30000 ha
@@Bangladeshpublic6656 10 hajar kotir takar bridge e ki ki silo silo 30000 kotir takar bridge er project e ki ki ase tai ektu bolte diten
@@Bangladeshpublic6656 আপনার ১০ হাজার কোটি টাকার ব্রিজে রেল লাইন ছিল? সেতুর ডিজাইন আর উচ্চতা কত ছিল? নদী শাসনের জন্য কত টাকা বরাদ্দ ছিল? ভূমি অধিগ্রহনের জন্য কত টাকা বরাদ্দ ছিল?
পদ্মা সেতু নাকি নিজস্ব অর্থয়ানে করা তাহলে কাকে কিস্তি দিতেছে.........ভাল ............উন্নয়ন উন্নয়ন....
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
আয় হয়েছে ব্যয় কত?
১০০০ কোটি টাকা বছরে আয় হলেও ব্যয় উঠাতে ৪০ বছর লাগবে।
ভবিষ্যতে গাড়ির সংখ্যা বাড়বে ও টোল এর টাকাও বাড়ানো হবে এরকম প্রজেক্টে 30 থেকে 40 বছর নর্মাল এগুলো কোন ব্যাপারই না
আপনি খালি টাকাটাই চিনলেন? মানুষের সময় বাচতেছে, কর্মঘণ্টার হিসাব করবেন না? আগে যে মানুষটা ঢাকায় কাজে আসতো, অনেকে রাত থাকতে হতো, সেই টাকা এখন বাচতেছে। জ্বালানী কম খরচ হচ্ছে, আপনি কোনো যানজট ছাড়া পার হচ্ছেন। এই ব্রিজের কারনে নদীর ওইপাড়ের জেলাগুলাতে ধীরে ধীরে ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠবে, মানুষের কর্মসংস্থান হবে৷ আর সময়ের সাথে সাথে ডিমান্ড বাড়বে, গাড়িও বাড়বে। ১০ বছর আগে রাস্তায় কি পরিমান গাড়ি ছিলো, এখন কি তাই আছে? কয়েক বছর আগেও যেখানে রোড ছিলো না ভালো, সেখানে এখন এক্সপ্রেসওয়ে হইছে। আর সারাজীবন ত একই টোল থাকবে না, বাড়বেও। মাথা খাটাইলে বুঝবেন।
তাতে সমস্যা কোথায় আমরাতো যাতায়াত করতে পারছি
আর কয়টা কিস্তি দিতে হবে
৩৫ বছর
মালে কয় কি, আমার টাকার সেতু!!! এতদিন কই ছিলি
আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত দান করুন দেশ প্রেমিকের শিক্ষা নিয়ে দেশ ও দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা করার তৌফিক দান করুন।ভালো লাগে দেশের ভালো কিছু শুনলে এখন এখন আমাদের ১৫০/২০০ বছরে চিন্তা ভাবনা করে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো আধুনিক শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ও কাজ করতে হবে কোন ছয়নয় বাজেট সময় বাড়ানো নকশা ভুল করা সহ যত রকম বাহানা চলবে না। সুন্দর ভাবে চারপাশে দেখে নকশা করতে হবে। শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে হবে সকল সেবা মান নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে করতে হবে। জনগণ সহজে যাতায়াত করতে পারে গাড়ি বিমান বাস ট্রেন নৌযান যানজট মুক্তভাবে হয় । কোন টিকিট কাউন্টার ও বিমানবন্দরে যেন হয়রানি পেরেশানি না হয়। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা, সড়ক ৬/৮ লাইনের অলিগলি গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে মাটির নিচে দিয়ে সকল ইলেকট্রনিক তার ও ড্রেনসহ প্রশস্ত করতে হবে আন্ডারপাস রাস্তা ইর্উটান ব্যবস্থা করতে হবে। কমকর্তা ও নেতারা জড়িত হয়ে দখল করা জমি অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি ফুটপাত মুক্ত করতে হবে। নদ নদী খাল বিল বেরিবাধ ব্লগ নির্মান ও নদী খাল দিয়ে ওয়াক ওয়ে ও যাতায়াত গাছের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে অফিস বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ হল এলাকার খেলার মাঠ পার্ক ও পর্যটন এলাকা শিল্প সংস্কৃতি সুন্দর ভাবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে পরিকল্পনা করে সাজাতে হবে নির্মান করতে হবে। অলিগলি সড়ক সিসিটিভি স্থাপন করা বাতি