হক রেজভী বাবা। ❏তাফসীরে ‘দুররে মনসুর’ ও ‘তাবারী’তে সুরা তওবা ৬৫নং এ আয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে উল্লেখিত আছে, عَنْ اِبْنِ عَبَّاس اَنَّهُ قَالَ فِىْ قَوْلِهِ تَعَالَي وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ. الخ قَالَ رَجُلٌُ مِنَ الْمُنَا فِقِيْنَ يُحَدِّثُنَا مُحَمَّدٌُ اَنَّ نَاقَةُ فُلاَنٍ بِوَادٍ فُلاَنٍ وَمَايُدْرِيْهِ بِالْغَيْبِ -‘‘হযরত ইবনে আব্বাস (رضى الله تعالي عنه) থেকে এ আয়াত وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ الخ অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপটে বর্ণিত আছে যে, জনৈক মুনাফিক বলে ছিল যে,হযরত মুহাম্মদ ﷺ সংবাদদিয়েছেন অমুক ব্যক্তির উষ্ট্রী অমুক জঙ্গলে আটকা পড়েছে। কিন্তুু মুহাম্মদ ﷺ এর অদৃশ্য বিষয় তাঁর কীই বা জানা আছে? অতপর রাছুল্লুল্লাহ ﷺ তাদের প্রশ্ন করলেন তোমরা আমার সমন্ধে খারাপ ভাষা কেনো ব্যাবহার কর? অতপর মুনাফিক ব্যাক্তি তার সমগ্রদায়ের লোকজনকে নিয়ে এসে বললো আমরা তো আপনার বিরুদ্ধে কিছুই বলিনি! অতপর আল্লাহ্ আয়াত নাজিল করলেন। {ইমাম সূয়তীঃ তাফসীরে দুররে মানসূরঃ ৩/৪৫৬ পৃ.} ১৫) وَلَئِنْ سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ -‘‘এবং হে মাহবুব ﷺ আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, তারা বলবে আমরাতো কৌতুক ও খেল-তামাশা করেছিলাম।’’ হে নবী ﷺ আপনি তাদের বলেদিন তোমরা আল্লাহ ও রাছুলের সাধে বেদবি করেছো ছলনা কর না, তোমরা যে কাফের হয়ে গেছ ঈমান আনার পরে।তোমাদের মধ্যে কোন কোন লোককে যদি আমি ক্ষমা করে দেইও, তবে অবশ্য কিছু লোককে আযাবও দেব। কারণ, তারা ছিল গোনাহগার। [ সুরা তাওবা ৯:৬৫-৬৬ ]। #সারমর্ম; এই আয়াত দারা প্রমাণ নবী ﷺ এর শানে বেয়দাবীকরলে কাফের হয়েযায়। এবং তার ইলমে গাইব এর প্রতি অবিশ্বাস করা মুনাফিক এর সভাব ও কুফরী।
তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত- قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ -‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে- قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء -‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বর্নণা করেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’ ➤ইসমাঈল হাক্কী :তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১ ❏ এ বিষয়ে একটি হাদিস ইমাম বায়হাকী (رحمة الله)সহ আরও অনেকে সংকলন করেন- عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمَّا خَلَقَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ خَيَّرَ لِآدَمَ بَنِيهِ، فَجَعَلَ يَرَى فَضَائِلَ بَعْضِهِمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالَ: فَرَآنِي نُورًا سَاطِعًا فِي أَسْفَلِهِمْ، فَقَالَ: يَا رَبِّ مَنْ هَذَا؟ قَالَ: هَذَا ابْنُكَ أَحْمَدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخَرُ وَهُوَ أَوَّلُ شَافِعٍ -‘‘হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত। রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, যখন আল্লাহ্ তা‘য়ালা হযরত আদম (عليه السلام) কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাকে তার সন্তান-সন্ততি দেখালেন। হযরত আদম (عليه السلام) তাদের পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরীক্ষা করতে থাকেন। অবশেষে তিনি একটি চমকদার নূর দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : হে পরওয়ারদিগার! এ কার নূর? তিনি ইরশাদ করলেন, এ তোমার আওলাদ আহমদ (ﷺ)। তিনি (সৃষ্টিতে) প্রথম এবং প্রেরণের দিক থেকে (সকল নবীদের) শেষে, হাশরের ময়দানে তিনিই সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী হবেন।’’ (ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুল নবুয়ত, ৫/৪৮৩ পৃ. দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইমাম সুয়ূতী : খাসায়েসুল কোবরা : ১/৭০ পৃ. হা/১৭৩, আল্লামা ইমাম ইবনে আসাকির : তারিখে দামেস্ক : ৭/৩৯৪-৩৯৫ পৃ. দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ১/৪৩ পৃ., দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, মুত্তাকী হিন্দী : কানযুল উম্মাল : ১১/৪৩৭ পৃ. হা/৩২০৫৬, আবূ সা‘দ খরকুশী নিশাপুরী, শরফুল মুস্তফা, ৪/২৮৫ পৃ., ইমাম কাস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া, ১/৪৯ পৃ., ইমাম দিয়ার বকরী, তারীখুল খামীস, ১/৪৫ পৃ., সার্রাজ, হাদিসাহ, হাদিস নং.২৬২৮, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-মুখালিসিয়্যাত, ৩/২০৭ পৃ.হা/২৩৪০, সালিম জার্রার, আল-ইমা ইলা যাওয়াইদ, ৬/৪৭৮ পৃ. হা/৬০৮৩, ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১/৭১ পৃ., ইফরাকী, মুখতাসারে তারীখে দামেস্ক, ২/১১১ পৃ.) এ হাদিস থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হল স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আ‘লামীন রাসূল (ﷺ)-এর কে সকল সৃষ্টির প্রথম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, তারপরও যারা এর বিপরীতমুখি আক্বিদা অন্তরে ধারণ করেন তাদের আক্বিদা-ঈমান কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার চিন্তার বিষয়, পাঠকবর্গ! যারা আল্লাহর বিপরীত কথা বলে সহজেই বুঝা যায় সৃষ্টিকর্তাকেও তারা ভয় করে না, যে আলেম দাবীদার অথচ আল্লাহকে ভয় করে না সে কি নিজেকে আলেম দাবী করতে পারে! এ হাদিসটির সনদটি সহীহ তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ❏ এমনকি আহলে হাদিসদের তথাকথিত ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (১৯৯৯ খৃ.) এ সনদটি প্রসঙ্গে লিখেন- قلت: وهذا إسناد حسن؛ رجاله كلهم ثقات رجال البخاري -‘‘আমি (আলবানী) বলছি, এই হাদিসের সনদ ‘হাসান’, এর সকল বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী ন্যায়।’’ (আলবানী, সিলসিলাতুল আহাদিসুদ্ দ্বঈফাহ, হা/৬৪৮২ এ হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে, মহান রব সব কিছু সৃষ্টির পূর্বে তাঁর হাবিবের নূর মোবারককে সৃষ্টি করেছেন। ❏ বিশ্বের অন্যতম মুহাদ্দিস, হাফেযুল হাদিস, বিখ্যাত হানাফী ফকীহ, আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) তাঁর সুবিখ্যাত গ্রন্থ ‘মিরকাত’ এ উলেখ করেন, قَالَ ابْنُ حَجَرٍ: اخْتَلَفَتِ الرِّوَايَاتُ فِي أَوَّلِ الْمَخْلُوقَاتِ، وَحَاصِلُهَا كَمَا بَيَّنْتُهَا فِي شَرْحِ شَمَائِلِ التِّرْمِذِيِّ أَنَّ أَوَّلَهَا النُّورُ الَّذِي خُلِقَ مِنْهُ - عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ- -، ثُمَّ الْمَاءُ، ثُمَّ الْعَرْشُ -‘‘ইমাম ইবনে হাজার (رحمة الله) বলেন, আদি সৃষ্টি কোন বস্তু তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বর্ণনা রয়েছে, যার সার-সংক্ষেপ আমি শামায়েলে তিরমিযীর ব্যাখ্যা গ্রন্থে আলোচনা করেছি। সর্বপ্রথম সেই নূরকে মহান রব সৃষ্টি করেছেন যে নূর থেকে রাসূল (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর পানি সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর আরশ সৃষ্টি করা হয়েছে (তারপর কলম)।’’ (আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী : মিরকাতুল মাফাতীহ : ১/১৪৮ পৃ. হা/৭৯)
Masha Allah Masha Allah very good waz
অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ
বিপ্লব মিডিয়ার পাশে থেকে সুন্নি আলেমদের বক্তব্য শোনার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ
আপনাকে অনুরোধ করছি আমাদের পাশে থাকার জন্য
এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্নি ওয়াজ গুলো আমাদেরকে দেখার সুযোগ দেয়ার জন্য
ছাগল পাগল।,,বড় শয়তান তুই।,,🦄🦄🤡🤡🐮🐫🐪🐐🐑🐏🐻🐶🐕
সুন্নী ওয়াজ পাবলিষ্ট করায়,বিপ্লব মিডিয়া কে ধন্যবাদ
@@jashimuddin4718 আপনার চোখে হয়তো তাই!
মার হাবা মার হাবা নবী মোর আরবের দুলাল ও গো আসলাতু আসলামো ইয়া নবী মোর দরদী
😭😭😭😭😭😭
Fbiyikpacr
Excruciatingly
Handy if the
Hvd5uin vffddrf
Marhaba Marhaba Marhaba Assalamualaikum Waramotullah Hay Tala Waborokatoho 👍😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭 💘💘💝💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐
আল্লাহ আপনি হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
I miss u Rezbi dada
Subahanallah
মারহাবা মারহাবা
বনের পষু চিনলো কিন্তু মানুষ চিনলোনা আমার দয়াল নবিকে
চমৎকার আলোচনা
ঠিক বলে ছেন ভাই আপুনি
@@johirulislam9641 ý
5
P5
মাশ আল্লা খুব সুন্দৰ
মারহাবা
ভালো হয়েছে খুব ভালো লাগলো
আসসালমুয়ালাইকুম অনেক সুন্দর হলো আমিন
Supar waz...Marhaba.... $
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে এই ওয়াজ
Mozza
খুবই ভালো এই ওয়াজটি
0p
Marhaba
মন ভরে গেল
Mashallah
Sobahan✪Alla♡
yijkggkgkgpgmg
Mashaallah Allah grant you longlife
সত্যেৰ জয় হবেই ।ইনশাআল্লাহ।
হক রেজভী বাবা।
❏তাফসীরে ‘দুররে মনসুর’ ও ‘তাবারী’তে সুরা তওবা ৬৫নং এ আয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে উল্লেখিত আছে,
عَنْ اِبْنِ عَبَّاس اَنَّهُ قَالَ فِىْ قَوْلِهِ تَعَالَي وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ. الخ قَالَ رَجُلٌُ مِنَ الْمُنَا فِقِيْنَ يُحَدِّثُنَا مُحَمَّدٌُ اَنَّ نَاقَةُ فُلاَنٍ بِوَادٍ فُلاَنٍ وَمَايُدْرِيْهِ بِالْغَيْبِ
-‘‘হযরত ইবনে আব্বাস (رضى الله تعالي عنه) থেকে এ আয়াত وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ الخ অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপটে বর্ণিত আছে যে, জনৈক মুনাফিক বলে ছিল যে,হযরত মুহাম্মদ ﷺ সংবাদদিয়েছেন অমুক ব্যক্তির উষ্ট্রী অমুক জঙ্গলে আটকা পড়েছে। কিন্তুু মুহাম্মদ ﷺ এর অদৃশ্য বিষয় তাঁর কীই বা জানা আছে? অতপর রাছুল্লুল্লাহ ﷺ তাদের প্রশ্ন করলেন তোমরা আমার সমন্ধে খারাপ ভাষা কেনো ব্যাবহার কর? অতপর মুনাফিক ব্যাক্তি তার সমগ্রদায়ের লোকজনকে নিয়ে এসে বললো আমরা তো আপনার বিরুদ্ধে কিছুই বলিনি!
