এক মাত্র উপায় আছে সকলের শিক্ষা নেওয়া এবং নিজেকে সমস্ত ক্রিয়াকার্য করা উচিত কোনো ব্রাম্মনের প্রয়োজন নেই,কাজেই নিজেকে উপযুক্ত করে গোরে তোলা,এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত,।
শূদ্র রা এখন অনেক সচেতন হয়েছে। আর এইসব ভন্ডামি চলবে না। দাদা আপনাকে আমার প্রনাম। আপনি আমাদের সমাজের জন্য অনেক লড়াই করছেন। আমরা আপনার সাথে আছি। জয় হরিবল
এই সব স্তোক বাক্য দিয়ে আর মানুষকে ভুলিয়ে রাখা যাবে না। আজো দেখুন শূদ্ররা আশি পার্সেন্ট নিরক্ষর, উচ্চশিক্ষা তো দূরস্থিত। আজ স্বাধীনতার 75বছর পরেও সমাজের সর্বস্তরে ছড়ি ঘোরাচ্ছে ব্রাহ্মণ বা তথাকথিত উচ্চবর্ণেরা। ভাবলে হাসি পায় আজকে দুর্নীতির জগতেও তারা ফার্স্ট, যত চাটার্জি, ব্যানার্জি,মুখার্জির ভিড়।
এরকম ভাবেই এগিয়ে যান দাদা, আমরা আপনার পাশে আছি , আরেকটি কথা শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের লীলা কাহিনী বা শ্রী শ্রী হরি লীলামৃত যে অর্ধেক ছাপা হয়েছে বাকি অর্ধেক কোথায় কিভাবে রয়েছে কেনই বা অর্ধেক ছাপা হল এ বিষয় নিয়ে যদি কিছু আলোচনা করতেন তবে খুব আনন্দিত হতাম জয় হরিবোল গৌর হরিবোল আমার প্রণাম নেবেন দাদা🙏
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
আমার প্রণাম নিবেন দাদা আমি আপনার কথাগুলো শুনে এবং নিজের বিবেচনা করে দেখলাম সত্যিই আমরা উনাদের গোলাম হয়ে আছি কবে যে আমরা এখান থেকে বের হতে পারব আমি এখন থেকে ব্রাহ্মণ কে বয়কট করলাম! আর দাস হয়ে থাকতে চাই না আপনি চোখ খুলে দিয়েছেন জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় মহাপ্রভু আর দাস হয়ে থাকতে চাই না
খুব কষ্ট পেলাম চোখের পানি চলে আসলো.সবাই মানুষ.কেনো মানুষে।মানুষ এত ব্যবধান থাকবে..অধিকার কেউ কাউকে দেয় না অধিকার আদায় করে নিতে হয়..ধর্মগ্রন্থ পড়ার অধিকার সবার আছে..হিন্দুদের উচিত হবে ব্রাহ্মণদের উচিত শিক্ষা দেয়ার..ইসলাম ধর্ম মানবতার কথা বলে.সকল মানুষ সমান. কেউ কাহারও উপর জুলুম করবে না.সামীর উপর স্ত্রীর যেমন হক আছে স্ত্রীর উপর ও সামীর হক আছে...আল্লাহর কাছে সবাই সমান.তাই ইসলামকে বলা হয় শান্তির ধর্ম. পরাধীন নতার শৃংখল ভেঙে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করুন.ইসলামের অনুশাসন করুন.দাওয়াত রইল.. 19:27 19:27
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
১৫০০ খ্রিস্টপূর্ব আর্যরা ভারতে আসে। আর্য বলতে আদিবাসী ছাড়া বর্তমানে আমরা ভারতবর্ষে যত জনগোষ্ঠী বসবাস করি সবাই আর্য। এই আর্যদের মধ্যে কিছু লোকের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল এবং শাস্ত্র বিষয়ে জ্ঞানী ছিল। তাই তারা নিজেদেরকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে এবং নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য চারটি বর্ণের সৃষ্টি করে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় বৈশ্য,শূদ্র । আর এই ব্রাহ্মণরা অনেক পূজা পার্বণের সৃষ্টি করে কেননা তারা অন্য কোন কাজকর্ম করত না। বর্তমানে আমরা যে পূজা করি যেমন কালী, দুর্গা, সরস্বতী, মনসা, লক্ষ্মী, ত্রিনাথ ইত্যাদি একটা কাল্পনিক রূপ দেওয়া হয়েছিল এবং মূর্তিপূজার সৃষ্টি করা হয়। আর এই ব্রাহ্মণরা পূজা অর্চনা করে টাকা ইনকাম করত। তারা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য নিজেদের মতো করে ধর্মগ্রন্থ সৃষ্টি করে আর সেই অনুযায়ী সমাজ পরিচালিত করে। হিন্দু ধর্মে যত ধর্মগ্রন্থ আছে যেমন বেদ , সংহিতা, পুরান, রামায়ণ, মহাভারত, স্মৃতিশাস্ত্র, এমনকি গীতা এই প্রত্যেকটা গ্রন্থেই বর্ণ প্রথার কথা উল্লেখ করা হয়েছে । যে গ্রন্থে বর্ণ প্রথার উল্লেখ থাকে সেটা কখনো ধর্মগ্রন্থ হতে পারে না। কেননা ভগবান কখনো বর্ণ প্রথা সৃষ্টি করেনি। ব্রাহ্মণরা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য এই সব ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথা সৃষ্টি করেছে। মনে রাখতে হবে ধর্মগ্রন্থ একজন মানুষের লেখা । আর ধর্মগ্রন্থ ভগবান এসে লিখে রেখে যায়নি। ধর্মগ্রন্থে ৫০% এর বেশি মিথ্যা কথা নিজের ইচ্ছামত বানিয়ে লেখা হয়েছে। এটা ছিল ব্রাহ্মণদের অপকর্ম। সবাই বলে গীতা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী , এই তথ্যটা সম্পূর্ণ ভুল। গীতা কখনো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী নয়। গীতা হলো মহাভারতের একটা অংশ। মহাভারত থেকে আলাদা করে 800 খ্রিস্টাব্দে শংকরাচার্য গীতা রচনা করেন। গীতা যদি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী হয, হরি লীলামৃত ও তাহলে শ্রী শ্রী হরি চাঁদ ঠাকুরের মুখনিঃসৃত বাণী ।গীতার মধ্যে লেখা রয়েছে যে ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন যে -আমি গুন ও কর্ম অনুসারে চারটি বর্ণের সৃষ্টি করলাম । এটা ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কখনো বলতে পারে না। এটা ব্রাহ্মণদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য বানিয়ে লিখেছে। শুধু ধর্মগ্রন্থের উপর ভিত্তি করে আসল সত্য জানা যায় না তাই ইতিহাসের উপর নির্ভর করতে হয়। আমি প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন এম.এ পড়ছি। আমি যে তথ্যগুলি দিয়েছি সম্পূর্ণ ঐতিহাসিক ব্যাখ্যা। আর সব থেকে বড় কথা আমরা যখন সমাজে অবহেলিত ছিলাম তখন কোথায় কৃষ্ণ কোথায় রাম কোথায় মা কালী কোথায় মা সরস্বতী ছিল -কেউ ছিলনা। তখন একমাত্র আমাদের হরিচাঁদ ঠাকুর রক্ষা করেছে এখনো করে যাচ্ছে ।আমি হরিচাঁদ ঠাকুরের একজন পরম ভক্ত। আর আমি ব্রাহ্মণ্য কোন গ্রন্থ মানি না বিশেষ করে বেদ, গীতা, রামায়ণ ,মহাভারত ইত্যাদি গ্রন্থ, কেননা এসব গ্রন্থে জাত প্রথার উল্লেখ করা রয়েছে , এগুলো কখনো ধর্মগ্রন্থ হতে পারে না। আমার কাছে আমার একমাত্র ধর্মগ্রন্থ শ্রী হরি লীলামৃত কারণ এখানে কোন জাত প্রথার কথা উল্লেখ নেই, এই ধর্মগ্রন্থ সাম্যবাদের গ্রন্থ।আমার প্রণাম গ্রহণ করবেন, জয় হরিবোল। ♥️
@@RamBabu-eg7qg বর্ণ থেকেই তো জাতি এসেছে। গীতায় যা লেখা রয়েছে ওটা বামনরা বানিয়ে লিখেছে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করার জন্য। প্রত্যেকটা ধর্মগ্রন্থে ৫০% তথ্য বানিয়ে লেখা।
