বাংলাদেশে ভারত বিরোধী প্রচারে উৎসাহ।মূল উদ্দেশ্য ভারতের বিরোধিতা? কী বললেন সুদীপ্ত গুহ ?
HTML-код
- Опубликовано: 13 окт 2024
- Jabab Chay Bangla | বাংলাদেশে ভারত বিরোধী প্রচারে উৎসাহ। মূল উদ্দেশ্য ভারতের বিরোধিতা? এই প্রসঙ্গে কী বললেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুদীপ্ত গুহ ?
‘জবাব চায় বাংলা’
#jababchaybangla #Jababchaybangla #BangladeshAntiQuotaMovement #Bangladeshnews #BangladeshStudentProtest #BangladeshProtest #bangladeshantiquotamovement #RepublicBangla #RBangla #RBanglanews #BengaliNews #BengaliNewsLive #NewsUpdate #NewsAlert #News
Official page of Bangla News, Bengali News & Bengal’s NO.1 news channel Republic Bangla. Subscribe our channel and Join the Movement. Click the bell icon and stay updated on all the fastest news developments.
Republic Bangla streams news 24X7 on issues related to West Bengal, Nation and the World. The channel also has THE BIGGEST NEWS STORIES FROM BENGAL ,THE BIGGEST NEWS EVENTS FROM BENGAL &
THE BIGGEST NEWSMAKERS FROM BENGAL. WATCH THE LOUDEST VOICE OF THE PEOPLE OF BENGAL ON BENGAL'S NO.1 BANGLA NEWS CHANNEL - Republic Bangla. Republic is independent. Republic is global.
You Can Follow & Like us on Social Platforms-
Facebook- / republicbangla
Twitter- / banglarepublic
Koo- www.kooapp.com...
Instagram- / republicbangla
WhatsApp Channel- whatsapp.com/c...
Telegram- t.me/RepublicB...
Also, Watch ►
Republic TV Live News Updates ►bit.ly/Republic...
The Debate With Arnab Goswami ► bit.ly/TheDebat...
Biggest Story Tonight ► bit.ly/BiggestS...
Burning Question Debates ► bit.ly/BurningQ...
Patriot With Major Gaurav Arya ► bit.ly/PatriotF...
Exclusive Sunday Debate With Arnab Goswami ► bit.ly/SundayDe...
রিপাবলিক, শুধুমাত্র একটা শব্দ নয়।
রিপাবলিক, শুধুমাত্র একজনকে নিয়ে নয়।
সকল মানুষের ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর নিয়েই এই রিপাবলিক।
একে থামানো যায় না।
একে চেপে রাখা যায় না।
রিপাবলিক স্বাধীন।
রিপাবলিক নির্ভীক।
আপনিই রিপাবলিক।
আমরা আপনার কণ্ঠস্বর।
সঠিক খবর, সবার আগে পেতে, চোখ থাকুক রিপাবলিক বাংলা-র এই অফিশিয়াল ইউটিউব পেজে।
এই ভাম পন্থী দের বাংলাদেশে পাঠানো হোক আন্দোলনের জন্য,
Ader ooo tara te habe India theke
Go to hell....
Yes
Era e toh bengal ta k dhongso korte ,asol shatru toh Era
Ekdom
সুদীপ্ত দা যে কথা গুলো বলেছে, সব গুলোই ঠিক।
Sudipo guho is a pure illiterate and "motherchod". In Bangladesh constitution , it is certainly written Bangladesh is a secular state. Guho is a bloody propagandist. He is spreading misinformation against my country.
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
সব ভামগুলোকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিন।
আপনাদের ভারতীয় মিডিয়া এত মিথ্যা কথা কেন বলে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী কোন আন্দোলন হচ্ছে না। ভিডিওর যে অংশে দেখেছেন , ভারত যাদের মামা বাড়ি দেশ ছাড়া তাড়াতাড়ি তারিখ স্লোগান দেয়া হচ্ছে। এই ভিডিওটি চার-পাঁচ মাস আগের। বর্তমানে বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনের ভিডিওর সাথে এই ভিডিওটি কেন দেখাচ্ছে আমি বুঝতেছিনা । বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা কোটা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন রতা রয়েছে যাতে মেধার বৃদ্ধিতে সরকারি বেসরকারি চাকরি হয়। আমরা বাংলাদেশীরা ভারতীয়দের ঘৃণা করি না কিন্তু ভারতের রাজনীতিবিদ যারা বাংলাদেশ বিদ্বেষী মনোভাব রাখা এবং বাংলাদেশকে শাসন ও শোষণ করতে চায় তাদের প্রতি আমাদের বিদ্বেষ রয়েছে। আপনার একটি ভিডিওতে লক্ষ্য করবেন আন্দোলনরত কিছু শিক্ষার্থীরা বিজিবি বাহিনী (বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন)বলছিল "ভারতের দালালেরা সীমান্তে ফিরে যা" , এই স্লোগান দিয়েছে কারণ আপনাদের বিএসএফ বাংলাদেশের অনেক নিরীহ মানুষ কে বিনা কারণে সীমান্তে হত্যা করেছে কিন্তু বিজেপি কোন প্রতিবাদ করেনি । কিন্তু এই বিজিবি ছাত্রদের দমন করার জন্য রাজধানীতে এসে অবস্থান। তাই ছাত্রছাত্রীরা বলছিল ভারতের দালালেরা সীমান্তে ফিরে যা।
@@B.P.Powell ভাই আমি বাংলাদেশী। ভারতের আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র । আপনারা আপনাদের নাগরিকের অধিকার আদায় করুন। আমরা আমাদের নাগরিকের অধিকার আদায় করে নিচ্ছি। 🫡🫡🫡
ruclips.net/video/vNlIU0YdtTc/видео.htmlsi=5GRe-fY97OP52NcT
ruclips.net/video/DgIFVfTmd3Q/видео.htmlsi=CWk_sWl3B8CzVT0V🎉ruclips.net/video/VtyhEnrE1LI/видео.htmlsi=oIzCbHVMF4v0Xtop
এই ভামের বাছা আগে বল আগে যে গুলো হয়েছিল, তার এগেইনস্ট কী বলেছিস?