অতপর আল্লাহ্ আয়াত নাজিল করলেন।
{ইমাম সূয়তীঃ তাফসীরে দুররে মানসূরঃ ৩/৪৫৬ পৃ.}
১৫) وَلَئِنْ سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ
-‘‘এবং হে মাহবুব ﷺ আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, তারা বলবে আমরাতো কৌতুক ও খেল-তামাশা করেছিলাম।’’ হে নবী ﷺ আপনি তাদের বলেদিন তোমরা আল্লাহ ও রাছুলের সাধে বেদবি করেছো
ছলনা কর না, তোমরা যে কাফের হয়ে গেছ ঈমান আনার পরে।তোমাদের মধ্যে কোন কোন লোককে যদি আমি ক্ষমা করে দেইও, তবে অবশ্য কিছু লোককে আযাবও দেব। কারণ, তারা ছিল গোনাহগার। [ সুরা তাওবা ৯:৬৫-৬৬ ]।
#সারমর্ম;
এই আয়াত দারা প্রমাণ নবী ﷺ এর শানে বেয়দাবীকরলে কাফের হয়েযায়। এবং তার ইলমে গাইব এর প্রতি অবিশ্বাস করা মুনাফিক এর সভাব ও কুফরী।
রেজভী বাবার একজন খলিফা হাবিবুর রহমান রেজভী (মা:জি:য়া:) তার আচরন ও আলোচনা আমরা মুগ্ধ।
@@muftiahmadyaarkhannaeemi4180 ঠিক
Q
Beautiful Waj
tnx
good
অসাধারন আলোচনা মারহাবা
আমিন
মাসাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর।।।
তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত-
قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ
-‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে-
قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء
-‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বর্নণা করেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’
➤ইসমাঈল হাক্কী :তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১
❏ এ বিষয়ে একটি হাদিস ইমাম বায়হাকী (رحمة الله)সহ আরও অনেকে সংকলন করেন-
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمَّا خَلَقَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ خَيَّرَ لِآدَمَ بَنِيهِ، فَجَعَلَ يَرَى فَضَائِلَ بَعْضِهِمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالَ: فَرَآنِي نُورًا سَاطِعًا فِي أَسْفَلِهِمْ، فَقَالَ: يَا رَبِّ مَنْ هَذَا؟ قَالَ: هَذَا ابْنُكَ أَحْمَدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخَرُ وَهُوَ أَوَّلُ شَافِعٍ
-‘‘হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত। রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, যখন আল্লাহ্ তা‘য়ালা হযরত আদম (عليه السلام) কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাকে তার সন্তান-সন্ততি দেখালেন। হযরত আদম (عليه السلام) তাদের পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরীক্ষা করতে থাকেন। অবশেষে তিনি একটি চমকদার নূর দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন : হে পরওয়ারদিগার! এ কার নূর? তিনি ইরশাদ করলেন, এ তোমার আওলাদ আহমদ (ﷺ)। তিনি (সৃষ্টিতে) প্রথম এবং প্রেরণের দিক থেকে (সকল নবীদের) শেষে, হাশরের ময়দানে তিনিই সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী হবেন।’’
(ইমাম বায়হাকী, দালায়েলুল নবুয়ত, ৫/৪৮৩ পৃ. দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইমাম সুয়ূতী : খাসায়েসুল কোবরা : ১/৭০ পৃ. হা/১৭৩, আল্লামা ইমাম ইবনে আসাকির : তারিখে দামেস্ক : ৭/৩৯৪-৩৯৫ পৃ. দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, ইমাম জুরকানী, শারহুল মাওয়াহেব, ১/৪৩ পৃ., দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, মুত্তাকী হিন্দী : কানযুল উম্মাল : ১১/৪৩৭ পৃ. হা/৩২০৫৬, আবূ সা‘দ খরকুশী নিশাপুরী, শরফুল মুস্তফা, ৪/২৮৫ পৃ., ইমাম কাস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া, ১/৪৯ পৃ., ইমাম দিয়ার বকরী, তারীখুল খামীস, ১/৪৫ পৃ., সার্রাজ, হাদিসাহ, হাদিস নং.২৬২৮, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-মুখালিসিয়্যাত, ৩/২০৭ পৃ.হা/২৩৪০, সালিম জার্রার, আল-ইমা ইলা যাওয়াইদ, ৬/৪৭৮ পৃ. হা/৬০৮৩, ইবনে সালেহ শামী, সবলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১/৭১ পৃ., ইফরাকী, মুখতাসারে তারীখে দামেস্ক, ২/১১১ পৃ.)