হরেকৃষ্ণ, সম্রাট বিশ্বাস আপনি প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন এম.এ পড়ছেন মানে এটা প্রমাণিত হয় না ইতিহাসবেত্তা ও ধর্মতত্ত্ববেত্তা হয়ে গেছেন। আপনি বর্ণ ও বর্তমানে প্রচলিত জাত শব্দ দুটিকে একত্রে গুলে একটা সরবত বানিয়ে গলার্ধকরণ করেছেন, তাই ওটা পেটে গিয়ে আপনার হজম ক্রিয়ায় কিছুটা বিঘ্ন সৃষ্টি করেছে। তবে হ্যাঁ বর্তমান সমাজে নামধারী যে ব্রাহ্মণ শ্রেণিটি সনাতন ধর্মের অবক্ষয়ের জন্য দায়ী এটি আমার নিখাঁত উপলব্ধি তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আপনি বৈদিক শাস্ত্র সম্ভারকে একেবারে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেবেন এটাও হতে পারে না। হতে পারে শাস্ত্রের মূল ভাষা থেকে ভাষান্তর করার সময় তাতে ভাষান্তরকারীর ব্যক্তি স্বার্থের অনুকূল কিছু বিষয় তাতে ঢুকিয়েছেন, কিন্তু সেটা তার ত্রুটি শাস্ত্রের নয়। শাস্ত্র রচনাকাল, প্রয়োগকাল, কার জন্য প্রয়োজ্য, কখন প্রয়োজ্য, এবং তদনুযায়ী শাস্ত্রটির ব্যাখ্যা বিবেচনা করা বিশেষ প্রয়োজন। আপনি কোন গ্রন্থ মানবেন আর কোনটি মানবেন না সেটা আপনার একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়, সেখানে কারো হস্তক্ষেপ করার নেই। কিন্তু আপনি মানেন না বলে সব অচল হয়ে যাবে এমনটাও তো হতে পারে না। সনাতন ধর্মের বিশাল বৈদিক শাস্ত্র সম্ভারের কতটুকু আপনি জেনেছেন যে, সেগুলো সব বর্জনীয় হয়ে গেলো এবং শুধুমাত্র শ্রী হরি লীলামৃত একমাত্র ও সর্বেসর্বা হলো। চমৎকার আপনার জ্ঞানের পরিধি। আপনি এটাতো স্বীকার করবেন যে একই বিদ্যুৎশক্তি প্রয়োগের তারতম্যে তাপ ও শীতলতা দুই প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি কাকে দায়ী করবেন বিদ্যুৎকে না বিদ্যুতের ব্যবহারকারীকে। শাস্ত্রও ঠিক তেমনি, অর্থ ভালো করে বুঝতে হবে, শাস্ত্রের প্রয়োগ জানাতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক লেখার ছিল, কিন্ত সময়ের অভাবে শেষ করছি। হরিবোলে
পৃথিবীতে কোন ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথার উল্লেখ নেই একমাত্র ব্রাহ্মণ্য ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথা উল্লেখ আছে। আমি যদি বর্ণের জায়গা জাত প্রথা ভুল না লিখতাম তাহলে তোমাদের মত ব্রাহ্মণ্যবাদীদের দর্শন পাবো কি করে। এই বর্ণ প্রথা থেকেই এত জাত পাতের ভেদাভেদ হয়েছে । এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ী ব্রাহ্মণ নামে একশ্রেণীর নিকৃষ্ট মানুষ। বেদে বলা হয়েছে শূদ্রদের বেদ পাঠের অধিকার নেই, মন্দিরের দরজা তাদের জন্য বন্ধ, সারা জীবন তাদের তিন বর্ণের সেবা করতে হবে, নারীদের বলা হয়েছে নরকের কীট, ধর্মসূত্রে উল্লেখ করা হয়েছে ব্রাহ্মণ এবং ক্ষত্রিয়রা জোরপূর্বক কোন নারীকে তুলে নিয়ে বিয়ে করতে পারত, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরানে বলা হয়েছে, জোরপূর্বক কোন রমণীকে উচ্চবর্ণের লোক ধর্ষণ করলে সেটা ক্ষমার চোখে দেখা হবে, কূর্ম পুরানে বলা হয়েছে, কোন শূদ্র যদি ক্ষত্রিয় বর্ণের মেয়েকে বিয়ে করে তাহলে দুজনই নরকে যাবে,মনুসংহিতায় বলা হয়েছে জন্ম অনুসারে চারটি বর্ণের সৃষ্টি করা হয়েছে। ব্রাহ্মণ যদি মূর্খ ও হয় তাহলে ব্রাহ্মণের গর্ভে ব্রাহ্মনই হবে, গরুড় পুরানে চারটি বর্ণের গরু কথা বলা হয়েছে। ভাগবত পুরাণে বলা হয়েছে ব্রহ্মার মুখ থেকে ব্রাহ্মণ পা থেকে শূদ্র সৃষ্টি হয়েছে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বলা হয়েছে পূর্বের পাপের জন্য শূদ্র হয়। মহাভারতের অশ্বমেধ পর্বে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণ হয়েই জন্মগ্রহণ করে , মহাভারতের অনুশাসন পর্বে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ হইতে ব্রাহ্মণদের গর্ভে উৎপন্ন পুত্র ব্রাহ্মণ হয়। ব্রহ্ম পুরানে বলা হয়েছে জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ হয়। আরো বলা হয়েছে কেউ জন্ম গ্রহণ করলে ব্রাহ্মণের ক্ষেত্রে অশৌচ থাকবে ১০ দিন, শূদ্রের জন্য ৩০ দিন। স্কন্ধ পুরানে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ জন্ম সূত্রেই জন্মগ্রহণ করে। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র 10 স্কন্দ ৮৬ নং অধ্যায়ের ৫৩ নং শ্লোকে বলা হয়েছে জন্মগতভাবে একজন ব্রাহ্মণ এই জগতে সমস্ত জীবের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। ভক্তিরসামৃতসিন্ধু যেটা মায়াপুর থেকে ছাপানো হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণের জন্য অশৌচ ১২ দিন ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যদের জন্য ১৫ দিন শূদ্রদের জন্য ৩০ দিন। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র ৯/৩২ শ্লোকে শংকরাচার্য স্ত্রী , বৈশ্য , শূদ্রদের পাপযোনী হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র ১৮/৪১ শ্লোকে শংকরাচার্য বলেছেন ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য ছাড়া আর সবাই শূদ্র এবং তাদের বেদ পাঠের অধিকার নেই । তাহলে এই গ্রন্থগুলো কি করে ধর্মগ্রন্থ হয় । এইগুলোকে ধর্মগ্রন্থে বললে ভগবানকে অপমান করা হবে। এই ধর্মগ্রন্থ গুলি সব ই ব্রাহ্মণরা বানিয়ে লিখেছে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য। আর কিছু বললাম না। জয় হরিবোল ♥️⛳
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্যি বলার জন্য আরো বিস্তারিত জানতে চাই আলোচনা অভিনয় নাটক এর মাধ্যমে তাছাড়া বেদের মধ্যে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাম আছে তা পরিস্কার করে জানিয়ে সকলকে ভিডিও করে জানিয়ে দিন আপনার লেকচার সত্য
আমরা খুব ভালো শাস্ত্র জ্ঞান অর্জন করছি। পূর্ব পুরুষরা সব অথর্ব আর অজ্ঞ ছিল, আমারা এখন বিজ্ঞ আর জ্ঞানে পরিপূর্ণ। ভালো ভিডিও বানাতে আপনাদের জুরি মেলা ভার।
@@HaribhaktiTv সেটাতো মুনি ঋষিদের ধারা পুর্বপুরুষেরা অনুসরণ করেছেন।।দোষী আসলে কারা,,যারা ঋষিদের কথা মেনে চলে তারা, না আমাদের মতো নব্য সমাজ সংস্কারের নামে যারা শাস্ত্রের সংস্কারে উঠে পরে লেগেছি তারা।।কয় জন ব্রাহ্মণ শুদ্রদের নিষ্পেষিত করেছে। ব্রাহ্মণের চাইতে ত অন্য টাইটেল ধারী লোকেরা অত্যাচার আরো বেশী করেছে।।।কত ক্ষত্রিয়,বৈশ্য, শুদ্ররা, কত ব্রাহ্মণ হত্যা করেছে, সে খবর কে রাখে।
73 রকমের জাতি ভাগ হয়। এরা কেউ কারুর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক নেই, একজন আর একজনের মসজিদে যায় না, একজন আর একজনের বাড়িতে খায় না, যেমন শীয়া মুসলমানদের মসজিদে সুন্নী মুসলমানরা যায় না.......