লাগাতে ট্যাফিক যানযট আধুনিক সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। চারপাশে পরিস্কার করা ময়লা পোস্টার মুক্ত করতে হবে। মূর্খ নেতারা আর মাথা মোটা চেয়ারে বসার জন্য মুখস্থ বিদ্যায় কমকর্তারা কত আরাম আয়েশ করে বাহানা করে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি করে দেশ ও বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা। সরকারের কত ক্ষতি করছে। কোন মায়া নেই দেশের প্রতি দেশ প্রেমিকের শিক্ষা নেই তাই মায়া নেই।। অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ তেলবাজি চুরি স্বজনপ্রীতি ভেজাল ঔষধ কাপড় খাদ্য করলে পন্য দাম বাড়ানো চোরাচালান মাদক নেশা নিয়ে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করলে চিকিৎসা সেবা না করলে সড়ক দুর্ঘটনায় ও শৃঙ্খলা নিয়মকানুন না মানলে শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি করলে কঠোর শাস্তি দিতে হবে জরিমানা জবাবদিহিতা করতে হবে।নকল ঔষধ ভেজাল কাপড় খাবার অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। বড় পদ চাকরি টাকা লুটপাট করার জন্য মুখস্থ বিদ্যা অর্জন করা মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। একসঙ্গে সকল কাজ করতে হবে যেন বারে বারে কাজ করতে না হয় বাজেট টাকা লুটপাট সময় নষ্ট না হয় মানুষের কষ্ট ভোগান্তি না হয় সকল কাজ সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে করতে হবে। কঠোর আইন করে সকল সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রশাসনের হাসপাতালে খেলাধুলা কমিটি যেন কোন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ তেলবাজি দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি যানজট সৃষ্টি করা ব্যাংক লুটপাট করা শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি ব্যবসা,চিকিৎসা খাদ্য জনগণের সেবা নিয়ে ছয়নয় উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সিন্ডিকেট মাধ্যমে চুরি মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতির স্বজনপ্রীতি করতে না পারে। কেউ যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তিতে না ভোগে। তিন দল বিশিষ্ট কমিটি বদলি সাময়িক বরখাস্ত না করে সরাসরি তিন প্রজন্ম যেন কোন চাকরি না পায়। সুন্দর ভাবে সাজাতে হবে যারা নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা আইনকানুন ময়লা অর্বজনা নোংরা বিশৃঙ্খলা করবে নিয়ম ভাংঙবে তাদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে যে কেউ হোক বড় লোক গরীব ভিআইপি সহ যে হোক আইন সবার জন্য সমান। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির ছাড়া। সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে। সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের খেলোয়াড়দের কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা।
চোখের আড়ালে গোয়েন্দাদের আড়ালে কত কিছু করে। সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষের সাথে। সব জায়গায় অফিসে সিন্ডিকেটে মাধ্যম অনিয়ম-দুর্নীতি করে নেতা ও কমকর্তারা। আমরা নিজের স্বার্থ সেবা আগে পরে ছয়নয় ভাবে কাজ সেবা করা।দেশ প্রেমিক হয়ে সততা সাথে ভবিষ্যতে প্রজন্মের কথা ভেবে সকল কাজ আধুনিক টেকসই মানের সেবা কাজ করতে হবে
Ami india tae bolachilim bangladedh nigar taka dia padma satu banaiacha. Tomra bangladedh visit kara padma satu dakhar nimontron roilo. Siliguri gachilom.