এ হাদিস থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হল স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আ‘লামীন রাসূল (ﷺ)-এর কে সকল সৃষ্টির প্রথম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, তারপরও যারা এর বিপরীতমুখি আক্বিদা অন্তরে ধারণ করেন তাদের আক্বিদা-ঈমান কতটুকু গ্রহণযোগ্য তার চিন্তার বিষয়, পাঠকবর্গ! যারা আল্লাহর বিপরীত কথা বলে সহজেই বুঝা যায় সৃষ্টিকর্তাকেও তারা ভয় করে না, যে আলেম দাবীদার অথচ আল্লাহকে ভয় করে না সে কি নিজেকে আলেম দাবী করতে পারে!
এ হাদিসটির সনদটি সহীহ তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
❏ এমনকি আহলে হাদিসদের তথাকথিত ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (১৯৯৯ খৃ.) এ সনদটি প্রসঙ্গে লিখেন-
قلت: وهذا إسناد حسن؛ رجاله كلهم ثقات رجال البخاري
-‘‘আমি (আলবানী) বলছি, এই হাদিসের সনদ ‘হাসান’, এর সকল বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী ন্যায়।’’ (আলবানী, সিলসিলাতুল আহাদিসুদ্ দ্বঈফাহ, হা/৬৪৮২
এ হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে, মহান রব সব কিছু সৃষ্টির পূর্বে তাঁর হাবিবের নূর মোবারককে সৃষ্টি করেছেন।
❏ বিশ্বের অন্যতম মুহাদ্দিস, হাফেযুল হাদিস, বিখ্যাত হানাফী ফকীহ, আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (رحمة الله) তাঁর সুবিখ্যাত গ্রন্থ ‘মিরকাত’ এ উলেখ করেন,
قَالَ ابْنُ حَجَرٍ: اخْتَلَفَتِ الرِّوَايَاتُ فِي أَوَّلِ الْمَخْلُوقَاتِ، وَحَاصِلُهَا كَمَا بَيَّنْتُهَا فِي شَرْحِ شَمَائِلِ التِّرْمِذِيِّ أَنَّ أَوَّلَهَا النُّورُ الَّذِي خُلِقَ مِنْهُ - عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ- -، ثُمَّ الْمَاءُ، ثُمَّ الْعَرْشُ
-‘‘ইমাম ইবনে হাজার (رحمة الله) বলেন, আদি সৃষ্টি কোন বস্তু তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন বর্ণনা রয়েছে, যার সার-সংক্ষেপ আমি শামায়েলে তিরমিযীর ব্যাখ্যা গ্রন্থে আলোচনা করেছি। সর্বপ্রথম সেই নূরকে মহান রব সৃষ্টি করেছেন যে নূর থেকে রাসূল (ﷺ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর পানি সৃষ্টি করা হয়েছে, তারপর আরশ সৃষ্টি করা হয়েছে (তারপর কলম)।’’ (আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী : মিরকাতুল মাফাতীহ : ১/১৪৮ পৃ. হা/৭৯)
Khub sundor
Nice Wazz Amin
চমৎকার ওয়াজ
Sobahan alla
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
সুবাহান আল্লাহ্
Ex
মাশআল্লাহ
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Good
tnx
🌷🌷🌷🌷
Masallah kob sondor owaj
They ex
ওযাজ আমার কাছে গুব ভালো লাগলো
Amen