@@HaribhaktiTv আমাদের কোরআন শরিফে কোনো ভাগ নেই , হাদীস শরীফে ও ভাগ নেই।এর জন্য পৃথিবীর যেকোন যায়গার একটা ছোট মুসলিম শিশুকে জিগ্গেস করলে , তোমার ধর্ম গন্তর নাম কি সে বলবে কোরআন শরিফ। কিন্তু আপনাদের ধর্ম গ্ৰন্ত কোনটি আজ পর্যন্ত ঠিক হয়নি বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা আলাদা নাম বলে।কেহ বলে রামায়ণ,কেহ বেদ,কেহ মহাভারত,কেহ গিতা, কেহ উপনিষদ, এছাড়াও ধর্মের প্রবর্তক কে জিজ্ঞেস করলে আলাদা আলাদা নাম শোনা যায়, মুসলিম সমাজ ভারতে আসার পরে সতিদাহ, নরবলি প্রথা বন্ধ হয়েছে। মুসলিম দের মধ্যে শিয়া সুন্নি ঐ টা রাজনীতি অন্য কিছু নয়,73 দল এখন নাই পৃথিবী ধংসের কিছু আগে মানুষে পাপ কাজ বেশি করবে ঐ সময় মুসলিমদের মধ্যে 73 দল হবে, এদের মধ্যে থেকে একদল জান্নাতে যাবে । আপনি যে কোন মসজিদে গিয়ে দেখেন নামাজ পড়িতে কেহ বাদা দেয় না পৃথিবীর যেকোন দেশের মুসলিম যে কোন দেশের মসজিদে নামাজ পড়িতে পারবে। আপনি এত বড় মিথ্যাচার করেছেন, বললেন একেকজন অন্য জনের বাড়িতে খাইনা সম্পুর্নভাবে মিথ্যা । মুসলিমরা বিশ্বের সব ধর্মের মানুষের বাড়িতে বসে খানা খাইতে কোনো বাধা নেই নেই।
@@HaribhaktiTv শিয়ারা সুন্নীদের মসজিদে যায় না কারণ শিয়ারা মনে করে সুন্নীরা ক্ষমতা লোভী ও তারা জালিমদের অনুসরণ করে আবার সুন্নীরা শিয়াদের অনুসরণ করে না কারণ তারা অর্থের কাছে নিজের ধর্মকে বিক্রি করে দেয়, যেখানে সুন্নীবাদের কোন প্রথম গুরু ছিল না যে এই দলের জন্ম দেয়, এটার নামান্তর করেন সুফি দরবেশ গাজ্জালি কিন্তু শিয়াদের দলের প্রথম লিডার ছিল একজন ইয়াহুদি যে ইসলামে ডুকে গিয়েছিল এ ধর্মে জাত বর্ণ এর কোন স্থান নাই কিন্তু অনেক মিথ্যাবাদীর ঠিকই আর্বিভাব হয়েছে
বর্তমানে নাম ধারী টাইটেল ধারী বেদ জ্ঞান হীন পুরোহিত দর্পণ পড়া ব্রাহ্মণদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করুন আমরা আছি কিন্তু সেটা না করে বেদ,গীতা সমস্ত কিছুকেই দোষারোপ করা উচিত নয়। বর্ণ আর জাতপাত এক করে ফেললে বোকামি ছাড়া কিছুই হবে না।🙏🏻
হাঁ ভাই একদম ঠিক বলেছ , কারণ ওরা উচিত শিক্ষা গ্রহণ করবে না, অত্যাচার করবে, মদ খাবে, ইত্যাদি ইত্যাদি, পরের ভরসায় জীবন অতিবাহিত করবে তাহলে আর কখন আন্দোলন করবে? সুতরাং যা দিয়েছ এই মেয়েটিকে, সেও ভয় খেয়ে গেছে। ধন্যবাদ🙏💕
খুব ভালো হয়েছে খুব সুন্দর ভিডিও আপনাদের ধন্যবাদ এরকম ভিডিও প্রচার করবার জন্য তবে আপনারা যতই সচেতন করার চেষ্টা করুন না কেন সেটা সম্ভব নয় ধন্যবাদ হরে কৃষ্ণ
সুরুতে ভুল ভেবেছিলাম এখন দেখছি এমন মহৎ আলোচনার সমাজকাঠামোয় জরুরি তাহলেই অতীতে বহু হিন্দু যেমন ইসলামকে গ্রহন করেছে বর্তমানে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহন করে চলেছে এই ব্রাম্ভনবাদ দাই
ব্রাহ্মন তাদের বলা হয় , যাদের ব্রহ্মজ্ঞান আছে। না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
আর নিজেদের 'কারো দাস' মনে করবেন না । নিজের দায়িত্বে নিজেকে নিয়োজিত করুন। আপন মাঝে শক্তি ধর,নিজেকে করো জয়। কে কার দাস? কর সাধ্য আপনাকে দাস বানিয়ে রাখে?
মানুষে মানুষে বৈষম্য থাকা উচিত না..ধর্মগ্রন্থ সবার পড়ার অধিকার আছে.ব্রাহ্মণ রা অন্যদের উপর জুলুম করছে..হিন্দুরা সময় হয়েছে এদের উচিত শিক্ষা দেয়ার....
জয় হরিবোল নাটক ভালো লেগেছে আর একটা সম্বন্ধে গোত্র সম্বন্ধে জানতে চাই যদি ভিডিওর মাধ্যমে বলেন কাশ্যপ গোত্র হলে রেডিমেট পুজো দেয় মন্দিরে সান্ডিল্য গোত্র হলে স্পেশাল পুজো দেয় যদি এই সম্বন্ধে একটু ভিডিও বানান।
Kano nichu katha bolcho.amader to nichu karai rekheche hazar bashor dhare. Ekhon amra parte dhikhechi janteperechi e sob debota mithya jai bheem jai bharat.