ভামেদের সবাই মাইল কেলিয়ে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা উচিত।
এই বামপন্থী মাল গুলো কে অবিলম্বে বাংলাদেশে পাঠানো হোক
oder juta pita kara uchitt
But I'm from Bangladesh, Really Shummoy Roy is right.
আপনাদের ভারতীয় মিডিয়া এত মিথ্যা কথা কেন বলে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী কোন আন্দোলন হচ্ছে না। ভিডিওর যে অংশে দেখেছেন , ভারত যাদের মামা বাড়ি দেশ ছাড়া তাড়াতাড়ি তারিখ স্লোগান দেয়া হচ্ছে। এই ভিডিওটি চার-পাঁচ মাস আগের। বর্তমানে বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনের ভিডিওর সাথে এই ভিডিওটি কেন দেখাচ্ছে আমি বুঝতেছিনা । বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা কোটা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন রতা রয়েছে যাতে মেধার বৃদ্ধিতে সরকারি বেসরকারি চাকরি হয়। আমরা বাংলাদেশীরা ভারতীয়দের ঘৃণা করি না কিন্তু ভারতের রাজনীতিবিদ যারা বাংলাদেশ বিদ্বেষী মনোভাব রাখা এবং বাংলাদেশকে শাসন ও শোষণ করতে চায় তাদের প্রতি আমাদের বিদ্বেষ রয়েছে। আপনার একটি ভিডিওতে লক্ষ্য করবেন আন্দোলনরত কিছু শিক্ষার্থীরা বিজিবি বাহিনী (বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন)বলছিল "ভারতের দালালেরা সীমান্তে ফিরে যা" , এই স্লোগান দিয়েছে কারণ আপনাদের বিএসএফ বাংলাদেশের অনেক নিরীহ মানুষ কে বিনা কারণে সীমান্তে হত্যা করেছে কিন্তু বিজেপি কোন প্রতিবাদ করেনি । কিন্তু এই বিজিবি ছাত্রদের দমন করার জন্য রাজধানীতে এসে অবস্থান। তাই ছাত্রছাত্রীরা বলছিল ভারতের দালালেরা সীমান্তে ফিরে যা।
Sudipo guho is a pure illiterate and "motherchod". In Bangladesh constitution , it is certainly written Bangladesh is a secular state. Guho is a bloody propagandist.
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
এরকম দ্বিচারিতার জন্যই বামেরা মুছে যাবে, সম্পূর্ণ নিজেদের দোষেই
বাংলাদেশের হিন্দুদের কিছু হলে চিনকু বামেরা কি দায়িত্ব নিবে?
কোনবার নিয়েছে?
এদের কে গাজায় পাঠানো হোক❤
Chinku বামেরা শুধু rss এবং বিজেপি এর ভূত দেখে।
শুয়োরের বাচ্চা বাম রে কিছু করবে না।
নিজেদের দেশের মুসলমানদের অবস্তা দেখেছেন একবার?
আমাদের পশ্চিমবাংলার ভোটে বাংলাদেশীরা অনেক প্রভাব খাটিয়ে ছিল।
Ekdom.👍👍👍👍👍👍
আমাদের বাংলাদেশের নির্বাচনে ভারত অনেক প্রভাব খাটিয়েছিলো।
বাংলাদেশে স্বৈরাচারীকে ক্ষমতায় রাখছে ভারত
হারামজাদা
@@WasimAhmad-ln8lb হুম
সোম্যদীপ কে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিন।
আমি বাংলাদেশি হিন্দু। আর তার সব কথাই ঠিক। গ্রাউন্ড থেকে বলছি। এই আন্দোলনে অনেক মুসলিম ছাত্রদের সাথে হিন্দু ছাত্ররাও শহীদ হয়েছে।
He is a dark horse
ওকে পাঠালে ওর .......কি মেরে দোবো।
বামপন্থী দেশের জালা সোমদীপ কে বাংলাদেশ পাঠানো হক
এই কারণেই ভারতে বামেরা লুপ্তপ্রায়
মুসলমান দের কাছে হিন্দু কাখের । কিন্তু হিন্দু দের কাছে সাবাই ভাই ভাই।
কাফের বলতে কি বুঝায় সেইটা কি জানো? নাকি খালি গোবর খাওয়া ছাড়া কিছু বুঝ না?
