আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,, উজানীর মূল বিষয়টা হচ্ছে ভাই আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগের ঘটনা,, উজানীর প্রকৃতপক্ষে মূল আলিম ছিলেন একজন ক্বারী ইব্রাহীম সাহেব (রা:) রহিমাহুমুল্লাহ,, বাংলাদেশ থেকে মক্কা শরীফে কোরআন শিখার জন্য চলে যান কলকাতা ভারত মহাসাগর দিয়ে প্রাচীনকালে সমুদ্র ভ্রমণ করে মক্কায় গিয়েছিলেন কুরআন শিখার জন্য ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব,, এক সময় ৪ /৫ বছর যখন কারী ইব্রাহীম সাহেব লেখাপড়া শেষ করলেন,,ও মক্কার নিকটবর্তী অঞ্চলে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বড় আলেম এবং ক্বারী সাহেব আলেমদের সম্মিলিত একটি কনফারেন্স ৷ বা কুরআনের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান হয়েছিল,,তো সেই প্রতিযোগিতায় উজানের কারী ইব্রাহীম সাহেব প্রথম স্থান অধিকার করেন,, তখন সৌদি আর প্রেসিডেন্ট খুশি হয়ে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেবকে সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় আলেম এবং ক্বারী এবং ইমাম হিসেবে মক্কায় শিক্ষক ও ইমাম হিসেবে নিয়োগ দেন,, তোর তৎকালীন সময় দেড়শ বছর আগে আমাদের ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশ আধুনিক বলতে কোন,, প্রযুক্তি ছিল না,,, তো যাই হোক ধারাবাহিক একটানা 15 বছর মক্কার ইমাম ও প্রধান শিক্ষক হিসেবে দীর্ঘদিন খেদমত করতে ছিলেন,,, একসময় আল্লাহ তাআলা উনাকে স্বপ্নে দেখিয়ে দেন,, তুমি বাংলাদেশে চলে যাও এবং বাংলাদেশের মানুষকে কুরআন ইসলাম শিক্ষা দাও,,, তো প্রাচীনকালে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব রহমাতুল্লাহি আলাই,, উনার আরবিয়ান সৌদি আরবিয়ান একজন দ্বীনদার আল্লাহ ওয়ালা স্ত্রী ছিলেন,, সৌদি আরবের রাজার অনুরোধে কারী ইব্রাহীম সাহেব একজন আল্লাহ মক্কার নিকটবর্তী অঞ্চলের আল্লাহ ওয়ালা একটি মেয়েকে বিয়ে করেন,, তো কারী ইব্রাহিম সাহেব রহমাতুল্লাহ আলাইহি যখন বাংলাদেশে চলে আসেন ওনার স্ত্রীকে নিয়ে,, তখন বাংলাদেশে উজানীর নিকটবর্তী অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন আল্লাহ ওয়ালা মেয়েকে বিয়ে করেন,, এক কথা বলা যায় কারী সাহেব রহমাতুল্লাহি আলাইহি দুইটি সংসার সিলো,,দুইটি সংসারে ২১ জন ছেলে মেয়ে ছিল,, ধারাবাহিকভাবে দুইটি সংসার মধ্যেই আল্লাহ ওয়ালা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন,, এবং দুইটা ফ্যামিলির মধ্যেই একজন করে বড় বড় আলেম এবং পীর হন,, তাদের ওই ধারাবাহিকতায় আজকে বর্তমান,, মাওলানা আশিক ইলাহি পীর সাহেব উজানী,, মাওলানা এহতেরামুল হক পীর সাহেব উজানী,, এক কথা বলা যায় উনাদের এলেম আমল চিন্তা গবেষণ ও আল্লাহ তাআলার মহাব্বত আল্লাহ তাআলার আজাবের ভয়,, সারা বাংলাদেশের সকল আলেমদের থেকে পৃথক অবস্থায় আছেন,, ইতিহাস প্রমাণ করে,, বাংলাদেশের মধ্যে কুরআন সহীহ শুদ্ধ করে শিক্ষার প্রচলন,,, আজ থেকে একশত বছর আগে উজানির কারী ইব্রাহিম সাহেব সর্বপ্রথম বাংলাদেশের মানুষকে শিক্ষা দিয়েছিলেন,, ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহির ধারাবাহিকতায়,, আজকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলিম ঘরে ঘরে কুরআনের