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।অবহেলিত,নিপীড়িত,শোষিত,বঞ্চিত মানুষের উদ্ধারের জন্য আপনার এই ভিডিও ।জয় হরি বল,জয় হোক আপনার প্রচেষ্টা
এক মাত্র উপায় আছে সকলের শিক্ষা নেওয়া এবং নিজেকে সমস্ত ক্রিয়াকার্য করা উচিত কোনো ব্রাম্মনের প্রয়োজন নেই,কাজেই নিজেকে উপযুক্ত করে গোরে তোলা,এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত,।
নাস্তিক
খুব সুন্দর লাগলো এইভাবে অবহেলিত মানুষের পাশে থেকে তাদেরকে সজাগ করে তুলুন।
জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় মহাপ্রভু
আমি দুই চোখে হিন্দু , মুসলিম, বৌদ্ধ ,জৈন , শিখ , খৃষ্টান দেখতে পাইনি , শুধু দেখেছি নারী ও পুরুষ ।
সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই।
তোমার কুরআন হাদীস এ কথা বলে না
আপনার মত সৎ সাহসী পণ্ডিতরা আরো বেশি সংখ্যায় এগিয়ে আসুন, সমাজ কে সচেতন করুন। ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর আলোচনা আপনারা চালিয়ে যান
আমি একজন নব সূত্র হিসেবে বলছিআমি নমঃশূদ্র আমি গর্বিতআমরা এখনই শিক্ষায়-দীক্ষায় অর্থনীতিতে অনেকআগেএখন থেকে ব্রাহ্মণ বয়কট
এক শ্রেণীর ধর্ম গুরুরা নিজেদের স্বার্থ কায়েম করার জন্য জাতপাতের বিভেদ করে রেখেছে ধর্মের দোহাই দিয়ে ❤️
শূদ্র রা এখন অনেক সচেতন হয়েছে। আর এইসব ভন্ডামি চলবে না। দাদা আপনাকে আমার প্রনাম। আপনি আমাদের সমাজের জন্য অনেক লড়াই করছেন। আমরা আপনার সাথে আছি। জয় হরিবল
Y664
ধন্যবাদ খুব ভালো লেগেছে এরকম আপনারা চালিয়ে যান পৃথিবীর সব মানুষই একা উচিত কোন ছোট বড় থাকা উচিত নয়
ধন্যবাদ
@@HaribhaktiTv 1 MONDOL COMMISION POSCHIM BONGER CHAKRAB 2ARI POROHIT BRAHMON DER OBC R TALIKAI ONTORBHUKTO KORECHHILEN. 2 BORTOMANAY BHAROTER PRODHAN MONTRI RASTROPOTI EBONG 26 TI RAJJER MUKKHO MONTRI SHUDRO BA CHRISTIAN.
@@HaribhaktiTv TYPE BHUL: CHAKRA 2 RTI ER BODOLAY CHAKRABARTI PORUN.
Thankyou
অতি সুন্দর আলচনা হয়েছে জয় হরিবোল জয় গুরুচাঁদ জয় মতুয়ার জয় হরিবোল
এ থেকে মুক্তির একমাত্র পথ শিক্ষা , পড়াশুনা করা ।
বাংলাদেশ থেকে বলছি দাদা এগিয়ে যান আপনারা কিছু করুন দেখান এদেশের মানুষকে এই বিশ্বের মানুষকে এই হিন্দু সমাজকে
খুব ভালো চেষ্টা চালিয়ে যান দাদা
এগিয়ে যাও ভাই
কাউকে নিচু করবেন না। ভুল গুলো সামনে আনুন। জাত,পাত নিয়ে আর ঘৃনা ছুড়বেন না। আমরা সবাই বৈদিক, আর্য এবং সনাতন। আমরা সবাই ভাই ভাই।
দাদা শূদ্ররা আর্য নয়
Araya ra bivesi chhilo.
এই সব স্তোক বাক্য দিয়ে আর মানুষকে ভুলিয়ে রাখা যাবে না।
আজো দেখুন শূদ্ররা আশি পার্সেন্ট
নিরক্ষর, উচ্চশিক্ষা তো দূরস্থিত।
আজ স্বাধীনতার 75বছর পরেও
সমাজের সর্বস্তরে ছড়ি ঘোরাচ্ছে ব্রাহ্মণ বা তথাকথিত উচ্চবর্ণেরা।
ভাবলে হাসি পায় আজকে দুর্নীতির
জগতেও তারা ফার্স্ট, যত চাটার্জি, ব্যানার্জি,মুখার্জির ভিড়।
@@HaribhaktiTv
আর্য কথাটার মানে হল পরিশিলিত , শিক্ষিত , আর্য কোন জাতি নয় ।
@@soulin8520 শব্দের অনেক অর্থ হয়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, জয় হরিবোল
Nice video, thanks Didi.
Aapnake anek dhanyabad sir
খুব সুন্দর হয়েছে এরকম আরো অনেক ভিডিও আমরা দেখতে চাই।
ঠিক আছে দাদা
@@HaribhaktiTv দাদা আপনি হরি চাঁদকে গুরু মেনে তাদের ভক্তি করে মাথা নিচু করে প্রনাম করেন
কৃষ্ণ কি ঐ ভাবে প্রণাম করছে
সুন্দর আলোচনা একেবারে সত্য কথা,
এরকম ভাবেই এগিয়ে যান দাদা, আমরা আপনার পাশে আছি , আরেকটি কথা শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের লীলা কাহিনী বা শ্রী শ্রী হরি লীলামৃত যে অর্ধেক ছাপা হয়েছে বাকি অর্ধেক কোথায় কিভাবে রয়েছে কেনই বা অর্ধেক ছাপা হল এ বিষয় নিয়ে যদি কিছু আলোচনা করতেন তবে খুব আনন্দিত হতাম জয় হরিবোল গৌর হরিবোল আমার প্রণাম নেবেন দাদা🙏
শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
আবার আলোচনা করব। 🙏🙏
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
Very appreciating approach
Excellent drama, we want more like this.
সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সত্যের জয় হোক। জয় হরিবল
Dada khub sundor hoyeche ,
আমার প্রণাম নিবেন দাদা আমি আপনার কথাগুলো শুনে এবং নিজের বিবেচনা করে দেখলাম সত্যিই আমরা উনাদের গোলাম হয়ে আছি কবে যে আমরা এখান থেকে বের হতে পারব আমি এখন থেকে ব্রাহ্মণ কে বয়কট করলাম! আর দাস হয়ে থাকতে চাই না আপনি চোখ খুলে দিয়েছেন জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় মহাপ্রভু আর দাস হয়ে থাকতে চাই না
খুব কষ্ট পেলাম চোখের পানি চলে আসলো.সবাই মানুষ.কেনো মানুষে।মানুষ এত ব্যবধান থাকবে..অধিকার কেউ কাউকে দেয় না অধিকার আদায় করে নিতে হয়..ধর্মগ্রন্থ পড়ার অধিকার সবার আছে..হিন্দুদের উচিত হবে ব্রাহ্মণদের উচিত শিক্ষা দেয়ার..ইসলাম ধর্ম মানবতার কথা বলে.সকল মানুষ সমান. কেউ কাহারও উপর জুলুম করবে না.সামীর উপর স্ত্রীর যেমন হক আছে স্ত্রীর উপর ও সামীর হক আছে...আল্লাহর কাছে সবাই সমান.তাই ইসলামকে বলা হয় শান্তির ধর্ম. পরাধীন নতার শৃংখল ভেঙে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করুন.ইসলামের অনুশাসন করুন.দাওয়াত রইল.. 19:27 19:27
আপনাদের অনেক ধন্যবাদ |
Thanks a lot Tapas da,go ahead .we shall over come soon.