Alhamdulillah joy bangla
প্রথম মাসেই প্রায় 150 কোটি টাকা টোল আদায় হইছিল, 10 মাসে কেনো 700 কোটি হবে? হাতে হাতে টোল আদায় হলে হিসেব মিলতো না।
সহমত প্রকাশ করছি
কোথায় পাইছেন ১ম মাসে ১৫০ কোটি টাকা টোল উঠসে? সস্থা কমেন্ট খেয়ে গাজা করবেন না :D
দেশের টাকায় পদ্মা সেতু হয়েছে বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাহলে কিসের ঋণ কিসের কিস্তি😂😂😂😂😂
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
কিস্তি কয়টা
৪২০ টা
৭৫ টা লাভের অংশ
হাজার হাজার গাড়ি।টাকা দেবে,টাকা গুনবে, টাকা ফেরত দেবে,টোকেন দেবে, তারপর গাড়ি ছাড়বে। এভাবে কতো সময় লাগবে
নিজের টাকায় পদ্দা করে লাভ কি যদি খরজ ডাবোল হয়, একটা মটোর বাইক এ ৩০ থেকে ৫০ টাকা হলে সঠিক হয়,,
সারে হাজার কোটি টাকা টোল তুলতে কতদিন লাগতে পারে।
সর্বমোট কত কিস্তি দিতে হবে?
আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
Information clear and accurate deyen
নিজের টাকায় ঠিকই কিন্তু সেতু বিভাগ সে টাকা অর্থ বিভাগ কে দিতে হবে।
জীবনে একটু লেখা পড়া করলে ব্যাপারটা বুজতে পারতেন।বাদাম বেচে খাওয়া লাগতো না
আবাল সালারা।
এগুলা প্রসেস কিছু না জানি খালি ইউটিউবে আইসা ফালাফালায়
পদ্মা সেতুর টোল আদায় অতিরিক্ত বেশি যার প্রভাব নিত্য পণ্যের উপর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে
কেন ভাই? ফেরিতে পারাপার ও সময় বিবেচনায়, এটা কি সেতুর চেয়ে খরচ বেশি পড়ছে!
ফেরি থেকে মাত্র ১.৫ গুণ বেশি টোল নেয়, সাথে সময়ের একটা দাম আছে।
টোলের পরিমান কমিয়ে দেওয়া উচিৎ
ফেরিতে কতো টাকা নিতো ? কতো সময় লাগতো ? কতটুকু নিরাপত্তা ছিল ?
ফেড়ির সাথে তুলনা করবেন কেন? সেতুর সাথে সেতুর তুলনা করেন। অনান্য সেতুর সাথে তুলনা করে দেখেন
আম আর আলু কি তুলনা হয়?
@@MarufAlom ঠিকই বলছেন , আম আর আলু এক না । এখন বলেন , পদ্মা সেতুর সাথে আপনি কোন সেতুর তুলনা করবেন ? টোল নির্ধারণ করা হয় নির্মাণ ব্যয়ের উপর নির্ভর করে ।
@@08tahsin যমুনা সেতু/বঙ্গবন্ধু সেতু। নির্মাণ ব্যায় তারা দফায় দফায় বাড়িয়ে তিনগুন করেছে। ভাই সবকিছু জাস্টিফাই করা উচিৎ না। এই সেতু নির্মানে আপনারও টাকা আছে।
এখন আমরা ডাবল টোল দিচ্ছি। প্রতিবার সেতু পার হলে ৭৫০টাকা করে টোল দিতে হয় প্রাইভেট গাড়িতে। বেশিরভাগ সময় দুজনই ট্রাভেল করি আমরা। যাতায়াতে শুধু টোলই দেই ১৫০০টাকা।
@@08tahsin এখন বলবেন না বঙ্গবন্ধু সেতুর থেকে পদ্মা সেতু নির্মানে খরচ বেশি হয়েছে, তুলনামূলক বেশি বড় এবং গভীর।