তো ম্লেচ্ছ যবন কারা?
@@sannyasibairagi3809 aita vol darona bai apner amar Hindu friend ace onk
সৌম্য দিপ খুব ইতিহাস বিদ ইতিহাসে র বাল জানে।
ভুল বললেন। মুসলমানদের কাছে সকল ধর্মের মানুষ নিরাপদ যতক্ষণ পর্যন্ত অন্য ধর্মাবলম্বীরা নিরাপদ। ইসলাম ধর্ম শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে।
এতো স্পষ্ট আলোচনা এর আগে অন্য চ্যানেলের করার ক্ষমতা হয়নি, হবেও না কোনোদিন | এই মিথ্যেবাদী ভামপন্থী গুলো কে অবিলম্বে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত |
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
সৌম্যদেপকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভালবাসা, সত্যটা তুলে ধরেছেন
Shantir chele oi leftist ta bole naki Bangladesh secular😂😂😂😂......Republic o kano j eder daake.
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
সুদীপ্ত দাদা আপনার কথা একদম ঠিক।
উপস্থাপক ভুল তথ্য দিচ্ছেন।।বাংলাদেশ থেকে হিন্দুদের তাড়িয়ে দেওয়া হবে না তারাও এদেশের নাগরিক। আর আপনারা কিছু গদি মিডিয়া ভুলভাবে প্রেজেন্ট করছেন এটা একটা ছাত্র আন্দোলন জনগনের ভোটহীন স্বৈরাচার শাসক এর বিরুদ্ধে আন্দোলন।। এখানে ভারত বিরূধি কোন আন্দোলন হচ্ছেনা। আপনারা ভারত বিরুধি যে ভিডিও ক্লিপ গুলো ব্যবহার করেন সেগুলো বর্তমান আন্দোলন এর সময়ের না। ।আমরা চাই জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার কোন অবৈধ সরকার নয়।।উপস্থাপক এর এই আন্দোলন বিষয় এ জ্ঞান কম বিষয় টা ভালোভাবে বুঝতে আপনাদের দেশের বড় ইউটিউবার দের বিশ্লেষণ দেখতে পারেন ( ধ্রুব রাঠে,দেশভক্ত) তাদের এনালাইসিস দেখে আসুন।।
সৌম্যদীপ রায় আপনাকে অসংক্য ধন্যবাদ যুক্তি সংগত ও সত্য তুলে ধরার জন্য
এটিই হিন্দুদের তারানোর পরিকল্পনা মাত্র
দেখছেন না মাঝে মধ্যেই হিন্দু বিরোধী
স্লোগান দিচ্ছে । আবার কোলকাতার মানুষই রা মিছিল বের কোরে তাদের কে সাপোর্ট করছেন , ভালোবাসা দু তরফে হওয়া উচিত এক তরফ থেকে না ।🙏
মাঝে মাঝে বাংলাদেশ থেকে কেউ হিন্দু বিরোধী স্লোগান দেয় না, এটা আপনাদের হিন্দুত্ববাদের উগ্রবাদীদের একটা ধারনা৷
বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলিম এতো মিল যা বিশ্বের আর কোথাও নেই, এমনকি ভারতেও নেই৷
অনেক হিন্দুরা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে
@@sgam956 অনেক হিন্দু ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে খবর নিয়ে দেখ
@@mdnurmostafasvlog.2134 hmm tai 33% theke 8%. R bharote 9%theke 14%😂
রাইট, 1400 বছর থেকে চলছে
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
বাংলাদেশ কে নিয়েই এতো মাথা ব্যাথা কেন?
একেই বলে মাদ্রাসা ছাপ!
প্রতিবেশী যদি ভদ্রলোক হয় তবে ভালোভাবে থাকা যায় 😂!
@@tanmoydas6446কোন প্রতিবেশির 😅😅সাথে ভালো সম্পর্ক আছে তোমাদের
Simple CPIM or CPM Both anti Bharat.Eder Main agenta holo Bharat juktarastra bharat desh manena.