এ রকম নাটিকা আরো দেখানোর আবেদন রইলো
চেষ্টায় আছি দাদা 🙏
চমৎকার দৃশ্য
আরো বেশি করে ভিডিও বানান,,যাতে সবাই সজাগ হয়।
খুব সুন্দর হয়েছে ভালো হয়েছে, আপনাদের এরকম সাক্ষাৎকার আরো দেখতে চাই।
ধন্যবাদ আপনাকে 🙏
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
You are best
Nice video ❤❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ
একটি ভালো প্রয়াস ।
আরও একটু চিন্তা ভাবনা নিয়ে এই সব বিতর্ক চালিয়ে যান ।
ধন্যবাদ
১৫০০ খ্রিস্টপূর্ব আর্যরা ভারতে আসে। আর্য বলতে আদিবাসী ছাড়া বর্তমানে আমরা ভারতবর্ষে যত জনগোষ্ঠী বসবাস করি সবাই আর্য। এই আর্যদের মধ্যে কিছু লোকের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো ছিল এবং শাস্ত্র বিষয়ে জ্ঞানী ছিল। তাই তারা নিজেদেরকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করে এবং নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য চারটি বর্ণের সৃষ্টি করে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় বৈশ্য,শূদ্র । আর এই ব্রাহ্মণরা অনেক পূজা পার্বণের সৃষ্টি করে কেননা তারা অন্য কোন কাজকর্ম করত না। বর্তমানে আমরা যে পূজা করি যেমন কালী, দুর্গা, সরস্বতী, মনসা, লক্ষ্মী, ত্রিনাথ ইত্যাদি একটা কাল্পনিক রূপ দেওয়া হয়েছিল এবং মূর্তিপূজার সৃষ্টি করা হয়। আর এই ব্রাহ্মণরা পূজা অর্চনা করে টাকা ইনকাম করত। তারা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য নিজেদের মতো করে ধর্মগ্রন্থ সৃষ্টি করে আর সেই অনুযায়ী সমাজ পরিচালিত করে। হিন্দু ধর্মে যত ধর্মগ্রন্থ আছে যেমন বেদ , সংহিতা, পুরান, রামায়ণ, মহাভারত, স্মৃতিশাস্ত্র, এমনকি গীতা এই প্রত্যেকটা গ্রন্থেই বর্ণ প্রথার কথা উল্লেখ করা হয়েছে । যে গ্রন্থে বর্ণ প্রথার উল্লেখ থাকে সেটা কখনো ধর্মগ্রন্থ হতে পারে না। কেননা ভগবান কখনো বর্ণ প্রথা সৃষ্টি করেনি। ব্রাহ্মণরা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য এই সব ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথা সৃষ্টি করেছে। মনে রাখতে হবে ধর্মগ্রন্থ একজন মানুষের লেখা । আর ধর্মগ্রন্থ ভগবান এসে লিখে রেখে যায়নি। ধর্মগ্রন্থে ৫০% এর বেশি মিথ্যা কথা নিজের ইচ্ছামত বানিয়ে লেখা হয়েছে। এটা ছিল ব্রাহ্মণদের অপকর্ম। সবাই বলে গীতা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী , এই তথ্যটা সম্পূর্ণ ভুল। গীতা কখনো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী নয়। গীতা হলো মহাভারতের একটা অংশ। মহাভারত থেকে আলাদা করে 800 খ্রিস্টাব্দে শংকরাচার্য গীতা রচনা করেন। গীতা যদি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী হয, হরি লীলামৃত ও তাহলে শ্রী শ্রী হরি চাঁদ ঠাকুরের মুখনিঃসৃত বাণী ।গীতার মধ্যে লেখা রয়েছে যে ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন যে -আমি গুন ও কর্ম অনুসারে চারটি বর্ণের সৃষ্টি করলাম । এটা ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কখনো বলতে পারে না। এটা ব্রাহ্মণদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য বানিয়ে লিখেছে। শুধু ধর্মগ্রন্থের উপর ভিত্তি করে আসল সত্য জানা যায় না তাই ইতিহাসের উপর নির্ভর করতে হয়। আমি প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন এম.এ পড়ছি। আমি যে তথ্যগুলি দিয়েছি সম্পূর্ণ ঐতিহাসিক ব্যাখ্যা। আর সব থেকে বড় কথা আমরা যখন সমাজে অবহেলিত ছিলাম তখন কোথায় কৃষ্ণ কোথায় রাম কোথায় মা কালী কোথায় মা সরস্বতী ছিল -কেউ ছিলনা। তখন একমাত্র আমাদের হরিচাঁদ ঠাকুর রক্ষা করেছে এখনো করে যাচ্ছে ।আমি হরিচাঁদ ঠাকুরের একজন পরম ভক্ত। আর আমি ব্রাহ্মণ্য কোন গ্রন্থ মানি না বিশেষ করে বেদ, গীতা, রামায়ণ ,মহাভারত ইত্যাদি গ্রন্থ, কেননা এসব গ্রন্থে জাত প্রথার উল্লেখ করা রয়েছে , এগুলো কখনো ধর্মগ্রন্থ হতে পারে না। আমার কাছে আমার একমাত্র ধর্মগ্রন্থ শ্রী হরি লীলামৃত কারণ এখানে কোন জাত প্রথার কথা উল্লেখ নেই, এই ধর্মগ্রন্থ সাম্যবাদের গ্রন্থ।আমার প্রণাম গ্রহণ করবেন, জয় হরিবোল। ♥️
চারটি জাতি নয়; "চারটি বর্ণের সৃষ্টি করেছি"। গীতায় এটাই লেখা আছে ।
@@RamBabu-eg7qg বর্ণ থেকেই তো জাতি এসেছে। গীতায় যা লেখা রয়েছে ওটা বামনরা বানিয়ে লিখেছে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করার জন্য। প্রত্যেকটা ধর্মগ্রন্থে ৫০% তথ্য বানিয়ে লেখা।
Salute to Samrat Biswas
হরেকৃষ্ণ, সম্রাট বিশ্বাস আপনি প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন এম.এ পড়ছেন মানে এটা প্রমাণিত হয় না ইতিহাসবেত্তা ও ধর্মতত্ত্ববেত্তা হয়ে গেছেন। আপনি বর্ণ ও বর্তমানে প্রচলিত জাত শব্দ দুটিকে একত্রে গুলে একটা সরবত বানিয়ে গলার্ধকরণ করেছেন, তাই ওটা পেটে গিয়ে আপনার হজম ক্রিয়ায় কিছুটা বিঘ্ন সৃষ্টি করেছে। তবে হ্যাঁ বর্তমান সমাজে নামধারী যে ব্রাহ্মণ শ্রেণিটি সনাতন ধর্মের অবক্ষয়ের জন্য দায়ী এটি আমার নিখাঁত উপলব্ধি তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আপনি বৈদিক শাস্ত্র সম্ভারকে একেবারে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেবেন এটাও হতে পারে না। হতে পারে শাস্ত্রের মূল ভাষা থেকে ভাষান্তর করার সময় তাতে ভাষান্তরকারীর ব্যক্তি স্বার্থের অনুকূল কিছু বিষয় তাতে ঢুকিয়েছেন, কিন্তু সেটা তার ত্রুটি শাস্ত্রের নয়। শাস্ত্র রচনাকাল, প্রয়োগকাল, কার জন্য প্রয়োজ্য, কখন প্রয়োজ্য, এবং তদনুযায়ী শাস্ত্রটির ব্যাখ্যা বিবেচনা করা বিশেষ প্রয়োজন।