- পদ্মা সেতু নির্মানের সময় মোবাইল অপারেটর থেকে টাকা কেটে নিয়েছে।
- ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় পদ্মা সেতুর জন্য ট্যাক্স দিয়েছি
যা বঙ্গবন্ধু সেতুতে দেইনি।
তাহলে বিষয়টা কি দাঁড়ালো, নির্মানের সময় টাকা নিয়েছে প্রতিবছর এখন নির্মানের পরে আবার ডাবল টাকা টোল হিসেবে নিচ্ছে।
টোল দিতে আপত্তি নেই কিন্তু সেটা জনগনের সাধ্যের মধ্যে হতে হবে। যেহুতু নির্মানের সময়ও আমরা টাকা দিয়েছি
বাহ শুনে খুব ভালো লাগছে। তবে ৭০০ কোটি অনেক বেশি মনে হলে ও ঋনদাতাদের বেধে দেয়া সময় অনুযায়ী এই টাকা পর্যাপ্ত নয়। খুবই দুঃখজনক।
চুক্তির অধীনে সেতু বিভাগ এই অর্থ ৩৫ বছরের মধ্যে এক শতাংশ সুদে ফেরত দেবে। সরকারি ঋণ পরিশোধ ২০৫৬-৫৭ অর্থবছরে সম্পন্ন হবে। তফসিল অনুযায়ী, প্রতি অর্থবছরে সর্বনিম্ন ৮২৬ কোটি টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৪৭৫ কোটি টাকা শোধ করা যাবে। মোট ১৪০টি কিস্তিতে পরিশোধ করা হবে এই ঋণ। প্রথম দিকে একটু চাপে থাকলেও প্রতি বছরই ৫-১০% গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে সুতরাং টোলও বৃদ্ধি পাবে।
২৫-৩০ বছরেই টাকা উঠবে, সময় যা দিছে সেটাও লাগবে না। ঋনের ২য় কিস্তি দেওয়ার কথা জুনে, সেই টাকা উঠে গেছে অলরেডি৷ হিসাব করেন! দিন দিন আরো বাড়বে গাড়ি। রেল চলাচল শুরু হলে বছরের রেলের টোল নির্ধারিত করা হইছে ১০০ কোটি! আপনি কি ক্যালকুলেশন করলেন!
কোন ব্যাংক তার নাম নিতে কষ্ট হয়?
bangladesh bank
Nam na neai Bhalo . 👍
1B Dollar possible each year.
আমাদের পাসপোর্টের ফি এর সাথে অতিরিক্ত ১৫% টাকা নিয়েছিল পদ্মা সেতুর জন্য, ঐটা কি আমাদের ফেরত দিবে?
পদ্মা সেতু না নিজের টাকায় নির্মান হয়েছে। তাহলে ঋন আসল কোথা থেকে।
@@asmm.hassan শিক্ষিত তুমিই বল কিভাবে আসল ঋন।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
টাকা গুলো যাবে কোথায় বিদেশে
টাকা গুলো কেন বিদেশে যাবে, টোল তোলার দায়িত্ব কোরিয়ান কোম্পানির। ওরা সেতু বিভাগ কে টাকাটা দিবে। যেহেতু সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। সেতুর টোল থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
প্রথম থেকে বাইক চললে বছরে ১০০০ কোটি টাকা হতো আদায় হতো বছরে।
ভাই 30 হাজার কোটি টাকা তুলতে কতদিন লাগবে😂😂
ঐকিক নিয়মের কি প্রতি বছর ৭০০ কোটি টাকা উঠবে নাকি? প্রতি বছর গাড়ির সংখ্যা বাড়বেই, টোলের কালেকশান প্রতি বছর ৫-১০% করে বাড়বে, হতাশ হবার কিছু না!
১০ মাসে ৭০০ কোটি ৪০ হাজার কোটি টাকা কবে পরিষোধ করবে?