শিক্ষালাভ করতেছি,,,,, ছোট্ট একটা উদাহরণ না দিলে বুঝবেন না,,, আজ থেকে একশত বছর আগে অথবা ৮০ বছর আগে,, বরিশালের নদীর পাশে একটা ছোট্ট একটা দ্বীপ ছিল ওই দ্বীপের মধ্যে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব উনার ছাত্র মাওলানা এছাকে দিকনির্দেশনা দিয়ে বললেন,,ইসহাক তুমি তোমার বাড়ির মধ্যে,, নদীর পাশে চর বিল খালি মাঠের মধ্যে ছোট্ট একটি মসজিদ তৈরি কর এবং আযান দাও নামাজ পড়ো,, এবং আশেপাশের লোককে নামাজের জন্য ডাকো,, এবং মানুষকে কুরআন শিক্ষা দাও ইসলাম শিক্ষা দাও হাদিস শিক্ষা দাও,,, আমি আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করে দিতেছি ইনশাআল্লাহ তোমার এই পাশের বিল বরিশাল থেকে সারা বাংলাদেশের মানুষ কুরআন ইসলাম শিখবে আল্লাহতালার জিকির শিখবে,,, সারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী সংগঠন নদীর পাশে চোর বিল ক্ষেত মাঠ ময়দান,, এক কথায় যেটাকে আমরা চরমোনাই নামে জানি,,, এই চরমোনাই টাই আজ থেকে প্রায় 80 বছর আগে কারী ইব্রাহীম সাহেব দোয়া করে গিয়েছিলেন যেন আল্লাহতালা এটাকে কবুল করে নেন,,সারা বাংলাদেশের মানুষ এখান থেকে ইসলাম কোরআন হাদিস নামাজ রোজা জিকির এলেম আমল ইসলামের সঠিক রাস্তা জানতে পারে শিখতে পারে,,,,, আল্লাহতালা বাংলাদেশের সকল সকল মুসলিমকে কবুল করুক,, আমিন
হুজুর সংসদে গিয়ে কোরানের আইন কায়েম ও খেলাফাত কায়েম করুন এইভাবে ওয়াজ করলে মুসলমান তেমন একটা হেদায়েত হয় না কারন মানুষ এখন কোরানের আইন কায়েম চায়। এখন ওয়াজ বাদ দিয়ে কোরানের আইন কায়েম করুন
মহান আল্লাহ হযরতকে নেক হায়াত এবং হায়াতের মধ্যে বরকত দান করেন। আমিন
❤❤❤
মুস্তাকুন্নবী হুজুর যে একজন বড় বুজুর্গ তার প্রমান আরেক বুজুর্গের ওয়াজ শুনতে শুনছেন নিছে বসে❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ ওয়ালাদের বয়ান কতো সুন্দর।
ইসলামের জন্য আল্লাহ উনাদেরকে কবুল করুক এবং দীর্ঘ হায়াত দান করুক
আলহামদুলিল্লাহ
যখন দেখবেন ওনাদের মত আলেম এর বয়ান শুনতে ভালো লাগে তাহলে মনে করবেন “ আল্লাহ চায় আপনি সঠিক পথে আসুন “
আমিন
আমার কলিজা আল্লামা ইকবাল নামে খ্যাতি আশেকে এলাহি
ঠিক❤❤
এই সের শুনলে আসলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়
ইনারাই প্রকৃত আল্লাহ ওলা
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
মাওলানা আশেক এলাহি পীর সাহেব উজানি ❤❤❤
❤❤❤❤❤
আল্লাহ হুজুরের হায়াত বাড়িয়ে দেন যাতে মানুষ তার কথা শুনে উপকৃত হয় ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমার কলিজা ঠান্ডা হয়ে গেছে হুজুরের ওয়াজ সোনে
কলিজা ঠান্ডা হয়েগেছে আলহামদুলিল্লাহ
মুস্তাকুন্নবী সাহেব কত বড় আলেম তারপরও তিনি মাটিতে বসে আছেন
প্রিয় দুই বুজর্গ
আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাদের নেক হায়াত দান
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর লাগে
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক❤❤❤
আললাহ হজরত কে নেক হায়াত দান করূন
বরোদের সন্মান এটাই
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته ماشاء الله تبارك الله وجزاك الله خير الجزاء أحبك في الله
আলহামদুলিল্লাহ এরাই আসোল আলেম
Allah tala amader hidayeter upor rakhun.Amin.