আপনি কোন গ্রন্থ মানবেন আর কোনটি মানবেন না সেটা আপনার একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়, সেখানে কারো হস্তক্ষেপ করার নেই। কিন্তু আপনি মানেন না বলে সব অচল হয়ে যাবে এমনটাও তো হতে পারে না। সনাতন ধর্মের বিশাল বৈদিক শাস্ত্র সম্ভারের কতটুকু আপনি জেনেছেন যে, সেগুলো সব বর্জনীয় হয়ে গেলো এবং শুধুমাত্র শ্রী হরি লীলামৃত একমাত্র ও সর্বেসর্বা হলো। চমৎকার আপনার জ্ঞানের পরিধি। আপনি এটাতো স্বীকার করবেন যে একই বিদ্যুৎশক্তি প্রয়োগের তারতম্যে তাপ ও শীতলতা দুই প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি কাকে দায়ী করবেন বিদ্যুৎকে না বিদ্যুতের ব্যবহারকারীকে। শাস্ত্রও ঠিক তেমনি, অর্থ ভালো করে বুঝতে হবে, শাস্ত্রের প্রয়োগ জানাতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক লেখার ছিল, কিন্ত সময়ের অভাবে শেষ করছি। হরিবোলে
পৃথিবীতে কোন ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথার উল্লেখ নেই একমাত্র ব্রাহ্মণ্য ধর্মগ্রন্থে বর্ণ প্রথা উল্লেখ আছে। আমি যদি বর্ণের জায়গা জাত প্রথা ভুল না লিখতাম তাহলে তোমাদের মত ব্রাহ্মণ্যবাদীদের দর্শন পাবো কি করে। এই বর্ণ প্রথা থেকেই এত জাত পাতের ভেদাভেদ হয়েছে । এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ী ব্রাহ্মণ নামে একশ্রেণীর নিকৃষ্ট মানুষ। বেদে বলা হয়েছে শূদ্রদের বেদ পাঠের অধিকার নেই, মন্দিরের দরজা তাদের জন্য বন্ধ, সারা জীবন তাদের তিন বর্ণের সেবা করতে হবে, নারীদের বলা হয়েছে নরকের কীট, ধর্মসূত্রে উল্লেখ করা হয়েছে ব্রাহ্মণ এবং ক্ষত্রিয়রা জোরপূর্বক কোন নারীকে তুলে নিয়ে বিয়ে করতে পারত, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরানে বলা হয়েছে, জোরপূর্বক কোন রমণীকে উচ্চবর্ণের লোক ধর্ষণ করলে সেটা ক্ষমার চোখে দেখা হবে, কূর্ম পুরানে বলা হয়েছে, কোন শূদ্র যদি ক্ষত্রিয় বর্ণের মেয়েকে বিয়ে করে তাহলে দুজনই নরকে যাবে,মনুসংহিতায় বলা হয়েছে জন্ম অনুসারে চারটি বর্ণের সৃষ্টি করা হয়েছে। ব্রাহ্মণ যদি মূর্খ ও হয় তাহলে ব্রাহ্মণের গর্ভে ব্রাহ্মনই হবে, গরুড় পুরানে চারটি বর্ণের গরু কথা বলা হয়েছে। ভাগবত পুরাণে বলা হয়েছে ব্রহ্মার মুখ থেকে ব্রাহ্মণ পা থেকে শূদ্র সৃষ্টি হয়েছে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে বলা হয়েছে পূর্বের পাপের জন্য শূদ্র হয়। মহাভারতের অশ্বমেধ পর্বে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণ হয়েই জন্মগ্রহণ করে , মহাভারতের অনুশাসন পর্বে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ হইতে ব্রাহ্মণদের গর্ভে উৎপন্ন পুত্র ব্রাহ্মণ হয়। ব্রহ্ম পুরানে বলা হয়েছে জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ হয়। আরো বলা হয়েছে কেউ জন্ম গ্রহণ করলে ব্রাহ্মণের ক্ষেত্রে অশৌচ থাকবে ১০ দিন, শূদ্রের জন্য ৩০ দিন। স্কন্ধ পুরানে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণ জন্ম সূত্রেই জন্মগ্রহণ করে। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র 10 স্কন্দ ৮৬ নং অধ্যায়ের ৫৩ নং শ্লোকে বলা হয়েছে জন্মগতভাবে একজন ব্রাহ্মণ এই জগতে সমস্ত জীবের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। ভক্তিরসামৃতসিন্ধু যেটা মায়াপুর থেকে ছাপানো হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে ব্রাহ্মণের জন্য অশৌচ ১২ দিন ক্ষত্রিয় এবং বৈশ্যদের জন্য ১৫ দিন শূদ্রদের জন্য ৩০ দিন। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র ৯/৩২ শ্লোকে শংকরাচার্য স্ত্রী , বৈশ্য , শূদ্রদের পাপযোনী হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। শ্রীমদ্ভগবদগীতা র ১৮/৪১ শ্লোকে শংকরাচার্য বলেছেন ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য ছাড়া আর সবাই শূদ্র এবং তাদের বেদ পাঠের অধিকার নেই । তাহলে এই গ্রন্থগুলো কি করে ধর্মগ্রন্থ হয় । এইগুলোকে ধর্মগ্রন্থে বললে ভগবানকে অপমান করা হবে। এই ধর্মগ্রন্থ গুলি সব ই ব্রাহ্মণরা বানিয়ে লিখেছে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য। আর কিছু বললাম না। জয় হরিবোল ♥️⛳
জয় হরিবল। প্রনাম নীও বাবু। সুন্দর মানিয়েছে
অসাধারণ সাক্ষাৎকার 👍👍
চেষ্টা করে দেখুন শূদ্ররা যদি পরিবর্তন হয়
ধন্যবাদ
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
বিপ্লবের জন্য উচ্চ শিক্ষা ও সংগঠন দরকার।
শূদ্র জাতি এক হও আর্য বিদেশি রুখে দাও।
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্যি বলার জন্য আরো বিস্তারিত জানতে চাই আলোচনা অভিনয় নাটক এর মাধ্যমে তাছাড়া বেদের মধ্যে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাম আছে তা পরিস্কার করে জানিয়ে সকলকে ভিডিও করে জানিয়ে দিন আপনার লেকচার সত্য
জয় হরিবল খুব সুন্দর আলোচনা করে ছেন
আমরা খুব ভালো শাস্ত্র জ্ঞান অর্জন করছি। পূর্ব পুরুষরা সব অথর্ব আর অজ্ঞ ছিল, আমারা এখন বিজ্ঞ আর জ্ঞানে পরিপূর্ণ। ভালো ভিডিও বানাতে আপনাদের জুরি মেলা ভার।
দাদা পূর্বপুরুষেরা বিজ্ঞ ছিলেন বলেই শূদ্রদের বিরুদ্ধে এই কঠর ব্যবস্থা করতে পেরেছিলেন কৌশলে।
@@HaribhaktiTv সেটাতো মুনি ঋষিদের ধারা পুর্বপুরুষেরা অনুসরণ করেছেন।।দোষী আসলে কারা,,যারা ঋষিদের কথা মেনে চলে তারা, না আমাদের মতো নব্য সমাজ সংস্কারের নামে যারা শাস্ত্রের সংস্কারে উঠে পরে লেগেছি তারা।।কয় জন ব্রাহ্মণ শুদ্রদের নিষ্পেষিত করেছে। ব্রাহ্মণের চাইতে ত অন্য টাইটেল ধারী লোকেরা অত্যাচার আরো বেশী করেছে।।।কত ক্ষত্রিয়,বৈশ্য, শুদ্ররা, কত ব্রাহ্মণ হত্যা করেছে, সে খবর কে রাখে।
ব্রাহ্মণদের একটু জ্বলবে এটা স্বাভাবিক।দাদাভাই।
লেগেছে? তবে অন্যদের ছোটো করলে কেমন লাগে!!!!!😭😭😭😭😭😭
@@bashanabrahma1378 সেটা বুঝলে ব্রাহ্মণ্যবাদ গড়েই উঠত না দিদিভাই।
সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
বাঃ বাঃ বাঃ very good role play by Father and daughter 😀😀😀😂😂😂😂
We need more nathak like this for social reformation.