30 বছরের মধ্যে কমপ্লিট হয়ে যাবে অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু সেতু ঋণ অলরেডি কমপ্লিট হয়ে গেছে
Tore ke koise 40 hajar koti taka bolod😂😂 30 hajar 400 koti taka
@@hossainahmed2191 abul rail liner kaj ki sash hoise
@@kam56 kire bihari naki ral liner kisti ki dewa shuru korse 😂😂😂
ঐকিক নিয়মে কি টোল উঠে নাকি, বলদ? প্রতি বছর টোলের কালেকশন বাড়বে, ১০ বছর পর দেখবেন ১৩০০-১৪০০ কোটি টাকা টোল উঠবে।
টোলের কতো টাকা মেরে খাওয়া হচ্ছে।
টোল আদায় আরও অনেক বেশি হবে।বেসরকারি ব্যাংকে কেন?সোনালী ব্যাংকে জমা দেওয়া উচিৎ।
ধন্যবাদ।
এভাবে টোল আদায় হলে ব্যয় উঠে আসতে ৪০+ বছর লেগে যাবে!
ঐকিক নিয়মে কি টোল উঠে নাকি? টোলের কালেকশান প্রতি বছর ৫-১০% করে বাড়বে, হতাশ হবার কিছু না!
পদ্মা সেতু নাকি লস প্রজেক্ট বিরোধী দল বলছিল! এই টেকা আসল কোথা থেকে?!
নিজের টাকায় পদ্মা সেতুর কিস্তি কেন
Tui koto disos bihari magi
. তোর মার হেডার মধ্যে টাকা দিচ্ছে যে হেডার মধ্যে থেকে টাকা নিয়ে সেতু বানাইছে
প্রতিদিন যদি ২ কোটি টাকা টোল আদায় হয় তাহলে দেনা দিতে ৩৫ বসর লাগবে কেন..????
tahole koto bochor lagbe?
আহা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু
দুর্নীতি কাকে বলে 😂
পদ্মা সেতু থেকে টাকা ঠিকই উঠবে কিন্তু। মেট্রোরেল সম্পূর্ন ফ্লপ প্রজেক্ট এই ঋনের টাকা জনগনেরই দিতে হবে
আপাতত আপনার কথা ঠিক। তবে আগামী ৫ বছর পর থেকে লাভ এ আসবে যদি কিছু পদক্ষেপ নেয়, যেমন
১: মতিঝিল থেকে যাত্রাবাড়ি এবং সদরঘাট বর্ধিত করা
২: ডিয়া বাড়ি থেকে টংগি বর্ধিত করা
৩ : ২৪ ঘন্টা চালু রাখা
৪: জনগনের অভ্যাস চেনজ হওয়া
৫: আগামীতে যানজট বাড়লে রেলের চাহিদা বাড়বে
৬: স্টেশন গুলোতে দোকান চালু করলে বাড়তি আয়
বিশ্বে হাতে গোনা ৫-১০ টি ছাড়া সব মেট্রোরেল লাভজনক না, কিন্তু খরচের ৭০% টাকা উঠে আসলে এটাকে ভালো বলে। এছাড়া যানজটের কারণে বাংলাদেশে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। ২০১৮ সালে পরিচালিত বুয়েটের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ঢাকা শহরের যানজটের জন্য বার্ষিক ৪.৪ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়, যা জাতীয় বাজেটের ১০ শতাংশ এর বেশি। ২০১৭ সালের বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩.৮ মিলিয়ন কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট কর্মঘণ্টার মূল্য বিবেচনায় নিলে ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক আকার ধারণ করে যা জাতীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে। দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেনের মতে, ঢাকার যানজট ৬০ শতাংশ কমাতে পারলে বাংলাদেশ ২.৬ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে। এ ছাড়া ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুসারে, মেট্রো রেল প্রকল্পটি প্রতি বছর ২.৪ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করবে যা জাতীয় জিডিপির ১.৫ শতাংশ এর সমান। তা ছাড়া মেট্রো রেল ঢাকার ১৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের জন্য যাতায়াত সহজ করবে এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে গতিশীল করবে, যা অর্থনীতিতে একটি বড় ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করবে।
মাছের তেলে মাছ ভাজা..... ঋণ / ধার করা টাকা শোধ করতে হবে তো.....