জওহরলাল নেহেরুর জন্যই আমাদের রাজ্যে জন বিনিময় হয়নি। যার ফসল আমাদের ফল ভোগ করতে হচ্ছে। পাঞ্জাবে কিন্তু জন বিনিময় হয়েছিল, সেজন্য তারা সুফল পেয়েছে। ঠিক কথা জ্যোতি বসু কেন চলে এসেছিলো। কমিউনিস্ট আন্দোলন সেখানে করেন নি কেন। এরশাদ ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করেছিল।
বারোচোদা বামেরা এটা মানে না, হাসিনা ক্ষমতা থেকে চলে গেলে বুঝবি বারোচোদা বামেরা মুমিনদের আসল চেহারা। বাংলাদেশ থেকে আমি দেখতে পাচ্ছি না এটা মূলত ছাত্রদের আন্দোলন আর বামেরা ভারতে বসে দেখতে পাচ্ছে। এখানকার সাধারণ মুসলমানদের হিন্দুদের নিয়ে সমস্যা নেই তবুও তারা জামাত, বি এন পির প্রভাবে হিন্দু আর ভারত বিরোধিতা করে। আমি একজন থাক পরিচয় দিয়ে লাভ নেই। আন্দোলনের প্রতিদিন ভিতরে গিয়ে দেখেছিলাম আন্দোলনের স্লোগান কি ছিলো।
দাদা, এরশাদ শুধু বিসমিল্লাহ লাগিয়েছেন তাও মুখে। সংবিধানিক ভাবে বাংলাদেশ সেক্যুলার দেশ।
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
@@sayedkamruzzaman91 বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। বহু আগে থেকেই। এসব বলে তো লাভ নেই। আমি বাংলাদেশের হিন্দু। এখানে হিন্দুরা কিরকম মার খায় আমাদের অজানা কিছু নয়।
ভূললে চলবে না ....
ভারতের অর্থনীতি বাংলাদেশের ডলারের উপর নির্ভরশীল ।।।
৭-সিস্টার্সের শান্তি বাংলাদেশের অবদান ।।।
জয় বাংলা ।।।
ভাই আপনারা আপনাদের মতো থাকুন আমরা আমাদের মতো থাকতে দেন,, আপনাদের জন্যই আমাদের এতো অশান্তি
Torai toder asantir karon
বোকাচোদা, এটা ছাত্র আন্দোলন না বোকাচোদা গিরি করছিস। যতসব মাদ্রাসা ছাপ স্টুডেন্ট।
ভারত তোদেরকে ডাঙ্গা করতে বলেছে??? তোরা এই আন্দোলন করে কি স্বাধীনতা হাসিল করবি? আন্দোলনটা শান্তি ভাবে করতে পারতিস তো নাকি?
আমাদের শিক্ষার্থীরা দেখ। শিক্ষক দুর্নীতি নিয়ে তিন বছর ধরে আন্দোলন করছে। সাধারণ পাবলিকের বা দেশের এতটুকু ক্ষতি করেনি। কিন্তু তার মধ্যে আন্দোলনও করছে।
Lok a facebook a support chaiche keno tahole ? korun nijera ja korar apnader internal bepar
Torai to 10 ta kore bachha poida koris ter por India te dhukis kaajer jonno
Bangladesh thekae eto help chaichae😅😅
সৌম্যদ্বীপ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ প্রকৃত সত্য তুলে ধরার জন্য। বাকীদের কথা আর কিছু বললাম না।
মাথা মোটা গরুর মাংস খায় তাহলে কিছু মাথা ঢুকবে
খায় তো গুবোর তাই এমন
Tomra goru khas tai tider budhhi gorur moto😅
Tui suyor mangso kheye rastae neme por bujhli..toder quota andolon na ki seta slogan dekhe bojha jachhe. Chii chiii ai jonno toder aj ai abosta
তুই গরুর মুত খা
@@sohelrana4328 সোন খান কির পোলা, তোদের সময় শেষের দিকে।
যাদের কে বুদ্ধিজীবী বলা হচ্ছে তারা কি সত্যিই দেশকে ভালোবাসে?
সৌম্য দীপ রায় খুব সুন্দর কথা বলছে।
আমরা এখানে হিন্দু মুসলিম মিলে মিশে আছি।
উনি জানেন না বাংলাদেশ ইসলামিক রাষ্ট্র। আবার বলে কোন সংগঠনের সম্পাদক।
@@pinakisarkar2902 গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। কথাটা মনে রাখবে...।
কোন দুনিয়ায় আছেন ? বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হচ্ছে
গোমূত্র কম খেয়ে পড়ালিখা একটু করুন কারণ বাংলাদেশ সাংবিধানিক ভাবেই ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র 🤬।
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
@@anup8195বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। চোখে ধুলে দিয়ে আর কতদিন?
কুমিল্লার রক্তাক্ত শারদ ভুলে গেলে?
কয়টা উদাহরণ দেবো?