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিললাহ
মাশাআল্লাহ আল্লাহুআকবার
মাসাআললাহ
উনি অনেক সুন্দর আলোচনা করেন
Nice video
প্রিয় শায়েখ 🥰🤲🤲🤲
আমার প্রিয় দুজন
MashaAllah
আমি ছিলাম ঔমাঠে❤❤
কি মধুর বয়ান
❤❤❤
🎉❤❤❤মাশাআল্লাহ❤❤❤🎉
মাশাআল্লাহ
Masha Allah Huzur ❤❤❤❤❤
Allah amar allah aei waz shunlam usila kore amake map kore din.
ভাই পুরা ওয়াজ দেন না কেনো।
💝💝💝💝
বড়দের সম্মান কিভাবে হয়
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ
❤
😮😮😮
Balo.oage.karen.bakta
কে বয়ান শুনলো কে নিচে বসলো সেটা আপনার উদ্দেশ্য না আপনার উদ্দেশ্য হলো বিউ বারানো আপনি দিন প্রচারের জন্য বয়ান বিডিও করেন না কি মিথ্যা বলছি
🤍🤍🤍🤍🤍🤍🤍
ইসলামে কোন অহংকার নেই
এনি কি উজানির পীর সাহেব নাকি মাওলানা এহতেশামুল হক পির দয়া করে জানালে উপকার হয়
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,, উজানীর মূল বিষয়টা হচ্ছে ভাই আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগের ঘটনা,, উজানীর প্রকৃতপক্ষে মূল আলিম ছিলেন একজন ক্বারী ইব্রাহীম সাহেব (রা:) রহিমাহুমুল্লাহ,, বাংলাদেশ থেকে মক্কা শরীফে কোরআন শিখার জন্য চলে যান কলকাতা ভারত মহাসাগর দিয়ে প্রাচীনকালে সমুদ্র ভ্রমণ করে মক্কায় গিয়েছিলেন কুরআন শিখার জন্য ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব,, এক সময় ৪ /৫ বছর যখন কারী ইব্রাহীম সাহেব লেখাপড়া শেষ করলেন,,ও মক্কার নিকটবর্তী অঞ্চলে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বড় আলেম এবং ক্বারী সাহেব আলেমদের সম্মিলিত একটি কনফারেন্স ৷ বা কুরআনের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান হয়েছিল,,তো সেই প্রতিযোগিতায় উজানের কারী ইব্রাহীম সাহেব প্রথম স্থান অধিকার করেন,, তখন সৌদি আর প্রেসিডেন্ট খুশি হয়ে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেবকে সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় আলেম এবং ক্বারী এবং ইমাম হিসেবে মক্কায় শিক্ষক ও ইমাম হিসেবে নিয়োগ দেন,, তোর তৎকালীন সময় দেড়শ বছর আগে আমাদের ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশ আধুনিক বলতে কোন,, প্রযুক্তি ছিল না,,, তো যাই হোক ধারাবাহিক একটানা 15 বছর মক্কার ইমাম ও প্রধান শিক্ষক হিসেবে দীর্ঘদিন খেদমত করতে ছিলেন,,, একসময় আল্লাহ তাআলা উনাকে স্বপ্নে দেখিয়ে দেন,, তুমি বাংলাদেশে