বিনীত ভাবে অনুরোধ ! আদম (আঃ) এর সময় তো হিজরী সাল ছিল না , তাহলে ১০ মহররম হিসাব আসলো কোথা হতে ? এটা কি কোরআনে বর্নিত নাকি হাদিসে ? দয়া করে জানাবেন
😭😭
💙💖💖💖
Mom
Assalamu alaikum hasan -hosin ( আঃ) salam hobe
💚💚💚💚
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
Hii
Nice
😷😭
Hi
অনেক ভালো ....দয়া করে Subscribe করুন। আপনাকে subscribe করছি
ওয়াজ,আরো,চাই
সাহসী বক্তা
hum
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭
Hi
Wai
💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗🤲😭🤲😭
মাসআলাথেকেওয়াজবেকরে
Alhamdulillah
Bappa
OK fine
Rahul
ওি
Jasim Uddin
Moksadul
Sunni alem we joy hok . Amin .
Vh
সিরাজুল আমিন রেজভী।
Ma khadija jododin jibito bechesilen Toto din she rasul kono biya koresilanna
❏তাফসীরে ‘দুররে মনসুর’ ও ‘তাবারী’তে সুরা তওবা ৬৫নং এ আয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে উল্লেখিত আছে,
عَنْ اِبْنِ عَبَّاس اَنَّهُ قَالَ فِىْ قَوْلِهِ تَعَالَي وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ. الخ قَالَ رَجُلٌُ مِنَ الْمُنَا فِقِيْنَ يُحَدِّثُنَا مُحَمَّدٌُ اَنَّ نَاقَةُ فُلاَنٍ بِوَادٍ فُلاَنٍ وَمَايُدْرِيْهِ بِالْغَيْبِ
-‘‘হযরত ইবনে আব্বাস (رضى الله تعالي عنه) থেকে এ আয়াত وَلَئِنْ سَالْتَهُمْ الخ অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপটে নবীর শানে চুলপরিমান বেয়াদবীকরলে কাফের
{ইমাম সূয়তীঃ তাফসীরে দুররে মানসূরঃ ৩/৪৫৬ পৃ.সুরা তওবা65-66}
১৫) وَلَئِنْ سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ
তুই কাফের তোওবা করো। রাছুল বিয়েকরছে এসব কথা বারজিক ভাবে বলাকুফরী। নবীকে সনমানকরো সুরা ফাতাহ( ৮-৯)
(ঈমান রাখো বাতিনে সুরা বাকারা ৩নং) জাহিরে অর্থাৎ নবীর দুনিয়াবি জিবনে ইমান রাখা ঈমাননা।তা জাহির। কিন্তু আল্লাহ্ বাতিনের এর প্রতি অদৃশ্য এর প্রতি ঈমান রাখতে বলেছেন।
যেমন নবীজির হাকিকত /বাতিন উল্লেখ করা হলো।
এবং অসংখ্য হাদিসে পাকে রয়েছে। তন্মধ্যে হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু কর্তৃক রাসূল (ﷺ) কে সর্বপ্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে রাসূল (ﷺ) বলেন,-
فَقَالَ: يَا جَابِرُ! إِنَّ اللَّهَ خَلَقَ قَبْلَ الأَشْيَاءِ نُورُ نَبِيِّكَ مِنْ نُورِهِ، فَجَعَلَ ذَلِكَ النُّورِ يَدُورُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللَّهُ، وَلَمْ يَكُنْ فِي ذَلِكَ الْوَقْتِ لَوْحٌ وَلا قَلَمٌ وَلا جَنَّةٌ وَلا نَارٌ وَلا مُلْكٌ وِلا سِمِاءٌ وَلا أَرْضٌ وَلا شَمْسٌ وَلا قَمَرٌ وَلا جِنِّيٌ وَلا إِنْسٌ.