সৌম্যদীপ রায় ব্যাপারটা বুঝেছেন , ধন্যবাদ স্যার কে ....❤
বামপন্থী সেকুলার পাকিস্তান বাংলাদেশে নেই কেন।
@@sannyasibairagi3809 বাংলাদেশে উন্নত মানের গাঁজা পাওয়া যায় না।
এই ভামপন্থী মাল গুলোকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হোক আন্দোলন এর জন্য ❤🇮🇳
ব্রেইনওয়াশ করা হয়েছিল। এখন নতুন প্রজন্ম সেই ব্রেইনওয়াশ থেকে বেরিয়ে আসছে।
সৌমদীপ বাবু ভারতে কোনদিন নিরাপদ সড়ক/রাস্তা/পথ নিয়ে মিছিল করেছেন?
শুধু সৌম্যদীপ, বাবু বললে "বাবো" শব্দটার অপমান হয়।
@@bijankumar2922Kno Vai uni jeghulo blche oighulo toh sotti ,,apnara Bangladeshe takhen na,,Vai amdr deshe Hindu Dr ste amra khkono kharap behave kri na,,,apni khkono Bangladesher Hindu Dr ste ktha blchen,,,,na jene kno apnadr media ghulo faltumi kre
ছাত্র আন্দোলনটা বাংলাদেশে গিয়ে কর না বাবা সঙ্গে সাথীদের নিয় কিন্তু
এরা এতো মিথ্যা কথা কি করে বলতে পারে পাবলিকলি ? একজন আবার বলছে সোকল্ড ভাষা আন্দোলন। আর এই উপস্থাপক উসকানি দিচ্ছেন। উনার নামে মামলা করা উচিত
রাইট
তাই নাকি ?
তা সত্যিটা কি ?
@@avijitkayal4489আরে ভাই এইখানে হিন্দু বিরোধীতার কিছু নাই ছাত্র আন্দোলনে অনেক হিন্দু ছাত্র ও পুলিশের গুলিতে মারা গেছে আপনাদের মিডিয়া গুলা এতো মিথ্যা বলছে কেন
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
সৌমদিপ রায় আমি বাংলাদেশ থেকো আমপনি কেবল সত্য কথা বললোন এখনে ধন্যবাদ আপনাকে
ঠিক বলেছেন আমি বাংলাদেশ থেকে
তোরা বাংলাদেশের ট্রানজিট বয়কট কর আত্মসম্মান থাকলে।
সব কয়টা মাথা মোটা এক সাথে হয়েছে
Sob buddhi to toder e karon Bharat Birodhi slogan to Amra dicchi na??
Bharat jader mamar bari bangla charo taratari.ei slogan uthche kno??😊😊dekhi kata mathader ki yukti ase
তুমি সহ?
এই সত্যি কথা গুলোর কোনো সঠিক উত্তর নেই মাদ্রাসা ছাপ জেহাদি দের কাছে,ঈর্ষা দ্বেষ হিংস্রতা ভরা মন ওদের প্রায় 99% এরই
tui ki re bokachoda terrorist
ঠিক কথা , ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক দুর হওয়া উচিত , ২৬ লাখ ভারতীয় বাংলাদেশীদের চাকরি খেয়ে বসে আসে ৩০ বছর ধরে
উনি বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে কোন ধারনা রাখে না। আবেগের রাজনীতি করে।
ভারতের উচিত সমস্ত এক্সপোর্ট ইমপোর্ট,সড়ক,রেল,আকাশ ,বন্ধ করে দিক ,বাংলাদেশ বিরালদেশ হয়ে যাবে
বাংলাদেশ যদি আকাশ সীমা বন্ধ করে দেয় তাহলে সেভেন সিস্টার্স কিভাবে যাবা তোমরা। আর একটা জিনিস মনে রাখিও বাংলাদেশ হচ্ছে তোমাদের তৃতীয় রেমিটেন্স দেশ এখান থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তোমাদের দেশে যায় তার উপর ভর করে তোমাদের অর্থনীতি চলে। এখন বাংলাদেশে তোমাদের যে লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে তাদের কেউ যদি পাঠিয়ে দিই তাহলে তখন কি হবে।
আর একটা বিষয় বাংলাদেশ থেকে তোমাদের কি লাভ হয় ওগুলো জানো জেনে বিভিন্ন যাইহোক কমেন্ট করো। শুধু বাংলাদেশ তোমাদের থেকে নেয় না বাংলাদেশ থেকেও ভারত তাদের লাভ নিয়ে যায়। এসব বিষয়ে স্টাডি করো
সৌম্যদীপ রায় আমি একজন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী হয়ে আপনাকে বলতে চাই আপনি ইচ্ছা করে বানিয়ে ভুল তথ্য দিচ্ছেন,আপনি টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছেন,ভারতেও এইরকম মানুষ আছে যারা বাংলাদেশের খারাপ চায়,আর তাতে ভবিষ্যতে নিজেদেরও খারাপ হবে তা জেনেও, অবাক লাগে আর অনেক খারাপও লাগে!