Khub Sundar....Osadharan.hoyeche.
Tobe Raghunandan Bhattacharya er Pol khulben kobe?....a jonnoi apnar video er oppekkhay....
এ বিষয়ে ভিডিও করব একটু সময় লাগবে
Thank
ধন্যবাদ 🙏
Jago shudra Jago .aro chai.
ধন্যবাদ দাদা আমি আসাম থেকে কুটু রায়
Hare Krishna Joy Haribol, Namaskar Tandra Didi. Tumi Amar Vaktipurno Pranam Nio. Mananiyo Shree Tapas Biswas Mahashoy Khub Sundor Ekti Alochana Prasanga Tule Dhorechhen. Onar Kathagulo Sampurno Shunlam. Satti, Khub Valo Laglo, Asadharon Apurbo Sundor. Mananiyo Shree Tapas Biswas Mahashoy-keo Amar Vaktipurno Pranam Janiye Dio. Khub Sundor Ekti Alochana Prasanga RUclips Channel-a Upload Karar Janno Tomake Asonkho Dhannobad Janai. Namaskar, Hare Krishna.
ধন্যবাদ
@@HaribhaktiTv Welcome
Kub sundor.Bodara.asun
এটা কি সত্য নাকি অভিনয়...? যদি সত্য হয় তাহলে এই বাহ্মণেৰ চেয়াৰটা ওলটায়া দেন দিদি...!!
ইসলাম ধর্ম খুবই সুন্দর , নামাজের সময় রাজা ,বাদসা,গরিব ,ধনি , সুন্দর, কালো সবাই এক কাতারে শামিল হতে কোনো বাধা নেই। ইসলাম ধর্মে কোনো দলাদলি নাই।
73 রকমের জাতি ভাগ হয়।
এরা কেউ কারুর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক নেই, একজন আর একজনের মসজিদে যায় না, একজন আর একজনের বাড়িতে খায় না, যেমন শীয়া মুসলমানদের মসজিদে সুন্নী মুসলমানরা যায় না.......
@@HaribhaktiTv আমাদের কোরআন শরিফে কোনো ভাগ নেই , হাদীস শরীফে ও ভাগ নেই।এর জন্য পৃথিবীর যেকোন যায়গার একটা ছোট মুসলিম শিশুকে জিগ্গেস করলে , তোমার ধর্ম গন্তর নাম কি সে বলবে কোরআন শরিফ। কিন্তু আপনাদের ধর্ম গ্ৰন্ত কোনটি আজ পর্যন্ত ঠিক হয়নি বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা আলাদা নাম বলে।কেহ বলে রামায়ণ,কেহ বেদ,কেহ মহাভারত,কেহ গিতা, কেহ উপনিষদ, এছাড়াও ধর্মের প্রবর্তক কে জিজ্ঞেস করলে আলাদা আলাদা নাম শোনা যায়, মুসলিম সমাজ ভারতে আসার পরে সতিদাহ, নরবলি প্রথা বন্ধ হয়েছে। মুসলিম দের মধ্যে শিয়া সুন্নি ঐ টা রাজনীতি অন্য কিছু নয়,73 দল এখন নাই পৃথিবী ধংসের কিছু আগে মানুষে পাপ কাজ বেশি করবে ঐ সময় মুসলিমদের মধ্যে 73 দল হবে, এদের মধ্যে থেকে একদল জান্নাতে যাবে । আপনি যে কোন মসজিদে গিয়ে দেখেন নামাজ পড়িতে কেহ বাদা দেয় না পৃথিবীর যেকোন দেশের মুসলিম যে কোন দেশের মসজিদে নামাজ পড়িতে পারবে। আপনি এত বড় মিথ্যাচার করেছেন, বললেন একেকজন অন্য জনের বাড়িতে খাইনা সম্পুর্নভাবে মিথ্যা । মুসলিমরা বিশ্বের সব ধর্মের মানুষের বাড়িতে বসে খানা খাইতে কোনো বাধা নেই নেই।
@@HaribhaktiTv ভাই একজন আরেকজনের দলে যেতে চাইলে বুকে টেনে নেই
@@HaribhaktiTv শিয়ারা সুন্নীদের মসজিদে যায় না কারণ শিয়ারা মনে করে সুন্নীরা ক্ষমতা লোভী ও তারা জালিমদের অনুসরণ করে আবার সুন্নীরা শিয়াদের অনুসরণ করে না কারণ তারা অর্থের কাছে নিজের ধর্মকে বিক্রি করে দেয়, যেখানে সুন্নীবাদের কোন প্রথম গুরু ছিল না যে এই দলের জন্ম দেয়, এটার নামান্তর করেন সুফি দরবেশ গাজ্জালি কিন্তু শিয়াদের দলের প্রথম লিডার ছিল একজন ইয়াহুদি যে ইসলামে ডুকে গিয়েছিল এ ধর্মে জাত বর্ণ এর কোন স্থান নাই কিন্তু অনেক মিথ্যাবাদীর ঠিকই আর্বিভাব হয়েছে
@@mdmizanurstudent1146 আমরা ও গ্ৰহন করি, তবে কাহাকে বাধ্য করা আমাদের ধর্মে নিষিদ্ধ।
Thank you
Akti,gani,boro,lokka,nia,alochona,rakhla,aro,uttor,valo,dita,parto,joy,guru,
দাদা যদি কোনো ভুল ত্রুটি শাস্ত্রে থাকে তাহলে সেটা সমাধান করতে হবে
Sotto kotha sune bhalo laglo
ব্রাহ্মণ্যবাদের মুখোশ খুলতে থাকুন। 🔥❤🙏
আপনারা পাসে থাকলে হবে
বর্তমানে নাম ধারী টাইটেল ধারী বেদ জ্ঞান হীন পুরোহিত দর্পণ পড়া ব্রাহ্মণদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করুন আমরা আছি কিন্তু সেটা না করে বেদ,গীতা সমস্ত কিছুকেই দোষারোপ করা উচিত নয়। বর্ণ আর জাতপাত এক করে ফেললে বোকামি ছাড়া কিছুই হবে না।🙏🏻
হ্যাঁ আরো দেখতে চাই
ধন্যবাদ
একেবারে ঠিক বলেছেন
ধন্যবাদ
বহু বহু ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
Sundor bisleshan
জয় হরিবোল জয় হরিবোল জয় হরিবোল জয় হরিবোল
বলুন,তিনি আল্লাহ,এক,আল্লাহ অমুখাপেক্ষী তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।আমিন
খু্ব সুন্দর হয়েছে দাদা। এমন ভিডিও আরও চাই।
ধন্যবাদ 🙏
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
হাঁ ভাই একদম ঠিক বলেছ , কারণ ওরা উচিত শিক্ষা গ্রহণ করবে না, অত্যাচার করবে, মদ খাবে, ইত্যাদি ইত্যাদি, পরের ভরসায় জীবন অতিবাহিত করবে তাহলে আর কখন আন্দোলন করবে? সুতরাং যা দিয়েছ এই মেয়েটিকে, সেও ভয় খেয়ে গেছে। ধন্যবাদ🙏💕
ধন্যবাদ
ব্রাহ্মণদের জ্বলন হবে এটা স্বাভাবিক দাদাভাই।
আপনি না জেনে কেনো বলছেন। 😡
জয় হরিবোল প্রণাম নেবেন দাদা আপনার উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে আরো গভীরে প্রবেশ করুন সত্যতা কি সেটা আজকের সমাজ জানতে চাই জয় হরিবল ভালো থাকবেন
এই কুসংস্কার থেকে বের হতে গেলে কি করা দরকার কেন আমরা বুঝতে পারছি না তোমার প্রতি শুভকামনা রইলো
ব্রাহ্মণ কাহাকে বলে বক্তার কাছে জিজ্ঞাসা করুন তো
খুব ভালো হয়েছে খুব সুন্দর ভিডিও আপনাদের ধন্যবাদ এরকম ভিডিও প্রচার করবার জন্য তবে আপনারা যতই সচেতন করার চেষ্টা করুন না কেন সেটা সম্ভব নয় ধন্যবাদ হরে কৃষ্ণ
চেষ্টা করে দেখতে ক্ষতি কি?