-‘‘অতঃপর রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন হে জাবের! নিশ্চয় আল্লাহ তা‘য়ালা সবকিছুর পূর্বে তার স্বীয় নূর হতে তোমার নবীর নূরকে সৃষ্টি করেছেন। তখন লওহ, কলম, জান্নাত, জাহান্নাম.....কিছুই ছিল না।’’
➤ ইমাম আবদুর রায্যাক, আল-মুসান্নাফ (জুযউল মুফকুদ): ১/৬৩, হাদিস-১৮, (ঈসা মানে হিমইয়ারা সংকলিত), আল্লামা আজলুনী : কাশফুল খাফা: ১/৩১১ পৃষ্ঠা, হাদিস/৮১১, আল্লামা কুস্তাল্লানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নিয়া: ১/১৫, মাকতুবাতুল ইসলামী, বয়রুত, লেবানন, আল্লামা জুরকানী, শরহুল মাওয়াহেব: ১/৮৯, আশরাফ আলী থানবী, নশরুত্ত্বীব : পৃষ্ঠা, ২৫, আব্দুল হাই লাখনৌভী, আসারুল মারফূআ, ৪২-৩৩ পৃষ্ঠা, ইবনে হাজার মক্কী, ফতাওয়ায়ে হাদিসিয়্যাহ, ৪৪ পৃষ্ঠা, ও (শামেলা), শায়খ ইউসুফ নাবহানী, হুজ্জাতুল্লাহিল আলামিন: ৩২-৩৩ পৃষ্ঠা, ও জাওয়াহিরুল বিহার, ৩/৩৭ পৃষ্ঠা, আনোওয়ারে মুহাম্মাদিয়্যা, ১৯ পৃষ্ঠা, মোল্লা আলী ক্বারী, মাওয়ারিদুর রাভী, ২২ পৃষ্ঠা, এ হাদিস এবং এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমার লিখিত ‘‘প্রমাণিত হাদিসকে জাল বানানোর স্বরূপ উন্মাচন’’ এর ১ম খন্ডের ২৯৩-৫৭৪ পৃষ্ঠা, দেখুন।
আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) তাঁর তাফসীরে সুরা যুখরুফের ৮১ নং আয়াত-
قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ
-‘‘হে হাবিব! আপনি বলুন দয়াময় আল্লাহর যদি কোন সন্তান হতো তাহলে ইবাদাতকারীদের মধ্যে আমিই সর্ব প্রথম তার ইবাদত করতাম।’’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) একটি হাদিস উল্লেখ করেন এভাবে-
قَالَ جَعْفَرْ الصَادِقْ رَضِى الله عَنْهُ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِ مُحَمَّد صلى الله عليه وسلم قَبْلَ كُل شىء
-‘‘হযরত ইমাম জাফর সাদেক (رضي الله عنه) বলেন, সকল কিছুর পূর্বে আল্লাহ ‘নূরে মুহাম্মাদী’ কে সৃষ্টি করেছেন।’’
➤ইসমাঈল হাক্কী :তাফসীরে রূহুল বায়ান : ৮/৩৯৬ পৃষ্ঠা,সুরা যুখরুফ, আয়াত ৮১
হাকিকত ২য় পর্ব
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَمَّا خَلَقَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ خَيَّرَ لِآدَمَ بَنِيهِ، فَجَعَلَ يَرَى فَضَائِلَ بَعْضِهِمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالَ: فَرَآنِي نُورًا سَاطِعًا فِي أَسْفَلِهِمْ، فَقَالَ: يَا رَبِّ مَنْ هَذَا؟ قَالَ: هَذَا ابْنُكَ أَحْمَدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخَرُ وَهُوَ أَوَّلُ شَافِعٍ -