বাংলাদেশ সংবিধানের ১২ ধারা অনুযায়ী ধর্মনিরপেক্ষতা বহাল আছে।
এই সৌম্যদীপ কে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিন,
কেন আপনাদের দেশে টয়লেট ব্যবস্থা ভালো না বলে নাকি?
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
মাথাতে গোবর ছাড়া কিছু নেই। এরা নাকি আবার রিপোর্টার 🤣🤣
8:00
Sudipto Da thikk bolechhen
Ekdom thik bolesen,,,dada
ভারতে কো টা বন্ধ করা হোক
BTech, MBBS, IIT, MBA সবার আগে
bharate quata bondho hole kotoboro khoti hobe bolo to deshe............. kotha bolte hoi aktu bujhe sune bujhlen??
Dada apnake donno bad
আমাদের এবার এরকম একটা আন্দোলন চাই বাংলাদেশী দের ভারতী কোনো পরিষেবা দেওয়া হবে না
এইটা করুন প্লিজ
আমি বলছি এই আন্দোলন প্রথমে ছাত্র আন্দোলন ছিল এবং সরকার ছাত্রদের দাবি মেনে নিয়েছে। কিন্তু মেনে নেয়ার পর কেন দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হামলা অগ্নি সংযোগ, ভাঙ্গচুর করেছে? ছাত্ররা বলছেন আমরা করিনি। তাহলে কারা হামলা করে দেশের ক্ষতি করছেন? যারা করেছে তারা দেশ ও গনতন্ত্র বিরোধী শক্তি। ❤❤❤
সব হামলা ,হত্যা এসব সরকার নিজেই করিয়াছে |গণতন্ত্র কে বিকৃত করেছেন | তাইতো পুরো দেশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামছে |
মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি
কাটা নুনু কয় কি?
একে বলে সিঁদুরে মেঘ দেখলে ঘর পোড়া গরু ভয় পায়!
কত শতাংশ হিন্দু বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় ছিল আর বর্তমানে কত শতাংশ রয়েছে?
কিছু কমেন্ট করার আগে জেনে নিন!
এই বক্তব্য গুলো নিয়ে পরে আসবো!! সংরক্ষণ করা হলো!!
এরা কি পাগল নাকি। ওরা করছে কোটা আন্দোলন এরা বলসে অন্য কথা
জিজা জির দেশের গো মূত্র সেবন কারী এরা।ওদের দেশে মদ বৈধ,,গো মূত্র বৈধ,,মাতাল হওয়ার জন্য আর কি চাই.??
Tai naki tahole slogan gulo anti india kivbe asche.. Quota niye sudhu jodi hoto tahole slogan gulo ki ektu bol to suni
ruclips.net/video/JNY-4xE6Dao/видео.html ai slogan gulo ki aage bol tarpor onno kotha bolis ekhane quota andolon ta kothae
Tui ki bolod ??
Tora pagol ota kono Kotai nei kota andolon kiser ata jamat r madrsachap der chalaki! Sarkar phlebe jato lok morbe Toto lavv
এখন খালি বসে বসে এইসব টকশো শুনি🙂
সুদীপ্ত দাদা কথা গুলো সব সঠিক আপনাকে দাদার অনেক অনেক ধন্যবাদ
ভারত যখন বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করবে তখন ভাবতে হবে আমরা সঠিক পথে আছি।
পুরোই হাস্যকর। বাংলাদেশে আন্দোলন হচ্ছে কি নিয়ে, আর এরা আলোচনা করে কি নিয়ে!
সৌম্যদীপকে ধন্যবাদ সত্যটা তুলে ধরার জন্য।
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সকলে বাঙালি। তাই আমরা একে অপরের বিরোধিতা না করে ঐক্যবদ্ধ হই
খুব ভালো আলোচনা
Many indian think that bangladeshi people hate india. But this is not true. We don't hate india. We just dislike BSF and indian govt. Infact we believe indian army is a good & responsible force. We just dislike indian govt. & BSF.
সুদীপ্ত বাবু ঠিক বলেছেন।
বাংলাদেশীরা ভারতের বিপক্ষে নয় মোদির বিপক্ষে
সুদীপ্ত দা যখন সত্য কথা বলা শুরু করে, তখনই তাকে থামিয়ে দেন। এটা কোন কথা
অনেক দিন পর দিপাঞ্জন বাবুকে দেখে ভালো লাগছে।
সঠিক বলেছেন
চায়না তে যখন ছাএ আন্দোলন হয়েছিল এবং মাড়া গিয়েছিল তখন এরা কোথায় ছিল?