এতদিনে তো বলছিল নিজস্ব টাকায় করা পদ্মা সেতু এখন কেন কিস্তি দিতে হয়
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
পদ্মাসেতু তো নিজেদের টাকায় হয়েছে তাহলে আবার ঋণ কিসের??
Tui ki Pakistani bihari magi naki shorkar lon nise Bangladesh bank theke
বাংলাদেশ ব্যাংক সেতু বিভাগ কে ঋণ দিয়েছে সেই টাকা সেতু বিভাগ আবার ব্যাংকে ফেরত দেবে । এটা নিজস্ব অর্থ বলতে বোঝানো হয়েছে দেশের টাকা দেশের বিনিয়োগ বিদেশি কোন ব্যাংক অর্থায়ন করেনি ?? আশা করব এইটুকু বোঝার জন্য শিক্ষিত আপনি!!!
@@hridoymondol5566 she bihari magi
@@hossainahmed2191 😂😂😂bhai apnibki manush. Etar mane ki? Ki bollen?
@@asathelogiclaman637 she bihari mane Pakistani kutta
টোল সিস্টেমটা কে ই আর পি সিস্টেম করা হলে সরকারের খাতে আরো বেশি টোলের টাকা যাবে
আর কয়টা বাকি😅
দেশে সরকারি ব্যাংক থাকতে আবার বেসরকারি ব্যাংক ব্যবহার করা হচ্ছে কেন?
বুঝতে হবে 🎉
ভাই কি সরকারি ব্যাংকের সার্ভিস নিয়েছেন। নিয়ে থাকলে এই কথা বলতেন না। সরকারি ব্যাংকের পিয়নকেও স্যার বলতে হয়। আর সেবার মান সেটা এখনো ব্রিটিশ আমলের। আর বেসরকারি ব্যাংকের সেবার মান নিয়ে থাকলেই অবশ্যই ভুলবেন না। বাংলাদেশের সরকারের উচিৎ দেশের যতো সরকারি ব্যাংক বীমা আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে তার বেসরকারি করণ করা। কারন বেসরকারি চাকরিতে দূর্নীতি করলেই পাছায় লাথি। আর সরকারি চাকরিতে দূর্নীতিতে ধরা খেলে প্রথমবার বদলি , ২য় বার সাসপেন্ড, তৃতীয় বার তদন্ত কমিটি গঠন সেখানে প্রমাণ হলে চাকরি থেকে বহিষ্কার। পরে কোর্টে কেস করে পূনরায় চকরিতে বহাল এভাবে করতে করতে শান্তিপূর্ণ রিটায়ড। আর প্রাইভেটে কোন ঝামেলা নাই ধরা খাইছো বিদায় নেও।
দেশে এখন সব ব্যাঙ্ক বেসরকারি (একটি ছাড়া)
যারা বলেছে পদ্মা সেতু নিজেদের টাকায় হয়েছে তাদের বিচারের আওতায় আনা হোক।
বোকা হইলে কারো কিছুর করার নাই । নিজেদের টাকা মানে বুজোস গাধা
জয় বাংলার মানুষের বিচার হবে না কারণ তারা ক্ষমতায় আছে।
nijer takai to agulo abal
কিস্তি দিতে হয় কেনো
দশ মাসে মাত্র সাতশত কোটি??