-‘‘হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, যখন আল্লাহ তা‘য়ালা হযরত আদম (عليه السلام) কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাকে তার সন্তান-সন্ততি দেখালেন। হযরত আদম (عليه السلام) তাদের পারস্পরিক শ্রেষ্ঠত্ব নিরীক্ষা করতে থাকেন। অবশেষে তিনি একটি চমকপ্রদ নূর দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, হে পরওয়ারদিগার! এ কার নূর? আল্লাহ তা‘য়ালা বললেন, এ তোমার আওলাদ হবে, তার নাম আসমানে আহমদ। যিনি (সৃষ্টিতে) প্রথম এবং তিনি প্রেরণে (নবীদের) শেষ। তিনি সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী।’’ ➤ ইমাম বায়হাকী : দালায়েলুল নবুয়ত : ৫/৪৮৩ পৃষ্ঠা, দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, ইমাম সুয়ূতী : খাসায়েসুল কোবরা : ১/৭০ পৃষ্ঠা, হাদিস : ১৭৩, ইমাম ইবনে আসাকির : তারিখে দামেস্ক : ৭/৩৯৪-৩৯৫ পৃষ্ঠা,দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, লেবানন, ইমাম যুরকানী : শরহুল মাওয়াহেব, ১/৪৩ পৃষ্ঠা, দারুল ফিকর ইলমিয়্যাহ, বয়রুত, মুত্তাকী হিন্দী : কানযুল উম্মাল : ১১/৪৩৭ পৃ, হাদিসঃ ৩২০৫৬, আবু সা‘দ নিশাপুরী, শরফুল মুস্তফা, ৪/২৮৫ পৃষ্ঠা, কুস্তালানী, মাওয়াহেবে লাদুন্নীয়া, ১/৪৯ পৃষ্ঠা, দিয়ার বকরী, তারীখুল খামীস, ১/৪৫ পৃষ্ঠা, সার্রাজ, হাদিসাহ, হাদিসঃ ২৬২৮, ইবনে হাজার আসকালানী, আল-মুখাল্লিসিয়্যাত, ৩/২০৭ পৃষ্ঠা, হাদিসঃ ২৩৪০, সালিম জার্রার, আল-ইমা ইলা যাওয়াইদ, ৬/৪৭৮ পৃষ্ঠা, হাদিসঃ ৬০৮৩।
তাই প্রমাণিত হল যে বাবা আদম (عليه السلام)ও আমাদের নবীজিকে নূর হিসেবেই জানতেন। আহলে হাদিসদের ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানী (১৯৯৯খৃ.) এ সনদটি প্রসঙ্গে লিখেন-
قُلْتُ: وَهَذَا إِسْنَادُ حَسَنٌ؛ رِجَالُه كُلُّهُمْ ثِقَات رجال البخاري؛
-‘‘আমি (আলবানী) বলছি, এই হাদিসের সনদ ‘হাসান’ , ইহার সকল বর্ণনাকারীগণ ইমাম বুখারী (রহ.) এর বর্ণনাকারী ন্যায়।’’
➤ আলবানী, সিলসিলাতুল আহাদিসুদ দ্বঈফাহ, হাদিস নং ৬৪৮২।
J g
M . A H.
O
Sujon khan
..
উনি কি মুসলমান হয়েছেন ?
কাফের
Hii
Ttttþy
Kene
Kene kita I think
Hi mum bcyi
Jal thika kun din aile be soytan
Ek jon alem ke tui ki bhabe shoitan bolish tui nijei shoitan ki
বেটা ফাসেক মিথ্যাবাদি দলিল দে । তুই কুরান হাদিসের কথা কস না কেন ?
তু
ব্যাবহার এমন কেন
Excellent ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🇧🇩🇧🇩
মারহাবা
আমিন
সুবাহান আল্লাহ্
Good
মারহাবা
মারহাবা
মারহাবা
tnx
মারহাবা
মারহাবা
আমিন