ঠিক বলেছেন ভাই।কোন বাংলাদেশিকে চিকিৎসা নিতে দিবেন না।এটা অনেক বাংলাদেশির আবদার।
India is our best neighbouring
১৯৭১ এর সমর্থনের জন্য ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা এক জিনিস আর ৭১- মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীন, সার্বভৌম ও জাতীয়তাবাদী চেতনা আরেক জিনিষ ।
জয় বাংলা ।।
জয় সনাতন ধর্মের
জয় ভারত জয়
জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
সুদীপ্ত গুহ সাহেবের কথা অযৌক্তিক এবং মন গড়া।
সব-ই মনগড়া কথা বার্তা বাংলাদেশের হিন্দু ভাই-বোনেরা যথেষ্ট নিরাপদ।
ভাম গুলো রাস্তায় বের হলে দৌড়ে গিয়ে ওদের ব্যানার গুলো কেরে নিবেন বা ছিঁড়ে ফেলে দিবে দিবেন... রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে দেখবেন না প্লিজ 🙏🙏🙏🙏
২ সপ্তাহ হলো ২০/২৫ লক্ষ লোক গ্রহণ করেছেন?
I have heard the interview of Imran in which he said the same. You are absolutely right sudipta sir..
Without Mr. Shummoy Roy, Nobody study the real situation .................... Thanks Mr. Shummoy Roy
Amra bangladeshi ra onek khushi ebong kritoggo j indian onek vi bon amader bipode shohayota koreche.❤❤❤ thanks to them.
সুদীপ্ত বাবু সঠিক বলেছেন।
আমাদের দেশের হিন্দু মুসলিম নিয়ে কোনো ধরনে উষ্কানীমূলক কোথা বলবেননা। এখানে হিন্দু মুসলিমেরা অনেক শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করে। আমরা কখনোই তাদের আলাদা করি না।
ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র হিসাবে দেখতে চাই ❤️❤️❤️🇮🇳
বাংলাদেশকে ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চাই। স্বৈরাচার হাসিনার পতন চাই
হ্যাঁ দাদা সাহস থাকলে এটাই কর 😊😊
কলকাতার চ্যানেলের সাংবাদিকদের উপস্থাপনা শুনলে মনে হয় ফুটপাতে মলম বেচতে আসছে।🤣🤣
বাংলাদেশের লোকদের জন্য হসপিটাল পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হোক। উনি ঠিকই বলেছেন
যদি সাস্হ্য বন্দ হয় তাহলে তোরা না খেয়ে মরবি৷
বাংলাদেশ যদি আকাশ সীমা বন্ধ করে দেয় তাহলে সেভেন সিস্টার্স কিভাবে যাবা তোমরা। আর একটা জিনিস মনে রাখিও বাংলাদেশ হচ্ছে তোমাদের তৃতীয় রেমিটেন্স দেশ এখান থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তোমাদের দেশে যায় তার উপর ভর করে তোমাদের পেট চলে। এখন বাংলাদেশে তোমাদের যে লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে তাদের কেউ যদি পাঠিয়ে দিই তাহলে তখন কি হবে।
২৬ লাখ ভারতীয় বাংলাদেশে চাকরী করে পর্যাপ্ত কাগজ ছাড়া, তাদেরকে আগে ফেরত নিয়ে যান তারপর গলাবাজি করেন
সার্কাস নিউজ 😂😂
এখানে কেবল সৌমদিপ রায় চারা সবাই এক,,সবাই একজনকেই ভর দিতে চাইতেছে,
ভাই কত বড় মুরুকখো না শুনলে বিশ্বাস হতো না । গাঁজায় যুদ্ধ বলে চাইনা শুরু করছে ।😃😃😃😃
সৌম্য কে বাংলাদেশে এসে তাত্ত্বিক কথা ছড়তে বলুন।
সুদীপ্ত ঠিক কথা বলছে
সোম্য গাঁজা খোড় 😢😢😢
বাংলাদেশ নিয়ে সত্যি কথা বলার জন্য বামপন্থীদের ধন্যবাদ। বাংলাদেশ থেকে ভালোবাসা নিবেন।আপনারা ভারতীয়রা এতো অন্ধ কেনো সত্যিই জানিনা🤬
জনগনের সাথে থাকুন। বাংলাদেশিরা আপনাদের ভালোবাসবে। রক্তপিপাসুদের সাথে না থেকে জনগনের পাশে থাকুন।
বাংলাদেশ ইন্ডিয়াকে গুনে না। ইন্ডিয়া কে আমরা পুতুল মনে করি। ইন্ডিয়া বাংলাদেশ এর পায়ের নিচে না হলে বাংলাদেশ নিয়ে এত মাথা ব্যাথা থাকতো না ইন্ডিয়ার। 😂
বামপন্থীদের বলছি আপনারা ইতিহাস নিয়ে থাকুন। বাংলাদেশ আমাদের ভবিষ্যৎ কিভাবে পাল্টে দেয় সেদিকে চোখে ঠুলি লাগিয়ে রাখুন। বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি চলছে সেটা এখন ছাত্র আন্দোলন নেই।
ধুর😮
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের নামে ভারত বিরোধী ও হিন্দুবিরোধী শ্লোগান দিচ্ছে। আমাদের প্রশ্ন ছাত্র আন্দোলনের সাথে ভারত বা হিন্দুদের কি সম্পর্ক? কোটা আন্দোলন কেন ভারত ও হিন্দুবিরোধী আন্দোলনে রূপ নিল?