খারাপ কি? প্রতি বছরই ৫-১০% গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে সুতরাং টোলও বৃদ্ধি পাবে।
@@fuadmrf খারাপ কিছু না শুধু দুর্নীতি না হলেই খুশি
@@mdrobiul7140 এই জন্যই তো বিদেশি কোম্পানিকে টোলের দায়িত্ব দিয়েছে
ভাই এই সেতু না আমাদের নিজের টাকায় বানানো কিস্তি কিসের
পদ্মা সেতু নির্মাণে সেতু বিভাগকে ঋণ দিয়েছিল অর্থ বিভাগ।এখন সেই ঋণ পরিশোধ করতেছে।
Ay ta apnder taka na... Ay ta pure bangladeshi der taka 😂... biharir taka na 😂
আমাদের এলাকায় এক জন বেক্তি কোনো এক সেতুর টাকা কালেকশন যেখানে সবাই টাকা দিয়ে থাকেন।ওনী কয়েক কোটি টাকার মালিক 1998 সাল থেকে 2023দেখলাম ওনী কতো টাকর মালিক। সাবধান এই দেশের প্রসাশন।
পদ্মা সেতু যদি নিজেদের টাকা হয় তাহলে পরিষদ কাকে করা হয়েছে 😮😮😮
বাইক নিষিদ্ধ না হলে ১০০০ কোটি টোল আদায় হতো
১০ হাজার বাইক চললে ১০ লাখ টাকা টোল উঠে! মাত্র।
আর কয়টা বাকি কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়😅
বি এন পি আরেকটা😅
তোমাদের রঙ্গ দেখেই তো কুল পাই না , দুনিয়ার রঙ্গ দেখবো কখন ?
যে কয়টা বাকি তোর এক টাকা ও দিতে হবে না
শুরুর থেকে শুনে আসতেছি নিজের টাকার সেতু তাহলে আবার কিস্তি দেয় কাকে 😂
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
❤️❤️❤️
এখন পদ্মা সেতু খায় সবাই মিলে।
১০০০ কোটি টাকা আয় না হলে লোন পরিশোধ করতে হিমসিম খেতে হবে।
ঐকিক নিয়মে কি টোল উঠে নাকি? গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে টোলের কালেকশান প্রতি বছর ৫-১০% করে বাড়বে, হতাশ হবার কিছু না!
এতোদিন জানতাম আমার টাকায় আমার সেতু!
এখন শুনি ঋনের টাকায় হাসিনার সেতু বাহ 👏👏
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
হে হাসিনার ই সেতু তোর খালেদা মায়ের আর সাইদি বাপের সেতু না বোকাচোদা।
thats why education is important
জলে তাইনা
নিজের টাকায় পদ্মাসেতু তাহলে ঋণসোধ কিসের ?
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
দেশের টাকায় পদ্মা সেতু ?
তাহলে কিসের কিস্তি পরিশোধ করা হলো?
আমার টাকা আমার সেতু ?
বাংলাদেশের পদ্মা সেতু ?
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
খালেদা জিয়া কে এই খবর জানিয়ে দেওয়া হোক
গল্পের শেষ নেই। এই দিকে শুনি জনগণের টাকায় সেতু, আবার বলে ঋণ
ছাগল। না বুঝেই কমেন্ট করে।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
Loan kano... aita to amader takay kora... tahole abar loan kotha theke aslo
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
নিজের টাকায় সেতু কিসের আবার কিস্তি। কেউ আমাকে একটু বুজিয়ে বলবেন।
রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
নিজের টাকায় পদ্মা শেতু তার আবার কিসের কিস্তি????
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
এই হারে টোল আদায় করা হলে ৫০ বছর লাগবে ৪০ হাজার কোটি টাকার টোল আদায় করতে।😮
লাগুক! তাতে সমস্যা কোথায়?
ঐকিক নিয়মে কি টোল উঠে নাকি? গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে টোলের কালেকশান প্রতি বছর ৫-১০% করে বাড়বে, হতাশ হবার কিছু না!
দেশের টাকা দেশের বাহিরে জাচ্ছে এতে আমাদের লাভ নেই😂😊
কে ঋণ দিলো আর কে ঋণ নিলো সেটাই তো জানেন না এখনো🤣
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
ঋণ নিয়ে আবার বলতেছে নিজের টাকা র সেতু
রাইট
অর্থ বিভাগ থেকে টাকা নিছে সেতু বিভাগ...
গুলিয়ে ফেলবেন না ধন্যবাদ
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
নিজের টাকায় সেতু আবার কিচতি কিসের
অর্থ মন্ত্রণালয়কে টাকা কিস্তি হিসাবে দিচ্ছে সেতু বিভাগ। যখন পদ্মা সেতু করা হয়েছিল, তখন সেতু বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ঋন নিয়ে কাজ করেছে। আশা করি বুঝতে পারছেন।