যদি একজনও বোঝে তবে আমাদের শ্রম সার্থক হবে
চেষ্টা করে দেখতে ক্ষতি কি?
যদি একজনও বোঝে তবে আমাদের শ্রম সার্থক হবে
কি জন্য
Very nice
Joy haribol.
Excellent. Go ahead.
ধন্যবাদ
আরো নাটক দেখতে চাই
ধন্যবাদ
সমাজ টাকে সুন্দর করে সাজানোর চেষ্টা করুন
Arakam Sundar natak aro anak suntea cai jayhoribol
প্রনাম ঠাকুর দাদা ব্রাম্মন তক্ত প্রচার করায় আহ্বান জানিয়েছি।
Aapane ke shukrawar ko dhanyvad
জয় হরিচাঁদ হরিবোল হরিবোল
সুরুতে ভুল ভেবেছিলাম এখন দেখছি এমন মহৎ আলোচনার সমাজকাঠামোয় জরুরি তাহলেই অতীতে বহু হিন্দু যেমন ইসলামকে গ্রহন করেছে বর্তমানে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহন করে চলেছে এই ব্রাম্ভনবাদ দাই
ঠিক বলেছেন 🙏
ব্রাহ্মন তাদের বলা হয় , যাদের ব্রহ্মজ্ঞান আছে।
না জন্ম, না সংস্কার, না শিক্ষা, না সন্তানসন্ততিকে দ্বি জন্মের (দ্বিজ) মর্যাদা দেওয়ার জন্য ভিত্তি হিসাবে গণ্য করা যায় না, সত্যই আচরণই একমাত্র ভিত্তি। এই জগতের সকল ব্রাহ্মণই কেবল আচারের ফলে ব্রাহ্মণ। একজন শূদ্র যদি সে সদাচরণে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে তাকে ব্রাহ্মণের মর্যাদার অধিকারী বলে গণ্য করা হয়। (Mbh. Anusasana parva ধারা 143.)
Right
Joy hori bol...joy Horichand joy Gurucharan
আমৰা সনাতনী সবলোক সমান 'জাতপাত ছেড়ে বত্তমান চলতে হবে। এটা আমাদেৰ মন্ত্ৰ।
একদম সঠিক কথা
জয় হরি বোল গৌর হরি বোল।
হরিবোল🙏
Joy Hari Bol Tapas da
দাদা নমস্কার ।এই সাক্ষাত্কারের প্রথমেই নাটক লিখতে হতো ।।
ঠিক
দাদা জয় হরিবোল। ঠিক এই একই থিম এর উপর আমি একটি বই লিখেছি ।শুধুমাত্র ছাপানোর অপেক্ষায় আছে। আপনিও একই ভিডিও করলেন এখন কি হবে?
আপনার বইয়ের প্রচার হল🙏
আপনি বইটি প্রকাশ করুন।এটি একটি ভিডিও আর আপনার লিখিত বই। পাঠক মহলে লিখিত বইয়ের আলাদা গুরুত্ব থাকে। নিঃসংকোচে বইটি প্রকাশ করে ফেলুন।
আর নিজেদের 'কারো দাস' মনে করবেন না ।
নিজের দায়িত্বে নিজেকে নিয়োজিত করুন।
আপন মাঝে শক্তি ধর,নিজেকে করো জয়।
কে কার দাস? কর সাধ্য আপনাকে দাস বানিয়ে রাখে?
কেউ কাহারও গোলাম নহে সুন্দর ভাবে বাচার অধিকার সবার ই আছে...
মানুষে মানুষে বৈষম্য থাকা উচিত না..ধর্মগ্রন্থ সবার পড়ার অধিকার আছে.ব্রাহ্মণ রা অন্যদের উপর জুলুম করছে..হিন্দুরা সময় হয়েছে এদের উচিত শিক্ষা দেয়ার....
eta Ekta sa ..-Jano go I Po
অসুবিধা কোথায়?
No more Deceivement.
Bipul roy. Right. Bolchho
সৃষ্টি কর্তা কখনো মানুষকে ছোট বড়ো জাত দিয়ে সৃষ্টি করেন নি। ভারতের 85% নিম্ন বর্নের মানুষ কি করে নিজেদের ছোট জাত বলে মেনে নিয়েছে এটাই আশ্চর্যের ।
ঘুরে দাঁড়ানোর সময় হয়েছে...
বাংলাদেশের যত ভগবান আবির্ভাব হয়েছে প্রত্যেকই প্রাণের ভয়ে পালিয়ে এসেছেন ভারতে। যত ভগবান বাংলাদেশী উদয় হয়।
Harida Dada @হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ ভগ বান ও প্রাণের ভয়ে পালায়?
এই সিস্টেম ব্যবস্থা সব ধর্মে আছে। অন্যান্য ধর্ম নিয়ে এরকম নাটক বানান। তবে একাধিক জাত পাত হিন্দু ধর্ম বিনাশের কারণ। জাতের ভেদ কেউ চায় না।
জাতপাত ধ্বংস হোক
.জাতপাত নেই মুখে বললে হবে!!
😄😄😄
সত্যিই আমি গর্বিত কবে মূক্তি পাবে এই নম্য ওশূদ্র্যরা।
Ekhane jini bramhin seje achen uni nischay janen grihaprabesh bramhaner barite holeo bramhankei dake. Tai eta sudror jonno sudhu nay sabar jonno.
বাল্মীকি রামায়ণ কৃত্তিবাস রামায়ণের থেকে কোন কোন জায়গায় পৃথক যদি এই বিযয়ের
উপর একটি ভিডিও করেন তো
খুব ভালো হয়।
Ok
জয় হরিবোল নাটক ভালো লেগেছে আর একটা সম্বন্ধে গোত্র সম্বন্ধে জানতে চাই যদি ভিডিওর মাধ্যমে বলেন কাশ্যপ গোত্র হলে রেডিমেট পুজো দেয় মন্দিরে সান্ডিল্য গোত্র হলে স্পেশাল পুজো দেয় যদি এই সম্বন্ধে একটু ভিডিও বানান।
ঠিক আছে দাদা
Kano nichu katha bolcho.amader to nichu karai rekheche hazar bashor dhare. Ekhon amra parte dhikhechi janteperechi e sob debota mithya jai bheem jai bharat.