ওটা পুরানো ভিডিও হতে পারে।
ভারতীয় প্রোডাক্ট হাসিনার মুক্তিযোদ্ধা -রাজাকার খেলা আর তার ভারতীয় শ্বশুর বাড়ির উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি গদি মিডিয়ার হিন্দু -মুসলমান খেলা একই ফর্মুলায় তৈরি 😂। এইসব পশ্চিম বাংলার গদিমিডিয়া সন্ত্রাসীদের গাঁজাখুরি বক্তব্যের কোন তথ্যসূত্র যুক্তি কিছুই নেই, শুধুমাত্র আছে হিংসা আর বিভক্তির বিষাক্ত বীজ। হিন্দুরা ১৯৪৭ সালের পর থেকে স্বভাবগত ভাবেই তাদের ধর্মীয় আবেগের তাড়নায় ভারতকে তাদের পবিত্র তীর্থস্থান এবং বাসস্থান মনে করে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কোন দেশে বিশেষ করে মুসলমান প্রবণ দেশে সংখ্যালঘু হিসেবে থাকতে স্বস্তিবোধ করেনি কারণ বংগভংগ থেকে শুরু করে, হিন্দু জমিদারদের জমিদারী বিলোপ, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ( ফকীর বিদ্রোহ, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা বিদ্রোহ, আন্দামান বিদ্রোহ, আজাদ ফোর্স বিদ্রোহ ইত্যাদি ইংরেজদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিদ্রোহ সমূহ)এবং তৎপরবর্তী পাকিস্তান রাষ্ট্র কায়েম এর প্রতিটি অধ্যায় ছিল মুসলমানদের সরাসরি অংশগ্রহন ত্যাগ এবং অনেক ক্ষেত্রে হিন্দূ উচ্চবর্ণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় যা তারা কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং মুসলমানদের সাথে সহাবস্থান তারা সবসময়েই পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয় মনে করেছে নিরাপত্তার স্বার্থে। অতএব ভারত কায়েমের পর হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ ছিল এই অনিরাপত্তাবোধের ফলশ্রুতি। হ্যাঁ,,,, এর মধ্যে সংখ্যালঘুদের উপর হামলার ঘঠনা যে একেবারেই ঘটেনি তা কিন্তু নয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশী বা বিচার বিভাগীয় তদন্তে সেগুলো রাজনৈতিক কূটকৌশলের ফসল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। যেমন, বাংলাদেশের নাসিরনগর হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো হাসিনার অধীনে স্হানীয় আওয়ামীলীগের এমপি, কক্সবাজার বৌদ্ধমন্দির এবং বৌদ্ধ মূর্তিতে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হলো স্হানীয় নেতা রকি বড়ুয়া ইত্যাদি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এইসব হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষথেকে করা হয়েছে বরং ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন দেয়ার মিথ্যা অভিযোগে দুই মুসলমান যুবককে হিন্দুদের পিটিয়ে মারার মত ঘঠনার ক্ষতিপূরণ তো দূরের কথা কোন বিচার বাংলাদেশের মাটিতে হয়নি। উপরন্তু ভারত কায়েমের আগে এবং পর হতে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের অত্যাচার বহু দলিত -মথুয়া হিন্দুরা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে যা এই সংখ্যা হ্রাসের আরেকটি কারণ। সুতরাং মুসলমানদের অত্যাচারে হিন্দুরা বাংলাদেশ হতে দেশান্তরী এইসব মুত্রখোর গদি সন্ত্রাসীদের এইসব যুক্তিহীন কথা বলার আগে অন্তত একবার চিন্তা করা উচিত তাদের দেশদ্রোহী জংগী বিজেপি বা তার আদর্শীক ধর্মীয় দল আর এস এসকে প্রশ্ন করা উচিৎ তারা কেন বৃটিশদের পদলেহন করে ভারতবিরোধী দল হিসেবে কোন অধীকারে অন্য দেশের রাজনৈতিক মতাদর্শকে জংগী বলার ক্ষমতা রাখে কিনা। জামায়াত যদি একটি জংগী সংগঠন হয় তাহলে বিজেপিও স্বাধীনতা বিরোধী জংগী সংগঠন। বরং ভারতের পথ অনুসরনে বাংলাদেশের কোন হিন্দুকে রাস্তাঘাটে জোর করে ধরে আল্লাহু আকবার বলার মতো পরিস্থিতি কখনোই হয়নি। অতএব এইসব হাস্যকর গোবরখেকো কথাবার্তা অর্থহীন।
Soumoydip বাবু, আপনি তো ভারতীয় নাগরিক তাই, ভারতীয় হিসাবে তার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া, সেই বিষয়ে চিন্তা করুন, R না হলে আপনি ওই আন্দোলনে যোগ দেন