চলে যাও এবং বাংলাদেশের মানুষকে কুরআন ইসলাম শিক্ষা দাও,,, তো প্রাচীনকালে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব রহমাতুল্লাহি আলাই,, উনার আরবিয়ান সৌদি আরবিয়ান একজন দ্বীনদার আল্লাহ ওয়ালা স্ত্রী ছিলেন,, সৌদি আরবের রাজার অনুরোধে কারী ইব্রাহীম সাহেব একজন আল্লাহ মক্কার নিকটবর্তী অঞ্চলের আল্লাহ ওয়ালা একটি মেয়েকে বিয়ে করেন,, তো কারী ইব্রাহিম সাহেব রহমাতুল্লাহ আলাইহি যখন বাংলাদেশে চলে আসেন ওনার স্ত্রীকে নিয়ে,, তখন বাংলাদেশে উজানীর নিকটবর্তী অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন আল্লাহ ওয়ালা মেয়েকে বিয়ে করেন,, এক কথা বলা যায় কারী সাহেব রহমাতুল্লাহি আলাইহি দুইটি সংসার সিলো,,দুইটি সংসারে ২১ জন ছেলে মেয়ে ছিল,, ধারাবাহিকভাবে দুইটি সংসার মধ্যেই আল্লাহ ওয়ালা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন,, এবং দুইটা ফ্যামিলির মধ্যেই একজন করে বড় বড় আলেম এবং পীর হন,, তাদের ওই ধারাবাহিকতায় আজকে বর্তমান,, মাওলানা আশিক ইলাহি পীর সাহেব উজানী,, মাওলানা এহতেরামুল হক পীর সাহেব উজানী,, এক কথা বলা যায় উনাদের এলেম আমল চিন্তা গবেষণ ও আল্লাহ তাআলার মহাব্বত আল্লাহ তাআলার আজাবের ভয়,, সারা বাংলাদেশের সকল আলেমদের থেকে পৃথক অবস্থায় আছেন,, ইতিহাস প্রমাণ করে,, বাংলাদেশের মধ্যে কুরআন সহীহ শুদ্ধ করে শিক্ষার প্রচলন,,, আজ থেকে একশত বছর আগে উজানির কারী ইব্রাহিম সাহেব সর্বপ্রথম বাংলাদেশের মানুষকে শিক্ষা দিয়েছিলেন,, ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহির ধারাবাহিকতায়,, আজকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলিম ঘরে ঘরে কুরআনের শিক্ষালাভ করতেছি,,,,, ছোট্ট একটা উদাহরণ না দিলে বুঝবেন না,,, আজ থেকে একশত বছর আগে অথবা ৮০ বছর আগে,, বরিশালের নদীর পাশে একটা ছোট্ট একটা দ্বীপ ছিল ওই দ্বীপের মধ্যে ক্বারী ইব্রাহিম সাহেব উনার ছাত্র মাওলানা এছাকে দিকনির্দেশনা দিয়ে বললেন,,ইসহাক তুমি তোমার বাড়ির মধ্যে,, নদীর পাশে চর বিল খালি মাঠের মধ্যে ছোট্ট একটি মসজিদ তৈরি কর এবং আযান দাও নামাজ পড়ো,, এবং আশেপাশের লোককে নামাজের জন্য ডাকো,, এবং মানুষকে কুরআন শিক্ষা দাও ইসলাম শিক্ষা দাও হাদিস শিক্ষা দাও,,, আমি আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করে দিতেছি ইনশাআল্লাহ তোমার এই পাশের বিল বরিশাল থেকে সারা বাংলাদেশের মানুষ কুরআন ইসলাম শিখবে আল্লাহতালার জিকির শিখবে,,, সারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী সংগঠন নদীর পাশে চোর বিল ক্ষেত মাঠ ময়দান,, এক কথায় যেটাকে আমরা চরমোনাই নামে জানি,,, এই চরমোনাই টাই আজ থেকে প্রায় 80 বছর আগে কারী ইব্রাহীম সাহেব দোয়া করে গিয়েছিলেন যেন আল্লাহতালা এটাকে কবুল করে নেন,,সারা বাংলাদেশের মানুষ এখান থেকে ইসলাম কোরআন হাদিস নামাজ রোজা জিকির এলেম আমল ইসলামের সঠিক রাস্তা জানতে পারে শিখতে পারে,,,,, আল্লাহতালা বাংলাদেশের সকল সকল মুসলিমকে কবুল করুক,, আমিন
উনি উজানীর পীর সাহেব ❤
Ji
উনি উজানির পীর সাহেব আশেকে এলাহী সাহেব।
উনি এহতেশামুল হক হুজুরের কি হয়
Amar ujala ke jhalak
হুজুর সংসদে গিয়ে কোরানের আইন কায়েম ও খেলাফাত কায়েম করুন এইভাবে ওয়াজ করলে মুসলমান তেমন একটা হেদায়েত হয় না কারন মানুষ এখন কোরানের আইন কায়েম চায়। এখন ওয়াজ বাদ দিয়ে কোরানের আইন কায়েম করুন
মানুষ চায় ইসলামি শাসন, কিন্তু মানতে নারাজ,
ভাই আপনি শুরু করেন আছি আপনার সাথে
আপনি কি করছেন
Jamanar shekh sadi
আল্লাহুআকবার দরছাড় বয়ান টা আমাদের এলাকায় হযরত করসিলেন আহ কি বয়ান,যুবক শুধু ইসলামের সঠিক পথে চলবে ১০০% গেরান্টি।
অতিভক্ত গোস্তাকুন্নবি নিজের পীর কে সম্মান করে কিন্তু নবিজী (সঃ) এর শাণে আল্লাহর অলিদের শাণে বেয়াদবি করে।
ট্রাকে নাচানাচি কারা করে,১২রবিউলে,ওরাই বড় বেয়াদবি করে,মুস্তাকুন্নবী দুনিয়ায় একজনই হয়
জিলাপি ভক্ত তো আরনা
কি কয় এই সব ঘোড়ার ডিম
তুই বুঝবি কি বুঝার মতো যোগ্যতা তোর মধ্যে নাই
জিলাপি ভক্তরা এগুলা বুজেনা
ওই মুরখের গড়ে মুরখ,টাইনা ছিলা লামু তরে
Allah apnake hedayet dan korok amin
Tui kon abu jahel re??.
আহারে এদেরকে আগে চিনতামনা মিডিয়ার মাধ্যমে চিনলাম। এরা সত্য আলেম।মিজানুর রহমান আজহারির ওয়াজ ভালোলাগে না।
ডিসেম্বর ২৭/২৮ তারিখ,চাঁদপুর জেলার,কচুয়া থানায় অবস্থিত উজানি গ্রামে বিশাল ও দোয়ার মাহফিল।
অনেক আলেমরা এখানে ওয়াজ করেন
আপনার দাওয়াত ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সিরাতুল মুস্তাকিমের পথে রাখুন। আমিন
😂😂😂
হেয় জামাতের দালাল
আমি যেতে চাই@@tanjid4686
পীরে কামেল, তারমানে মোকাম্মেল এখনো হইতে পারে নাই!!!😢😢
আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন আমিন।
মাশাআল্লাহ
Mashaallah
❤️❤️❤️❤️
Mashallah
❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
❤❤❤❤